শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫ | ২৮ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

টিপ পরা নিয়ে অসহিষ্ণুতা: ধর্ম ও সংস্কৃতি

রাজধানীর ফার্মগেটে কপালে টিপ পরায় এক শিক্ষিকাকে প্রকাশ্যে গালি দেওয়া এবং গায়ে মোটরবাইক উঠিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে এক পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে। এ নিয়ে থানায় মামলা হয়েছে এবং তদন্ত চলছে বলে জানা গেছে।

সাম্প্রতিক সময়ে ব্যক্তিগত পর্যায়ে এ ধরনের ধর্মীয় উগ্রতার সহিংস প্রকাশ উদ্বেগজনক। বলা হয়ে থাকে, ষাট, সত্তর, এমন কি আশির দশকেও রাজধানী ঢাকাসহ সারা বাংলাদেশে হিজাব, বোরকা পরার এত চল ছিল না। এখন যে কোনো আয়োজনে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে, রাস্তা-ঘাটে হিজাব ও বোরকার আধিক্য দেখা যায়। অথচ এমন তো হওয়ার কথা ছিল না!

ভাষা আন্দোলন, সাংস্কৃতিক আন্দোলনের মাধ্যমে এই দেশ স্বাধীন হবার স্বপ্ন দেখেছিল। আর স্বাধীনতার মূল ভিত্তি ছিল বাঙ্গালি জাতীয়তাবাদ। তাই এখানে ধর্মীয় গোঁড়ামি বেড়ে যাবার কারণ কী-তার আত্মনুসন্ধানের প্রয়োজন রয়েছে।

এদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ মুসলমান তথা ইসলাম ধর্মালম্বী। তাদের বেশির ভাগই ইসলাম ধর্মের নানা অনুশাসন মেনে চলার চেষ্টা করেন। এমনও বলা হয়, ইসলাম ধর্মের জন্মস্থান আরবের মসুলমানরা যত না ধর্মকে ধারণ করে এদেশের মুসলমানরা তার চেয়ে বেশি সচেতন। তারপরও এদেশের মুসলমানকে আরও বেশি মুসলমান তথা প্রকৃত মুসলমান হবার জন্য প্রতিনিয়ত ওয়াজ, নসিহত, সবক দিয়ে যাচ্ছে এক শ্রেণির কথিত আলেম, ধর্মান্ধ ব্যক্তি!

ধর্ম, সংস্কৃতি ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সম্পর্কে শিক্ষা না থাকায় তাদের মনগড়া ও উদ্দেশ্যমূলক নানা বক্তব্য অনেককে প্রভাবিত করে। এ ছাড়া মান্ধাতার আমলের মাদ্রাসা শিক্ষার মাধ্যমে যে বিপুল সংখ্যক শিক্ষার্থী প্রতিবছর বিভিন্নভাবে কর্মজীবনে প্রবেশ করছে তাদের বেশীর ভাগই ধর্মীয় বিভ্রান্তির মধ্যে থাকে।

মূল প্রসঙ্গে আসা যাক। টিপ পরা ইসলাম অনুমোদন করে না-এমনটাই বলা হচ্ছে। আর এটা আজ নয়, অনেকদিন থেকে মাঝে মধ্যে এ নিয়ে ঝাঁজালো বক্তব্য দেয় বা বিতর্ক তৈরি করে ইসলাম ধর্মের কথিত ধ্বজাধারীরা। কিন্তু তারা সৌদীসহ আরবের মুসলমানরা কেন হিন্দুদের মত উলুধ্বনি দেয় সে সেম্পর্কে কিছু বলে না!

আরবের মুসলমান নারীরা সাধারণত: বিয়ের অনুষ্ঠানে উলুধ্বনি দিয়ে আনন্দ প্রকাশ করে। এটা তাদের সংস্কৃতির অংশ। অন্যদিকে হিন্দু নারীরাও বিয়ের অনুষ্ঠানে উলুধ্বনি দেয় শুভ কাজ শুরুর সময়। এ ছাড়া তারা কোনো দুর্যোগেও উলুধ্বনি দেয় অশুভ শক্তিকে তাড়াতে।

তেমনিভাবে টিপ মহিলাদের সাজ-সজ্জার একটি উপকরণ মাত্র। এটা ধর্ম বিশ্বাসের সঙ্গে সম্পৃক্ত নয়। যার কারণে প্রাচীন কাল থেকেই এই অঞ্চলে মুসলিম-অমুসলিম নির্বিশেষে মহিলাদের কপালে টিপ পরার প্রথা প্রচলিত রয়েছে।

ধর্ম ও সংস্কৃতিকে পরস্পরবিরোধী না দেখে পরিপূরক হিসেবে দেখলে বিভ্রান্তি থাকে না। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, ইন্দোনেশিয়া হলো হিন্দু সংস্কৃতিকে ধারণ করা সব চেয়ে বড় মুসলিম দেশ। ২৫ কোটিরও বেশি মানুষের এই দেশের ৯০ শতাংশ মসুলিম। মাত্র ৩ শতাংশ হিন্দু। কিন্তু এক সময় ইন্দোনেশিয়া মালয়শিয়া হিন্দু ধর্মের প্রাধান্য ছিল। ইসলাম আসার পর তাদের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের প্রার্থনার উপায় বদলেছে, কিন্তু সংস্কৃতির পরিবর্তন হয়নি।

তাই সৌভাগ্যের প্রতীক হিসেবে ইন্দোনেশিয়ার মুদ্রা ‘রূপাইয়ায়’ হিন্দু ধর্মের দেবতা গণেশের ছবি আছ। এ ছাড়া নানা সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানেও গণেশের প্রতিমূর্তি আছে। হিন্দু পুরানের পৌরাণিক পাখি গরুড় নামে ইন্দোনেশিয়ার জাতীয় এয়ারলাইন্সে গারুড়া (গরুড়) ইন্দোনেশিয়া। সামরিক গোয়েন্দা সংস্থার লোগো হলো ‘হনুমান’। বিদেশে ইন্দোনেশিয়ার দূতাবাসের সামনে আছে বিদ্যার দেবী স্বরসতীর মূর্তি। এখানকার সবকিছুতেই হিন্দু সংস্কৃতির ছাপ সহজেই চোখে পড়ে। মানুষ, স্কুল, রাস্তা, দোকানের নাম সংস্কৃতে রাখা হয়েছে।

অন্যদিক আরব দেশগুলোর মধ্যে অবগুণ্ঠন সরিয়ে আধুনিক রাষ্ট্রে পরিণত হওয়ার প্রতিদ্বন্দ্বিতা চলছে। দুবাই ইতিমধ্যে অন্তর্জাতিক বিনোদন কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে। সৌদী আরবেও কনসার্ট অনুষ্ঠানের মাধ্যমে নানা বিধিনিষেধ শিথিল করা হচ্ছে। এ প্রসঙ্গে মনে পড়ল, ২০১৩ সালের দিকে একবার বাহরাইন গিয়েছিলাম। সৌদী আরবের দাম্মাম প্রদেশের সঙ্গে বাহরাইনকে সংযুক্ত করা হয় আরব সাগরের উপর তৈরি করা ২৫ কিলোমিটারের একটি সেতুর মাধ্যমে। প্রতি বৃহস্পতিবার বিকাল থেকে সৌদী থেকে আসতে থাকে গাড়ির সারি । দুই দিনের সাপ্তাহিক ছুটির আনন্দ ফূর্তি শেষে আবার ফিরে যায় তারা। বাহরাইনের এক নাইট ক্লাবে দেখেছি, জোব্বা পরা তসবিহ হাতে কয়েকজন সৌদী ফিলিপিনো নর্তকীর সঙ্গে নৃত্য করছে! এ কথাগুলো এ জন্য বলা যে, আমাদের এখানে যারা কথায় কথায় ধর্মের দোহাই দেয়, তাদের কাছে আরব দেশ, আরব দেশের মানুষ নিয়ে অনেক ভুল ধারণা আছে!

সবশেষে বলি, একুশে ফেব্রুয়ারি ভোরে শহীদ মিনারে নগ্নপায়ে পদযাত্রা, ফুল দেওয়া আমাদের সংস্কৃতির অংশ হয়ে গিয়েছে। একইভাবে পহেলা বৈশাখও উদযাপিত হয়ে আসছে। এসব নিয়ে ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে কোনো অপব্যাখ্যা দেওয়ার সুযোগ নেই!

ইব্রাহিম আজাদ: লেখক ও সাংবাদিক

 

 

Header Ad
Header Ad

কুল-বিএসপিএ স্পোর্টস অ্যাওয়ার্ডে বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ মিরাজ, দর্শক পছন্দে সেরা ঋতুপর্ণা

ছবি: সংগৃহীত

২০২৪ সালের কুল-বিএসপিএ স্পোর্টস অ্যাওয়ার্ডে বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ নির্বাচিত হয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের অলরাউন্ডার মেহেদী হাসান মিরাজ। শুক্রবার (১১ এপ্রিল) রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে আয়োজিত জমকালো অনুষ্ঠানে তার হাতে এই পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়।

অন্যদিকে, দর্শক ভোটে সর্বাধিক পছন্দের ক্রীড়াবিদ হিসেবে ‘পপুলার চয়েজ অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করেন নারী সাফ জয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা জাতীয় নারী ফুটবল দলের মিডফিল্ডার ঋতুপর্ণা চাকমা।

এ বছর ‘স্পোর্টস পারসন অব দ্য ইয়ার’ পুরস্কার জয়ের দৌড়ে মিরাজ পেছনে ফেলেছেন ঋতুপর্ণা এবং ২০২৪ প্যারিস অলিম্পিকে কোয়ালিফাই করা আর্চার সাগর ইসলামকে। অপরদিকে, ‘পপুলার চয়েজ’ বিভাগে ঋতুপর্ণা এগিয়ে যান মিরাজ ও উদীয়মান পেসার নাহিদ রানাকে ছাড়িয়ে।

 

ছবি: সংগৃহীত

১৯৬৪ সাল থেকে ক্রীড়াবিদদের স্বীকৃতি জানিয়ে আসা দেশের সবচেয়ে প্রাচীন ক্রীড়া সাংবাদিকদের সংগঠন বাংলাদেশ স্পোর্টস প্রেস অ্যাসোসিয়েশন (বিএসপিএ) এবছর ১৫টি বিভাগে মোট ১৩ ব্যক্তি, দল ও সংস্থাকে সম্মাননা দেয়। সংগঠনের সভাপতি রেজওয়ান উজ জামান রাজিবের সভাপতিত্বে আয়োজিত অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং স্কয়ার টয়লেট্রিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক অঞ্জন চৌধুরী।

পুরস্কার গ্রহণ করে মিরাজ বলেন, “বিএসপিএকে ধন্যবাদ প্রতি বছর এমন আয়োজনের জন্য। এটা আমাদের খেলোয়াড়দের জন্য অনুপ্রেরণার উৎস।” ভুটানে লিগ খেলায় ব্যস্ত থাকায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে না পারলেও ভিডিও বার্তায় ঋতুপর্ণা জানান, “এই সম্মান আমাকে আরও ভালো করার অনুপ্রেরণা দেবে।”

Header Ad
Header Ad

রাজধানীর ওয়াসার পানিতে কিলবিল করছে পোকা, মগবাজার-মধুবাগে তীব্র ভোগান্তি

রাজধানীর ওয়াসার পানিতে কিলবিল করছে পোকা। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর মগবাজার ও মধুবাগসহ বিভিন্ন এলাকায় ওয়াসার পানিতে পোকা ও ময়লার উপস্থিতি নিয়ে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন বাসিন্দারা। ট্যাপের পানি দুর্গন্ধযুক্ত ও অস্বচ্ছ হওয়ায় তা রান্না, গোসল ও দৈনন্দিন কাজে ব্যবহার করতে গিয়ে নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন অনেকে।

এলাকাবাসীর অভিযোগ, বাসার পানির ট্যাঙ্ক একাধিকবার পরিষ্কার করেও মিলছে না সমাধান। ওয়াসার সাপ্লাই পাইপ থেকেই এই সমস্যার উৎপত্তি বলে মনে করছেন তারা।

মধুবাগ এলাকার এক বাসিন্দা বলেন, “এই পানি দিয়ে রান্না ও গোসল সম্ভব না। আমাদের বাসার শিশুরা পানি খেতেই চায় না। বাধ্য হয়ে পাম্প থেকে পানি এনে ব্যবহার করতে হচ্ছে।” আরেকজন জানান, “ট্যাঙ্ক পরিস্কার করলে প্রথমে কিছুদিন ভালো থাকে, তারপর আবার পোকা দেখা দেয়।”

বিকল্প না থাকায়, অনেকেই ট্যাপের মুখে কাপড় বেঁধে পানি ব্যবহার করছেন। কিন্তু তারপরও পেটের অসুখ ও চর্মরোগের প্রকোপ বাড়ছে বলেও জানান স্থানীয়রা।

এই অভিযোগের প্রেক্ষিতে ঢাকা ওয়াসার তিনজন কর্মকর্তা মধুবাগ এলাকায় পরিদর্শনে যান এবং কয়েকটি বাসা থেকে পানি সংগ্রহ করে পরীক্ষায় পোকা পাওয়ার কথা স্বীকার করেন। তবে দায় চাপান ট্যাঙ্ক ঠিকমতো পরিষ্কার না করাকে। ওয়াসার উপসহকারী প্রকৌশলী তৌফিক আহমেদ চৌধুরী বলেন, “লাইনের পানি পরিষ্কার। ট্যাঙ্ক যদি নিয়মিত পরিষ্কার করা হয়, তাহলে এ সমস্যার স্থায়ী সমাধান হবে।”

তবে এই ব্যাখ্যায় সন্তুষ্ট নন এলাকাবাসী। তারা বলছেন, নিয়মিত ট্যাঙ্ক পরিষ্কারের পরও পানি দূষিত হচ্ছে, যা পাইপলাইনের সমস্যার ইঙ্গিত দেয়। এ অবস্থায় ওয়াসার কর্মকর্তারা পাইপের মান যাচাইয়ের আশ্বাস দিয়েছেন। এলাকাবাসী দ্রুত সমস্যার স্থায়ী সমাধান চেয়ে কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।

Header Ad
Header Ad

বিদেশি আইনের আওতায় পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনার উদ্যোগ: গভর্নর

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর জানিয়েছেন, পাচার হওয়া অর্থ দেশে ফেরাতে হবে বিদেশি আইনের মাধ্যমে এবং এ উদ্যোগ সম্পূর্ণ নতুন। শুক্রবার (১১ এপ্রিল) বিকেলে বাংলাদেশ ব্যাংকের চট্টগ্রাম কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, “পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনার প্রক্রিয়াটি দেশের নয়, বরং বিদেশের আইনের সঙ্গে সংযোগ রেখে করতে হবে। এর জন্য আগে সংশ্লিষ্ট তথ্য সংগ্রহ করতে হবে এবং এস্টেট (সম্পদ) ফ্রিজ করে আদালতের মাধ্যমে বাকি প্রক্রিয়া চালাতে হবে।”

সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, “প্রথমে এস্টেটগুলো ফ্রিজ করার চেষ্টা করছি। বিভিন্ন দেশের সঙ্গে আলোচনা চলছে, চিঠি পাঠানো হচ্ছে। আইন পরামর্শক নিয়োগে প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। এস্টেট ট্রেসিং ফার্মের সঙ্গেও আলোচনা চলছে। আগামী ছয় মাসের মধ্যে এস্টেট ফ্রিজ করা গেলে এটিই হবে প্রথম সাফল্য।”

এক প্রশ্নের উত্তরে গভর্নর বলেন, “আমার ধারণা, প্রায় আড়াই থেকে তিন লাখ কোটি টাকা পাচার হয়েছে। শুধু বেক্সিমকো গ্রুপেরই প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকার মতো অর্থ পাচার হয়েছে। এগুলো বড় গ্রুপের হিসাব, ছোট গ্রুপগুলো এখনো বিবেচনায় আনা হয়নি। ভবিষ্যতে যেন এমন না ঘটে, সে জন্য আমরা প্রয়োজনীয় নিয়ম-কানুন সংশোধনের উদ্যোগ নিচ্ছি।”

তিনি আরও বলেন, “সব সময় আদালতের মাধ্যমে সমাধান না করে, কিছু ক্ষেত্রে সমঝোতার ভিত্তিতেও (আউট অব কোর্ট সেটেলমেন্ট) টাকা ফেরত আনার চিন্তা করছি। তবে সেটার আগে সুনির্দিষ্ট তথ্য থাকা জরুরি, না হলে আমরা ঠকে যাব।”

মুদ্রাস্ফীতি সংক্রান্ত এক প্রশ্নে গভর্নর বলেন, “অতীতে খাদ্য মুদ্রাস্ফীতি ৯-১০ শতাংশ দেখানো হলেও বাস্তবে তা ছিল ১৩-১৪ শতাংশ। তবে এখন সেটি ৮-৯ শতাংশে নেমেছে। সামগ্রিকভাবে মুদ্রাস্ফীতি কমতির দিকেই। আগামী বছরে তা ৫ শতাংশ বা তার নিচে নামিয়ে আনা সম্ভব হবে বলে আশা করছি।”

সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মো. জামাল উদ্দিন, ফাইন্যান্স ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের পরিচালক মো. আনিসুর রহমানসহ চট্টগ্রাম কার্যালয়ের অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। সঞ্চালনায় ছিলেন উপপরিচালক মো. জোবাইর হোসেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

কুল-বিএসপিএ স্পোর্টস অ্যাওয়ার্ডে বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ মিরাজ, দর্শক পছন্দে সেরা ঋতুপর্ণা
রাজধানীর ওয়াসার পানিতে কিলবিল করছে পোকা, মগবাজার-মধুবাগে তীব্র ভোগান্তি
বিদেশি আইনের আওতায় পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনার উদ্যোগ: গভর্নর
মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম বদল নয়, বরং ঐতিহ্যে ফেরত: ঢাবি উপাচার্য
তৃতীয় বিয়ের ইতি, রোশন সিংয়ের সঙ্গে আইনিভাবে বিচ্ছিন্ন শ্রাবন্তী
৬৪ জেলা নিয়ে তৃণমূল ফুটবল টুর্নামেন্ট আয়োজনের ঘোষণা ক্রীড়া উপদেষ্টার
আগামীকাল শনিবার রাজধানীতে “মার্চ ফর গাজা”, পাঁচটি স্থান থেকে শোভাযাত্রা শুরু
অবশেষে নতুন চুক্তি সালাহর, লিভারপুলে থাকছেন ২০২৭ পর্যন্ত
পহেলা বৈশাখের শোভাযাত্রায় হাসিনার মুখাবয়ব
ইলন মাস্কের বিরুদ্ধে মামলা করল ওপেনএআই
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় মৃদু ভূমিকম্প
অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে নাগরিক কমিটির নেত্রী দিলশাদ আফরিন আটক
বাণিজ্য যুদ্ধের আশঙ্কায় ডলারের বড় পতন, রেকর্ড ছুঁয়েছে স্বর্ণের দাম
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিয়েছে ১৪৭ দেশ, বাড়ছে বিশ্বজনমত
মার্কিন পণ্যে ১২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করে চীনের পাল্টা জবাব
নারায়ণগঞ্জে দুই নারী ও এক শিশুর বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার
ফুটবল মাঠ পেরিয়ে হলিউডে ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো
পুলিশের চাকরি পেতে সমন্বয়কদের পেছনে দৌড়ানো বন্ধ করুন: সারজিস
ড. ইউনূসের ৫ বছর ক্ষমতায় থাকার কোনও অধিকার নেই: সেলিমা রহমান
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে বগুড়া, গণশুনানির প্রস্তুতি শুরু