শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫ | ২৮ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

সকলেই নয়, ‘কেউ কেউ কবি’, ‘কেউ কেউ সাংবাদিক’!

‘সকলেই কবি নয়। কেউ কেউ কবি; কবি—কেননা তাদের হৃদয়ে কল্পনার এবং কল্পনার ভিতরে চিন্তা ও অভিজ্ঞতার সারবত্তা রয়েছে, এবং তাদের পশ্চাতে অনেক বিগত শতাব্দী ধরে এবং তাদের সঙ্গে সঙ্গে আধুনিক জগতের নব নব কাব্যবিকীরণ তাদের সাহায্য করেছে। কিন্তু সকলকে সাহায্য করতে পারে না; যাদের হৃদয়ে কল্পনা ও কল্পনার ভিতরে অভিজ্ঞতা ও চিন্তার সারবত্তা রয়েছে তারাই সাহায্যপ্রাপ্ত হয়; নানারকম চরাচরের সম্পর্কে এসে তারা কবিতা সৃষ্টি করবার অবসর পায়।’

বাংলা ভাষার আধুনিক কবি জীবনানন্দ দাশ ‘কবিতার কথা’ প্রবন্ধে এই অমোঘ সত্যটি উচারণ করে প্রকৃত কবিদের রক্ষা কবচ দিয়ে গেছেন বলা যায়! না হয়, এত অজস্র কবি-কবিতার গড্ডালিকা প্রবাহে ভালো কবিকে চিহ্নিত করা দূরুহ বটে। তেমনিভাবে অজস্র কথিত ’সাংবাদিক’-এর ভিড়ে প্রকৃত ’সাংবাদিক’কে রক্ষা করবে কে? কেউ কি বলবে বা বলা কি সম্ভব-’সকলেই সাংবাদিক নয়, কেউ কেউ সাংবাদিক’!

কোন পেশাতেই সহযোগি ছাড়া কাজ করা সম্ভব নয়। সে জন্য সবাইকে ইউনিয়নভুক্ত করার মানে নেই। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, প্রকৃত চিকিৎসকরাই মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন বা প্রকৃত আইনজীবিরাইি আইনজীবি সমিতির সদস্য হতে পারে। তাদের সহযোগিদের আলাদা সংগঠন আছে। মনে হয়, একমাত্র সাংবাদিক ইউনিয়ন ও প্রেস ক্লাবে এই পেশার সহযোগিরাও সদস্য হতে পারে। এর বাইরে নানা ফাঁক ফোঁকরে যোগ্যতা নেই এমন অনেকের বিরুদ্ধে সাংবাদিক ইউনিয়ন, প্রেস ক্লাবেরও সদস্য হয়ে যাবার অভিযাগ রয়েছে।

তাই ‘সাংবাদিক’-এর সংজ্ঞা নিয়ে নতুন করে ভাবলে বোধ’য় ভালো হবে। এই কথাটি আরো প্রাসঙ্গিক এজন্য যে, প্রায়ই রিপোর্টাররা বলে থাকে, কোন কোন অনুষ্ঠানে অতিথি বা অভ্যাগতের চেয়ে সাংবাদিকের সংখ্যাই বেশি হয়ে যায়! তখন মূল ধারার সাংবাদিকেরা কুণ্ঠিত হয়ে থাকেন, কখনো বসারও জায়গা পায় না! এতে আয়োজকদের বিড়ম্বনার শেষ নেই!

এজন্য এখন অনেক প্রতিষ্ঠান তাদের আয়োজিত অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রবেশাধিকার সীমিত করে দিতে বাধ্য হয়েছে। ধরা যাক কোন একটি গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা সভায় অতিথি ও আলোচকের সংখ্যা ১০০ জন। এতে দেশের ৩৮টি চ্যানেলের মধ্যে যদি ৩০টি চ্যানেলের ৩০ জন সাংবাদিক, ৩০ জন ক্যামেরাম্যান্ও যায় তাহলে সংখ্যা হয় ৬০। এর বাইরে নানা অনলাইন টিভির সাংবাদিক, ক্যামেরাম্যান ছাড়াও পত্রিকা, নিউজ পোর্টালের সাংবাদিক মিলিয়ে কত হতে পারে? হিসাব মেলানো যাবে না। ফলে খাবার বা গিফট প্যাকেট দেয়ার সময় হুড়োহুড়ি, কাড়াকাড়ির লজ্জাজনক ঘটনাও ঘটে!

ছোট কোন মফস্বল শহরে এতগুলো টিভি চ্যানেল, পত্রিকা, নানা ডিজিটাল মিডিয়ার প্রতিনিধি সাংবাদিকের সংখ্যা কত হতে পারে তা ধারণা করাও সম্ভব নয়! আর ঢাকা থেকে টাকার বিনিময়ে কোন কোন মিডিয়ার একাধিক প্রতিনিধি নিয়োগ নিয়েও নানা অভিযোগ আছে!

এমন অনেক কথিত সাংবাদিক আছেন, যারা প্রতিদিন কোন অনুষ্ঠানের গন্ধ খুঁজে থাকেন! আমন্ত্রণ থাক বা না থাক, ঠিকই হাজির হয়ে যান। কেউ কেউ নানা প্রয়োজনে সাংবাদিকদের সাথে গেট-টুগেদারের আয়োজন করে থাকে বিভিন্ন ক্লাবে বা হোটেলে। আর সেখানে ডিনারের সঙ্গে পানীয়ের ব্যবস্থা থাকলেতো কথাই নেই! কারো কারো কাছে সন্ধ্যার পর কোথায় বিনাপয়সায় মদ্যপান করা যাবে তার হদিস করাটাই মূখ্য! সেরকম কোন আয়োজনে গেলে অনেকের হুঁশও থাকেনা! একটার পর একটা ব্র্যান্ডের পানিয় পান করতে করতে বেসামালও হয়ে পরে! এ প্রসঙ্গে মনে পড়ল নীরদ সি চৌধুরীর বিখ্যাত উক্তি, মদকে আমি উপভোগ করব, মদ আমাকে নয়।

চট্টগ্রামের প্রয়াত জনপ্রিয় মেয়র মহিউদ্দিন চৌধুরী অনেক সময় সাংবাদিকদের ‘হুজুর‘ বলে সম্বোধন করতেন। । তাই তাঁকে একদিন জিজ্ঞেস করেছিলাম, কেন তিনি ‘হুজুর’ বলছেন? স্মিত হেসে ঠাট্টার সুরে তিনি বলেছিলেন, হুজুর আর সাংবাদিক একই না!

পুনশ্চ: সংসদে উপস্থাপন করা গণমাধ্যম বিলটি প্রত্যাশা পূরণ করতে পারেনি বলে অনেকে অভিমত প্রকাশ করেছে। এ অবস্থায় আশা করি, বিচার বিবেচনা করে প্রয়োজনীয় সংশোধনের মাধ্যমে শুধু মালিকদের নয়, সাংবাদিক তথা গণমাধ্যম কর্মীদের কাছেও যাতে এটি গ্রহণযোগ্য হয় তার জন্য ব্যবস্থা নেয়া হবে।

 

লেখক: গণমাধ্যম কর্মী।

 

 

 

Header Ad
Header Ad

কুল-বিএসপিএ স্পোর্টস অ্যাওয়ার্ডে বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ মিরাজ, দর্শক পছন্দে সেরা ঋতুপর্ণা

ছবি: সংগৃহীত

২০২৪ সালের কুল-বিএসপিএ স্পোর্টস অ্যাওয়ার্ডে বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ নির্বাচিত হয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের অলরাউন্ডার মেহেদী হাসান মিরাজ। শুক্রবার (১১ এপ্রিল) রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে আয়োজিত জমকালো অনুষ্ঠানে তার হাতে এই পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়।

অন্যদিকে, দর্শক ভোটে সর্বাধিক পছন্দের ক্রীড়াবিদ হিসেবে ‘পপুলার চয়েজ অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করেন নারী সাফ জয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা জাতীয় নারী ফুটবল দলের মিডফিল্ডার ঋতুপর্ণা চাকমা।

এ বছর ‘স্পোর্টস পারসন অব দ্য ইয়ার’ পুরস্কার জয়ের দৌড়ে মিরাজ পেছনে ফেলেছেন ঋতুপর্ণা এবং ২০২৪ প্যারিস অলিম্পিকে কোয়ালিফাই করা আর্চার সাগর ইসলামকে। অপরদিকে, ‘পপুলার চয়েজ’ বিভাগে ঋতুপর্ণা এগিয়ে যান মিরাজ ও উদীয়মান পেসার নাহিদ রানাকে ছাড়িয়ে।

 

ছবি: সংগৃহীত

১৯৬৪ সাল থেকে ক্রীড়াবিদদের স্বীকৃতি জানিয়ে আসা দেশের সবচেয়ে প্রাচীন ক্রীড়া সাংবাদিকদের সংগঠন বাংলাদেশ স্পোর্টস প্রেস অ্যাসোসিয়েশন (বিএসপিএ) এবছর ১৫টি বিভাগে মোট ১৩ ব্যক্তি, দল ও সংস্থাকে সম্মাননা দেয়। সংগঠনের সভাপতি রেজওয়ান উজ জামান রাজিবের সভাপতিত্বে আয়োজিত অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং স্কয়ার টয়লেট্রিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক অঞ্জন চৌধুরী।

পুরস্কার গ্রহণ করে মিরাজ বলেন, “বিএসপিএকে ধন্যবাদ প্রতি বছর এমন আয়োজনের জন্য। এটা আমাদের খেলোয়াড়দের জন্য অনুপ্রেরণার উৎস।” ভুটানে লিগ খেলায় ব্যস্ত থাকায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে না পারলেও ভিডিও বার্তায় ঋতুপর্ণা জানান, “এই সম্মান আমাকে আরও ভালো করার অনুপ্রেরণা দেবে।”

Header Ad
Header Ad

রাজধানীর ওয়াসার পানিতে কিলবিল করছে পোকা, মগবাজার-মধুবাগে তীব্র ভোগান্তি

রাজধানীর ওয়াসার পানিতে কিলবিল করছে পোকা। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর মগবাজার ও মধুবাগসহ বিভিন্ন এলাকায় ওয়াসার পানিতে পোকা ও ময়লার উপস্থিতি নিয়ে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন বাসিন্দারা। ট্যাপের পানি দুর্গন্ধযুক্ত ও অস্বচ্ছ হওয়ায় তা রান্না, গোসল ও দৈনন্দিন কাজে ব্যবহার করতে গিয়ে নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন অনেকে।

এলাকাবাসীর অভিযোগ, বাসার পানির ট্যাঙ্ক একাধিকবার পরিষ্কার করেও মিলছে না সমাধান। ওয়াসার সাপ্লাই পাইপ থেকেই এই সমস্যার উৎপত্তি বলে মনে করছেন তারা।

মধুবাগ এলাকার এক বাসিন্দা বলেন, “এই পানি দিয়ে রান্না ও গোসল সম্ভব না। আমাদের বাসার শিশুরা পানি খেতেই চায় না। বাধ্য হয়ে পাম্প থেকে পানি এনে ব্যবহার করতে হচ্ছে।” আরেকজন জানান, “ট্যাঙ্ক পরিস্কার করলে প্রথমে কিছুদিন ভালো থাকে, তারপর আবার পোকা দেখা দেয়।”

বিকল্প না থাকায়, অনেকেই ট্যাপের মুখে কাপড় বেঁধে পানি ব্যবহার করছেন। কিন্তু তারপরও পেটের অসুখ ও চর্মরোগের প্রকোপ বাড়ছে বলেও জানান স্থানীয়রা।

এই অভিযোগের প্রেক্ষিতে ঢাকা ওয়াসার তিনজন কর্মকর্তা মধুবাগ এলাকায় পরিদর্শনে যান এবং কয়েকটি বাসা থেকে পানি সংগ্রহ করে পরীক্ষায় পোকা পাওয়ার কথা স্বীকার করেন। তবে দায় চাপান ট্যাঙ্ক ঠিকমতো পরিষ্কার না করাকে। ওয়াসার উপসহকারী প্রকৌশলী তৌফিক আহমেদ চৌধুরী বলেন, “লাইনের পানি পরিষ্কার। ট্যাঙ্ক যদি নিয়মিত পরিষ্কার করা হয়, তাহলে এ সমস্যার স্থায়ী সমাধান হবে।”

তবে এই ব্যাখ্যায় সন্তুষ্ট নন এলাকাবাসী। তারা বলছেন, নিয়মিত ট্যাঙ্ক পরিষ্কারের পরও পানি দূষিত হচ্ছে, যা পাইপলাইনের সমস্যার ইঙ্গিত দেয়। এ অবস্থায় ওয়াসার কর্মকর্তারা পাইপের মান যাচাইয়ের আশ্বাস দিয়েছেন। এলাকাবাসী দ্রুত সমস্যার স্থায়ী সমাধান চেয়ে কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।

Header Ad
Header Ad

বিদেশি আইনের আওতায় পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনার উদ্যোগ: গভর্নর

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর জানিয়েছেন, পাচার হওয়া অর্থ দেশে ফেরাতে হবে বিদেশি আইনের মাধ্যমে এবং এ উদ্যোগ সম্পূর্ণ নতুন। শুক্রবার (১১ এপ্রিল) বিকেলে বাংলাদেশ ব্যাংকের চট্টগ্রাম কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, “পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনার প্রক্রিয়াটি দেশের নয়, বরং বিদেশের আইনের সঙ্গে সংযোগ রেখে করতে হবে। এর জন্য আগে সংশ্লিষ্ট তথ্য সংগ্রহ করতে হবে এবং এস্টেট (সম্পদ) ফ্রিজ করে আদালতের মাধ্যমে বাকি প্রক্রিয়া চালাতে হবে।”

সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, “প্রথমে এস্টেটগুলো ফ্রিজ করার চেষ্টা করছি। বিভিন্ন দেশের সঙ্গে আলোচনা চলছে, চিঠি পাঠানো হচ্ছে। আইন পরামর্শক নিয়োগে প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। এস্টেট ট্রেসিং ফার্মের সঙ্গেও আলোচনা চলছে। আগামী ছয় মাসের মধ্যে এস্টেট ফ্রিজ করা গেলে এটিই হবে প্রথম সাফল্য।”

এক প্রশ্নের উত্তরে গভর্নর বলেন, “আমার ধারণা, প্রায় আড়াই থেকে তিন লাখ কোটি টাকা পাচার হয়েছে। শুধু বেক্সিমকো গ্রুপেরই প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকার মতো অর্থ পাচার হয়েছে। এগুলো বড় গ্রুপের হিসাব, ছোট গ্রুপগুলো এখনো বিবেচনায় আনা হয়নি। ভবিষ্যতে যেন এমন না ঘটে, সে জন্য আমরা প্রয়োজনীয় নিয়ম-কানুন সংশোধনের উদ্যোগ নিচ্ছি।”

তিনি আরও বলেন, “সব সময় আদালতের মাধ্যমে সমাধান না করে, কিছু ক্ষেত্রে সমঝোতার ভিত্তিতেও (আউট অব কোর্ট সেটেলমেন্ট) টাকা ফেরত আনার চিন্তা করছি। তবে সেটার আগে সুনির্দিষ্ট তথ্য থাকা জরুরি, না হলে আমরা ঠকে যাব।”

মুদ্রাস্ফীতি সংক্রান্ত এক প্রশ্নে গভর্নর বলেন, “অতীতে খাদ্য মুদ্রাস্ফীতি ৯-১০ শতাংশ দেখানো হলেও বাস্তবে তা ছিল ১৩-১৪ শতাংশ। তবে এখন সেটি ৮-৯ শতাংশে নেমেছে। সামগ্রিকভাবে মুদ্রাস্ফীতি কমতির দিকেই। আগামী বছরে তা ৫ শতাংশ বা তার নিচে নামিয়ে আনা সম্ভব হবে বলে আশা করছি।”

সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মো. জামাল উদ্দিন, ফাইন্যান্স ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের পরিচালক মো. আনিসুর রহমানসহ চট্টগ্রাম কার্যালয়ের অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। সঞ্চালনায় ছিলেন উপপরিচালক মো. জোবাইর হোসেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

কুল-বিএসপিএ স্পোর্টস অ্যাওয়ার্ডে বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ মিরাজ, দর্শক পছন্দে সেরা ঋতুপর্ণা
রাজধানীর ওয়াসার পানিতে কিলবিল করছে পোকা, মগবাজার-মধুবাগে তীব্র ভোগান্তি
বিদেশি আইনের আওতায় পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনার উদ্যোগ: গভর্নর
মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম বদল নয়, বরং ঐতিহ্যে ফেরত: ঢাবি উপাচার্য
তৃতীয় বিয়ের ইতি, রোশন সিংয়ের সঙ্গে আইনিভাবে বিচ্ছিন্ন শ্রাবন্তী
৬৪ জেলা নিয়ে তৃণমূল ফুটবল টুর্নামেন্ট আয়োজনের ঘোষণা ক্রীড়া উপদেষ্টার
আগামীকাল শনিবার রাজধানীতে “মার্চ ফর গাজা”, পাঁচটি স্থান থেকে শোভাযাত্রা শুরু
অবশেষে নতুন চুক্তি সালাহর, লিভারপুলে থাকছেন ২০২৭ পর্যন্ত
পহেলা বৈশাখের শোভাযাত্রায় হাসিনার মুখাবয়ব
ইলন মাস্কের বিরুদ্ধে মামলা করল ওপেনএআই
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় মৃদু ভূমিকম্প
অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে নাগরিক কমিটির নেত্রী দিলশাদ আফরিন আটক
বাণিজ্য যুদ্ধের আশঙ্কায় ডলারের বড় পতন, রেকর্ড ছুঁয়েছে স্বর্ণের দাম
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিয়েছে ১৪৭ দেশ, বাড়ছে বিশ্বজনমত
মার্কিন পণ্যে ১২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করে চীনের পাল্টা জবাব
নারায়ণগঞ্জে দুই নারী ও এক শিশুর বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার
ফুটবল মাঠ পেরিয়ে হলিউডে ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো
পুলিশের চাকরি পেতে সমন্বয়কদের পেছনে দৌড়ানো বন্ধ করুন: সারজিস
ড. ইউনূসের ৫ বছর ক্ষমতায় থাকার কোনও অধিকার নেই: সেলিমা রহমান
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে বগুড়া, গণশুনানির প্রস্তুতি শুরু