সোমবার, ১০ মার্চ ২০২৫ | ২৫ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

সন্ত্রাসীদের আশ্রয়দাতারা মানবতার ছবক শেখায়: প্রধানমন্ত্রী

কোনো দেশের নাম উল্লেখ না করে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, যেসব দেশ মানবাধিকারের প্রশ্ন তোলে, আমাদের স্যাংশন দেয়। তারা তো খুনিদের আশ্রয় দিয়ে রেখেছে। তারাই আমাদের মানবতার ছবক শেখায়। যারা আমার বাবা-মা, নারী ও শিশু হত্যা করেছে তাদেরকে তারা রক্ষা করে। আমার প্রশ্ন আমাদের মানবাধিকার কোথায়? তার কি জবাব আমরা পাব? যারা খুনিদের লালন-পালন করল অর্থাৎ যারা মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী খুনি বা জঙ্গি সন্ত্রাসী তাদের মানবাধিকার নিয়ে তারা ব্যস্ত।

মঙ্গলবার (১৬ আগস্ট) বিকালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস স্মরণে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হত্যার পর মামলা করার অধিকার ছিল না উল্লেখ করে বঙ্গবন্ধুকন্যা বলেন, আমাদের মামলা করাও অধিকার ছিল না। কারণ ইনডেমনিটি দিয়ে খুনিদের পুরস্কৃত করা হয়েছে। পুরস্কৃত করে বিভিন্ন দূতাবাসে চাকরি দেওয়া হয়েছে। খুনিদের রাজনৈতিক দল গঠনের সুযোগ দেওয়া হয়েছে। জিয়াউর রহমান নিজে উদ্যোগী হয়ে লিবিয়াতে তাদের আশ্রয়ের ব্যবস্থা করে দিয়েছে। পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ভুট্টকে অনুরোধ করে তার মাধ্যমে লিবিয়ার প্রেসিডেন্ট গাদ্দাফির সঙ্গে কথা বলে খুনিদের সেখানে রাজনৈতিক আশ্রয়ের ব্যবস্থা করে দিয়েছে। পরে তাদের বিভিন্ন দূতাবাসে চাকরি দিয়ে জিয়াউর রহমান পুরস্কৃত করেছে। সে যদি খুনি না হবে ষড়যন্ত্রকারী না হবে তাহলে খুনি মোস্তাক তাকে সরবরাহ করবে কেন? আর সে এই খুনিদের কেন আশ্রয়ের ব্যবস্থা করে দেবে?

তিনি বলেন, ব্যারিস্টার মঈনুল হোসেন খুনি পাশা এবং হুদাকে নিয়ে একটি রাজনৈতিক দল করেছিলেন প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক শক্তি (প্রগস)। আর জেনারেল এরশাদ খুনি ফারুককে দিয়ে ফ্রিডম পার্টি গঠন করায়। খালেদা জিয়া তো আরও এক ধাপ উপরে। খুনি ফারুক, রশীদ এবং হুদা তাদের নির্বাচনে প্রার্থী করে। ফারুক জিততে পারেনি সেখানকার প্রশাসন তাদের কথা মানেনি বলে। খুনিদের নির্বাচিত করে পার্লামেন্টে বিরোধী দলের নেতা বানায় খালেদা জিয়া। এরা কী করে অস্বীকার করবে এই হত্যাকাণ্ডের ষড়ন্ত্রের সঙ্গে জড়িত না?

আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, ৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারির নির্বাচন জনগণ মেনে নেয়নি। আন্দোলন হয়, খালেদা জিয়া বাধ্য হয় পদত্যাগ করতে। ৩০ মার্চ পদত্যাগ করে। জুন মাসে নির্বাচন হয়। সেই নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে। সরকার গঠন করতে পারে বলেই ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ বাতিল করতে সক্ষম হই। সেটা বাতিল এত সহজ ছিল না। আপনারা খোঁজ করে দেখবেন সেদিন খুনিদের পক্ষে কারা কারা দাঁড়িয়েছিল। কোন কোন আইনজীবী সেটা একটু খোঁজ করে দেখবেন।

বঙ্গবন্ধুকন্যা বলেন, যেদিন বিচারের রায় হবে সেদিন বিএনপি হরতাল ডেকেছিল খুনিদের বাঁচাতে। খালেদা জিয়া ক্ষমতায় এসে সব বিচারকাজ বন্ধ করে। আমরা যখন আবার ক্ষমতায় এসে বিচারের জন্য আপিল করি তখন কত বিচারক। বিচারকদের তালিকায় লেখা আওয়ামী লীগের পক্ষের লোক কোর্টে গেলে তারা বিব্রত বোধ করেন। মানে তারা এই বিচারের রায় দিতে পারবেন না। তোফাজ্জেল হোসেন সাহেব রায় দিয়েছিলেন বলেই খুনিদের ফাঁসি দিতে পেরেছি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, যেসব দেশ মানবাধিকারের প্রশ্ন তোলে আমাদের স্যাংশন দেয় তারা তো খুনিদের আশ্রয় দিয়ে রেখেছে। খুনি রাশেদ ছিল কমান্ডিং অফিসার। যে মিন্টু রোডের অপারেশনে কমান্ডিং অফিসার ছিল। অপারেশনে রাশেদ, শাহরিয়ার এবং মাজেদ ছিল। মাজেদকে আনতে পেরেছি। রাশেদ আমেরিকায়। বারবার আমেরিকার সঙ্গে কথা বলেছি এখনও তাকে তারা দিচ্ছে না। তাকে তারা লালন-পালন করে রেখে দিচ্ছে। নূর কানাডায়। এদের কাছ থেকে আমাদের মানবতার ছবক নিতে হয়। তারা আমাদের মানবতার ছবক শেখায়। যারা আমার বাবা-মা, নারী, শিশু হত্যা করেছে। তাদেরকে তারা রক্ষা করে। রশীদ লিবিয়াতে পড়ে থাকে মাঝে মাঝে পাকিস্তানে যায়। ডালিমের খোঁজ পাকিস্তানের লাহোরে আছে এতটুকু জানি। কিন্তু খুব বেশি খবর পাওয়া যাচ্ছে না। মোসলেম উদ্দীন ভারতের আসামে কোন অঞ্চলে ছিল তা জানার বহু চেষ্টা করেছি। তারা নাম পাল্টে ফেলেছে। তবুও চেষ্টা করে যাচ্ছি।

আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, আমার প্রশ্ন আমাদের মানবাধিকার কোথায়? তার কি জবাব আমরা পাব? যারা খুনিদের লালন-পালন করল অর্থাৎ যারা মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী খুনি বা জঙ্গি সন্ত্রাসী, তাদের মানবাধিকার নিয়ে তারা ব্যস্ত। বিএনপি তো তাদের মদদদাতা। বিএনপি তাদের লালন-পালনকারী। কাজেই তাদের তারা লালন-পালন করে।

পদ্মা সেতু প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমার কোন শক্তি নাই, আমার কোন অর্থ সম্পদ নাই, কিন্তু একটা শক্তি আছে জনতার শক্তি। সেই শক্তি দিয়ে সেই আত্মবিশ্বাস দিয়ে আমি চ্যালেঞ্জ দিয়েছিলাম প্রমাণ দিতে হবে দুর্নীতি কোথায় হয়েছে। আমি দুর্নীতি করতে আসিনি, নিজের ভাগ্য গড়তে আসিনি। দেশের মানুষের ভাগ্য গড়তে এসেছি।

এসএম/এসজি/

Header Ad
Header Ad

ধনশ্রীর সঙ্গে বিচ্ছেদের পর নতুন বান্ধবী নিয়ে দুবাইতে চাহাল! কে এই সুন্দরী?

যুজবেন্দ্র চাহাল ও তার বান্ধবী আরজে মাহভাশ। ছবি: সংগৃহীত

ভারতের তারকা স্পিনার যুজবেন্দ্র চাহালের ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে নতুন জল্পনা তৈরি হয়েছে। সম্প্রতি, আনুষ্ঠানিকভাবে ধনশ্রী ভার্মার সঙ্গে তার বিচ্ছেদ হয়ে গেছে। এক মাসও পেরোয়নি, তার আগেই চাহাল ধরা পড়েছেন নতুন এক সুন্দরী নারীকে নিয়ে।

রোববার চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ফাইনালে মাঠে হাস্যোজ্জ্বল চেহারায় উপস্থিত ছিলেন চাহাল। তার সঙ্গী এই ‘নতুন নারী’ নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপক আলোচনা শুরু হয়েছে। তবে, এক্ষেত্রে চাহালের নতুন সঙ্গী হিসেবে যে নাম উঠে এসেছে, তা হলো আরজে মাহভাশ।

আরজে মাহভাশ ও যুজবেন্দ্র চাহাল। ছবি: সংগৃহীত

মাহভাশের জন্ম আলিগড়ে। তিনি আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক এবং জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গণজ্ঞাপন বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছেন। রেডিও জকি হিসেবে কেরিয়ার শুরু করার পর, ইউটিউবে নারীর ক্ষমতায়ন এবং স্বাধীনতার বিষয়ে বিভিন্ন ভিডিও তৈরির মাধ্যমে তিনি পরিচিতি পেয়েছেন।

মাহভাশের নাম নিয়ে বহু দিন ধরে গুজব চলছিল যে, তিনি চাহালের সঙ্গে সম্পর্ক করছেন। তবে, সরাসরি ক্যামেরায় দেখা যাওয়ার পর, মাহভাশ বিষয়টি স্পষ্ট করেছেন। তার ইনস্টাগ্রাম পোস্টে তিনি বলেছেন, "বলেছিলাম না, জিতে ফিরব। আমি ভারত দলের জন্য শুভ শক্তি।"

আরজে মাহভাশ। ছবি: সংগৃহীত

এদিকে, চাহালও নিজের অনুরাগীদের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন যে, এই ধরনের ভিত্তিহীন খবর না ছড়ানোই শ্রেয়, কারণ এটি তার পরিবারকে কষ্ট দিতে পারে।

ধনশ্রী ভার্মার সঙ্গে চাহালের সম্পর্ক নিয়ে বেশ কিছু বিতর্ক উঠেছিল। ২০২০ সালে তারা বিয়ে করেন, কিন্তু পারস্পরিক বোঝাপড়ার অভাবে সম্পর্ক ভেঙে যায়। বিচ্ছেদের পর, তাদের মধ্যে কোনও ধরনের খারাপ মন্তব্য হয়নি এবং সামাজিক মাধ্যমে তাদের বিচ্ছেদের খবর প্রকাশ্যে আসার পর ধনশ্রীকে নিয়ে নানা ট্রোলিং শুরু হয়। তবে, ধনশ্রীর পরিবার স্পষ্ট জানিয়েছে, কোনও অর্থ দাবি করা হয়নি এবং এমন কোনও প্রস্তাবও দেওয়া হয়নি।

Header Ad
Header Ad

পাচার করা টাকা ফেরাতে দ্রুত বিশেষ আইন করা হবে : প্রেস সচিব

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। ছবি: সংগৃহীত

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম জানিয়েছেন, বিদেশে পাচার করা টাকা ফেরানোর জন্য খুব শিগগিরই একটি বিশেষ আইন করা হবে। তিনি বলেছেন, “আগামী সপ্তাহের মধ্যে এই আইন দেখতে পাবেন।”

সোমবার (১০ মার্চ) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমির মিলনায়তনে আয়োজিত এক ব্রিফিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

শফিকুল আলম বলেন, “পাচার করা টাকা ফেরাতে অন্তর্বর্তী সরকার শুরু থেকেই তৎপর ছিল। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূস বারবার বলে আসছেন যে, এটি বাংলাদেশের মানুষের টাকা এবং এটি ফেরানো সরকারের শীর্ষ অগ্রাধিকার।”

গত বছরের সেপ্টেম্বরে সেন্ট্রাল ব্যাংকের গভর্নরের নেতৃত্বে ১১ সদস্যের একটি টাস্কফোর্স গঠন করা হয়। এই টাস্কফোর্স পাচার হওয়া টাকা ফেরানোর প্রক্রিয়া নিয়ে কাজ করছে।

প্রেস সচিব জানান, “টাকাটা ফেরত আনার প্রচেষ্টায় ইতোমধ্যেই ২০০টি ল ফার্মের সঙ্গে আলোচনা করা হয়েছে। এই আইনের মাধ্যমে ল ফার্মের সঙ্গে চুক্তি করতে সহায়তা করা হবে। প্রায় ৩০টি ল ফার্মের সঙ্গে চুক্তি করার পরিকল্পনা চলছে।”

প্রধান উপদেষ্টা নির্দেশ দিয়েছেন যে, “এটি বাংলাদেশের টাকা। যত দ্রুত সম্ভব এটি ফেরত আনার ব্যবস্থা করতে হবে।” এ বিষয়ে প্রতি মাসে উচ্চপর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। ঈদের পরপরই আরেকটি বৈঠক ডাকা হয়েছে।

বৈঠকে উল্লেখ করা হয় যে, “বিদেশে পড়াশোনা করতে যাওয়া ছাত্রছাত্রীদের নামে বিপুল পরিমাণ অর্থ পাঠানো হচ্ছে। একটি কেসে দেখা গেছে, শুধুমাত্র টিউশন ফি হিসেবে ৪০০-৫০০ কোটি টাকা পাঠানো হয়েছে, যা মানি লন্ডারিংয়ের অন্যতম উদাহরণ।”

ব্রিফিংয়ে আরও উপস্থিত ছিলেন উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার, অপূর্ব জাহাঙ্গীর এবং সহকারী প্রেস সচিব সুচিস্মিতা তিথি।

এই নতুন আইন দেশের অর্থনীতি রক্ষায় একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হতে যাচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

বাবা হারালেন অভিনেত্রী রুনা খান

বাবা ফরহাদ হোসেনের সঙ্গে অভিনেত্রী রুনা খান। ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় অভিনেত্রী রুনা খানের বাবা ফরহাদ হোসেন ইন্তেকাল করেছেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়াইন্নইলাহি রাজিউন)। রোববার দিবাগত রাতে বার্ধক্যজনিত কারণে মৃত্যুবরণ করেন তিনি।

সোমবার (১০ মার্চ) সকালে রুনা খান তার বাবা ফরহাদ হোসেনের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেন। এক শোকবার্তায় তিনি বলেন, ‘আমার আব্বু চলে গেলেন..! তার আত্মার শান্তি কামনা করছি।’

ফরহাদ হোসেন ব্যক্তি জীবনে একজন সরকারি চাকুরিজীবী ছিলেন। তিনি টাঙ্গাইল জেলার মির্জাপুর উপজেলার মসদই গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন এবং সেখানেই তার দাফন অনুষ্ঠিত হতে পারে বলে জানা গেছে।

রুনা খানের বাবার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন তার সহকর্মী এবং ভক্তরা। অভিনেত্রী তিন্নি তার শোকবার্তায় লিখেছেন, ‘আঙ্কেলের আত্মা শান্তিতে থাকুক।’ অভিনেত্রী শ্রাবন্তীও সোশ্যাল মিডিয়ায় শোক জানিয়ে লিখেছেন, ‘শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি আমাদের সমবেদনা রইলো।’

এছাড়া রুনা খানের ভক্তরা সোশ্যাল মিডিয়া ও অন্যান্য প্ল্যাটফর্মে তার বাবার আত্মার মাগফেরাত কামনা করেছেন এবং অভিনেত্রীর পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ধনশ্রীর সঙ্গে বিচ্ছেদের পর নতুন বান্ধবী নিয়ে দুবাইতে চাহাল! কে এই সুন্দরী?
পাচার করা টাকা ফেরাতে দ্রুত বিশেষ আইন করা হবে : প্রেস সচিব
বাবা হারালেন অভিনেত্রী রুনা খান
ধর্ষণের বিচার দাবিতে কুবি ছাত্রদলের মানববন্ধন
শেখ হাসিনা-রেহানা পরিবারসহ ২৩ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট
রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় বেকসুর খালাস পেলেন তারেক রহমান
পদত্যাগ করলেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ড. আমিনুল ইসলাম
দেশজুড়ে বাড়বে তাপমাত্রা, ৩ বিভাগে বৃষ্টির আভাস
মাগুরায় শিশু ধর্ষণ : আইনজীবী নিয়োগ দিলেন তারেক রহমান
আয়োজক হয়েও ট্রফি বিতরণে জায়গা হয়নি পাকিস্তানের, ক্ষুব্ধ শোয়েব
বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীরা ডিসি-এসপিদের কক্ষে গিয়ে কাজ তদারকি করছে: রিজভী
ধূমপান করা নিয়ে দুই তরুণীকে লাঞ্ছিত করা সেই রিংকু গ্রেফতার
‘আ.লীগ কর্মীদের তওবা করে অন্য দলে যোগ দেয়া উচিত’
যারা আইনশৃঙ্খলার অবনতি ঘটাচ্ছে, তাদের কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
একা থাকার অভ্যাস বাড়ছে শিক্ষিত নারীদের, কমছে বিয়ের আগ্রহ
চুয়াডাঙ্গায় বিএনপি নেতা রফিকুল হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩
মাগুরায় শিশু ধর্ষণ : গভীর রাতে শুনানি, ৪ আসামির রিমান্ড মঞ্জুর  
অনলাইন ব্যবসায়ীদের জন্য ৯ নির্দেশনা হাইকোর্টের  
বনানীতে সড়ক দুর্ঘটনায় পোশাকশ্রমিকের মৃত্যু, সড়ক অবরোধ  
কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদের জন্য দুঃসংবাদ দিলো ইউটিউব