বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৫ | ৪ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীরা ডিসি-এসপিদের কক্ষে গিয়ে কাজ তদারকি করছে: রিজভী

সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, দেশের বিভিন্ন জেলায় ডিসি-এসপিদের কক্ষে গিয়ে তাদের কাজ তদারকি করছেন বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীরা। অথচ তাদের থাকার কথা ক্লাসে ও লাইব্রেরিতে।

বিগত দিনে ফ্যাসিস্ট পতনের আন্দোলনে তাদেরও অনেক অবদান রয়েছে। তাই তাদের উচিত ক্যাম্পাসে ফিরে গিয়ে সব ধরনের অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানানো। সোমবার নয়াপল্টনে মহিলা দলের বিক্ষোভ কর্মসূচিতে তিনি এসব কথা বলেন। মাগুরাসহ দেশজুড়ে সাম্প্রতিক ধর্ষণের ঘটনার প্রতিবাদ ও বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করে সংগঠনটি।

 রিজভী বলেন,দেশে ধর্ষণের পরিমাণ বেড়ে গেছে। কোথাও নারীদের নিরাপত্তা নেই। শেখ হাসিনার আমল থেকেই নারীরা নির্যাতিত হয়েছিলেন। এখন তো ছাত্রলীগ-যুবলীগ নেই, তাহলে কারা এই হিংস্রতার সঙ্গে জড়িত। আমরা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে তা জানতে চাই।

অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বিএনপির অভিযোগকে ব্যক্তিগতভাবে নেয়। কোনো কোনো ক্ষেত্রে কৌশলে প্রতিশোধও নেওয়ার চেষ্টা করে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।

প্রশাসন ঠিক থাকলে দেশে এমন বিশৃঙ্খলা হতো না মন্তব্য করে রিজভী বলেন, আইনের প্রয়োগ সঠিকভাবে করলে এমনটি হতো না। আমরা সরকারের কাছে বলতে চাই, দ্রুততম সময়ে আছিয়ার ধর্ষণকারীদের বিচার করতে হবে, যেন অন্য অপরাধীদের হৃৎকম্পন হয়। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান সব সময় আছিয়ার বিষয়ে খোঁজ খবর রাখছেন।

মহিলা দলের সভানেত্রী আফরোজা আব্বাস বলেন, শেখ হাসিনার সময়ে ধর্ষণকারীদের পুরস্কৃত করা হতো। আর বিএনপির সময়ে ধর্ষণের ঘটনায় উপযুক্ত বিচার হয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে বিচারহীনতার সংস্কৃতির কারণে নারী ও শিশু ধর্ষণের হার দিন দিন বাড়ছে। তিনি মাগুরার ৮ বছরের শিশু ধর্ষণকারীদের জনসম্মুখে বিচারের দাবি জানান।

ধর্ষিতা শিশুটির বোনের শাশুড়িরও ফাঁসি দাবি করে মহিলা দলের সভানেত্রী বলেন, ১৮০ দিনে নয়, এক সপ্তাহের মধ্যেই ধর্ষণ মামলার আসামিদের বিচার নিশ্চিত করতে হবে।

জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের সভানেত্রী আফরোজা আব্বাসের সভাপতিত্বে ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদক শাহিনুর নার্গিসের পরিচালনায় এতে আরও বক্তব্য রাখেন জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের সহ-সভাপতি নেওয়াজ হালিমা আর্নি, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট শাম্মি আক্তার, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভানেত্রী রুমা আক্তার, ঢাকা মহানগর উত্তরের সদস্যসচিব অ্যাডভোকেট রুনা লায়লা প্রমুখ।

মিছিলে ধর্ষক ও নিপীড়নকারীদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান সম্বলিত ব্যানার-ফেস্টুন নিয়ে বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী অংশগ্রহণ করেন।

Header Ad
Header Ad

নিজেকে বরিশাল সিটির মেয়র ঘোষণার দাবিতে মামলা করলেন ফয়জুল করীম

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম। ছবি: সংগৃহীত

বরিশাল সিটি করপোরেশনের (বিসিসি) ২০২৩ সালের নির্বাচনে ‘ভোট জালিয়াতির’ অভিযোগ এনে ফলাফল বাতিল এবং ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের হাতপাখা প্রতীকের প্রার্থী মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীমকে বিজয়ী ও মেয়র হিসেবে ঘোষণা করার দাবি জানিয়ে আদালতে মামলা করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) দুপুরে বরিশাল সদর সিনিয়র সহকারী জজ ও নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালে এই মামলা দায়ের করেন মুফতি ফয়জুল করীম নিজেই। মামলায় বিজয়ী প্রার্থী নৌকার আবুল খায়ের আবদুল্লাহ খোকন সেরনিয়াবাতসহ ছয়জন মেয়র প্রার্থীকে বিবাদী করা হয়েছে।

মামলার বিষয়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় মিডিয়া সেলের প্রধান সমন্বয়ক কে এম শরীয়াতুল্লাহ সাংবাদিকদের বলেন, “স্বৈরাচারী সরকার ক্ষমতা প্রয়োগ করে প্রকৃত বিজয়ী ফয়জুল করীমকে পরাজিত ঘোষণা করেছে। প্রতিটি কেন্দ্রে তাকে প্রতিহত করা হয়েছে এবং হামলার শিকার করা হয়েছে।"

তিনি আরও অভিযোগ করেন, “নির্বাচন কমিশনের কাছে এসব বিষয়ে প্রতিকার চাওয়া হলেও কোনো সহায়তা পাওয়া যায়নি। এমনকি তৎকালীন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল ব্যঙ্গ করে বলেন, 'তিনি তো ইন্তেকাল করেন নাই!'—যা অত্যন্ত দুঃখজনক ও অপমানজনক।"

কে এম শরীয়াতুল্লাহ বলেন, "বর্তমানে প্রশাসন দিয়ে বরিশাল সিটি পরিচালিত হচ্ছে। এতে নগরবাসী পর্যাপ্ত নাগরিক সেবা পাচ্ছেন না। আমরা চাই আদালত এই নির্বাচন বাতিল করে জনগণের প্রকৃত প্রতিনিধি ফয়জুল করীমকে বিজয়ী ঘোষণা করুক।”

মামলায় আরও যেসব প্রার্থীকে বিবাদী করা হয়েছে তারা হলেন—গোলাপ ফুল প্রতীকের মিজানুর রহমান বাচ্চু, হরিণ প্রতীকের আলী হোসেন হাওলাদার, হাতি প্রতীকের আসাদুজ্জামান, লাঙল প্রতীকের ইকবাল হোসেন তাপস এবং টেবিল ঘড়ি প্রতীকের কামরুল আহসান রুপন।

মামলার আইনজীবী শেখ আবদুল্লাহ নাসির জানিয়েছেন, আদালত প্রাথমিকভাবে মামলার বক্তব্য শুনেছেন এবং পরবর্তী শুনানিতে এ বিষয়ে আদালত পর্যবেক্ষণ জানাবেন।

২০২৩ সালের ১২ জুন অনুষ্ঠিত বরিশাল সিটি নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী খোকন সেরনিয়াবাত (নৌকা প্রতীক) পান ৮৭ হাজার ৮০৮ ভোট। আর তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মুফতি ফয়জুল করীম (হাতপাখা প্রতীক) পান ৩৩ হাজার ৮২৮ ভোট।

ভোটগ্রহণের দিনেই হাতপাখার প্রার্থীর ওপর হামলার ঘটনা ঘটে, যা নিয়ে দেশজুড়ে সমালোচনা শুরু হয়। নির্বাচন কমিশনের ‘অবহেলাপূর্ণ ও কটাক্ষমূলক’ মন্তব্য ঘিরেও ব্যাপক বিতর্ক তৈরি হয় এবং প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ দাবি ওঠে।

পরবর্তীতে ফয়জুল করীমের কাছে ক্ষমা চান তৎকালীন প্রধান নির্বাচন কমিশনার। তবে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ বরাবরই এ নির্বাচনকে ‘প্রহসন’ হিসেবে অভিহিত করে আসছে।

Header Ad
Header Ad

ভারতের সংখ্যালঘু মুসলিমদের ‘পূর্ণ নিরাপত্তা’ নিশ্চিতের আহ্বান বাংলাদেশের

ছবি: সংগৃহীত

ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মুর্শিদাবাদে সাম্প্রদায়িক সহিংসতার ঘটনায় বাংলাদেশকে জড়ানোর প্রচেষ্টার তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। একই সঙ্গে বাংলাদেশ সরকার প্রতিবেশী দেশ ভারতকে সংখ্যালঘু মুসলিম জনগোষ্ঠীর ‘পূর্ণ নিরাপত্তা’ নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের এই অবস্থান তুলে ধরেন।

প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, “মুর্শিদাবাদের সাম্প্রদায়িক সহিংসতায় বাংলাদেশকে জড়ানোর যেকোনো প্রচেষ্টাকে আমরা দৃঢ়ভাবে প্রত্যাখ্যান করি।” তিনি এই ঘটনাকে ‘দুঃখজনক ও নিন্দনীয়’ বলে উল্লেখ করেন।

তিনি বলেন, “বাংলাদেশ সরকার ভারতের মুসলিম সম্প্রদায়ের ওপর সহিংস হামলা, তাদের জানমালের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়ার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছে এবং এসব ঘটনার তীব্র নিন্দা জানায়।”

তিনি আরও বলেন, “আমরা ভারত সরকার ও পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারকে আহ্বান জানাই, তারা যেন সংখ্যালঘু মুসলমানদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে যথাযথ ও কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করে।”

ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের বরাত দিয়ে জানা গেছে, গত সপ্তাহে পশ্চিমবঙ্গের মুসলিম-অধ্যুষিত মুর্শিদাবাদ জেলায় নতুন ওয়াকফ আইন ঘিরে বিক্ষোভ চলাকালে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। এই বিক্ষোভ পরে মালদা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, হুগলিসহ আরও কয়েকটি জেলায় ছড়িয়ে পড়ে।

বিক্ষোভের সময় ইটপাটকেল নিক্ষেপ, রাস্তা অবরোধ এবং গাড়িতে আগুন দেওয়ার মতো সহিংস ঘটনা ঘটে। কিছু ভারতীয় গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে এসব অস্থিরতার পেছনে বাংলাদেশের প্রভাব থাকার ইঙ্গিত দেওয়া হয়, যা সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ঢাকা।

বাংলাদেশ সরকার মনে করে, প্রতিবেশী দুটি দেশের মধ্যে দীর্ঘদিনের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ককে ভিত্তি করেই যেকোনো সংকট মোকাবিলার পথ খুঁজে বের করা উচিত। “সাম্প্রদায়িক শান্তি ও সহনশীলতা রক্ষায় একে অপরের ওপর দোষ চাপানোর বদলে প্রয়োজন সহযোগিতা ও বাস্তবভিত্তিক পদক্ষেপ,”—মন্তব্য করেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব।

Header Ad
Header Ad

টাঙ্গাইলে প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগে কেন্দ্র সচিব ও পরীক্ষার্থীসহ আটক ৬

ছবি: সংগৃহীত

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে এসএসসি (দাখিল) পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস ও দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগে কেন্দ্র সচিব এবং এক পরীক্ষার্থীসহ ৬ জনকে আটক করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) সকালে ভূঞাপুর ফাজিল মাদরাসা কেন্দ্রে পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে তাদেরকে আটক করা হয়।

আটককৃতদের মধ্যে ভূঞাপুর ফাজিল মাদরাসার অধ্যক্ষ ও কেন্দ্র সচিব মো. আব্দুস ছোবাহান ও প্রশ্নপত্র ফাঁসকারী পরীক্ষার্থী, সে উপজেলার খাস বিয়ারা দাখিল মাদরাসার শিক্ষার্থী।

পরীক্ষার্থীর অপর সহযোগীরা হলেন- টেপিবাড়ী গ্রামের ইকবাল তালুকদারের ছেলে সুমন (২৫), ছাব্বিশা গ্রামের বাদশা মিয়ার ছেলে মিজানুর (৩৫), আমুলা গ্রামের ইদ্রিস হোসেনের ছেলে শাহ আলম (২৭) এবং পূর্ব ভূঞাপুরের হায়দার আলীর ছেলে রায়হান আলী (৩৫)।

জানা যায়, বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০ টায় ভূঞাপুর ফাজিল মাদরাসা কেন্দ্রে এসএসসি (দাখিলের) গণিত পরীক্ষা চলছিলো। পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে ওই কেন্দ্রের তৃতীয় তলায় একটি কক্ষের এক পরীক্ষার্থী প্রশ্নপত্র স্বজনের উদ্দেশ্যে নিচে ফেলে দেয়। সেখান থেকে ওই ছাত্রীর স্বজন সেটি সংগ্রহ করে ফটো কপি দোকানে যায়। বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হাতেনাতে ধরেন। পরে কেন্দ্রের সচিবকে দায়িত্ব অবহেলা এবং প্রশ্ন বাহিরে ফেলে দেয়ার ঘটনায় ওই শিক্ষার্থীসহ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে আরও ৪ জনকে আটক করা হয়।

এদিকে, কক্ষ পরিদর্শক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন উপজেলার কোনাবাড়ী দাখিল মাদরাসার সহকারী শিক্ষক আব্দুল হাই, নিকলা দড়িপাড়া দাখিল মাদরাসার সহকারী শিক্ষক মোতালেব হোসেন এবং জিগাতলা দাখিল মাদরাসার সহকারী শিক্ষক জহুরুল ইসলাম। তাদেরকে দায়িত্ব অবহেলায় আওতায় আনা হয়নি। তবে, ট্যাগ অফিসার ও উপজেলা পল্লী সঞ্চয় ব্যাংকের ব্যবস্থাপক মনিরুজ্জামানকে অব্যাহতি প্রদান করা হয়েছে।

ভূঞাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) একেএম রেজাউল করিম জানান, কেন্দ্র সচিব ও এক পরীক্ষার্থীসহ মোট ৬ জনকে আটক করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে মামলা প্রক্রিয়াধীন।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোছা. পপি খাতুন বলেন, প্রশ্নপত্র কম থাকা ও পরীক্ষা চলাকালীন দায়িত্ব অবহেলার কারণে কেন্দ্র সচিবকে আটক করা হয়। এছাড়া কক্ষ থেকে পরীক্ষা চলাকালীন প্রশ্নপত্র বাহিরে পাচারের অভিযোগে এক পরীক্ষার্থী এবং তার আরও ৪ সহযোগীকে আটক করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নিজেকে বরিশাল সিটির মেয়র ঘোষণার দাবিতে মামলা করলেন ফয়জুল করীম
ভারতের সংখ্যালঘু মুসলিমদের ‘পূর্ণ নিরাপত্তা’ নিশ্চিতের আহ্বান বাংলাদেশের
টাঙ্গাইলে প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগে কেন্দ্র সচিব ও পরীক্ষার্থীসহ আটক ৬
৭১ এর গণহত‍্যার জন‍্য ক্ষমা ও সম্পদ ফেরত দেয়া নিয়ে আলোচনায় সম্মত পাকিস্তান
এবার স্ত্রী রিয়া মনিকে তালাকের ঘোষণা দিলেন হিরো আলম
সাবেক এমপি বাহারের জমি-বাড়ি জব্দ, ২৯টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বাংলাদেশের সঙ্গে কোনো ধরণের বাণিজ্যযুদ্ধে জড়াতে চায় না ভারত
বিজ্ঞানীদের সফলতা: ইমপ্লান্ট নয়, নতুন করে গজাবে ক্ষয়ে যাওয়া দাঁত!
নওগাঁয় বাসায় ঢুকে তরুণকে কুপিয়ে জখমের ঘটনায় ৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা
বাংলাদেশের সঙ্গে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে: পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিব
অবশেষে আসছে ‘ব্যাচেলর পয়েন্ট সিজন-৫’
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার ‘বি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ
ফোনের চার্জ দ্রুত শেষ? জেনে নিন ১০টি কার্যকর সমাধান
সংস্কারের নাম উচ্চারণের আগেই খালেদা জিয়া ভিশন ২০৩০ দিয়েছেন: বিএনপি
১ মে থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদন বন্ধের ঘোষণা, ১০ দফা দাবি পোল্ট্রি খামারিদের
গাজায় এক মাসে গৃহহীন প্রায় ৫ লাখ মানুষ: জাতিসংঘ
বাংলাদেশি জন্মসনদ পাচ্ছেন কানাডিয়ান তারকা সামিত সোম, মাঠে অভিষেক জুনে!
পুলিশ পরিদর্শক হত্যা মামলায় আলোচিত আরাভ খানসহ ৮ জনের যাবজ্জীবন
সাকিবের নির্বাচন কভারের ছবি ভাইরাল, ব্যাখ্যা দিলেন প্রেস সচিব
ঋণ পরিশোধে সময় দিল রাশিয়া, ১৬ কোটি ডলার জরিমানা মওকুফ