রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪ | ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ধারাবাহিক উপন্যাস পর্ব-৪১

দ্য ফার্স্ট ম্যান

সে বছর অক্টোবরের ১ তারিখে নতুন মোটা জুতা পরে টলোমলো পায়ে, খসখসে নতুন জামা পরে, বার্নিস আর চামড়ার গন্ধভরা ভারী ব্যাগ কাঁধে নুয়ে পড়ে যখন জ্যাক সামনে তাকাল দেখতে পেল, তার সামনে পিয়েরে এবং পিয়েরের সামনে বাঁকানো পিঠের চালক প্রথম গিয়ারের পাশে বসছে। ভারী মোটরযানটা বেলকোর্ট স্টপেজ পার হয়ে যাচ্ছে।

জ্যাক পেছনে তাকিয়ে দেখার চেষ্টা করে। তখন তার মা আর নানি কয়েক মিটার দূরে জানালার সঙ্গে হেলান দিয়ে তার দিকে তাকিয়ে আছেন। রহস্যময় ওই লিসের দিকে প্রথম যাত্রার সময় তাকে আরেকটু সঙ্গ দেওয়ার চেষ্টা করছেন তারা। কিন্তু জ্যাক তাদের ভালো করে দেখতে পেল না। কারণ তার সামনের লোকটা লা দিপিসে আলজিরিয়েনে পত্রিকার ভেতরের পাতা পড়ায় ব্যস্ত। সুতরাং সে সামনের দিকে ঘুরে দেখতে পেল, স্টিলের রেইলগুলো দৃষ্টির আড়ালে চলে যাচ্ছে, সেগুলোর উপরের ট্রলির তারগুলো সকালের ঠাণ্ডা হাওয়ার কাঁপছে।

বাড়ির দিকে পেছন ফিরে দাঁড়িয়ে জ্যাক অনুভব করল, তার হৃদয়টা কেমন থমথমে হয়ে আছে। নিজের পাড়ার এই এলাকাটা ছেড়ে কখনও দূরে কোথাও যায়নি সে। বড়জোর শহরতলিতে গেলেও তারা বলত আলজিয়ার্সে যাচ্ছে। পিয়েরের ভ্রাতৃসুলভ কাঁধটা তার কাঁধের সঙ্গে লেগে আছে। তবু মনের আশঙ্কা দূর হচ্ছে না। নতুন জগত সম্পর্কে একাকীত্ব আর অস্বস্তির বোধটা লেগে আছে। নতুন জায়গায় কার সঙ্গে কেমন আচরণ করতে হবে জানা নেই তার।

আসলে উপদেশ দেওয়ার মতো কেউ তাদের ছিলও না। পিয়েরে এবং সে খুব তাড়াতাড়িই বুঝতে পারে, এখন তাদের নিজের মতো চলতে শিখতে হবে। এম বার্নার্ডকে জিজ্ঞেস করার মতো সাহসও তাদের হয়নি। কারণ লিসে সম্পর্কে তার নিজের কোনো কিছু জানা না থাকার কারণে তিনিও কিছু বলতে পারতেন না। আর বাড়িতে সবার মধ্যে অজ্ঞতার তো কোনো শেষ নেই।

জ্যাকের পরিবারের সবার কাছে ল্যাটিন বলে যে শব্দটা আছে তার কোনো অর্থই নেই। তাদের কাছে কল্পনায় প্রাচীনকাল বলতে যা বোঝায় সেটাই শুধু পরিষ্কার। কারণ তাদের মধ্যে কেউ ফরাসি ভাষাও বলতে পারে না। তাদের কাছে সভ্যতা কথাটারও কোনো অর্থ নেই। ভাষা আর আচার অনুষ্ঠানের মধ্যে সভ্যতার ভেতরের মানুষরা একে অন্যের সঙ্গে এগিয়েছে সেরকম কোনো সত্য তাদের কাছে পৌঁছেনি। দৈনন্দিন কথাবার্তার মধ্য দিয়ে অর্জিত কোনো চিত্রকল্প, লিখিত কোনো জিনিস, মুখের কোনো কথা কিংবা সংস্কৃতির কোনো প্রলেপ— কোনোটাই তাদের কাছে পৌঁছেনি। বড় হয়ে জ্যাক কিনে নিয়ে আসার আগ পর্যন্ত তাদের বাড়িতে কোনো খবরের কাগজ আসত না। কোনো বইপত্র ছিল না। রেডিও ছিল না। সরাসরি কাজে লাগে এমন জিনিস ছাড়া আর কিছুই ছিল না তাদের বাড়িতে। নিকট আত্মীয়রা ছাড়া আর কেউ তাদের বাড়িতে বেড়াতে আসত না। তাদের পর্যায়ের নিকট আত্মীয় ছাড়া তারাও অন্য কোথাও বেড়াতে যেত না। লিসে থেকে জ্যাক কিছু নিয়ে এলে বাড়ির অন্যরা সেটার কোনো অর্থ বুঝতে পারত না। সুতরাং সবার সঙ্গে তার দূরত্বও বাড়তে থাকে। লিসেতেও জ্যাক তার পরিবার সম্পর্কে কিছু বলতে পারত না। পরিবারের অদ্ভূত বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে মুখে কিছু না বলতে পারলেও সে ভেতরে ভেতরে ঠিকই বুঝতে পারত। এমন কি ওই দুর্লঙ্ঘ স্বল্পভাষিতাকে জয় করতে পারলেও পরিবারের বিষয়ে তার ঠোঁট যেন আটকা পড়েই থাকত।

যে জিনিসটা তাদের অন্যদের থেকে আলাদা করে রেখেছিল সেটা আসলে শ্রেণিগত পার্থক্য নয়। কল্পনা, দ্রুত সম্পদলাভ এবং নয়নাভিরাম পতনের এই দেশে শ্রেণিবৈষম্য ততটা সুস্পষ্ট ছিল না যতটা ছিল জাতিবৈষম্য। তাদের মধ্যে যারা আরবদের সন্তান তাদের অনুভূতি ছিল অন্যদের চেয়ে বেশি তিক্ত এবং বেদনাদায়ক। যদিও তাদের ক্লাসের বন্ধুদের অনেকেই আরব বংশোদ্ভূত ছিল লিসেতে তাদের সংখ্যা ছিল খুবই কম। আর লিসেতে যারা আরব বংশের ছিল তারা প্রায় সবাই ছিল ধনী এবং নামকরা পরিবারের। ওখানে পিয়েরের অবস্থান থেকে জ্যাকের অবস্থানও আলাদা ছিল। কারণ তাদের পরিবারের অদ্ভূত পরিচিতি আরও বেশি প্রকট ছিল। প্রচলিত মূল্যবোধ আর গতানুগতিকতার সঙ্গে তার পরিবারকে মেলানো তার পক্ষে একেবারেই অসম্ভব ছিল। বছরের শুরুতে যে সব প্রশ্নের জবাব দিতে হতো সেগুলোর উত্তরে সে অবশ্য বলতে সক্ষম হয়েছিল, তার বাবা যুদ্ধে মারা গেছেন। সমাজে সেটা অবশ্য একটা মর্যাদার ব্যাপারই ছিল এবং সে সবাইকে বুঝিয়ে দিতে পারত, সে আসলে জাতির ছাত্র। কিন্তু সমস্যা শুরু হয় আরও পরে। ছাপার একটা ফরম পুরণ করতে দেওয়া হয় তাদের। সেখানে একটা জায়গায় পিতামাতার পেশা বলে একটা জায়গা পূরণ করতে গিয়ে কী লিখবে বুঝতে পারে না জ্যাক। মায়ের পেশা উল্লেখ করতে গিয়ে প্রথমে জ্যাক লিখল ‘গৃহিনী’। আর পিয়েরে লিখল ‘পোস্ট অফিসের কর্মচারী’। পিয়েরে বুঝিয়ে বলল, গৃহিনী কোনো পেশার নাম হয় না; এতে বুঝায় তিনি নিজের বাড়িঘর দেখা শোনা করেন এবং নিজের বাড়ির কাজ করেন।

জ্যাক বলল, না। মা তো অন্য লোকের বাড়ির কাজ করেন, বিশেষ করে রাস্তার ওপারের দোকানদারের বাড়ির কাজ।
কিছুটা দ্বিধা নিয়ে পিয়েরে বলল, ঠিক আছে; তাহলে লিখতে পারো ‘গৃহকর্মী’।

এই কথাটা জ্যাকের মনেই আসেনি কখনও। কারণ তাদের বাড়িতে এই বিরল শব্দটা ব্যবহার করা হয়নি। কাজেই বাড়ির কারো মনেই হয়নি, তার মা অন্য লোকের বাড়িতে কাজ করছেন। তাদের মনে হয়েছে, তিনি প্রথমত তার সন্তানদের জন্য কাজ করছেন। জ্যাক প্রথমে ওই শব্দটাই লিখতে শুরু করল, তারপর থেমে গেল। হঠাৎ করেই লজ্জা কাকে বলে উপলব্ধি করতে পারল। লজ্জিত হওয়ার লজ্জা অনুভব করল জ্যাক।

কোনো শিশু তার নিজের পরিচয়ে পরিচিত নয়। তার বাবা মায়ের পরিচয়ে পরিচিত। তাদের মাধ্যমেই সে পৃথিবীর কাছে সংজ্ঞায়িত হয়ে থাকে। জ্যাকের মনে হতে থাকে, বাবা মায়ের মাধ্যমেই তার সত্যিকারের মূল্যায়ন হয়ে থাকে। এরকম মূল্যায়ন বিচারের মতো মনে হয়। সে বিচারের রায়ের বিরুদ্ধে কোনো রকম আবেদন করার সুযোগ থাকে না। চারপাশের জগত এরকম বিচার করতে পারে— এই প্রথম সে জানতে পারে। এই আবিষ্কারের পর তার মনে হতে থাকে, তার নিজের বিচারের সঙ্গে বাইরের জগতের এই বিচারের সাংঘর্ষিক একটা দ্বন্দ্ব রয়েছে। সে জানতে পারেনি, বড় হয়ে যাওয়ার পরে কেউ যদি এই অশুভ অনুভূতি চিনতে না পারে তাহলে তার দোষের কিছু থাকে না। কারণ বড় হয়ে যাওয়ার পরে পরিবারই তখন তার পরিচয়ে পরিচিত হয়ে থাকে।

কিন্তু জ্যাক ইতোমধ্যে যে সত্য আবিষ্কার করেছে সেটার কষ্ট থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে রাখতে হলে পবিত্রতার দিক থেকে বিরল এবং বীরত্বপূর্ণ একটা হৃদয় থাকা চাই। তার নিজের স্বভাব সম্পর্কে তার দুর্ভোগ তার কাছে যে সত্য আবিষ্কার করে ফেলেছে সে সত্যের প্রতি লজ্জা এবং ক্ষোভ নিয়ে প্রতিক্রিয়া দেখাতে যাওয়াটাই তার জন্য অসম্ভব রকমের এক অপমানের ব্যাপার হয়ে যাবে। এরকম কোনো গুণ তার মধ্যে নেই। বরং তার মধ্যে আছে একটা কঠিন এবং নিম্নস্তরের একগুঁয়েমি। তার ফলে সে ওই ফরমে মায়ের পেশা সম্পর্কে গৃহকর্মী কথাটা কঠিন হাতে লিখতে পারে এবং মনিটরের কাছে নিয়ে যেতে পারে। তবে তিনি জ্যাকের ফরমটার দিকে নজর দিয়েও দেখলেন না। এরকম পরিস্থিতিতে জ্যাকের একটুও মনে হয়নি, তার পরিবারের কিংবা তার নিজের জীবনের কোনো অবস্থা অন্য রকম হলে ভালো হতো। বরং তার মায়ের অবস্থান যেমন আছে তেমনটিই তার সবচেয়ে প্রিয়। জগৎজুড়ে আর কোনো কিছুই তার মায়ের প্রতি ভালোবাসার সমকক্ষ হতে পারে না। হোক না মায়ের প্রতি তার ভালোবাসায় অনেক হতাশা আছে, তাতে কী। তাছাড়া, কোনো শিশু ঈর্ষান্বিত না হয়ে মাঝে মধ্যে লজ্জিত বোধ করতে পারে—সে কথা কী করেই বা পরিষ্কার করে বোঝানো যায়?

চলবে…

আগের পর্বগুলো..

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ৪০

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ৩৯

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ৩৮

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ৩৭

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ৩৬

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ৩৫

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ৩৪

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ৩৩

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ৩২

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ৩১

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ৩০

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ২৯

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ২৮

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ২৭

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ২৬

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ২৫

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ২৪

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ২৩

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ২২

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ২১

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ২০

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ১৯

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ১৮

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ১৭

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ১৬

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ১৫

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ১৪

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ১৩

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ১২

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ১১

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ১০

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ৯

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ৮

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ৭

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ৬

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ৫

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ৪

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ৩

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ২

দ্য ফার্স্ট ম্যান: পর্ব ১

Header Ad

পলাশবাড়ীতে যৌথবাহিনীর অভিযানে অস্ত্র-গুলিসহ যুবক গ্রেফতার

পলাশবাড়ীতে যৌথবাহিনীর অভিযানে অস্ত্র-গুলিসহ যুবক গ্রেফতার। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

গাইবান্ধার পলাশবাড়ীতে একটি বিদেশি পিস্তল ও আট রাউন্ড তাজা গুলি সহ জুয়েল রানা (২০) নামে এক যুবককে গ্রেফতার করেছে যৌথ বাহিনীর সদস্যরা। শনিবার (২৩ নভেম্বর) দিনগত রাতে পলাশবাড়ী পৌর শহরের উদয়সাগর গ্রাম থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

গ্রেফতার রাসেল দিনাজপুর জেলার ঘোড়াঘাট উপজেলার মাছুয়াপাড়া গ্রামের পান্না মিয়ার ছেলে।

রোববার (২৪ নভেম্বর) দুপুরে পলাশবাড়ী থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) রাসেল আহমেদ বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

তিনি বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গেল রাতে পলাশবাড়ী পৌর শহরের উদয়সাগর গ্রামে অভিযান চালায় যৌথ বাহিনী সদস্য। এসময় ভগ্নিপতি জুয়েল মিয়ার বাড়ি থেকে ম্যাগজিনসহ একটি বিদেশি পিস্তল ও আট রাউন্ড তাজা গুলিসহ জুয়েল রানাকে গ্রেফতার করা হয়।

এ ঘটনায় আইনি প্রক্রিয়া শেষে তাকে আদালতে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে বলেও তিনি আরও জানান।

Header Ad

আইপিএল মেগা নিলাম সর্বশেষ: কোন দলে কোন ক্রিকেটার?

ছবি: সংগৃহীত

আইপিএলের মেগা নিলাম চলছে। তিন বছর পর পর হওয়া এই নিলাম এবার অনুষ্ঠিত হচ্ছে সৌদি আরবের জেদ্দায়। দুই দিনব্যাপী নিলামের প্রথম দিনটি শুরু হয়েছে আজ, রোববার (২৪ নভেম্বর)। বিশ্বের ক্রিকেটপ্রেমীদের নজর এখন ভারতের এই ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টের নিলামে। ভক্তদের কৌতূহল, কোন তারকা কোন দলে যাচ্ছেন, কত টাকায় বিক্রি হচ্ছেন তারা—এইসব প্রশ্ন নিয়ে উত্তেজনা চলছে। চলুন, এক নজরে দেখে নেয়া যাক, প্রথম দিন কোন খেলোয়াড় কোন দলে যোগ দিলেন।

গুজরাট টাইটান্স:

আইপিএলের অন্যতম সেরা ফ্র্যাঞ্চাইজি গুজরাট এবারও শক্তিশালী দল গড়তে মরিয়া। নিলামের আগে তারা পাঁচ ক্রিকেটারকে রিটেন করেছে। এতে মোট ব্যয় হয়েছে ৫১ কোটি রুপি। অবশিষ্ট ৬৯ কোটি রুপি নিয়ে শুরু করেছে নিলাম। অবশ্য এত টাকা খরচ করলেও অভিজ্ঞ রশিদ-গিলকে ঠিকই ধরে রেখেছে দলটি। এই দুইজন ছাড়াও আছেন সাই সুদর্শন, রাহুল তেওয়াটিয়া ও শাহরুখ খানের মতো ক্রিকেটাররা।

আজ নিলাম থেকে যাদের নিয়েছে গুজরাট

কাগিসো রাবাদা (দক্ষিণ আফ্রিকা)—১০.৭৫ কোটি রুপি

জস বাটলার (ইংল্যান্ড)—১০.৭৫ কোটি রুপি

মোহাম্মদ সিরাজ (ভারত)— ১২.২৫ কোটি রুপি

পাঞ্জাব কিংস:

কখনও আইপিএলের শিরোপা জিততে না পারা পাঞ্জাব কিংস এবারের নিলামে সবচেয়ে বেশি ১১০ কোটি ৫০ লক্ষ রুপি নিয়ে হাজির হবে। মূলত খেলোয়াড় রিটেনশনের ক্ষেত্রে সবচেয়ে নাজুক অবস্থায় তারা। অন্যান্য দলগুলো তারকা সব ক্রিকেটারদের রিটেনশন পদ্ধতিতে দলে নিলেও সেখানে মাত্র দুইজনকে নিয়েছে পাঞ্জাব। তাদের কেউই তারকা ক্রিকেটার নন। তারা হলে শশাঙ্ক সিংহ ও প্রভসিমরান সিংহ।

আজ নিলাম থেকে যাদের নিয়েছে পাঞ্জাব

অর্শ্বদীপ সিং (ভারত)—১৮ কোটি রুপি

শ্রেয়ার আইয়ার (ভারত)— ২৬.৭৫ কোটি রুপি

যুযবেন্দ্র চাহাল (ভারত)— ১৮ কোটি রুপি

মার্কাস স্টয়নিস (অস্ট্রেলিয়া)— ১১ কোটি রুপি

গ্লেন ম্যাক্সওয়েল (অস্ট্রেলিয়া)— ৪.২০ কোটি রুপি

দিল্লি ক্যাপিটালস:

নিলামের টেবিলে ৭৩ কোটি রুপি নিয়ে হাজির হয়েছে দিল্লি ক্যাপিটালস। চার ক্রিকেটারকে রিটেনশন করেছে তারা। এতে খরচ হয়েছে মোট ৪৭ কোটি রুপি। সেই হিসেবে নিলাম থেকে বড় কোনো তারকাকে ভেড়াতে প্রস্তুত দলটি। কখনও শিরোপা জিততে না পারা দলটির জন্য ভারসাম্যপূর্ণ দল গড়াই হবে বড় চ্যালেঞ্জ। দলটিতে আছেন অক্ষর প্যাটেল, কুলদ্বীপ যাদব, ত্রিস্টান স্টাবস ও অভিষেক পোরেল।

আজ নিলাম থেকে যাদের নিয়েছে দিল্লি

মিচেল স্টার্ক (অস্ট্রেলিয়া)—১১.৭৫ কোটি রুপি

লোকেশ রাহুল (ভারত)—১৪ কোটি রুপি

হ্যারি ব্রুক (ইংল্যান্ড)—৬.২৫ কোটি রুপি

জ্যাক ফ্রেসার-ম্যাকগার্ক (অস্ট্রেলিয়া)— ৯ কোটি রুপি

২০২৫ আইপিএল আগামী ১৪ মার্চ শুরু হয়ে ফাইনাল অনুষ্ঠিত হবে ২৫ মে। আইপিএল কর্তৃপক্ষ ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলোকে জানিয়েছে, বেশির ভাগ আইসিসি পূর্ণ সদস্যদেশের খেলোয়াড়েরা পরবর্তী তিন বছর আইপিএলে খেলার বিষয়ে নিজ দেশের বোর্ড থেকে সম্মতি পেয়েছেন। তবে এর মধ্যে পাকিস্তান নেই। ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে রাজনৈতিকভাবে বৈরী সম্পর্ক থাকায় ২০০৮ সালে আইপিএলের প্রথম সংস্করণের পর এই ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টে খেলছেন না পাকিস্তানের ক্রিকেটাররা।

লখনৌ সুপার জায়ান্ট:

২০২৪ আইপিএলে মাঠের বাইরের নানা কর্মকান্ডে বেশ বিতর্কিত হয়েছিল লখনৌ সুপার জায়ান্টস। এবার নিলামের আগে তারাও গুজরাটের মতো পাঁচ ক্রিকেটারকে ধরে রেখেছে। এতে খরচ হয়েছে ৫১ কোটি রুপি। হাতে আছে ৬৯ কোটি রুপি। দলটিতে আছেন নিকোলাস পুরান, রবি বিষ্ণুই, মায়াঙ্ক যাদব, মহসিন খান ও আয়ুশ বাদোনি।

আজ নিলাম থেকে যাদের নিয়েছে লখনৌ

ঋষভ পন্ত (ভারত)— ২৭ কোটি রুপি

ডেভিড মিলার (দক্ষিণ আফ্রিকা)— ৭.৫০ কোটি রুপি

এইডেন মার্করাম (দক্ষিণ আফ্রিকা)— ২ কোটি রুপি

মিচেল মার্শ (অস্ট্রেলিয়া)— ৩.৪০ কোটি রুপি

সানরাইজার্স হায়দরাবাদ:

আইপিএলের গত আসরের রানার্সআপ হায়দরাবাদ এবারও চমক দেওয়ার অপেক্ষায়। ২০২৪ সালে দারুণ ছন্দে থাকা দুই অসি ক্রিকেটার প্যাট কামিন্স ও ট্রাভিস হেডকে ধরে রেখেছে তারা। পাশাপাশি আছে হেনরিখ ক্লাসেনের মতো বিধ্বংসী ব্যাটারও। এছাড়া, দেশিদের মধ্যে অভিষেক শর্মা ও নিতীশ কুমার রেড্ডিরাও দ্যুতি ছড়াতে প্রস্তুত। এই পাঁচ ক্রিকেটারকে কিনতে খরচ হয়েছে ৭৫ কোটি রুপি। অবশিষ্ট ৪৫ কোটি রুপি নিয়ে নিলাম শুরু করেছে হায়দরাবাদ।

আজ নিলাম থেকে যাদের নিয়েছে হায়দরাবাদ

মোহাম্মদ সামি (ভারত)—১০ কোটি রুপি

হারশাল প্যাটেল (ভারত)—৮ কোটি রুপি

রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু:

আইপিএলের সবচেয়ে জনপ্রিয় দল ধরা হয় রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুকে। মূলত কিংবদন্তি ব্যাটার বিরাট কোহলি থাকায় দলটির জনপ্রিয়তা আকাশচুম্বী। এবারের নিলামে বড় অঙ্কের অর্থ নিয়ে হাজির হয়েছে আরসিবিও। রিটেনশনের সময় তারা দলে ভিড়িয়েছে বিরাট কোহলি, রজত পাতিদার ও ইয়াশ দয়ালকে। এদের কিনতে মোট খরচ হয়েছে ৩৭ কোটি রুপি। ফ্র্যাঞ্চাইজিটি নিলাম শুরু করেছে ৮৩ কোটি রুপি নিয়ে।

আজ নিলাম থেকে যাদের নিয়েছে বেঙ্গালুরু

লিয়াম লিভিংস্টোন (ইংল্যান্ড)— ৮.৭৫ কোটি রুপি

ফিল সল্ট (ইংল্যান্ড)— ১১.৫০ কোটি রুপি

চেন্নাই সুপার কিংস:

আইপিএলের পাঁচবারের চ্যাম্পিয়ন চেন্নাই এবারও শক্তিশালী দল গড়ার পথে। দলটি রিটেন করেছে রুতুরাজ গায়কোয়াড়, মাথিশা পাথিরানা, শিবাম দুবে, রবীন্দ্র জাদেজা ও এমএস ধোনিকে। এতে তাদের খরচ হয়েছে মোট ৬৫ কোটি রুপি। বাকি ৫৫ কোটি রুপি নিয়ে নিলামে অংশ নিয়েছে তারা। দেখার বিষয় গত আসরে দলটিতে দারুণ খেলা বাংলাদেশি পেসার মুস্তাফিজুর রহমানকে এবার তারা ডেরায় ভেড়ায় কি না।

আজ নিলাম থেকে যাদের নিয়েছে চেন্নাই

ডেভন কনওয়ে ( নিউজিল্যান্ড)—৬.২৫ কোটি রুপি

রাহুল ত্রিপাঠি (ভারত) — ৩.৪০ কোটি রুপি

রাচিন রবীন্দ্র ( নিউজিল্যান্ড)—৪ কোটি রুপি

রবিচন্দ্রন অশ্বিন (ভারত) — ৯.৭৫ কোটি রুপি

কলকাতা নাইট রাইডার্স:

আইপিএলের গত আসরের চ্যাম্পিয়নস কলকাতা নাইট রাইডার্স ফের একবার চমক দিতে মরিয়া। গত আসরের দলটিতে খেলেছিলেন অস্ট্রেলিয়ান পেসার মিচেল স্টার্ক। যদিও এবার তাকে রিটেন করেনি দলটি। তারা ছয় জন প্লেয়ারকে নিলামের আগেই রিটেইন করেছে। তারা হলেন রিঙ্কু সিংহ, বরুণ চক্রবর্তী, সুনিল নারিন, আন্দ্রে রাসেল, হারশিত রানা ও রামানদ্বীপ সিংহ। এতে তাদের ব্যয় হয়েছে ৬৯ কোটি রুপি। ৫১ কোটি রুপি নিয়ে আজ নিলাম শুরু করেছে দলটি।

আজ নিলাম থেকে যাদের নিয়েছে কলকাতা

ভেঙ্কটেশ আইয়ার (ভারত)—২৩.৭৫ কোটি রুপি

কুইন্টন ডি কক (দক্ষিণ আফ্রিকা)— ৩.৬০ কোটি রুপি

২০২৫ আইপিএল আগামী ১৪ মার্চ শুরু হয়ে ফাইনাল অনুষ্ঠিত হবে ২৫ মে। আইপিএল কর্তৃপক্ষ ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলোকে জানিয়েছে, বেশির ভাগ আইসিসি পূর্ণ সদস্যদেশের খেলোয়াড়েরা পরবর্তী তিন বছর আইপিএলে খেলার বিষয়ে নিজ দেশের বোর্ড থেকে সম্মতি পেয়েছেন। তবে এর মধ্যে পাকিস্তান নেই। ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে রাজনৈতিকভাবে বৈরী সম্পর্ক থাকায় ২০০৮ সালে আইপিএলের প্রথম সংস্করণের পর এই ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টে খেলছেন না পাকিস্তানের ক্রিকেটাররা।

Header Ad

রেকর্ড এডিট দাবি, দশ লাখ টাকার চেক নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি নেতা

দশ লাখ টাকার চেক নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি নেতা। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁয় বদলগাছী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক কোষাধ্যক্ষ ও উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান সামছুল আলম খানকে হত্যার হুমকি দিয়ে এক লাখ টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ উঠেছে উপজেলা বিএনপির সদ্য বহিষ্কৃত সহ-যুব বিষয়ক সম্পাদক বেলাল হোসেন সৌখিনের বিরুদ্ধে।

বুধবার (৬ নভেম্বর) রাত থেকে ওই দুই নেতার কথোপকথনের ১ মিনিট ৪৩ সেকেন্ডের একটি কল রেকর্ড ছড়িয়ে পড়েছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে। এর আগে উপজেলার গোবরচাঁপা বাজারে ককটেল বিস্ফোরণের অভিযোগ এনে ৫ নভেম্বর আওয়ামী লীগ নেতা সামছুল আলম খানসহ ৪০ জনের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক আইনে স্থানীয় থানায় মামলা করেন বিএনপি নেতা বেলাল হোসেন সৌখিন। এ মামলায় আরও ১২০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে। উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে "এডিট করা ফেক মোবাইল কল" সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে তার এবং দলীয় ইমেজ ক্ষুণ্ন করার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছেন সাময়িক বহিষ্কৃত ওই বিএনপি নেতা।

রবিবার (২৪ নভেম্বর) দুপুরে বদলগাছী সাংবাদিক সংস্থার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করেন বিএনপি নেতা বেলাল হোসেন সৌখিন।

এসময় তিনি বলেন, বিগত ২০১৩ সালে আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা ও হয়রানিমূলকভাবে আওয়ামী লীগ দুইটি মামলা করে। একটি বিষ্ফোরক ও একটি দ্রুত বিচার আইনে। আমাকে গ্রেফতার করা হয় ক্লিন হার্ট অপারেশনে। সেখানে আমাকে অনেক নির্যাতন করা হয় শুধুমাত্র বিএনপির রাজনীতি করার জন্য। আমি জানতে পেরেছি যে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আওয়ামী লীগের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান শামসুল আলম খানের সাথে আমার একটি কল রেকর্ড প্রকাশিত হয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। যা সম্পূর্ণ এডিট করা ফেক মোবাইল কল। কল রেকর্ডটি আগস্ট মাসের।

প্রকৃত তথ্য এই যে, শামসুল আলম খান ইতঃপূর্বে তার একটি ব্যাংক চেক গচ্ছিত রেখে আমার কাছ থেকে কিছু টাকা ধার করেন। যার নম্বর: CD /A- ২৮৮৫০৯২ (ডাচ বাংলা ব্যাংক)। এভাবে তার ব্যক্তিগত প্রয়োজনে আরও অনেকের কাছ থেকেই তিনি টাকা ধার করেছেন বলে লোকমুখে জেনেছি। অতি সম্প্রতি জানতে পারি যে, তিনি কিছু কিছু পাওনাদারদের ধারের টাকা পরিশোধ করছেন। এ কারণে আমি তার নিকট আমার পাওনা টাকা নেওয়ার জন্য কল করেছিলাম। এছাড়া আমার পাওনা টাকা নেওয়ার জন্য তার সামনাসামনি হলে সে আমাকে আওয়ামী লীগের ক্ষমতার ভয় দেখাতো। আমি গত ২০১৪ সালের ৫নভেম্বর আওয়ামী লীগের বিস্ফোরক মামলার বিবাদী হওয়ার কারণে আগস্ট মাসের কল রেকর্ডটি নতুন করে "এডিট" করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশ করা হয়েছে। আগস্ট মাস থেকে এখন পর্যন্ত শামসুল আলম খানের সাথে আমার কোনো যোগাযোগ হয়নি।

এই বিএনপি নেতা আরও বলেন, পাওনা সংক্রান্ত ও কল রেকর্ডটি এডিট করে যোগাযোগ মাধ্যমে ছেড়ে দেওয়া হয়। সেটা আবার বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশও করা হয়েছে। শুধুমাত্র আমাকে এবং আমার দল বিএনপিকে সামাজিকভাবে হেয় করার জন্যই ফেক কল রেকর্ডটি ছেড়ে দেওয়া দেয়। মর্যাদাহানি করার জন্যই তারা এই মিথ্যা এবং বানোয়াট রেকর্ড ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। মামলার বিবাদী হওয়ার কারণেই আগস্ট মাসের আমার টাকা সংক্রান্ত রেকর্ডটি ছেড়েছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। আমি এর তীব্র প্রতিবাদ জানাই এবং সেই সাথে দুষ্কৃতিকারীদের আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্ট সকল আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কাছে জোর দাবি জানাচ্ছি।

এ বিষয়ে বদলগাছী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক কোষাধ্যক্ষ ও উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান সামছুল আলম খান বলেন, ঘটনার দিন নওগাঁয় আদালতে একটা কাজে গিয়েছিলাম। ওই সময় একটা অপরিচিত নম্বর থেকে কল আসে। নিজেকে চাংলার সৌখিন পরিচয় দিয়ে আমার কাছ থেকে টাকা দাবি করা হয়।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পলাশবাড়ীতে যৌথবাহিনীর অভিযানে অস্ত্র-গুলিসহ যুবক গ্রেফতার
আইপিএল মেগা নিলাম সর্বশেষ: কোন দলে কোন ক্রিকেটার?
রেকর্ড এডিট দাবি, দশ লাখ টাকার চেক নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি নেতা
পাকিস্তানে শিয়া-সুন্নি সহিংসতায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৮২
হত্যা মামলায় গ্রেফতার ডিসি মশিউর ও এডিসি জুয়েল বরখাস্ত
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে রেকর্ড মৃত্যু, শনাক্ত আরও ১০৭৯
আইপিএল ইতিহাসের সবচেয়ে দামি ক্রিকেটার পান্ত
আরও এক মামলায় খালাস পেলেন তারেক রহমান
সৌদি আরবে এক সপ্তাহে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেপ্তার
আমাদের নিয়ত সহি, জাতিকে সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দিতে চাই: সিইসি
৫ বিসিএস থেকে নিয়োগ পাবেন ১৮ হাজার ১৪৯ জন
শপথ নিলেন নতুন সিইসি ও ৪ নির্বাচন কমিশনার
দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চেয়ে থানায় জিডি করলেন নওশাবা
আইইউটির ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যুর ঘটনায় পল্লী বিদ্যুতের ৭ কর্মকর্তা-কর্মচারী বরখাস্ত
বাংলাদেশ-বেল‌জিয়ামের রাজনৈতিক সংলাপ আজ
রাজধানীতে সিলিন্ডার গ্যাস বিস্ফোরণে শিশুসহ দগ্ধ ৭
জোড়া উইকেট হারিয়ে দিন শেষ করলো বাংলাদেশ
সাবেক প্রধান বিচারপতি রুহুল আমিন আর নেই
এশিয়া কাপ খেলতে দেশ ছাড়লো বাংলাদেশ
আমাকে স্যার বলার দরকার নেই, আমি আপনাদের ভাই : উপদেষ্টা নাহিদ