রবিবার, ১৩ এপ্রিল ২০২৫ | ৩০ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

প্রাক্তনকে স্বপ্নে দেখা কিসের ইঙ্গিত?

ছবি: সংগৃহীত

সারাদিন পরিশ্রমের পর ক্লান্ত দেহকে বিশ্রাম দেওয়ার জন্য আমাদের ঘুম প্রয়োজন। তবে মজা ব্যাপার হলো আমাদের ঘুমের সময় সারা দেহ বিশ্রাম নিলেও মস্তিষ্ক সচল থাকে। বিভিন্ন গবেষণা থেকে জানা যায় ঘুমের মধ্যে মস্তিষ্ক সারা দিনের কর্মকাণ্ড বা ঘটনাবলিকে বাছাই ও সংরক্ষণের কাজ করে থাকে। এসবের মাঝেই আমরা স্বপ্ন দেখি। স্বপ্নে আমরা নানা জিনিস দেখি। কিছু বাস্তব আর কিছু অবাস্তব।

অনেক সময় স্বপ্নে আমরা সে মানুষদের দেখি যার সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ নেই। অনেকে আবার স্বপ্নে তার প্রাক্তনকে দেখে থাকেন। যা অস্বস্তিকর। ভোগ ম্যাগাজিনের এক প্রতিবেদনে এ সব উঠে এসেছে। সিগমন্ড ফ্রয়েডের মতে, স্বপ্ন দমিত আকাঙ্ক্ষার প্রতীক, মানে আমরা যা গোপনে চাই সেটাই আমরা স্বপ্নে দেখি।
চলুন জানা যাক স্বপ্ন নিয়ে বিজ্ঞান কী বলে?

আমরা কেনো নির্দিষ্ট বিষয় স্বপ্ন দেখি তার নির্দিষ্ট কারণ কখনো বিজ্ঞান বের করতে পারে নি। সুইস মনস্তত্ত্ববিদ কার্ল জুং স্বপ্নকে প্রাকৃতিক সত্য বলে বর্ণনা করেছেন। তার মতে, স্বপ্ন আমাদের বাস্তব চেতনার বাইরে গিয়ে মূল মানসিক অবস্থার সঙ্গে মিলিয়ে দেয়। তবে তিনি এটাও বিশ্বাস করতেন যে স্বপ্ন সব সময় সরাসরি অর্থ প্রকাশ করে না।

তবে কেনো আমরা প্রাক্তনকে স্বপ্নে দেখি? স্বপ্নে প্রাক্তন সঙ্গীর দেখা পাওয়া অনেক কারণেই হতে পারে। যার কয়েকটি কারণ উল্লেখ্য করেছেন সাইকোলজিস্ট-

অমীমাংসিত আবেগ : প্রাক্তনকে স্বপ্নে দেখার অন্যতম কারণ হতে পারে অমীমাংসিত আবেগ। আপনাদের সম্পর্কের অসম্পূর্ণ অনুভূতি বা স্মৃতি আপনার অবচেতন মনে বারবার নাড়া দিলে এমন হতে পারে। যার ফলে সে ব্যক্তি আপনি স্বপ্নে দেখছেন।

শূন্যতা : বিশেষজ্ঞের মতে, জীবনে কোনো অভাব বা শূন্যতার প্রতীক হিসেবে প্রাক্তনকে স্বপ্ন দেখতে থাকি।

এলোমেলো স্মৃতি : কখনো কখনো কেবল অতীতের স্মৃতির কারণেই প্রাক্তন সঙ্গীকে স্বপ্ন দেখেন। এর পেছনে গভীর মানসিক কোনো যোগাযোগ নেই।

তাহলে প্রাক্তন সঙ্গীকে স্বপ্ন দেখার অর্থ কী?
প্রাক্তনকে স্বপ্নে দেখার মানে এই নয় যে আপনাকে সেই সম্পর্কের আবার ফিরে যেতে হবে। বরং এটি হতে পারে অতীত সম্পর্ক বা জীবনের সেই সময়ের কোনো অমীমাংসিত আবেগের প্রতিফলন। যদি স্বপ্নটি একবার বা দুবার দেখা হয় সেটা স্বাভাবিক। কিন্তু একই স্বপ্ন বারবার ফিরে এলে, এটি আপনার জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বা অতীতের সঙ্গে কোনো অমীমাংসিত ইঙ্গিত করতে পারে। সুতরাং, প্রাক্তনকে স্বপ্নে দেখে অস্বস্তি অনুভব করলেও, এটি আপনার মানসিক স্বাস্থ্য বা চেতনার কোনো গভীর দিক আবিষ্কার করার সুযোগও হতে পারে নাও পারে।

Header Ad
Header Ad

বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা জানালেন তারেক রহমান

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে দেশ-বিদেশের সবাইকে প্রাণঢালা শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন।

রোববার (১৩এপ্রিল) তার ফেসবুক পোস্টে এ শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান তিনি।

তারেক রহমান লেখেন, আজ পহেলা বৈশাখ ১৪৩২, বাংলাদেশী জাতিসত্তার ইতিহাস ও ঐতিহ্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ নববর্ষ উদযাপন। বাংলা নববর্ষ বাংলাদেশীদের হৃদয়ে তার প্রকাশ অনন্য ভিন্নরুপ। আমি এই উৎসবমূখর দিনে দেশ-বিদেশের সকল বাংলাদেশীদের জানাই আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা।

আবহমানকাল ধরে নানা রূপ ও বৈচিত্র নিয়ে জাতির জীবনে বার বার ঘুরে আসে পহেলা বৈশাখ। নববর্ষের উৎসবের সাথে যেন ভরে ওঠা প্রকৃতি ও প্রাণের যোগ আবহমানকাল ধরে বিদ্যমান। আমাদের হৃদয়ে সঞ্চারিত হয় স্বজাতির অতীত গৌরব ও ঐশ্বর্য। আমাদের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য সুদুর অতীতকাল ধরে নির্মিয়মান বিশালত্ব এক শক্ত ভিত্তি লাভ করে।

ঐতিহ্য, সংস্কৃতি ও মনুষ্যত্বের বাণী একত্রিত হয়ে গঠন করে এক সুগ্রন্থিত জাতি। জাতির আত্মপরিচয়ে পহেলা বৈশাখ এক উজ্জল উপাদান। প্রতি বছর নববর্ষ পেছনের আলোকের দীপ্তিতে উৎকর্ষতা ও অগ্রগতির পথে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে প্রেরণা দেয়। এখন আমাদের প্রাণবন্ত গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য জনগণের উদার দৃষ্টিভঙ্গির যে সংস্কৃতি, ঐতিহ্য এবং প্রবণতা রয়েছে তার ভিত্তিতে বহুমত ও পথের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার চিরস্থায়ী কাঠামো গড়ে তুলতে হবে।

নানা ঘটনা ও দূর্ঘটনার সাক্ষী ১৪৩১ সাল অতিক্রম করে ১৪৩২ সালের প্রভাতে অজানা কাল-প্রাঙ্গণের সীমানায় আমরা উপস্থিত হয়েছি। বিশ্বের বিভিন্ন স্থান ভেসে যাচ্ছে রক্তে-বিষ্ফোরণ। বিশ্বে শান্তি আনতে সমাধানহীন এক প্রহেলিকার মধ্যে থাকলে হবে না। স্বার্থ কখনো সমাধান নয়। আমরা নি:স্বার্থ সমাধান চাইলে রক্ত ঝরবে না, শান্তির জন্য অপেক্ষায় থাকতে হবে না।

আমাদের গত বছরের ক্লান্তি, হতাশা ও গ্লানিকে অতিক্রম করে নতুন উদ্যমে অগ্রসর হতে হবে। বাংলা সন-তারিখ আমাদের প্রাত্যহিক জীবন, দৈনন্দিন অর্থনৈতিক কর্মকান্ডের অপরিহার্য অনুষঙ্গ, তাই এটি জাতীয় সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ, বিদগ্ধজনের মানসিক আশ্রয় ও মননের পরিচর্যার উৎসস্থল। সুপ্রাচীনকাল ধরে গড়ে ওঠা ভাষা ও কৃষ্টির নিবিড় বন্ধন ভেঙ্গে ফেলার জন্য বিদেশী আধিপত্যবাদী প্রভুরা সাংস্কৃতিক আধিপত্য বিস্তারের জন্য মহাপরিকল্পনা নিয়ে এগিয়ে চলেছে। আমাদের এ সম্পর্কেও সচেতন ও সদা জাগ্রত থাকতে হবে।

নববর্ষের প্রথম দিনে আমি সকলের কল্যাণ ও শান্তি কামনা করছি। বৈশাখের বহ্নিতাপে সমাজ থেকে মুছে যাক অসত্য, অন্যায়, অনাচার ও অশান্তি। চারিদিকে প্রবাহিত হোক শান্তির সুবাতাস, সুশীলা নদী, সমস্ত জগৎ হোক অমৃতময়।
১৪৩২ বাংলা সনের নতুন প্রভাতের প্রথম আলোতে আমি দেশবাসীকে আবারও জানাই শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
শুভ নববর্ষ।

Header Ad
Header Ad

সরিয়ে দেওয়া হলো ডিবি প্রধান রেজাউল করিম মল্লিককে

রেজাউল করিম মল্লিক। ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) বিভাগের প্রধানের দায়িত্ব থেকে রেজাউল করিম মল্লিককে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। শনিবার ডিএমপি কমিশনারের দপ্তর থেকে জারি করা এক আদেশে এ সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়।

এর আগে, গত বুধবার রাতে মডেল মেঘনা আলমকে রাজধানীর বসুন্ধরার বাসা থেকে আটক করে ডিবি। পরদিন বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে তাঁকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করে কারাগারে পাঠানো হয়। বিশেষ ক্ষমতা আইনে তাঁকে ৩০ দিনের জন্য আটকাদেশ দেওয়া হয়।

তবে, এই আটকাদেশের কারণ স্পষ্টভাবে উল্লেখ না করায় বিষয়টি ঘিরে নানা প্রশ্ন ও বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। অপরাধে জড়িত থাকলে মামলা না করে কেন বিশেষ ক্ষমতা আইনের আওতায় বিতর্কিত প্রতিরোধমূলক আটক দেখানো হলো—এই নিয়ে সমালোচনা শুরু হয়। ঠিক এই পরিস্থিতিতেই ডিবির প্রধানের পদ থেকে রেজাউলকে সরানো হলো।

আজ রোববার, এক সংবাদ সম্মেলনে আইন বিশ্লেষক আসিফ নজরুল জানান, মেঘনা আলমকে আটক করার প্রক্রিয়াটি যথাযথ হয়নি।

ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলীর সই করা আদেশে বলা হয়েছে, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) রেজাউল করিম মল্লিককে প্রশাসনিক কারণে ডিএমপির সদর দপ্তরে সংযুক্ত করা হয়েছে। আদেশে আরও বলা হয়, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত তাঁকে বর্তমান দায়িত্বস্থলে পদায়ন করা হলো এবং এই আদেশ সঙ্গে সঙ্গেই কার্যকর হবে।

উল্লেখ্য, গত ১ সেপ্টেম্বর রেজাউল ডিবিপ্রধান হিসেবে দায়িত্ব নেন। ১৭তম বিসিএস (পুলিশ) ব্যাচের এই কর্মকর্তা ১৯৯৮ সালে বাংলাদেশ পুলিশে যোগ দেন। তিনি ডিবির দায়িত্ব নেওয়ার আগে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগসহ বিভিন্ন ইউনিটে কাজ করেছেন।

Header Ad
Header Ad

ঢাকা মেডিকেল ইন্টার্নদের নতুন সভাপতি ডা. মিশু, সম্পাদক ডা. নাদিম

ঢাকা মেডিকেল ইন্টার্নদের নতুন সভাপতি ডা. মিশু, সম্পাদক ডা. নাদিম। ছবি: সংগৃহীত

নতুন নেতৃত্ব পেয়েছে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের ইন্টার্ন চিকিৎসকদের সংগঠন ‘ইন্টার্ন ডক্টরস সোসাইটি (আইডিএস)’। সদ্য অনুষ্ঠিত নির্বাচনে সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন ডা. তোফিক আহমেদ মিশু এবং সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন ডা. নাদিম হোসাইন।

শনিবার (১২ এপ্রিল) সকাল ১১টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত টানা ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয় ঢামেক হাসপাতাল প্রাঙ্গণে। মোট ২২২ জন ভোটারের মধ্যে ২০৬ জন ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন, যা নির্বাচনটিকে প্রাণবন্ত ও প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ করে তোলে।

নতুন নির্বাচিত সভাপতি ডা. তোফিক আহমেদ মিশু বগুড়া জেলার আদমদীঘি থানার পাহালোয়ান পাড়া গ্রামের কৃতি সন্তান।

সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক ছাড়াও ছয় সদস্য বিশিষ্ট কমিটির সহ সভাপতি ডা. ফাইজাহ বিনতে ফরিদ, সহ সাধারণ সম্পাদক ডা. গুলজার হোসেন, কোষাধ্যক্ষ ডা. সাইবুন নিসা রউফ ও সাংগঠনিক সম্পাদক হয়েছেন ডা. শফিকুল ইসলাম।

নির্বাচনে ২২২ জন ভোটারের মধ্যে ২০৬ জন তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন।

নবনির্বাচিত ছয় সদস্য বিশিষ্ট কমিটির অন্যান্য পদে নির্বাচিতরা হলেন—সহ-সভাপতি ডা. ফাইজাহ বিনতে ফরিদ, সহ-সাধারণ সম্পাদক ডা. গুলজার হোসেন, কোষাধ্যক্ষ ডা. সাইবুন নিসা রউফ এবং সাংগঠনিক সম্পাদক ডা. শফিকুল ইসলাম।

নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ঢামেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ডা. মো. আসাদুজ্জামানের সরাসরি তত্ত্বাবধানে। এছাড়াও নির্বাচন পর্যবেক্ষণে দায়িত্ব পালন করেন অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. মো. কামরুল আলম, উপাধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. ফারুক আহাম্মদ, ফজলে রাব্বি হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ডা. এ এইচ এম মোস্তফা কামাল, সহকারী প্রভোস্ট ডা. শহিদুল ইসলাম আকন ও ডা. আহসান হাবিব, ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কো-অর্ডিনেটর ডা. আহমেদ সামি আল হাসান এবং আলিম চৌধুরী হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ডা. আফিয়া শাহনাজ।

নির্বাচন পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন ছয়জন নির্বাচন কমিশনার, যারা হলেন—ডা. খালিদ ফারুক, ডা. সামিরা জামান সায়কা, ডা. মো. এহতেশামুল হক প্রিন্স, ডা. তাহমিনা দিনা, ডা. আবিদ ভুঁইয়া শ্রাবন ও ডা. মুশফিকা বিনতে আমিন।

উল্লেখ্য, ঢামেক হাসপাতালের ইন্টার্ন চিকিৎসকরা ২০২৩ সালের ৫ সেপ্টেম্বর প্রথমবারের মতো ভোটের মাধ্যমে তাদের প্রতিনিধিত্বকারী সংগঠন হিসেবে ‘ইন্টার্ন ডক্টরস সোসাইটি (আইডিএস)’ গঠন করেন। এ বছরের নির্বাচন সেই ধারাবাহিকতারই অংশ, যা ইন্টার্ন চিকিৎসকদের মধ্যকার গণতান্ত্রিক চর্চার একটি ইতিবাচক উদাহরণ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা জানালেন তারেক রহমান
সরিয়ে দেওয়া হলো ডিবি প্রধান রেজাউল করিম মল্লিককে
ঢাকা মেডিকেল ইন্টার্নদের নতুন সভাপতি ডা. মিশু, সম্পাদক ডা. নাদিম
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
বৌদ্ধ বিহারে সম্প্রীতি ভবনের ফলক উন্মোচন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি জাকির খান 
দুপুরের মধ্যে ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আভাস
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পর গাজায় ১৫৬৩ ফিলিস্তিনিকে হত্যা
আলোচিত ভন্ডপীর হেডাম বাবা গ্রেপ্তার
ঢাকায় ‘মার্চ ফর গাজা’ ইতিহাসের পাতায় লেখা থাকবে:ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত
চারুকলায় ফের তৈরি হচ্ছে ‘স্বৈরাচারের প্রতিকৃতি’
শিল্পে গ্যাসের নতুন দরের ঘোষণা বিকেলে
গাজায় যুদ্ধ থামাতে নেতানিয়াহুকে চাপ দিলেন ট্রাম্প!
ভারত থেকে এলো আরও ৩৬ হাজার টন চাল
শাকিব জাতিকে কী শেখাল? বরবাদে কোকেন সেবনের দৃশ্য নিয়ে ক্ষুব্ধ ইকবাল
আম্পায়ারের প্রতি ‘আগ্রাসী’ আচরণ, নিষিদ্ধ তাওহীদ হৃদয়
ডিসেম্বরে জাতীয় নির্বাচনের লক্ষ্যে সংস্কার দ্রুত এগিয়ে নেয়ার তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
পাগলা মসজিদের দানবাক্সে মিললো রেকর্ড ৯ কোটি ১৮ লাখ টাকা
পুলিশে চাকরি দেওয়ার নামে অর্থ লেনদেন, বিজিবি সদস্যসহ ২ প্রতারক আটক
বেনাপোল কাস্টমসের সময় উপযোগী পদক্ষেপ, বেড়েছে রাজস্ব আয়