মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারি ২০২৫ | ৭ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

পেশাগত দক্ষতার দিকে মনযোগ দেওয়া জরুরি

কূটনৈতিকভাবে আমরা চাপের মধ্যে আছি এ কথা সত্যি। যুক্তরাষ্ট্র সাম্প্রতিককালে র্যাবের উপর একটি নিষেধাজ্ঞা এবং আরেকটি জিএসপি দিয়েছিল ২০১৩ সালে। আমরা কোনোটিরই এখন পর্যন্ত কোনো সুরাহা করতে পারিনি। আমরা যদি এটি পেশাগতভাবে দেখতাম অর্থাৎ রাজনীতির সঙ্গে জড়ানো না হতো তাহলেই বরং ভালো ছিল। রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে যখনই আমরা দেখার চেষ্টা করি, রাজনীতির নাম নিয়ে ফেললেই বিষয়গুলো অনিষ্পত্তি থেকে যায়। আমরা নিজেরাও বেশ অস্বস্তিতে ভুগি। এটি দুই দেশের সম্পর্কের ক্ষেত্রে স্বাচ্ছন্দ্যের ঘাটতি ঘটায়।

আন্তর্জাতিকক্ষেত্রে মানবাধিকার নিয়ে জাতিসংঘ কাউন্সিলে একধরনের অস্বস্তি আছে। আমরা অনেক সময় অনেক কিছু পছন্দ করি না। কিন্তু আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপটে যখন একটি কথা বলা হয়, সেক্ষেত্রে আমাদের জন্য ভিন্নপথ অবলম্বনের মাধ্যমে বিষয়গুলোকে সমাধানের যদি সুযোগ থাকে, তাহলে সেই বিষয়গুলোর প্রতি আমরা মনযোগী হব।

আমরা তো বিশ্ব সম্প্রদায়েরই অংশ। আমাদের অর্থনীতির যে যোগাযোগ তা বাইরের পৃথিবীর সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্ত। আমরা যদি অর্থনৈতিক উন্নয়নের কথা বলি, এটিকে নিরবচ্ছিন্ন রাখব, সেক্ষেত্রে সেই বিষয়গুলো আমার মনে হয় গুরুত্বের মধ্যে নেওয়া দরকার। তার কারণ হলো— এগুলো আমাদের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আমাদের ব্যাংকগুলো যারা বিদেশি ব্যাংকের সঙ্গে কাজ করে, সেক্ষেত্রে এলসি খুলতে গেলে তাদের যে অনুরোধ থাকে, তারা খুব সাদরে গ্রহণ করছিল না। এটি কিন্তু আমাদের ভাবমূর্তিগত সমস্যা অথবা জটিলতা সৃষ্টি করেছে। আইএমএফ থেকে আমরা যে অর্থ পাব, এর মধ্য দিয়েই কিন্তু বিশ্বাসের ঘাটতিটুকু খানিকটা দূর করার জন্য আমরা সচেষ্ট হব।

আইএমএফ আমাদের চার মিলিয়ন ডলার দেবে। আমাদের চল্লিশ মিলিয়ন ডলারের বেশি রপ্তানি আছে, বিশ বিলিয়নের উপরে আমরা রেমিট্যান্স পাই। এগুলো সবকিছুই কিন্তু বাইরের পৃথিবীর সঙ্গে নির্ভরশীল। কাজেই আমাদের অভ্যন্তরীণ ব্যবস্থাপনার কারণে যদি আমরা চাপে পড়ি, তাহলে সমাধানতো আমাদেরই করতে হবে। তা না হলে আমরা জাতীয়ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হব।

আমাদের দেশের সাধারণ মানুষ কিন্তু পরিশ্রম করে, বিদেশে যারা টাকা রোজগার করে, তাদের বিরুদ্ধে অর্থপাচারের অভিযোগ করতে পারবেন না। যারা রেমিট্যান্স পাঠায় তারা বাংলাদেশেকে সম্পদ দিচ্ছে। কাজেই আমাদের খেয়াল রাখতে হবে আসলে সমস্যা কি এবং এর সমাধান কোথায় আমাদের সেটি ভাবতে হবে।

কাজেই আমরা যদি আমাদের অভ্যন্তরীণ অবস্থার প্রেক্ষাপটে সঠিকভাবে ব্যবস্থাপনা করতে পারি, সেক্ষেত্রে পেশাগত দক্ষতার প্রয়োজনীয়তাটুকু খুব বেশি। পেশাগত দক্ষতা ও সুশাসনের যে প্রয়োজনীয়তা, সেটি যদি আমরা উপলব্ধি করতে পারি— তাহলে আমার ধারণা চাপের যে কথাটি বলা হয় সেটি লাঘব হবে। ব্যাংকিং ক্ষেত্রের যে চাপ, সেটিতো বাজারভিত্তিক। আইএমএফ আমাদের সাময়িক স্বস্তি দিচ্ছে। যেখানে মানুষকে ব্যবসা-বাণিজ্য করে খেতে হবে, সেক্ষেত্রে অভ্যন্তরীণ কাজগুলো আমাদের যথাযথভাবে করতে হবে। যদি আমরা সেটি যথাযথভাবে করতে পারি, তাহলে আমরা যে চাপের কথা বলছি, সেটি তৈরি হবে না। কাজেই আমি মনে করি আত্মসম্মানবোধ সম্পন্ন জাতি হিসেবে আমাদের পেশাগত দক্ষতার দিকটিতে সবচেয়ে বেশি মনযোগ দেওয়া দরকার।

এম. হুমায়ূন কবির: সাবেক রাষ্ট্রদূত

আরএ/

Header Ad
Header Ad

ক্যাপিটল হিলে দাঙ্গায় জড়িত ১৫০০ জনকে ক্ষমা করলেন ট্রাম্প

ক্যাপিটল হিলে দাঙ্গায় জড়িত ১৫০০ জনকে ক্ষমা করলেন ট্রাম্প। ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দ্বিতীয় মেয়াদে শপথ নেওয়ার পর ডোনাল্ড ট্রাম্প ক্যাপিটল হিলে দাঙ্গায় অংশগ্রহণকারী প্রায় ১৫০০ জনকে ক্ষমা করেছেন। সোমবার (২০ জানুয়ারি) শপথ নেওয়ার পরপরই তিনি এ পদক্ষেপ গ্রহণ করেন।

এছাড়া, তার শপথগ্রহণের পরপরই ট্রাম্প মেক্সিকো সীমান্তে জরুরি অবস্থা ঘোষণা, পানামা খাল ফেরত নেওয়া এবং বিদেশি পণ্যের ওপর শুল্ক বৃদ্ধি করার মতো বড় পদক্ষেপের ঘোষণা দেন। তিনি বাইডেন প্রশাসনের ৭৮টি নির্বাহী আদেশও বাতিল করেন, যা দেশটির রাজনৈতিক পরিবেশে নতুন পরিবর্তন আনার ইঙ্গিত দেয়।

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, ২০২১ সালের ৬ জানুয়ারিতে ক্যাপিটল ভবনে দাঙ্গায় যুক্ত থাকার জন্য আটক প্রায় ১৫০০ জনকে ক্ষমা করেছেন ট্রাম্প। ওই দিন সাভারের ডিসি জেলের বাইরে তার সমর্থকরা অপেক্ষা করছিলেন, যখন ট্রাম্প ক্যাপিটল ওয়ান অ্যারেনায় ভাষণ দিচ্ছিলেন। ট্রাম্প তখনই ঘোষণা করেছিলেন যে, তিনি ওয়াশিংটনে ফিরে ৬ জানুয়ারির দাঙ্গায় অভিযুক্তদের ক্ষমা করবেন। এর পরপরই উপস্থিত জনতার মধ্যে উদযাপনের চিৎকার শোনা যায়, কেউ কেউ "ফ্রিডম!" বলে স্লোগান দিতে থাকেন।

ট্রাম্প ক্যাপিটল হিলে হামলা চালানোদের 'রাজনৈতিক বন্দি' হিসেবে চিহ্নিত করেছেন এবং তাদের ক্ষমা দেওয়ার কথা ঘোষণা করেন। তবে এটি স্পষ্ট নয় যে, তিনি ক্ষমার আওতায় দোষী সাব্যস্ত ব্যক্তিদের অন্তর্ভুক্ত করবেন কিনা।

২০২১ সালের ৬ জানুয়ারি, ট্রাম্প সমর্থকরা ওয়াশিংটন ডিসির ক্যাপিটল ভবনে হামলা চালায়, যেখানে সেদিন বাইডেনকে পরবর্তী প্রেসিডেন্ট হিসেবে ঘোষণা করার প্রস্তুতি চলছিল। হামলাকারীরা কংগ্রেসের অধিবেশন ভেঙে ভেতরে ঢুকে তাণ্ডব চালায় এবং বেশ কয়েকজন আইনপ্রণেতার কার্যালয় তছনছ করে দেয়। সংঘর্ষে পুলিশের এক সদস্যসহ পাঁচজন নিহত হন।

ডেমোক্র্যাটরা এই হামলার জন্য ট্রাম্পকে দায়ী করে তাকে অভিশংসনের উদ্যোগ নিয়েছিলেন, তবে সিনেটে দুই-তৃতীয়াংশ ভোটের অভাবে ট্রাম্প শাস্তি থেকে মুক্তি পান।

Header Ad
Header Ad

আন্দোলনে ছাত্রদের ওপর প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার

গ্রেপ্তার সাইদুর রহমান সুজন। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে ছাত্র-জনতার ওপর প্রকাশ্যে গুলি চালানোর ঘটনায় সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান সাইদুর রহমান সুজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।

তার বিরুদ্ধে ১৪টি হত্যা মামলায় অভিযোগ রয়েছে, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য একটি ঘটনার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়, যেখানে তাকে পিস্তল দিয়ে গুলি করতে দেখা যায়।

সোমবার (২০ জানুয়ারি) রাত সাড়ে ১০টার দিকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন সাভার মডেল থানার পরিদর্শক (ওসি তদন্ত) আশিক ইকবাল। গ্রেপ্তারের সময়, গোয়েন্দা পুলিশের একটি টিম রাজধানীর উত্তরা থেকে সাইদুর রহমান সুজনকে আটক করে।

সাইদুর রহমান সুজন সাভারের বিরুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ছিলেন এবং তিনি আওয়ামী লীগে সক্রিয় রাজনীতি করতেন। গোয়েন্দা পুলিশের দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করে তাকে গ্রেপ্তার করে।

সাভার মডেল থানার পরিদর্শক আশিক ইকবাল জানান, সুজনের বিরুদ্ধে সাভার মডেল থানায় ছাত্র আন্দোলনের সময় হত্যার অভিযোগে ১৪টি মামলা রয়েছে, এছাড়া আরও দুটি হত্যাচেষ্টা মামলাও রয়েছে। গ্রেপ্তার হওয়ার পর তাকে আদালতে হাজির করা হবে।

উল্লেখ্য, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর সাভারের রাজপথে গুলি চালানোর একটি ভিডিও ভাইরাল হয়। সেই ভিডিওতে সাইদুর রহমান সুজনের হাতে থাকা পিস্তল দিয়ে গুলি করতে দেখা যায়।

Header Ad
Header Ad

দায়িত্ব নিয়েই বাইডেন আমলের ৭৮টি আদেশ বাতিল করলেন ট্রাম্প

বাইডেন আমলের ৭৮টি আদেশ বাতিল করলেন ট্রাম্প। ছবি: সংগৃহীত

ইতিহাস ভেঙে দ্বিতীয় বারের মতো নির্বাচনে জয় পাওয়ার ৭৭ দিন পর বিশ্বের শীর্ষ ক্ষমতাধর দেশ যুক্তরাষ্ট্রের সাদা বাড়ির মসনদে বসেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। সোমবার যুক্তরাষ্ট্রের ক্যাপিটল ভবনে দেশটির ৪৭তম প্রেসিডেন্টের শপথ নিয়েছেন তিনি।

এদিকে দায়িত্ব নিয়েই একগুচ্ছ নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। জো বাইডেনের শাসনামলের ৭৮টি নির্বাহী আদেশ বাতিল করেছেন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের নাম প্রত্যাহার করেন নিয়েছেন প্যারিস জলবায়ু চুক্তি থেকে। ফেডারেল সরকারের বেশ কিছু নীতিমালায় পরিবর্তন ও মুল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত একটি আদেশেও সই করেছেন তিনি। শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানের পর ওয়াশিংটন ডিসির ক্যাপিটল অ্যারেনায় সমর্থকদের সামনেই এই পদক্ষেপ নেন।

পরে ওভাল অফিসে ফিরে আরও কিছু নির্বাহী আদেশে সই করেছেন ট্রাম্প। এর মধ্যে একটি হলো, যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ সীমান্তে ‘জরুরি অবস্থা’ ঘোষণা। জন্মসূত্রে মার্কিন নাগরিকত্ব ইস্যুতেও একটি আদেশ দিয়েছেন। এছাড়া ২০২১ সালের ৬ জানুয়ারি ক্যাপিটল হিলে হামলায় অভিযুক্ত দেড় হাজার মানুষকে সাধারণ ক্ষমা করেছেন।

এর আগে, ওয়াশিংটন ডিসির ক্যাপিটল ভবনে যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাকে শপথ পাঠ করান যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান বিচারপতি জন রবার্টস। এ সময় বিদায়ী প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, তার স্ত্রী জিল বাইডেনসহ গণ্যমান্য ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন। সবার উপস্থিতিতে ধর্মীয় গ্রন্থ বাইবেলের ওপর হাত রেখে শপথ পাঠ করেন ৭৮ বছর বয়সী ট্রাম্প। তিনিই হলেন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি বয়সে ক্ষমতায় বসা প্রেসিডেন্ট।

এ নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নিলেন ট্রাম্প। এর আগে ২০১৭ সালে ক্যাপিটল ভবনের পাশে ন্যাশনাল মলে বিপুল আয়োজনে শপথ নিয়েছিলেন তিনি। তবে এবার বাদ সাধে তীব্র ঠান্ডা আবহাওয়া। সে কারণেই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয় ক্যাপিটল ভবনের ভেতরে। ৪০ বছর আগে ১৯৮৫ সালে একই কারণে ক্যাপিটল ভবনের ভেতরে শপথ নিয়েছিলেন প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রিগ্যান।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ক্যাপিটল হিলে দাঙ্গায় জড়িত ১৫০০ জনকে ক্ষমা করলেন ট্রাম্প
আন্দোলনে ছাত্রদের ওপর প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার
দায়িত্ব নিয়েই বাইডেন আমলের ৭৮টি আদেশ বাতিল করলেন ট্রাম্প
ডোনাল্ড ট্রাম্পের দ্বিতীয়বারের শপথ: নতুন আমেরিকার সূচনা
সুইজারল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
মতপ্রকাশের স্বাধীনতায় কাউকে হয়রানি করা যাবে না : জামায়াত আমির
রাজশাহীকে বড় ব্যবধানে হারিয়ে চিটাগং কিংসের পঞ্চম জয়
খাগড়াছড়িতে অবৈধভাবে পরিচালিত ১৬টি ইট ভাটা বন্ধ
ট্রাম্পের ক্ষমতা গ্রহণ নিয়ে আওয়ামী লীগের উচ্ছ্বাস কতটা বাস্তবিক?
ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচন: সফল আয়োজনের লক্ষ্যে তিনটি কমিটি গঠন
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় কোটার ফলাফল স্থগিত
ফেসবুকে মাশরাফির মৃত্যু নিয়ে গুঞ্জন, যা জানা গেল
রিসোর্ট থেকে ১৬ ছাত্র-ছাত্রী আটক, কাজী ডেকে ৪ যুগলের বিয়ে
'সুগার মাম্মি' হতে চান অভিনেত্রী হুমায়রা সুবাহ
নমরুদের মতো ক্ষমতা ছিলো শেখ হাসিনার: রিজভী
১০ বছরের কারাদণ্ড থেকে খালাস পেলেন গিয়াস উদ্দিন আল মামুন
৩০০ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ: বাহার ও মেয়ের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সরকারি-বেসরকারি চাকরি পাবেন গণঅভ্যুত্থানে আহতরা, সিভি আহ্বান
নিজে প্রাথমিক সদস্যপদ নবায়ন করে দলের কার্যক্রম উদ্বোধন করলেন তারেক রহমান
বাংলাদেশিদের বের করে দিন, হাসিনাকে দিয়ে শুরু করুন: শিবসেনা নেতা