রবিবার, ৫ মে ২০২৪ | ২২ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ইতিবাচক অগ্রগতি ধরে রাখতে চাই

বাংলাদেশ এখন অতীতের যেকোনো সময়ের তুলনায় বিশ্বের সঙ্গে অনেক বেশি সংযুক্ত। অর্থনীতি, বিনিয়োগ, শিক্ষা, প্রযুক্তি সব মিলিয়ে বাংলাদেশ যে স্তরে পৌঁছেছে, সেটি ধরে রাখতে হলে বৈশ্বিক মূল্যবোধের সঙ্গে সামঞ্জস্য রাখতে হবে। গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের চর্চা নিশ্চিত করতে হলে গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান সমুন্নত রাখার ব্যাপারে আমাদের আরও সচেতন হতে হবে।

আমাদের ভাবমূর্তি দেশের শক্তির বড় আধার। যুক্তরাষ্ট্রের নতুন ভিসা নীতি ইতিবাচক ঐকমত্য হিসেবে বিবেচনায় নেওয়া যেতে পারে। আমরা যদি ইতিবাচক অগ্রগতি ধরে রাখতে চাই এবং বৈশ্বিক প্রক্রিয়ার সঙ্গে সংযুক্ত থেকে এগোতে চাই, তাহলে দেশের অভ্যন্তরে গণতন্ত্রের যে চর্চা করি, তার মানোন্নয়ন ঘটাতে হবে।

বৈশ্বিক পর্যায়ের সঙ্গে এর সাযুজ্যও ঘটাতে হবে। আমরা নিজেদের যেভাবে দেখি এবং বাইরের বিশ্ব আমাদের যেভাবে দেখে, তার মাঝে যে বৈসাদৃশ্য রয়েছে, মার্কিন নতুন ভিসা নীতি তা আমাদের মনে করিয়ে দিল। আমরা এই ধরনের সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে কী করতে পারি? কী করলে কী হবে? পরিণতি কোন দিকে যাবে, এই সিদ্ধান্ত থেকে তার আভাস পাওয়া যায়।

আমাদের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার ঘাটতির বিষয়টা প্রকাশ্যে না এলে ভালো হতো। তবে মার্কিন এই সিদ্ধান্তের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে অংশগ্রহণমূলক, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের বিষয়টিকে ইতিবাচক দেখা যেতে পারে। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাংলাদেশের জনগণ ও সরকারকে সহায়তার জন্য এই পদক্ষেপ বলে উল্লেখ করেছেন। এখন পর্যন্ত সরকার এবং রাজনৈতিক দলগুলোর কাছ থেকে ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া পাওয়া গেছে। ফলে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য একে ইতিবাচক ঐকমত্য হিসেবে বিবেচনায় নেওয়া যেতে পারে। তবে আমরা যেন মার্কিন এই সিদ্ধান্তকে নিজেদের রাজনৈতিক বিতর্ক বা বিভাজনের অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার না করি, সেটাই বাঞ্ছনীয় হবে।

দুই দশক ধরে সন্ত্রাসবাদবিরোধী লড়াই ছিল যুক্তরাষ্ট্রের মনোযোগের কেন্দ্রে। বিভিন্ন দেশ সন্ত্রাসবাদ দমনের কৌশলকে পুঁজি করে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় এর সুবিধা নিয়েছে। এর ফলে গণতান্ত্রিক চর্চা এবং গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে ডোনাল্ড ট্রাম্পের উত্থান এবং ২০২০ সালের ঘটনাপ্রবাহের মধ্য দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরেই এর প্রতিফলন ঘটেছে।

এমন এক প্রেক্ষাপটে যুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরের পাশাপাশি বৈশ্বিক প্রক্রিয়ায় গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করতে বাইডেন প্রশাসন মনোযোগ দিচ্ছে। হোয়াইট হাউসের কাছে বিশ্বজুড়ে গণতান্ত্রিক নির্বাচন, মানবাধিকার এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক সরকার এখন অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। গণতান্ত্রিক এই মূল্যবোধগুলোর ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রের পাশাপাশি কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, জাপান সমানভাবে মনোযোগ দিচ্ছে। এই প্রেক্ষাপট বিবেচনায় নিয়ে বিষয়গুলোকে কীভাবে সাড়া দেব, কতটা গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনায় নেব, সেটা বড় প্রশ্ন।

ভবিষ্যতের দিকে তাকালে দেখি, বাংলাদেশের আগামী নির্বাচনের পর যে সরকার আসবে, তারাই বাংলাদেশকে ২০২৬ সালে উন্নয়নশীল দেশের কাতারে নিয়ে যাবে। গত ৫২ বছরে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে যে সম্পর্ক রেখেছে বাংলাদেশ, তার একটা গুণগত পরিবর্তন আসবে। এখন যে সহযোগিতা বাংলাদেশ পাচ্ছে, ভবিষ্যতে তার পুনর্বিন্যাস হবে।

আমাদের প্রতিযোগিতার মাধ্যমে অনেক কিছু পেতে হবে। সারা বিশ্বের সঙ্গে আমাদের সম্পর্কের মৌলিক পুনর্বিন্যাস হবে। এই কাজটা কঠিন এবং এটি সরকারের একক কাজ নয়। জাতীয় ঐকমত্যের মাধ্যমে এটি করতে হবে। গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দায়বদ্ধতা নিশ্চিত করতে হবে, যাতে নাগরিকরা সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করতে পারেন।

এম. হুমায়ুন কবীর: সাবেক রাষ্ট্রদূত

আরএ/

Header Ad

দ্বিতীয় বিয়েতে বাধা দেওয়ায় স্ত্রীকে তালাকের অভিযোগ

ছবি: সংগৃহীত

দ্বিতীয় বিয়েতে বাধা দেওয়ায় স্ত্রীকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করার পর তালাক দিয়েছেন পিটিআই ইনস্ট্রাক্টর রবিউল আওয়াল। তার স্ত্রী পাপিয়া আক্তার এমন অভিযোগ করেছেন।

জানা যায়, সাত বছরের প্রেমের সম্পর্কের পর ২০১৭ সালে দুই পরিবারের সম্মতিতে রবিউল ও পাপিয়ার বিয়ে হয়। বিয়ের ১০ মাস পর রবিউল আওয়াল পিটিআই ইনস্ট্রাক্টর পদে ফেনিতে যোগদান করেন। সরকারি চাকরিতে যোগদানের পর ২০১৮ সালে এই দম্পতির ঘর আলো করে জন্ম নেয় একটি কন্যা সন্তান। ২০২০ সালে এক নারী শিক্ষকের সঙ্গে কেলেঙ্কারির ঘটনার পর পটিয়াতে বদলি করা হয় রবিউলকে।

পটিয়াতে যাওয়ার পর ওই নারী শিক্ষকের (ফেনির ফুলগাজী পশ্চিম বসন্তপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক তাসলিমা আক্তার) সঙ্গে সম্পর্ক চালিয়ে যান। স্বামীর পরকীয়ার কথা জানার পর তাকে সংশোধনের চেষ্টা করলে পাপিয়ার ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে উঠেন রবিউল । একপর্যায়ে বাধ্য হয়েই স্বামীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কাছে লিখিত অভিযোগ দেন পাপিয়া।

লিখিত অভিযোগের সত্যতা পাওয়ার পর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে মুচলেকা দিয়ে আসেন রবিউল। পরবর্তীকালে ২০২২ সালের ২০ আগস্ট দ্বিতীয় বিয়ের জন্য স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর চান রবিউল। ওই স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর না করায় শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের মাত্র বেড়ে যায়। পরে ২০২৩ সালে জুলাই মাসে পিটিআই ইনস্ট্রাক্টর (সাধারণ) রবিউল আওয়ালকে মানিকগঞ্জে বদলি করা হয়। কেন বদলি করা হলো এই কথা জানতে চাইলে পাপিয়ার ওপর অত্যাচারের মাত্রা আরও বাড়িয়ে দেন রবিউল। দ্বিতীয় বিয়ের অনুমতি না দেওয়ায় পাপিয়াকে তালাক দেন ২০২৩ সালে নভেম্বর মাসে। পরে মানিকগঞ্জ সদর থানায় নারী নির্যাতনের অভিযোগ দেন ভুক্তভোগী পাপিয়া।

অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশের মধ্যস্থতায় তাদের পুনরায় বিয়ে হয় তাদের। কয়েকদিন যেতে না যেতে আবার দ্বিতীয় বিয়ের অনুমতির জন্য চাপাচাপি শুরু করেন রবিউল। বিয়ের অনুমতি না দেওয়ায় পুনরায় তালাকের নোটিশ পাঠান রবিউল।

পাপিয়া আক্তার বলেন, আমি আমার স্বামীকে এই পথ থেকে সরিয়ে আনতে অনেক চেষ্টা করেছি কিন্তু তিনি ফিরে আসছেন না। তিনি (রবিউল আওয়াল) দ্বিতীয় বিয়ের অনুমতি চেয়ে বারবার আমাকে নির্যাতন করছেন, কোনোভাবেই আমার কাছ থেকে অনুমতি না পেয়ে তালাকের নোটিশ পাঠিয়েছেন । আমার একটাই দাবি আমার সন্তান যেন তার বাবা ও পরিবার না হারায়।

রবিউল পাপিয়া দম্পতির একমাত্র মেয়ে বলে, আমাদের সুন্দর একটি হ্যাপি ফ্যামিলি ছিল, আমি বাবা-মায়ের সঙ্গে থাকতে চাই।

এ বিষয়ে পিটিআই ইনস্ট্রাক্টর রবিউল আওয়াল বলেন, আমাদের তালাক হয়ে গেছে সে (পাপিয়া আক্তার) আমার বৈধ স্ত্রী নয়। সে আমার শরীরে বিভিন্ন সময় হাত তুলেছে, যে কারণে তার সঙ্গে সংসার করা সম্ভব না। দ্বিতীয় বিয়ের অনুমতির জন্য পাপিয়াকে নির্যাতন করেছেন কিনা এমন প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, আমার তো দ্বিতীয় বিয়ের প্রয়োজন নেই, কেন তাকে নির্যাতন করবো এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা।

দেশে ফেরা হলো না প্রবাসীর, বিমানে ওঠার আগে মৃত্যু

ছবি: সংগৃহীত

কুয়েত বিমানবন্দরে এক বাংলাদেশি যাত্রীর মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। বিমান বাংলাদেশের বিজি ৩৪৪-এ চড়ার আগ মুহূর্তে ‘হৃদরোগে’ আক্রান্ত হয়ে প্রাণ মারা যান এ প্রবাসী বাংলাদেশি।

নিহতের নাম দেলোয়ার হোসেন (৫০)। বাড়ি নোয়াখালী, পিতা সিদ্দিকুর রহমান।

কুয়েতে বাংলাদেশ দূতাবাসের শ্রম মিনিস্টার মোহাম্মদ আবুল হোসেন স্থানীয় সময় রবিবার রাতে বিমানবন্দরে তার মারা যাওয়ার খবরটি নিশ্চিত করেছেন।

এছাড়া ওই একই ফ্লাইটের যাত্রী ছিলেন কুয়েতে ট্রাভেলস ব্যবসায়ী আরেক প্রবাসী ইব্রাহিম খলিল রিপন।

তিনি বলেন, ‘রবিবার স্থানীয় সময় রাত পৌনে একটায় কুয়েতের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বিমান বাংলাদেশের বিজি ৩৪৪-এর ফ্লাইটটি উড়াল দেওয়ার কথা। দেলোয়ার হোসেন ইমিগ্রেশন সম্পন্ন করে ২১ নম্বর গেইট অতিক্রম করেন। বিমানে পা রাখার অল্প কিছুক্ষণ মাত্র বাকি। ঠিক তখনই আকস্মিকভাবে মারা গেলেন তিনি।’

প্রত্যক্ষদর্শীরা ধারণা করছে, দেলোয়ার হোসেন ‘হৃদরোগে’ আক্রান্ত হয়ে প্রাণ হারিয়েছেন। পরে স্থানীয় প্রশাসন ঘটনাস্থলে এসে তার মরদেহ নিয়ে যায়।

ইব্রাহিম খলিল রিপন জানান, প্রায় ২৪ বছর আগে কুয়েতে আসেন দেলোয়ার। প্রথম দিকে তার বসবাসের বৈধতা থাকলেও একসময় অবৈধ হয়ে পড়েন। সম্প্রতি কুয়েত সরকারের দেওয়া সাধারণ ক্ষমার সুযোগ নিয়ে দেশে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।

দূতাবাসের শ্রম মিনিস্টার মোহাম্মদ আবুল হোসেন জানান, বর্তমানে নিহত দেলোয়ার হোসেনের মরদেহ কুয়েতের একটি হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। তার আত্মীয়দের সঙ্গে যোগাযোগ হয়েছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে লাশ দ্রুত দেশে পাঠানো হবে।

বজ্রপাত থেকে বাঁচার ‘কৌশল’ জানাল আবহাওয়া অফিস

ছবি: সংগৃহীত

সারা দেশে বেড়েই চলেছে বজ্রপাতে প্রাণহানি। আর এমন অবস্থায় বজ্রপাতে থেকে বাঁচার কৌশল বলে দিয়েছেন আবহাওয়া অফিস। এ বিষয়ে আজ রবিবার আবহাওয়ার সব শেষ খবর জানাতে আগারগাঁওয়ে ব্রিফিংয়ের আয়োজন করে অধিদপ্তর।

এসময় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে আবহাওয়াবিদ মনোয়ার হোসেন জানান, সারা দেশে বজ্রপাত অনেক বেড়েছে। সরকার একে জাতীয় দুর্যোগ হিসেবে ঘোষণা করেছে। এতে শুধু মানুষ নয়, অনেক পশুপাখিও প্রাণ হারাচ্ছে। এ মৌসুমে বৃষ্টিপাত ও বজ্রঝড় হয়। সেই সঙ্গে বজ্রপাতের আশঙ্কাও রযেছে। নানা কারণে বজ্রপাত বেড়ে গেছে। সেটা হচ্ছে ক্লাইমেট চেঞ্জ হওয়ার কারণে হতে পারে, ওজন স্তর ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার কারণেও হতে পারে। আবার বৃক্ষ, পাহাড় ও পরিবেশ বিনষ্ট হওয়ার কারণেও হতে পারে।

বজ্রপাত থেকে বাঁচার কৌশলয়ের বিষয়ে তিনি বলেন, বিদ্যুৎ চমকাতে দেখার ৩০ সেকেন্ডের মধ্যে যদি বজ্রপাতের শব্দ শুনতে পান তাহলে বুঝবেন সেটা আপনার দিকে আসছে বা সেটার দ্বারা আপনি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারেন। আর যদি দেখেন বিদ্যুৎ চমকানোর ৩০ সেকেন্ড পর শব্দটা পেয়েছেন তাহলে বুঝবেন সেটা আপনার থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। সে সময় যদি নিরাপদ আশ্রয়ে না থাকেন তাহলে এক আঙ্গুলের ওপর ভর করে বসে পড়তে হবে। এবং সেটা দ্বারা অনেক ক্ষয়ক্ষতি কমতে পারে। মানুষকে এটা বেশি বেশি করে জানাতে হবে।

চলমান দাবদাহের বিষয়ে বিষয়ে এই আবহাওয়াবিদ বলেন, আগামীকাল সোমবার রাজশাহী ও খুলনায় দাবদাহ চলমান থাকার আশঙ্কা রয়েছে। তবে রাজধানীসহ অন্যান্য বিভাগীয় অঞ্চলে তাপমাত্রা সহনীয় পর্যায়ে থাকবে। ঢাকার তাপপ্রবাহ মৃদু থেকে মৃদু হয়ে আগামীকাল থেকে দাবদাহ পুরোপুরি কেটে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। মে মাসের মাঝামাঝি সময়ের পর ফের বাড়তে পারে তাপমাত্রা, তবে তা দীর্ঘ সময়ের জন্য বা বিস্তর এলাকার জন্য হবে না।

সর্বশেষ সংবাদ

দ্বিতীয় বিয়েতে বাধা দেওয়ায় স্ত্রীকে তালাকের অভিযোগ
দেশে ফেরা হলো না প্রবাসীর, বিমানে ওঠার আগে মৃত্যু
বজ্রপাত থেকে বাঁচার ‘কৌশল’ জানাল আবহাওয়া অফিস
নওগাঁয় ঔষধ ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে হয়রানি মূলক মামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন
কিশোরীকে ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগে দুই যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল জনতা
সত্য বলায় যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থে আঘাত লাগলে কিছু করার নেই: ওবায়দুল কাদের
সেনাবাহিনীকে আরও আধুনিক ও দক্ষ করে তোলা হচ্ছে: প্রধানমন্ত্রী
উপজেলা নির্বাচন বর্জনে রিজভীর লিফলেট বিতরণ
টাঙ্গাইলে বজ্রপাতে বাবুর্চির মৃত্যু
জিম্বাবুয়ে-যুক্তরাষ্ট্র সিরিজের ফলাফল কোনো কাজে আসবে না : সাকিব
১৫ বছরে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জিত হয়েছে : নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী
সুন্দরবনের আগুন নেভাতে যোগ দিয়েছে নৌ ও বিমান বাহিনী
গাজায় দেড় লাখের বেশি অন্তঃসত্ত্বা নারী পানিশূন্যতায় ভুগছেন
স্বামীর সঙ্গে অভিমানে নববধূর আত্মহত্যা
নারী এমপিকে মাদক খাইয়ে যৌন হেনস্তা
নীলক্ষেতে দুই রেস্টুরেন্টে আগুন
খাগড়াছড়িতে টিনের চালে বজ্রপাত, ঘরসহ পুড়ে ছাই মা-ছেলে
যুদ্ধে বন্ধে যুক্তরাষ্ট্রকেও পাত্তা দিচ্ছে না দখলদার ইসরায়েল
সুন্দরবনে আগুন নেভানোর কাজ শুরু
ঢাকা সফরে আসছেন আইওএম মহাপরিচালক অ্যামি পোপ