শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৬ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতাই বাজেটের লক্ষ্য হওয়া উচিত

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেট অধিবেশন। ১লা জুন জাতীয় সংসদে বাজেট উপস্থাপন করা হবে। এ বছর সাড়ে ৭ লাখ কোটি টাকার বেশি বাজেট পেশ করা হবে বলে ইতোমধ্যেই অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে। এমন এক সময়ে বাজেট ঘোষণা হতে যাচ্ছে, যখন দেশে চরম মূল্যস্ফীতি, রিজার্ভ-ডলার সংকট, রাজস্ব আদায় কম, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) শর্ত এবং বছর শেষে জাতীয় নির্বাচন। ইত্যাদি কারণে এ বছর বাজেট হবে বড় চ্যালেঞ্জিং।

অন্যসব বছরের তুলনায় এ বছরের বাজেট কিছুটা চ্যালেঞ্জের হবে। কারণ জাতীয় নির্বাচনের আগে সব সরকারই জনতুষ্টিমূলক বাজেট দিতে চায়। কারণ অতীতে দেখা গেছে, জাতীয় নির্বাচনের আগে যেসব বাজেট দেওয়া হয়, সেখানে অর্থনীতির উন্নতির তুলনায় জনতুষ্টিকে প্রাধান্য দিয়ে বাজেট ঘোষণা করার প্রবণতা লক্ষ্য করা গেছে। তবে এবার আর্থিক অবস্থা ও রাজস্ব ঘাটতির কারণে সে সুযোগ খুব সীমিত। এ ছাড়া আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের শর্তগুলো বাস্তবায়নেরও চাপ থাকবে। এ বছরের বাজেটে আইএমএফ’র শর্তগুলো অনেকটা ‘ছায়া’ আকারে থাকবে আইএমএফ’র ঋণ অব্যাহত রাখতে যতটা সম্ভব তাদের শর্তগুলোও অন্তর্ভুক্ত করার চেষ্টা থাকবে। এজন্য ভারসাম্য রেখে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, রাজস্ব আদায় ও অন্যসব বিবেচনায় নিয়ে বাজেট পেশ করতে হবে।

সাম্প্রতিক সময়ের মধ্যে এবারই সামষ্টিক অর্থনীতি সবচেয়ে বেশি কঠিন পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। সুতরাং আইএমএফ’র শর্ত এবং জাতীয় স্বার্থ বিবেচনা করে সার্বিকভাবে সংস্কার প্রয়োজন। এই সংস্কার যেন সুচিন্তিত এবং স্বচ্ছ হয়। খেলাপি ঋণ কমানোর জন্য আইনের প্রয়োগ করতে হবে। এ ছাড়া পাচার করা টাকা দেশে আনার সুযোগ বাতিল করতে হবে। আইএমএফ’র শর্ত অনুযায়ী কর ছাড় কমাতে হবে। চলতি অর্থবছরের এনবিআর’র শুল্ক-কর আদায়ে ৭৫ হাজার কোটি টাকা ঘাটতি হতে পারে। বৈদেশিক মুদ্রার মজুত ৭ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। সার্বিক অর্থনীতির স্থিতিশীলতা বজায় রাখাই বড় চ্যালেঞ্জ বলে মনে করেন তিনি। তাই আগামী বাজেট চ্যালেঞ্জের হবে।
আগের নির্বাচনী বছরগুলোতে অর্থনীতি তেমন একটা সংকটের মধ্যে ছিল না। ফলে সেই সময় বড় ধরনের কোনো চাপ তৈরি হয়নি। কিন্তু এবার নির্বাচনকে সামনে রেখে জনতুষ্টির কথা বিবেচনা করে বাজেট করা হলে অর্থনীতির ওপর নতুন চাপ তৈরি করবে বলে মনে করেন তিনি। এই ক্ষেত্রে একটা ভারসাম্য রাখতে হবে। সে করণে অতিরিক্ত খরচ এড়িয়ে চলা। প্রয়োজন নেই এমন উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ না করা। তবে বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে জনতুষ্টিমূলক বাজেট দেওয়ার সুযোগ খুবই সীমিত।

দেশে ক্রমবর্ধমান মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য এ বছরের বাজেটে কী ধরনের প্রস্তাবনা করা হয়, সেটির দিকে সবাই তাকিয়ে আছেন। এদিকে বিভিন্ন ক্ষেত্রে ভর্তুকি তুলে দেওয়ার চাপ রয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের পক্ষ থেকে। কিন্তু ভর্তুকি কমানো হলে মূল্যস্ফীতি আরেক দফা বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। ফলে আইএমএফ’র শর্ত বিবেচনায় নেওয়া সত্ত্বেও এ বছরেও সার, গ্যাস ও বিদ্যুৎ খাতে ভর্তুকি অব্যাহত থাকতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। গত বাজেটে প্রথমে ভর্তুকি ৮৫ হাজার ৭৪৫ কোটি টাকা প্রস্তাব করা হলেও পরবর্তীতে বাড়িয়ে ১ লাখ ২ হাজার কোটি করা হয়েছিল।

আইএমএফ সাড়ে ৩ বছরের জন্য দিয়েছে মোট ৩৮টি শর্ত, যার অর্ধেকের কম আগামী অর্থবছরের মধ্যে বাস্তবায়ন করতে হবে। এর মধ্যে সুদের হারে করিডর পদ্ধতি তৈরি, রিজার্ভের যথাযথ গণনা পদ্ধতি প্রণয়ন, মুদ্রা বিনিময় হারের একটি দর রাখাসহ কয়েকটি শর্ত পূরণের দায়িত্ব বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে সম্পর্কিত। এগুলোর কিছু বাস্তবায়নের ঘোষণা আসবে আগামী জুন মাসে মুদ্রানীতি ঘোষণার সময়, কিছু আসবে জুলাইয়ে। আইএমএফ’র চাওয়ার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে রাজস্ব আয় বৃদ্ধি এবং প্রয়োজনীয় বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সংরক্ষণ।

দেশে বরাবরই বাজেটে রাজস্ব আদায়ের যে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়, কখনোই সেটা পুরোপুরি সফল করা যায় না। এ জন্য দেশের রাজস্ব আদায়ের ব্যবস্থাপনাকে যেমন দায়ী করা হচ্ছে, তেমনি রাজস্ব আদায়ের ক্ষেত্রে নানারকম ছাড় দেওয়াকেও দায়ী করা হয়। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল আইএমএফ রাজস্ব আদায় ব্যবস্থাপনা সংস্কারের পরামর্শ দিয়েছে। রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা এ বছর আরও বাড়ানোর ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে। আইএমএফ’র শর্তে জিডিপির অতিরিক্ত ০.৫ শতাংশ রাজস্ব বাড়ানোর উদ্যোগ নিতে বলা হয়েছে।

ব্যালেন্স অব পেমেন্ট ঘাটতি কমিয়ে আনা আর রিজার্ভ কমে যাওয়া, এসবের ওপর বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে বাজেটে। বৈদেশিক লেনদেনের ওপর ঘাটতি বড় আকারে বেড়েছে। এজন্য টাকার বিনিময় হারের ওপর চাপ তৈরি হয়েছে। টাকার আরও পতন হলে আমদানি করা পণ্যের দাম আরও বাড়বে। গত বছরের এই সময়ে দেশে রিজার্ভ ছিল সাড়ে ৪ হাজার কোটি ডলারের বেশি, এই বছরে সেটি ৩ হাজার কোটি ডলারে এসে ঠেকেছে। এদিকে ব্যাংকিং এবং আর্থিক খাতে খেলাপি ঋণ ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। আইমএফ’র শর্তের মধ্যে খেলাপি ঋণ কমিয়ে আনা এবং আর্থিক খাতের সংস্কারকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। সেইসঙ্গে ব্যাংকিংখাত থেকে সরকারের ঋণ নেওয়ার পরিমাণও বেড়েছে।

চলমান রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বিশ্বের অর্থনীতির চেহারা পাল্টে দিয়েছে। এ অবস্থায় বৈশ্বিক প্রেক্ষাপট ও অভ্যন্তরীণ সামর্থ্য বিবেচনায় নিয়ে বাস্তবতার নিরিখে বাজেট প্রণয়ন করা উচিত। উচ্চাভিলাষী বাজেট না হওয়াই ভালো। দাম স্বাভাবিক রাখতে নিত্যপণ্য ও কৃষিপণ্যের ওপর কর প্রত্যাহার এবং কৃষি খাতে বিশেষ নজর দেওয়া প্রয়োজন।

মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের চেয়ে নির্দিষ্ট মাত্রায় স্থির রাখার চেষ্টা আরও বেশি জরুরি। যাতে মানুষ কষ্ট না পায়। এজন্য রিজার্ভ বাড়ানোর ওপরই বেশি মনোযোগী হওয়া দরকার। একইসঙ্গে সরকারের বাজার ব্যবস্থাপনার ত্রুটিও জরুরিভাবে দূর করতে হবে।

ড. ফাহমিদা খাতুন: নির্বাহী পরিচালক, সিপিডি

আরএ/

Header Ad
Header Ad

বাড়ি ফেরার পথে সড়কে ঝরে গেল বাবা-ছেলের প্রাণ

দুর্ঘটনা কবলিত মোটরসাইকেল। ছবি: সংগৃহীত

টাঙ্গাইলের মধুপুরে বাড়ি ফেরার পথে দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে বাবা-ছেলের মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (২১ ডিসেম্বর) বিকালে উপজেলার মহিষমারা ইউনিয়নের আশ্রা বাজার সংলগ্ন স্থানে এ ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- উপজেলার আশ্রা গ্রামের কাঠ ব্যবসায়ী বাবা মজিবুর রহমান (৫৮) এবং তার বড় ছেলে জাহিদ (২৭)।

স্থানীয় প্রত্যক্ষদর্শী রুবেল মিয়া বলেন, বাবা ও ছেলে দুইজনে মিলে আশ্রা বাজার থেকে মোটরসাইকেলযোগে বাড়ি ফেরার পথে আশ্রা বাজারের পশ্চিম পাশে পৌঁছলে একটি অটোরিকশাকে সাইড দিতে গেলে বিপরীত দিক থেকে আসা অপর একটি মোটরসাইকেলের সাথে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই বাবা ও ছেলের মৃত্যু হয়। পরে পুলিশকে খবর দেওয়া হয়।

এ বিষয়ে মধুপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এমরানুল কবির জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়। পরে তারা মরদেহ উদ্ধার করে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে স্বজনদের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হবে।

Header Ad
Header Ad

ছাত্রলীগ নেতা মুক্তাদির শিক্ষার্থীদের হাতে আটক, থানায় সোপর্দ

ছাত্রলীগ নেতা মুক্তাদির শিক্ষার্থীদের হাতে আটক। ছবি: সংগৃহীত

নিষিদ্ধ ঘোষিত সন্ত্রাসী সংগঠন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় উপ-সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বিষয়ক সম্পাদক মুক্তাদির মুক্তকে শিক্ষার্থীরা ধরে পুলিশের হাতে সোপর্দ করেছে।

বুধবার (২১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় রাজধানীর শাহবাগ থেকে তাকে আটক করে শিক্ষার্থীরা।

শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, মুক্তাদির মুক্ত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে নিয়মিতভাবে গুজব ছড়িয়ে দেশের পরিবেশ অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করে আসছিলেন।

বিস্তারিত আসছে...

Header Ad
Header Ad

এ দেশে মেজরিটি–মাইনরিটি বলে কিছু নেই: জামায়াতের আমির

জামায়াতে ইসলামীর আমীর ডা. শফিকুর রহমান। ছবি: সংগৃহীত

জামায়াতে ইসলামীর আমীর ডা. শফিকুর রহমান বলেন, এ দেশে মেজরিটি–মাইনরিটি বলে কিছু নেই। সবাই এদেশের গর্বিত নাগরিক। সম্মেলনে নেতা-কর্মীদের আগামীর বাংলাদেশ বিনির্মাণে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহ্বান জানান তিনি।

শনিবার (২১ ডিসেম্বর) দুপুরে মৌলভীবাজার সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে জেলা কর্মী সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

ডা. শফিকুর রহমান বলেন, আপনারা শান্তিতে থাকুন, আমাদেরকেও শান্তিতে থাকতে দিন। আপনাদের পাকের ঘরে কি হয় আমরা জানতে চাই না, আমাদের পাকঘরে উঁকি মারবেন না।’‘আপনারা শান্তিতে থাকুন, আমাদেরকেও শান্তিতে থাকতে দিন। আপনাদের পাকের ঘরে কি হয় আমরা জানতে চাই না, আমাদের পাকঘরে উঁকি মারবেন না।

তিনি বলেন, আমাদের আপনারা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির কথা বলেন, আপনাদের চেহারাটা আয়নায় দেখেন। আপনারা যাদের মাইনরিটি বলেন, তাদের সাথে কি আচরণ করেন? আমাদের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির ছবক দিতে আসবেন না। যুগ যুগ ধরে এ দেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ, এ দেশের মানুষ তা প্রমাণ করেছেন।

জামায়াতে ইসলামীর আমীর আরও বলেন, আমরা সাম্যের বাংলাদেশ গড়ে তুলবো। সেই সঙ্গে বৈষম্যকে নির্বাসনে পাঠিয়ে দেব। আমরা চাই না বারবার জাতি প্রতারিত হোক। আমরা চাই ঘুষ, দুর্নীতি ও চাঁদাবাজ মুক্ত একটি বাংলাদেশ।

সকাল থেকেই বিভিন্ন উপজেলা থেকে মিছিল এসে সম্মেলনেস্থল লোকে লোকারণ্য হয়। আয়োজকদের দাবি, ৩০ হাজার মানুষ এ সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন।

উল্লেখ্য, স্বাধীনতার ৫৩ বছরে মৌলভীবাজারে উন্মুক্ত স্থানে হাজারো কর্মী-সমর্থকের অংশগ্রহণে এ রকম কোনো সম্মেলন হয়নি। প্রথমবারের মতো খোলা মাঠে জামায়াতের কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত হলো।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বাড়ি ফেরার পথে সড়কে ঝরে গেল বাবা-ছেলের প্রাণ
ছাত্রলীগ নেতা মুক্তাদির শিক্ষার্থীদের হাতে আটক, থানায় সোপর্দ
এ দেশে মেজরিটি–মাইনরিটি বলে কিছু নেই: জামায়াতের আমির
আজ বছরের দীর্ঘতম রাত, সবচেয়ে ছোট দিন আগামীকাল
রাজনীতিবিদকে বিয়ে করতে চান ফারজানা সিঁথি
গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা পেয়েছে কমিশন
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও আহতদের প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ
পাকিস্তানে জঙ্গি হামলায় ১৬ সেনা নিহত
বাধ্যতামূলক অবসরপ্রাপ্ত সচিব ইসমাইল বিমানবন্দরে গ্রেপ্তার
হামজাকে নিয়ে যা বললেন বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল
বহু ভাষা, বহু সংস্কৃতি, বহু ধর্মের বিকাশে কাজ করতে চায় কমিশন: ফারুকী
অবৈধ অনুপ্রেবেশের অভিযোগে ত্রিপুরায় শিশুসহ ৬ বাংলাদেশি গ্রেফতার
টাঙ্গাইলে বাস-সিএনজির সংঘর্ষ: নিহত ২
চাঁদাবাজদের তালিকা তৈরি, দুদিনের মধ্যে অভিযান: ডিএমপি কমিশনার
আসাদের নিরাপত্তা বাহিনী সিরিয়ার নতুন সরকারের কাছে অস্ত্র জমা দিচ্ছে
দেশের সার্বভৌমত্ব আর গণতন্ত্র বিএনপির কাছে নিরাপদ: টুকু
গত ১৫ বছরে নানকের সম্পত্তি ফুলে ফেঁপে ওঠেছে ৩০ গুণ
দেশের বৃহত্তম রেলসেতুতে বঙ্গবন্ধুর নাম বাতিল হচ্ছে
গুচ্ছ ভর্তি নিয়ে সিদ্ধান্ত আজ
ঢাকাসহ তিন বিভাগে বৃষ্টির সম্ভাবনা: আবহাওয়া অধিদপ্তর