শুক্রবার, ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ৮ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

বয়সসীমা বেঁধে দিয়ে বৈষম্য সৃষ্টি করেছে ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়, ছাত্রদের প্রতিনিধিত্ব না মানার অভিযোগ

ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়। ছবি: সংগৃহীত

২০২৪ এর ছাত্র-জনতার রক্তক্ষয়ী আন্দোলনের মাধ্যমে স্বৈরাচার সরকার ক্ষমতাচ্যুত হয়ে ভারতে আশ্রয় নেয়। এরপর থেকে একটি বৈষম্যহীন নতুন রাষ্ট্র গড়ার স্বপ্ন দেখা শুরু করে বাংলাদেশের মানুষ। এরই ধারাবাহিকতায় নানা সেক্টরে সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, তবে এখনো দেশের কিছু জায়গায় বৈষম্য বিদ্যমান। এই বৈষম্য আরও একবার দৃশ্যমান হয়ে উঠেছে ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন অফিস আদেশের মাধ্যমে।

বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তাদের নিজস্ব স্বার্থের জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করছে। সর্বশেষ, গত ৯ ফেব্রুয়ারি, ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন একটি অফিস আদেশ জারি করে; যার মাধ্যমে গভর্নিং বডির সভাপতি ও বিদ্যোৎসাহী প্রতিনিধি মনোনয়নের জন্য নির্দিষ্ট কিছু শর্ত আরোপ করা হয়েছে। এর মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ শর্ত হলো- জেলা প্রশাসক বা অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক ব্যতীত, সভাপতি মনোনয়নযোগ্য ব্যক্তির বয়স ন্যূনতম ৪০ বছর হতে হবে।

বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের এই শর্ত নিয়ে বিভিন্ন মহলে এরই মধ্যে আলোচনা-সমালোচনা শুরু হয়েছে। বিশেষ করে, শিক্ষকদের মধ্যে এটি নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। তাদের দাবি, অনূর্ধ্ব চল্লিশ বছর বয়সের অনেক যোগ্যতাসম্পন্ন ব্যক্তি বর্তমানে সমাজে বিদ্যমান আছেন, যারা দেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করছেন। বাংলাদেশে একজন সংসদ সদস্য হতে গেলে ২৫ বছর বয়স লাগে। এমনকি বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের তিনজন উপদেষ্টা, যাদের বয়স ৩০ বছরের নিচে। তারা প্রশ্ন তুলেছেন, যখন সরকারের গুরুত্বপূর্ণ পদে তরুণরা দায়িত্ব পালন করতে সক্ষম, তখন বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ কেন বয়সের সীমা বেঁধে বৈষম্য সৃষ্টি করছে?

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্র বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র তাহমিদ বলেন, ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন ছাত্রদের ধারণ করে না। নতুন বাংলাদেশে কোনো প্রকার বৈষম্য মানা হবে না। আমরা এই বৈষম্যের অবসান চাই।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক শিক্ষক জানান, অন্যান্য শিক্ষা বোর্ডগুলোতে কোনো বয়সসীমার বাধ্যবাধকতা নেই। যে কোনো বয়সের যোগ্যতাসম্পন্ন ব্যক্তি সভাপতি বা বিদ্যোৎসাহী প্রতিনিধি হতে পারেন। সেক্ষেত্রে, ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষের বেঁধে দেওয়া ৪০ বছরের বয়সসীমা কার্যকর না হওয়ার দাবি জানিয়েছেন তারা।

এমন পরিস্থিতিতে শিক্ষক সমাজ মনে করছেন, বয়সসীমার এই শর্তটি অবিলম্বে বাতিল করা উচিত এবং কোনো ধরনের বৈষম্য ছাড়াই যোগ্যতাসম্পন্ন ব্যক্তিদের নেতৃত্বের সুযোগ দেওয়া উচিত। তারা মনে করেন, এটি শিক্ষার ক্ষেত্রে সঠিক এবং সমতাভিত্তিক একটি পদক্ষেপ হবে, যা দেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাবে।

বিষয়টি নিয়ে সমাজের সচেতন অংশের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে এবং এটি দেশের শিক্ষাব্যবস্থায় এক নতুন বিতর্কের জন্ম দিতে পারে বলেও মনে করছেন সচেতন মহলের অনেকেই।

এ বিষয়ে কথা বলার জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিশেষ সহকারী (প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদা)-এর বিশেষ একান্ত সচিব মো. সাজেদুল ইসলাম শাহীনের অফিশিয়াল ফোন নম্বরে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি রিসিভ না করায় কোনো বক্তব্য নেওয়া যায়নি।

Header Ad
Header Ad

গাজায় ধ্বংসস্তূপে মিলল আরও ২২ লাশ, মৃতের সংখ্যা ৪৮ হাজার ৩০০ ছাড়াল

ছবি: সংগৃহীত

ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় চলমান সংকটের মাঝে ধ্বংসস্তূপের নিচে আরও ২২ জনের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ফলে, গাজায় ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া ইসরায়েলি আক্রমণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৪৮ হাজার ৩০০-এ দাঁড়িয়েছে।

এই প্রাণহানির ঘটনা আরও উদ্বেগজনক হয়ে উঠেছে, কারণ যুদ্ধবিরতির পরও উদ্ধারকর্মীরা ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়া আরও বহু মানুষের মৃতদেহ উদ্ধার করছেন।

গত জানুয়ারিতে গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তি কার্যকর হলেও ধ্বংসস্তূপের নিচে মানুষের লাশ বের করা এখনো চলছে। এই পরিস্থিতিতে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে যে, গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১৬ জন আহত ব্যক্তিকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে, যার ফলে আহতের সংখ্যা ১ লাখ ১১ হাজার ৭৪৯-এ পৌঁছেছে। গাজার বেশিরভাগ এলাকা এখনো ধ্বংসস্তূপে পূর্ণ, এবং অনেক মানুষ এখনও রাস্তায় পড়ে রয়েছে বা ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকা পড়েছেন। উদ্ধারকারীরা তাদের কাছে পৌঁছাতে পারছেন না।

জাতিসংঘের মতে, গাজার ৮৫ শতাংশ ফিলিস্তিনি বাস্তুচ্যুত হয়েছে এবং ৬০ শতাংশ অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে গাজার জনগণের জন্য মানবিক সহায়তা এবং দীর্ঘমেয়াদী শান্তির প্রয়োজনীয়তা তীব্র হয়ে উঠেছে। ইসরায়েল ইতোমধ্যেই আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে গণহত্যার অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছে এবং এই আক্রমণ নিয়ে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের মধ্যে বিরোধ এবং উদ্বেগ বেড়ে চলেছে।

Header Ad
Header Ad

একুশের প্রথম প্রহরে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনুস। ছবি: সংগৃহীত

একুশের প্রথম প্রহরে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনুস।

মধ্যরাত ১২টা ১ মিনিটে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ফুল দিয়ে ভাষাশহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।

রাষ্ট্রপতি ১১ টা ৫৯ মিনিটে শহীদ মিনারে আসেন। এসময় তাকে অভ্যর্থনা জানান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ খান, একুশে উদযাপন কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ছিদ্দিকুর রহমান খান এবং সদস্যসচিব সাইফুদ্দীন আহমেদ।

প্রধান উপদেষ্টা রাত ১২টা ৯ মিনিটে শহীদ মিনারে আসেন। তাকেও উপাচার্য ড. নিয়াজ আহমেদ খান, একুশে উদযাপন কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ছিদ্দিকুর রহমান খান এবং সদস্যসচিব সাইফুদ্দীন আহমেদ অভ্যর্থনা জানান।

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস রাত ১২টা ১২ মিনিটে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে আপিল বিভাগ ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতিরা রাত ১২ টা ১৬ মিনিটে পুস্পস্তবক অর্পণ করেন। এরপর অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টারা শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এরপর বাংলাদেশে নিযুক্ত বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত, কূটনীতিক ও হাইকমিশনার পুস্পস্তবক দিয়ে শ্রদ্ধা জানান।

তারপর প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিনের নেতৃত্বে নির্বাচন কমিশনাররা পুস্পস্তবক অর্পণ করেন। এরপর তিন বাহিনীর প্রধান শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। শুরুতে সেনাবাহিনীর পক্ষে সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। ১২টা ২২ মিনিটে পুস্পস্তবক অর্পণ করেন নৌবাহিনীর প্রধান এডমিরাল এম নাজমুল হাসান। এরপর বিমানবাহিনীর পক্ষে চিপ এয়ার মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন পুস্পস্তবক অর্পণ করেন।

এরপর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। এরপর পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী, প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তরের (ডিজিএফআই) নতুন মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

এরপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ খানের নেতৃত্বে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের সদস্যরা শ্রদ্ধা জানান।

Header Ad
Header Ad

আজ মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস

ছবি: সংগৃহীত

আজ ২১ ফেব্রুয়ারি, মহান শহীদ দিবস এবং আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। ১৯৫২ সালের এই দিনে বাংলার রাষ্ট্রভাষার দাবিতে তাজা প্রাণ উৎসর্গ করেছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা, আর সেদিনের রক্তাক্ত রাজপথে অমর হয়ে গিয়েছিল সালাম, বরকত, রফিক, জব্বার, শফিউরসহ আরও অনেক শহীদ। এই আত্মত্যাগ বাঙালি জাতির ইতিহাসে চিরকাল স্মরণীয় হয়ে থাকবে।

বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা থেকেই সাজতে শুরু করেছে রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার। একুশের প্রথম প্রহরে অর্থাৎ রাত ১২ টা ১ মিনিটে কালো ব্যাজ ধারণ করে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদন করবেন সর্বস্তরের মানুষ।

জানা গেছে, বাঙালির প্রাণের ভাষা বাংলাকে রাষ্ট্র ভাষার স্বীকৃতি আদায়ের দিনটি পালনে ইতিমধ্যেই রাষ্ট্রীয়ভাবে নেওয়া হয়েছে নানা কর্মসূচি। এরই মধ্যে দিবসটি উপলক্ষে পৃথক বাণী দিয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. ইউনূস ও রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন। পাশাপাশি জাতীয় দিবস হিসেবে দিনটিতে সরকারি ছুটি রয়েছে।

সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ছাড়াও রাজনৈতিক দল ও সাংস্কৃতিক-সামাজিক সংগঠনের পক্ষ থেকেও কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ভাষা শহীদদের প্রতি ফুলেল শ্রদ্ধাসহ নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন রয়েছে।

‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি/ আমি কি ভুলিতে পারি...’ স্বজন হারানোর করুণ সুরে সকালে থাকছে প্রভাতফেরি। স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী ছাড়াও লাখো মানুষ অংশ নেবে প্রভাতফেরিতে। শহীদদের স্মরণে দিনটিতে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখা ও শোকের কালো পতাকা ওড়ানো হবে বলেও জানানো হয়েছে। এছাড়া বাংলা একাডেমির উদ্যোগে মাসজুড়ে চলছে অমর একুশে গ্রন্থমেলা।

প্রসঙ্গত, ১৯৯৯ সালে জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সাংস্কৃতিক সংস্থা (ইউনেস্কো) ২১ ফেব্রুয়ারিকে এ আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি দেয়। পরের বছর অর্থাৎ ২০০০ সাল থেকে বিশ্বের ১৮৮টি দেশে একযোগে যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হয়ে আসছে দিবসটি।

এর আগে, ১৯৫২ সালের ২৭ জানুয়ারি রাজধানীর পল্টন ময়দানে তৎকালীন পূর্ববঙ্গের প্রধানমন্ত্রী নূরুল আমিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত জনসভায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী খাজা নাজিমুদ্দিন ঘোষণা দেন- ‘উর্দু এবং কেবল উর্দুই হবে পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা। ’ মূলত খাজা নাজিমুদ্দিনের এই ভাষণই ভাষা আন্দোলনের দাবানল সৃষ্টি করে। ক্ষোভে ফেটে পড়েন বাঙলার ছাত্র-শিক্ষক-জনতাসহ আপামর মানুষ। মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীর নেতৃত্বে গঠিত হয় সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ।

দেশের বিভিন্ন এলাকায় শুরু হয় ধর্মঘটসহ বিক্ষোভ। একুশে ফেব্রুয়ারিতে পূর্ব পাকিস্তানজুড়ে ধর্মঘটের সিদ্ধান্ত হয়। এরই প্রেক্ষিতে ২০ ফেব্রুয়ারি ১৪৪ ধারা জারি করে তৎকালীন পাকিস্তান সরকার। এক পর্যায়ে ছাত্রদের দৃঢ়তায় ২১ ফেব্রুয়ারি ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে মিছিল বের করা হয়।

মিছিলটি ঢাকার পলাশীর আমতলায় (বর্তমানে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের সামনের সড়ক) এলে নির্বিচারে বিক্ষুদ্ধ ছাত্রদের ওপর গুলি চালায় পুলিশ। এতে নিহত হন রফিক, সালাম, বরকত, জব্বার, সফিউরসহ নাম না জানা আরো অনেকে। এরপর সারাদেশে ছড়িয়ে পড়ে ভাষা আন্দোলন। অবশেষে বাংলা পায় রাষ্ট্রভাষার স্বীকৃতি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

গাজায় ধ্বংসস্তূপে মিলল আরও ২২ লাশ, মৃতের সংখ্যা ৪৮ হাজার ৩০০ ছাড়াল
একুশের প্রথম প্রহরে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
আজ মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস
মশা নিয়ন্ত্রণে কার্যকর ভূমিকা রাখতে হবে: চসিক মেয়র
বাংলাদেশের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি অভিযান শুরু পরাজয়ে
এমসি কলেজে হামলার প্রতিবাদে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ, দায় চাপানোর প্রতিবাদ ছাত্রশিবিরের
জুলাইয়ে আহত খোকন চন্দ্র বর্মণ চিকিৎসার জন্য রাশিয়া যাচ্ছেন
সামনে কঠিন সময়, বিএনপির সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: আমান উল্লাহ
ছাত্রলীগের কাছে তথ্য পাচারের অভিযোগে এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে সংঘর্ষ, আহত ২
‘বিদেশী ষড়যন্ত্র ও হাসিনার রেখে যাওয়া আমলাতন্ত্র ইউনুস সরকারকে ভুল পথে পরিচালনা করছে’
ছাত্রলীগ নেতা এখন কলেজ শাখা ছাত্রদলের সভাপতি!
বাংলাদেশে পাকিস্তানের সেনা-গোয়েন্দা আছে: দাবি ভারতীয় সেনাপ্রধানের
দ্রুত নির্বাচন দিয়ে অস্থিরতা দূর করুন: মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকারের হাতে সংস্কার চায় না জাতীয় পার্টি: জিএম কাদের
হৃদয়ের দুর্দান্ত সেঞ্চুরিতে ২২৮ রানের লড়াকু পুঁজি পেল বাংলাদেশ
ভাষা আন্দোলন জাতীয়তাবাদ ও ঐক্যের অনুভূতি জাগ্রত করে: তারেক রহমান
নিজেকে গ্রেফতারের আহ্বান জানালেন জামায়াত আমির ডা. শফিকুর রহমান
উত্তরায় চীনা নাগরিককে হত্যার পর বিদেশ পালালেন সহকর্মীরা
শিল্প মন্ত্রণালয়ের সচিব জাকিয়াকে বাধ্যতামূলক অবসর
ভারতের ২১ মিলিয়ন ডলার অনুদান বাতিল নিয়ে ট্রাম্পের মন্তব্য