শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

শিলংয়ের মাটিতে শুয়ে আছেন ৫২ পরিচয়হীন মুক্তিযোদ্ধা

মেঘ-পাহাড়ের দেশ মেঘালয় শিলংয়ের মাটিতে শুয়ে আছেন বাংলাদেশের বীর মুক্তিযোদ্ধারা। নাম পরিচয়হীন ৫২ জন মুক্তিযোদ্ধাকে শিলংয়ের মাটিতে দাফন করেন আহমেদ হোসেন ও তার ভাই আফজাল হোসেন এবং আরও কয়েকজন মিলে। ‌ 

নাম পরিচয়হীন এ সকল মুক্তিযোদ্ধাদের দাফনের সেদিনের সেই ঘটনাগুলো বর্ণনা করতে গিয়ে বেদনাকাতর হয়ে পড়েন মেঘালয় শিলংয়ের বাসিন্দা আহমেদ হোসেন। যিনি পেশায় একজন ফটোগ্রাফার। 

মুক্তিযুদ্ধসহ দক্ষিণ পূর্ব ভারতের বিভিন্ন জায়গার প্রায় ৩০ হাজার ছবির নেগেটিভ তার সংগ্রহে রয়েছে। ‌বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখায় ২০১২ সালে আহমেদ হোসেন, আবজাল হোসেন ও তার বোন আশরাফী বেগম বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত থেকে স্বাধীনতা পদক গ্রহণ করেন।

রবিবার (১৭ জুলাই) শিলংয়ের হোটেল পাইনউডে মিলিত হয়েছিলেন বাংলাদেশ ও ভারতের বীর মুক্তিযোদ্ধারা। এই মিলনমেলায় মুক্তিযুদ্ধকালীন লড়াই-সংগ্রাম, দুঃখ-কষ্ট, আবেগ-অনুভূতির স্মৃতিচারণ করেন তারা। এ সময় আহমেদ হোসেন মুক্তিযুদ্ধের সময় তার স্মৃতিকথা তুলে ধরেন। 

যুদ্ধদিনের ঘটনাগুলো বর্ণনা করে আহমেদ হোসেন বলেন, ঘটনাগুলো এত বিশদ যে, জীবনে বলে শেষ করা যায় না। সে সময় আমরা কয়েকজন প্রতিবাদ করতে আরম্ভ করেছিলাম। মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে আলাপ হলো। মিটিংগুলো সব আমাদের বাড়িতে হতো। তখন মিজানুর রহমান সাহেব, অগ্নিকন্যা যাকে বলা হয় মতিয়া চৌধুরী অনেকেই আমাদের বাড়িতে আসতেন। আমাদের বাড়িতে মিটিং হতো। আস্তে আস্তে কয়েস ভাই (কয়েস আহমেদ) আমাকে যুদ্ধক্ষেত্রে নিতে আরম্ভ করল। তখন আমরা ট্রেনিংয়ে যেতাম,  তুমা বলে একটা জায়গা ছিল সেখানে ট্রেনিং হতো। বন্দুক ট্রেনিং, মেশিনগান ট্রেনিং। একদিন একটা ট্রেনিংয়ে আমাকে নিয়ে গেলেন। আমাকে বললেন আপনি ট্রেইনারের পাশে দাঁড়ান। আমি ট্রেইনারের পাশে দাঁড়িয়ে আছি আর সমস্ত ছেলেরা সব নিচে দাঁড়িয়ে আছে। অপেক্ষা করছে ট্রেইনারের কথা শুনতে। আচমকা সেই ট্রেইনার হঠাৎ মেশিনগান চালিয়ে দিলেন। আমি এত হতবাক হয়ে গেলাম যে বলার মতো না। তখন চারদিকে দৌড়াদৌড়ি শুরু হয়ে গেল। ট্রেনিংয়ে সবাই বলতো আমাকে কবে যুদ্ধে পাঠাবেন, কবে যুদ্ধে পাঠাবেন। তখন বলল আমরা এই সাত জনকেই শুধু পাঠাব, তোমাদের যেতে হবে না। 

যুদ্ধের সময় কীভাবে কোথায় ছিলেন সে বর্ণনা করে আহমেদ হোসেন বলেন, প্রথমে আমরা ডাউকি বাজারে থাকতাম, জঙ্গলে থাকতাম। আমি মূলত একজন ফটোজানালিস্ট। উত্তর-পূর্ব অঞ্চলের কোনো স্টেট আমার বাদ নেই ছবি তোলার। আমার নেগেটিভের সংখ্যা প্রায় ৩০ হাজার। মুক্তিযুদ্ধের যে ছবিগুলো আছে সেই ছবিগুলো পাওয়া যাবে।  অনেক ঘাত প্রতিঘাত বেদনাময় ঘটনা ঘটেছে। আমি তো কোনোদিন পরিপক্ক সৈন্য ছিলাম না।

তিনি আরও বলেন, আমরা ভারতের স্বাধীনতা খুব ছোটবেলায় দেখেছি। তখন বুঝতে পারিনি স্বাধীনতা কী ব্যাপার। কিন্তু যখন ১৬ ডিসেম্বর আমরা সিলেটে গিয়ে পৌঁছালাম। সিলেটে আমাকে ঢুকতে দেয়নি। খাদিমনগরে আটকে দিয়েছিল। বিএসএফের একজন ছিলেন কর্নেল গালিবকে বললাম ভাই আমাকে তো যেতেই হবে। মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ের আনন্দ কোনোদিন ভুলতে পারব না।

যুদ্ধে একটি বিষাদময় ঘটনা বর্ণনা করে বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু আহমেদ হোসেন বলেন, আগস্ট মাস ১৯৭১।  আমাদের টিমের যারা ছিলেন তাদের মধ্যে একজন জার্নালিস্ট ছিলেন নীলকমল। একদিন আমাকে হঠাৎ আগস্ট মাসের মাঝামাঝি রাত দুটোর সময় ফোন করলেন তিনি আমাকে বড় সাহেব বলে ডাকতেন। বলেন বড় সাহেব, একটা কাজ করতে হবে। বলেন একজন মুক্তিযোদ্ধা মারা গেছে তাকে মাটি দিতে হবে। তখন আমি বললাম ঠিক আছে কোনো সমস্যা নেই। আমার পূর্বপুরুষরা সেখানে একটা মসজিদ তৈরি করেছিলেন। সেই মসজিদটা পুলিশ বাজারে আছে, এখনো আছে। বংশ পরস্পরায় আমরা সেই মসজিদের খাদিম। আমি বলেছিলাম কোনো প্রবলেম নেই ইমাম সাহেব এটা করে দেবে। খুব চুপচাপ করেছিলাম। কারণ তখনো ইন্ডিয়া ভালোভাবে মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেয়নি। আমরা সেই ডেড বডি নিয়ে মসজিদে গেলাম। মসজিদে নিয়ে ডেড বডি খুলে অবাক হয়ে গেলাম। দেখলাম ১২-১৩ বছরের একটা ছেলে বুকে গুলি লেগে মারা গেছে। আমি এত কষ্ট পেয়েছিলাম যে সেটা বলার নয়। আমরা ৫-৭ জন মিলে তাকে মাটি দিয়েছিলাম। তখন আমাদের একটা গোপনীয়তা রক্ষা করতে হয়েছিল। এভাবে হতে হতে ডিসেম্বর পর্যন্ত আমি আমার ভাই আমরা মিলে ৫২ জন শহীদকে শিলংয়ের মাটিতে দাফন করেছি।

এসএম/এমএমএ/

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত