রবিবার, ৯ মার্চ ২০২৫ | ২৪ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

শিলংয়ের মাটিতে শুয়ে আছেন ৫২ পরিচয়হীন মুক্তিযোদ্ধা

মেঘ-পাহাড়ের দেশ মেঘালয় শিলংয়ের মাটিতে শুয়ে আছেন বাংলাদেশের বীর মুক্তিযোদ্ধারা। নাম পরিচয়হীন ৫২ জন মুক্তিযোদ্ধাকে শিলংয়ের মাটিতে দাফন করেন আহমেদ হোসেন ও তার ভাই আফজাল হোসেন এবং আরও কয়েকজন মিলে। ‌ 

নাম পরিচয়হীন এ সকল মুক্তিযোদ্ধাদের দাফনের সেদিনের সেই ঘটনাগুলো বর্ণনা করতে গিয়ে বেদনাকাতর হয়ে পড়েন মেঘালয় শিলংয়ের বাসিন্দা আহমেদ হোসেন। যিনি পেশায় একজন ফটোগ্রাফার। 

মুক্তিযুদ্ধসহ দক্ষিণ পূর্ব ভারতের বিভিন্ন জায়গার প্রায় ৩০ হাজার ছবির নেগেটিভ তার সংগ্রহে রয়েছে। ‌বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখায় ২০১২ সালে আহমেদ হোসেন, আবজাল হোসেন ও তার বোন আশরাফী বেগম বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত থেকে স্বাধীনতা পদক গ্রহণ করেন।

রবিবার (১৭ জুলাই) শিলংয়ের হোটেল পাইনউডে মিলিত হয়েছিলেন বাংলাদেশ ও ভারতের বীর মুক্তিযোদ্ধারা। এই মিলনমেলায় মুক্তিযুদ্ধকালীন লড়াই-সংগ্রাম, দুঃখ-কষ্ট, আবেগ-অনুভূতির স্মৃতিচারণ করেন তারা। এ সময় আহমেদ হোসেন মুক্তিযুদ্ধের সময় তার স্মৃতিকথা তুলে ধরেন। 

যুদ্ধদিনের ঘটনাগুলো বর্ণনা করে আহমেদ হোসেন বলেন, ঘটনাগুলো এত বিশদ যে, জীবনে বলে শেষ করা যায় না। সে সময় আমরা কয়েকজন প্রতিবাদ করতে আরম্ভ করেছিলাম। মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে আলাপ হলো। মিটিংগুলো সব আমাদের বাড়িতে হতো। তখন মিজানুর রহমান সাহেব, অগ্নিকন্যা যাকে বলা হয় মতিয়া চৌধুরী অনেকেই আমাদের বাড়িতে আসতেন। আমাদের বাড়িতে মিটিং হতো। আস্তে আস্তে কয়েস ভাই (কয়েস আহমেদ) আমাকে যুদ্ধক্ষেত্রে নিতে আরম্ভ করল। তখন আমরা ট্রেনিংয়ে যেতাম,  তুমা বলে একটা জায়গা ছিল সেখানে ট্রেনিং হতো। বন্দুক ট্রেনিং, মেশিনগান ট্রেনিং। একদিন একটা ট্রেনিংয়ে আমাকে নিয়ে গেলেন। আমাকে বললেন আপনি ট্রেইনারের পাশে দাঁড়ান। আমি ট্রেইনারের পাশে দাঁড়িয়ে আছি আর সমস্ত ছেলেরা সব নিচে দাঁড়িয়ে আছে। অপেক্ষা করছে ট্রেইনারের কথা শুনতে। আচমকা সেই ট্রেইনার হঠাৎ মেশিনগান চালিয়ে দিলেন। আমি এত হতবাক হয়ে গেলাম যে বলার মতো না। তখন চারদিকে দৌড়াদৌড়ি শুরু হয়ে গেল। ট্রেনিংয়ে সবাই বলতো আমাকে কবে যুদ্ধে পাঠাবেন, কবে যুদ্ধে পাঠাবেন। তখন বলল আমরা এই সাত জনকেই শুধু পাঠাব, তোমাদের যেতে হবে না। 

যুদ্ধের সময় কীভাবে কোথায় ছিলেন সে বর্ণনা করে আহমেদ হোসেন বলেন, প্রথমে আমরা ডাউকি বাজারে থাকতাম, জঙ্গলে থাকতাম। আমি মূলত একজন ফটোজানালিস্ট। উত্তর-পূর্ব অঞ্চলের কোনো স্টেট আমার বাদ নেই ছবি তোলার। আমার নেগেটিভের সংখ্যা প্রায় ৩০ হাজার। মুক্তিযুদ্ধের যে ছবিগুলো আছে সেই ছবিগুলো পাওয়া যাবে।  অনেক ঘাত প্রতিঘাত বেদনাময় ঘটনা ঘটেছে। আমি তো কোনোদিন পরিপক্ক সৈন্য ছিলাম না।

তিনি আরও বলেন, আমরা ভারতের স্বাধীনতা খুব ছোটবেলায় দেখেছি। তখন বুঝতে পারিনি স্বাধীনতা কী ব্যাপার। কিন্তু যখন ১৬ ডিসেম্বর আমরা সিলেটে গিয়ে পৌঁছালাম। সিলেটে আমাকে ঢুকতে দেয়নি। খাদিমনগরে আটকে দিয়েছিল। বিএসএফের একজন ছিলেন কর্নেল গালিবকে বললাম ভাই আমাকে তো যেতেই হবে। মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ের আনন্দ কোনোদিন ভুলতে পারব না।

যুদ্ধে একটি বিষাদময় ঘটনা বর্ণনা করে বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু আহমেদ হোসেন বলেন, আগস্ট মাস ১৯৭১।  আমাদের টিমের যারা ছিলেন তাদের মধ্যে একজন জার্নালিস্ট ছিলেন নীলকমল। একদিন আমাকে হঠাৎ আগস্ট মাসের মাঝামাঝি রাত দুটোর সময় ফোন করলেন তিনি আমাকে বড় সাহেব বলে ডাকতেন। বলেন বড় সাহেব, একটা কাজ করতে হবে। বলেন একজন মুক্তিযোদ্ধা মারা গেছে তাকে মাটি দিতে হবে। তখন আমি বললাম ঠিক আছে কোনো সমস্যা নেই। আমার পূর্বপুরুষরা সেখানে একটা মসজিদ তৈরি করেছিলেন। সেই মসজিদটা পুলিশ বাজারে আছে, এখনো আছে। বংশ পরস্পরায় আমরা সেই মসজিদের খাদিম। আমি বলেছিলাম কোনো প্রবলেম নেই ইমাম সাহেব এটা করে দেবে। খুব চুপচাপ করেছিলাম। কারণ তখনো ইন্ডিয়া ভালোভাবে মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেয়নি। আমরা সেই ডেড বডি নিয়ে মসজিদে গেলাম। মসজিদে নিয়ে ডেড বডি খুলে অবাক হয়ে গেলাম। দেখলাম ১২-১৩ বছরের একটা ছেলে বুকে গুলি লেগে মারা গেছে। আমি এত কষ্ট পেয়েছিলাম যে সেটা বলার নয়। আমরা ৫-৭ জন মিলে তাকে মাটি দিয়েছিলাম। তখন আমাদের একটা গোপনীয়তা রক্ষা করতে হয়েছিল। এভাবে হতে হতে ডিসেম্বর পর্যন্ত আমি আমার ভাই আমরা মিলে ৫২ জন শহীদকে শিলংয়ের মাটিতে দাফন করেছি।

এসএম/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

সামরিক বাহিনীর ৮ সংস্থা ও স্থাপনার নাম পরিবর্তন

ছবি: সংগৃহীত

ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বা তার পরিবারের সদস্য বা তার সরকারের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নামে থাকা সামরিক বাহিনীর ৮ সংস্থা ও স্থাপনার নাম পরিবর্তন করা হয়েছে।

রোববার (৯ মার্চ) প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

এতে জানানো হয়, নৌবাহিনীর ৩টি, বিমানবাহিনীর ৩টি, সামরিক বাহিনী কমান্ড ও স্টাফ কলেজের ১টি এবং প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের ১টিসহ মোট ৮টি সংস্থা, প্রতিষ্ঠান এবং স্থাপনার নাম পরিবর্তন করা হয়েছে।

যেসব স্থাপনার নাম পরিবর্তন করে নতুন নাম দেওয়া হয়েছে সেগুলো হলো-

১. চট্টগ্রাম নিউ মুরিংয়ের বানৌজা বঙ্গবন্ধুর নাম পরিবর্তন করে বানৌজা খালিদ বিন ওয়ালিদ;

২. ঢাকার খিলক্ষেত নামাপাড়ায় বানৌজা শেখ মুজিবের নাম পরিবর্তন করে বানৌজা ঢাকা;

৩. কক্সবাজারের পেকুয়ায় বানৌজা শেখ হাসিনার নাম পরিবর্তন করে বানৌজা পেকুয়া;

৪. ঢাকা সেনানিবাসের কুর্মিটোলায় বাংলাদেশ বিমানবাহিনী ঘাঁটি, বঙ্গবন্ধু–এর নাম পরিবর্তন করে বাংলাদেশ বিমানবাহিনী ঘাঁটি বীর উত্তম একে খন্দকার।

৫. ঢাকা সেনানিবাসের কুর্মিটোলায় বিমানবাহিনীর বঙ্গবন্ধু অ্যারোনটিক্যাল সেন্টারের নাম পরিবর্তন করে বাংলাদেশ অ্যারোনটিক্যাল সেন্টার।

৬. যশোরের বিএএফ একাডেমিতে বিএএফএ বঙ্গবন্ধু কমপ্লেক্সের নাম পরিবর্তন করে বিএএফএ কমপ্লেক্স।

৭. ঢাকার মিরপুর সেনানিবাসে সামরিক বাহিনী কমান্ড ও স্টাফ কলেজের শেখ হাসিনা কমপ্লেক্সের নাম পরিবর্তন করে ডিএসসিএসসি কমপ্লেক্স।

৮. ঢাকার শের-ই-বাংলা নগরে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের গণভবন কমপ্লেক্সে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরের নাম পরিবর্তন করে প্রতিরক্ষা জাদুঘর করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

কৃষি গুচ্ছ ভর্তি প্রক্রিয়ায় বৈষম্যের অভিযোগ

কৃষি গুচ্ছভুক্ত ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়। ছবি: সংগৃহীত

২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে কৃষি গুচ্ছভুক্ত ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে জিপিএ পদ্ধতির কারণে তৈরি হওয়া বৈষম্য দূর করার দাবি জানিয়ে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বরাবর স্মারকলিপি জমা দিয়েছেন ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীরা।

রবিবার (৯ মার্চ) দুপুরে উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ কে ফজলুল হক ভূঁইয়ার কাছে শিক্ষার্থীরা এই স্মারকলিপি প্রদান করেন।

স্মারকলিপিতে ভর্তিচ্ছুরা জানান, কৃষি গুচ্ছ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় জিপিএ পদ্ধতির কারণে শিক্ষার্থীদের মধ্যে যে বৈষম্য তৈরি হয়েছে, তা দূর করার জন্য আমাদের এ উদ্যোগ। করোনা মহামারির পর বিভিন্ন ব্যাচের পরীক্ষা পদ্ধতিতে পরিবর্তন আসায় তাদের জিপিএ নির্ধারণের পদ্ধতিতেও পার্থক্য দেখা গেছে। ২০২২ ব্যাচ যেখানে ৫০ নম্বরের পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে, সেখানে ২০২৩ ব্যাচ সম্পূর্ণ ১০০ নম্বরের পরীক্ষায় অংশ নেয়, আর ২০২৪ ব্যাচের কিছু বিষয়ের নম্বর এসএসসি থেকে নেওয়া হয়েছে, ফলে তাদের জিপিএ তুলনামূলক বেশি হয়েছে। এতে আগের ব্যাচগুলোর তুলনায় ২০২৪ ব্যাচের শিক্ষার্থীরা বিশেষ সুবিধা পাবে, যা অন্যদের প্রতি অবিচার।

এছাড়া, বোর্ডভিত্তিক প্রশ্নপত্রের মানের পার্থক্যের কারণে শিক্ষার্থীদের নম্বরে তারতম্য থাকে, কিন্তু গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় সবাইকে একই নিয়মে জিপিএ নম্বর দেওয়া হয়, যা কিছু শিক্ষার্থীর প্রতি বৈষম্যমূলক। অনেক শিক্ষার্থী ভর্তি পরীক্ষায় ভালো করলেও তাদের এসএসসি ও এইচএসসি নম্বর কম থাকার কারণে পিছিয়ে পড়ে এবং মেধাতালিকায় স্থান পায় না। চতুর্থ বিষয় গণনার অসঙ্গতির কারণেও কিছু শিক্ষার্থী অন্যদের তুলনায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়।'

তারা আরও জানান, এই সমস্যার সমাধানে ভর্তি পরীক্ষার মেধাতালিকা শুধুমাত্র পরীক্ষার নম্বরের ভিত্তিতে তৈরি করা উচিত। যদি জিপিএ নম্বর যুক্ত করতেই হয়, তাহলে তা সর্বোচ্চ ১০ বা ২০ নম্বরে সীমাবদ্ধ রাখা উচিত এবং ঢাবি, চবি, জাবির মতো গ্রেড পয়েন্টের ভিত্তিতে নম্বর নির্ধারণ করা যেতে পারে। শিক্ষার্থীদের স্বপ্ন পূরণে এই বৈষম্য দূর করে একটি ন্যায়সঙ্গত ভর্তি প্রক্রিয়া চালু করার জন্য উপাচার্যের সুদৃষ্টি কামনা করছি।

এসময় ময়মনসিংহের নটরডেম কলেজের শিক্ষার্থী কাওসার জানান, একই ভর্তি পরীক্ষায় কেউ ৬৮ নম্বর পেয়ে সুযোগ পাচ্ছে, অথচ কেউ ৭২ নম্বর পেয়েও বঞ্চিত হচ্ছে। তার অন্যতম কারণ জিপিএ গ্রেড সিস্টেমের পরিবর্তে নাম্বার সিস্টেমের ব্যবহার। আমরা ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীরা চাই, কৃষিগুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা গ্রেড সিস্টেম অনুসরণ করেই মূল্যায়িত হোক।

Header Ad
Header Ad

ঈদযাত্রার ট্রেনের আগাম টিকিট ১৪ মার্চ থেকে, শতভাগ অনলাইনে

ছবি: সংগৃহীত

আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু হবে আগামী ১৪ মার্চ থেকে। যাত্রীদের দুর্ভোগ কমাতে এবারও শতভাগ টিকিট অনলাইনে বিক্রির সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে।

রেলওয়ের মহাপরিচালক মো. আফজাল হোসেন রোববার (৯ মার্চ) বিদ্যুৎ ভবনে এক আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় এ তথ্য জানান।

নির্ধারিত তারিখ অনুযায়ী, আন্তঃনগর ট্রেনের টিকিট বিক্রি হবে:

১৪ মার্চ → ২৪ মার্চের টিকিট
১৫ মার্চ → ২৫ মার্চের টিকিট
১৬ মার্চ → ২৬ মার্চের টিকিট
১৭ মার্চ → ২৭ মার্চের টিকিট
১৮ মার্চ → ২৮ মার্চের টিকিট
১৯ মার্চ → ২৯ মার্চের টিকিট
২০ মার্চ → ৩০ মার্চের টিকিট

চাঁদ দেখার ওপর ভিত্তি করে ৩১ মার্চ, ১ ও ২ এপ্রিলের টিকিট বিক্রির বিষয়েও পরবর্তীতে জানানো হবে।

যাত্রার আগের দিন ২৫% টিকিট সংশ্লিষ্ট স্টেশন থেকে সংগ্রহ করা যাবে। একজন যাত্রী একবারই টিকিট কিনতে পারবেন এবং সর্বোচ্চ ৪টি আসন নিতে পারবেন। কেনা টিকিট রিফান্ডযোগ্য নয়, অর্থাৎ ফেরত দেওয়া যাবে না।

এই সিদ্ধান্ত জানাতে আয়োজিত সভায় উপস্থিত ছিলেন রেলপথ মন্ত্রণালয় ও সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. ফাহিমুল ইসলাম, সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সিনিয়র সচিব এহসানুল হকসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা।

অনলাইনে টিকিট বুকিং সুবিধার কারণে এবারও যাত্রীদের স্টেশনে দীর্ঘ লাইনে দাঁড়ানোর ভোগান্তি থেকে মুক্তি মিলবে বলে আশা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সামরিক বাহিনীর ৮ সংস্থা ও স্থাপনার নাম পরিবর্তন
কৃষি গুচ্ছ ভর্তি প্রক্রিয়ায় বৈষম্যের অভিযোগ
ঈদযাত্রার ট্রেনের আগাম টিকিট ১৪ মার্চ থেকে, শতভাগ অনলাইনে
ছাত্রদলের কর্মসূচির প্রশংসা করলেন শিবির সভাপতি
আমার কাছে শাকিবই শাহরুখ খান: অপু বিশ্বাস
মব জাস্টিস যেখানে, গ্রেপ্তার সেখানেই: তথ্য উপদেষ্টা
মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন সাবেক এমপি’র বাসা দখল করা ‘সমন্বয়ক’
ধর্ষণ মামলার তদন্ত ১৫ দিনে, বিচার শেষ করতে হবে ৯০ দিনের মধ্যে: আইন উপদেষ্টা
ধর্ষণ প্রতিরোধে নারীদের কারাতে শেখার আহ্বান চিত্রনায়ক রুবেলের
সারা দেশে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের তালিকা প্রস্তুত করছে পুলিশ
আদালতে তোলার সময় ‘ধর্ষক’কে গণধোলাই
মাগুরায় শিশু ধর্ষণ: ১৮০ দিনের মধ্যে বিচার শেষ করার নির্দেশ
ধর্ষণ-নিপীড়ন ইস্যুতে ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টা, গ্রেপ্তার শিক্ষক বললেন ‘শয়তানের প্ররোচনায়’
বনশ্রীতে স্বর্ণ ডাকাতি মামলায় গ্রেপ্তার আমিনুল ছাত্রলীগের নেতা
সাবেক এমপির বাড়িকে পাগলাগারদ বানানো হলো না ‘সমন্বয়কের’(ভিডিও)
ধর্ষণের শিকার শিশুটির সব ছবি অপসারণ করতে হাইকোর্টের নির্দেশ
মাগুরায় ধর্ষণের শিকার শিশুটিকে দেখতে সিএমএইচে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা  
কুমিল্লায় বৃদ্ধাকে পিটিয়ে হত্যা
রাজু ভাস্কর্যকে ধর্ষণবিরোধী মঞ্চ ঘোষনা, ধর্ষকের প্রকাশ্যে শাস্তিসহ ২ দাবি