সোমবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১৫ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

‘দাম যেভাবে বাড়ছে তাতে আগামীতে চলা কঠিন হবে’

রাজধানীর বিভিন্ন কাঁচাবাজারের মতো নিউমার্কেটের বনলতা কাঁচাবাজারেও মাছ, গরুর মাংস, মুরগির মাংসসহ প্রায় ধরনের সবজি দাম বেশি।

ক্রেতাদের অভিযোগ,পণ্যের দাম যেভাবে বাড়ছে তাতে আগামীতে চলা আরও কঠিন হবে। আর ব্যবসায়ীরা বলছেন, গত কয়েক দিনের তুলনায় মুরগির মাংস ও ডিমের দাম কিছুটা কমেছে। তবে অনেক ক্রেতার অভিযোগ কমার পরেও পূর্বের তুলনায় দাম এখনো অনেক বেশি।

মঙ্গলবার (২৮ মার্চ ) সরেজমিনে নিউমার্কেটের বনলতা কাঁচাবাজার ঘুরে ক্রেতা ও বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে।

এ বাজারের ব্যবসায়ীরা বলছেন, রমজানে বিভিন্ন উৎসব ও হোটেল বন্ধ থাকায় মুরগির চাহিদা কমে যাওয়ায় দাম কমছে। এ ছাড়া, ফার্ম থেকেও দাম কমানো হয়েছে। এ জন্য আমরাও কম দামে কিনে কম দামেই বিক্রি করছি। তবে দাম কমার সঙ্গে সঙ্গে মুরগির বিক্রি কমেছে।

বনলতা কাঁচাবাজারের মুরগি ব্যবসায়ী সাহাবুদ্দিন এ প্রতিবেদককে বলেন, দেখেন আগে ব্রয়লার মুরগি ২৭০ থেকে ২৮০ টাকা কেজি বিক্রি করেছি। তাতে লাভ ১০ টাকাও থাকত না। কয়েক দিন থেকে দাম কমতির দিকে। কারণ, একদিকে বিভিন্ন উৎসব, অন্যদিকে হোটেলও বন্ধ। আবার সরকারের চাপাচাপিতে ফার্ম থেকেও দাম কমিয়েছে। তাই আমরাও কম দামে কিনতে পারছি। এ জন্য কম দামে বিক্রি করা যাচ্ছে। এখন কেজিতে ২০ টাকা লাভ থাকছে।

মাংস ব্যবসায়ী হানিফ বলেন, গরুর মাংস ৭৫০ টাকা। রমজানের আগেও এই দামে বিক্রি করেছি। তাই বাড়েনি। খামার মালিকরা সিন্ডিকেট করে মাংস বিক্রি করছে। তাই দাম বেশি। তারা কমালে দাম কমবে। আব্দুল করিম ও মোহাম্মদ আলাউদ্দীন নামে মাংস ব্যবসায়ী বলেন, ‘লন লন, খাসির মাংস ১০০০ টাকা।’ তারা আরও বলেন, ‘ঈদে আবার চাহিদা বাড়বে। তখন দামও বাড়বে।’

রূপসা চিকেন হাউজের মুরগি ব্যবসায়ী শাওন বলেন, ‘কয়েকদিন আগে ২৭০ টাকা কেজি বিক্রি করা হলেও বর্তমানে ২০৫ থেকে ২১০ টাকা কেজি ব্রয়লার বিক্রি করা হচ্ছে। কম দামে কেনা, তাই কম দামেই বিক্রি করা হচ্ছে। দাম কম হলে লাভ বেশি হয় জানিয়ে শাওন বলেন, বর্তমানে ১৮০ টাকার মতো কেনা। খরচা বাদে লাভ ২০ টাকা। আর আগে বেশি দামে থাকায় অনেকে ঘুরে ঘুরে কিনত। পাকিস্তানি ও লেয়ার মুরগি ৩৩০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। এখন দাম কম। ঈদের আগে আবার বাড়তে পারে।

লাভলী নামে এক ক্রেতা বলেন, আগে পাকিস্থানি মুরগি ৩৫০ টাকা কেজি ছিল। বর্তমানে ৩০০ টাকার মতো। একেক দোকানে একেক রকম দাম নিচ্ছে। দাম কমলে সবার জন্য ভালো হয়। কেজিতে ৪০ টাকা কমলে অনেক। তাহলে সবাই কিনতে পারবে।

এখানকার মাছ ব্যবসায়ী মাহতাব বলেন, রুই ও কাতলা মাছ ৪০০ টাকা কেজি। ট্যাংড়া ৮০০ টাকা কেজি। নদীর কোনো মাছ নেই। রমজানের দিনে মিথ্যে কথা বলব না। রমজানে মাছের দাম বাড়েনি। যা বাড়ার আগে বেড়েছে।

অন্যান্য বাজারের মতো নিউমার্কেটেও শসা ৫০ থেকে ৬০ টাকা, বেগুন ৮০ থেকে ৯০ টাকা কেজি ও লেবুর হালি ৪০ থেকে ৬০ টাকা বিক্রি করা হচ্ছে।

বনলতা মার্কেট ব্যবসায়ী সমিতির আহ্বায়ক ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন,তাদের বাজারে দাম বেশি এটা ঠিক। কারণ ব্যাখ্যা করে তিনি বলেন, ‘কারওয়ান বাজার, কৃষিমার্কেটসহ বিভিন্ন পাইকারি বাজার থেকে পণ্য আনতে হয় এখানে।’

পরিবহন খরচ আছে। সঙ্গে কিছু পণ্য নষ্টও হয়ে যায়, তা ফেলে দিতে হয়। কারণ, এই মার্কেটে কোনো মরা মুরগি, পচা মাছ বিক্রি করা হয় না। এ ছাড়া, তরিতরকারিও টাটকা বিক্রি করা হয়। বর্তমানে এ মার্কেটে যে দামে বিভিন্ন পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে তা স্বাভাবিক বলে তিনি জানান।

বনলতা বাজারে দেখা গেছে, ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৩৫ টাকা ডজন। আগে ১৫০ টাকা ডজন বিক্রি হয়েছে। এ সময় শামিমা নামে এক সরকারি কর্মকর্তা বলেন, আসলে দাম ওভাবে কমেনি। আগেও ১৩৫ থেকে ১৪০ টাকা ডজন ডিম কিনতাম। এখনো প্রায় সে দামই। সরকারের তদারকি থাকলে আরও দাম কমত। দাম বাড়ার কারণে ডিম কেনা কমিয়ে দিয়েছি।

এদিকে নিত্যপণ্যের মতো এই কাঁচাবাজারে ফলের দামও বেশ চড়া। ফল ব্যবসায়ী হেলাল বলেন, তিউনিশিয়া খেজুর ৪৫০ টাকা কেজি বলা হলেও তা ৪০০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। আম্বার খেজুর ১০০০ টাকা, ম্যাগজুইস ১২০০ টাকা কেজি। এটাই সর্বোচ্চ দাম। রমজানের আগে ১০০০ টাকা কেজি বিক্রি করা হয়েছে। ফরিদা ৩০০ টাকা ও জিহাদী সবচেয়ে কম দামে ১৬০ কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। সব পদের খেজুর রয়েছে।

তিনি বলেন, তারা বাদামতলী ফল মার্কেট থেকে বেশি দামে কেনার কারণে বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে। কিন্তু তিনি বাদামতলি মার্কেট থেকে ফল কেনার কোনো মেমো দেখাতে পারেননি বা দোকানের নামও বলতে পারেননি।

ফল ব্যবসায়ী হোসেনসহ অন্যরা বলেন, আপেল ২৮০, মালটা ২২০ টাকা, আঙুর ২৬০ থেকে ২৭০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। রোজার আগে দাম আরও বেশি ছিল। কয়েকদিন থেকে দাম কিছুটা কমছে। তবে গত রমজানের চেয়ে প্রায় সব ফলের দামই বেশি।

কলা বিক্রেতা হোসেন আলী বলেন, সাগর, সবরি, বাংলা কলা ১২০ টাকা ডজন বিক্রি করা হচ্ছে। রোজার আগেও এই দামে বিক্রি করা হতো। তবে নরসিংদীর কলার দাম একটু বেশি, ১৫০ টাকা ডজন। বিক্রিও কম হচ্ছে।

এনএইচবি/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

এক কেজি ফুলকপির দাম ১ টাকা! কৃষকের মাথায় হাত

ছবি: সংগৃহীত

বগুড়ার মহাস্থান হাটে শীতকালীন সবজির পাইকারি বাজারে দর পড়ে গেছে তলানিতে। ফুলকপি বিক্রি হচ্ছে মাত্র ১ থেকে ৪ টাকায়। এমন পরিস্থিতিতে কৃষকরা দিশেহারা, কারণ উৎপাদন খরচ তোলাই এখন অসম্ভব।

বগুড়ার অন্যতম বড় সবজির মোকাম মহাস্থান হাটে উৎপাদন বৃদ্ধি এবং বাজারে পর্যাপ্ত সরবরাহের কারণে সবজির দাম উল্লেখযোগ্যভাবে কমে গেছে।

শিবগঞ্জ উপজেলার কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা আবদুল হান্নান জানান, এবার এই অঞ্চলে বেশি পরিমাণে কপির চাষ হওয়ায় সরবরাহ বাড়লেও ক্রেতার সংখ্যা তুলনামূলক কম। ফলে পাইকারি বাজারে ফুলকপির মতো সবজি মাত্র ১ থেকে ৪ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

কৃষক সৈকত মন্ডল বলেন, "হাটে কেজি প্রতি পরিবহন খরচও উঠছে না। ফুলকপির দাম ১ টাকায় নামবে, তা কল্পনাও করতে পারিনি।"

অন্যদিকে কৃষক আসমত আলী জানান, এক বিঘা জমিতে ফুলকপি চাষে ২০ থেকে ৩০ হাজার টাকা লোকসান গুনতে হচ্ছে।

পাইকারি বাজারে সবজির দাম এতটাই কম যে ব্যাপারীরাও লাভ করতে পারছেন না। টাঙ্গাইল থেকে আসা ব্যবসায়ী আরিফ জামান বলেন, "আগে কেজি প্রতি ভালো লাভ থাকলেও এখন পরিবহন ও শ্রমিক খরচ বাদ দিলে প্রায় শূন্য হাতে ফিরতে হচ্ছে।"

মহাস্থান হাটে ফুলকপি ও মুলা ১ থেকে ৫ টাকা কেজি হলেও পাশের খুচরা বাজারে তা ১০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। অথচ এখানে পরিবহন বা অন্যান্য খরচ নেই।

জেলায় এবার ১২ হাজার হেক্টর জমিতে শীতকালীন সবজির চাষ হয়েছে। মহাস্থান হাট থেকে প্রতিদিন ৬০ থেকে ৭০ ট্রাক সবজি দেশের বিভিন্ন জেলায় সরবরাহ করা হয়।

কৃষকদের এ পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের জন্য দ্রুত উদ্যোগ নেওয়া প্রয়োজন। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের উচিত ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করতে বাজার ব্যবস্থাপনায় কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা।

Header Ad
Header Ad

মাহমুদউল্লাহ-ফাহিমের ঝড়ে দুর্বার রাজশাহীকে হারাল ফরচুন বরিশাল

ছবি: সংগৃহীত

বড় লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে যখন ৫১ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে চাপে ফরচুন বরিশাল, তখন অভিজ্ঞ মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ এবং পাকিস্তানের ফাহিম আশরাফের ঝড়ো ব্যাটিংয়ে দুর্দান্ত জয় তুলে নিয়েছে বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা। ১১ বল হাতে রেখে ৪ উইকেটের ব্যবধানে হারিয়েছে দুর্বার রাজশাহীকে।

সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) মিরপুর শেরে বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে বরিশালের অধিনায়ক তামিম ইকবাল রাজশাহীকে ব্যাটিংয়ে পাঠান। রাজশাহীর হয়ে ইনিংসের শুরুতে এনামুল হক বিজয় ও ইয়াসির রাব্বি দুর্দান্ত ব্যাটিং করেন। বিজয় ৫১ বলে ৬৫ রান করেন, আর ইয়াসির রাব্বি ৪৭ বলে অপরাজিত ৯৪ রান করে দলের সংগ্রহ ৩ উইকেটে ১৯৭ রানে নিয়ে যান।

১৯৮ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে বরিশালের শুরুর ব্যাটিং লাইন-আপ তাসকিন আহমেদের দাপটে ভেঙে পড়ে। তামিম ৭, কাইল মায়ার্স ৬, মুশফিকুর রহিম ১৩, আর নাজমুল হোসেন শান্ত শূন্য রানে আউট হন।

এরপর তাওহিদ হৃদয় ২৩ বলে ৩২ রান করে দলের হাল ধরার চেষ্টা করলেও ৬১ রানে পঞ্চম উইকেটের পতন ঘটে। শাহীন আফ্রিদি কিছুটা প্রতিরোধ গড়ে ১৭ বলে ২৭ রান করেন। কিন্তু ১১২ রানে তার বিদায়ের পর দলের দায়িত্ব নেন মাহমুদউল্লাহ।

শেষ ৫ ওভারে বরিশালের প্রয়োজন ছিল ৫৮ রান। ক্রিজে থাকা মাহমুদউল্লাহ এবং ফাহিম আশরাফ শুরু করেন আক্রমণাত্মক ব্যাটিং। দুজনেই অসাধারণ ফিফটি তুলে নেন। মাহমুদউল্লাহ ২৬ বলে ৫৬ এবং ফাহিম ২১ বলে ৫৪ রান করে অপরাজিত থেকে দলকে জয়ের বন্দরে পৌঁছে দেন।

বরিশালের এই জয় ছিল বিশেষভাবে মাহমুদউল্লাহ-ফাহিমের ব্যাটিং নৈপুণ্যের প্রদর্শনী। তাদের গড় তাণ্ডবে শেষ পর্যন্ত ১১ বল আগেই লক্ষ্যে পৌঁছে যায় বরিশাল।

রাজশাহীর পক্ষে তাসকিন আহমেদ ছিলেন বোলিংয়ে সফল। তিনি ৩টি গুরুত্বপূর্ণ উইকেট তুলে নিয়ে বরিশালকে শুরুতে চাপে ফেলেছিলেন। তবে শেষ পর্যন্ত মাহমুদউল্লাহ ও ফাহিমের ধৈর্য এবং আগ্রাসী ব্যাটিং রাজশাহীর জয়ের স্বপ্ন ভেঙে দেয়।

এই জয় বরিশালের শিরোপা ধরে রাখার মিশনকে আরও শক্তিশালী করে তুলল।

Header Ad
Header Ad

ফেনীতে মসজিদের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো ‘আ. লীগ আবার ফিরবে জয় বাংলা’

ছবি: সংগৃহীত

ফেনীর বড় জামে মসজিদের এলইডি স্ক্রিনে হঠাৎ করেই ভেসে উঠেছে “আওয়ামী লীগ আবার ফিরবে, জয় বাংলা”। সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে এ ঘটনায় মুসল্লি ও পথচারীদের মধ্যে হতচকিত প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। পরবর্তীতে পুলিশ একজনকে আটক করেছে।

দুপুর ২টার দিকে মসজিদের সামনে স্থাপিত বড় এলইডি স্ক্রিনে এই বার্তা ভেসে ওঠে। সাধারণত এই স্ক্রিনে নামাজের সময়সূচি ও ইসলামী বার্তা প্রদর্শিত হয়। তবে রাজনৈতিক স্লোগান ভেসে ওঠায় মুসল্লি ও পথচারীদের মধ্যে ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। মুহূর্তেই সেখানে শতাধিক মানুষ জড়ো হয়ে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন।

ফেনী জেলা প্রশাসক মো. সাইফুল ইসলাম পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত ফেনীর সব এলইডি স্ক্রিন বন্ধ রাখার নির্দেশ দেন। বিকেল ৩টার পর মসজিদের স্ক্রিনটি বন্ধ করে দেওয়া হয়।

মসজিদের মুসল্লি আবুল হোসেন বলেন, “সাধারণত স্ক্রিনে নামাজের সময়সূচি ভেসে থাকে। তবে আজ ‘আওয়ামী লীগ আবার ফিরবে, জয় বাংলা’ লেখাটি দেখে আমরা হতবাক হয়েছি। এ ঘটনায় জড়িতদের বিচার দাবি করছি।”

মাহমুদুল হাসান নামের স্থানীয় এক ব্যবসায়ী অভিযোগ করেন, “পূর্বের মসজিদ কমিটির কিছু সদস্য ষড়যন্ত্রমূলকভাবে এমন ঘটনা ঘটিয়েছে। এটি ইচ্ছাকৃতভাবে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টির উদ্দেশ্যে করা হয়েছে।”

ফেনী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মর্ম সিংহ ত্রিপুরা জানান, ঘটনার পর মসজিদের অপারেটর জমির হোসেনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় নেওয়া হয়েছে। অভিযোগ পেলে বিষয়টি তদন্ত করা হবে।

এর আগে, গত ১৪ ডিসেম্বর খুলনা রেলস্টেশনের ডিসপ্লেতে “ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে” বার্তা দেখা গিয়েছিল। আরও আগে, ২৪ অক্টোবর ঢাকার কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনের ডিসপ্লেতে “আওয়ামী লীগ জিন্দাবাদ” লেখাটি প্রদর্শিত হয়।

এই ধরনের ঘটনা মসজিদ এবং জনসাধারণের আস্থার সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্ত। স্থানীয় জনগণ এবং মুসল্লিদের দাবি, দায়ীদের খুঁজে বের করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া হোক।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

এক কেজি ফুলকপির দাম ১ টাকা! কৃষকের মাথায় হাত
মাহমুদউল্লাহ-ফাহিমের ঝড়ে দুর্বার রাজশাহীকে হারাল ফরচুন বরিশাল
ফেনীতে মসজিদের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো ‘আ. লীগ আবার ফিরবে জয় বাংলা’
আওয়ামী লীগ এক ফুঁৎকারেই উড়ে গেছে: ডা. শফিকুর রহমান  
চার জেলায় নতুন পুলিশ সুপার পদায়ন
মিয়ানমার সীমান্ত আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
অগ্নিকাণ্ডের পাঁচ দিন পর সচিবালয়ে সাংবাদিক প্রবেশ  
২০ জানুয়ারি থেকে বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রম শুরু
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের হত্যা মামলা-বাণিজ্য; পুলিশ থেকে ঘুষ নিচ্ছে পুলিশ
দুই জেলায় নতুন ডিসি নিয়োগ
খালি পেটে লবঙ্গ খেলে কী হয়? জানলে অবাক হবেন আপনিও
এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষায় প্রতি আসনে লড়বেন ২৫ জন
আমি নিজেই কুমিরের খালে লাফালাফি করি: পরীমণি
বিজয়-রাব্বির বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ে দুইশ’র দোরগোড়ায় রাজশাহী
সচিবালয়ে নিরাপত্তার দায়িত্ব থেকে সরানো হলো ডিসি তানভীরকে
প্রেমের টানে ইউক্রেনের যুবক ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়
রিজভীর বক্তব্য ঘিরে জামায়াত-বিএনপির পাল্টাপাল্টি বিবৃতি
রমজানে দ্রব্যমূল্য স্বাভাবিক রাখতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
ভারত থেকে আরও ২০ হাজার মেট্রোরেলের টিকিট এসেছে  
টিকিট না পেয়ে মিরপুরে দর্শকদের বিক্ষোভ-ভাঙচুর, পুলিশের লাঠিচার্জ