বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারি ২০২৫ | ৮ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

‘রমজানে খেজুর খাওয়ার সৌভাগ্য হবে না’

‘শুনেন, খেজুর হল ইফতারের প্রধান আইটেম। খেজুর দিয়েই অধিকাংশ রোজাদার রোজা ভাঙে। অথচ এ বছর রমজানে সেই সৌভাগ্য হবে না। সব জিনিষের দাম বাড়ছে। খেজুরের দামও নাকি আমাদের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে। এখন বলেন, কেমনে খেজুর কিনব।’ এভাবেই আক্ষেপের সুরে কথাগুলো বলছিলেন মোহাম্মদপুরের চন্দ্রিমা উদ্যান এলাকার বাসিন্ধা নুরুল ইসলাম।

পেশায় চাকরিজীবী এই নুরুল বলেন, আয়ের চেয়ে ব্যয় কয়েকগুণ বেড়ে যাওয়ায় সব খরচই তো কমিয়ে এনেছি। এবারের রমজানেও খরচ কমানোর কোনো বিকল্প নেই। বাড়তি দামের কারণে হয়ত খেজুরই আর কিনব না।

শুধু নুরুল ইসলাম নয়, এমন আক্ষেপ এখন নিম্ন আয়ের মানুষ তো বটে, মধ্যবিত্তদেরও কণ্ঠে। যে হারে নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে তাতে, রমজানে খরচ চালানোই কঠিন এ সব পরিবারের।

‘রোজা’ আর ‘খেজুর’ একে অপরের পরিপূরক। সারাবছর খেজুর বিক্রি হলেও রমজান মাসেই খেজুরের চাহিদা সবচেয়ে বেশি। এটা মাথায় রেখেই এক মাস আগে রমজানের জন্য খেজুর আমদানি করা হয়েছে। তারপরও খেজুরের বাজারে অস্থিরতা। রমজানের আরও এক মাস বাকি থাকলেও এখনই যে যেভাবে পারছে সিন্ডিকেট করে দাম বাড়িয়ে বিক্রি করছে।

বিভিন্ন পর্যায়ে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রমজানে খেজুরের চাহিদার বিষয়টিকে পুঁজি করে একশ্রেণির আমদানিকারক, কমিশন এজেন্ট, পাইকার, আড়তদার থেকে খুচরা ব্যবসায়ীরা এখনই খেজুর ও ফলের দাম বাড়িয়ে দিয়েছেন। তারা বলছেন, ডলারের মূল্যবৃদ্ধি, এলসি খোলার জটিলতা, পরিবহন ব্যয় ও ক্রয়ে বেশি দামের কারণে খেজুর ও অন্য ফলের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে।

অবশ্য খেজুরের মোকাম বাদামতলীর বিক্রেতারা বলছেন, যথেষ্ট খেজুর আমদানি হয়েছে। সমস্যা হবে না। তবে দামের ব্যাপারে তারা কিছু বলছেন না। এ সুযোগে পাইকারি ও খুচরা পর্যায়ে কেজিতে ১০০ থেকে ৩০০ টাকা বাড়তি দামে বিক্রি করা হচ্ছে।

মোহাম্মদপুর টাউনহল বাজারের ব্যবসায়ী মো. মনির হোসেন ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, অন্য জিনিসের মতো এবার খেজুরের দামও অযৌক্তিকভাবে বেড়েছে। খেজুরের কেজি এক হাজার টাকার বেশি। কিনব কীভাবে? ইফতারির অন্য কিছু কি লাগবে না। শুধু খেজুরে এত টাকা গেলে অন্য আইটেম কীভাবে কিনব? আয় তো আর বাড়েনি।

কারওয়ান বাজারের কিচেন মার্কেটে বিক্রমপুর ফল বিতানের সামনে কথা হয় আলী হোসেনের সঙ্গে। তিনিও অসহায়ত্ব প্রকাশ করে করে বলেন, আয় কি বেড়েছে যে এত বেশি দামে খেজুর কিনব। চাল, চিনি তেলের মতোই অবস্থা খেজুরের।

সরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত এই ক্রেতা বলেন, আমাদের বেতন তো বেড়েছে অনেক বছর আগে। সে তুলনায় কিন্তু জিনিসপত্রের দাম বহুগুণ বেড়ে গেছে। ইফতারির প্রধান উপকরণ খেজুরেরও দাম সেই পথে। তাহালে আমরা কিনব কীভাবে?

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, অন্যান্য বছরের মতো এবারও দেশে রমজান উপলক্ষে যথেষ্ট খেজুর আমদানি (এলসি খোলা) হয়েছে। এরমধ্যে অক্টোবরে ৪ হাজার ৬৭১ টন, নভেম্বরে ৪ হাজার ৪৭১ টন ও ডিসেম্বরে ১২ হাজার ৮৪১ টন আমদানি হয়েছে। এ ছাড়া গত জানুয়ারি মাসে প্রায় ১০ হাজার টন খেজুর আমদানির জন্য এলসি খোলা হয়েছে। এভাবে গত চার মাসে প্রায় ৩২ হাজার টন খেজুরের এলসি খোলা হয়েছে।

গত জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত এলসি নিস্পাত্তি হয়েছে প্রায় ১২ হাজার টন ও জানুয়ারিতে ৩ হাজার ৫৬১ টন। এভাবে সাত মাসে খেজুরের এলসি নিস্পত্তি হয়েছে ১৫ হাজার ৩৩৫ টন। রমজানের আগে ফেব্রুয়ারি মাসে আরও এলসি নিস্পত্তি হবে। কাজেই চাহিদার তুলানায় দেশে যথেষ্ট পরিমান খেজুর আমদানি হবে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হক ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, রমজানের আগে দেশে যথেষ্ট খেজুর আমদানি হচ্ছে। ডলার সংকটের কোনো প্রভাব পড়ছে না। বাংলাদেশ ব্যাংক যথেষ্ট সহযোগিতা করছে।

ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই সূত্র বলছে, দেশে খেজুরের বার্ষিক চাহিদা এক লাখ টন। এরমধ্যে রমজানেই অর্ধেক অর্থাৎ প্রায় ৫০ হাজার টন লাগে। অন্যান্য মাসে লাগে ৫ হাজার টন করে।

খেজুরের ব্যাপারে বাদামতলী বাজারের ফল ব্যবসায়ী সিরাজুল ইসলাম বলেন, রমজানে যা খেজুর লাগবে তা এসে গেছে। সারা বছরে যা লাগে রমজানে তার থেকে ৬৫ শতাংশ বেশি বিক্রি হয়। এবারে রমজানে কোনো সমস্যা হবে না। তবে ডলারের দাম বাড়তির কারণে খেজুরের দাম একটু বেশি। তবে প্রতি কেজিতে কি পরিমাণ দাম বেড়েছে তা জানাতে পারেননি তিনি।

খেজুরের দাম সম্পর্কে যা বললেন ব্যবসায়ীরা

রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রোজার পণ্যের মধ্যে খেজুরের দাম বেড়েছে সবচেয়ে বেশি। ব্যবসায়ীরা বলছেন, খুচরা বাজারে জাতভেদে খেজুরের দাম বেড়েছে কেজিতে ৫০ থেকে ৩০০ টাকা পর্যন্ত। তিউনিসিয়ান জাতের মতো সাধারণ মানের খেজুরের কেজি এখন ১৫০ থেকে ৪৫০ টাকা।

টিসিবির হিসাবে, গত এক বছরে সাধারণ মানের এ সব খেজুরের দাম বেড়েছে ২০ শতাংশ।

কারওয়ান বাজারের বিক্রমপুর ফল বিতানের জনি ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, যা বাড়ার আগেই বেড়ে গেছে। এক মাসে আগে ৭০০ থেকে ৭৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হওয়া আজুয়া খেজুর এখন ৮০০ থেকে ১০০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ইরানি মরিয়ম খেজুর বিক্রি হচ্ছে ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা। এই খেজুরের দাম এক মাস আগেও ছিল ৬৫০ থেকে ৭০০ টাকা কেজি।

তিনি আরও বলেন, সবচেয়ে বেশি দাম মেডজুল জাম্বু খেজুরের। প্রতি কেজি ১২০০ টাকা। মেডজুল খেজুর বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ১০০০ থেকে ১১০০ টাকা। তবে বেশি বিক্রি হয় খুরমা, আলজেরিয়ান ও বড়ই খেজুর। যার প্রতি কেজি ৩২০ টাকা। খোলা জাহিদি খেজুর বিক্রি করা হচ্ছে ১৪০ থেকে ১৬০ টাকা কেজি দরে।

একই বাজারের মায়ের দোয়া ফল বিতানের মনির বলেন, সৌদি খেজুরের দাম বেশি। দাম আগেই বেড়েছে। আগের ৫০০ টাকারটা এখন ৬০০ টাকা কেজি। বর্তমানে কার্টুনে ৫০০ টাকা বেড়েছে। ডলারের কারণে অন্য বারের চেয়ে এবারে বেশি বেড়েছে।

আড়ত, পাইকারের হাত ঘুরে রাজধানীর পাড়া-মহাল্লাতেও যেতে যেতে দাম বেড়ে গেছে খেজুরের দাম। এভাবে দাম বাড়তে থাকায় তা ভোক্তাদের নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে। কেরানীগঞ্জের আটি বাজারের ফল ব্যবসায়ী আনিছুর জানান, সব কিছুর দাম বাড়তি। তাহলে খেজুরের দাম বাড়বে না কেন?

তবে টিসিবি বলছে, সাধারণ খেজুরের কেজি ১৫০ থেকে ৪৫০ টাকা। যা এক বছর আগে ছিল ১৫০ থেকে ৩৫০ টাকা। কেজিতে বেড়েছে ১০০ টাকা। কিন্তু টিসিবির বাজারদরে বেশি দামের খেজুরের হিসাব তুলে ধরা হয়নি। কারণ বাজারে সর্বনিম্নে জাহিদি খেজুর ১৫০ থেকে সর্বোচ্চ জাম্বু খেজুর ১২০০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। গড় করলে প্রতি কেজি ৬০০ টাকার বেশি কেজি হয়।

এনএইচবি/আরএ/

Header Ad
Header Ad

ইডেনে অভিষেক শর্মার তাণ্ডব: ৭৭ বল বাকি থাকতে ভারতের দাপুটে জয়

ছবি: সংগৃহীত

ইডেন গার্ডেন্সে দুর্দান্ত ব্যাটিং প্রদর্শনী করে ৭৭ বল বাকি থাকতে সহজ জয় তুলে নিয়েছে ভারত। ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে রান তাড়া করতে নেমে অভিষেক শর্মার বিধ্বংসী ব্যাটিং মঞ্চ তৈরি করে দেয়।

শুরুতে সঞ্জু স্যামসন ও অভিষেক শর্মা ওপেনিংয়ে নামেন। যদিও সঞ্জু ২০ বলে ২৬ রান করে আউট হন। এরপর অধিনায়ক সূর্যকুমার যাদব তিন নম্বরে নামলেও শূন্য রানে আউট হন। কিন্তু অভিষেক শর্মা ছিলেন আগ্রাসী। আদিল রশিদের বোলিংয়ে ক্যাচ ফেলায় অভিষেক দুই ডেলিভারি পর পর ছক্কা হাঁকান। মাত্র ২০ বলে হাফ সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন অভিষেক।

তিলক ভার্মার সঙ্গে তার পার্টনারশিপ আরও শক্তিশালী হয়। অভিষেক শেষ পর্যন্ত ৩৪ বলে ৭৯ রান করে আউট হন, যেখানে ছিল ৫টি চার ও ৮টি ছক্কা। তার স্ট্রাইকরেট ছিল ২৩২-এর ওপরে। এরপর তিলক ভার্মা সাপোর্টিং রোলে ১৬ বলে ১৯ রান করেন।

৪৩ বল হাতে রেখেই ৭ উইকেটে ম্যাচ জিতে নেয় ভারত। অভিষেকের এই বিধ্বংসী ইনিংস আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে তার যোগ্যতা প্রমাণ করে।

Header Ad
Header Ad

চুয়াডাঙ্গায় শুরু হলো দু'দিনব্যাপি তারুন্যের মেলা

ছবিঃ ঢাকাপ্রকাশ

চুয়াডাঙ্গায় শুরু হলো দু'দিনব্যাপি তারুণ্যের উৎসব ২০২৫। চুয়াডাঙ্গা সদরের আয়োজনে এ মেলায় ৪৬তম জাতীয় বিজ্ঞান ও ৯ম বিজ্ঞান অলিম্পিয়াড-২০২৫ এবং জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ও চুয়াডাঙ্গা সদর এর সার্বিক ব্যবস্থাপনায় ভূমি সেবা বিষয়ক সেমিনার ও কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়।

আজ বুধবার (২২ জানুয়ারি) চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা পরিষদ চত্বরে এ মেলা শুরু হলো।

জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম মেলার শুভ উদ্বোধন করেন এবং মেলার বিভিন্ন স্টল পরিদর্শন করেন।

এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব), আহমেদ মাহবুব-উল-ইসলাম, সদর উপজেলা নির্বাহী৷ অফিসার এম. সাইফুল্লাহ, সহকারী কমিশনার ( ভুমি) এস. এম. আশিস মোমতাজ, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চুয়াডাঙ্গা জেলা শাখার আহবায়ক মো. আসলাম হোসেন এবং অন্যান্য ছাত্র প্রতিনিধিবৃন্দ।

মেলায় তরুনদের উদ্ভাবিত বিভিন্ন পন্য ও প্রযুক্তির স্টল রয়েছে।

Header Ad
Header Ad

এবার ৫০ হাজার টাকায় বিক্রি হলো দুই হালি ডালিম ও এক হালি মাল্টা  

ছবিঃ সংগৃহীত

মৌলভীবাজারের রাজনগরে দুই হালি ডালিম ও এক হালি মাল্টা ফল (কমলা) দাম ৫০ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছে। শুনতে অবিশ্বাস্য মনে হলেও নিলাম থেকে এই দামেই ফলগুলো কিনে নিয়েছেন এক প্রবাসী।

মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) দিবাগত রাতে রাজনগর উপজেলার কামারচাক ইউনিয়নের জামেয়া ইসলামিয়া মরিছা মাদ্রাসার বার্ষিক ওয়াজ মাহফিলে এ ঘটনা ঘটে।

স্থানীয়রা জানান, মৌলভীবাজারের রাজনগরে জামেয়া ইসলামিয়া মরিছা মাদ্রাসার বার্ষিক ওয়াজ মাহফিল চলছিল। এসময় মাহফিলে দুই হালি ডালিম ও এক হালি মাল্টা দান করেন এক ব্যক্তি। পরে ওয়াজ মাহফিল শেষে সেগুলো নিলামে তুলেন শায়খুল হাদীস মুফতি মুশাহিদ ক্বাসেমী। নিলামের একপর্যায়ে সর্বোচ্চ দাম হাঁকিয়ে ৫০ হাজার টাকা দিয়ে ফলগুলো কিনে নেন আরব আমিরাত প্রবাসী মাওলানা শরিফ আক্তার হুসাইন।

ওয়াজ ও দোয়ার মাহফিলে অংশ গ্রহণকারী শ্রোতারা বলেন, মাহফিল শেষে দোয়ার আগে ফলগুলো নিলামে তোলা হয়। ২ হাজার টাকা থেকে শুরু হয়ে সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছে। যারাই নিলামে অংশগ্রহণ করেছেন সবার উদ্দেশ্য হলে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে সহযোগিতা করা।

জামেয়া ইসলামিয়া মরিছা মাদ্রাসার মুহতামিম মাওলানা ফখরুল ইসলাম শাহীন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, মাদ্রাসার বার্ষিক মহাসম্মেলন ফলগুলো দান করা হয়। পরে ফলগুলো নিলামে তোলা হলে ৫০ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ইডেনে অভিষেক শর্মার তাণ্ডব: ৭৭ বল বাকি থাকতে ভারতের দাপুটে জয়
চুয়াডাঙ্গায় শুরু হলো দু'দিনব্যাপি তারুন্যের মেলা
এবার ৫০ হাজার টাকায় বিক্রি হলো দুই হালি ডালিম ও এক হালি মাল্টা  
১০ লাখ মেট্রিক টন চাল-গম আমদানি করবে সরকার
চন্দ্রা-নবীনগর মহাসড়ক রণক্ষেত্র করলো বেক্সিমকোর শ্রমিকরা  
পরিচয় মিলেছে ঢাবি ক্যাম্পাসে গাছে ঝুলন্ত ব্যক্তির  
ছাত্রশিবির ও ছাত্রলীগকে জড়িয়ে প্রচার নিয়ে যা জানা গেল
ময়মনসিংহে ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক হৃদয় ও মাসুদ গ্রেপ্তার
শেখ হাসিনার ‘নিশি রাতের ভোট’ নিয়ে তদন্তে নামলো দুদক  
বইমেলা ঘিরে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে : ডিএমপি কমিশনার
ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা, নিউইয়র্কে গ্রেপ্তার ৪
ক্যালিফোর্নিয়ায় আবারও ভয়াবহ দাবানল    
চিটাগংকে উড়িয়ে তৃতীয় জয় তুলে নিলো ঢাকা ক্যাপিটালস
এক বছর ধরে গাঁজার গাছ রোপণ করে পরিচর্যা, অতঃপর আটক
ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩২
টাঙ্গাইলে স্বামী-স্ত্রীর মাদকের ব্যবসা, জনতার হাতে উদ্ধার ২০ লিটার মদ
নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও হাসিনার বিদ্বেষমূলক খবর প্রচার করলে আইনি ব্যবস্থা: চিফ প্রসিকিউটর  
এবার রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে বৈষম্যবিরোধী সমন্বয়কের ওপর হামলা!
জাতিসংঘের মহাসচিবের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা সাক্ষাৎ
আগামী নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না আওয়ামী লীগ