শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৬ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

‘সবজি খেতে পারি না, ফল খাব কীভাবে’

সম্প্রতি রমজানে প্রতিটা দ্রব্যের মূল্যবৃদ্ধি পাওয়ার কারণে দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় জিনিস কিনতে হিমশিম খাচ্ছেন মধ্যবিত্ত ও নিম্ন আয়ের মানুষ। এ শ্রেণির ভোক্তাদের অভিযোগ, এমনিতেই কয়েক মাস থেকে দ্রব্যের দাম বাড়তেই আছে। সেই সঙ্গে রমজানে বেড়েছে আরও কয়েকগুণ।

সরেজমিনে ফলের বাজারে গিয়ে দেখা যায়, ক্রেতারা অনেকেই বলছেন, যেভাবে শাকসবজির দাম বেড়েছে তাতে সবজি খেতে পারি না, ফল খাব কীভাবে?

সাধারণ ক্রেতারা বলছেন, রমজান এলে মানুষের একটু খরচ বাড়ে, একটু বেশি কেনাকাটাও করতে হয়। ঠিক এই সুযোগটা গ্রহণ করে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী। যদিও পাইকারি বাজারে বাড়ে ১ টাকা কিন্তু এই পণ্যটি যখন অন্যান্য বাজারে ছড়িয়ে যায় তখন ওই পণ্যটির ৫ গুণ হারে বেশি দাম নেয় স্থানীয় ব্যবসায়ীরা। যা দেখার কেউ নেই।

তবে, স্থানীয় ব্যবসায়ীরা বলছেন, নিয়ম মেনেই আমরা ব্যবসা করছি। তবে পাইকারি বাজার থেকে প্রতিটা দ্রব্যের দাম বেশি দিয়ে কিনতে হচ্ছে এ কারণেই একটু দাম বেশি রাখা হচ্ছে।

মঙ্গলবার (২৮ মার্চ) দুপুরে রাজধানীর পলাশী বাজারে সরেজমিনে কয়েকজন ক্রেতার সঙ্গে ঢাকাপ্রকাশ-এর এই প্রতিবেদকের কথা হয়। এতে বাজারের সার্বিক পরিস্থিতির বিভিন্ন তথ্য উঠে আসে।

পলাশী বাজারে ফল কিনতে এসেছেন আজিমপুরের বাসিন্দা মো. জুলহাস। জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমরা মধ্যবিত্ত ও নিম্ন আয়ের মানুষ খুব কষ্টে আছি। না পারছি দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় কিছু জিনিস কেনাকাটা করে পরিবারকে দিতে, না পারছি নিজেরা খেতে। তিনি বলেন, এমন কিছু সবজি আছে যেগুলোর দাম ১০০ টাকা করে— প্রায় ফলের দামের মতো।

তিনি আরও বলেন, আজ আমার ছেলে-মেয়েরা আপেল, আঙুর, বেদানা, ও মালটা খেতে চেয়েছে। এজন্য বাজারে ফল কিনতে এসেছি। এসে দেখি ফলের বাজারে আগুন। রমজানের আগে যে আপেলের কেজি ছিল ২০০ টাকা থেকে ২৫০ টাকা সেই আপেল এখন চায় ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকা। তিনি অভিযোগ করে বলেন, প্রায় প্রতি কেজিতে ১০০ টাকার মত বেড়েছে প্রতিটা ফলের দাম। বিদেশি ফলের দাম তো বেড়েছে সঙ্গে বেড়েছে আমাদের দেশীয় ফলের দামও। আয় রোজগার মোটেই বাড়েনি, বেড়েছে খরচ। এভাবে চলতে থাকলে আমরা পরিবার নিয়ে বেঁচে থাকব কীভাবে?

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মচারী স্টাফ কোয়ার্টার থেকে বাবার জন্য ফল কিনতে এসেছেন জেরিন আক্তার। জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমার বাবা অসুস্থ, রোজা থাকতে তার কষ্ট হয়। প্রতিদিন এক দুই পিস করে ফল কিনে নিয়ে যাই বাবার জন্য। বাজারে এসে দেখি প্রতিটা ফলের দাম বেড়েছে কয়েকগুণ। এভাবে দাম বাড়লে আমরা এ সব কিনব কি করে? সবকিছু আমাদের হাতের নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে।

বুয়েট বাজারে নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করেন গাউসুল আজম। তিনি রমজান উপলক্ষে প্রতিদিন পলাশী বাজার থেকে দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় জিনিস কেনাকাটা করেন। জানতে চাইলে আজম বলেন, আবাসিক এলাকা হওয়ায় এবং আশেপাশে উন্নত মানের একটি বাজার থাকায় আমাদের এই বাজারে প্রতিটা সবজির দাম দুইগুণ। তিনি বলেন, শুধু সবজি নয়, পলাশী বাজারে নির্ধারিত রেটের পণ্য ছাড়া প্রতিটা দ্রব্যের দাম বেশি।

তিনি বলেন, আজ আমার মেয়েটা বলেছে কিছু ফল কিনতে কিন্তু বাজারে দরদাম করে দেখি ফল আমাদের রিজিক থেকে উঠে যাচ্ছে। কারণ আমার মতো নিম্ন আয়ের মানুষ ফল কিনতে পারছেন না। রমজানে প্রতিটা দ্রব্যমূল্যের দাম বেড়েছে ২ থেকে ৩ গুণ। সিন্ডিকেটের হাতে জিম্মি দ্রব্যমূল্য। সাধারণ মানুষ এ সব কিনতে হিমশিম খাচ্ছে। আমাদের মত গরিব মানুষের কথা কেউ চিন্তা করে না। উল্টাপাল্টা দাম বাড়ার কারণে আমরা সাংসারিক জীবনে টাকা-পয়সার অশান্তিতে পড়ছি।

আজম আরও বলেন, রোজার একসপ্তাহ আগে ফলের দাম অনেকটা স্বাভাবিক ছিল আর এখন প্রতিটা ফলের কেজিতে ৫০ টাকা থেকে ১০০ টাকা করে বেড়েছে। রোজার সময় একটু ফল এবং ভালো সবজি যে খাব— আস্তে আস্তে আমাদের সেই ভাগ্য উঠে যাচ্ছে।

ফল কিনতে আসা টিপু সুলতান বলেন, বাচ্চারা ড্রাগন ফল খেতে চেয়েছে। একটি ড্রাগন কিনেছি। যে ড্রাগন ফলের কেজি ছিল এর আগে ৩০০ টাকা এখনে সেই ফলের কেজি হয়েছে ৭০০ টাকা। রোজার সময়ে এই ফলটার দাম সবচেয়ে বেশি বেড়েছে বলে মন্তব্য করেন তিনি।

পরিবারের জন্য ফল কিনেছেন কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, বাজারে শাকসবজির যে হারে দাম বেড়েছে তাতে ভালো মতো সেটাই কিনতে হিমশিম খাচ্ছি, ফল কিনে খাব কীভাবে?

এই বিষয়ে জানতে চাইলে পলাশী মার্কেটের হফ ব্যবসায়ী নেতা আব্দুল মান্নান বলেন, ড্রাগন ফলের দাম একটু বেড়েছে। তা ছাড়া অন্যান্য ফলের দাম তুলনামূলক কম রয়েছে। আমরা বাইরে থেকে বেশি দামে ফল কিনে আনি এজন্য একটু চড়া দামে বিক্রি করতে হয়। অন্যথায় আমরা চলব কীভাবে।

জানতে চাইলে পলাশী মার্কেটের ফল ব্যবসায়ী মো রুবেল মিয়া বলেন, আমরা অতিরিক্ত হারে কারো থেকে দাম বেশি নেই না। তবে এটা আবাসিক এলাকা হওয়ার কারণে হয়ত সামান্য কিছু টাকা অন্য বাজারে তুলনায় বেশি। তিনি বলেন, আমরা তো ছোট ব্যবসায়ী, যারা বড় ব্যবসায়ী তারা মূলত দাম বাড়িয়ে দেয়, সে ক্ষেত্রে আমাদের কিছু করার থাকে না।

কেএম/আরএ/

Header Ad
Header Ad

টাঙ্গাইলে আ.লীগ নেতা ও ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল আলীম আটক

টাঙ্গাইলের কালিহাতী উপজেলার সল্লা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সল্লা ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল আলীম। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হামলা ও মারধরের মামলায় টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে আব্দুল আলীম (৫২) নামে এক ইউপি চেয়ারম্যানকে আটক করা হয়েছে।

শনিবার (২১ ডিসেম্বর) বিকাল সাড়ে ৩ টার দিকে উপজেলার ইউনিয়নের সল্লা বাসস্ট্যান্ড এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়।

আটককৃত আব্দুল আলীম উপজেলার সল্লা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সল্লা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান।

এ ব্যাপারে কালিহাতী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আবুল কালাম ভুঁইয়া করে জানান, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হামলা এবং মারধর করাসহ বিভিন্ন মামলায় তাকে আটক করা হয়। তিনি থানা হেফাজতে রয়েছে। রবিবার (২২ ডিসেম্বর) সকালে তাকে টাঙ্গাইল আদালতে পাঠানো হবে।

Header Ad
Header Ad

শেখ হাসিনা নিজ হাতে তার বাবাকে দ্বিতীয়বার হত্যা করেছে: গয়েশ্বর

ছবি: সংগৃহীত

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজ হাতে তার বাবা শেখ মুজিবুর রহমানকে ‘দ্বিতীয়বার হত্যা করেছেন’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সাবেক মন্ত্রী গয়েশ্বর চন্দ্র রায়।

শনিবার (২১ ডিসেম্বর) দুপুরে ময়মনসিংহের হালুয়াঘাটে উত্তর জেলা বিএনপির সদস্য সালমান ওমর রুবেলের আয়োজনে ফ্রি চক্ষু ক্যাম্প অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

১৫ আগস্টের কথা উল্লেখ করে গয়েশ্বর চন্দ্র বলেন, এক ১৫ আগস্টে (১৯৭৫ সাল) শেখ মুজিবুরের জানাজায় লোক পেলাম না, আর এত বছর পরে ১৫ আগস্টে (২০২৪ সাল) কোনো জায়গায় মাহফিলের আওয়াজ পেলাম না। এতে বলা যায়, শেখ হাসিনা নিজ হাতে তার বাবাকে দ্বিতীয়বার হত্যা করেছেন।

তিনি আরও বলেন, শেখ হাসিনা তার বাবাকে এমন মারা মেরেছে যে মসজিদে তার জন্য দোয়া করবে এমন লোকও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। কারণ আওয়ামী লীগ তাদের নেতার প্রতি অকৃতজ্ঞ। ওদের কিন্তু বরকত ভালো না। যার কারণে তাদের ঝাঁকে ঝাঁকে দেশ থেকে পালাতে হয়েছে। আমি ভারত সরকারকে বলবো, আপনারা তো এতদিন দেশ চালাইলেন, এইবার ফেরত দেন। হালুয়াঘাট বর্ডার দিয়ে ফেরত দেন আমরা রিসিভ করব। আমরা কথা দিলাম আমরা আপনাদের ওপর ন্যায়বিচার করব।

বিএনপির এই নেতা বলেন, বন্ধুত্ব কি আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনার সঙ্গে করবেন নাকি বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষের সঙ্গে করবেন? ১৮ কোটি মানুষের সঙ্গে যদি বন্ধুত্ব হয় সেটা হবে প্রকৃত বন্ধুত্ব। সেটা দীর্ঘস্থায়ী হবে। শুধু একজনের সঙ্গে বন্ধুত্ব করলে কোনো লাভ হবে না। ভারতের সীমান্তবর্তী এলাকায় দাঁড়িয়ে বলছি স্বার্থ হাসিলের জন্য বন্ধুত্ব নয়, সার্বভৌমত্ব রক্ষার্থে বন্ধুত্ব রাখতে চাই। আমাদের স্বার্থে বিসর্জন দিয়ে নয়, কর্তৃত্বের মাধ্যমেও নয়, বন্ধুত্বের মাধ্যমে।

তিনি আরও বলেন, ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর আমরা স্বাধীনতা অর্জন করেছি, আর ৫ আগস্ট আমরা স্বৈরাচারমুক্ত বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করেছি। এই অর্জন আমাদের ধরে রাখতে হবে।

এ সময় গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরের গুরুত্ব ও তাৎপর্য ব্যাখ্যা করে বলেন, শেখ মুজিবুর রহমান দেশে একদলীয় বাকশাল কায়েম করেছিলেন। এরপর তিনি মারা যাওয়ার পর দেশের মানুষ ৭ নভেম্বর একটি বিপ্লবের মাধ্যমে দেশে বহুদলীয় গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা করেছিলেন। যার নেতৃত্ব দিয়েছিলেন শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান।

বিএনপি নেতা সালমান ওমর রুবেল আয়োজিত এই ফ্রি চক্ষু ক্যাম্প অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সংগঠনিক সম্পাদক আবু ওয়াহাব আকন্দ ওয়াহিদ। এ সময় প্রায় ৩ হাজার চক্ষু রোগীকে প্রাথমিক চিকিৎসা ও ছানি পড়া রোগীদের বিনামূল্যে ছানি অপারেশনের জন্য সিলেকশন করা হয়।

Header Ad
Header Ad

চুয়াডাঙ্গায় অবৈধ যানবাহন বন্ধ না হলে গণপরিবহন বন্ধের ঘোষণা

চুয়াডাঙ্গায় অবৈধ যানবাহন বন্ধ না হলে গণপরিবহন বন্ধের ঘোষণা। ছবি: সংগৃহীত

চুয়াডাঙ্গায় সকল সড়ক ও আঞ্চলিক মহাসড়কে ব্যাটারিচালিত ভ্যান (পাখিভ্যান) ও  ইজিবাইক চলাচল বন্ধের দাবি জানিয়েছেন সড়ক পরিবহন মালিক শ্রমিক ঐক্য পরিষদ। আগামীকাল রোববারের মধ্যে প্রশাসন তাদের দাবি বাস্তবায়নে কার্যকর উদ্যোগ না নিলে সোমবার সকাল থেকে জেলার সকল পথে পরিবহন চলাচল বন্ধের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন।

শনিবার (২১ ডিসেম্বর) দুপুরে চুয়াডাঙ্গা জেলা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কার্যালয়ে আয়োজিত  এক সংবাদ সম্মেলনে এই হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়।  সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক একেএম মঈন উদ্দিন লিখিত বক্তব্য উপস্থাপন এবং শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি এম জেনারেল ইসলাম কর্মসূচি ঘোষণা করেন।

এসময় তিনি আরও বলেন, ৫ আগস্টের আগে জেলায় ব্যাটারি চালিত ইজিবাইক,পাখিভ্যান, থ্রি হুইলার সহ অন্য অবৈধ যানগুলো যেভাবে চলাচল করতো, সেভাবেই তারা চলাচল করুক এই দাবিতে আজকের এই সংবাদ সম্মেলন। প্রশাসন বারবার প্রতিশ্রুতি দিয়ে তারা সেটা রক্ষা করেনি।

কর্মসূচি ঘোষণাকালে বলা হয়, ২৩ ডিসেম্বর সোমবার থেকে টানা দুইদিন পরিবহন চলাচল বন্ধের মধ্যে প্রশাসন যদি বসে সমাধানের উদ্যোগ না নেয়, তাহলে আগামী ২৬ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার থেকে অভ্যন্তরীণ পথের পাশাপাশি দূরপাল্লার সকল রুটে পরিবহন বন্ধ করে দেওয়া হবে। এসময় চুয়াডাঙ্গা জেলা মালিক শ্রমিক ঐক্য পরিষদের সভাপতি হাসান ইমাম বকুল, সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম সহ সকল নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

টাঙ্গাইলে আ.লীগ নেতা ও ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল আলীম আটক
শেখ হাসিনা নিজ হাতে তার বাবাকে দ্বিতীয়বার হত্যা করেছে: গয়েশ্বর
চুয়াডাঙ্গায় অবৈধ যানবাহন বন্ধ না হলে গণপরিবহন বন্ধের ঘোষণা
জুমার দিনে ফিলিস্তিনের মসজিদে আগুন দিল ইসরায়েলিরা
গাইবান্ধায় বিএনপি-জামায়াত সংঘর্ষ, আহত অন্তত ১০
আশ্বস্ত করছি বাংলাদেশে জঙ্গিবাদ মাথাচাড়া দেবে না: প্রধান উপদেষ্টা
সত্যি কি থাপ্পড় মেরেছিলেন শাহরুখ, ৯ বছর পর মুখ খুললেন হানি সিং
মেয়ে থেকে ছেলেতে রূপান্তর, বগুড়ার শ্রাবণী এখন শ্রাবণ
বাড়ি ফেরার পথে সড়কে ঝরে গেল বাবা-ছেলের প্রাণ
ছাত্রলীগ নেতা মুক্তাদির শিক্ষার্থীদের হাতে আটক, থানায় সোপর্দ
এ দেশে মেজরিটি–মাইনরিটি বলে কিছু নেই: জামায়াতের আমির
আজ বছরের দীর্ঘতম রাত, সবচেয়ে ছোট দিন আগামীকাল
রাজনীতিবিদকে বিয়ে করতে চান ফারজানা সিঁথি
গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা পেয়েছে কমিশন
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও আহতদের প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ
পাকিস্তানে জঙ্গি হামলায় ১৬ সেনা নিহত
বাধ্যতামূলক অবসরপ্রাপ্ত সচিব ইসমাইল বিমানবন্দরে গ্রেপ্তার
হামজাকে নিয়ে যা বললেন বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল
বহু ভাষা, বহু সংস্কৃতি, বহু ধর্মের বিকাশে কাজ করতে চায় কমিশন: ফারুকী
অবৈধ অনুপ্রেবেশের অভিযোগে ত্রিপুরায় শিশুসহ ৬ বাংলাদেশি গ্রেফতার