বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ২২ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash

কোরবানি পশু জবাই করার নিয়ম

ইসলামে কোরবানি পশু জবাই করার জন্য সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা রয়েছে। মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) নিজের হাতেই কোরবানির পশু জবাই করতেন। হাদিসে এসেছে নিজের কোরবানি পশু নিজ হাতেই জবাই করার কথাও। কোরবানির পশু জবাইয়ের রয়েছে নিয়ম, পদ্ধতি ও দোয়া।

অধিকাংশ মানুষ কোরবানির নিয়ম, পদ্ধতি ও দোয়া জানেন না। আর এ কারণে নিজের কোরবানি নিজেরা করেন না। অথচ কুরবানির নিয়ম-পদ্ধতি ও দোয়া সহজ। তাহলো—

পশু জবেহ করার সময় ‘বিসমিল্লাহ' বলে জবেহ করা। অর্থাৎ বিসমিল্লাহ বলে ছুরি চালানো শুরু করতে হবে। আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো নামে যেন পশু জবেহ করা না হয় সে বিষয়টিও খেয়াল রাখতে হবে।

পশু জবেহ করার সময় পশুর খাদ্যনালী, শ্বাসনালী আর দুই পাশে থাকা দুটি নালী কেটে দিতে হবে। এ নালীগুলে কাটা হয়ে গেলেই পশু জবেহ বিশুদ্ধ হয়ে যায়।

পশু জবেহ করার ছুরি যেন ধারালো হয়। যাতে জবেহ করার সময় পশুর কষ্ট না হয়। অনেকে একটি ছুরি দিয়ে একাধিক পশু কুরবানি করে থাকেন। সেক্ষেত্রে শেষ দিকে ছুরির ধার কমে যায়। তাই ছুরিতে ধার দিয়ে নেওয়া উত্তম। হাদিসে এসেছে— 'মহানবী (সা.) বলেছেন, 'পশু জবেহ করার আগে ছুরি-চাকুতে ভালোভাবে ধার দিয়ে নিতে হবে।' (মুসলিম)

কোনো পশুর সামনে অন্য পশু জবেহ না করা। পশুর সামনে ছুরি-চাকুতে ধার না দেওয়া। এতে পশু ভয় পেয়ে যায়। এটি পশুকে কষ্ট দেওয়ারও শামিল।

কোরবানি করার সময় পশুকে পশুর বাম কাতে শোয়ানো। সে সময় পশুর পাগুলো পশ্চিম দিকে থাকবে।

পশু জবাইয়ের দোয়া

কোরবানির পশু জবেহ করার জন্য শোয়ানোর পর দোয়া পড়তে হবে। দোয়াটি হাদিসের বিভিন্ন বর্ণনায় এসেছে। যদিও অনেকে দোয়াটির সনদের ব্যাপারে মতপার্থক্য করেছেন। তবে এ দোয়াগুলো পড়ে কোরবানি করা উত্তম। তবে কেউ শুধু বিসমিল্লাহ বলে নালীগুলো কেটে দিলেই কোরবানি শুদ্ধ হয়ে যাবে। দোয়াটি হলো-

ইন্নি ওয়াঝঝাহতু ওয়াঝহিয়া লিল্লাজি ফাতারাস সামাওয়াতি ওয়াল আরদা আলা মিল্লাতি ইবরাহিমা হানিফাও ওয়া মা আনা মিনাল মুশরিকিন। ইন্না সালাতি ওয়া নুসুকি ওয়া মাহইয়ায়া ওয়া মামাতি লিল্লাহি রাব্বিল আলামিন। লা শারিকা লাহু ওয়া বি-জালিকা উমিরতু ওয়া আনা মিনাল মুসলিমিন। বিসমিল্লাহি আল্লাহু আকবার, আল্লাহুম্মা মিনকা ও লাকা।

যদি কেউ এ দোয়াটি না পারেন তবে ’বিসমিল্লাহি আল্লাহু আকবার, আল্লাহুম্মা মিনকা ওয়া লাকা’ ছোট্ট এ অংশটুকু পড়লেও হবে।

নিজের পশু নিজে কোরবানি করলে পশু জবেহ করার পর এ দোয়া পড়তে হবে ‘আল্লাহুম্মা তাকাব্বালহু মিন্নি কামা তাকাব্বালতা মিন হাবিবিকা মুহাম্মাদিও ওয়া খালিলিকা ইবরাহিম।'

অন্য কেউ কোরবানি বা অন্য কারো কোরবানি করলে পড়তে হবে-‘আল্লাহুম্মা তাকাব্বালহু মিনকা-মিনকুম’ কামা তাকাব্বালতা মিন হাবিবিকা মুহাম্মাদিও ওয়া খালিলিকা ইবরাহিম।'

উল্লেখ্য, যদি কেউ একাকি কোরবানি দেন ও নিজে জবাই করেন তাহলে বলবেন ‘মিন্নি’। আর অন্যের কোরবানির পশু জবাই করার সময় ‘মিনকা-মিনকুম’ বলে যারা কোরবানি আদায় করছেন তাদের নাম বলা।

আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে সঠিক নিয়মে কোরবানির পশু জবেহ করার তাওফিক দান করুন। আমিন।

আরএ/

Header Ad
Header Ad

মুসলিম লীগ যেমন বিলুপ্ত হয়েছে, আওয়ামী লীগও বিলুপ্ত হবে : সলিমুল্লাহ খান

ড. সলিমুল্লাহ খান। ছবিঃ সংগৃহীত

প্রথিতযশা বাংলাদেশী চিন্তাবিদ ও লেখক এবং রাজনীতি, সংস্কৃতি ও সাহিত্যের বিশ্লেষণ অধ্যাপক ড. সলিমুল্লাহ খান বলেন, যেভাবে মুসলিম লীগ বিলুপ্ত হয়েছে, একইভাবে আওয়ামী লীগও একদিন বিলুপ্ত হবে।

প্রবাসী সাংবাদিক খালেদ মুহিউদ্দিনের এক অনলাইন আলোচনায় যুক্ত হয়ে আওয়ামী লীগ বিষয়ে বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন এবং নিজের বিশ্লেষণধর্মী মতামত তুলে ধরার এক পর্যায়ে তিনি এসব কথা বলেন।

ড. সলিমুল্লাহ খান বলেন, আমি বিশ্বাস করি, আওয়ামী লীগ আর কখনো উঠে দাঁড়াতে পারবে না। যদি পারে, তাহলে আমার রাজনৈতিক পড়াশোনার সবকিছুই বৃথা যাবে।

তিনি দাবি করেন, আমি শুনেছি, আওয়ামী লীগের একজন প্রথম সারির নেতা বলেছেন, দলটি এখন জনগণের কাছে ক্ষমা চাইতে প্রস্তুত, কিন্তু তাদের নেত্রী কখনোই এ কথা বলেন নি। তবে ক্ষমা চাইলেও খুনের অপরাধের মার্জনা হয় না। যারা হত্যার সঙ্গে জড়িত, তাদের বিচার ফৌজদারি আদালতের মাধ্যমেই হবে।

ড. সলিমুল্লাহ খান বলেন, আমি মনে করি, আওয়ামী লীগ তাদের রাজনীতি করার নৈতিক বৈধতা হারিয়েছে। তিনি শামসুর রহমানের প্রথম কবিতার বই 'প্রথম গান, দ্বিতীয় মৃত্যুর আগে'-এর উদাহরণ টেনে বলেন, "বাকশাল গঠনের আগে আওয়ামী লীগ যেমন নিজেকে বিলুপ্ত ঘোষণা করেছিল, তেমনি এখন তারা আবার দ্বিতীয়বার আত্মবিলুপ্তির পথে হাঁটছে।"

ড. সলিমুল্লাহ খান আরও বলেন, বাংলাদেশের জনগণ ঐতিহাসিকভাবে প্রতিশোধপরায়ণ নন, যদিও শেখ হাসিনাকে নিয়ে বলা হয় যে তিনি ভয়ানক প্রতিশোধপরায়ণ।

তিনি বলেন, আমি মনে করি, শেখ হাসিনার প্রধান সমস্যা হলো তিনি লেখাপড়া জানতেন না। তার কথা বলার ধরন থেকে কখনোই মনে হয়নি যে তিনি প্রজ্ঞাবান।

এ আলোচনা শেষে তিনি উল্লেখ করেন, রাজনৈতিক বাস্তবতা পরিবর্তনশীল এবং সময়ই বলে দেবে আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎ কী হতে যাচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

ছাত্রলীগ নেতা ইমতিয়াজ রাব্বীসহ ৮ বুয়েট শিক্ষার্থী আজীবন বহিষ্কার  

ছবিঃ সংগৃহীত

রাজনীতি নিষিদ্ধ ক্যাম্পাসে গত বছর মার্চে ছাত্রলীগের ছত্রছায়ায় বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুয়েট) রাজনীতি ফেরাতে বেশ সরব ছিলেন সংগঠনটির একদল নেতাকর্মী। এর অন্যতম সংগঠনটির কেন্দ্রীয় সদস্য ও বুয়েটের পুরকৌশল বিভাগের ২০তম ব্যাচের ছাত্র ইমতিয়াজ হোসেন রাহিম রাব্বী। এ ঘটনায় রাব্বীসহ নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত এমন ৮ জন শিক্ষার্থীকে আজীবন বহিষ্কার করা হয়েছে। আর বিভিন্ন মেয়াদে বহিষ্কার ও শোকজ করা হয়েছে ৫২ জনকে।

মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) বুয়েটের ছাত্রকল্যাণ পরিদপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক এ কে এম মাসুদ বলেন, বুয়েটে রাজনীতি নিষিদ্ধ। কিন্তু শাস্তি পাওয়া শিক্ষার্থীরা গত মার্চে ছাত্রলীগের ছত্রছায়ায় রাজনীতি ফেরাতে বেশ সরব ছিলেন। সেসব বিষয় তদন্ত করে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

রাব্বী ছাড়া আজীবন বহিষ্কার হওয়া বাকি শিক্ষার্থীরা হলেন, বুয়েটের পুরকৌশল বিভাগের ২০তম ব্যাচের তানভীর মাহমুদ স্বপ্নীল ও মিশু দত্ত চাঁদ, কেমিকৌশল বিভাগের ২০তম ব্যাচের অরিত্র ঘোষ, সাগর বিশ্বাস জয়, আশিক আলম ও আসগর দাস এবং যন্ত্রকৌশল বিভাগের ১৯তম ব্যাচের আসিফ আল জাবের।

শাস্তি-শোকজ হওয়া ৬০ জনই ছাত্রলীগের সাথে জড়িত বলে মন্তব্য করেছেন শহীদ আবরার ফাহাদের ছোট ভাই আবরার ফাইয়াজ। ফেসবুকের এক পোস্টে তিনি লেখেন, নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের সাথে প্রকাশ্যে বা গোপনে যুক্ত থাকা, শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে মিডিয়ায় মিথ্যা ইন্টারভিউ দেওয়া, ক্যাম্পাসের নিরাপদ পরিবেশ নষ্টের চেষ্টা করেছে এমন বুয়েটের ৮ শিক্ষার্থীকে আজীবন বহিষ্কার, ১২ জনকে ৬-৪ টার্ম বহিষ্কার, ৬ জনকে ২ টার্ম এবং ৩৪ জনকে ওয়ার্নিং ও হল বহিষ্কার করা হয়েছে আজ। অর্থাৎ মোট ৬০জনকে প্রায় ৫মাস তদন্তের পরে শাস্তি দেওয়া হলো।

তিনি আরও লেখেন, মূলত গত বছরের এপ্রিল থেকে বুয়েটে ছাত্ররাজনীতি চালুর যে চেষ্টা হয়েছিলো, এরা তার সাথে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জড়িত ছিল। ভবিষ্যতে যারা পুনরায় একই ধরনের চেষ্টা করার কথা ভাবছেন, আশা করি ফলাফল কেমন হতে পারে তা স্মরণে রেখে নিজেকে বিরত রাখবেন।

এর আগে, সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সভায় বুয়েটের আট শিক্ষার্থীকে আজীবনের জন্য বহিষ্কার করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। এছাড়াও আরও ৫২ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি ও শোকজ করা হয়েছে। মঙ্গলবার বিষয়টি নিশ্চিত করেন বুয়েটের ডিএসডাব্লিউ অধ্যাপক ড. এ কে এম মাসুদ।

তিনি বলেন, আমাদের এক সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ক্যাম্পাসের শৃঙ্খলাভঙ্গের কারণে ৮ শিক্ষার্থীকে আজীবন বহিষ্কার করা হয়েছে। এছাড়াও ১২ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে টার্ম বহিষ্কার করা হয়েছে। ছয়জনকে দুই টার্মের জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে এবং শেষ বারের মতো সতর্ক করা হয়েছে। হলের সিট বাতিল করা হয়েছে সাতজন শিক্ষার্থীর ও ২৭ জনকে সতর্ক করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

জীবননগর সীমান্তে অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে বাংলাদেশি যুবক আটক

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

চুয়াডাঙ্গার জীবননগর উপজেলার মেদিনীপুর সীমান্ত দিয়ে অবৈধভাবে ভারতে অনুপ্রবেশের দায়ে এক বাংলাদেশি যুবককে আটক করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। আটক সজিব হোসেন (১৭) উপজেলার মেদিনীপুর গ্রামের উত্তরপাড়ার বাসিন্দা শফিকুল ইসলামের ছেলে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মহেশপুর-৫৮ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ রফিক।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত সোমবার (৩ জানুয়ারি) দুপুর ২টার দিকে মেদিনীপুর সীমান্ত অতিক্রম করে ভারতের অভ্যন্তরে প্রবেশের সময় মাদকসহ সজিবকে আটক করে বিএসএফ। একই গ্রামের আরও তিনজন-মকবুল হোসেন, শাওন ও নয়ন-সজিবের সঙ্গে সীমান্ত পার হলেও তারা দৌড়ে পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়। বিএসএফ তাদের ধাওয়া করলে বাকিরা পালিয়ে গেলেও সজিব ধরা পড়ে।

সজিবের মা সাবিনা খাতুন জানান, তার ছেলে বন্ধুদের সঙ্গে সোমবার দুপুরে বাড়ি থেকে বের হয়েছিল। পরে সবাই ফিরে এলেও সজিব আর ফেরেনি। খোঁজাখুঁজির পর তারা জানতে পারেন, বিএসএফ সজিবকে আটক করেছে। এরপর তারা বিজিবির সঙ্গে যোগাযোগ করলে প্রথমে বিজিবি বিষয়টি জানে না বলে জানায়। পরদিন সকালে বিজিবি ক্যাম্পে গেলে বিজিবি সদস্যরা জানান, সজিবকে বিএসএফ ভারতীয় থানায় হস্তান্তর করেছে এবং তাকে ফেরত আনার জন্য পতাকা বৈঠকের চেষ্টা চলছে।

এ বিষয়ে মহেশপুর-৫৮ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল মোহাম্মদ রফিক জানান, সজিব একজন মাদক কারবারি। ভারতীয় তিন নাগরিকসহ সজিবকে মাদকের চালানসহ আটক করেছে বিএসএফ। যেহেতু সে ভারতে মাদকসহ ধরা পড়েছে, তাই তাকে ফিরিয়ে আনা সম্ভব হয়নি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

মুসলিম লীগ যেমন বিলুপ্ত হয়েছে, আওয়ামী লীগও বিলুপ্ত হবে : সলিমুল্লাহ খান
ছাত্রলীগ নেতা ইমতিয়াজ রাব্বীসহ ৮ বুয়েট শিক্ষার্থী আজীবন বহিষ্কার  
জীবননগর সীমান্তে অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে বাংলাদেশি যুবক আটক
নগদের সাবেক চেয়ারম্যান-এমডিসহ ২৪ জনের বিরুদ্ধে ৬৪৫ কোটি টাকা জালিয়াতির মামলা
৮ ফেব্রুয়ারি থেকে চালু হচ্ছে নতুন মার্কিন ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া
ক্যাম্পাসের মসজিদে কোরআন পুড়িয়েছে রাবি ছাত্র, জানা গেল পরিচয়
মার্কিন ভিসার জন্য প্রার্থনা করতে মন্দিরে ভিড় ভারতীয়দের
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে কুরআন পোড়ানোর ঘটনায় মূল সন্দেহভাজন আটক
পুলিশ ভেরিফিকেশন ছাড়াই পাসপোর্ট ইস্যু ও নবায়ন
বৃহস্পতিবার থেকে রাজধানীতে ২১ কোম্পানির বাস চলবে টিকিট-কাউন্টার ভিত্তিতে
পাচার হওয়া অর্থ উদ্ধারে কানাডার সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস
২০ বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে হবে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা
নিহত যুবদল নেতা তৌহিদুলের পরিবারের পাশে থাকার আশ্বাস সেনাবাহিনীর
১৭ বছর পর বিসিবির কেন্দ্রীয় চুক্তিতে নেই সাকিব
সিরিয়ায় নির্বাচন হতে লাগবে আরও ৪-৫ বছর: অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট আহমেদ আল শারা
ভোটার তালিকা হালনাগাদে যুক্ত হচ্ছে ৫০ লাখ নতুন ভোটার: ইসি সচিব
রাঙামাটিতে তৃতীয় লিঙ্গের একজনকে গলা কেটে হত্যা
টিকটকে প্রেম নওগাঁর মোমিনের সাথে পালায় সুবা  
গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে নিহত প্রায় ৬২ হাজার, ধ্বংসস্তূপের নিচে হাজারো মরদেহ
অন্তর্বর্তী সরকারের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ মূল্যস্ফীতি কমানো : অর্থ উপদেষ্টা