বৃহস্পতিবার, ৬ মার্চ ২০২৫ | ২১ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

ক্ষমতায় এসে ইশতেহারটা ফেলে দিই না: প্রধানমন্ত্রী

আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে নির্বাচনী ইশতেহার ফেলে দেয় না বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

তিনি বলেন, আমরা যে প্রতিশ্রুতি দিয়ে ক্ষমতায় এসেছি, সেটা আমরা বাস্তবায়ন করতে চাই। আওয়ামী লীগ যখনই ক্ষমতায় এসেছে তখনই আমরা নির্বাচনী ইশতেহারটা ফেলে দিইনি। প্রতিবার বাজেট প্রণয়নের সময় সেটাকে অনুসরণ করেই আমাদের কর্মপরিকল্পনা নিই। কতটুকু আমরা করতে পারলাম কতটুকু আরও করার বাকি আছে সেটাও আমরা নির্দিষ্ট করি।

রবিবার (৩ জুলাই) দুপুরে মন্ত্রণালয় ও বিভাগের বার্ষিক কর্ম সম্পাদন চুক্তি (এপিএ) শুদ্ধাচার পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে সরকার প্রধান এসব কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রী গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে কথাগুলো বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, নির্বাচনী ইশতেহার অনুযায়ী কীভাবে আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন করব, সেই নির্দেশনা বা কর্ম পরিকল্পনারই একটা কাঠামো থাকে। আমাদের দলের ঘোষণাপত্র ও গঠনতন্ত্র থাকে, সেখানে আমাদের কিছু দিক নির্দেশনা থাকে সেটা আমরা বাস্তবায়ন করি। আমাদের দলের সম্মেলনেও সেগুলো আমরা পর্যালোচনা করি। সেখানেও আমরা কতটুকু কাজ সম্পন্ন করতে পারলাম আর কী কী বাকি আছে বা নতুন কী করা যেতে পারে সেটাও আমরা পরিপালন করি এবং তারই উপর ভিত্তি করে আমরা কাজ করি।

তিনি বলেন, পদ্মা সেতু হয়ে গেছে এখন দক্ষিণ অঞ্চল থেকে প্রচুর পণ্য আসবে। শুধু কাওরানবাজার আমাদের একটা হোল সেল মার্কেট কাঁচা শাকসব্জি ও মাছের জন্য। ঢাকা শহরে আমিনবাজারের দিকে মহাখালী ও সায়দাবাদ, কাঁচপুরে বা পশ্চিম দিকে আর একটা জায়গাসহ চারটা কাঁচাবাজার নির্মাণের সিদ্ধান্ত রয়েছে। দক্ষিণ অঞ্চল থেকে যে পণ্যগুলো আসবে কাঁচপুরে ওখানে একটা কাঁচা বাজার করে সেখানেই যেন সংরক্ষণ করতে পারি, সেখান থেকে সরবরাহ করতে পারি সেই ব্যবস্থা নেওয়ার কথা ছিল। সেটা আমাদের বাস্তবায়ন করতে হবে। তাহলে ঢাকা শহরে যে চাপ আসবে সেই চাপটা যেন না থাকে। কারণ বাজার অন্যত্র নিয়ে যাওয়া।

ঢাকার চারদিকে চারটা মার্কেট ভাগ করে দিতে হবে। পোস্তাগলা বা কেরানীগঞ্জের দিকে আরেকটা হোল সেল মার্কেট করা যেতে পারে। বা কামরাঙ্গীর চরের দিকে করতে পারি যাতে করে পণ্যগুলো ওখানে আসতে পারে। তাহলে শহরের ভেতরে আর কোনো ঝামেলা থাকবে না।

তিনি আরও বলেন, পদ্মা সেতু থেকে যে বিশাল ট্রাফিক আসবে তা গন্তব্যে পৌঁছানোর জন্য ঢাকাকে ঘিরে যে একটা রিং রোড করা তার ব্যবস্থাটা কিছু কিছু জায়গায় অলরেডি কাজ শুরু হয়েছে। এ ধরনের একটা ব্যবস্থা করতে হবে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বন্যার প্রকোপ থাকবেই বন্যা নিয়ে আমাদের বাঁচতে হবে। প্রাকৃতিক দুর্যোগপ্রবণ এলাকা আমাদের, প্রাকৃতিক দুর্যোগ নিয়েই বাঁচতে হবে। মানুষের জীবন ক্ষয় যেন না হয় সেদিকে লক্ষ্য রেখে আমাদের সব পরিকল্পনা। এসব পরিকল্পনা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব দিয়ে গেছেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ৭৫ এর ১৫ আগস্টের পরে সংবিধান লংঘন করে সামরিক শাসন জারি করে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলের যে পালাবদল শুরু হয়েছিল, সেখানে শুধু বারবার ক্যু হওয়া আর ক্ষমতার পরিবর্তন এটাই হয়েছে। গণমানুষ সব সময় অবহেলিত থেকে গিয়েছিল। সরকার যে জনগণের সরকার বা জনগণের সেবা করবে এটাই যেন সবাই ভুলে গিয়েছিল। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে বিভিন্ন কর্মমুখী পরিকল্পনা নিই, প্রণয়ন শুরু করি। আমরা যে কাজগুলো করব সেগুলো যেন সুষ্ঠুভাবে হয় জনগণের কল্যাণে হয়। সেভাবেই আমরা কাজ করছি বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে এগিয়ে যাবে। বিশ্বের যে যেখানে আছে বাঙালি মাথা উঁচু করে চলবে। এটাই আমাদের চাওয়া। পদ্মা সেতু আমাদের সেই আত্মমর্যাদা বাড়িয়ে দিয়েছে।

এসএম/এসএন

 

Header Ad
Header Ad

বিয়ে বাড়িতে প্রবেশের আগমুহূর্তে বরের মৃত্যু

ছবি: সংগৃহীত

মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে বিয়ের জন্য কনের বাড়িতে যাওয়ার পথে মুন্না রাজগড় (২৭) নামে এক বরের মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (৫ মার্চ) দিনগত রাতে উপজেলার মাধবপুর চা বাগান এলাকায় এই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে।

নিহত মুন্না রাজগড় জুড়ী উপজেলার ফুলতলা ইউনিয়নের রাজকী চা বাগানের গড় লাইন এলাকার আসুক গড়ের ছেলে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, তিনি কমলগঞ্জের পাত্রখোলা চা-বাগানের নতুন লাইন এলাকায় বিয়ে করতে যাচ্ছিলেন। সাজানো গাড়িতে সেজেগুজে কনের বাড়ির পথে রওনা দেন মুন্না। প্রায় ৪০ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করার পর হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন। সঙ্গে সঙ্গে তাকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। কমলগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়ার পর চিকিৎসকরা তাকে মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালে পাঠান। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

উপজেলার পাত্রখোলা চা বাগানের নতুন লাইন এলাকার সম্পদ রাজগড়ের মেয়ে সুমি রাজগড়ের সঙ্গে মুন্নার বিয়ের কথা ছিল। আকস্মিক এই মৃত্যুর ঘটনায় দুই পরিবারের মধ্যে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।

কমলগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসা কর্মকর্তা সাজেদুল কবীর জানান, "হাসপাতালে আনার পর তার পালস ও শ্বাসপ্রশ্বাস বন্ধ পাই। তারপরও নিশ্চিত হতে তাকে মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়।"

কমলগঞ্জ থানার পরিদর্শক শামিম আকিজ বলেন, "এটি অত্যন্ত মর্মান্তিক ঘটনা। আমরা বিষয়টি খতিয়ে দেখছি।"

Header Ad
Header Ad

মুশফিক অযু ছাড়া ব্যাট-বল স্পর্শ করতেন না: মুশফিকের স্ত্রী

মুশফিকুর রহিম ও তার স্ত্রী জান্নাতুল কেফায়েত মন্ডি। ছবি: সংগৃহীত

পঞ্চাশ ওভারের ক্রিকেটকে আচমকাই বিদায় বলে দিয়েছেন বাংলাদেশের ক্রিকেটে পঞ্চপাণ্ডবের একজন মুশফিকুর রহিম। তার এমন সিদ্ধান্তের পর থেকেই সাবেক-বর্তমানদের কেউ করছেন স্মৃতিচারণ, কারও কণ্ঠে ঝড়ছে প্রশংসা। সেই তালিকায় যুক্ত হয়েছেন টাইগার ব্যাটারের স্ত্রী জান্নাতুল কেফায়েত মন্ডি। ফেসবুকে দীর্ঘ এক পোস্টে তিনি লিখেছেন, ওজু ছাড়া ব্যাটও ছুঁতেন না মুশফিক।

বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এক পোস্টে মুশফিককে নিয়ে তার স্ত্রী লেখেন, 'আলহামদুলিল্লাহ, তোমার অসাধারণ ওয়ানডে ক্যারিয়ার কেটেছে। নিজের প্রতি সন্তুষ্ট না হওয়া পর্যন্ত তোমাকে কঠোর পরিশ্রম করতে দেখেছি, ভাঙা পাঁজর নিয়ে এবং গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচের আগে একসঙ্গে ২০টি পেইনকিলার নিয়েও খেলতে দেখেছি! তুমি কখনও নিজের জন্য খেলোনি, দলের জন্য এবং দেশপ্রেমের জন্য খেলেছো।'

মুশফিকুর রহিমের স্ত্রী জান্নাতুল কেফায়েত মন্ডির ফেসবুক পোস্ট। ছবি: সংগৃহীত

অযু ছাড়া মুশফিক ব্যাট-বল স্পর্শ করতেন না জানিয়ে তিনি আরও লেখেন, 'এমন একজন সৎ মানুষ পাওয়াটা আশীর্বাদ, যিনি অযু না করে কখনোই তার ব্যাট ও বল স্পর্শ করতেন না।'

অতিরিক্ত সমালোচনা না করার অনুরোধ করে মুশফিকের স্ত্রী আরও লেখেন, 'আমি বিশ্বের উদ্দেশ্যে বলতে চাই, দয়া করে এমন পর্যায়ে সমালোচনা করবেন না যে, কাউকে আপনার জন্য প্রাথনার আসনে বসে কাঁদতে হয়। আমরাও মানুষ।'

Header Ad
Header Ad

বৈশ্বিক সন্ত্রাসবাদ সূচকে ভারত, পাকিস্তান ও যুক্তরাষ্ট্রের চেয়েও ভালো উন্নতি বাংলাদেশের

ছবি: সংগৃহীত

বৈশ্বিক সন্ত্রাসবাদ সূচক ২০২৫-এ পাকিস্তান, ভারত এবং যুক্তরাষ্ট্রের তুলনায় ভালো অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ। নতুন সূচকে ৩.০৩ পয়েন্ট নিয়ে বাংলাদেশের অবস্থান ৩৫তম, যা ২০২৪ সালে ছিল ৩২তম। অস্ট্রেলিয়ার সিডনিভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান দ্য ইনস্টিটিউট ফর ইকোনমিকস অ্যান্ড পিস (আইইপি) মঙ্গলবার এই সূচক প্রকাশ করে। ২০২৪ সালের পরিস্থিতির ওপর ভিত্তি করে তৈরি করা এই সূচকে ১৬৩টি দেশের তথ্য বিশ্লেষণ করা হয়েছে।

সূচকের শীর্ষে রয়েছে পশ্চিম আফ্রিকার দেশ বুরকিনা ফাসো, যার স্কোর ৮.৫। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে পাকিস্তান (৮.৩) এবং তৃতীয় অবস্থানে আছে সিরিয়া (৮.০)। দক্ষিণ এশিয়ায় সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ দেশ আফগানিস্তান, যা ৭.২ পয়েন্ট নিয়ে নবম অবস্থানে রয়েছে। এ ছাড়া প্রথম ১৫ দেশের মধ্যে রয়েছে মিয়ানমার (১১তম, ৬.৯ পয়েন্ট) ও ভারত (১৪তম, ৬.৪ পয়েন্ট)। বাংলাদেশে সন্ত্রাসবাদের ঝুঁকি তুলনামূলকভাবে কম থাকায় সূচকে দেশের অবস্থান উন্নতির দিকেই রয়েছে।

বাংলাদেশের ঠিক এক ধাপ ওপরে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র (৩.৫ স্কোর নিয়ে ৩৪তম অবস্থানে)। দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে সবচেয়ে ভালো অবস্থানে রয়েছে শ্রীলঙ্কা ও ভুটান, যাদের স্কোর ০। নেপালের অবস্থান ৬৮তম, স্কোর ১.১।

 

জিটিআই ২০২৫-এর প্রতিবেদন বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, এবার বাংলাদেশের অবস্থান ৩৫তম। ছবি: জিটিআই

জিটিআই সূচকের সর্বোচ্চ স্কোর ১০, যেখানে ০ স্কোর মানে কোনো সন্ত্রাসবাদী প্রভাব নেই। স্কোর ২-এর মধ্যে হলে সন্ত্রাসবাদের প্রভাব ‘বেশ কম’, ২ থেকে ৪-এর মধ্যে হলে ‘কম’, ৪ থেকে ৬-এর মধ্যে হলে ‘মধ্যম’, ৬ থেকে ৮-এর মধ্যে হলে ‘বেশি’ এবং ৮ থেকে ১০-এর মধ্যে হলে ‘খুব বেশি’ ঝুঁকিপূর্ণ দেশ হিসেবে বিবেচিত হয়। বাংলাদেশ ৩.০৩ স্কোর নিয়ে ‘কম’ ঝুঁকিপূর্ণ দেশের তালিকায় রয়েছে।

২০২৪ সালে চারটি ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলার জন্য চারটি গোষ্ঠীকে দায়ী করা হয়েছে। এই গোষ্ঠীগুলো হলো— ইসলামিক স্টেট (আইএস), জামাত নুসরাত আল-ইসলাম ওয়াল মুসলিমিন (জেএনআইএম), তেহরিক-ই-তালেবান পাকিস্তান (টিটিপি), আল-শাবাব

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৪ সালে বিশ্বজুড়ে সন্ত্রাসবাদজনিত সহিংসতায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে আফ্রিকার সাহেল অঞ্চল। বিশ্বে সন্ত্রাসী হামলায় নিহতদের মধ্যে অর্ধেকেরও বেশি মানুষ এই অঞ্চলে মারা গেছে। এছাড়া ২০২৪ সালে বিশ্বে সংঘটিত সন্ত্রাসী হামলার ১৯ শতাংশই সাহেল অঞ্চলে ঘটেছে। বিশ্বের সবচেয়ে বেশি সন্ত্রাসবাদজনিত সহিংসতার শিকার শীর্ষ ১০ দেশের মধ্যে ৫টি দেশ সাহেল অঞ্চলের।

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিয়ে বাড়িতে প্রবেশের আগমুহূর্তে বরের মৃত্যু
মুশফিক অযু ছাড়া ব্যাট-বল স্পর্শ করতেন না: মুশফিকের স্ত্রী
বৈশ্বিক সন্ত্রাসবাদ সূচকে ভারত, পাকিস্তান ও যুক্তরাষ্ট্রের চেয়েও ভালো উন্নতি বাংলাদেশের
ছাত্র-জনতা কোথাও অভিযান চালাতে পারে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফ্রান্সে মুসলিম খেলোয়াড়দের রোজায় নিষেধাজ্ঞা
স্বাধীনতা পুরস্কার পাচ্ছেন আবরার ফাহাদসহ ৯ বিশিষ্ট ব্যক্তি
রাবিতে সভাপতি নিয়োগ নিয়ে দুই পক্ষের ধস্তাধস্তি
মিরপুরে মুশফিককে ‘গার্ড অব অনার’ দিল মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব
‘ভালোবাসার মানুষের’ বাহুডোরে পরীমণি, আলোচনায় শেখ সাদী
আতিউর, বারাকাতসহ ২৩ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
কিশোরগঞ্জ বার নির্বাচনে আওয়ামীপন্থীদের জয়জয়কার
এনআইডি নির্বাচন কমিশনেই রাখা হোক: সিইসি
কুবি শাখা ছাত্রদলের উদ্যোগে নৈশপ্রহরীদের মাঝে সেহরি বিতরণ
পোশাক নিয়ে ঢাবি ছাত্রীকে হেনস্তা, কর্মচারী মোস্তফার জামিন
পুলিশ আইন প্রয়োগ করতে গিয়ে মানুষের আক্রমণের শিকার হচ্ছে: আইজিপি
২১ কোটি টাকা ঘুষ গ্রহণের মামলায় জামিন পেলেন লুৎফুজ্জামান বাবর
লন্ডনে জয়শঙ্করের ওপর হামলার চেষ্টা, ছেঁড়া হলো ভারতের পতাকা!
ভাষানটেকে বস্তিতে লাগা আগুন নিয়ন্ত্রণে
রাষ্ট্র নাকি ব্যবসায়ী কার শক্তি বেশি দেখতে চান চট্টগ্রামের ডিসি
আ.লীগ নির্বাচনে অংশ নেবে কি না, তারাই সিদ্ধান্ত নেবে: ড. ইউনূস