বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪ | ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

আয়ারল্যান্ডকে খেলা শেখাল বাংলাদেশ

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে পরীক্ষা-নিরীক্ষা হবে। সেইসঙ্গে জয়ও ছিল প্রত্যাশার মাঝে। পরে জয়ও এসেছে। সেই জয় এসেছে আবার ১৮৩ রানের বিশাল ব্যবধানে।

শনিবার (১৮ মার্চ) টস হেরে ব্যাট করতে নেমে বাংলাদেশের ৮ উইকেটে করা ওয়ানডে ক্রিকেটে নিজেদের দলগত সর্বোচ্চ সংগ্রহের জবাব দিতে পারেনি সফরকারিরা। মাত্র ৩০.৫ ওভারে ১৫৫ রানে অলআউট হয়ে যায়।

আগের সর্বোচ্চ রানে জয় ছিল ২০২০ সালে সিলেটে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ১৬৯ রানে। আজ সিলেট বিভাগীয় স্টেডিয়ামে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে বাংলাদেশের ৮ উইকেটে করা ওয়ানডে ক্রিকেটে নিজেদের দলগত সর্বোচ্চ ৩৩৮ রানের সংগ্রহের জবাবই দিতে পারেনি সফরকারিরা। মাত্র ৩০.৫ ওভারে ১৫৫ রানে অলআউট হয়ে যায়। ৩ ম্যাচের সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে একই স্টেডিয়ামে সোমবার (২০ মার্চ)।

জয়-পরাজয়ের মাঝেই বোঝ যায় একমাত্র টস জয় ছাড়া আর সব কিছুতেই নিয়ন্ত্রণ ছিল বাংলাদেশের। ব্যাট হাতে যেমন ব্যাটসম্যানরা শাসন করেছেন আইরিশ বোলারদের,তেমনি বাংলাদেশের বোলারা মাথা তুলে দাাঁড়াতে দেননি আইরিশদের। এই দুইয়ের সঙ্গে যোগ হয়েছিল দৃষ্টিনন্দন ফিল্ডিং। যে ফিল্ডিং নিয়ে বাংলাদেশের বদনাম ছিল, সেখানে আজ দেখা গেছ অভূতপূর্ব উন্নতি।

মুশফিক উইকেটর পেছনে দাঁড়িয়ে একাই নেন পাঁচটি ক্যাচ। ইনিংসে ৫ ক্যাচ নেওয়া মুশফিকের এটি ছিল দ্বিতীয় ঘটনা। এর আগে তিনি ২০১৫ সালে ভারতের বিপক্ষে ধরেছিলেন ৫টি ক্যাচ। সবার আগে বাংলাদেশের হয়ে এই কীর্তি স্থাপন করেছিলেন খালেদ মাসুদ পাইলট। তিনি ২০০৬ সালে কেনিয়ার বিপক্ষে ধরেছিলেন ৫ ক্যাচ। মুশফিকের ৫ ক্যাচের একটি ছিল হৃদয়ের মনি কোঠায় ধরে রাখার মতো। তেমনি ছিল ইয়াসির আলীরও একটি।

আয়ারল্যান্ডের শুরু আর বাংলাদেশের শুরুর সঙ্গে ছিল আকাশ-পাতাল ব্যবধান। ১৬.৩ ওভারে ৮১ রানে ৩ উইকেট হারানোর পর সেই রান তিনশ অতিক্রম করার কথা ছিল না। কিন্তু পরে তা অতিক্রম করে নিজেদের ওয়ানডে ইতিহাসে দলগত সর্বোচ্চ রানের নতুন রেকর্ড গড়ে।

আয়ারল্যান্ডের শুরুতে রান ছিল বিনা উইকেটে ৬০। সেখান থেকে তারা মাত্র ১৫৫ রানে আউট হওয়ার আলামত ছিল না। কিন্তু পরে তারা অলআউট হয়েছে। দুইটি ক্ষেত্রে পরিবর্তন এসেছে ব্যাটে-বলে বাংলাদেশের ক্রিকেটারার জ্বলে উঠলে। ৮১ রানে ৩ উইকেট হারানোর পর সাকিব ৯৩,তৌহিদ ৯২ ও মুশফিক ২৬ বলে ৪৪ রানের ইনিংস খেললে বাংলাদেশের ৮ উইকেটে ৩৩৮ রানের নতুন দলগত রেকর্ড হয়। আর আয়ারল্যান্ডের ৬০ রানের উদ্বোধনী জুটিতে সাকিব ভাঙন ধরিয়ে যে পতনের ডাক দিয়েছিলেন, সেখানে এবাদত, নাসুম, তাসকিনরা সূর সৃষ্টি করলে আয়ারল্যান্ডের পতন তরান্বিত হয়। অভিষেক ম্যাচ খেলতেই নেমেই ৮৫ বলে ৯২ রানের ইনিংস খেলে ম্যাচ সেরা হয়েছেন তৌহিদ ‍হৃদয়।

আায়ারল্যান্ডের শুরুটা বেশ ভালোই ছিল। দুই ওপেনার স্টিফেন ডোহেনি ও পল স্টার্লিং ৬০ রান এনে দেন। কিন্তু ১১.২ ওভারে এই জুটি ভাঙার পর সেই ভালোটা আর থাকেনি। মাত্র ৫.৫ ওভারে ১৬ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে তার দিকহারা হয়ে পড়ে। বিনা উইকেটে ৬০ রান থেকে দলের রান পরিণত হয় ৫ উইকেটে ৭৬।

আঘাতটা শুরু করেন ব্যাট হাতে ৯৩ রানের সর্বোচ্চ ইনিংস খেলান সাকিব। উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিয়ে ফেরান ডোহেনিকে। ৩৮ বলে ১ ছক্কা ও ৪ চারে ৩৪ রান করেন তিনি। এর পরের দুইটি আঘাত হানেন এবাদত। মুশফিকের অসাধরণ ক্যাচে ফিরে যান পল স্টার্লিং। এবাদতের বাউন্সারেন পুল করতে গিয়ে মিস টাইমিং হয়ে যায় পলের। বল লেগ সাইট দিয়ে বের হয়ে যাওয়ার সময় মুশফিক বাম দিক ঝাঁপিয়ে পড়ে অসম্ভব ক্ষিপ্রতায় গ্লাভসে জমা করেন। পল ৩১ বলে ১টি করে চার ও ছয় মেরে ২২ রান করেন।

এবাদতের পরের শিকারেও ছিল মুশফিকের অবদান। এবার তাদের শিকার হন ৩ রান করে হ্যারি টেক্টর। অফ স্ট্যাম্পের বাইরের বল ব্যাটের কানায় লেগে মুশফিকের হাতে জমা পড়ে। এবাদত পরপর দুই ওভারে দুই উইকেট নেন।

পরের নায়ক তাসকিন৷ ৩ ওভারে প্রথমে স্পেলে কোনও উইকেট না পাওয়া তাসকিন দ্বিতীয় স্পেলে বল হাতে নিয়েই পরপর দুই ওভারে কোনও রান না দিয়ে ২ উইকেট তুলে নেন। প্রথমে অ্যন্ড্রু বালবার্নিকে ৫ রানে বোল্ড করার পর ৬ রানে টাকারকে স্লিপে ইয়াসির আলীর লাফিয়ে দৃষ্টিনন্দন ক্যাচে পরিণত করেন।

১৬ রানে ৫ উইকেট হারানোর যাতনা সামাল দেয়ার চেষ্টা করেন টাকার ও ক্যাম্পার। কিন্তু তাদের জুটিতে ৩৩ রানের সে চেষ্টাকে ব্যর্থতায় পর্যবেসিত করেন নাসুম আহমেদ। শুধু তাদের জুটিই ভাঙেননি, দ্বিতীয় দফা আক্রমণ শুরু করে নাসুম তার ৮ ও দলের ১৪ বলের ব্যবধানে ৩ উইকেট তুলে নিয়ে দলের বড় জয়ের রেখা চিহ্ন একে দেন। ক্যাম্পার ১৮ ও ডিলেনি ১ রান করে এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলেন। এন্ড্রু ম্যাকবার্নিকে উইকেটের পেছনে কাচে পরিণত করেন মুশফিক। মুশফিকের ম্যাচে এটি ছিল চতুর্থ ক্যাচ।

নাসুমের শেষ দুই উইকেট ছিল তার ওভারের শেষ দুই বলে। পরের ওভারের প্রথম বলে উইকেট পেলে তার হ্যাটট্রিক হতো। কিন্তু মার্ক আ্যডায়ার তা ঠেকিয়ে দেন। ডকর‌্যাল ও অ‌্যাডার নবম উইকেট জুটিতে ২৬ রান যোগ করে দলের হারকে কমিয়ে আনার চেষ্টা করেন। কিন্তু এই দুই জনকেই আউট করেন এবাদত। প্রথমে তিনি অ‌্যডারকে ১৩ রানে আউট করেন। উইকেটর পেছনে তার ক‌্যাচ ধরেন মুশফিকুর রহিম। এবাদত পরেডকর‌্যালকে বোল্ড ৪৫ রানে বোল্ড করে নিজের ক‌্যারিয়ারের সেরা বোলিং করেন। ৪২ রানে নেন ৪ উইকেট। তার আগের সেরা বোলিং ছিল ৪৭ রানে ৪ উইকেট।

এমপি/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

রাষ্ট্র সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে ইসকন নিষিদ্ধের বিষয়টি দেখছে

ছবি: সংগৃহীত

রাষ্ট্র সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে বিষয়টি দেখছে, তাতে আমরা সন্তুষ্ট। এটা রাষ্ট্রের দায়িত্ব। তারা সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়েছে, আদালতের আর কিছু করার নাই। ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে একটি রিট শুনানিকালে হাইকোর্টের এক বিচারক এ কথা বলেন।

বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর হাইকোর্ট বেঞ্চ এ মন্তব্য করেন।

গতকাল বুধবার সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মনিরুজ্জামান এই বেঞ্চে ইসকন নিষিদ্ধ চেয়ে আবেদনটি করেন। চট্টগ্রাম ও রংপুরে জরুরি অবস্থা জারির আর্জিও তিনি জানান। আবেদনের শুনানিকালে রাষ্ট্রপক্ষের মতামত জানতে অ্যাটর্নি জেনারেলকে ডেকে পাঠায় আদালত। পরে এক দিনের মধ্যে এ বিষয়ে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়।

এদিকে রাষ্ট্রপক্ষ জানিয়েছে, বিষয়টি এখন সরকারের ‘টপ প্রায়োরিটি’। এরই মধ্যে এ ঘটনায় তিনটি মামলা হয়েছে। ৩৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ৬ জনকে শনাক্ত করা হয়েছে।

রাষ্ট্রপক্ষে অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার অনীক আর হক ও ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদ উদ্দিন এ তথ্য জানান।

তারা বলেন, এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে দেশে যাতে কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি না হয় সে বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তৎপর রয়েছে।

গতকাল বুধবার ইসকন কি ধরনের সংগঠন, এই সংগঠনের রেজিস্ট্রেশন আছে কিনা, কারা এই সংগঠনের সঙ্গে জড়িত, তাদের বিষয়ে সরকার কোনো পদক্ষেপ নিয়েছে কিনা, তা জানতে চান হাইকোর্ট। অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামানকে এ তথ্য আদালতে জানাতে বলা হয়। ওইদিন হাইকোর্টের একই বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

Header Ad
Header Ad

৯ দফা দাবিতে সচিবালয়ে মহাসমাবেশের ডাক

৯ দফা দাবিতে সচিবালয়ে মহাসমাবেশের ডাক কর্মকর্তা-কর্মচারীদের। ছবি: সংগৃহীত

নয় দফা দাবিতে আগামী বুধবার (৪ ডিসেম্বর) সচিবালয়ে মহাসমাবেশের ডাক দিয়েছে বাংলাদেশ সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদ। বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) সচিবালয়ে পরিষদের ব্যানারে আয়োজিত কর্মসূচিতে মহাসমাবেশের ঘোষণা দেন এ পরিষদের সভাপতি মো. বাদিউল কবীর।

এ সময় দাবি বাস্তবায়নে গড়িমসি ও দুর্ব্যবহারের অভিযোগে একজন যুগ্মসচিবের অপসারনের দাবিও জানান তিনি। দাবি আদায়ে মহাসমাবেশের ঘোষণা দিয়ে তিনি বলেন, “দাবি আদায়ে আমরা মাঠে আছি। গড়িমসি না করে আমাদের দাবি বাস্তবায়ন করার আহ্বান জানাচ্ছি।”

দাবির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- পতিত স্বৈরাচারের আমলে চাকরি হতে অন্যায়ভাবে আরোপিত সকল আদেশ প্রত্যাহার ও ভূতাপেক্ষ জৈষ্ঠতা প্রদানসহ নিয়মিত চাকরির ন্যায় ভূতাপেক্ষভাবে আর্থিক সুবিধাদি প্রদানের নির্দেশনা প্রদান। কর্মচারী প্রতিনিধিদের অন্তর্ভুক্ত করে জাতীয় পে-কমিশন গঠন এবং বেতন বৈষম্য দূরীকরণ, ন্যায় বিচার ও সমতার ভিত্তিতে বিদ্যমান ২০টি গ্রেডের পরিবর্তে ১০টি বেতন গ্রেড নির্ধারণ করা। পূর্ণাঙ্গ পে-কমিশন বাস্তবায়নের পূর্বে সকল স্তরের কর্মচারীদের ৫০% মহার্ঘ ভাতা বাস্তবায়ন এবং ২০তম গ্রেডে (অফিস সহায়ক) কর্মরতদের বেতন গ্রেড ১৭তম গ্রেডে উন্নীত করা। ১০ম গ্রেড থেকে ৯ম গ্রেডে উন্নীত করা।

পূর্বের ন্যায় ১০০% পেনশন গ্রাচুইটি প্রথা চালু করা, সকল স্তরের কর্মচারীদের জন্য পূর্বের ন্যায় টাইম-স্কেল ও সিলেকশন গ্রেড চালু করা, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বার্ষিক আয়সীমা ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত আয়করমুক্ত রাখা, রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের ন্যায় সচিবালয় ভাতা ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের ন্যায় রেশনিং প্রথা চালু করা।

চাকরির বয়সসীমা ৫৯ বছরের ০৩ বছর বর্ধিত করে ৬২ বছর নির্ধারণ করা, সচিবালয় কর্মচারীরা তাদের কর্মস্থলের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ ও যৌক্তিক পদনাম প্রদান এবং পদোন্নতির ক্ষেত্রে চরমভাবে বঞ্চিত বাংলাদেশ সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ন্যায্য প্রাপ্যতানুযায়ী সংখ্যানুপাতে পদ সংরক্ষণের আদেশ জারি।

সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন সংযুক্ত পরিষদের সভাপতি মো. বাদিউল কবীর, সমাবেশ সঞ্চালনা করেন মহাসচিব নিজাম উদ্দিন আহমেদ, বক্তব্য দেন প্রধান উপদেষ্টা মো. তোয়াহা, মো. শাহীন, বেলাল হোসেন, সুমন, সিনিয়র নেতা মাহে আলম তৌহিদুল ইসলাম, সোহরাব হোসেন, অর্থ বিভাগের প্রতিনিধি নুরুজ্জামান, জনপ্রশাসনের প্রতিনিধি আরিফ হোসেন ও নজরুল ইসলামসহ প্রমুখ।

Header Ad
Header Ad

চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের দায় নিতে অস্বীকার ইসকনের

চিন্ময় কৃষ্ণ দাস (বামে) এবং চারু চন্দ্র দাস ব্রহ্মচারী। ছবি কোলাজ: ঢাকাপ্রকাশ

আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘ (ইসকন)-এর সাধারণ সম্পাদক চারু চন্দ্র দাস ব্রহ্মচারী জানিয়েছেন, চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে সংগঠন থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। তার কর্মকাণ্ড ও বক্তব্য একান্তই তার নিজস্ব, যার কোনো দায়ভার ইসকন নেবে না।

বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) রাজধানীর স্বামীবাগ আশ্রমে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন।

চারু চন্দ্র দাস ব্রহ্মচারী বলেন, চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে ঘিরে ভারতের মন্তব্যে বা অবস্থানের সঙ্গেও ইসকনের কোনো সম্পৃক্ততা নেই। কোনো দেশের কোনো ব্যক্তি চিন্ময়কে নিয়ে কি উদ্যোগ নিলো বা কি বললো তার জন্য ইসকন দায়ী নয়।

তিনি আরও বলেন, চট্টগ্রাম আইনজীবী হত্যায় ইসকনকে অন্যায়ভাবে জড়িয়ে মিথ্যাচার চলছে। একই সঙ্গে সড়ক দুর্ঘটনায়ও ইসকন দায়ী নয়। শিশুর সঙ্গে খারাপ কাজসহ নানা বিতর্কিত কর্মকাণ্ডের জন্য তাকে অনেক আগেই চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে সংগঠন থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।

এর আগে ২৫ নভেম্বর বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে রাজধানীর বিমানবন্দর এলাকা থেকে গ্রেপ্তার ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ।

চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে গ্রেফতারের পর বিবৃতি দেয় ইসকন। যেখানে ভারতকে আলোচনা করতে বলা বাংলাদেশের সঙ্গে। পরদিন তাকে চট্টগ্রামের আদালতে তুললে সেখানে হট্টগোল করে ইসকনের সমর্থকরা। ভাঙচুর চালানো হয় মসজিদে। এ সময় একজন আইনজীবীকে তুলে নিয়ে কুপিয়েও হত্যা করে ইসকন সদস্যরা। যদি এসব বিষয় এখন অস্বীকার করছেন তারা।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

রাষ্ট্র সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে ইসকন নিষিদ্ধের বিষয়টি দেখছে
৯ দফা দাবিতে সচিবালয়ে মহাসমাবেশের ডাক
চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের দায় নিতে অস্বীকার ইসকনের
ঝাঁটাপেটা খেয়ে পালিয়ে দেশ ধ্বংসের ষড়যন্ত্র করছে: সোহেল তাজ
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপটি বিকেলে ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে
বকেয়া বেতনের দাবিতে ঢাকা টাঙ্গাইল মহাসড়ক অবরোধ
রাজধানীতে হাসনাতকে আবারও ট্রাক চাপা দিয়ে হত্যার চেষ্টা
থমকে গেছে অর্থ পাচারের অনুসন্ধান, তদন্তে এস আলমের প্রভাব
ভারতে পালানোর সময় চট্টগ্রামের পুরোহিত আশীষ আটক
নাটকীয় হারে গ্লোবাল সুপার লিগ শুরু রংপুরের
বাংলাদেশের নেতৃত্বকে বিভক্তি এড়িয়ে ঐকমত্যে কাজ করার আহ্বান মাহাথিরের
ট্রাম্পের ক্যাবিনেট সদস্যদের বোমা মেরে উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা করবে সরকার
গাজায় একদিনে আরও ৩৩ জন নিহত
বঙ্গোপসাগরে বাংলাদেশি জেলেকে গুলি করল মিয়ানমার নৌবাহিনী
সম্পত্তির জন্য বাবাকে তালাবদ্ধ করে রাখলো মেয়েরা
হাসনাত ও সারজিসকে হত্যাচেষ্টাকারী ড্রাইভার ও হেলপার আটক
বিমান বাহিনীকে পঞ্চম জেনারেশনে উন্নীত করাই প্রধান লক্ষ্য: এয়ার চিফ মার্শাল
দুর্ঘটনার কবলে হাসনাত-সারজিস, দুমড়ে-মুচড়ে গেল গাড়ি
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে আইনজীবী সাইফুলের গায়েবানা জানাজা