রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৭ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু, নির্মূল করা যাচ্ছে না মশা

ডেঙ্গু পরিস্থিতি পাল্লা দিয়ে খারাপ হচ্ছে। চোখে পড়ছে না কার্যকর পদক্ষেপ। পরিস্থিতি সামাল দিতে নগরবাসীকে সচেতন করার পাশাপাশি ডেঙ্গুর বাহক এডিস মশা নির্মূলে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করছে দুই সিটি করপোরেশন। কিন্তু তাতে মশা নির্মূল করা যাচ্ছে না। অভিযোগ উঠেছে, ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে জরিমানা করাতেই যেন বেশি মনোযোগী ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন।

সংশ্লিষ্টদের অভিযোগ, মশা নিধনে কার্যকর পদক্ষেপের চেয়ে অভিযানের নামে ঢাকঢোল পেটাতেই বেশি ব্যস্ত ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি ও ডিএসসিসি)। নগরবাসীর বিরুদ্ধে হুঁশিয়ারি দিয়ে বাড়িঘর পরিষ্কার রাখতে বলা, ভ্রাম্যামান আদালত পরিচালনার ভয় দেখানো ও মশা মারতে ড্রোন বা হাস-গাপ্পি মাছের গল্প যত শোনানো হয়েছে তার কানাকড়ি মনযোগও যদি মশা নিধনে থাকত তাহলে আজ ডেঙ্গু পরিস্থিতি এমন ভয়াবহ রূপ নিত না।

মশার মারার ক্ষেত্রে পরোক্ষভাবে সিটি করপোরেশনের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে মঙ্গলবার (১৮ অক্টোবর) স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, এডিস মশা মারতে না পারলে ডেঙ্গু তো বাড়বেই। এর আগে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবীরও অভিযোগ করে বলেন, মশা নিয়ন্ত্রণে কোথাও একটা ফাঁকফোকর থেকে যাচ্ছে। যে কারণে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বাড়ছে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সূত্র জানায়, ২০১৮ সালে মোট রোগীর সংখ্যা ছিল ৩ হাজার ৮৭ জন। সে বছর ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মারা গিয়েছিল ২৬ জন। পরের বছর ২০১৯ সালে ডেঙ্গু মহামারী আকার ধারন করে। সেই বছর মোট আক্রান্ত রোগী ছিল ৫২ হাজার ৬৩৬ জন। মারা গিয়েছিল ১৭৯ জন। ২০২০ সালে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে। সেই বছর মোট আক্রান্ত হয়েছিল ৫৪৬ জন। মারা গিয়েছিল ৭ জন। ২০২১ সালে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছিল মোট ৭ হাজার ৮৪১ জন। সে বছর মারা গিয়েছিল ১০৫ জন। কিন্তু চলতি ২০২২ সালের ১৯ অক্টোবর পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন ১০ হাজার ৮৫৩ জন। এ পর্যন্ত মারা গেছেন ১০৬ জন।

চলতি বছরের এখনো আড়াই মাস বাকি। কিন্তু এই সময়েই আগের বছরের পরিসংখ্যান ছাড়িয়ে গেছে ডেঙ্গু পরিস্থিতি। নিয়ন্ত্রণে আসার কোন লক্ষণ তো দেখাই যাচ্ছে না উপরন্তু আক্রান্ত ও মৃত্যুতে প্রায় প্রতিদিনই আগের রেকর্ড ভাঙ্গছে।

মশক নিধনে দুই সিটির ব্যয়

মশক নিধনে দুই সিটি করপোরেশন মোটা অংকের টাকা বরাদ্ধ দিয়েছে। ডিএনসিসির ২০২২-২৩ অর্থবছরে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৭৬ কোটি টাকা। অন্যদিকে ডিএসসিসির এখাতে ব্যায়ও প্রায় একই রকম। অর্থাৎ দুই সিটি করপোরেশনের মশক নিধন বাবদ প্রায় ১৫০ কোটি টাকা খরচ হয়। তারপরও মশার উপদ্রব কমছে না।

নগরবাসীর অভিযোগ, মশা নিধনে বরাদ্দ বাজেট অনুযায়ী কাজ করলে মশার উপদ্রব কমত। কিন্তু দুই সিটি করপোরেশনই ব্যস্ত লোক দেখানো কার্যক্রমে। ক্রাশ প্রোগ্রাম, চিরুনি অভিযান-এমন বাহারী নাম দিয়ে শুধু ঢাকঢোল পেটানো হয়।

এর বাইরে দুই সিটি করপোরেশনই ‘তাক লাগানো’ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে। যেগুলোর ফলে প্রচার পাওয়া গেছে, কিন্তু মশা মরেনি। এসব পদক্ষেপের মধ্যে রয়েছে জলাশয়গুলোতে হাস-গাপ্পি মাছ ছেড়ে মশার লার্ভা ধংস করা এবং মশা নিধনে ড্রোনের ব্যবহার।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দুই মেয়র শুধু ভ্রাম্যামাণ আদালত পরিচালনা ও নগরবাসীকে কাঠগড়ায় দাঁড় করাতেই বেশি ব্যস্ত। সচেনতার অবশ্যই দরকার আছে। কিন্তু দুই মেয়রকে নিজেদের কাজটা ঠিকমত করে তারপর নগরবাসীকে কাঠগড়ায় দাঁড় করালে সেটি হতো বেশি যুক্তিযুক্ত।

অবশেষে তৎপর মশক নিয়ন্ত্রণ দল

ডেঙ্গু বেড়ে যাওয়ার কারণে মশক নিধন নিয়ে প্রশ্ন উঠলে আবার তৎপর হতে দেখা যাচ্ছে দুই সিটি করপোরেশনকে। দুই সিটি করপোরেশন আবার সেই ‘চিরুনি অভিযান’ ও ‘বিশেষ অভিযান’ শুরু করেছে।

ডিএনসিসির জনসংযোগ কর্মকর্তা মকবুল হোসাইন ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, এডিস মশার প্রকোপ নিয়ন্ত্রণে বুধবার (১৯ অক্টোবর) থেকে সপ্তাহব্যাপী বিশেষ মশক নিধন অভিযান পরিচালনা করবে ডিএনসিসি।

অন্যদিকে, ডিএসসিসির জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. আবু নাসের ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, মশক নিধনে চিরুনি অভিযান ১৬ অক্টোবর থেকে শুরু হয়েছে। এটি চলমান।

এনএইচবি/এএস

Header Ad
Header Ad

লোকসানের মিথ্যা গল্প শোনাচ্ছে ব্রিডার ফার্মগুলো

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন (বিপিএ) অভিযোগ করেছে, বাজারে সিন্ডিকেট করে হঠাৎ করেই মুরগির বাচ্চার দাম বাড়িয়ে অতিরিক্ত মুনাফা করার পরও মিথ্যা লোকসানের দাবি করছে ব্রিডার ফার্মগুলো।

সম্প্রতি তারা ৭৫০ কোটি টাকা লোকসানের কথা বললেও কোনো হিসাব বা এসংক্রান্ত তথ্য দেখাতে পারেননি। বরং সরকারিভাবে দেশে কোনো ফিড মিল বা হ্যাচারি না থাকার সুযোগ নিচ্ছেন তারা৷ উৎপাদন ব্যয় না বাড়লেও হঠাৎ করেই বাড়ানো হচ্ছে মুরগির বাচ্চার দাম। এতে করে ক্ষতির মুখে পড়ছেন প্রান্তিক খামারিরা।

রোববার (২২ ডিসেম্বর) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ দাবি করেছেন বিপিএ সভাপতি মো. সুমন হাওলাদার।

তিনি বলেন, দেশের বৃহৎ ব্রিডার ফার্মগুলো ৭৫০ কোটি টাকা লোকসানের কথা বললেও তারা কোনো হিসাব তুলে ধরেনি। অন্যদিকে আমরা সব সময় অভিযোগ করে আসছি, তারা সিন্ডিকেট করে অতিরিক্ত টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন। একটি ব্রয়লার মুরগির বাচ্চার উৎপাদন খরচ ২৮-৩০ টাকা হলেও অযৌক্তিকভাবে ৫২ টাকা দিয়ে কিনতে হচ্ছে। একটি লেয়ার মুরগির বাচ্চা সর্বোচ্চ ৫৭ টাকা সরকার নির্ধারণ করে দিলেও কোম্পানিগুলো সব সময় মুরগির বাচ্চার সংকট তৈরি করে বেশি দামে বিক্রয় করছে। এমনকি এখনও একটি লেয়ার মুরগির বাচ্চা ৭০-৮০ টাকা দিয়েও পাওয়া যাচ্ছে না।

সুমন হাওলাদার বলেন, তবুও তারা লোকসানের গল্প শোনাচ্ছে। এগুলো সরকারের খতিয়ে দেখা উচিত। কোম্পানিগুলো মিথ্যা লোকসানের গল্প বলার সুযোগ পাওয়ার কারণে তাদের বিরুদ্ধে বার বার সিন্ডিকেটের চিত্র উঠে এলেও সরকার তদন্ত করে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। আবার সরকারিভাবে ফিড মিল ও হ্যাচারি না থাকার কারণে ৮-১০টি কোম্পানির কাছে দেশের পোল্ট্রি খাত জিম্মি হয়ে গেছে। যার কারণে মাঝেমধ্যেই ডিম-মুরগির বাজারে অস্থিরতা দেখা দেয়।

আমরা মনে করি, কর্পোরেট কোম্পানিগুলোর কাছে সরকার, প্রান্তিক খামারি এবং ভোক্তা সবাই জিম্মি হয়ে পড়েছি।

তিনি বলেন, সরকার সাভারে একটি ফিড মিল চালু করার কথা থাকলেও আজ পর্যন্ত অজানা কারণে সেই ফিড মিল চালু হয়নি। অন্যদিকে সরকারি হ্যাচারিগুলো সম্পূর্ণ বন্ধ। তার মানে যতদিন সরকার নিজস্ব ফিড মিল এবং হ্যাচারির চালুর ব্যবস্থা না করবে ততদিন এই সিন্ডিকেট বন্ধ হবে না। একদিকে তারা অতিরিক্ত মুনাফা করছে অন্যদিকে সরকারকে লোকসানের গল্প বলছে।

তিনি অভিযোগ করে বলেন, কর্পোরেট কোম্পানির মুরগির বাচ্চা উৎপাদনকারী ব্রিডার ফার্মগুলো, নিজেদের বিপুল মুনাফা লুকিয়ে মিথ্যা লোকসানের দাবি তুলেছে। এসব করে সামনে ফিড ও মুরগির বাচ্চার দাম আরও বাড়ানোর পাঁয়তারা করছে।

বিবৃতিতে বেশ কয়েকটি দাবিও জানানো হয়। সেগুলো হচ্ছে;

১. ব্রিডার ফার্মগুলোর প্রকৃত লাভের হিসাব তদন্ত করে বের করতে হবে।
২. মুরগির বাচ্চা উৎপাদন ও বিক্রির ক্ষেত্রে সঠিক তথ্য প্রচার করতে হবে।
৩. মাঠ পর্যায়ের ডিলার ও প্রান্তিক খামারিদের তথ্য বিশ্লেষণ করতে হবে।
৪. কোম্পানিগুলোর ভ্যাট ফাঁকির বিষয়ে সুষ্ঠু তদন্ত করতে হবে।
৫. সিন্ডিকেটের কার্যক্রম বন্ধে সরকারকে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে।

একইসঙ্গে ভোক্তা ও প্রান্তিক খামারিদের স্বার্থ রক্ষায় এবং দেশের পোল্ট্রি খাতের স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে সরকারের সঙ্গে বিপিএ কাজ করতে আগ্রহী বলেও মন্তব্য করেছেন সুমন হাওলাদার।

Header Ad
Header Ad

একজন ঢাকা অন্যজন কলকাতায় সংসার ভাঙছে মিথিলার

রাফিয়াত রশিদ মিথিলা। ছবি: সংগৃহীত

দুই বাংলার দুই জগতের জনপ্রিয় তারকা সৃজিত-মিথিলা। দাম্পত্য জীবনে ঠিকঠাক থাকলেও দেয়ালের ফাঁক গলে ভেসে আসে বিচ্ছেদের বার্তা। এসব খবর তারা দুজনেই মুচকি হেসে উড়িয়ে দিয়েছেন অনেকবার। তবুও প্রতিবছর নেটিজেনরা তাদের সম্পর্ককে কাঠগড়ায় দাঁড় করান। আবারো বিশেষ এক কারণে সেই বার্তা চাউর হয়েছে।

কাজ আর ব্যক্তিজীবন নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন মিথিলা-সৃজিত। এরই মধ্যে হঠাৎ ভেসে আসে তাদের দাম্পত্য কলহের কথা। বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে মিথিলার সংসার ভাঙার গুঞ্জন।

বিয়ের পর মেয়ে আইরাকে নিয়ে বছর খানেক কলকাতাতে থিতুও হয়েছিলেন বাংলাদেশি অভিনেত্রী। কিন্তু সেসব এখন অতীত।

আইরাকে ফের দেশে ফিরিয়ে এনেছেন মিথিলা। ভর্তি করিয়েছেন এখানকার স্কুলে। বর্তমানে মায়ের পরিবারের সঙ্গেই থাকছেন মিথিলাকন্যা।

বহুদিন ধরেই সৃজিত-মিথিলার দাম্পত্য নিয়ে নানা গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে। সম্প্রতি সময়ে তাদের বিচ্ছেদের খবরও সংবাদের শিরোনাম হয়েছে।

বৈবাহিক জীবনে এই তারকা দম্পতির মাঝে দূরত্বের সৃষ্টি হয়েছে, সেটা সৃজিতের জন্মদিনে আরও বেশি স্পষ্ট হয়েছে। গত ২৩শে সেপ্টেম্বর নির্মাতার জন্মদিনেও তার পাশে দেখা মেলেনি মিথিলার।

টালিগঞ্জের অন্দরে বাইরে জোর চর্চা, সত্যিই নাকি বিচ্ছেদের পথে হাঁটছেন সৃজিত-মিথিলা। বহুদিন ধরেই আলাদা থাকছেন তারা। দুজনে মাঝে তৈরি হয়েছে দূরত্ব।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম আজকালের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্ত্রীর সঙ্গে দূরত্বের জন্য মেয়ে আইরাকে খুব মিস করছেন সৃজিত। বর্তমানে দু’জন রয়েছেন কাঁটাতারের দুইপ্রান্তে। একজন বাংলাদেশে অন্যজন কলকাতায়।

Header Ad
Header Ad

আইনজীবী আলিফ হত্যা: তদন্ত কমিটির সব সদস্যের পদত্যাগ

ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রামে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা তদন্তে জেলা বারের তদন্ত কমিটির সবাই পদত্যাগ করেছেন। গত বুধবার ও তার আগে কমিটির সদস্যরা পদত্যাগপত্র জমা দিলেও বিষয়টি শনিবার জানাজানি হয়।

পাঁচ সদস্যের ওই কমিটির প্রধান হচ্ছেন সাবেক পিপি অ্যাডভোকেট মো. আবদুস সাত্তার। গত বুধবার তিনি সমিতির সভাপতির কাছে অব্যাহতি চেয়ে পদত্যাগপত্র জমা দেন। এর দুদিন আগে কমিটির চার সদস্য পদত্যাগপত্র জমা দেন।

আইনজীবী মো. আব্দুস সাত্তার বলেন, ‘আদালত প্রাঙ্গণে সংঘর্ষ, ভাঙচুর ও আইনজীবী আলিফ হত্যার ঘটনাটি অত্যন্ত স্পর্শকাতর। ঘটনার সঙ্গে পুলিশ কর্মকর্তা থেকে শুরু করে প্রশাসন ও আদালতের কর্মকর্তারাও সম্পৃক্ত থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। ইতোমধ্যে এ ঘটনায় ছয়টি মামলা হয়েছে। মামলাগুলো পুলিশের পাশাপাশি বিভিন্ন সংস্থা তদন্ত করছে। আইনজীবীরা যদি ঘটনাটির তদন্ত করে তাহলে নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্নবিদ্ধ হবে।’

তিনি বলেন, ‘আমাদের পরামর্শ হচ্ছে, স্পর্শকাতর এ বিষয়টির সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ তদন্তের স্বার্থে জেলা ও দায়রা জজ পদমর্যাদার বিচারক দিয়ে বিচারিক তদন্ত হওয়া উচিত। এই কারণে কমিটির সদস্যরা সবাই অব্যাহতি নিয়েছেন।’

উল্লেখ, গত ২৬ নভেম্বর চট্টগ্রামের আদালতে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় গ্রেপ্তার সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের জামিন নামঞ্জুর ঘটনা নিয়ে সংঘর্ষ হয়। এ সময় আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা করা হয়। পরে ঘটনার তদন্তে সমিতির পক্ষ থেকে একটি কমিটি গঠন করা হয়।

এ ছাড়া ২৯ নভেম্বর নিহত আইনজীবী সাইফুলের বাবা বাদী হয়ে ৩১ জনের নাম উল্লেখ করে একটি হত্যা মামলা করেন। একই দিন আলিফের ভাই বাদী হয়ে ভাঙচুর ও বিস্ফোরক আইনে আরেকটি মামলা দায়ের করেন।

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

লোকসানের মিথ্যা গল্প শোনাচ্ছে ব্রিডার ফার্মগুলো
একজন ঢাকা অন্যজন কলকাতায় সংসার ভাঙছে মিথিলার
আইনজীবী আলিফ হত্যা: তদন্ত কমিটির সব সদস্যের পদত্যাগ
যে কোন সময় বাংলাদেশের পাশে নতুন দেশ
গাজীপুরে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার স্ত্রীর মৃত্যু
বাংলাদেশে ইসলামি চরমপন্থা আসবে না: ড. ইউনূস
  সংকট কাটছে, মেট্রোর যাত্রীদের সুখবর দিল ডিএমটিসিএল
ভারতের বিপক্ষে ১১৮ রান করলেই এশিয়া কাপ ঘরে উঠবে বাংলাদেশ
বিরামপুরে শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ
টাঙ্গাইলে আ.লীগ নেতা ও ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল আলীম আটক
শেখ হাসিনা নিজ হাতে তার বাবাকে দ্বিতীয়বার হত্যা করেছে: গয়েশ্বর
চুয়াডাঙ্গায় অবৈধ যানবাহন বন্ধ না হলে গণপরিবহন বন্ধের ঘোষণা
জুমার দিনে ফিলিস্তিনের মসজিদে আগুন দিল ইসরায়েলিরা
গাইবান্ধায় বিএনপি-জামায়াত সংঘর্ষ, আহত অন্তত ১০
আশ্বস্ত করছি বাংলাদেশে জঙ্গিবাদ মাথাচাড়া দেবে না: প্রধান উপদেষ্টা
সত্যি কি থাপ্পড় মেরেছিলেন শাহরুখ, ৯ বছর পর মুখ খুললেন হানি সিং
মেয়ে থেকে ছেলেতে রূপান্তর, বগুড়ার শ্রাবণী এখন শ্রাবণ
বাড়ি ফেরার পথে সড়কে ঝরে গেল বাবা-ছেলের প্রাণ
ছাত্রলীগ নেতা মুক্তাদির শিক্ষার্থীদের হাতে আটক, থানায় সোপর্দ
এ দেশে মেজরিটি–মাইনরিটি বলে কিছু নেই: জামায়াতের আমির