শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৬ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

সত্তা

-কি করছো,পিকুল? এখনো হয়নি তোমার? সেই কখন থেকে বলছি রেডি হও রেডি হও। আমার কথা তো তোমার কানেই যায় না।
-সরি, নীরু। এই তো- হয়ে গেছে প্রায়।
- তোমার হয়ে গেলে বাবাইকে কোলে নাও। শুনতে পাচ্ছো না কেমন কাঁদছে ছেলেটা? আচ্ছা, দেখো তো ও হিসু করেছে কিনা?
- না। ও ঠিক আছে। দ্রুত সারো তো। ডাঃ ইসরাতের সাথে দেখা করে আমরা বাবাইর জন্য কেনাকাটা করতে মার্কেটে যাবো।


ঠিকই ধরেছেন- যার সাথে এতোক্ষণ কথা বলছিলাম সে নীরা- আমার স্ত্রী। ড্রেসিং টেবিলের সামনে বসে সাজুগুজু করছে। আর বাবাই? আমাদের একমাত্র সন্তান। ওর বয়স চার মাস। নীরা পছন্দ করে ছেলের নাম রেখেছে পল্টু বাবাই।সারাদিন পল্টুকে নিয়েই সে থাকে। বেশ চটপটে ও প্রাণবন্ত মানুষ নীরু। ঘরে তার উপস্থিতি মানেই বিষন্ন রাতে একগাল জোছনার মতো। তার হাসি মানেই গহীন জলের ছলাৎ সুর।খুব মিশুক ও কেয়ারিং নীরু। ও হ্যাঁ, আমাদের কিন্তু এরেঞ্জ ম্যারিজ। ছয় বছর হলো মায়ের পছন্দেই নীরাকে বিয়ে করেছি।

পল্টুর বড় বোন-পরী। ও অবশ্য পৃথিবীর আলোই দেখেনি।সাত মাস বয়সে নীরুর পেটেই সে মারা যায়। পরীর চলে যাওয়ার পর নীরু আর তেমন কারো সাথে কথা বলতো না।বিনা নোটিশে আমার সাথে খুব অভিমান করতো। হুটহাট আবদার করে বসতো। একদিন হলো কি- ভরা পূর্ণিমা রাতে সে আবদার করে বসলো- বটগাছের নিচে বসে জোছনা দেখবে। তার কথা মতো শহরতলী থেকে প্রায় দুই মাইল পথ পায়ে হেঁটে খেয়াঘাটের বটতলায় বসে মধ্যরাত পর্যন্ত আমরা জোছনা দেখেছি। মাঝে মাঝে রাতে ঘুমের মধ্যে নীরু হঠাৎ কেঁদে উঠতো। নীরুর জন্য খুব কষ্ট হতো আমার। ঐদিনগুলোতে নিজেকে খুব অসহায় লাগতো।

পল্টু বাবাই পেটে আসার পরই নীরু পুরোদস্তুর স্বাভাবিক হয়ে যায়। নীল শাড়ি পরে। বারান্দায় বসে প্রায়শই রবীন্দ্র সংগীত গায়। পল্টুকে নিয়ে হাজারো স্বপ্নের নকশী কাঁথা বুনন করে। আমিও গদোগদো হয়ে তার সব প্ল্যানে হুম হুম করি। গাইনি বিশেষজ্ঞ ডাঃ হাসি আহমেদের তত্ত্বাবধানে আছে নীরু। ডাক্তারের পথ্য ও নির্দেশনা খুব মনোযোগ দিয়ে পালন করে সে।নবমির ভাব হলেও ইচ্ছার বিরুদ্ধে রুটিন মাফিক পুষ্টিকর খাবার পানি দিয়ে গিলে খায়। কার কাছে যেন শুনেছে- ভালো খাবার আর মায়ের হাসিখুশি থাকার উপর নির্ভর করে পেটের শিশুর বিকাশ। তাই সে সবসময় হল্লা করে ঘরটাকে মাথায় তুলে রাখে। আমার কাছেও ঘরটা স্বর্গের মতোই ঠেকে।

সারাদেশ লকডাউন। করোনা নামক এক অদৃশ্য যমদূত পুরো বিশ্বকে শাসন করছে। প্রতিদিনই হাজারো লাশের সারি পড়ছে। একদিন ভোরে নিরুর ডাকে আমার ঘুম ভাঙে। পেটটা দু'হাতে চেপে ধরে বললো-পেটে ব্যথা খুব হচ্ছে। বুঝতে বাকি রইলো না যে, নীরুর প্রসববেদনা উঠেছে। নীরুর মা ও তার বড়বোন খবর পেয়েই সাথে সাথে চলে এসেছে। সবকিছু স্বাভাবিক।নীরুও বেশ সুস্থ। প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ধাত্রী আতুড়ঘরে প্রস্তুতি সম্পন্ন করে রেখেছেন। এদিকে আমি পল্টুর কান্নার আওয়াজ শোনার জন্য আঁতুড়ঘরের দরজায় কান পেতে রইলাম। ছোটভাই আতিক আযান দেয়ার জন্য অযু করে এসেছে। ডাক্তার নীরুর শরীরে স্যালাইন ও ইনজেকশন পুশ করার কিছুক্ষণ পরই পল্টু পৃথিবীর আলোয় আসলো। কিন্তু কোনো কান্না করছে না। নীরুর মা দরজা খুলেই কান্না শুরু করলো। পল্টু বাবাই শ্বাস নিতে পারছে না।আগে থেকেই এম্বুল্যান্স বলা ছিলো। এম্বুল্যান্সে করে আমরা এক হাসপাতাল থেকে আরেক হাসপাতালে ছুটছি। প্রাইভেট হাসপাতালের দরজায়ও লেখা Closed. আমার জীবনের বিনিময়ে হলেও পল্টুকে সুস্থ করে দেয়ার জন্য আল্লাহর কাছে ভিক্ষা চাচ্ছিলাম। পরীর মৃত্যুর পর নীরুর যে মুখটা দেখেছিলাম, সেই মুখটাই বারবার আমার চোখের সামনে ভেসে উঠছে। এবার পল্টুর কিছু হলে নিরুকে বুঝি আর বাঁচানো যাবে না।

অবশেষে সরকারি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ইমার্জেন্সিতে একজন ডাক্তারকে পেলাম। তিনি সবকিছু দেখে সরি বলে চলে গেলেন। বিশ্বাস করুন- আমার চোখ থেকে একফোঁটা জলও গড়ায়নি। বাড়ি ফেরার পুরোটা পথ আমি পল্টু বাবাইকে দেখছিলাম। মন ভরে দেখছিলাম।আসলে আমি পল্টুকে দেখছিলাম না, দেখছিলাম নীরুকে। নীরুর পুরো সত্তা পল্টুর গালে খেলা করছিলো!

আমাদের বকুলতলায় পল্টুর কবর খোঁড়া হয়েছে। সাদা কাফনে মোড়ানো পল্টু বাবাই আমার কোলে ঘুমাচ্ছে। নীরুর সামনে কান্না লুকাতে গিয়ে আমার মাথার পেছনটা ব্যথায় ছিঁড়ে যাচ্ছে যেন। নিরুকে বাম হাতে আমার বুকে চেপে ধরেছিলাম। ডান হাতে ধরে রেখেছি আমাদের পল্টুকে। পল্টু ঘুমাচ্ছে। পল্টুর লকলকে আঙুল ধরে নীরু ডাকছে , 'বাবাই রে, এবার আমার কোলে আয়। এই দুষ্টু তোকে আর ঘুমাতে হবে না। জানিস-তোর জন্য আমি অনেকগুলো বল কিনেছি,গাড়ি কিনেছি। আয় আমরা খেলবো। কত রাত না ঘুমিয়ে আমি তোকে শুনাবো বলে অনেকগুলো কিচ্ছা শিখেছি। বেশ ক'টা রাইমস্ শিখেছি। বাবাকে এবার ছাড়। আমার কোলে আয় সোনা।'


তারপর নীরুর জ্ঞান ফিরে আসে দুদিন পর। গত চার মাস ধরে সে খুব মানসিকভাবে অসুস্থ আছে। মনোরোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইসরাত জাহানের পরামর্শে তাকে পল্টুর মতো একটা পুতুল কিনে দিয়েছি। নীরু সন্তান প্রসব করলেও সে মা হতে পারেনি। বিশ্বাস করুন- নীরু নিঃসন্তান নয়। সে বন্ধ্যা নয়।এইযে আপনারা যেই পুতুলটা দেখছেন, আসলে সেটা পুতুল নয়। ও আমাদের পুতুল পুতুল পল্টু বাবাই।

 

সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার
মাধবপুর, হবিগঞ্জ।

ডিএসএস/ 

Header Ad
Header Ad

সত্যি কি থাপ্পড় মেরেছিলেন শাহরুখ, ৯ বছর পর মুখ খুললেন হানি সিং

শাহরুখ খান ও হানি সিং। ছবি: সংগৃহীত

কয়েক বছর আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ঘটনায় দাবি করা হয়েছিল, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে একটি অনুষ্ঠানের সময় হোটেল রুমে পাঞ্জাবি সংগীতশিল্পী হানি সিংয়ের ওপর চড়াও হয়েছিলেন বলিউড বাদশাহ শাহরুখ খান।

সেই সময় গুঞ্জন ছিল, শাহরুখ খান এত জোরে চড় মারেন যে হানি সিং গুরুতর আহত হন। এমনকি তাঁর কপাল ফেটে রক্তক্ষরণ হয়, এবং সে কারণেই তিনি সেদিন মঞ্চে পারফর্ম করতে পারেননি। বলিউড মহলে ঘটনাটি নিয়ে তখন বেশ আলোচনা হয়েছিল।

তবে, দীর্ঘ ৯ বছর পর, অবশেষে হানি সিং নিজেই ভাঙলেন নীরবতা। সম্প্রতি ওটিটিতে মুক্তি পাওয়া তাঁর জীবনকাহিনিভিত্তিক একটি তথ্যচিত্রে গায়ক এই বিতর্কিত ঘটনার আসল সত্য তুলে ধরেছেন। তিনি স্পষ্ট করেছেন যে, আসলে সেদিন কী ঘটেছিল এবং কীভাবে সেই সময়কার গুজব বাস্তবতাকে মিথ্যে রূপে উপস্থাপন করেছিল।

হানি সিং বলেন, বলিউড কিং খান কখনই আমার গায়ে হাত তুলবেন না। উনি এমন মানুষই নন। আমাকে খুবই ভালোবাসেন বাদশাহ। তিনি বলেন, আমাদের মধ্যে দাদা-ভাইয়ের সম্পর্ক। তাই শাহরুখ আমাকে মেরেছে, সেটি একেবারেই মিথ্যা কথা।

এ গায়ক বলেন, আসলে সেদিন আমার মঞ্চে উঠতে ইচ্ছে করছিল না। মনে হচ্ছিল— মঞ্চে উঠলেই মরে যাব। তাই প্রথমে হোটেলের রুমে ঢুকে মাথার সব চুল কেটে ফেললাম। তারপর নিজের মাথায় একটা কফি মাগ ভাঙলাম। এতেই আহত হই। এসব করেই সেদিনের শো আটকে ছিলাম।

হানি সিংয়ের এই বক্তব্যকে সমর্থন করেছেন তার বোনও। তিনি বলেন, এ ঘটনার পরই মাথায় রক্ত নিয়ে ফোন করে হানি। আমরা তো খুবই ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম। এর নেপথ্যে শাহরুখের কোনো দোষ নেই।

Header Ad
Header Ad

মেয়ে থেকে ছেলেতে রূপান্তর, বগুড়ার শ্রাবণী এখন শ্রাবণ

বগুড়ার শ্রাবণী এখন ওমর ফারুক। ছবি: সংগৃহীত

বগুড়ার ধুনট উপজেলার সরুগ্রাম পূর্বপাড়া এলাকায় বিরল এক ঘটনা ঘটেছে। শ্রাবণী আক্তার খুশি (১৫) নামের এক ছাত্রী মেয়ে থেকে ছেলে হিসেবে রূপান্তরিত হয়েছেন। এ খবর ছড়িয়ে পড়ার পর থেকেই এলাকাজুড়ে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। উৎসুক জনতা ভিড় জমাচ্ছে তার বাড়িতে।

শ্রাবণী স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী। তিনি খোকন মিয়ার বড় মেয়ে।

পরিবার সূত্রে জানা গেছে, প্রায় এক বছর ধরে শ্রাবণীর আচরণে ছেলেদের মতো বৈশিষ্ট্য দেখা যাচ্ছিল। বিষয়টি নিয়ে সন্দেহ দেখা দিলে তার পরিবার নিয়মিত ডাক্তারি পরীক্ষা করায়। ছয় মাস ধরে চলা মেডিকেল পরীক্ষার পর নিশ্চিত হওয়া যায় যে, শ্রাবণী শারীরিকভাবে একজন ছেলেতে রূপান্তরিত হয়েছেন।

রূপান্তরের পর তার নতুন নাম রাখা হয়েছে ওমর ফারুক শ্রাবণ। শ্রাবণ নিজেও এই পরিবর্তন মেনে নিয়েছেন। তিনি বলেন, মেয়ে থেকে ছেলেতে রূপান্তরিত হওয়ায় আমার কোনো দুঃখ নেই। এখন আমি বাবার কাজে সহযোগিতা করতে পারব।

শ্রাবণের বাবা খোকন মিয়া জানান, মেয়ের আচরণ ও শারীরিক গঠনে পরিবর্তন লক্ষ্য করার পর থেকে আমি নিয়মিত ডাক্তারি পরীক্ষা করিয়েছি। অবশেষে বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) ডাক্তারি রিপোর্টে জানা যায়, আমার মেয়ে একজন ছেলেতে রূপান্তরিত হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, মুরুব্বিদের পরামর্শে শ্রাবণীকে ছেলেদের পোশাক পরিয়ে মাথার চুল কেটে নাম পরিবর্তন করা হয়েছে। এখন থেকে সে ওমর ফারুক শ্রাবণ নামে পরিচিত।

খোকন মিয়া বলেন, আমার তিন মেয়ে ছিল। ছেলে না থাকায় সমাজের নানা কথা শুনতে হয়েছে। কিন্তু আমার বড় মেয়ে ছেলে হিসেবে রূপান্তরিত হওয়ায় আমি ও আমার পরিবার অত্যন্ত খুশি।

Header Ad
Header Ad

বাড়ি ফেরার পথে সড়কে ঝরে গেল বাবা-ছেলের প্রাণ

দুর্ঘটনা কবলিত মোটরসাইকেল। ছবি: সংগৃহীত

টাঙ্গাইলের মধুপুরে বাড়ি ফেরার পথে দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে বাবা-ছেলের মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (২১ ডিসেম্বর) বিকালে উপজেলার মহিষমারা ইউনিয়নের আশ্রা বাজার সংলগ্ন স্থানে এ ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- উপজেলার আশ্রা গ্রামের কাঠ ব্যবসায়ী বাবা মজিবুর রহমান (৫৮) এবং তার বড় ছেলে জাহিদ (২৭)।

স্থানীয় প্রত্যক্ষদর্শী রুবেল মিয়া বলেন, বাবা ও ছেলে দুইজনে মিলে আশ্রা বাজার থেকে মোটরসাইকেলযোগে বাড়ি ফেরার পথে আশ্রা বাজারের পশ্চিম পাশে পৌঁছলে একটি অটোরিকশাকে সাইড দিতে গেলে বিপরীত দিক থেকে আসা অপর একটি মোটরসাইকেলের সাথে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই বাবা ও ছেলের মৃত্যু হয়। পরে পুলিশকে খবর দেওয়া হয়।

এ বিষয়ে মধুপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এমরানুল কবির জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়। পরে তারা মরদেহ উদ্ধার করে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে স্বজনদের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সত্যি কি থাপ্পড় মেরেছিলেন শাহরুখ, ৯ বছর পর মুখ খুললেন হানি সিং
মেয়ে থেকে ছেলেতে রূপান্তর, বগুড়ার শ্রাবণী এখন শ্রাবণ
বাড়ি ফেরার পথে সড়কে ঝরে গেল বাবা-ছেলের প্রাণ
ছাত্রলীগ নেতা মুক্তাদির শিক্ষার্থীদের হাতে আটক, থানায় সোপর্দ
এ দেশে মেজরিটি–মাইনরিটি বলে কিছু নেই: জামায়াতের আমির
আজ বছরের দীর্ঘতম রাত, সবচেয়ে ছোট দিন আগামীকাল
রাজনীতিবিদকে বিয়ে করতে চান ফারজানা সিঁথি
গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা পেয়েছে কমিশন
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও আহতদের প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ
পাকিস্তানে জঙ্গি হামলায় ১৬ সেনা নিহত
বাধ্যতামূলক অবসরপ্রাপ্ত সচিব ইসমাইল বিমানবন্দরে গ্রেপ্তার
হামজাকে নিয়ে যা বললেন বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল
বহু ভাষা, বহু সংস্কৃতি, বহু ধর্মের বিকাশে কাজ করতে চায় কমিশন: ফারুকী
অবৈধ অনুপ্রেবেশের অভিযোগে ত্রিপুরায় শিশুসহ ৬ বাংলাদেশি গ্রেফতার
টাঙ্গাইলে বাস-সিএনজির সংঘর্ষ: নিহত ২
চাঁদাবাজদের তালিকা তৈরি, দুদিনের মধ্যে অভিযান: ডিএমপি কমিশনার
আসাদের নিরাপত্তা বাহিনী সিরিয়ার নতুন সরকারের কাছে অস্ত্র জমা দিচ্ছে
দেশের সার্বভৌমত্ব আর গণতন্ত্র বিএনপির কাছে নিরাপদ: টুকু
গত ১৫ বছরে নানকের সম্পত্তি ফুলে ফেঁপে ওঠেছে ৩০ গুণ
দেশের বৃহত্তম রেলসেতুতে বঙ্গবন্ধুর নাম বাতিল হচ্ছে