বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

প্রথম ভালোবাসা ও মনের অনুভূতি

কৈশোরকাল মানুষের জীবনের একটা শ্রেষ্ঠ সময়। কারণ সেইসময়ের স্মৃতিগুলো কখনো ভুলা যায়না। কৈশোরের সোনালী দিনের স্মৃতিগুলো স্মরণ করে, একজন মানুষ তার জীবনের বাকি সময়টুকু অতিবাহিত করে সুখে কিংবা দুঃখ অন্তরে রোপণ করে। কৈশোরের সেই সোনালী দিনের স্মৃতিগুলোর মাঝে একটি স্মৃতি জর্জরিত সেটি হচ্ছে প্রথম প্রেম বা ভালোবাসা যা কেউই ভুলতে পারেনা। (বিশেষ করে ছেলেরা)

ভালোবাসা মানেই সমর্পণ ভালোবাসা মানেই বিসর্জন। ভালোবাসা মানে শুধু দেহের বা রুপের আকর্ষণ নয়, ভালোবাসা মানে সম্মান,শ্রদ্ধা, বিশ্বাস ও ভরসা। একজন সত্যিকারের ভালোবাসার মানুষ খুঁজে পাওয়া অনেক কঠিন ব্যাপার। আমি এই কথা বললাম কারণ আমাদের বর্তমানের ভালোবাসা মানে শুধুই যে দেহের লালসা আর কিছু নয়। কিন্ত তাবলে যে সত্যিকারের ভালোবাসা তৈরি হয়না এই কথা আমি বলবনা কারণ আমার প্রেমের ঘটনা শুনে আপনারা এমনিতেই বুঝতে পারবেন যে সত্যি কারের অর্থে ভালোবাসা কাকে বলে।

সময়টা ঠিক ২০১৬ সাল আমি নবম শ্রেণীতে ভর্তি হয়েছি। আমি পড়াশোনায় বেশ ভালো, এককথায় স্কলার ছিলাম। গত কয়েক দিন আগে অষ্টম শ্রেণীর বোর্ড পরীক্ষায় আমি আমাদের জেলার মধ্যে ১ম স্থান অর্জন করেছি। কিন্ত হঠাৎ আমার বাবার অপসারণের কারণে আমাদের ও তার সঙ্গে যেতে হলো। আমার ফলাফল ভালো হবার কারণে সহজেই ভালো স্কুলে ভর্তি হলাম। আমার ফলাফল যেহেতু ভালো সেই হিসেবে আমি নতুন স্কুলে প্রথম স্থান অর্জন করি। ঠিক আমার পরে যার স্থান সেও খুব মেধাবী তার চেহারা মনমুগ্ধময় আমার জন্যে যে তার প্রথম স্থান অর্জন  করা হলোনা তাহ একটু
রাগ করেছে আমার ওপর, ওর চেহারাটা দেখেই বুঝলাম। আমাদের প্রতিদিন নিয়মিত শ্রেণী কার্য পরিচালনা করা হতো। তাই আমরা আমাদের পঠ্য বইতেই বেশি মনোযোগ দিতাম। আমার ওকে অনেক ভালো লাগতো কিন্তু ওকে বলবার সাহস আমার ছিলনা।

আমার পড়াশোনা খুব ভালোভাবেই চলছিল কিন্ত আমার অংকে কিছু সমস্যা দেখা দিল তাই আব্বু নিজের এক বন্ধুর বাসায় অংকের টিউশন ঠিক করলেন। আমিও সেই টিউশনে প্রতিদিন যেতে লাগলাম কিছুদিনের মধ্যেই আমার অংকের সমস্যা আর দেখা দিল না এবং সকল অংকের সমাধান সহজে এবং দ্রুত করায় আমি খানে সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করতে শুরু করলাম এবং গর্বের পাত্র হয়ে গেলাম। আমার সবচেয়ে ভালো লাগলো যখন টিউশনে আসল মিম যাকে আমি নিজের মনের ভেতর জায়গা দিয়ে ফেলেছি। আমার প্রশংসা শয়ন করে ওর রাগ আরো বেড়ে গেল। আমি একদিন ওর কাছে থেকে একটা কলম চাই ও আমাকে কলমটা তো দিলোইনা বরং অপমান করে বলল 'তুমি আমার শত্রু, তুমি এখানে থেকে যাও তোমাকে আমার সহ্য হচ্ছে না” আমার মনে হলো যাকে আমি মনে মনে পছন্দ
করি ও কেমনে আমার সাথে এইভাবে কথা বলতে পারে। আমার অনেক কষ্ট হয়েছিল সেদিন। পরবর্তী দিনে আমি আর ওর সাথে কথা বলার চেষ্টা করিনা। আমার বন্ধুর নাম আহসান সে আমার প্রকৃত বন্ধু ওর সাথে আমি আমার পছন্দের কথা ভাগাভাগি করেছিলাম তাই ও আমার অপমানের কথা শুনে মিমকে গিয়ে বলল, তুমি যাকে অপমান করেছ সে তোমাকে ভালোবাসে তাই তোমার সাথে কথা বলার চেষ্টা করছিলো কিন্তু তুমি ওকে অপমান করেছ। আর ও কখনো তোমার সাথে কথা বলার চেষ্টা করবেনা, ওর পক্ষ হয়ে আমি তোমাকে স্যরি বলতে এসেছি। আহসানের কথা শুনে ও মনে মনে কষ্ট পেলো। পরেরদিন স্কুলে প্রথম সে আমার সাথে কথা বলার চেষ্টা করেছে কিন্ত আমি ওর সাথে কথা বললাম না চলে গেলাম বাসায়। একটু পরে টিউশনে গেলাম এখানে মিম আমার সাথে কথা বলার চেষ্টা করছে কিন্ত আমি ওকে উপেক্ষা করছি এক সময় মিম ও বিরক্ত হয়ে আর কথা বললো না। আমি মনে করলাম ও হয়তো নিজের ভুল বুঝতে পেরেছে তাই কথা বলার চেষ্টা করছে। পরবর্তী সময়ে আমি আমার স্কুল লাইব্রেরীতে বসে বই পড়ছি হঠাৎ মাহি (মিমের বান্ধবী) এসে বললো যে মিমের  এক অটোরিকশা এসে মেরে দিয়েছে, আমার পায়ের তলার মাটি সরে গেল এই খবরটি শুনবার পরে দৌড়ে গেলাম হাসপাতালে গিয়ে দেখি ওর বাম পায়ে ও কোমরের দিকে ব্যান্ডিস লাগানো। মিম পুরো দুদিন অজ্ঞান ছিলো আমিও এই দুদিন ওর কাছেই ছিলাম।

তাই আচ্ছা এই নাও আই লাভ ইউ ভেরি ভেরি মাচ বলে দিলাম। মিম অসুস্থ অবস্থায় মনে হয় লজ্জা পেয়েছে। অতঃপর কিছু দিন পর ও সুস্থ হয়ে গেল এবং আমি ওকে নিয়ে প্রথম বার বেড়াতে বের হলাম ওকে আমি রমনা পার্কে নিয়ে গেলাম এবং অনেক সুন্দর একটা মুহূর্ত কাটালাম। অবশেষে সন্ধ্যা ৬ টায় ওকে বাড়িতে রেখে যাওয়ার সময় মিম আমাকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরে বললো - 'তুমি আমার জীবনের এক গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়েগেছো।' আর আমিও ওকে বললাম যে আমি তোমার জীবনের এক গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়েছি কিন্ত তুমি যে আমার জীবন হয়ে গেছো। এই কথা শুনে আমরা
দুজনেই দুজনের সামলাতে না পেরে প্রথম আমরা চুম্বন করি আর এইভাবেই ৪ বছরের সম্পর্ক এখনো আমরা টিকিয়ে রাখতে সক্ষম হয়েছি। ওকে বাড়িতে রেখে আমিও আমার বাসার উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম। (আমার নাম হচ্ছে ইসমাহল আপনাদের বলাই হয়নি)। এইভাবেই, আমার প্রথম ভালোবাসা আমার মনে জাগ্রত হয়ে আছে এবং আমার অন্তরে সুগন্ধির ন্যায় ছড়িয়ে আছে।

আমার জীবনের প্রথম প্রেম এইটা আমার কাছে এক অনন্য অনুভূতির সৃষ্টি করেছিল। আমাদের তথা মিম ও ইসমাইলের ভালোবাসা আস্তে আস্তে এক অনন্য রুপ ধারণ করে। আমরা একে ওপরের সাথে কথা বলার জন্য সবসম্য চেষ্টা করি। কন্ত আমাদের সামনে যে বোর্ড পরীক্ষা এটাও আমাদের মনে ছিল এবং আমরা ভালোবাসার সাথে সাথে পড়াশোনা করে খুব ভালো ফলাফল অর্জন করি। তাই আমার জীবনের এই মুহূর্তটা উপভোগ করে আমি ভালোবাসার এক নতুন রুপ দিতে চাই তা হলো-

মনে কষ্ট বুকে ব্যথা,
চোখের জল ফেলতে মানা
হাজার কষ্ট চেপেও হাসা,
তাকেই বলে সত্যিকারের ভালোবাসা।

ভালোবাসার গল্পে আমার সবচেয়ে বেশি সাহায্য করেছিল আমার বন্ধু আহসান শুধু আমার ক্ষেত্রেই নয় আমাদের দেশে ভালোবাসা অর্জনের পেছনে একটা বন্ধুর অবদান অবশ্যই থাকবে আবার একটা সুন্দর ও মনোরম ভালোবাসার সম্পর্ক বিচ্ছেদের পেছনেও একজন বন্ধুরই হাত থাকে তাহলে আমাদের উচিত একজন প্রকৃত বন্ধু খুঁজে বের করা যে আপনাকে সহযোগিতা করব, আপনার দুর্বলতার ফয়দা নিবে না। তাই আমার কাছে মনে হয় যে দ্বিধাহীন ভালোবাসা মূল্যহীন কারণ দ্বিধা না থাকলে ভালোবাসা কখনোই সার্থকতা লাভ করতে পারে না। অবশেষে আমি এইটা বলছি যে ভালোবাসা সহজেই কেউ পেয়ে যায় তাহলে এই ভালোবাসা তার কাছে সস্তা এবং মূল্যহীন।

কাছে আসাই শুধু ভালোবাসা না ভালোবাসা মানে দূরে থেকেও মে সবসময় কাছে থাকবে এবং সর্বদা মনে জাগ্রত থাকবে এইভাবে আমরা ভালোবাসব এবং ভালোবাসার আসল অর্থ জানার চেষ্টা করব আর সবচেয়ে বড় কথা কাউকে ভালোবাসতে সাহায্য করব আমার বন্ধু আহসানের মতো তাহলে এই পৃথিবী ভালোবাসায় পরিপূর্ণ হয়ে উঠবে।

 

ডিএসএস/ 

Header Ad

সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। ছবি: সংগৃহীত

সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপন উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে যোগ দিতে সেনানিবাসস্থ সেনাকুঞ্জের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে গুলশানের বাসভবন ফিরেজা থেকে রওয়ানা হয়েছেন সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী।

এর আগে বুধবার (২০ নভেম্বর) বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান সাংবাদিকদের জানান সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে সেনাকুঞ্জের অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া।

২০১০ সালের ১৩ নভেম্বর খালেদা জিয়াকে তার পরিবারের দীর্ঘ ৪০ বছরের স্মৃতি বিজড়িত ঢাকা সেনানিবাসের শহীদ মইনুল রোডের বাড়ি থেকে এক কাপড়ে টেনে হিঁচড়ে জবরদস্তি করে বের করে দেয়া হয়েছিল। আজ সেই সেনানীবাসের সেনাকুঞ্জে যাবেন তিনি।

এদিকে ২০১৮ সালের পর এই প্রথম বিএনপি চেয়ারপারসন প্রকাশ্য কোনো কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করবেন। এর আগে তিনি ২০১৮ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি সবশেষ সিলেট সফর করেন। এছাড়া ২০১২ সালে সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে সেনাকুঞ্জের অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছিলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া।

এর আগে গত মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) রাতে সেনাবাহিনীর চিফ অব জেনারেল স্টাফ লে. জেনারেল মিজানুর রহমান শামীম এবং সশ্বস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লে. জেনারেল এএসএম কামরুল আহসান আমন্ত্রণপত্রটি বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে পৌঁছে দেন।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য অধ্যাপক এ জেড এম জাহিদ হোসেন অমন্ত্রণের বিষয়টি সাংবাদিকদের নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, উনারা সস্ত্রীক বাসায় এসে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে আমন্ত্রণপত্র দিয়ে গেছেন।

এদিকে, খালেদা জিয়া ছাড়াও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ স্থায়ী কমিটির সদস্যসহ সিনিয়র ২৬ জন নেতাও সশ্বস্ত্র বাহিনী দিবস অনুষ্ঠানের আমন্ত্রণ পেয়েছেন। ২০০৯ সালের পর এবারই প্রথম বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকেও আমন্ত্রণ জানানো হলো।

Header Ad

সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না

জহিরুল ইসলাম খান পান্না (ইনসটে: শেখ হাসিনা)। ছবি: সংগৃহীত

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মুখে ভারতে পালিয়ে যাওয়া সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন বেসরকারি সংস্থা আইন ও সালিশ কেন্দ্রের চেয়ারপার্সন এবং সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী জহিরুল ইসলাম খান পান্না (জেড আই খান পান্না)।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সাবেক অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল মেহেদী হাছান চৌধুরীর জামিন স্থগিত নিয়ে সাংবাদিকের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।

পরে গণমাধ্যমের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে জেড আই খান পান্না বলেন, আজ আদালতে নিয়মিত শুনানির সময় কেউ একজন জানতে চান যে, আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে (আইসিটি) আমি কারও পক্ষে লড়ব কি না। তখন আমি বলেছি, সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষেই লড়ব।

অতীতে আপনি শেখ হাসিনা সরকারের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের সমালোচনা করেছেন। এখন তার পক্ষে লড়তে চাইছেন। এটি আপনার আগের অবস্থানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক কি না?

উত্তরে জেড আই খান পান্না বলেন, অবশ্যই সাংঘর্ষিক। কিন্তু প্রত্যেক মানুষের আইনি সুবিধা পাওয়ার অধিকার আছে। মানবিক দিক বিবেচনা করেই আমি শেখ হাসিনার পক্ষে লড়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছি। তবে আমি যেকোনো অপরাধের শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদণ্ডের বিপক্ষে।

Header Ad

নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন

এ এম এম নাসির উদ্দীন। ছবি: সংগৃহীত

সাবেক সচিব এ এম এম নাসির উদ্দীনকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে মন্ত্রিপরিষদ সচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদের সই করা এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, অবসরপ্রাপ্ত সচিব জনাব এ এম এম নাসির উদ্দীন-কে প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহবুদ্দিন।

অন্য একটি প্রজ্ঞাপনে চার কমিশনারের নিয়োগের বিষয়টিও জানানো হয়।

চার কমিশনার হলেন:

১. মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার, অতিরিক্ত সচিব (অবসরপ্রাপ্ত)

২. আবদুর রহমানেল মাসুদ, জেলা ও দায়রা জজ (অবসরপ্রাপ্ত)

৩. বেগম তাহমিদা আহমেদ, যুগ্ম সচিব (অবসরপ্রাপ্ত)

৪. ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবুল ফজল মোহাম্মদ সানাউল্লাহ (অবসরপ্রাপ্ত)।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত
সাবেক এমপি শাহজাহান ওমরের বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
১২ বছর পর সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
ধামরাইয়ে শ্রমিকবাহী বাস-ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ৪
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ, বিশেষ মোনাজাতের মধ্যদিয়ে কর্মসূচি শুরু
সেন্টমার্টিনে যেতে নিবন্ধনসহ যা করতে হবে পর্যটকদের
সিটি কলেজ অন্যত্র সরিয়ে নেওয়াসহ ৯ দাবি ঢাকা কলেজ কর্তৃপক্ষের
ট্রাইব্যুনাল চাইলে বিচার কাজের অডিও ভিজ্যুয়াল প্রচার করতে পারবে