শুক্রবার, ১১ এপ্রিল ২০২৫ | ২৮ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

ছাত্রবন্ধু প্রকৌশলী আবদুল আজিজ

লেখা ও ছবি : নাহিদ হাসান

জন্ম তার ঢাকার নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজার উপজেলার দুপ্তারা ইউনিয়নের মৌলভী পাড়া গ্রামে। আবদুল আজিজের বাবা সরকারি ব্যাংকার ছিলেন। তিনি বদলী হতেন বলে ছেলে পড়েছেন বাংলাদেশের বিভিন্ন স্কুলে। এসএসসি এইচএসসি’র পর বিএসসি ইন ইঞ্জিনিয়ারিং।
জীবনের শুরু তার সরকারী চাকরিতে। পিএসসি (সরকারী কর্ম-কমিশন)তে উত্তীর্ণ হয়ে রেলওয়ের প্রকৌশলী হিসেবে। চট্টগ্রামে চাকরি করেছেন। তবে উদ্যমী ও কর্মতৎপর তরুণ আবদুল আজিজের অনেক গুণ। কাজের অবসরে নানা কিছু খেয়াল করেছেন। অনেকের সঙ্গে মিশেছেন। দেখেছেন, অনেক ছোট প্রতিষ্ঠান ভালো করলেও দক্ষ জনবল তৈরির অভাবে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। ফলে পুরো বাংলাদেশেই শিল্পখাতের বিকাশ ঘটছে না। অর্থনৈতিকভাবে মুখ থুবড়ে পড়ছে। ভালো করা অনেক প্রতিষ্ঠানও বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। এই নিয়ে নানাভাবে ভাবতে, ভাবতে দেশের জন্য কিছু করবেন বলে সরকারী ভালো এবং আরামের চাকরি ছেড়ে দিয়ে নতুন জীবন শুরু করলেন আবদুল আজিজ। তার স্বপ্ন হলো, ‘আমি দেশের কল্যাণে কাজ করব ও বাংলাদেশের অথনীতিতে অবদান রাখব’। দেশের রিজার্ভ মানি রক্ষা ও বিদেশী জনশক্তি নয়, বাংলাদেশের তরুণ জনশক্তিকে শিক্ষিত এবং দক্ষ করে তুলতে কাজ শুরু করলেন। নানা পরিকল্পনা গড়ে মাঠে নামলেন।
এই জীবনের শুরু হলো প্রকৌশলী আবদুল আজিজের একটি বাইং হাউজ দিয়ে। চাকরির জমানো টাকাই তার সম্বল হলো। তবে সেখানেও জীবনের ভাবনা মিলে গেল তার। দক্ষ জনবল না থাকায় তিনি বড় ধরণের লসে পড়লেন। তবে থেমে পড়লেন না হার না মানা, কোনো ধরণের মাদক ও বাজে কাজে আক্রান্ত না থাকা আবদুল আজিজ। এর মধ্যে তার পড়ালেখার ভুবনের প্রতি অনুরাগ আরো অনেক বেড়েছে। ভেবে দেখলেন ও জানলেন কাজ করতে গিয়ে, আমাদের দেশের কারিগরি শক্তি পিছিয়ে আছে। ফলে নানাভাবে চেষ্টা করে ২০০৮ সালে নামলেন তিনি। ‘ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ফ্যাশন টেকনোলজি (এনআইএফটি)’ নামের বিখ্যাত প্রতিষ্ঠানটি তারই হাতে গড়া। অনেক কষ্ট করে আজকের অবস্থানে নিয়ে এসেছেন প্রকৌশলী আবদুল আজিজ। তারা কাজ করছেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে। এখনো এনআইএফটি তাদের সার্টিফিকেটে ভালোভাবে চলে। এখানে তার অবদান হলো গার্মেন্ট ও টেক্সটাইলের তিন বছর মেয়াদী কোর্সগুলো চালু। আছে সার্টিফিকেট ও ডিপ্লোমা। আমিষের অ্যাগ্রো বা কৃষিজাত খামার আছে এখন তার। আছে অটোমোবাইলে বিনিয়োগ। নিজে একটি সফটওয়্যার কম্পানিও খুলেছেন। আছে ‘টেস্টি’ ও ‘সতেজ’ নামের ফুড প্রসেসিং ব্যান্ড। ‘মেট্রো সুপার শপ’র মালিক তিনি। গণমাধ্যম গড়েছেন ‘অধিকার’ অনলাইন, ইন্টারনেট টিভি ও দৈনিকের মাধ্যমে। আবাসনেও আছেন। ‘সোনারগাঁও ইউনিভাসিটি’ নামের বাংলাদেশে অন্যতম বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়টির তিনি উদ্যোক্তা ও ভাইস চেয়ারম্যান। ‘এনআইইটি (ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি)’ নামের কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের অধীনে গড়া কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি তার। ‘এনপিআই (ন্যাশনাল প্রফেশনাল ইনস্টিটিউট)’ নামের নানা খাতের প্রশিক্ষিত জনশক্তি গড়ার প্রতিষ্ঠানটি গড়েছেন। ‘বিআইএসটি (বিজিআইএফটি ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি)’, ‘এনআইএমটি (ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব মেডিক্যাল টেকনোলজি)’, ‘অগ্রণী মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজ’ ও গাজীপুরের ভাওয়ালের ‘ভিজিএমআই (ভাওয়াল গাজীপুর মেডিক্যাল ইনস্টিটিউট)’ তার প্রতিষ্ঠান। এই শিক্ষা-উদ্যোক্তা কেবল পড়ালেখা ও কাজ শেখান না, তাদের চাকরিও দেন।
কারিগরী খাতে বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান এই উদ্যোক্তা-কর্মী কাজ করতে গিয়ে এই ভুবনের নানা সমস্যা দেখলেন। নিজেও পোহালেন। ফলে কারিগরী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও ছাত্র-শিক্ষকের সমস্যাগুলো সমাধানের জন্য গড়ে তুলেছেন ‘টেকনিক্যাল এডুকেশন কনসোর্টিয়াম অব বাংলাদেশ (টেকবিডি)। তিনি কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি। সুনামের সঙ্গে কাজ করে চলেছেন। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে চলতে হয় বলে তাদের নানা সমস্যা তাকে আক্রান্ত করলো ছাত্র-শিক্ষক-কর্মকর্তা-কমচারীদের মতো। ফলে প্রকৌশলী আবদুল আজিজ গড়ে তুললেন ‘পিয়ানু (প্রফেশনালস ইনস্টিটিউট অ্যাসোসিয়েশন অব ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি)। অন্য প্রতিষ্ঠানগুলোর মতো পিয়ানুতেও তিনি প্রেসিডেন্ট। কভিড-১৯ রোগের আক্রমণের সময় করোনাভাইরাসের মহামারির আমলে ইন্টারনেট ব্যবহার অনেক গুণে বেড়েছিল। তখন তিনি গড়ে তুলেছেন যাছাই.কম। এটি তার সর্বসাম্প্রতিক ইন্টারনেট ভিত্তিক বাণিজ্যকর্ম। তাদের ভুবন ই-ক্যাবের তিনি সামনের নির্বাচনে একজন পরিচালক। মোট নয়জন আসবেন ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের ইলেকশনে। অনলাইন ব্যবসায়ী ও কর্মী ছাত্র, ছাত্রীদের পাশে দাঁড়াবেন তিনি। যেহেতু তার অনেক ছাত্র, ছাত্রী আছে। যারা পড়ালেখার ফাঁকে কাজ করে খায়।

ছবি : সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটিতে সমাবর্তনে ড. মুহম্মদ জাফর ইকবাল ও শিক্ষামন্তী ডা. দীপু মণির সঙ্গে উদ্যোক্তা প্রকৌশলী আবদুল আজিজ।
ওএস।

Header Ad
Header Ad

কুল-বিএসপিএ স্পোর্টস অ্যাওয়ার্ডে বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ মিরাজ, দর্শক পছন্দে সেরা ঋতুপর্ণা

ছবি: সংগৃহীত

২০২৪ সালের কুল-বিএসপিএ স্পোর্টস অ্যাওয়ার্ডে বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ নির্বাচিত হয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের অলরাউন্ডার মেহেদী হাসান মিরাজ। শুক্রবার (১১ এপ্রিল) রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে আয়োজিত জমকালো অনুষ্ঠানে তার হাতে এই পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়।

অন্যদিকে, দর্শক ভোটে সর্বাধিক পছন্দের ক্রীড়াবিদ হিসেবে ‘পপুলার চয়েজ অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করেন নারী সাফ জয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা জাতীয় নারী ফুটবল দলের মিডফিল্ডার ঋতুপর্ণা চাকমা।

এ বছর ‘স্পোর্টস পারসন অব দ্য ইয়ার’ পুরস্কার জয়ের দৌড়ে মিরাজ পেছনে ফেলেছেন ঋতুপর্ণা এবং ২০২৪ প্যারিস অলিম্পিকে কোয়ালিফাই করা আর্চার সাগর ইসলামকে। অপরদিকে, ‘পপুলার চয়েজ’ বিভাগে ঋতুপর্ণা এগিয়ে যান মিরাজ ও উদীয়মান পেসার নাহিদ রানাকে ছাড়িয়ে।

 

ছবি: সংগৃহীত

১৯৬৪ সাল থেকে ক্রীড়াবিদদের স্বীকৃতি জানিয়ে আসা দেশের সবচেয়ে প্রাচীন ক্রীড়া সাংবাদিকদের সংগঠন বাংলাদেশ স্পোর্টস প্রেস অ্যাসোসিয়েশন (বিএসপিএ) এবছর ১৫টি বিভাগে মোট ১৩ ব্যক্তি, দল ও সংস্থাকে সম্মাননা দেয়। সংগঠনের সভাপতি রেজওয়ান উজ জামান রাজিবের সভাপতিত্বে আয়োজিত অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং স্কয়ার টয়লেট্রিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক অঞ্জন চৌধুরী।

পুরস্কার গ্রহণ করে মিরাজ বলেন, “বিএসপিএকে ধন্যবাদ প্রতি বছর এমন আয়োজনের জন্য। এটা আমাদের খেলোয়াড়দের জন্য অনুপ্রেরণার উৎস।” ভুটানে লিগ খেলায় ব্যস্ত থাকায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে না পারলেও ভিডিও বার্তায় ঋতুপর্ণা জানান, “এই সম্মান আমাকে আরও ভালো করার অনুপ্রেরণা দেবে।”

Header Ad
Header Ad

রাজধানীর ওয়াসার পানিতে কিলবিল করছে পোকা, মগবাজার-মধুবাগে তীব্র ভোগান্তি

রাজধানীর ওয়াসার পানিতে কিলবিল করছে পোকা। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর মগবাজার ও মধুবাগসহ বিভিন্ন এলাকায় ওয়াসার পানিতে পোকা ও ময়লার উপস্থিতি নিয়ে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন বাসিন্দারা। ট্যাপের পানি দুর্গন্ধযুক্ত ও অস্বচ্ছ হওয়ায় তা রান্না, গোসল ও দৈনন্দিন কাজে ব্যবহার করতে গিয়ে নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন অনেকে।

এলাকাবাসীর অভিযোগ, বাসার পানির ট্যাঙ্ক একাধিকবার পরিষ্কার করেও মিলছে না সমাধান। ওয়াসার সাপ্লাই পাইপ থেকেই এই সমস্যার উৎপত্তি বলে মনে করছেন তারা।

মধুবাগ এলাকার এক বাসিন্দা বলেন, “এই পানি দিয়ে রান্না ও গোসল সম্ভব না। আমাদের বাসার শিশুরা পানি খেতেই চায় না। বাধ্য হয়ে পাম্প থেকে পানি এনে ব্যবহার করতে হচ্ছে।” আরেকজন জানান, “ট্যাঙ্ক পরিস্কার করলে প্রথমে কিছুদিন ভালো থাকে, তারপর আবার পোকা দেখা দেয়।”

বিকল্প না থাকায়, অনেকেই ট্যাপের মুখে কাপড় বেঁধে পানি ব্যবহার করছেন। কিন্তু তারপরও পেটের অসুখ ও চর্মরোগের প্রকোপ বাড়ছে বলেও জানান স্থানীয়রা।

এই অভিযোগের প্রেক্ষিতে ঢাকা ওয়াসার তিনজন কর্মকর্তা মধুবাগ এলাকায় পরিদর্শনে যান এবং কয়েকটি বাসা থেকে পানি সংগ্রহ করে পরীক্ষায় পোকা পাওয়ার কথা স্বীকার করেন। তবে দায় চাপান ট্যাঙ্ক ঠিকমতো পরিষ্কার না করাকে। ওয়াসার উপসহকারী প্রকৌশলী তৌফিক আহমেদ চৌধুরী বলেন, “লাইনের পানি পরিষ্কার। ট্যাঙ্ক যদি নিয়মিত পরিষ্কার করা হয়, তাহলে এ সমস্যার স্থায়ী সমাধান হবে।”

তবে এই ব্যাখ্যায় সন্তুষ্ট নন এলাকাবাসী। তারা বলছেন, নিয়মিত ট্যাঙ্ক পরিষ্কারের পরও পানি দূষিত হচ্ছে, যা পাইপলাইনের সমস্যার ইঙ্গিত দেয়। এ অবস্থায় ওয়াসার কর্মকর্তারা পাইপের মান যাচাইয়ের আশ্বাস দিয়েছেন। এলাকাবাসী দ্রুত সমস্যার স্থায়ী সমাধান চেয়ে কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।

Header Ad
Header Ad

বিদেশি আইনের আওতায় পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনার উদ্যোগ: গভর্নর

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর জানিয়েছেন, পাচার হওয়া অর্থ দেশে ফেরাতে হবে বিদেশি আইনের মাধ্যমে এবং এ উদ্যোগ সম্পূর্ণ নতুন। শুক্রবার (১১ এপ্রিল) বিকেলে বাংলাদেশ ব্যাংকের চট্টগ্রাম কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, “পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনার প্রক্রিয়াটি দেশের নয়, বরং বিদেশের আইনের সঙ্গে সংযোগ রেখে করতে হবে। এর জন্য আগে সংশ্লিষ্ট তথ্য সংগ্রহ করতে হবে এবং এস্টেট (সম্পদ) ফ্রিজ করে আদালতের মাধ্যমে বাকি প্রক্রিয়া চালাতে হবে।”

সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, “প্রথমে এস্টেটগুলো ফ্রিজ করার চেষ্টা করছি। বিভিন্ন দেশের সঙ্গে আলোচনা চলছে, চিঠি পাঠানো হচ্ছে। আইন পরামর্শক নিয়োগে প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। এস্টেট ট্রেসিং ফার্মের সঙ্গেও আলোচনা চলছে। আগামী ছয় মাসের মধ্যে এস্টেট ফ্রিজ করা গেলে এটিই হবে প্রথম সাফল্য।”

এক প্রশ্নের উত্তরে গভর্নর বলেন, “আমার ধারণা, প্রায় আড়াই থেকে তিন লাখ কোটি টাকা পাচার হয়েছে। শুধু বেক্সিমকো গ্রুপেরই প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকার মতো অর্থ পাচার হয়েছে। এগুলো বড় গ্রুপের হিসাব, ছোট গ্রুপগুলো এখনো বিবেচনায় আনা হয়নি। ভবিষ্যতে যেন এমন না ঘটে, সে জন্য আমরা প্রয়োজনীয় নিয়ম-কানুন সংশোধনের উদ্যোগ নিচ্ছি।”

তিনি আরও বলেন, “সব সময় আদালতের মাধ্যমে সমাধান না করে, কিছু ক্ষেত্রে সমঝোতার ভিত্তিতেও (আউট অব কোর্ট সেটেলমেন্ট) টাকা ফেরত আনার চিন্তা করছি। তবে সেটার আগে সুনির্দিষ্ট তথ্য থাকা জরুরি, না হলে আমরা ঠকে যাব।”

মুদ্রাস্ফীতি সংক্রান্ত এক প্রশ্নে গভর্নর বলেন, “অতীতে খাদ্য মুদ্রাস্ফীতি ৯-১০ শতাংশ দেখানো হলেও বাস্তবে তা ছিল ১৩-১৪ শতাংশ। তবে এখন সেটি ৮-৯ শতাংশে নেমেছে। সামগ্রিকভাবে মুদ্রাস্ফীতি কমতির দিকেই। আগামী বছরে তা ৫ শতাংশ বা তার নিচে নামিয়ে আনা সম্ভব হবে বলে আশা করছি।”

সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মো. জামাল উদ্দিন, ফাইন্যান্স ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের পরিচালক মো. আনিসুর রহমানসহ চট্টগ্রাম কার্যালয়ের অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। সঞ্চালনায় ছিলেন উপপরিচালক মো. জোবাইর হোসেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

কুল-বিএসপিএ স্পোর্টস অ্যাওয়ার্ডে বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ মিরাজ, দর্শক পছন্দে সেরা ঋতুপর্ণা
রাজধানীর ওয়াসার পানিতে কিলবিল করছে পোকা, মগবাজার-মধুবাগে তীব্র ভোগান্তি
বিদেশি আইনের আওতায় পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনার উদ্যোগ: গভর্নর
মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম বদল নয়, বরং ঐতিহ্যে ফেরত: ঢাবি উপাচার্য
তৃতীয় বিয়ের ইতি, রোশন সিংয়ের সঙ্গে আইনিভাবে বিচ্ছিন্ন শ্রাবন্তী
৬৪ জেলা নিয়ে তৃণমূল ফুটবল টুর্নামেন্ট আয়োজনের ঘোষণা ক্রীড়া উপদেষ্টার
আগামীকাল শনিবার রাজধানীতে “মার্চ ফর গাজা”, পাঁচটি স্থান থেকে শোভাযাত্রা শুরু
অবশেষে নতুন চুক্তি সালাহর, লিভারপুলে থাকছেন ২০২৭ পর্যন্ত
পহেলা বৈশাখের শোভাযাত্রায় হাসিনার মুখাবয়ব
ইলন মাস্কের বিরুদ্ধে মামলা করল ওপেনএআই
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় মৃদু ভূমিকম্প
অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে নাগরিক কমিটির নেত্রী দিলশাদ আফরিন আটক
বাণিজ্য যুদ্ধের আশঙ্কায় ডলারের বড় পতন, রেকর্ড ছুঁয়েছে স্বর্ণের দাম
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিয়েছে ১৪৭ দেশ, বাড়ছে বিশ্বজনমত
মার্কিন পণ্যে ১২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করে চীনের পাল্টা জবাব
নারায়ণগঞ্জে দুই নারী ও এক শিশুর বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার
ফুটবল মাঠ পেরিয়ে হলিউডে ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো
পুলিশের চাকরি পেতে সমন্বয়কদের পেছনে দৌড়ানো বন্ধ করুন: সারজিস
ড. ইউনূসের ৫ বছর ক্ষমতায় থাকার কোনও অধিকার নেই: সেলিমা রহমান
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে বগুড়া, গণশুনানির প্রস্তুতি শুরু