বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ২২ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash

স্বাস্থ্যের ডিডি পরিমলের বিরুদ্ধে অভিযোগের শেষ নেই

ক্ষমতার অপব্যবহার করে অনিয়ম-দুর্নীতি ও অধীনস্ত কর্মচারীদের সঙ্গে স্বেচ্ছাচারী আচরণের অভিযোগ উঠেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে। শুধু তাই নয়, কমিশন বাণিজ্য, অধিদপ্তরের আওতাধীন সারাদেশের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জিম্মি করে অর্থ আদায়, অদক্ষতার কারণে মামলার দীর্ঘসূত্রিতা ও আদালত অবমাননার মত ঘটনাও এই কর্মকর্তার দ্বারা ঘটছে। তার হুমকি-ধমকিতে সাধারণ কর্মচারীরা সব সময় অভ্যন্তরীণ বদলি ও নানা ধরনের শাস্তির আতঙ্কে তটস্থ থাকেন।

এতো অভিযোগ যার বিরুদ্ধে তিনি হলেন ডা. পরিমল কুমার পাল। তিনি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের আইন শাখায় কর্মরত উপ-পরিচালক (ডিডি)। যদিও ওই শাখায় উপ-পরিচালকের কোনো পদ নেই। তবুও, ওএসডি হয়ে প্রায় বছরখানেক ধরে তিনি শাখাটির সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করছেন।

তার কর্মকাণ্ডে অতিষ্ঠ কর্মকর্তা-কর্মচারীরা কর্তৃপক্ষের কাছে নানাভাবে অভিযোগ জানালেও মেলেনি কোনো সুফল। উপায়ন্তর না পেয়ে ভুক্তভোগীরা বাধ্য হয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রী, দুর্নীতি দমন কমিশন ও স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।

লিখিত অভিযোগে বলা হয়েছে, উপ-পরিচালক ডা. পরিমল কুমার পাল আইন শাখায় সংযুক্তিতে কর্মরত থেকে দুর্নীতি ও কমিশন বাণিজ্যের মহোৎসবে মেতেছেন। তার এ সব অপকর্ম যাতে ফাঁস না হয় সে জন্য তার একান্ত বিশ্বস্ত কর্মচারী ছাড়া অন্যদের দাপ্তরিক কাজ থেকে দূরে রাখেন। অথচ ওই শাখায় সংশ্লিষ্ট কাজের জন্য নিয়োগপ্রাপ্ত পদধারী কর্মকর্তা-কর্মচারী রয়েছে। তাদের কাজ থেকে বিরত রেখে উল্টো তিনি প্রতিনিয়ত তাদের সঙ্গে অসদাচরণ ও ভয়ভীতি প্রদর্শন করে থাকেন।

অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের আইন শাখায় সহকারী পরিচালকের একটি পদ আছে। নিয়মানুযায়ী সকল চিঠিপত্র তার স্বাক্ষরে হওয়ার কথা। ওই পদে ডা. মো. আনোয়ার হোসেনকে পদায়ন করা হলেও তাকে কর্মহীন করে রেখে ডা. পরিমল কুমার পালই সকল চিঠিতে স্বাক্ষর করেন। উপ-পরিচালকের কোনো পদ আইন শাখায় না থাকলেও ডা. পরিমল কুমার দুর্নীতি, কমিশন বাণিজ্য, চুক্তিতে ফাইল থেকে মোটা অংকের টাকা আদায়ের জন্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে ভুল বুঝিয়ে নিজেকে আইনের বিষয়ে বিশেষ জ্ঞানসম্পন্ন জাহির করে আইন শাখাকে ওএসডি সংযুক্তির মাধ্যমে আঁকড়ে ধরে রেখেছেন। অথচ, আইন শাখায় আইন উপদেষ্টার একটি পদ শূন্য অবস্থায় রয়েছে। যে পদে কিছু দিন পূর্ব পর্যন্ত আইনে উচ্চতর ডিগ্রিধারী কর্মকর্তা কর্মরত ছিলেন। ডা. পরিমলের কারণে বর্তমানে আইন শাখায় দুরাবস্থা চলছে।

লিখিত অভিযোগে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, পরিমল কুমার একজন চিকিৎসক। আইন বিষয়ে তার কোনো ধারণা ও পড়াশুনা নেই। যে কারণে না বুঝে তিনি আদালতের বিভিন্ন রায়কে ব্যাঙ্গ-বিদ্রূপ করে থাকেন। স্বাস্থ্য বিভাগের অনেক মামলায় আইন শাখার মতামত চাওয়া ফাইলগুলোর ক্ষেত্রে তিনি নেতিবাচক বক্তব্য লিখে চরম জটিলতা সৃষ্টি করে আসছেন। বিজ্ঞ প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনালের সুস্পষ্ট নির্দেশনা রায়ে থাকা সত্ত্বেও ‘প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল কোন আদালতই না’, এমন মন্তব্য করে রায় বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে ভুল ব্যাখ্যা উপস্থাপন করে দাপ্তরিক জটিলতা সৃষ্টি করে আসছেন। যার প্রেক্ষিতে অনেক মামলাই ইতোমধ্যে আদালত অবমাননার পর্যায়ে গিয়ে পৌঁছেছে।

অথচ, নীতিমালা অনুযায়ী, যে কোনো সরকারি দপ্তরের বিষয়াদি সংক্রান্ত মামলার বিচারিক কার্যক্রম পরিচালনা এবং নিষ্পত্তির বিষয়ে মহামান্য সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি কর্তৃক আদেশের মাধ্যমে সকল ক্ষমতা প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনালে ন্যাস্ত করা হয়েছে।

অভিযোগে বলা হয়, ডা. পরিমল ইচ্ছাকৃতভাবে চলমান মামলাগুলো নিষ্পত্তির চেষ্টা করেন না। কারণ, মামলা চলতে থাকলে সরকারি আইনজীবী ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অপারেশনাল প্লান বরাদ্দের মাধ্যমে নিয়োগ দেওয়া ল’ ফার্মকে দেওয়া ফি’র সিংহভাগ কমিশন হিসাবে আদায় করতে পারেন। এ কারণে ল’ ফার্মের আইনজীবীরাও তাকে নিয়ে বিরক্ত। অপরদিকে খুবই গোপনীয়তা রক্ষা করে চুক্তির মাধ্যমে বিভিন্ন ফাইল থেকে মোটা অংকের টাকা নিয়ে থাকেন ডা. পরিমল।

অভিযোগে উল্লেখ আছে, ডা. পরিমল কুমার আইন শাখায় পদায়নের আগে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পার শাখায় কর্মরত ছিলেন। সেখানে চিকিৎসক বদলি ও পদায়নের ক্ষেত্রে স্বাচিপ এবং বিএমএ’র নেতাদের সুপারিশ না শুনে যাদের কাছ থেকে টাকা পেতেন, তাদের পদায়ন করতেন। এই অবৈধ বাণিজ্যের কারণে ক্ষিপ্ত হয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কিছু চিকিৎসক তাকে মারধরের জন্য ধাওয়া করে। তার এ সব কর্মকাণ্ডের বিষয়ে অধিদপ্তরে অভিযোগ করলে তাকে বদলি করে আইন শাখায় দেওয়া হয়। সেখানে গিয়েও অর্থের লোভে আইন শাখার কার্যক্রম ব্যাহত করছেন তিনি। সম্প্রতি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের একজন এমএলএসএস’র মামলায় হাইকোর্ট থেকে রায় পাওয়ার পরও ডা. পরিমলকে মোটা অংকের টাকা দিতে না পারায় আইন শাখা থেকে আদালতের রায়ের বিপক্ষে মতামত দেওয়া হয়। যার প্রেক্ষিতে আদালত অবমাননার অভিযোগে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালককে আদালতে উপস্থিত হয়ে ক্ষমা চাইতে হয়েছে।

নিজের বিরুদ্ধে ওঠা এ সব অভিযোগ প্রসঙ্গে ডা. পরিমল কুমার পাল বলেন, যেসব অভিযোগের কথা বলা হয়েছে সবকিছুই উল্টো। আমি এই শাখায় থাকতেই চাই না। জোর করে থাকার তো প্রশ্নই আসে না। আমি সকল স্টাফদের আরও জোর করে কাজ করাই। মামলার কাজে আদালতের চাহিদা মত পূর্ণ সহযোগীতা দিয়ে থাকি। এখানে যে সহকারী পরিচালককে পদায়ন করা হয়েছে, তিনি যোগদানের পর থেকেই অসুস্থ। তাই তিনি অফিস করছেন না। কোনো মামলা, কর্মচারী কিংবা আইনজীবীদের কাছ থেকে কমিশন নেওয়ার কথা পুরোপুরি ভিত্তিহীন। আমি এক কাপ চা-ও কারো কাছ থেকে খাই না। চেষ্টা করি যত দ্রুত সম্ভব মামলা নিষ্পত্তি করার।

এনএইচবি/আরএ/

Header Ad
Header Ad

বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড, নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী

বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড। ছবি: সংগৃহীত

বগুড়ার জলেশ্বরীতলায় ‘লাইফ ওকে’ নামের এক পোশাক বিক্রির শো-রুম উদ্বোধন উপলক্ষ্যে ৫০ টাকায় মিলবে টি-শার্ট এমন ঘোষণায় হুলস্থুল কান্ড ঘটেছে।

ছাড়ের খবরে আজ বুধবার সকালে শো-রুমটির সামনে এতো সংখ্যক মানুষ জড়ো হন যে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর লাঠিচার্জে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে হয়। এছাড়াও শো-রুমটির বিক্রেতাদের মারপিটের শিকার হয়েছেন সস্তার ক্রেতারা।

জানা গেছে, চট্টগ্রামের প্রতিষ্ঠান ‘লাইফ ওকে’ বগুড়ায় প্রথমবারের মতো তাদের আউটলেট খুলতে যাচ্ছে। এ উপলক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটি তাদের ফেসবুক পেজে ঘোষণা দেয় ‘মাত্র ৫০ টাকায় টি-শার্ট, এক থেকে দেড়শ’ টাকার মধ্যে মিলবে শার্ট এবং আড়ইশ’ টাকায় পাওয়া যাবে এক্সপোর্ট ইউএসপোলো সোয়েটার।

এমন পরিস্থিতিতে সেখানে সেনাবাহিনীর সদস্যসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত হন।। ছবি: সংগৃহীত

এমন ঘোষণায় আজ সকাল থেকে অগণিত নারী-পুরুষ শো-রুমটির সামনে ভিড় করেন। জনসমাগম এমন ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃষ্টি করে যে, পুরো জলেশ্বরীতলা এলাকা স্তব্ধ হয়ে যায়। বন্ধ হয়ে যায় রাস্তার যান চলাচল, লোকজনের চাপে আশেপাশের দোকানপাটও বন্ধ করতে বাধ্য হন ব্যবসায়ীরা, দেখা দেয় নিরাপত্তার শঙ্কা। এমন পরিস্থিতিতে সেখানে সেনাবাহিনীর সদস্যসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত হন।

সেনাবাহিনী আগত লোকজনকে রাস্তা থেকে সরে যেতে অনুরোধ করেন, এতে কাজ না হলে লাঠি চার্জ শুরু করেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। দুই দফা লাঠি চার্জের পর পরিস্থিতি কিছুটা নিয়ন্ত্রণে এলে শো-রুমটি খুলে দেওয়া হয়। এর পরপরই আবারও লোকজন হুমড়ি খেয়ে পড়েন। এতে পরিস্থিতি আবারও নিয়ন্ত্রণের বাহিরে চলে যায়।

এমন পরিস্থিতিতে শো-রুমটির বিক্রেতারা ক্রেতাদের ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে মারপিট করেন। পড়ে সেনাবাহিনীর উপস্থিতিতে দ্রুত শো-রুমটি বন্ধ করে ভেতরে থাকা ক্রেতাদের বের করে দিয়ে আগামী সাতদিনের জন্য শো-রুমটি বন্ধ করে দেওয়া হয়।

 

Header Ad
Header Ad

নওগাঁ সীমান্তে বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ

ছবি: সংগৃহীত

নওগাঁর সাপাহার উপজেলার আদাতলা সীমান্ত এলাকা থেকে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) সদস্যরা এক বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। ওই ব্যক্তির নাম সিরাজুল ইসলাম (৪২)। তিনি সাপাহার উপজেলার উত্তর পাতাড়ী গ্রামের ওসমান আলীর ছেলে।

গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে উপজেলার আদাতলা ভারত সীমান্তের ৪৪/১-এস পিলার এলাকা থেকে সিরাজুল ইসলামকে ধরে নেওয়া হয়। সিরাজুল ইসলামের স্ত্রী এজেলা খাতুন বিএসএফের বিরুদ্ধে তাঁর স্বামীকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ করেছেন।

সিরাজুলের পরিবার ও স্থানীয় বাসিন্দা সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার দিবাগত রাতের কোনো এক সময় সিরাজুল আরও ছয়-সাতজনের সঙ্গে সীমান্ত পেরিয়ে ভারতের অভ্যন্তরে গরু আনতে যায়। রাত ৩টার দিকে আদাতলা সীমান্তের ৪৪/১-এস পিলার সংলগ্ন এলাকা দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশের সময় ভারতের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার তপন থানার নাইরকুড়ী বিএসএফ ক্যাম্পের টহল সদস্যরা তাঁদেরকে ধাওয়া করে। এ সময় অন্যরা বাংলাদেশের সীমান্তে আসতে সক্ষম হলেও সিরাজুল বিএসএফ সদস্যদের হাতে ধরা পড়েন।

এ বিষয়ে বুধবর (৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ব্যাটালিয়ান ১৬ এর অধিনায়ক লে. কর্নেল সাদিকুর রহমানের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি অসুস্থ্য থাকায় সংশ্লিষ্ট আদাতলা সীমান্ত চৌকির (বিওপি) কমান্ডারের সঙ্গে যোগাযোগ করার পরামর্শ দেন।

কিন্তু আদাতলা বিওপি ক্যাম্প কমান্ডারের সরকারি নাম্বারে একাধিকবার কল দিলেও কল রিসিফ না হওয়ায় তাঁর মন্তব্য জানা সম্ভব হয়নি।

তবে বিএসএফের হাতে আটক সিরাজুল ইসলামের স্ত্রী এজেলা বলেন, সিরাজুল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায়। তবে কোথায় যাচ্ছে তা বাড়িতে বলে যায়নি। রাত ৪টার দিকে তাঁর স্বামীর সাথে ভারতে গিয়েছিলো দাবি করে এলাকার কিছু ব্যাক্তি তাঁকে বলেন, সিরাজুলকে সীমান্ত এলাকা থেকে বিএসএফ সদস্যরা ধরে নিয়ে গেছে।

Header Ad
Header Ad

মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা, তদন্তের নির্দেশ

মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকায় মনসুর নামে এক ব্যক্তির পোষা বিড়াল হত্যার অভিযোগে মুক্তিযোদ্ধা টাওয়ারের বাসিন্দা আকবর হোসেন শিবলুর নামে আদালতে মামলা দায়ের করা হয়েছে।

আজ বুধবার ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জি এম ফারহান ইশতিয়াক মামলাটি গ্রহণ করে মোহাম্মদপুর থানাকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।

আজ পিপলস ফর অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ারের পক্ষে নাফিসা নওরীন চৌধুরী এ মামলাটি দায়ের করেন। বাদীপক্ষের আইনজীবী জাকির হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

মামলার সূত্রে জানা গেছে, গত ১ ফেব্রুয়ারি দুপুরের দিকে মোহাম্মদপুরের মুক্তিযোদ্ধা টাওয়ারের ৯ম তলার বাসিন্দা মনসুর নামে এক ব্যক্তির বিড়াল হারিয়ে যায়।

পরে ভবনের সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, আসামি আকবর হোসেন শিবলু বিড়ালটিকে এলোপাতাড়ি ফুটবলের মতো লাথি মারছেন। আসামির লাথির আঘাতে বিড়ালটির নিথর দেহ পড়ে থাকার পরও পা দিয়ে পিষ্ট করে মৃত্যু নিশ্চিত করেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড, নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী
নওগাঁ সীমান্তে বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা, তদন্তের নির্দেশ
চুয়াডাঙ্গায় সার কাণ্ডে বিএনপি ও যুবদলের ৫ নেতা বহিষ্কার
আজ বন্ধুর সাথে গোসল করার দিন
২ আলাদা বিভাগসহ দেশকে ৪ প্রদেশে ভাগ করার সুপারিশ
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলায় হাইকোর্টের রায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৯ আসামিসহ সবাই খালাস
হাসিনার লাইভ প্রচারের আগেই নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ফেসবুক পেজ উধাও
হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের ওপর বিএনপি নেতাকর্মীদের হামলা
বিচারবিভাগ ও জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন হস্তান্তর
গাজীপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সবজিবাহী পিকআপ খাদে, চালকসহ নিহত ৩
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনে জনগনের মতামত চাইলো হাসনাত  
এই ফটো তোলোস কেন? আদালত চত্বরে শাহজাহান ওমর  
মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার ভক্ত : প্রেস সচিব  
পটুয়াখালীতে বাংলাভিশনের সাংবাদিককে কুপিয়ে জখম  
উত্তরবঙ্গে অনির্দিষ্টকালের জন্য তেল বিক্রি বন্ধ
বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় ধাপের আখেরি মোনাজাত আজ  
শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচার নিয়ে কড়া বার্তা হাসনাত আবদুল্লাহর  
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলার রায় আজ    
সুইডেনে স্কুলে বন্দুক হামলা নিহত ১০ জন