মঙ্গলবার, ৩ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

‘ডেঙ্গু শক সিনড্রোমে’ চলে যাচ্ছে শিশুরা

হঠাৎ করেই ডেঙ্গু ভয়ংকর রূপ ধারণ করেছে। আর তাতে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকির মুখে পড়েছে শিশুরা। এ পর্যন্ত ডেঙ্গুতে যত সংখ্যাক লোক মারা গেছে তারমধ্যে ৩৫ শতাংশই শিশু। আক্রান্তদেরও ৩৮ শতাংশ শিশু। চিকিৎসকরা বলছেন, আক্রান্ত হওয়ার পর খুব অল্প সময়েই ডেঙ্গু ‘শক সিনড্রোম’-এ চলে যাচ্ছে শিশুরা।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ডেঙ্গু শক সিনড্রোম হলে রোগীদের অনেকেই মারা যাচ্ছে। আগে যেমন ডেঙ্গুর একটা প্যাটার্ন ছিল। একটার পর একটা লক্ষণ বোঝা যেত এখন সেটা হয় না। এখন পুরো প্যাটার্নটাই পরিবর্তন হয়ে গেছে। এখন দেখা যায় একদিন দুই দিনের জ্বরেই ডেঙ্গু শক সিনড্রোমে চলে যায় রোগী এবং তাদের অনেকে মরণাপন্ন হয়ে পড়ে।

চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ডেঙ্গু রোগীদের চিকিৎসার ক্ষেত্রে যে গাইডলাইন থাকে সেটা অুনসরণ করে চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। বিশেষ করে পর্যাপ্ত ইকুইপমেন্ট ও জনবলের সংকট থাকায় সেটা সম্ভব হচ্ছে না।

চিকিৎসকরা বলছেন, এখন দেখা যায় একদিনেই একটা শিশু খারাপ অবস্থার দিকে যাচ্ছে। যা হওয়ার কথা না তাই হচ্ছে। যখন জ্বর কমে আসে তখন থেকে ৫-৭ দিন পর্যন্ত যে সময় থাকে তখনো শিশুর শারিরীক অবস্থা খারাপ হতে পারে। তাই জ্বর যখন কমে আসবে তখনো সাবধানে থাকতে হবে যাতে ‘শক সিনড্রোম’ বা খারাপ সময় আসতে না পারে।

নেই সঠিক গাইডলাইন

ডেঙ্গু সম্পর্কে ডাক্তারদের ওরিয়েন্টেশন দেওয়া হয় সরকারের পক্ষ থেকে এবং একটা গাইডলাইনও তৈরি করেছে সরকার। কিন্তু সবার জন্যই একই গাইডলাইন তৈরি করা হয়েছে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, প্রতিটি রোগীই আলাদা। কাজেই একটি ইন্ডিভিজুয়াল গাইডলাইন তৈরি করে বসে থাকলে সব রোগীকে ম্যানেজ করা যাবে না। একেক রোগীর একেক রকম প্রকাশ এবং তাদের ম্যানেজমেন্টের ক্ষেত্রেও হয়ত কিছু ডিফিকাল্টি আসছে।

আরেকটা হচ্ছে প্রেডিকশন। চিকিৎসকরা ধরেই নিচ্ছেন এই কয়টা ব্যবস্থা নিলেই ডেঙ্গু থাকবে না। কিন্তু এটা বুঝতে হবে যে এটি কোনো সময় খারাপ হবে তার কোনো নির্দিষ্ট প্যাটার্ন নেই।

পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নেই, সংকট জনবলেরও

চিকিৎসকরা বলছেন, হাসপাতালগুলোতে ডেঙ্গু ম্যানেজমেন্টের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাও তেমন নেই। যেমন ঘণ্টায় ঘণ্টায় ব্লাড প্রেসার মাপা, রোগীকে সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণে রাখা ইত্যাদি।

ডেঙ্গু রোগীকে অনেক সময় প্রেসার বাড়ানোর জন্য স্যালাইন দিতে হয়। ওই সময় হয়তো রোগী ভাল হয়। কিন্তু পরে রোগীর নানা সমস্যা তৈরি হয়। পরবর্তীতে পেটে বা ফুসফুসে পানি চলে আসে।

এবার মারাত্মক লক্ষণ প্রকাশ পাওয়ার আগেই আক্রান্ত শিশুদের শারীরিক অবস্থার অবনতি হচ্ছে। একারণেই ওই সময়টায় আইসিইউ প্রয়োজন হচ্ছে। কিন্তু আইসিইউ তো বাংলাদেশে অল্প কয়েকটা হাসপাতালে আছে। ফলে ওই ধরনের ম্যানেজমেন্টে পাচ্ছে না এবং আলটিমেটলি বাচ্চার অবস্থা খারাপ হয়ে যাচ্ছে।

সব ডেঙ্গু তো ক্রিটিকাল স্টেজে যাচ্ছে না। যে ডেঙ্গুগুলো ক্রিটিকাল স্টেজে যাচ্ছে তাদেরকে ম্যানেজ করার জন্য পর্যাপ্ত জনবল-হাসপাতাল-বেড স্বল্পতা রয়েছে বাংলাদেশে।

জানতে চাইলে শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. আব্দুল্লাহ আল-মামুন ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, এখন সবাই চিন্তিত প্লাটিলেট কাউন্ট নিয়ে। রক্ত দেওয়া বা এটা-সেটা সেগুলো। এই ব্যাপারটা ঠিক এমন না।

তিনি বলেন, ডেঙ্গু শক সিনড্রোমে যেটা হয় সেটা হলো প্লাজমা লিকেজ। মানে আমাদের রক্তনালী থেকে কিছু উপাদান বাইরে চলে যায় এবং শরীরের প্রেসার ধরে রাখার জন্য যেগুলো দরকার সেগুলো বাইরে চলে যায়। আল্টিমেটলি ব্লাড প্রেসার কমে যায় এবং প্রেসার স্বাভাবিকে ফেরত নিয়ে না আসতে পারলে শিশুর অবস্থা খারাপ হয়ে যায়।

ডা. আল মামুন বলেন, আরেকটি বিষয় হলো ডেঙ্গু ম্যানেজমেন্টের জন্য যে ধরনের হাসপাতাল বা যে ধরনের প্রিপারেশন দরকার যেমন ঘণ্টায় ঘণ্টায় ব্লাড প্রেসার মাপতে হবে। এখন কোনো পাবলিক হাসপাতালে ঘণ্টায় ঘণ্টায় ব্লাড প্রেসার মাপা যায়?

শুধুমাত্র আইসিইউ ছাড়া কোথাও ঘণ্টায় ঘণ্টায় ব্লাড প্রেসার মাপা, সার্বক্ষণিক যে জিনিসগুলো প্রয়োজন এগুলো আসলে সম্ভব না।

প্রসঙ্গত, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে ১৪ অক্টোবর পর্যন্ত মশাবাহিত এ রোগটিতে আক্রান্ত হয়ে ৮৯ জনের মৃত্যু হয়েছে।

স্বাস্থ্য অধিদফতর বলেছে, হাসপাতালে ভর্তির তিন দিনের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ৪৮ জন ডেঙ্গু রোগীর মৃত্যু হয়েছে। তিন থেকে ছয় দিনের মধ্যে ১৮ জন, ছয় থেকে নয় দিনের মধ্যে ছয়জন এবং নয় থেকে ৩০ দিনের মধ্যে তিনজন মারা গেছে।

এ সময় হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২৩ হাজার ৫৯২ জন। আক্রান্তের দিক থেকে যা গত দুই বছরের চেয়ে বেশি।

সর্বশেষ রবিবার (১৬অক্টোবর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মারা গেছেন পাঁচ জন। একই সময়ে আক্রান্ত হয়েছেন ৮৫৫ জন।

আরএ/

Header Ad
Header Ad

বিদ্যুৎ খাতে ১৫ বছরে ৭২ হাজার কোটি টাকার লুটপাট

ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে বিদ্যুৎ খাতকে কেন্দ্র করে ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। দ্রুত সরবরাহ আইন (কুইক রেন্টাল পাওয়ার প্ল্যান্ট আইন) প্রণয়ন করে দায়মুক্তি দেওয়ার মাধ্যমে এই খাতে লুটপাটের মডেল তৈরি হয়। গত ১৫ বছরে বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন ও পরিচালনায় ঘুষ, কমিশন, এবং অপ্রয়োজনীয় সক্ষমতার কারণে জনগণের ওপর ৭২ হাজার কোটি টাকার বোঝা চাপানো হয়েছে।

২০০৯ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা ৫,৭০০ মেগাওয়াট থেকে বৃদ্ধি পেয়ে প্রায় ৩২,০০০ মেগাওয়াটে পৌঁছেছে। এ সময়ে শতাধিক বিদ্যুৎকেন্দ্র অনুমোদন দেওয়া হয়। তবে বেশিরভাগ প্রকল্প দ্রুত সরবরাহ আইনের আওতায় অনুমোদন পাওয়ায় উন্মুক্ত প্রতিযোগিতার সুযোগ বন্ধ ছিল।

বিশ্লেষণ থেকে জানা যায়, বিদ্যুৎ উৎপাদন খাতে ৩০ থেকে ৩৩ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ হয়েছে, যার মধ্যে প্রায় ৩ বিলিয়ন ডলার দুর্নীতির মাধ্যমে লুট হয়েছে।

মহাপরিকল্পনায় ২০৩০ সালের মধ্যে বিদ্যুতের চাহিদা ৩০,০০০ মেগাওয়াট ধরা হলেও, পরে এই লক্ষ্যমাত্রা ৪০,০০০ মেগাওয়াটে উন্নীত করা হয়। চাহিদার চেয়ে বেশি বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন করায় অপ্রয়োজনীয় সক্ষমতা তৈরি হয়। এই অতিরিক্ত সক্ষমতার জন্য ক্যাপাসিটি পেমেন্ট বাবদ প্রায় ৩ বিলিয়ন ডলার অপচয় হয়েছে।

বিশেষজ্ঞ ম. তামিম বলেছেন, “উচ্চমাত্রার লক্ষ্য নির্ধারণ করে নতুন বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন করা হয়। এর ফলে জনগণের কাঁধে ভাড়া ও অন্যান্য ব্যয়ের বোঝা চেপেছে।”

শতভাগ বিদ্যুতায়নের লক্ষ্যে সঞ্চালন ও বিতরণ লাইন নির্মাণ এবং মিটার কেনাকাটায় বিপুল অর্থ ব্যয় করা হয়েছে। তবে এসব খাতে দুর্নীতির বিস্তারিত চিত্র এখনও স্পষ্ট নয়।

বিশ্লেষকরা মনে করেন, বিদ্যুৎ খাতে এ ধরনের দুর্নীতি অর্থনীতিতে বড় ধরনের নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। সরকারের উচ্চাভিলাষী প্রকল্পের ফলে জনগণকে অযৌক্তিকভাবে অতিরিক্ত ব্যয় বহন করতে হয়েছে।

প্রস্তাবিত সমাধান:

- বিদ্যুৎ খাতে দুর্নীতি কমাতে উন্মুক্ত প্রতিযোগিতার ভিত্তিতে প্রকল্প অনুমোদন।
- দায়মুক্তি আইন বাতিল করে জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা।
- শ্বেতপত্রে বিস্তারিত তদন্তের মাধ্যমে দুর্নীতির চিত্র প্রকাশ।
- অপ্রয়োজনীয় সক্ষমতা বন্ধ এবং বিদ্যুতের চাহিদা অনুযায়ী পরিকল্পনা গ্রহণ।

বিদ্যুৎ খাতের এই সংকট উত্তরণে জনসাধারণ, বিশেষজ্ঞ এবং গণমাধ্যমের সমন্বিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন।

Header Ad
Header Ad

সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের অভিযোগে ভারতীয় নাগরিক আটক

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার গোমস্তাপুর সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের অভিযোগে মো. নাজির উদ্দিন কার্তিক (২৫) আটক করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) সকাল ৯টার দিকে নওগাঁ ব্যাটালিয়নের (১৬ বিজিবি) বিজিবি সদস্যরা গোমস্তাপুর উপজেলার কেতাব বাজার এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করেন।

আজ মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে ১৬ বিজিবির গণমাধ্যম শাখা থেকে পাঠানো এক হোয়াটসঅ্যাপ বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়।

নওগাঁ ব্যাটালিয়নের (১৬ বিজিবি) অধিনায়ক লে. কর্নেল মুহাম্মদ সাদিকুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার গোমস্তাপুর উপজেলার বাংগাবাড়ি বিজিবির নিয়মিত টহল দল মঙ্গলবার সকালে সীমান্ত পিলার ২০৪/এমপি হতে আনুমানিক ১ কিলোমিটার বাংলাদেশের অভ্যান্তরে কেতাব বাজার এলাকায় টহল পরিচালনা করছিলেন। টহল দেওয়ার সময় একজন ব্যক্তির গতিবিধি সন্দেহজনক মনে হলে বিজিবির সদস্যরা জিজ্ঞাসাবাদ করলে তিনি অসংলগ্ন বক্তব্য দিতে থাকেন। পরে অধিকতর জিজ্ঞাসাবাদে ওই ব্যক্তি স্বীকার করেন তিনি ভারতীয় নাগরিক। ওই ব্যক্তির ভাষ্যমতে তাঁর নাম, নাজির উদ্দিন কার্তিক। তিনি ভারতের বিহার রাজ্যের কাঠিয়ার জেলার আবাদপুর থানার গাবিন্দপুর গ্রামের বাসিন্দা। তল্লাশী করে ওই ব্যক্তির কাছ ভারতীয় ১০ রুপি এবং বাংলাদেশী ২৫০ টাকা পাওয়া গেছে। তাঁর কাছ থেকে কোনো পাসপোর্ট বা বৈধ ডকুমেন্ট পাওয়া যায়নি।

তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশে অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগে ওই ব্যক্তিকে আটক পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য জিজ্ঞাসাবাদ কার্যক্রম চলমান আছে। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাঁর বিরুদ্ধে পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

Header Ad
Header Ad

ভারতের আগরতলায় বাংলাদেশি জানলেই হয়রানি

ছবি: সংগৃহীত

ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলায় ভ্রমণ ও চিকিৎসার কাজে যাওয়া বাংলাদেশিরা সাম্প্রতিক সময়ে ব্যাপক হয়রানির শিকার হচ্ছেন। চলমান উত্তেজনাকর পরিস্থিতি এবং বিজেপি সমর্থকদের লংমার্চ কর্মসূচি ঘিরে এই হয়রানির মাত্রা বেড়ে গেছে।

সোমবার (২ ডিসেম্বর) থেকে আগরতলায় হোটেল ভাড়া না পেয়ে বাংলাদেশি পর্যটকরা চরম বিপাকে পড়েছেন। কুমিল্লার লাকসাম উপজেলার বাসিন্দা ফরিদ মিয়া জানান, হোটেল ভাড়া নেওয়ার পর মুসলিম এবং বাংলাদেশি হওয়ায় তাকে এক ঘণ্টার মধ্যেই হোটেল থেকে বের করে দেওয়া হয়। টাকা ফেরত না পেয়ে তিনি বাধ্য হয়ে শহরের বাইরে আত্মীয়ের বাড়িতে রাত কাটান এবং পরদিন দেশে ফিরে আসেন।

আগরতলা ইন্টিগ্রেটেড চেকপোস্টে বাঁশের বেড়া দিয়ে চলাচলে বাধা সৃষ্টি করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। সীমান্ত পারাপারের সময় বাংলাদেশিদের সঙ্গে অশোভন আচরণ করা হচ্ছে। আখাউড়া স্থলবন্দরে ফিরে আসা যাত্রীরা জানিয়েছেন, সীমান্তে বাংলাদেশিদের হুমকি ও হয়রানির মুখোমুখি হতে হচ্ছে।

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের ব্যবসায়ী মুজিবুর রহমান শিলচরে ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড ফেয়ারে জামদানি শাড়ির একটি স্টল দিয়েছিলেন। সেখানে একদল যুবক "জয় শ্রী রাম" স্লোগান দিয়ে তার দোকানে হামলা চালায়। হামলাকারীরা দোকান ভাঙচুর করে এবং সমস্ত টাকা-পয়সা লুটপাট করে নিয়ে যায়।

এই পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের সীমান্ত রক্ষী বাহিনী বিজিবি অতিরিক্ত সতর্ক অবস্থান নিয়েছে। বিজিবি ৬০ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল জাবের বিন জব্বার জানিয়েছেন, সীমান্তে কোনো অপ্রত্যাশিত ঘটনা এড়াতে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।

বাংলাদেশিরা এমন হয়রানি ও বৈষম্যমূলক আচরণের নিন্দা জানিয়ে অবিলম্বে এর সমাধানের জন্য দুই দেশের সরকারের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, সীমান্ত এলাকায় উত্তেজনা নিরসনে কূটনৈতিক পদক্ষেপ অত্যন্ত জরুরি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিদ্যুৎ খাতে ১৫ বছরে ৭২ হাজার কোটি টাকার লুটপাট
সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের অভিযোগে ভারতীয় নাগরিক আটক
ভারতের আগরতলায় বাংলাদেশি জানলেই হয়রানি
প্রতিবেশী রাষ্ট্রের গোলামি করতে স্বাধীনতা অর্জন করিনি: সোহেল তাজ
মাইক্রোসফটের সমীক্ষায় ভুয়া খবর ছড়ানোর শীর্ষে ভারত
আগরতলার বাংলাদেশ হাইকমিশনে কনস্যুলার সেবা বন্ধ
একটি ইস্যু দিয়ে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক মূল্যায়ন করা যাবে না : ভারতীয় হাইকমিশনার
জাতীয় ঐক্যের ডাক দেবেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ
শান্তিরক্ষী বাহিনীর ভূমিকা মমতা বোঝেন কিনা, নিশ্চিত নই: শশী থারুর
যমুনার চর কেটে বালু উত্তোলনের প্রতিবাদে বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ
২০২৩ সালে সর্বোচ্চ দুর্নীতি পাসপোর্ট, বিআরটিএ ও আইনশৃঙ্খলায়
শেখ হাসিনার পতন কোনোভাবেই মানতে পারছেন না ভারত : রিজভী
ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে জরুরি তলব
সেনাবাহিনীর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, এসএসসি পাসেই আবেদনের সুযোগ
এস আলম পরিবারের ৩৫০ ব্যাংক হিসাবের সন্ধান
২৮ বিয়ে প্রসঙ্গে যা বললেন নায়িকা রোমানা
বাংলাদেশিদের সেবা দেবে না ত্রিপুরার কোনো হোটেল–রেস্তোরাঁ
ভারত সফরে আসছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিন
‘বাংলাদেশি কনস্যুলেটে হামলা প্রতিবেশীদের মধ্যে বিবাদের ঝুঁকি বাড়াচ্ছে’
বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে হামলায় ৩ পুলিশ বরখাস্ত, গ্রেপ্তার ৭