রবিবার, ৫ জানুয়ারি ২০২৫ | ২১ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

সেনাবাহিনীর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, এসএসসি পাসেই আবেদনের সুযোগ

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মিনিস্ট্রি অব ডিফেন্স কন্সটেবলারিতে (এমওডিসি) ‘সৈনিক’ পদে জনবল নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহীরা ২০ ডিসেম্বর পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।

প্রতিষ্ঠানের নাম: বাংলাদেশ সেনাবাহিনী
বিভাগের নাম: মিনিস্ট্রি অব ডিফেন্স কন্সটেবলারি (এমওডিসি)

পদের নাম: সৈনিক
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি/সমমান

চাকরির ধরন: স্থায়ী
প্রার্থীর ধরন: পুরুষ
বৈবাহিক অবস্থা: অবিবাহিত
বয়স: ১৬ মার্চ ২০২৫ তারিখে ১৭-২৫ বছর

আবেদনের নিয়ম: আগ্রহী চাকরি প্রার্থীরা টেলিটক প্রি-পেইড সিমের মাধ্যমে (এসএমএস) আবেদন করতে পারবেন।
আবেদন ফি: ৩০০ টাকা

শারীরিক যোগ্যতা: উচ্চতা ৫ ফুট ৬ ইঞ্চি তবে বিভিন্ন ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী সম্প্রদায়ের জন্য ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি, ওজন ৪৯.৯০ কেজি, বুকের মাপ স্বাভাবিক ৩০ ইঞ্চি ও সম্প্রসারিত অবস্থায় ৩২ ইঞ্চি।

আবেদনের শেষ সময়: ২০ ডিসেম্বর ২০২৪ পর্যন্ত আবেদন করা যাবে।

বিস্তারিত জানতে: 

Header Ad
Header Ad

শেখ হাসিনাকে ‘কওমি মাতা’ আখ্যা দিয়ে তসলিমার সমালোচনা

ছবি: সংগৃহীত

নির্বাসিত লেখিকা তসলিমা নাসরিন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কড়া সমালোচনা করেছেন। তিনি শেখ হাসিনাকে ‘কওমি মাতা’ আখ্যা দিয়ে বলেন, শেখ হাসিনা দেশের মধ্যে সাম্প্রদায়িকতা ও ধর্মান্ধতার প্রসার ঘটিয়েছেন। তসলিমার মতে, তার এই নীতিই তাকে ক্ষমতা থেকে অপসারিত হওয়ার প্রধান কারণ।

তসলিমা অভিযোগ করেন, শেখ মুজিবুর রহমানের কোনো আদর্শ শেখ হাসিনা অনুসরণ করেননি। শেখ মুজিব যে চার মূলনীতির ওপর দেশকে প্রতিষ্ঠিত করতে চেয়েছিলেন, তা শেখ হাসিনা সম্পূর্ণভাবে উপেক্ষা করেছেন। তিনি আরও বলেন, শেখ হাসিনা দেশের বুদ্ধিবৃত্তিক প্রতিষ্ঠানের সুনাম নষ্ট করে সেগুলোকে ধর্মান্ধতার অন্ধকারে ঠেলে দিয়েছেন।

শেখ হাসিনার কর্মকাণ্ডের সমালোচনা করতে গিয়ে তসলিমা উল্লেখ করেন, তার ধর্মান্ধ নীতির কারণেই আজ তার সমর্থকরা শরিয়া আইন প্রতিষ্ঠার দিকে এগোচ্ছে। এর ফলে মানবাধিকার ও নারীর অধিকারের মতো বিষয়গুলো বিলুপ্ত হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে।

সম্পত্তি নিয়ে ব্যক্তিগত অভিযোগও করেন তসলিমা। তিনি দাবি করেন, পৈতৃক সম্পত্তি বুঝে পেতে বাধা সৃষ্টি করেছেন শেখ হাসিনা। দেশে প্রবেশ করতে না পারায় তিনি তার বোনকে পাওয়ার অব অ্যাটর্নি দিয়ে সম্পত্তি বুঝে নেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু দূতাবাস শেখ হাসিনার নির্দেশে সেই পাওয়ার অব অ্যাটর্নি সত্যায়িত করেনি, যা তাকে অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে।

তসলিমার এই মন্তব্য রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন করে বিতর্ক সৃষ্টি করেছে। তবে অনেকেই তার অভিযোগের সত্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।

Header Ad
Header Ad

গুচ্ছ পদ্ধতি এবং পোষ্য কোটা বাতিলসহ সাত দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

সমন্বিত গুচ্ছ ভর্তি পদ্ধতি এবং পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে সাধারণ শিক্ষার্থীদের ব্যানারে মানববন্ধন ও অবস্থান কর্মসূচি করেছে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) শিক্ষার্থীদের দুইটি পক্ষ।

আজ রোববার (৫ জানুয়ারি) সকাল ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের গোলচত্বর ও প্রশাসনিক ভবনের সামনে পৃথকভাবে অবস্থান কর্মসূচির মাধ্যমে দাবিগুলো জানায় দুইটি পক্ষ। এরপর দুটি পক্ষের সাথেই আলোচনায় বসেন উপাচার্য। 

সরেজমিনে দেখা যায়, প্রশাসনিক ভবনের সামনে এবং গোলচত্ত্বরে অবস্থান কর্মসূচিতে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীরা প্রশাসনের কাছে সাতটি দাবি তুলে ধরেন। দাবিগুলো হলো- গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা থেকে বের হওয়া, পোষ্য কোটা বাতিল করা, দ্রুত ছাত্রসংসদ কার্যকর করা, ভর্তি আবেদন ফি যৌক্তিক পর্যায়ে রাখা, অল্প সময়ে ভর্তি কার্যক্রম শেষ করা, ভর্তি পরীক্ষা বিভাগীয় শহরগুলোতে নেওয়া, ডোপ টেস্টের মাধ্যমে হলের আসনবন্টন।

এসময় মার্কেটিং বিভাগের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মো. পাবেল রানা বলেন, ‘আমরা কিছুদিন আগে স্মারকলিপি জমা দিয়েছিলাম যে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় যেন গুচ্ছ পদ্ধতিতে না থাকে এবং পোষ্য কোটা অবশ্যই বাতিল করে। আমাদের ২৪ এর যে অভ্যুত্থান ছিল তা ছিল মূলত কোটা প্রথার বিরুদ্ধে এবং তা পরবর্তীতে স্বৈরাচারী সরকারের বিরুদ্ধে গিয়েছিল। যেহেতু কোটা বাতিল ছিল তাই কোনো ধরনের কোটা এই ক্যাম্পাসে থাকবে না। আমরা চাই যে এই কুবি ক্যাম্পাস পোষ্য কোটামুক্ত হবে। আমরা কোটার জন্য জীবন দিয়েছি।’

বিশ্ববিদ্যালয়ের আরেক শিক্ষার্থী মোহাম্মদ আবির বলেন, ‘আমরা চাই বিশ্ববিদ্যায়ের অধিকাংশ শিক্ষার্থীদের মতামতের ভিত্তিতে যেকোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হোক। কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় গুচ্ছে থাকবে, নাকি থাকবে না সেটা পরিস্কার করে বলা এবং যেকোনো সিদ্ধান্ত অধিকাংশ শিক্ষার্থীদের মতামতের ভিত্তিতে নেওয়া।’

অবস্থান কর্মসূচি শেষে শিক্ষার্থীদের দাবিদাওয়া নিয়ে  উপাচার্য তাদের সাথে আলোচনায় বসেন।

আলোচনায় স্বতন্ত্র পদ্ধতিতে পরীক্ষা নেওয়ার বিষয়ে উপাচার্য অধ্যাপক ড. হায়দার আলী বলেন, ‘আমি নিজেও চাই না গুচ্ছে থাকতে। আমাদের একাডেমিক কাউন্সিলের সিদ্ধান্তের পর শিক্ষা মন্ত্রণালয় চারটি চিঠি পাঠিয়েছে। প্রাথমিক সিদ্ধান্তের পরেও আমি মন্ত্রণালয়কে জানিয়েছি, একাডেমিক কাউন্সিলে মিটিং করব। সেখানেই গুচ্ছের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’

পোষ্য কোটা বাতিলের বিষয়ে তিনি জানান, ‘এটা সাধারণ সিটের অন্তর্ভুক্ত না। সাধারণ সিটের বাইরে অতিরিক্ত হিসেবে প্রতিটি বিভাগে দুইটি করে পোষ্য কোটা রাখা হয়েছে। তারপরেও এ বিষয়ে সিন্ডিকেটে সিদ্ধান্ত নিব।’

উল্লেখ্য, গত ৩ জানুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. হায়দার আলী জানান, কুবি গুচ্ছ পদ্ধতিতেই ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা নিবে। পরবর্তীতে গতকাল ৪ জানুয়ারি দ্রুত গুচ্ছ থেকে বেরিয়ে এবং পোষ্য কোটা বাতিলের দাবি জানিয়ে প্রশাসনকে ২৪ ঘন্টার আল্টিমেটাম দেয় শিক্ষার্থীরা।

Header Ad
Header Ad

বিএনপি নেতা ও সাবেক এমপি এস এ খালেক আর নেই

এস এ খালেক। ছবি: সংগৃহীত

অবিভক্ত ঢাকা মহানগর বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি ও মিরপুর (অবিভক্ত) এলাকা থেকে নির্বাচিত একাধিকবারের সংসদ সদস্য এস এ খালেক ইন্তেকাল করেছেন। (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।

রোববার (৫ জানুয়ারি) বিকেলে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভেন্টিলেশনে থাকা অবস্থায় তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

সোমবার (৬ জানুয়ারি) দুপুর ১২টায় নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে তার প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। দুপুর ২টায় মিরপুর বাংলা কলেজ প্রাঙ্গণে দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। পরে গাবতলী মিরপুর শাহী মসজিদ সংলগ্ন পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে।

এস এ খালেক দীর্ঘদিন ধরে বার্ধক্যজনিত জটিল রোগে ভুগছিলেন। গত বুধবার তাকে জরুরি ভিত্তিতে রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। শনিবার রাতে তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাকে ভেন্টিলেশনে নেওয়া হয়।

রবিবার দুপুরে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এবং বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিল সদস্য আব্দুস সালাম হাসপাতালে গিয়ে তার শারীরিক অবস্থার খোঁজখবর নিয়েছিলেন।

দেশের রাজনীতিতে এস এ খালেকের অবদান স্মরণীয় হয়ে থাকবে। তার মৃত্যুতে বিএনপির নেতাকর্মীসহ রাজনৈতিক অঙ্গনে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

শেখ হাসিনাকে ‘কওমি মাতা’ আখ্যা দিয়ে তসলিমার সমালোচনা
গুচ্ছ পদ্ধতি এবং পোষ্য কোটা বাতিলসহ সাত দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
বিএনপি নেতা ও সাবেক এমপি এস এ খালেক আর নেই
ভারতে সামরিক উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, নিহত ৩
বিএনপির নামে চাঁদাবাজি করলেই আইনি ব্যবস্থা: এডভোকেট আহমেদ আযম খান
৫০ বিচারকের ভারতে প্রশিক্ষণে যাওয়া বাতিল
এবার শেখ রেহানার ছোট মেয়ে আজমিনা সিদ্দিক ‘ফ্ল্যাট বিতর্কে’
এবার প্রেমের টানে নাটোরে এলেন মালয়েশিয়ার নারী
ইসরায়েলের কাছে ৮০০ কোটি ডলারের অস্ত্র বিক্রির পরিকল্পনা বাইডেন প্রশাসনের
সাবেক মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী লতিফ বিশ্বাস আটক
বিসিবি সভাপতির দুর্ব্যবহার, বোর্ড ছাড়ার ইঙ্গিত ফাহিমের
সেনাবাহিনীর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, সাড়ে ১৬ বছরেই আবেদনের সুযোগ  
দেশের সম্মান ও গৌরব অটুট রাখতে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁয় শহীদ ওয়াসিম আকরাম ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন পৌর ছাত্রদল
তারেক রহমানের দেশে ফেরার পরিবেশ তৈরি করতে পারিনি
যমুনা রেলসেতু দিয়ে ট্রেন ছুটলো ১২০ কি.মি গতিতে
৭২ এর সংবিধানকে নতুন করে ঠিক করার কিছু নেই: ড. কামাল হোসেন
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় সমাবর্তন আগামী সেপ্টেম্বরে  
প্রতিষ্ঠবার্ষিকীতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল, টাঙ্গাইলে গ্রেফতার ২
বিচ্ছেদের গুঞ্জন উড়িয়ে একসঙ্গে অভিষেক-ঐশ্বরিয়া