সোমবার, ৭ এপ্রিল ২০২৫ | ২৪ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

ইলেকট্রিক ট্রেনের যুগে প্রবেশের উদ্যোগ রেলওয়ের

সরকার দেশের যোগােযাগ ব্যবস্থা উন্নতি করতে বড় বড় প্রকল্প হাতে নিয়েছে এবং অনেক প্রকল্প ইতিমধ্যে বাস্তবায়ন করেছে। বাংলাদেশ রেলওয়ে দেখাচ্ছে নতুন স্বপ্ন। ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথকে আধুনিক করে ইলেকট্রিক যুগে প্রবেশের উদ্যোগ নিচ্ছে রেলওয়ে। অর্থাৎ ‘ইলেকট্রিক ট্রাকশন’ নির্মাণের পরিকল্পনা করা হচ্ছে। এজন্য সম্ভাব্যতা যাচাইয়ে প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। রেলওয়ে সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

রেল সূত্র জানায়, নারায়গঞ্জ-ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথে দ্রুতগতির ট্রেন চলাচলের জন্য ইলেকট্রিক ট্রাকশন বসানোর জন্য সম্ভাব্যতা যাচাইয়ে প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। ২৫ কোটি টাকা ব্যয়ে হাতে নেওয়া রেলওয়ের এই প্রকল্পের জন্য ইতিমধ্যে দরপত্র আহ্বান করা হয়েছে।

জানা গেছে, চীন ও বাংলাদেশের একাধিক জয়েন্ট ভেঞ্চার প্রতিষ্ঠান এই দরপত্রে অংশ নিয়েছে। আগামী জুন-জুলাই মাসের দিকে অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর দরপত্র যাচাই-বাছাই করে চূড়ান্ত করা হবে সম্ভাব্যতা যাচাই প্রকল্পের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান।

 

বাংলাদেশ রেলওয়ের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে ঢাকাপ্রকাশ-কে জানিয়েছেন, দরপত্র মূল্যায়নের পর চূড়ান্ত করা হবে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান।

সম্ভাব্যতা যাচাইয়ে নিয়োগ পাওয়া প্রতিষ্ঠান নারায়ণগঞ্জ-ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথে ইলেকট্রিক ট্রাকশন বসানোর বিষয়ে সমীক্ষা চালাবে। এক বছরের মধ্যে তারা সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের প্রতিবেদন জমা দেবে। তার ভিত্তিতে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

এ ছাড়া ঢাকা-রাজশাহী রেলপথেও ইলেকট্রিক ট্রাকশন বসানোর কথা ভাবছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। প্রথম ধাপে নারায়ণগঞ্জ-ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথের সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের পর দ্বিতীয় লাইনের বিষয়ে অগ্রসর হবে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ।

ইলেকট্রিক ট্রাকশন বসানোর বিষয়ে জানতে চাইলে রেলপথমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘আমরা রেলকে আরও আধুনিক ও যুগপোযোগী করার কথা ভাবছি। আমাদের পাশের দেশগুলোতেও ট্রেন এখন ইলেকট্রিক ট্রাকশনে চলাচল করছে। আমরা এখনো পিছিয়ে আছি।’

 

তিনি বলেন, ইতিমধ্যে আমরা পরিকল্পনা গ্রহণ করেছি ঢাকা-চট্টগ্রাম এবং ঢাকা-রাজশাহী রেলপথে ইলেকট্রিক ট্রাকশন বসানোর। এ জন্য আমরা সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের উদ্যোগ নিয়েছি।

রেলপথমন্ত্রী বলেন, রেল ব্যবস্থাকে যদি আধুনিকায়ন করতে হয় তাহলে বিদ্যুৎ ছাড়া এটা করা সম্ভব না। আপনারা জানেন যে, আমাদের দেশে বিদ্যুৎ এর খুব ঘাটতি ছিল। যে কারণে এই উদ্যোগগুলো আগে নেওয়া সম্ভব হয়নি।

তিনি বলেন, ‘এখন আমরা বিদ্যুৎ উৎপাদনে স্বস্তিকর একটা অবস্থায় আছি। এখন বিদ্যুৎ এর খুব একটা ঘাটতি নেই। ধারাবাহিকভাবে বিদ্যুৎ এর উৎপাদন বাড়ছে, ফলে ভবিষ্যতে সমক্ষতা অর্জনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এগিয়ে আছে।’

উল্লেখ্য, বাংলাদেশ রেলওয়ে এখন চলছে ডিজেল চালিত ইঞ্জিন দিয়ে। বহু বছর ধরে পুরোনো ইঞ্জিনের উপর ভর করে চলে আসছে রেলওয়ের যাত্রীসেবা।

রেলওয়ের উন্নয়নে গত কয়েক বছরে নেওয়া হয়েছে স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘ মেয়াদী পরিকল্পনা। এরই অংশ হিসেবে ইতিমধ্যে রেলওয়ের বহরে যুক্ত হয়েছে যাত্রীবাহী নতুন কোচ। ইতিমধ্যে মিটার গেজ ও ব্রড গেজের ৪৬টি ইঞ্জিন যুক্ত হয়েছে। গত ২৭ এপ্রিল এসব ইঞ্জিনের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

এদিকে রেলওয়েকে আরও গতিময় করতে ২০১৭ সালে উদ্যোগ নেওয়া হয় ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথে বুলেট ট্রেন চালুর। সে জন্য সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের জন্য ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান নিয়োগ করা হয়। বরাদ্দ দেওয়া হয় ১১০ কোটি টাকা।

চায়না রেলওয়ে ডিজাইন করপোরেশন এবং বাংলাদেশের মজুমদার এন্টারপ্রাইজ যৌথভাবে সম্ভাব্যতা যাচাই, নকশা প্রণয়নের কাজ শুরু করে। প্রকল্পের সম্ভাব্যতা যাচাই এবং বিশদ নকশা প্রণয়নের কাজ শেষ করে গত অক্টোবরে রেলওয়ের কাছে প্রতিবেদন জমা দেয় তারা। নভেম্বরে সেটি মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়।

কিন্তু সম্প্রতি রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ জানিয়ে দিয়েছে, আপাতত বুলেট ট্রেনের পরিকল্পনা বাদ।

এনএইচবি/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার আইসিসিতে পাঠানোর কথা ভাবছে সরকার: প্রেস সচিব

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলন দমাতে নির্বিচারে গুলি চালায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। তাতে প্রাণ যায় শত শত মানুষের। আহত হন অনেকে। রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর তদন্তে নেমে মানবতাবিরোধী অপরাধের প্রমাণ পায় জাতিসংঘ।

প্রতিবেদনে সংস্থাটি জানায়, হত্যায় জড়িত ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার সরকারের উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তারা।

আন্দোলন দমানোর নামে হত্যার নির্দেশ দেয়া হয়েছিলো মোবাইলসহ বিভিন্ন ইলেকট্রনিক ডিভাইসের মাধ্যমে। ১০ জুলাইয়ের পর এসব আলামত নষ্টের অভিযোগ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর তানভীর হাসান জোহার।

তিনি বলেন, শুধু ডিলিট না, কথাও যেন কোন ডেটা না থাকে সেজন্যে স্থায়ীভাবে ডিলিট করার নির্দেশনাও আমরা তদন্তে পেয়েছি। সেসমস্ত জিনিস আমরা পুনরুদ্ধার করে আন্তর্জাতিক মানদণ্ড মেনে আদালতে প্রেরণযোগ্যের ব্যবস্থা করেছি।

এদিকে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম জানিয়েছেন, হত্যাকাণ্ডের বিচারের বিষয়টি নেদারল্যান্ডসের হেগের আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে পাঠানোর সুযোগ আছে কিনা খতিয়ে দেখছে সরকার।

তিনি আরও বলেন, এটি পাঠাতে পারলে সুবিধা হচ্ছে সারা বিশ্বের মানুষ দেখতে পারবে কি নৃশংসভাবে বাংলাদেশে গণহত্যা চালান হয়েছে। তবে এক্ষেত্রে বাংলাদেশের স্বার্থেই সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।

উল্লেখ্য, রোম আইনের বলে ২০০২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় এই আদালত। ১২৫টি রাষ্ট্রের মধ্যে বাংলাদেশও এর সদস্য। জেনোসাইড, যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িতদের বিচার হয় আইসিসিতে।

Header Ad
Header Ad

ইসরাইলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে সারাদেশে চলছে ‘নো ওয়ার্ক নো ক্লাস’ কর্মসূচি

বেশিরভাগ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানও এ নোটিশ দিয়ে সংহতি জানিয়েছে গাজার পক্ষে। ছবি: সংগৃহীত

ফিলিস্তিনে ইসরাইলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে সারাদেশে ‘নো ওয়ার্ক নো ক্লাস’ কর্মসূচি চলছে। গত রাতেই ক্লাস পরীক্ষা বর্জনের ঘোষণা দেয় শিক্ষার্থীরা। বেশিরভাগ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানও এ নোটিশ দিয়ে সংহতি জানিয়েছে গাজার পক্ষে।

রাজধানীর শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর সামনে জড়ো হচ্ছে শিক্ষার্থীরা। বিশ্ববিদ্যালয় আর কলেজগুলোর সামনে বিক্ষোভ মিছিল করবে শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। এছাড়াও গাজায় হামলা বন্ধের দাবিতে একই কর্মসূচিতে সংহতি জানিয়ে বিক্ষোভের ডাক দিয়েছে ছাত্রদল, গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ, ছাত্র শিবিরসহ বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন।

রোববার রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় বিক্ষোভ মিছিল করে সাধারণ শিক্ষার্থীরা। একই ঘটনায় রাজধানীর বিজয় নগর এলাকায় বিক্ষোভ মিছিল করে বাংলাদেশ যুব অধিকার পরিষদ। ইসরাইলি আগ্রাসনের নিন্দা, ফিলিস্তিনের নাগরিকদের উপর চালানো গণহত্যার প্রতিবাদ ও স্বাধীন ফিলিস্তিনের দাবি উঠে আসে তাদের স্লোগানে। এসময় সোমবার জেনারেল স্ট্রাইকে দেশবাসীকে অংশ নেয়ার আহ্বান জানান শিক্ষার্থীরা।

গাজায় ইসরাইলি বাহিনীর নৃশংস হামলার প্রতিবাদে শিক্ষার্থীদের বিশ্বব্যাপী ক্লাস ও পরীক্ষা বর্জন কর্মসূচির সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করে আজকের সকল ক্লাস ও পরীক্ষা স্থগিত ঘোষণা করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। এই গণহত্যার প্রতিবাদে ক্লাস-পরীক্ষা বর্জনের ডাক দিয়েছে কিছু বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ও।

Header Ad
Header Ad

যুদ্ধের মাঝে ট্রাম্পের সাথে বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রে ছুটলেন নেতানিয়াহু

ছবি: সংগৃহীত

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে নিরলস হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল। বর্বর ও নির্বিচার এই হামলার মধ্যেও পাল্টা প্রতিরোধ গড়ে তুলেছে ভূখণ্ডটির স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস। গত কয়েক মাসের মধ্যে গাজা থেকে ইসরায়েলে সবচেয়ে বড় হামলা চালিয়েছে তারা।

একইসঙ্গে অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে বিশ্বজুড়ে দেওয়া হয়েছে সাধারণ ধর্মঘটের ডাক। এমন অবস্থায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠক করতে যুক্তরাষ্ট্রে ছুটে গেছেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু।

সোমবার (৭ এপ্রিল) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা আনাদোলু।

বার্তাসংস্থাটি বলছে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক রাষ্ট্রদূত স্টিভ উইটকফের সাথে দেখা করার জন্য ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু রোববার হাঙ্গেরি থেকে যুক্তরাষ্ট্রে ছুটে গেছেন বলে ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে।

ইসরায়েলি দৈনিক ইয়েদিওথ আহরোনোথের মতে, নেতানিয়াহু সোমবার হোয়াইট হাউসে ট্রাম্পের সাথে আলোচনা করবেন। এতে বলা হয়েছে, “গাজায় চলমান যুদ্ধ এবং হামাসের পক্ষ থেকে ইসরায়েলি বাহিনী পুরোপুরি প্রত্যাহার এবং যুদ্ধের অবসানের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে উইটকফের উপস্থিতি ‘ইসরায়েলি বন্দি মুক্তির ইস্যু নিয়ে আলোচনা হতে পারে বলে ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে’।”

সংবাদপত্রটি জানিয়েছে, নেতানিয়াহু এবং ট্রাম্প ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি এবং সিরিয়ার পরিস্থিতি নিয়েও আলোচনা করবেন বলে আশা করা হচ্ছে।

এছাড়া ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রী হাওয়ার্ড লুটনিকের সাথেও দেখা করবেন। বাণিজ্যমন্ত্রী হাওয়ার্ড মূলত ট্রাম্পের শুল্ক নীতির তত্ত্বাবধান করেন। গত বুধবার উল্লেখযোগ্য বাণিজ্য ঘাটতির কারণে অন্যান্য দেশের সাথে ইসরায়েলের ওপর ১৭ শতাংশ শুল্ক আরোপের পর মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বসতে চলেছেন নেতানিয়াহু।

পৃথক প্রতিবেদনে সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েল বলছে, রোববার রাতে ওয়াশিংটন ডিসিতে পৌঁছিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু। আগামী দুই দিন ধরে তিনি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং ঊর্ধ্বতন মার্কিন কর্মকর্তাদের সাথে তাড়াহুড়ো করে নির্ধারিত বৈঠক করবেন।

বৈঠকগুলোতে মূলত গাজা উপত্যকায় চলমান যুদ্ধ এবং জিম্মিদের বিষয়ে আলোচনা করা হবে, যাদের মধ্যে ৫৯ জন এখনও গাজায় বন্দি রয়েছেন। সেইসাথে ট্রাম্পের নতুন শুল্ক নীতি নিয়েও আলোচনার কথা রয়েছে। সফরের কথা ঘোষণা করার ২৪ ঘণ্টারও কম সময়ের মধ্যে নেতানিয়াহু রোববার বুদাপেস্ট থেকে ওয়াশিংটনের উদ্দেশ্যে রওনা হন।

এদিকে নেতানিয়াহুর এই সফর মঙ্গলবার পর্যন্ত স্থায়ী হওয়ার কথা থাকলেও ইসরায়েলি সম্প্রচারমাধ্যম চ্যানেল ১২ জানিয়েছে, এই সফরের সময়সীমা বাড়ানো যেতে পারে। গত সপ্তাহে নেতানিয়াহু, ট্রাম্প এবং হাঙ্গেরির প্রধানমন্ত্রী ভিক্টর অরবানের মধ্যে ত্রিপক্ষীয় কথোপকথনের পর এই সফরের পরিকল্পনা করা হয়েছিল বলে জানা গেছে।
টাইমস অব ইসরায়েল বলছে, স্ত্রী সারাকে নিয়ে ওয়াশিংটনে পৌঁছানোর পরেইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু বিমানবন্দর থেকে কাফেলা নিয়ে ব্লেয়ার হাউসের দিকে যান। সেখানে বাণিজ্যমন্ত্রী হাওয়ার্ড লুটনিকের সাথে তার দেখা করার কথা ছিল।

আনাতোলু বলছে, ইসরায়েলের প্রধান মিত্র দেশ যুক্তরাষ্ট্রে নেতানিয়াহুর সফর এমন এক সময় এলো যখন তেল আবিব গাজা উপত্যকায় মারাত্মক আক্রমণ চালিয়ে যাচ্ছে। ২০০৩ সালের অক্টোবর থেকে নির্বিচার হামলায় অবরুদ্ধ এই উপত্যকায় প্রায় ৫০ হাজার ৭০০ মানুষ নিহত হয়েছেন।

গত সপ্তাহান্তে নেতানিয়াহু গাজায় আক্রমণ আরও বাড়ানোর ঘোষণা দেন। ফিলিস্তিনি এই ছিটমহল থেকে ফিলিস্তিনিদের উচ্ছেদের বিষয়ে ট্রাম্পের পরিকল্পনা বাস্তবায়নের প্রচেষ্টাও চলছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার আইসিসিতে পাঠানোর কথা ভাবছে সরকার: প্রেস সচিব
ইসরাইলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে সারাদেশে চলছে ‘নো ওয়ার্ক নো ক্লাস’ কর্মসূচি
যুদ্ধের মাঝে ট্রাম্পের সাথে বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রে ছুটলেন নেতানিয়াহু
রাজশাহীতে ট্রাক-বাসের সংঘর্ষে নিহত তিন, আহত অর্ধশত
পুরান ঢাকায় নাজিমউদ্দিন রোডে আগুন, নিহত ১
ইসরাইলি বসতিতে হামাসের মুহুর্মুহু রকেট হামলা (ভিডিও)
আমরা গাজায় আরও তীব্র হামলা চালাব: ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নওগাঁয় আকাশ থেকে পড়ল বিরল আকৃতির শীলা, আতঙ্কিত এলাকাবাসী
ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে সারাদেশে ‘নো ওয়ার্ক, নো স্কুল’ কর্মসূচির ডাক
বিয়ের গেটে পার্টি স্প্রে দেওয়া নিয়ে মারামারি, ভাঙল বিয়ে
গাজায় ইসরায়েলের গণহত্যায় ছাত্রদলের নিন্দা ও কর্মসূচি ঘোষণা
দপ্তর হারালেন স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব নিজাম উদ্দিন
বাংলাদেশে ব্যবসা করার অনুমোদন পেল স্টারলিংক
শুল্ক নিয়ে ট্রাম্প ও মার্কিন প্রশাসনকে চিঠি দেবে বাংলাদেশ: প্রেস সচিব
দর্শনায় পূর্ণাঙ্গ স্থলবন্দর বাস্তবায়নে এডিবির উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধিদলের পরিদর্শন
ফেসবুকে নির্বাচনের কথা লিখলে সংঘবদ্ধ গালি শুরু হয়ে যাচ্ছে: ইশরাক
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদ: ক্যাম্পাসে ক্যাম্পাসে ক্লাস-পরীক্ষা বর্জনের ডাক
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্কের প্রভাব সামাল দেওয়া কঠিন হবে না: অর্থ উপদেষ্টা
বিদেশি শীর্ষ বিনিয়োগকারীদের নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক বুধবার
এসএসএফের সাবেক ডিজি ও তার স্ত্রীর ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, ৩৪ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ