বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ২২ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash

নারী দিবসের বিশেষ সাক্ষাৎকারে সার্জেন্ট সাবিনা

'ছোট বেলা থেকেই ইচ্ছা ছিল দেশের জন্য কিছু করা দরকার'

আন্তর্জাতিক নারী দিবসে (৮ মার্চ) রাজধানীর ব্যস্ততম সড়ক রামপুরা মোড় এলাকায় ডিউটিরত আছেন নারী ট্রাফিক সার্জেন্ট সাবিনা ইয়াসমিন। প্রচন্ড রোদে সড়কের শৃঙ্খলা ধরে রাখার জন্য রাস্তায় কাজ করছেন পুলিশের এ নারী কর্মকর্তা। ঘেমে একাকার কর্মরত নারী সার্জেন্টের হয়তো খেয়ালও নেই আজ নারী দিবস।

ব্যস্ত সড়কের শৃঙ্খলা রক্ষায়, গাড়ির কাগজপত্র যাচাই আর সড়কে বেঁধে যাওয়া গাড়ির জট ছাড়াচ্ছেন সাবিনা। এত ব্যস্ততার মাঝেই এই নারী ট্রাফিক সার্জেন্টের সঙ্গে কথা হয় ঢাকাপ্রকাশ-এর।

সাবিনা ইয়াসমিনের বাড়ি শেরপুর জেলায়। ৮ ভাই-বোনের মধ্যে সবার ছোট সাবিনা। মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পাশ করেছেন শেরপুর থেকেই এবং ২০১৪ সালে শেরপুর সরকারি কলেজ থেকে মাস্টার্স করেন তিনি। আইনজীবী হবার ইচ্ছা থাকলেও ২০১৭ সাল থেকে দায়িত্ব পালন করছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) ট্রাফিক মতিঝিল বিভাগের রামপুরা জোনের সার্জেন্ট হিসেবে। সার্জেন্ট ইয়াসমিন বলেছেন, ছোট বেলা থেকেই ইচ্ছা ছিলো দেশের জন্য কিছু করা দরকার। এমন প্রতিজ্ঞা ধারন করেই তিনি বড় হয়েছেন।

পুলিশ বাহিনীতে নারী সার্জেন্ট নিয়োগ-প্রক্রিয়া শুরু হয় ২০১৪ সালে। এরই মধ্যে ডিএমপিতে ট্রাফিকের নারী পুলিশ হিসেবে কর্মরত আছেন ৫২ জন। এর মধ্যে সার্জেন্ট ৩২ জন। এএসআই (নিরস্ত্র) ৪ জন ও কনেস্টবল ১৬ জন।

নারী দিবস উপলক্ষে সাবিনা ইয়াসমিনের সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেছেন, ছোট বেলা থেকেই ইচ্ছা ছিলো দেশের জন্য কিছু করার। পুলিশের ইউনিফর্মের প্রতি আকর্ষণ ছিল। যে ইউনিফর্ম পরে সব শ্রেণির মানুষকে সেবা দেওয়া সম্ভব। দেশের রাষ্ট্রপতি থেকে সমাজের নিম্নবিত্ত মানুষের কাছে সেবা পৌঁছে দেওয়া যায়। তাই এই পেশায় এসেছি।

ঢাকাপ্রকাশ: ট্রাফিকের দায়িত্ব পালন করতে কেমন লাগে?
সার্জেন্ট সাবিনা: পেশাটাকে ভালোবেসেই বেছে নিয়েছি। তাই প্রতিটি মুহূর্ত উপভোগ করি। সড়কে নিয়মশৃঙ্খলা বজায় রাখতে ভালোই লাগে। সব নারী সার্জেন্টই দক্ষতার সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছেন। ডিএমপির ট্রাফিকের সিনিয়র কর্মকর্তারা আমাদের নারী সার্জেন্টদের প্রশংসা করছেন। এতে আমাদের খুব ভালো লাগে।

ঢাকাপ্রকাশ: আইন নিয়ে পড়ার ইচ্ছা থাকলেও বা এতো চাকরি থাকতে ট্রাফিক সার্জেন্টের চাকরি কেন জানতে চাই?
সার্জেন্ট সাবিনা: বিষয়টি তখন চ্যালেঞ্জিং মনে হয়েছিল আমার কাছে। আর ছোটবেলা থেকেই জীবনে চ্যালেঞ্জিং কিছু একটা করার টার্গেট ছিল আমার। সেই চ্যালেঞ্জটা জয় করার জন্যই আসলে পুলিশে আসা।

ঢাকাপ্রকাশ: দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে রাস্তার অভিজ্ঞতা কেমন?
সার্জেন্ট সাবিনা: গণপরিবহনের চালকরা বিভিন্নভাবে কটু কথা বলে থাকেন। এছাড়া, নারী সার্জেন্ট দেখে সবাই একটু আড় চোখে তাকান। আর নারী হয়ে বাইরে যেভাবেই বের হই না কেন যারা কটু কথা বলার তারা বলবেই। তাছাড়া এসব বিষয় হ্যান্ডেলিং করার প্রশিক্ষণ আমাদের নেওয়া হয়েছে। আর সবার এসব কথা আমি আমলেও নেই না। এসব ছোটছোট কিছু বিষয় ছাড়া আর কোনও সমস্যা হচ্ছে না। এসবও আস্তে-আস্তে ঠিক হয়ে যাবে।

ঢাকাপ্রকাশ: পুরুষ সহকর্মী ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের থেকে সহযোগিতা ও অসহযোগিতার বিষয়ে কিছু বলুন?
সার্জেন্ট সাবিনা: পুরুষ সার্জেন্টরা আমাদের সবকিছু শিখিয়ে দিচ্ছেন। কিভাবে মামলা করতে হবে? কেমন করে চালকদের সঙ্গে ব্যবহার করতে হবে? তাদের সহযোগিতায় কাজ আরও সহজ হয়ে যাচ্ছে। আমরা যারা নারী সার্জেন্ট হিসাবে কাজ করি তাদের ব্যাপারে সবসময়ই সহযোগিতাপূর্ণ মনোভাব দেখান আমাদের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। রাস্তায় কাজ করতে গিয়ে অনেক সময় বেয়াড়া চরিত্রের লোকজনকে হ্যান্ডেল করতে হয় আমাদের। কোনো কোনো যানবাহন চালকের ভূমিকা হয়ে ওঠে মারমুখী। বিশেষ করে সমাজের একটু প্রভাবশালী কিংবা ক্ষমতাবানরা চেষ্টা করেন ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে সবকিছু নিজেদের মতো করে চালাতে। এ রকম ক্ষেত্রে একদিকে যেমন আমরা শক্ত ভূমিকা নেই তেমনি শক্ত অবস্থান নিতে গিয়ে কোনো জটিলতা দেখা দিলে আমাদের সিনিয়ররাও পাশে দাঁড়িয়ে সহযোগিতা করেন পাশাপাশি সাহস জোগান।

ঢাকাপ্রকাশ: নারী সার্জেন্ট হিসেবে কখনো আলাদা সমস্যায় পড়তে হয়েছে কী না?
সার্জেন্ট সাবিনা: নারী সার্জেন্ট দেখে অনেকেই অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকে। কিন্তু এসব আমরা পাত্তা দেই না। আমরা আমাদের কাজ করি। এসব এখন আর মাথায় আসে না। অনেকে ভাবেন, নারীরা তেলাপোকা দেখে ভয় পান, গাড়ি কিভাবে নিয়ন্ত্রণ করবেন? তবে আমরা আমাদের যোগ্যতা দিয়ে নিজেদের প্রমাণ করেছি। নারী বলে প্রথম প্রথম চালকরা পাত্তা দিত না। তবে অবস্থার পরিবর্তন হতে শুরু করেছে। আমি পুরোপুরি নতুন। আমার সঙ্গে যারা কাজ করছেন, তারা অনেক সহযোগিতা করছেন।

ঢাকাপ্রকাশ: ট্রাফিকে কাজে সমস্যা আছে কী না?
সার্জেন্ট সাবিনা: ডিএমপিতে নারী ট্রাফিক পুলিশের সংখ্যা অনেক কম, পাশাপাশি নারীদের জন্য ওয়াশরুম ব্যবহার করা একাটা বড় সমস্যা। তবুও সব কিছু মেনে নিয়েই কাজ করে যাচ্ছি। ট্রাফিক বিভাগে প্রয়োজনের তুলনায় জনবল খুব কম। এরকম একটি অবস্থায় দেশে যদি আরও নারী সার্জেন্ট নিয়োগ দেওয়া হয় তাহলে কাজের ক্ষেত্রে আরও সহজ একটা পরিবেশ হতো আমাদের। শেয়ারিংয়ের বিষয়টিও থাকত। নারী হিসাবে আমি তো সবকিছু সবার সঙ্গে শেয়ার করতে পারি না।

ঢাকাপ্রকাশ: নারী সার্জেন্ট হবার পিছনে পরিবার থেকে বাধা আছে কী না?
সার্জেন্ট সাবিনা: ৮ ভাই বোনের মধ্যে আমি সবার ছোট। আমার পরিবারের সবাই চাইতেন আমি যেন শিক্ষিত হই। এক্ষেত্রে আমার মায়ের অবদান ও অনেক বেশি। জীবনে যতটুকু অর্জন তা বাবার ইচ্ছে আর মায়ের অদম্য অনুপ্রেরণায়। এতোগুলো ভাইবোন হয়েও সবার মধ্যে সবার আন্তরিকতা ছিলো। মেয়ে হিসেবে কখোনই অবহেলা করেনি।

কেএম/এএস

Header Ad
Header Ad

এই ফটো তোলোস কেন? আদালত চত্বরে শাহজাহান ওমর  

ঝালকাঠি-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শাহজাহান ওমর। ছবিঃ সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে রাজধানীর আদাবর থানায় দায়েরকৃত রুবেল হত্যা মামলায় ঝালকাঠি-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শাহজাহান ওমর, সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন, সাবেক ডিএমপি কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়াকে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে।

বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম. এ আজহারুল ইসলামের আদালত গ্রেফতার দেখানোর এ আদেশ দেন।

এদিন সকালে আসামিদের আদালতে হাজির করে উক্ত মামলায় গ্রেফতার দেখানোর আবেদন করেন তদন্তকারী কর্মকর্তা। পরে সে আবেদন মঞ্জুর করেন বিচারক।। সোয়া ৯ টার পর তাদের এজলাসে তোলা হয়। তিন জনের মধ্যে সামনে ছিলেন শাহজাহান ওমর।

এই সময় সাংবাদিকরা তাদের ছবি তুলতে গেলে। তখন শাহজাহান ওমর বলেন, ‘এই ফটো তোলোস কেন?’ পরে তাদের এজলাসে নিয়ে যাওয়া হয়।

সেখানে অনেকটাই স্বাভাবিক ছিলেন শাহজাহান ওমর। আইনজীবী-পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে সময় পার করেন। কখনও হেসেছেন। আইনজীবীদের কাছে মামলার বিষয়ে খোঁজখবর নেন। জানতে চান তিনি এজাহারনামীয় আসামি কি না।

মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ছাত্র আন্দোলনের সময় গত ৫ আগস্ট রুবেলসহ কয়েকশ ছাত্র-জনতা সকাল ১১টার দিকে আদাবর থানাধীন রিংরোড এলাকায় প্রতিবাদী মিছিল বের করে। এসময় পুলিশ, আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, শ্রমিক লীগ, তাঁতীলীগ, কৃষকলীগ, মৎস্যজীবী লীগের নেতাকর্মীরা গুলি চালায়। এতে রুবেল গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান।

এ ঘটনায় ২২ আগস্ট আদাবর থানায় হত্যা মামলা করেন রুবেলের বাবা রফিকুল ইসলাম।

Header Ad
Header Ad

মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার ভক্ত : প্রেস সচিব  

প্রধান উপদেষ্টা ড. মোহাম্মদ ইউনূসের প্রেস সচিব শফিকুল আলম। ছবিঃ সংগৃহীত

মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা ক্ষমতাচ্যুত স্বৈরশাসক এবং গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার ভক্ত হয়ে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মোহাম্মদ ইউনূসের প্রেস সচিব শফিকুল আলম।

বুধবার (০৫ ফেব্রুয়ারি) সকালে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক প্রোফাইলে এক পোস্টে এ মন্তব্য করেন তিনি।

পোস্টে তিনি লিখেছেন, সংবাদ মাধ্যমটি (বিবিসি বাংলা) যখন শেখ হাসিনার বিষয়ে লেখে, তখন তার ভারতে পালিয়ে যাওয়ার পটভূটি বাদ দেয়। আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর উনি ভারতে চলে গেছেন এমন শব্দ ব্যবহার করতে তারা অধিকতর পছন্দ করে। বাস্তবতা হচ্ছে শেখ হাসিনা অসংখ্য শিশু হত্যা, নজিরবিহীন সহিংসতা, লুণ্ঠন, দুর্নীতি, বিচারবহির্ভূত হত্যা এবং তিন হাজারের বেশি মানুষকে গুম করে ভারতে পালিয়ে গেছেন।

তিনি লেখেন, গত সপ্তাহে শেখ হাসিনাকে নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ। নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের উদ্ধৃতি দিয়ে সংস্থাটি বলছে, শেখ হাসিনা তার দীর্ঘ ১৫ বছরের শাসনামলে হত্যা এবং গুমের নির্দেশ দিয়েছিলেন। কিন্তু বিবিসি বাংলার প্রতিবেদনে এই গুরুত্বপূর্ণ অংশের কিছুই উল্লেখ ছিল না। তারা বিপ্লবের পরে গণগ্রেপ্তার নিয়ে কথা বলতে বেশি পছন্দ করে।

শফিকুল আলম লেখেন, কোনো গণগ্রেপ্তার হয়েছে? কতজনকে গত ছয় মাসে গ্রেপ্তার করা হয়েছে? আমরা জানতাম যে ২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর পুলিশ বিএনপির সমাবেশকে জোরপূর্বক ছত্রভঙ্গ করেছিল। তারপর কমপক্ষে ২৫ হাজার জনকে গ্রেপ্তার করেছিল।

প্রেস সচিব আরও লিখেছেন, মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা গণহত্যাকারী শেখ হাসিনাকে একটি নিখুঁত প্ল্যাটফর্ম দিয়েছে। গতকাল তারা একটি সংবাদ প্রকাশ করেছে। সেখানে তারা বলেছে যে, হাসিনা নয়াদিল্লি থেকে ছাত্রদের সঙ্গে কথা বলবেন। প্রকৃতপক্ষে, এটি ‘বাংলার কসাইয়ের’ জন্য একটি নিখুঁত প্ল্যাটফর্ম! এটি কি কখনো নির্বাসিত বিএনপি নেতা তারেক রহমানকে একই রকম প্ল্যাটফর্ম দিয়েছে? হাসিনার স্বৈরশাসনের আমলে তারেক রহমান লন্ডনে কীভাবে সময় কাটাচ্ছিলেন সে সম্পর্কে লিখেছিল? এটি কি তার সাক্ষাৎকার নিয়েছিল?

Header Ad
Header Ad

কুয়াকাটা পৌর যুবদলের সাধারণ সম্পাদক জহিরুল ইসলাম মিরন ও

পটুয়াখালীতে বাংলাভিশনের সাংবাদিককে কুপিয়ে জখম  

বাংলাভিশন টেলিভিশনের সাংবাদিক জহিরুল ইসলাম মিরন। ছবিঃ সংগৃহীত

বাংলাভিশন টেলিভিশনের পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়া উপজেলা প্রতিনিধি ও কুয়াকাটা পৌর যুবদলের সাধারণ সম্পাদক জহিরুল ইসলাম মিরনকে বেধড়ক কুপিয়ে গুরুতর জখম করা হয়েছে।

মিরনের শরীরে অসংখ্য কোপের চিহ্ন রয়েছে। তার এক হাতের রগ কেটে দেওয়া হয়েছে, অন্য হাতের কব্জি ঝুলে গেছে। মাথা, কপাল ও পেটে গুরুতর আঘাতের ক্ষতচিহ্ন দেখা গেছে।

মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে কুয়াকাটা পৌরসভায় নিজ বাসার সামনে সশস্ত্র দুর্বৃত্তরা এ হামলা চালায়।

মুমূর্ষু অবস্থায় স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে কলাপাড়া হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখান থেকে চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসার জন্য মিরনকে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেন। মিরনের পরিবার জানায়, তিনি ঢাকা থেকে রাতে কুয়াকাটা ফিরেছিলেন। কুয়াকাটা বাসস্ট্যান্ড থেকে বাসায় ফেরার পথে বাসার সামনে পৌঁছামাত্র দুর্বৃত্তরা এলোপাতাড়ি কুপিয়ে তাকে জখম করে। চিৎকার দিয়ে মিরন মাটিতে লুটিয়ে পড়লে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করেন।

মিরনের শরীরে অসংখ্য কোপের চিহ্ন রয়েছে। এক হাতে রগ কেটে দেয়া হয়েছে, অন্য হাতের কব্জি ঝুলে গেছে। মাথা, কপাল ও পেটে গুরুতর আঘাতের ক্ষতচিহ্ন দেখা গেছে।

মহিপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তরিকুল ইসলাম জানান, ঘটনার খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। আসামিদের শনাক্ত ও গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

এই ফটো তোলোস কেন? আদালত চত্বরে শাহজাহান ওমর  
মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার ভক্ত : প্রেস সচিব  
পটুয়াখালীতে বাংলাভিশনের সাংবাদিককে কুপিয়ে জখম  
উত্তরবঙ্গে অনির্দিষ্টকালের জন্য তেল বিক্রি বন্ধ
বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় ধাপের আখেরি মোনাজাত আজ  
শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচার নিয়ে কড়া বার্তা হাসনাত আবদুল্লাহর  
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলার রায় আজ    
সুইডেনে স্কুলে বন্দুক হামলা নিহত ১০ জন  
বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান শিবলী রুবাইয়াত গ্রেফতার  
জাবিতে পোষ্য কোটা সম্পূর্ণরূপে বাতিলের ঘোষণা  
মুসলিম লীগ যেমন বিলুপ্ত হয়েছে, আওয়ামী লীগও বিলুপ্ত হবে : সলিমুল্লাহ খান
ছাত্রলীগ নেতা ইমতিয়াজ রাব্বীসহ ৮ বুয়েট শিক্ষার্থী আজীবন বহিষ্কার  
জীবননগর সীমান্তে অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে বাংলাদেশি যুবক আটক
নগদের সাবেক চেয়ারম্যান-এমডিসহ ২৪ জনের বিরুদ্ধে ৬৪৫ কোটি টাকা জালিয়াতির মামলা
৮ ফেব্রুয়ারি থেকে চালু হচ্ছে নতুন মার্কিন ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া
ক্যাম্পাসের মসজিদে কোরআন পুড়িয়েছে রাবি ছাত্র, জানা গেল পরিচয়
মার্কিন ভিসার জন্য প্রার্থনা করতে মন্দিরে ভিড় ভারতীয়দের
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে কুরআন পোড়ানোর ঘটনায় মূল সন্দেহভাজন আটক
পুলিশ ভেরিফিকেশন ছাড়াই পাসপোর্ট ইস্যু ও নবায়ন
বৃহস্পতিবার থেকে রাজধানীতে ২১ কোম্পানির বাস চলবে টিকিট-কাউন্টার ভিত্তিতে