রবিবার, ২৩ মার্চ ২০২৫ | ৯ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

ঈদ বাজারে জাল নোটের ছড়াছড়ি, জেনে নিন চেনার উপায়

ফাইল ছবি

জাল নোটের কারবারিদের প্রতারণার শিকার হওয়ার ঘটনা প্রায়ই সংবাদমাধ্যমে উঠে আসে, বিশেষ করে কোনো উৎসবের সময়। এমন পরিস্থিতিতে তারা তাদের কার্যক্রম ব্যাপকভাবে চালিয়ে যায়, যাতে সাধারণ মানুষ সহজেই বিভ্রান্ত হয়। হাটবাজার কিংবা শপিং মলে কেনাকাটার ভিড়ে বেশিরভাগ সময় এই চক্রের সদস্যরা জালনোট চালিয়ে দেয়। বিশেষ করে একশ, পাঁচশ এবং এক হাজার টাকার নোট বেশি জাল হয়ে থাকে।তাই, চলুন জানি, কীভাবে সহজেই চেনা যায় জাল টাকা এবং এসব প্রতারণা থেকে কীভাবে নিজেকে রক্ষা করা যায়।

কীভাবে চেনা যাবে জাল নোট?

নিরাপত্তা সুতা:

১০০, ২০০ ও ৫০০ টাকার নোটের বাঁ পাশে ওপর থেকে নিচ পর্যন্ত ৪ মিলিমিটার, ১০০০ টাকার নোটে ৫ মিলিমিটার চওড়া অনেকটা মাথায় বেণির মতো প্যাঁচানো নকশার নিরাপত্তা সুতা আছে। ১০০, ২০০ ও ৫০০ টাকার নোটের সুতার এক অংশ ক্রমে লাল হতে হতে সবুজ রঙে পাল্টে যায়। আর অন্য অংশে ছাপানো থাকে টাকার মান। ১০০০ টাকার নোটের সুতার এক অংশ ক্রমে সোনালি থেকে সবুজ রঙে পরিবর্তন হয়। ২০০ ও ১০০০ টাকার নোটের ক্ষেত্রে নিরাপত্তা সুতার অংশে নোটের মান ও বাংলাদেশ ব্যাংকের মনোগ্রাম ছাপানো আছে। নোটগুলো নাড়াচাড়া করলে হলোগ্রাফিক ইমেজের চকচকে ভাব চোখে পড়ে। নকল টাকার ক্ষেত্রে যা সম্ভব হয় না।

১০০০ টাকার নোট চেনার ‍উপায়। ছবি: সংগৃহীত

লুকানো ছাপার অক্ষর:

১০০, ৫০০ ও ১০০০ টাকার নোটের যে পিঠে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি আছে, তার নিচের অংশে মাঝখানে বিভিন্ন নকশার আড়ালে ১০০, ৫০০ ও ১০০০ সংখ্যাটি ছাপানো আছে। নোটটি একটু কাত করে ধরলে এসব সংখ্যার উপস্থিতি বোঝা যায়। আর ২০০ টাকার ওই অংশে ইংরেজি অক্ষরে লেখা আছে 'TWO HUNDRED TAKA'।

খুব সূক্ষ্ম ফন্টে (অক্ষরে) লেখা:

১০০, ৫০০ ও ১০০০ টাকার নোটের পেছনের পিঠের নিচের দিকে বাঁ পাশে ১০০, ৫০০ ও ১০০০ সংখ্যা মানের সঙ্গে BANGLADESH BANK লেখা আছে।

২০০ টাকার নোটের এক্কেবারে বাঁ পাশের নকশার মাঝে মাঝে অতি ছোট্ট অক্ষরে 200 লেখা আছে। তবে এতটাই সূক্ষ্ম সেই অক্ষর যে খালি চোখে দেখা মুশকিল। আতশী কাচ বা উন্নতমানের স্মার্টফোনের ক্যামেরা নোটের ওপর ধরে যথেষ্ট পরিমাণ জুম করলে দেখা সম্ভব। জুম করলেও এই সূক্ষ্ম ফন্ট ফাটবে না, কিন্তু নকল টাকার ক্ষেত্রে ফেটে যাবে।

৫০০ টাকার নোট চেনার ‍উপায়। ছবি: সংগৃহীত

খসখসে ভাব:

সোনালী ব্যাংকের প্রধান শাখার প্রিন্সিপাল অফিসার সাইফুল ইসলাম জানান, খালি চোখে জাল টাকা শনাক্ত করা একটু জটিলই বটে। তবে খুব সহজ একটি উপায় হলো স্পর্শ। হাতে নিয়েই বোঝা যায়! আসল নোট কিছুটা খসখসে হয়। অন্য দিকে ছাপানো জাল টাকা মসৃণ থাকে।

লেখায় রঙের পরিবর্তন:

১০০ ও ১০০০ টাকার নোটের এদিক-ওদিক পরপর মেলে ধরলে প্রতি কোনায় থাকা সংখ্যার রং হয় সোনালি থেকে সবুজ এবং ৫০০ টাকার ক্ষেত্রে রং হয় ম্যাজেন্টা থেকে সবুজ। আবার ১০০০ টাকার নোটের পেছনে বাঁ দিকে হালকা নীলচে রঙের ইংরেজি অক্ষরে নিচ থেকে ওপরের দিকে লেখা আছে ‘BANGLADESH BANK’লেখাটি। নোটটি এদিক-ওদিক করে নেড়েচেড়ে দেখলে চোখে পড়বে তা।

১০০ টাকার নোট চেনার ‍উপায়। ছবি: সংগৃহীত

স্পার্ক বা ঠিকরে পড়া আলো:

২০০ টাকার নোটে ওপরে ডান কোনায় সোনালি থেকে সবুজ রং ছড়ানো চৌম্বকীয় কালি ব্যবহার করা হয়। ফলে এদিক-ওদিক কাত করলে এটি জ্বলজ্বল করতে থাকে। একই সঙ্গে একটি উজ্জ্বল আলোর রেখা ওপর-নিচে ওঠানামা করে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কারেন্সি ব্যবস্থাপনা বিভাগে এক কর্মকর্তা বলেছেন, জাল নোটের সমস্যা বাংলাদেশে এখনো প্রকট সমস্যা হয়ে ওঠেনি, তবে দুই ঈদের আগে জাল নোট চক্রের তৎপরতা বাড়ে। বিশেষ করে বড় নোটগুলো যেমন ৫০০ এবং ১০০০ টাকা মূল্যমানের জাল নোট চালানোর চেষ্টা করা হয়।

তিনি জানান, জাল নোটের তৎপরতা ঠেকানোর লক্ষ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংক সম্প্রতি সরকারের কাছে নতুন একটি কঠোরতর আইনের প্রস্তাব সরকারের কাছে পাঠিয়েছে। প্রস্তাবিত আইনে জাল নোট অপরাধের জন্য সর্বোচ্চ যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের বিধান রয়েছে।

তারপরও প্রায় মানুষের হাতে জাল নোট চলে আসার ঘটনা ঘটছে এবং প্রতিমাসেই বেশ কিছু মামলাও হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

টয়লেটে বেশিক্ষণ থাকায় যাত্রীকে মারলেন পাইলট

ছবি: সংগৃহীত

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইউনাইটেড এয়ারলাইন্স গ্রুপের এক পাইলটের বিরুদ্ধে ইহুদি এক যাত্রী গুরুতরু অভিযোগ এনেছেন। তার দাবি, তিনি কোষ্ঠকাঠিন্যতে ভুগছেন। উড়োজাহাজের টয়লেটে বেশিক্ষণ থাকায় তাকে বের করে পিটিয়েছেন পাইলট। মেক্সিকোর তুলুম শহর থেকে যুক্তরাষ্ট্রের হিউস্টনে যাওয়ার সময় এই ঘটনাটি ঘটে।

এ ঘটনায় গত সপ্তাহে একটি মামলা করেছেন নিউজার্সিতে বসবাসরত ইয়িস রোয়েল লিয়েব নামের ওই যাত্রী। যাতে আসামি করা হয়েছে ইউনাইটেড এয়ারলাইন্স ও ইউএস ডিপার্টমেন্ট অব হোমল্যান্ড সিকিউরিটিকে (সিবিপি)। ভুক্তভোগী যাত্রী জানান, উড়োজাহাজটি অবতরণের পর তাকে হাতকড়া পরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়।

লিয়েব ও উড়োজাহাজটিতে থাকা আরেক অর্থডক্স ইহুদি যাত্রী জানান, সিবিপি কর্মকর্তারা তাদের বিমানবন্দর টার্মিনালে আটকে রাখে। তাদের ব্যাগ তল্লাশি করে। এতে করে তারা নিউইয়র্কের ফ্লাইট ধরতে পারেনি।

এ বিষয়ে সিবিপির অ্যাসিস্ট্যান্ট কমিশনার হিল্টন বেকহ্যাম বলেন, ‘উড়োজাহাজ কর্তৃপক্ষের অনুরোধের জেরেই ওই দুই যাত্রীকে আটক করে তল্লাশি চালানো হয়।’ বিষয়টি নিয়ে ইউনাইটেড এয়ারলাইন্স কর্তৃপক্ষের মন্তব্য নিতে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও তারা এতে সাড়া দেয়নি।

গত বুধবার ম্যানহ্যাটন ফেডারেল কোর্টে হওয়া মামলায় লিয়েব জানান, গত ২৮ জানুয়ারি তার সঙ্গে ওই ঘটনাটি ঘটে। ফ্লাইটে ২০ মিনিটেরও অধিক সময় ধরে তিনি বাথরুমে ছিলেন। এর মধ্যে একজন বিমানমালা তাকে টয়লেট থেকে বের হতে বলেন। ওই সময় বিমানবালাকে কোষ্ঠকাঠিন্যের কথা জানান লিয়েব। এর ১০ মিনিট পর এক পাইলট এসে লিয়েবকে দ্রুত টয়লেট ছাড়তে বলেন।

টয়লেট থেকে বের না হওয়ায় একপর্যায়ে পাইলট টয়লেটের দরজার লক ভেঙে ফেলেন। পরে লিয়েবকে টেনে হিঁচড়ে বের করে মারধর করেন। ঘটনাটি এত দ্রুত হচ্ছিল যে লিয়েব প্যান্ট পর্যন্ত পরিধানের সময় পায়নি বলে দাবি করেন তিনি।

মামলায় আরও বলা হয়, আড়াই ঘণ্টা পর হিউস্টন বিমানবন্দরে ফ্লাইটটি অবতরণ করলে সিবিপির আধা ডজন কর্মকর্তা উড়োজাহাজটিতে উঠে। পরে ওই দুই যাত্রীকে আটক করে নিয়ে যায়। লিয়েব বলছে, আমাদের হেফাজতে নিয়ে আমাদের হাতে হাতকড়া পড়ানো হয়। এতে করে আমরা কবজিতে প্রচণ্ড ব্যাথ্যা পাই।

Header Ad
Header Ad

পেঁয়াজ রপ্তানির ওপর ২০ শতাংশ শুল্ক তুলে নিলো ভারত

ছবি: সংগৃহীত

পেঁয়াজ রপ্তানির ওপর থেকে ২০ শতাংশ শুল্ক তুলে নিয়েছে ভারত। এ বিষয়ে দেশটির রাজস্ব বিভাগ থেকে একটি বিজ্ঞপ্তিও জারি করা হয়েছে। আগামী ১ এপ্রিল থেকে এই সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে।

এদিকে একটি প্রতিবেদনে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দু বলছে, আগামী ১ এপ্রিল থেকে পেঁয়াজের ওপর ২০ শতাংশ রপ্তানি শুল্ক প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছে ভারত সরকার। দেশটিতে পেঁয়াজের দাম কমার মধ্যে কৃষকদের স্বার্থ রক্ষায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

দেশীয়ভাবে পেঁয়াজের প্রাপ্যতা নিশ্চিত করার জন্য ন্যূনতম রপ্তানি মূল্য এবং সরাসরি নিষেধাজ্ঞাসহ প্রায় পাঁচ মাস ধরে রপ্তানি বিধিনিষেধ আরোপের পর এই পদক্ষেপ নেওয়া হলো।

এছাড়া পেঁয়াজ রপ্তানির ওপর থেকে ২০ শতাংশ রপ্তানি শুল্ক ২০২৪ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর থেকে কার্যকর ছিল। ভারত সরকার বলেছে, এই সিদ্ধান্ত কৃষকদের জন্য ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত করার পাশাপাশি ভোক্তাদের ক্রয়ক্ষমতা বজায় রাখার প্রতি তাদের যে প্রতিশ্রুতি রয়েছে সেটিকেই প্রতিফলিত করে।

একটি সরকারি বিবৃতি অনুসারে, ভোক্তা বিষয়ক বিভাগের যোগাযোগের পরে ভারতীয় রাজস্ব বিভাগ একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে। ভারতের ভোক্তা বিষয়ক মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, “এই সিদ্ধান্ত কৃষকদের লাভজনক মূল্য নিশ্চিত করার পাশাপাশি ভোক্তাদের কাছে পেঁয়াজের ক্রয়ক্ষমতা বজায় রাখার ক্ষেত্রে সরকারের প্রতিশ্রুতির আরেকটি প্রমাণ হিসেবে সামনে এসেছে।”

দ্য হিন্দু বলছে, রপ্তানি শুল্ক ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে কার্যকর ছিল। রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও, চলতি অর্থবছরের ১৮ মার্চ পর্যন্ত মোট পেঁয়াজ রপ্তানি ১.১৭ মিলিয়ন টনে পৌঁছেছে। এছাড়া মাসিক পেঁয়াজ রপ্তানির পরিমাণ ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে ৭২ হাজার টন থেকে বেড়ে

সংবাদমাধ্যমটি বলছে, পেঁয়াজের ফলন ব্যাপকভাবে বৃদ্ধির কারণে এই ফসলের প্রধান উৎপাদনকারী রাজ্যগুলোতে পেঁয়াজের দাম হ্রাস পেয়েছে। এশিয়ার বৃহত্তম পাইকারি বাজার মহারাষ্ট্রের লাসালগাঁও এবং পিম্পলগাঁওয়ে গত ২১ মার্চ পেঁয়াজের দাম যথাক্রমে প্রতি কুইন্টালে ১৩৩০ রুপি এবং প্রতি কুইন্টালে ১৩২৫ রুপি ছিল।

মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গত মাসে পেঁয়াজের সর্বভারতীয় গড় মূল্য ৩৯ শতাংশ কমেছে এবং খুচরা মূল্য ১০ শতাংশ কমেছে। ভারতের কৃষি মন্ত্রণালয়ের অনুমান, এ বছর রবি মৌসুমের পেঁয়াজের উৎপাদন হবে ২২.৭ মিলিয়ন টন, যা আগের বছরের তুলনায় ১৮ শতাংশ বেশি।

ভারতের মোট উৎপাদনের ৭০-৭৫ শতাংশ রবি মৌসুমের পেঁয়াজ অক্টোবর-নভেম্বরে খরিফ ফসলের আগমন শুরু না হওয়া পর্যন্ত বাজার স্থিতিশীলতার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মন্ত্রণালয় উল্লেখ করেছে, “এই মৌসুমে আনুমানিক উচ্চ উৎপাদন আগামী মাসগুলোতে বাজার মূল্য আরও কমে আসবে বলে আশা করা হচ্ছে।”

দ্য হিন্দু বলছে, অভ্যন্তরীণ প্রাপ্যতা নিশ্চিত করার জন্য ভারত সরকার এর আগে ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে ২০ শতাংশ শুল্ক আরোপের আগে ২০২৩ সালের ৮ ডিসেম্বর থেকে ২০২৪ সালের ৩ মে পর্যন্ত রপ্তানি নিষেধাজ্ঞাসহ বিভিন্ন রপ্তানি বিধিনিষেধ কার্যকর করেছিল, তবে সেসব এখন প্রত্যাহার করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

গাজীপুরে স্ত্রী-সন্তানকে হত্যার পর স্বামীর আত্মহত্যা

গাজীপুরে স্ত্রী-সন্তানকে হত্যার পর স্বামীর আত্মহত্যা। ছবি: সংগৃহীত

গাজীপুরের কাশিমপুরের একটি বাড়ির কক্ষ থেকে স্ত্রী-সন্তান ও স্বামীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। স্ত্রী-সন্তানকে হত্যার পর স্বামী গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন বলে পুলিশের ধারণা।

রোববার (২৩ মার্চ) সকালে গাজীপুরের কাশিমপুর থানাধীন গোবিন্দবাড়ি দেওয়ানপাড়া এলাকা থেকে তাদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

নিহতরা হলেন—মো. নাজমুল ইসলাম (২৯), স্ত্রী খাদিজা আক্তার (২২) ও তাদের চার বছরের সন্তান নাদিয়া আক্তার। নিহত নাজমুল টাঙ্গাইলের সখিপুর উপজেলার শুলাপ্রতিমা গ্রামের মো. আবুর ছেলে। তার কোনো পেশা ছিল না এবং তিনি নেশা করতেন বলে জানিয়েছে পুলিশ।

পুলিশ আরও জানায়, গাজীপুর মহানগরীর গবিন্দবাড়ি এলাকায় শ্বশুড়ের বাড়িতেই স্ত্রী ও সন্তানকে নিয়ে নাজমুল ইসলাম বসবাস করতেন। অনেকদিন ধরেই নানা বিষয় নিয়ে তাদের পারিবারিক কলহ চলছিল। এসব নিয়ে প্রায়ই তাদের মধ্যে ঝগড়া হতো। গত শনিবার রাত অনুমানিক সাড়ে ১১টার দিকে তারা নিজ ঘরে গিয়ে শুয়ে পড়েন। পরদিন ঘুম থেকে না ওঠায় সকাল সাড়ে ৬টার দিকে পরিবারের লোকজন তাদের ডাকাডাকি করতে থাকেন। কোনো সারাশব্দ না পেয়ে তারা ঘরের পেছন দিকের জানালা টেনে ফাঁকা করে দেখেন নাজমুলের মরদেহ ঝুলে আছে। পরে ঘরের দরাজা ভেঙে ভেতরে গিয়ে দেখেন খাদিজা ও নাদিয়ার নিথর দেহ বিছানায় পড়ে আছে।

গাজীপুর মেট্টোপলিটন পুলিশের কাশিমপুর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. ইফতেখার হোসেন বলেন, ‘খবর পেয়ে পুলিশ সকাল ১০টার দিকে নিহতদের মরদেহ উদ্ধার করে গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দিন মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়ে। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

টয়লেটে বেশিক্ষণ থাকায় যাত্রীকে মারলেন পাইলট
পেঁয়াজ রপ্তানির ওপর ২০ শতাংশ শুল্ক তুলে নিলো ভারত
গাজীপুরে স্ত্রী-সন্তানকে হত্যার পর স্বামীর আত্মহত্যা
হাসিনাবিরোধী আন্দোলনের বিষয়ে ভারত অবগত ছিল: জয়শঙ্কর
নামাজরত বাবাকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করল ছেলে
নিয়ন্ত্রণে সুন্দরবনের আগুন, তদন্ত কমিটি    
গাজার পর লেবাননেও ইসরায়েলী হামলা  
দুপুরের মধ্যে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আভাস  
টঙ্গীতে মহাসড়ক অবরোধ করে শ্রমিকদের বিক্ষোভ, দুর্ভোগে যাত্রীরা  
রাজধানীর সড়কে বসছে ‘রিকশা ট্র্যাপার’    
ঐকমত্য কমিশনের কাছে প্রস্তাব, দুপুরে যাচ্ছে বিএনপি-এনসিপি  
সুন্দরবন পুড়ছে, পানির উৎস নেই কাছে  
ঈদের আগে ও পরে ৬দিন মহাসড়কে ট্রাক-কাভার্ড ভ্যান বন্ধ  
রোহিঙ্গাবাহী নৌকাডুবি: ৪ জনের লাশ উদ্ধার, বিজিবি সদস্যসহ নিখোঁজ অনেকে
বিদ্রোহী ১৮ নারী ফুটবলার অবশেষে ফিরছেন ক্যাম্পে
সেবার বিনিময়ে ‘উপহার’ নিতে পারবেন না সরকারি চাকরিজীবীরা
নাইজারে নামাজরত মুসল্লিদের ওপর জঙ্গি হামলা, নিহত ৪৪
জাতীয় দলের সঙ্গে সম্পর্ক শেষ, এবার প্রকাশ্যে জুয়ার প্রচারে সাকিব
সংস্কার ও নির্বাচনকে মুখোমুখি দাঁড় করানো হচ্ছে: তারেক রহমান
দানব আওয়ামী লীগের পুনরুত্থান ঠেকাতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রিজভী