শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫ | ২৯ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

ঝিনাইদহ পৌরসভার আত্মসাৎ করা টাকা ফেরত

ঝিনাইদহ পৌরসভার একটি একাউন্টে বিপুল পরিমাণ ভৌতিক টাকা জমা হয়েছে। এই টাকা নিয়ে রহস্যের সৃষ্টি হয়েছে। কে বা কারা এই টাকা ঝিনাইদহ সোনালী ব্যাংকের ২৪০৭০০৪০০০৩১৬ নম্বর একাউন্টে জমা দিয়েছে তার কোনো তথ্য নেই ঝিনাইদহ পৌরসভায়। অত্যন্ত গোপনে ওই একাউন্টে ৭৪ লাখ ৫৮ হাজার ৮২ টাকা জমা দেওয়া হয়েছে।

অনেকের ধারণা গত বছর চেক ও ভাউচার জালিয়াতির মাধ্যমে যে ৮৪ লাখ ৩৩ হাজার ৬৯৮ টাকা আত্মসাৎ করা হয়েছিল, হয়তো সেই টাকাই পৌরসভার দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তারা গোপনে জমা দিয়েছেন। প্রাপ্ত তথ্যে দেখা গেছে, ২০১১ সালের ১ জুন থেকে ২০১৭ সালের ৪ আক্টোবর পর্যন্ত সর্বমোট ৩৮টি চেক ও ভাউচারের অনুকুলে ৮৪ লাখ ৩৩ হাজার ৬৯৮ টাকা উত্তোলন করা হয়। এর মধ্যে পৌরসভার প্রশাসনিক কর্মকর্তা আসাদুজ্জামান চাঁন একাই পৌরসভার বিভিন্ন ব্যাংক থেকে ৩১ লাখ ৪৪ হাজার ৮১৯ টাকা জালিয়াতির মাধ্যমে উত্তোলন করেন। অথচ পৌরসভার ক্যাশ বইয়ে মাত্র ৩ লাখ ৪৪ হাজার ৮১৯ টাকার কাজ দেখানো হয়েছে। সে সময় বিভিন্ন গণমাধ্যমে খবর প্রকাশিত হলে তদন্তের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়।

ঝিনাইদহ পৌরসভার সাবেক মেয়র সাইদুল করিম মিন্টু ২০২১ সালের ২৭ জুন ঝিনাইদহ পৌরসভার ২৯৬ নম্বর স্মারকে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব বরাবর একটি অভিযোগপত্র দেন। ওই পত্রে পৌরসভার প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো. আসাদুজ্জামান চাঁনের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের গুরুতর অভিযোগ তোলেন মেয়র। পত্রে আরও উল্লেখ করা হয়, পৌরসভার বিভিন্ন ব্যাংক হিসাব থেকে ৩১ লাখ ৪৪ হাজার ৮১৯ টাকা জালিয়াতির মাধ্যমে উত্তোলন করা হয়। এর মধ্যে ২৮ লাখ টাকা চেক জালিয়াতির মাধ্যমে তুলে আত্মসাৎ করা হয়। মেয়রের অভিযোগপত্র পাওয়ার পর ২০২১ সালের ১২ আগস্ট স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের (পৌরসভা শাখা-১) উপসচিব মুহাম্মদ ফারুক হোসেন স্বাক্ষরিত এক পত্রে ঝিনাইদহ জেলা প্রশাসনের উপপরিচালক ইয়ারুল ইসলামকে তদন্ত করে প্রতিবেদন পাঠানোর নির্দেশ দেন।

পরে মেয়রের মেয়াদ কাল শেষ হলে উপপরিচালক ইয়ারুল ইসলাম পৌরসভার প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। কিন্তু সেই তদন্ত আলোর মুখ দেখেনি। শাস্তি হয়নি চেক জালিয়াতির হোতাদের। এ ছাড়া দুর্নীতি দমন কমিশনের যশোর সমন্বিত অফিস ঝিনাইদহ পৌরসভায় হানা দিয়ে ফাইল নিয়ে যান। কিন্তু দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।

এদিকে ঝিনাইদহ সোনালী ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, গত ২২ সেপ্টেম্বর পৌরসভার ৩১৬ নম্বর একাউন্টে ৭৪ লাখ ৫৮ হাজার ৮২ টাকা জমা হয়। পৌরসভার সাবেক হিসাব রক্ষক মকলেচুর রহমান মাসুদ এই টাকা জমা দেন। টাকা জমা দেওয়ার আগে এই একাউন্টে এক কোটি ২৮ লাখ ৯৬ হাজার ৯০৩ টাকা স্থিতি ছিল।

ঝিনাইদহ পৌরসভার একাউন্টস অফিসার আব্দুল মজিদ জানান, ঝিনাইদহ পৌরসভার এই একাউন্টে শুধুমাত্র জমি রেজিস্ট্রির ২ শতাংশ টাকা জমা হয়। অন্য কোনো টাকা এখানে আসার কথা নয়। তিনি বলেন, এই টাকা কীভাবে কারা জমা দিলেন তার কোনো তথ্য পৌরসভার হিসাব শাখায় নেই।

ঝিনাইদহ পৌরসভার নির্বাহী কর্মকর্তা নূর মোহাম্মদ জানান, অনেকের মতো তিনিও শুনেছেন বড় অংকের টাকা ব্যাংকে জমা হয়েছে, কিন্তু তার কাছে বা পৌরসভার হিসাব শাখায় কোনো তথ্য নেই।

বিষয়টি নিয়ে পৌরসভার প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো. আসাদুজ্জামান চাঁন তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ খণ্ডন করে জানান, সাবেক হিসাব রক্ষক মকলেচুর রহমান দোষ স্বীকার করে ক্ষমা চেয়ে টাকা ফেরৎ দিয়েছেন। টাকা যিনি আত্মসাৎ করেছেন তিনিই আবার ব্যাংকে জমা দিয়েছেন। কারণ জমা বইতে তার স্বাক্ষর রয়েছে। তিনি কোনো চেক জালিয়াতির সঙ্গে জড়িত নয় বলে দাবি করেন।

তবে সাবেক হিসাব রক্ষক মকলেচুর রহমান এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে চাননি। অভিযোগ উঠেছে ঝিনাইদহ পৌরসভার সাবেক সচিব আজমল হোসেন এবং আসাদুজ্জামান চান চাকরি বাঁচাতে ও দুদকের মামলা থেকে বাঁচতে আত্মসাৎ করা বিপুল পরিমাণ টাকা সাবেক হিসাব রক্ষকের মাধ্যমে গোপনে ফেরৎ দিয়েছেন। এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে এমন কথা পৌরসভার সাধারণ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মুখে মুখে।

বিষয়টি নিয়ে পৌরসভার সাবেক প্রশাসক ও ঝিনাইদহ জেলা প্রশাসক দপ্তরের উপপরিচালক ইয়ারুল ইসলাম জানান, তিনি পৌরসভার চেক জালিয়াতির ঘটনাটি তদন্ত করে মন্ত্রণালয়ে প্রতিবেদন দিয়েছেন। এটা একটা দীর্ঘমেয়াদি প্রক্রিয়া। দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে সময় লাগবে।

ঝিনাইদহ পৌরসভার মেয়র কাইয়ুম শাহরিয়ার জাহেদী হিজল বলেন, এ বিষয়ে তিনি কিছুই জানেন না। তিনি গত ৩ অক্টোবর দায়িত্ব নিয়ে ৩ কোটি ৪২ লাখ টাকার হিসাব পেয়েছেন। এর বাইরে কী হয়েছে তা কিছুই বলতে পারবেন না।

তিনি বলেন, ১০ মাস ৩ দিন প্রশাসক পৌরসভার দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনিই এই টাকার বিষয়ে ভালো বলতে পারবেন। আমি পৌরসভা চালাতে গিয়ে আর পেছনে ফিরতে চাই না। আমি সামনের দিকে এগিয়ে যেতে চাই।

পৌরসভায় দুর্নীতিবাজদের বহাল রেখে উন্নয়ন সম্ভব কি না এমন প্রশ্নের কোনো উত্তর দেননি মেয়র।

এসএন

Header Ad
Header Ad

গাজায় যুদ্ধ থামাতে নেতানিয়াহুকে চাপ দিলেন ট্রাম্প!

ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু এবং মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ছবি: সংগৃহীত

দীর্ঘমেয়াদি গাজা যুদ্ধ বন্ধে দখলদার ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর ওপর চাপ সৃষ্টি করছেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প—এমনটাই জানিয়েছে ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম ইয়েদিওথ আহরোনোথ।

২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসের সঙ্গে শুরু হওয়া সংঘাতে গাজা পরিণত হয়েছে মৃত্যুপুরীতে। যদিও নভেম্বর মাসে এক সপ্তাহ এবং চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত প্রায় ৫০ দিন যুদ্ধবিরতি ছিল, তবে বাকি সময়জুড়ে ইসরায়েল চালিয়ে গেছে অবিরাম হামলা। আর এতে অস্ত্র ও রাজনৈতিক সমর্থন দিয়ে পাশে থেকেছে যুক্তরাষ্ট্র।

তবে সম্প্রতি পরিস্থিতিতে ভিন্ন সুর। ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যমটির দাবি, গাজা যুদ্ধ নিয়ে ট্রাম্পের ধৈর্য্যের বাঁধ ভাঙতে চলেছে। তার চাওয়া, খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে ইসরায়েল যেন হামাসের সঙ্গে একটি পূর্ণাঙ্গ চুক্তিতে পৌঁছায়—যার ফলে মুক্তি পাবে গাজায় আটকে থাকা ৫৯ জন ইসরায়েলি জিম্মি, জীবিত ও মৃত উভয়ই।

গত সপ্তাহেই ওয়াশিংটনে নেতানিয়াহুর সঙ্গে এক বৈঠকে মিলিত হন ট্রাম্প। বাইরে থেকে দেখা গেছে হাসিমুখে নেতানিয়াহুর প্রশংসা। কিন্তু পর্দার আড়ালে পরিস্থিতি ভিন্ন—ত্রাণবিরতি ও জিম্মি মুক্তির লক্ষ্যে ৩ সপ্তাহের সময়সীমা বেঁধে দিয়েছেন ট্রাম্প, এমনটাই জানায় ইয়েদিওথ আহরোনোথ।

এদিকে টাইমস অব ইসরায়েল জানায়, গত বৃহস্পতিবার ইসরায়েলের নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকে যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি মুক্তি আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে ছিল। ওইদিন নেতানিয়াহু ব্যক্তিগতভাবে দুই জিম্মির পরিবারের সঙ্গে দেখা করে আশ্বস্ত করেছেন—চেষ্টা চলছে।

ইয়েদিওথ আহরোনোথ আরও জানায়, গাজায় যুদ্ধবিরতি প্রতিষ্ঠা ট্রাম্পের বৃহত্তর মধ্যপ্রাচ্য কৌশলের অংশ। তিনি চান, যুদ্ধ থেমে যাক এবং ইসরায়েল-সৌদি আরবের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন হোক। একইসঙ্গে ইরানের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের পারমাণবিক আলোচনাকেও এই পরিকল্পনার অংশ বলে দাবি করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

ভারত থেকে এলো আরও ৩৬ হাজার টন চাল

ফাইল ছবি

ভারত থেকে আরও ৩৬ হাজার ১০০ মেট্রিক টন সিদ্ধ চাল নিয়ে একটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরে এসে পৌঁছেছে। শনিবার (১২ এপ্রিল) জাহাজটি এসে পৌঁছায় বলে খাদ্য মন্ত্রণালয় থেকে দেওয়া সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।

এতে জানানো হয়েছে, আন্তর্জাতিক উন্মুক্ত দরপত্র চুক্তির আওতায় (প্যাকেজ-৭) ভারত থেকে ৩৬ হাজার ১০০ মেট্রিক টন সিদ্ধ চাল নিয়ে জাহাজটি চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছেছে। উন্মুক্ত দরপত্র চুক্তির আওতায় ভারত থেকে মোট পাঁচ লাখ মেট্রিক টন চাল আমদানির সিদ্ধান্ত হয়েছে। এর মধ্যে নয়টি প্যাকেজে মোট চার লাখ ৫০ হাজার মেট্রিক টন চাল আমদানির চুক্তি হয়েছে। ইতোমধ্যে চুক্তি মোতাবেক তিন লাখ ১৭ হাজার ৬১৯ মেট্রিক টন চাল দেশে পৌঁছেছে।

জাহাজে রক্ষিত চালের নমুনা পরীক্ষা শেষ হয়েছে এবং চাল খালাসের কার্যক্রম দ্রুত শুরু হবে বলেও মন্ত্রণালয় জানিয়েছে।

Header Ad
Header Ad

শাকিব জাতিকে কী শেখাল? বরবাদে কোকেন সেবনের দৃশ্য নিয়ে ক্ষুব্ধ ইকবাল

চিত্রনায়ক শাকিব খান এবং পরিচালক ও প্রযোজক এমডি ইকবাল। ছবি: সংগৃহীত

এবারের ঈদুল ফিতরে মুক্তিপ্রাপ্ত ছয়টি ছবির মধ্যে শাকিব খান অভিনীত ‘বরবাদ’ ছবি নিয়ে শুরু হয়েছে তুমুল বিতর্ক। ১২০টিরও বেশি প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাওয়া এ ছবিটি দর্শকমহলে যেমন আলোচিত, তেমনি কিছু দৃশ্য ও সংলাপ নিয়ে শুরু হয়েছে সমালোচনার ঝড়। বিশেষ করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়া ‘এই জিল্লু মাল দে’ সংলাপ নিয়ে নানান প্রশ্ন তুলেছেন অনেকেই।

ছবিটি নিয়ে প্রকাশ্যে তীব্র আপত্তি জানিয়েছেন পরিচালক ও প্রযোজক এমডি ইকবাল। তিনি এক সাক্ষাৎকারে বলেন, “শাকিব খানের মতো একজন জনপ্রিয় নায়ক কীভাবে সিনেমায় কোকেনের মতো ভয়ংকর মাদক সেবনের দৃশ্যে অভিনয় করতে পারেন? আমি চাই না আমার সন্তান এ ধরনের ছবি দেখে বড় হোক।”

ইকবালের মতে, সিনেমাটি দেশের সামাজিক মূল্যবোধের জন্য হুমকিস্বরূপ। “আমি নিজে হলে এমন দৃশ্যে কখনো কাজ করতাম না। একজন নায়ক যাকে সবাই ফলো করে, যদি তাকে কোকেন নিতে দেখানো হয়, তাহলে তরুণ প্রজন্মের উপর এর প্রভাব কতটা ভয়াবহ হতে পারে তা ভেবেই শঙ্কিত হই,”— বলেন তিনি।

তিনি আরও বলেন, “ধর্ষণের মতো সংবেদনশীল বিষয় যেভাবে এই ছবিতে উপস্থাপন করা হয়েছে, তাও অত্যন্ত আপত্তিকর। সেন্সর বোর্ড কীভাবে এই দৃশ্যগুলো অনুমোদন দিয়েছে, সেটাও বড় প্রশ্ন।”

শাকিব খানের মুখে ‘এই জিল্লু মাল দেয়’ সংলাপ ইতোমধ্যে শিশু থেকে তরুণদের মুখে মুখে ঘুরছে। এক রিল ভিডিওতে দেখা যায়, এক তরুণী মদের বোতল হাতে নিয়ে সেই সংলাপ অনুকরণ করছেন। বিষয়টিকে ‘সমাজের অবক্ষয়’ হিসেবে দেখছেন ইকবাল।

মেহেদী হাসান হৃদয় পরিচালিত এই ছবিতে শাকিব খানের বিপরীতে অভিনয় করেছেন কলকাতার অভিনেত্রী ইধিকা পাল। এছাড়া গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে রয়েছেন মামুনুর রশীদ, মিশা সওদাগর, ফজলুর রহমান বাবু, শহীদুজ্জামান সেলিম, ইন্তেখাব দিনার, যীশু সেনগুপ্ত ও শ্যাম ভট্টাচার্য। ছবির একটি আইটেম গানে পারফর্ম করেছেন ওপার বাংলার জনপ্রিয় অভিনেত্রী নুসরাত জাহান।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

গাজায় যুদ্ধ থামাতে নেতানিয়াহুকে চাপ দিলেন ট্রাম্প!
ভারত থেকে এলো আরও ৩৬ হাজার টন চাল
শাকিব জাতিকে কী শেখাল? বরবাদে কোকেন সেবনের দৃশ্য নিয়ে ক্ষুব্ধ ইকবাল
আম্পায়ারের প্রতি ‘আগ্রাসী’ আচরণ, নিষিদ্ধ তাওহীদ হৃদয়
ডিসেম্বরে জাতীয় নির্বাচনের লক্ষ্যে সংস্কার দ্রুত এগিয়ে নেয়ার তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
পাগলা মসজিদের দানবাক্সে মিললো রেকর্ড ৯ কোটি ১৮ লাখ টাকা
পুলিশে চাকরি দেওয়ার নামে অর্থ লেনদেন, বিজিবি সদস্যসহ ২ প্রতারক আটক
বেনাপোল কাস্টমসের সময় উপযোগী পদক্ষেপ, বেড়েছে রাজস্ব আয়
রাশিয়া-ক্রোয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরলেন সেনাপ্রধান
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে যাওয়ার পথে ২ মাইক্রোবাসের সংঘর্ষ, আহত ১২
ফিলিস্তিনিদের মুক্তি কামনায় মোনাজাতের মাধ্যমে শেষ হলো 'মার্চ ফর গাজা'
আমাদের প্রত্যেকের হৃদয়ে বাস করে একটি করে ফিলিস্তিন: আজহারী (ভিডিও)
নওগাঁয় বিলের খাস জমিতে পুকুর খননের প্রতিবাদে কৃষকদের মানববন্ধন
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচির ঘোষণাপত্র পাঠ করলেন মাহমুদুর রহমান
৩ বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান বাতিল করছে জার্মানি
কোরআন তেলাওয়াতে ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি শুরু
সাকিবের বিচার এই দেশের মাটিতেই হবে: আমিনুল হক
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলায় আসামি গ্রেফতারে লাগবে ঊর্ধ্বতনের অনুমতি: ডিএমপি
‘মার্চ ফর গাজা’ নিছক কোনো পদযাত্রা নয়, এটি মুসলিমদের ঐক্যের সেতু: আজহারি
ড. ইউনূসকে ৫ বছর ক্ষমতায় চেয়ে পাগলা মসজিদের দানবাক্সে চিঠি