শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫ | ২৯ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

ভরা মৌসুমেও বাবুরহাটে বেচাকেনা মন্দা!

গ্যাস, বিদ্যুৎ, সুতাসহ কাপড় তৈরির পণ্যের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়ে গেছে দেশীয় সব ধরনের কাপড়ের উৎপাদন খরচ। এরফলে বেড়ে গেছে সব ধরনের কাপড়ের দামও। এর প্রভাব পড়েছে দেশের বৃহত্তম পাইকারি কাপড়ের বাজারে। ভরা মৌসুমেও বেঁচাকেনা মন্দা দেশের বৃহত্তম পাইকারী বাজার বাবুর হাটে। উৎপাদন খরচ বৃদ্ধির প্রভাব পড়েছে খুচরা বাজারগুলোতেও।

সম্প্রতি বাবুর হাটে ঘুরে এসে কাপড় উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান ও পাইকারি ক্রেতা-বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, প্রতিবছর শবে বরাতের পর থেকে পাইকারি ক্রেতার ভিড়ে মুখর হয়ে ওঠে নরসিংদীর এই শেখের চর-বাবুরহাট কাপড়ের বাজার।

বৃহস্পতিবার থেকে শনিবার পর্যন্ত টানা চলে বেঁচাকেনা। শাড়ি, লুঙ্গি, থ্রিপিস, শার্টপিস, প্যান্টপিসসহ গজ কাপড় ক্রয় করতে দেশের নানা প্রান্তের মানুষ ছুটে আসেন এ হাটে। রোজার ঈদে জাকাতের শাড়ি, লুঙ্গি বেশি বেঁচাকেনার আশায় বসে থাকেন বিক্রেতারা।

চাহিদা অনুযায়ী সব ধরনের দেশীয় কাপড় পাওয়া যায় এই হাটে। দেশের বিভিন্ন জেলার পাইকারি ক্রেতাদেরও আগ্রহ বেশি এ হাটের দিকে। দেশের নানা প্রান্তের পাইকারি ক্রেতার ভিড়ে এই সময় সরগরম থাকে বাজারটি। এ বছরের দৃশ্য অনেকটা কোলাহলমুক্ত ঢিলেঢালা।

ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, দেশীয় সব ধরনের কাপড়ের উৎপাদন খরচ বেড়ে যাওয়ায় সব ধরনের কাপড়ের দামও বেড়েছে। এ ছাড়া নিত্যপণ্যের দাম বাড়ায় সাধারণ মানুষকে নিত্যপণ্য কিনতে হিসেব করতে হচ্ছে। এ কারণে ঈদ ঘিরে কাপড়ের ক্রেতা এবার খুবই কম।

ফেনী থেকে আসা কাপড় বিক্রেতা আসাদুল হক জানান, সব ধরনের কাপড়ের দাম বাড়তি, নিত্যপণ্যের দাম বাড়তিসহ অর্থনৈতিক মন্দার প্রভাবে বেচাকেনা কমে গেছে। ঈদের বেচাকেনার যে আশা থাকে এবছর সেটা ভিন্ন।

ব্যবসায়ীরা আরও জানান, খুচরা বাজারে কাপড়ের বেচাকেনা কম হওয়ার প্রভাব পড়েছে পাইকারি বাজারগুলোতেও। দাম বাড়ায় পাইকারি ও খুচরা কাপড় ক্রেতা-বিক্রেতাদের পুঁজি বিনিয়োগ করতে হচ্ছে কয়েকগুন বেশি।

বাবুরহাটের ব্যবসায়ী ফারুক হোসেন জানান, প্রতি গজ কাপড়ে দশ থেকে বিশ টাকা দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। লুঙ্গি, শাড়ি ও থ্রি-পিসে এবার একশো থেকে দেড়শো টাকা বেড়েছে। কাপড়ের দাম বাড়ার কারণে কাপড় বিক্রিও কম হচ্ছে।

শায়লা থ্রিপিচের মালিক আলামিন জানান, নিত্যপণ্যের সঙ্গে বেড়েছে কাপড়ের দামও। সব মিলিয়ে মানুষের ক্রয়ক্ষমতা এখন কমেছে। খুচরা বাজারে বেচাকেনা হলেই পাইকারি বেচাকেনা ভালো হয়।

কাপড় বিক্রেতারা জানান, বাজারটিতে ছোট-বড় প্রায় ৫ হাজার কাপড়ের দোকান রয়েছে। এ ছাড়া দেশীয় কাপড় উৎপাদনকারী প্রায় সব প্রতিষ্ঠানের বিক্রয়কেন্দ্র রয়েছে এই হাটে। আসন্ন ঈদুল ফিতর ঘিরে বেচাকেনার আশায় এসব দোকানে শাড়ি, লুঙ্গি, থ্রিপিস, থান কাপড়, বিছানার চাদর, শার্টপিস, প্যান্টপিস, পাঞ্জাবির কাপড়সহ দেশীয় প্রায় সব ধরনের কাপড় নিয়ে বসেন ব্যবসায়ীরা। কিন্তু আশানুরূপ বেঁচাকেনা না হওয়ায় বিক্রেতারা অনেকটা হতাশ।

হবিগঞ্জ থেকে আসা কাপড়ের পাইকারি ক্রেতা সফিক মিয়া জানান, বিগত বছরের তুলনায় এবছর খুচরা বাজারে কাপড়ের বেচাকেনা এখন পর্যন্ত খুবই কম। ঈদের আগ মুহূর্তে বেচাকেনা বাড়তে পারে।

কাপড় ব্যবসায়ী এমদাদুল জানান, এক হিসেবে বেচাকেনা প্রায় স্বাভাবিক সময়ের মতোই। কিন্তু বেচাকেনা অনেক কমেছে। আগের তুলনায় পাইকারি ক্রেতারা বিশ থেকে ত্রিশ ভাগ কম কাপড় কিনছেন। এখন ব্যবসায় অর্থ বেশি লাগছে, কিন্তু লাভ কম হচ্ছে।

শেখের চর-বাবুরহাট বণিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান জানান, দেশের প্রায় ৭০ ভাগ কাপড়ের চাহিদা পূরণ হয়ে থাকে শেখেরচর-বাবুরহাট। রং, সুতা, তুলাসহ কাপড় উৎপাদনে প্রয়োজনীয় সবকিছুর দাম বৃদ্ধি পেলেও সে তুলনায় কাপড়ের দাম খুব বেশি বাড়েনি। তবে নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধি পাওায় সাধারণ মানুষের খরচের হিসাবে টান পড়েছে।

তিনি আরও জানান, আগে যে পাইকারি ক্রেতা ১০ হাজার পিস কাপড় কিনতেন, তিনি এখন ৬ হাজার পিস কাপড় কিনেন। সাধারণত প্রতি হাটে ২০০ থেকে আড়াইশ কোটি টাকার কাপড় বেচাকেনা হয়। ঈদের বাজারে তা বেড়ে তিনশ থেকে চারশত কোটি টাকায় দাঁড়ায়। কিন্তু এবার বেঁচাকেনা কেমন হবে, তা আল্লাহ জানেন।
এএজেড

Header Ad
Header Ad

গাজায় যুদ্ধ থামাতে নেতানিয়াহুকে চাপ দিলেন ট্রাম্প!

ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু এবং মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ছবি: সংগৃহীত

দীর্ঘমেয়াদি গাজা যুদ্ধ বন্ধে দখলদার ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর ওপর চাপ সৃষ্টি করছেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প—এমনটাই জানিয়েছে ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম ইয়েদিওথ আহরোনোথ।

২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসের সঙ্গে শুরু হওয়া সংঘাতে গাজা পরিণত হয়েছে মৃত্যুপুরীতে। যদিও নভেম্বর মাসে এক সপ্তাহ এবং চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত প্রায় ৫০ দিন যুদ্ধবিরতি ছিল, তবে বাকি সময়জুড়ে ইসরায়েল চালিয়ে গেছে অবিরাম হামলা। আর এতে অস্ত্র ও রাজনৈতিক সমর্থন দিয়ে পাশে থেকেছে যুক্তরাষ্ট্র।

তবে সম্প্রতি পরিস্থিতিতে ভিন্ন সুর। ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যমটির দাবি, গাজা যুদ্ধ নিয়ে ট্রাম্পের ধৈর্য্যের বাঁধ ভাঙতে চলেছে। তার চাওয়া, খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে ইসরায়েল যেন হামাসের সঙ্গে একটি পূর্ণাঙ্গ চুক্তিতে পৌঁছায়—যার ফলে মুক্তি পাবে গাজায় আটকে থাকা ৫৯ জন ইসরায়েলি জিম্মি, জীবিত ও মৃত উভয়ই।

গত সপ্তাহেই ওয়াশিংটনে নেতানিয়াহুর সঙ্গে এক বৈঠকে মিলিত হন ট্রাম্প। বাইরে থেকে দেখা গেছে হাসিমুখে নেতানিয়াহুর প্রশংসা। কিন্তু পর্দার আড়ালে পরিস্থিতি ভিন্ন—ত্রাণবিরতি ও জিম্মি মুক্তির লক্ষ্যে ৩ সপ্তাহের সময়সীমা বেঁধে দিয়েছেন ট্রাম্প, এমনটাই জানায় ইয়েদিওথ আহরোনোথ।

এদিকে টাইমস অব ইসরায়েল জানায়, গত বৃহস্পতিবার ইসরায়েলের নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকে যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি মুক্তি আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে ছিল। ওইদিন নেতানিয়াহু ব্যক্তিগতভাবে দুই জিম্মির পরিবারের সঙ্গে দেখা করে আশ্বস্ত করেছেন—চেষ্টা চলছে।

ইয়েদিওথ আহরোনোথ আরও জানায়, গাজায় যুদ্ধবিরতি প্রতিষ্ঠা ট্রাম্পের বৃহত্তর মধ্যপ্রাচ্য কৌশলের অংশ। তিনি চান, যুদ্ধ থেমে যাক এবং ইসরায়েল-সৌদি আরবের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন হোক। একইসঙ্গে ইরানের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের পারমাণবিক আলোচনাকেও এই পরিকল্পনার অংশ বলে দাবি করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

ভারত থেকে এলো আরও ৩৬ হাজার টন চাল

ফাইল ছবি

ভারত থেকে আরও ৩৬ হাজার ১০০ মেট্রিক টন সিদ্ধ চাল নিয়ে একটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরে এসে পৌঁছেছে। শনিবার (১২ এপ্রিল) জাহাজটি এসে পৌঁছায় বলে খাদ্য মন্ত্রণালয় থেকে দেওয়া সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।

এতে জানানো হয়েছে, আন্তর্জাতিক উন্মুক্ত দরপত্র চুক্তির আওতায় (প্যাকেজ-৭) ভারত থেকে ৩৬ হাজার ১০০ মেট্রিক টন সিদ্ধ চাল নিয়ে জাহাজটি চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছেছে। উন্মুক্ত দরপত্র চুক্তির আওতায় ভারত থেকে মোট পাঁচ লাখ মেট্রিক টন চাল আমদানির সিদ্ধান্ত হয়েছে। এর মধ্যে নয়টি প্যাকেজে মোট চার লাখ ৫০ হাজার মেট্রিক টন চাল আমদানির চুক্তি হয়েছে। ইতোমধ্যে চুক্তি মোতাবেক তিন লাখ ১৭ হাজার ৬১৯ মেট্রিক টন চাল দেশে পৌঁছেছে।

জাহাজে রক্ষিত চালের নমুনা পরীক্ষা শেষ হয়েছে এবং চাল খালাসের কার্যক্রম দ্রুত শুরু হবে বলেও মন্ত্রণালয় জানিয়েছে।

Header Ad
Header Ad

শাকিব জাতিকে কী শেখাল? বরবাদে কোকেন সেবনের দৃশ্য নিয়ে ক্ষুব্ধ ইকবাল

চিত্রনায়ক শাকিব খান এবং পরিচালক ও প্রযোজক এমডি ইকবাল। ছবি: সংগৃহীত

এবারের ঈদুল ফিতরে মুক্তিপ্রাপ্ত ছয়টি ছবির মধ্যে শাকিব খান অভিনীত ‘বরবাদ’ ছবি নিয়ে শুরু হয়েছে তুমুল বিতর্ক। ১২০টিরও বেশি প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাওয়া এ ছবিটি দর্শকমহলে যেমন আলোচিত, তেমনি কিছু দৃশ্য ও সংলাপ নিয়ে শুরু হয়েছে সমালোচনার ঝড়। বিশেষ করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়া ‘এই জিল্লু মাল দে’ সংলাপ নিয়ে নানান প্রশ্ন তুলেছেন অনেকেই।

ছবিটি নিয়ে প্রকাশ্যে তীব্র আপত্তি জানিয়েছেন পরিচালক ও প্রযোজক এমডি ইকবাল। তিনি এক সাক্ষাৎকারে বলেন, “শাকিব খানের মতো একজন জনপ্রিয় নায়ক কীভাবে সিনেমায় কোকেনের মতো ভয়ংকর মাদক সেবনের দৃশ্যে অভিনয় করতে পারেন? আমি চাই না আমার সন্তান এ ধরনের ছবি দেখে বড় হোক।”

ইকবালের মতে, সিনেমাটি দেশের সামাজিক মূল্যবোধের জন্য হুমকিস্বরূপ। “আমি নিজে হলে এমন দৃশ্যে কখনো কাজ করতাম না। একজন নায়ক যাকে সবাই ফলো করে, যদি তাকে কোকেন নিতে দেখানো হয়, তাহলে তরুণ প্রজন্মের উপর এর প্রভাব কতটা ভয়াবহ হতে পারে তা ভেবেই শঙ্কিত হই,”— বলেন তিনি।

তিনি আরও বলেন, “ধর্ষণের মতো সংবেদনশীল বিষয় যেভাবে এই ছবিতে উপস্থাপন করা হয়েছে, তাও অত্যন্ত আপত্তিকর। সেন্সর বোর্ড কীভাবে এই দৃশ্যগুলো অনুমোদন দিয়েছে, সেটাও বড় প্রশ্ন।”

শাকিব খানের মুখে ‘এই জিল্লু মাল দেয়’ সংলাপ ইতোমধ্যে শিশু থেকে তরুণদের মুখে মুখে ঘুরছে। এক রিল ভিডিওতে দেখা যায়, এক তরুণী মদের বোতল হাতে নিয়ে সেই সংলাপ অনুকরণ করছেন। বিষয়টিকে ‘সমাজের অবক্ষয়’ হিসেবে দেখছেন ইকবাল।

মেহেদী হাসান হৃদয় পরিচালিত এই ছবিতে শাকিব খানের বিপরীতে অভিনয় করেছেন কলকাতার অভিনেত্রী ইধিকা পাল। এছাড়া গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে রয়েছেন মামুনুর রশীদ, মিশা সওদাগর, ফজলুর রহমান বাবু, শহীদুজ্জামান সেলিম, ইন্তেখাব দিনার, যীশু সেনগুপ্ত ও শ্যাম ভট্টাচার্য। ছবির একটি আইটেম গানে পারফর্ম করেছেন ওপার বাংলার জনপ্রিয় অভিনেত্রী নুসরাত জাহান।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

গাজায় যুদ্ধ থামাতে নেতানিয়াহুকে চাপ দিলেন ট্রাম্প!
ভারত থেকে এলো আরও ৩৬ হাজার টন চাল
শাকিব জাতিকে কী শেখাল? বরবাদে কোকেন সেবনের দৃশ্য নিয়ে ক্ষুব্ধ ইকবাল
আম্পায়ারের প্রতি ‘আগ্রাসী’ আচরণ, নিষিদ্ধ তাওহীদ হৃদয়
ডিসেম্বরে জাতীয় নির্বাচনের লক্ষ্যে সংস্কার দ্রুত এগিয়ে নেয়ার তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
পাগলা মসজিদের দানবাক্সে মিললো রেকর্ড ৯ কোটি ১৮ লাখ টাকা
পুলিশে চাকরি দেওয়ার নামে অর্থ লেনদেন, বিজিবি সদস্যসহ ২ প্রতারক আটক
বেনাপোল কাস্টমসের সময় উপযোগী পদক্ষেপ, বেড়েছে রাজস্ব আয়
রাশিয়া-ক্রোয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরলেন সেনাপ্রধান
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে যাওয়ার পথে ২ মাইক্রোবাসের সংঘর্ষ, আহত ১২
ফিলিস্তিনিদের মুক্তি কামনায় মোনাজাতের মাধ্যমে শেষ হলো 'মার্চ ফর গাজা'
আমাদের প্রত্যেকের হৃদয়ে বাস করে একটি করে ফিলিস্তিন: আজহারী (ভিডিও)
নওগাঁয় বিলের খাস জমিতে পুকুর খননের প্রতিবাদে কৃষকদের মানববন্ধন
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচির ঘোষণাপত্র পাঠ করলেন মাহমুদুর রহমান
৩ বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান বাতিল করছে জার্মানি
কোরআন তেলাওয়াতে ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি শুরু
সাকিবের বিচার এই দেশের মাটিতেই হবে: আমিনুল হক
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলায় আসামি গ্রেফতারে লাগবে ঊর্ধ্বতনের অনুমতি: ডিএমপি
‘মার্চ ফর গাজা’ নিছক কোনো পদযাত্রা নয়, এটি মুসলিমদের ঐক্যের সেতু: আজহারি
ড. ইউনূসকে ৫ বছর ক্ষমতায় চেয়ে পাগলা মসজিদের দানবাক্সে চিঠি