বুধবার, ৮ জানুয়ারি ২০২৫ | ২৪ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

পলাশ সার কারখানায় চলতি বছরই উৎপাদনের আশা

দক্ষিণ এশিয়ার সর্ববৃহৎ ইউরিয়া সার উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান ঘোড়াশাল-পলাশ ইউরিয়া সারকারখানা নির্মাণ হচ্ছে নরসিংদীর পলাশে। আর কারখানার নির্মাণ কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। চলতি বছরই উৎপাদনে আসার প্রত্যাশা করছে কর্তৃপক্ষ। উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি দলের মাধ্যমে চলছে শেষ পর্যায়ের পরীক্ষা-নিরীক্ষা।

সার কারখানা দুইটিতে প্রতি টন ইউরিয়া উৎপাদনে গ্যাসের ব্যবহার, ডাউন টাইম ও রক্ষণাবেক্ষণ পুনরাবৃত্তির হার অস্বাভাবিক বৃদ্ধির বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে এবং কারখানাগুলো অতি পুরাতন হওয়ায় ২০১৪ সালের ২৪ আগস্ট প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শিল্পমন্ত্রণালয় পরিদর্শনকালে উক্ত জায়গায় একটি নতুন, আধুনিক প্রযুক্তি ও জ্বালানি সাশ্রয়ী সার কারখানা নির্মাণ করার নির্দেশনা প্রদান করেন।

এরই প্ররিপ্রেক্ষিতে দেশে ইউরিয়া সারের চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে দক্ষিণ এশিয়ার সর্ববৃহৎ এই সার কারখানা নির্মাণ হচ্ছে নরসিংদীর পলাশে। যা থেকে দৈনিক উৎপাদন হবে প্রায় ২ হাজার ৮০০ টন ইউরিয়া। সর্বাধুনিক প্রযুক্তি নির্ভর, শক্তি সাশ্রয়ী ও পরিবেশবান্ধব সার কারখানা হবে এটি। ১০ হাজার ৪৬০ কোটি টাকা ব্যয়ে এই কারখানা ২০১৮ সালের ৯ অক্টোবর একনেকে অনুমোদন লাভ করে। কারখানাটি ২০২২ সালে শেষ করার কথা থাকলেও নির্মাণ ব্যয় বাড়ানোর পাশাপাশি মেয়াদ কালও এক বছর বাড়ানো হয়েছে। চলতি বছরের ডিসেম্বরে কারখানাটির নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার কথা। দেশের একমাত্র পরিবেশবান্ধব কারখানাটি পরিবেশ দুষণকারী কার্বন-ডাই-অক্সাইড গ্যাসকে ব্যবহার করে দশ ভাগ ইউরিয়া সারের উৎপাদন বৃদ্ধি করার আশা। পেট্রোকেমিক্যাল শিল্পে ২০২০ সাল থেকে বিশ্ব বাজারে এক নম্বরে থাকা চায়না ন্যাশনাল ক্যামিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং কস্ট্রাকশন করপোরেশন (সিএনসিইসি) কোম্পানি কারখানাটি নির্মাণ করছেন। পরিদর্শনকালে প্রতিষ্ঠানটির ভাইস প্রেসিডেন্ট মি. হু চিয়াংগং সম্প্রতি কারখানাটির নির্মাণকাজ সরেজমিনে পরিদর্শন করেন।



পরিদর্শনকালে তিনি বলেন, চায়না সেভেন্থ কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানির (সিসি সেভেন) মাধ্যমে এই প্রকল্প নির্মাণের সাফল্য কেবল বাংলাদেশের রাসায়নিক শিল্প ব্যবস্থায় একটি নতুন ধাপ চিহ্নিত করে না এমনকি এই প্রকল্প একটি সম্পূর্ণ আধুনিক, পরিবেশবান্ধব, দক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তম সারকারখানা প্ল্যান্ট প্রকল্পে পরিণত হবে। আমি বিশ্বাস করি যে, এ প্রকল্প থেকে দেশীয় সারের চাহিদা পূরণের মাধ্যমে কৃষির উন্নয়নে দারুণ সাহায্য করবে। বাংলাদেশের শিল্প ব্যবস্থার উন্নতিতে বিরাট অবদান রাখবে। এটি চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের "বেল্ট অ্যান্ড রোড" উদ্যোগের একটি ফলপ্রসূ প্রকল্প। যা বাংলাদেশের মানুষ ও বাংলাদেশের উন্নয়নে ভূমিকা রাখবে। আগ্রহ থাকলে বাংলাদেশে আরও কাজ করতে চায় চীনের সিসি সেভেন নামের এই প্রতিষ্ঠান।

ঘোড়াশাল-পলাশ ইউরিয়া সারকারখানার প্রকল্প পরিচালক রাজিউর রহমান মল্লিক জানান, দেশের একমাত্র পরিবেশবান্ধন সারা কারখানাটি এবছরের ডিসেম্বরে শেষ করার কথা রয়েছে। ইতোমধ্যে এর ৯০ ভাগ কাজ শেষ হয়েছে। বাকি কাজ মেয়াদ শেষ হওয়ার দু-একমাস আগেই শেষ করা সম্ভব। কারখানাটি নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান সিসি সেভেনের কাজে সন্তোষ প্রকাশ করেন।

তিনি আরও বলেন, প্রতিষ্ঠানটি খুবই ভালো মানের কাজ করেছে। তারা ভালো মানের উপকরণ ব্যবহারের মাধ্যমে একটি আধুনিক মানের প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিবেচিত হবে।
প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে ক্রমবর্ধমান ইউরিয়া সারের চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি সুলভ মূল্যে কৃষকদের নিকট ইউরিয়া সারের সরবরাহ নিশ্চিত করার মাধ্যমে দেশের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, ইউরিয়া সারের আমদানি হ্রাস করে কষ্টার্জিত বৈদেশিক মূদ্রা সাশ্রয় করা এবং দেশে নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা সম্ভব।

এসএন

Header Ad
Header Ad

ভূমিকম্পে ঝুঁকিপূর্ণ ২০টি শহরের তালিকায় ঢাকাসহ বাংলাদেশের ৫ শহর

ছবিঃ সংগৃহীত

সাত দিনের মধ্যে দুইবার ভূমিকম্পে কেঁপে উঠেছে দেশ। আর গত ৯০ দিনে বাংলাদেশের আশপাশে মৃদু ও তীব্র মাত্রার ৫০টির বেশি ভূমিকম্প হয়েছে। গত ১৫ বছরে ১৫০টির বেশি ছোট-বড় ভূমিকম্প হয়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এসব ভূমিকম্প বড় ভূমিকম্পের পূর্বাভাস।

বিশ্বে ভূমিকম্পের জন্য সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ২০টি শহরের তালিকায় আছে ঢাকা। বাংলাদেশে বড় মাত্রার ভূমিকম্প হলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে। তবুও কোনো সরকারই এ দুর্যোগে ক্ষতি কমাতে কোনো ব্যবস্থাই নেয়নি।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ছোট-বড় মাত্রার এসব ভূমিকম্প সামনের বড় মাত্রার ভূমিকম্পের আভাস দিচ্ছে। আর ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে ব্যাপক ঝুঁকিতে রয়েছে বাংলাদেশ। বড় ধরনের ভূমিকম্প হলে ঢাকা শহরের চেয়ে সিলেট, রংপুর, ময়মনসিংহ ও চট্টগ্রামে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হতে পারে।

এদিকে গত ৭ জানুয়ারি রিখটার স্কেলে ৭ দশমিক ১ মাত্রার ভূমিকম্পে তিব্বতে শতাধিক মানুষ নিহত হয়েছেন। এই ভূমিকম্পে তিব্বতের পাশাপাশি বাংলাদেশ, নেপাল ও ভারতও কেঁপে ওঠে। প্রধান ভূতাত্ত্বিক ফল্ট লাইনে অবস্থানের কারণে প্রায়ই এই অঞ্চল কম্পিত হচ্ছে।

মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা ইউএসজিএস জানিয়েছে, ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে বাংলাদেশ ভূকম্পনের সক্রিয় এলাকায় অবস্থিত। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ছোটোখাটো কম্পন দেশটিতে আরও শক্তিশালী ভূমিকম্পের আশঙ্কা নির্দেশ করে। এ ছাড়াও দুর্যোগ সূচকে বিশ্বের ভূমিকম্পের জন্য সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ২০টি শহরের মধ্যে রয়েছে ঢাকা। সবশেষ বাংলাদেশে বড় ধরণের ভূমিকম্প হয়েছে ১৯১৮ সাল। এর কেন্দ্র ছিল বাংলাদেশের মধ্যে এবং যথেষ্ট ক্ষতি হয়েছিল। এ ছাড়া ২০১৬ সালের ৪ জানুয়ারি ৬ দশমিক ৭ মাত্রার ভূমিকম্পে আতঙ্কেই মারা যান ছয়জন। গত ৭৫ বছরে বাংলাদেশে বড় ধরনের কোনো ভূমিকম্প হয়নি, ফলে শিগগিরই একটি বড় ভূমিকম্প হওয়ার আশঙ্কা অনেক বেশি।

বিশেষজ্ঞদের দাবি, বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে ভারত ও মিয়ানমার টেকটোনিক প্লেট গেছে। গত শত শত বছর এসব প্লেটে বড় কোনো ভূমিকম্প হয়নি। ফলে এই প্লেটে সঞ্চিত হয়েছে দীর্ঘদিনের শক্তি। হঠাৎই এটি ৮ থেকে ৯ মাত্রার ভূমিকম্প সৃষ্টি করতে পারে। আর এ মাত্রার ভূমিকম্প হলে লাখ লাখ প্রাণহানির সঙ্গে সঙ্গে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হবে ঢাকা। বুয়েট ও সরকারের একটি যৌথ সমীক্ষায় দেখা যায়, সাড়ে সাত মাত্রার ভূমিকম্পে ঢাকার ৭২ হাজার ভবন ধসে পড়বে। যেখানে তৈরি হবে সাত কোটি টন কংক্রিটের স্তূপ।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আর্থ অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্সেস অনুষদের ডিন ও ডিজাস্টার সায়েন্স অ্যান্ড ক্লাইমেন্ট রেজিলিয়েন্স বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. জিল্লুর রহমান বলেন, ‘৭ মাত্রার ভূমিকম্প যদি সীমান্ত এলাকায় হয় তাহলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির সম্মুখীন হতে হবে বাংলাদেশকে। বিশেষ করে ময়মনসিংহ, রংপুর, সিলেট, চট্টগ্রাম ও ঢাকায় ক্ষয়ক্ষতি হবে। ঢাকায় ক্ষয়ক্ষতি হবে কারণ ঢাকার ভবনগুলো বেশিরভাগ ঝুঁকিপূর্ণ।’

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক মেহেদী আহমেদ আনসারী বলেন, ‘আমাদের দেশের আশপাশ দিয়ে তিনটি টেকটোনিক প্লেট গেছে। যেগুলোর সংযোগস্থল সীমান্তের আশপাশে। আমাদের অবস্থান ইন্দো-অস্ট্রেলিয়ান প্লেটে, আমাদের উত্তরে হিমালয় পড়েছে ইউরেশিয়ান প্লেটে আর আমাদের পূর্বে হচ্ছে মিয়ানমার মাইক্রো প্লেট। সবগুরো প্লেটই আমাদের কানেক্টেড এবং সক্রিয়। এগুলোর মুভমেন্ট আছে। প্লেটগুলো প্রতি বছর ৫ সেন্টিমিটার মুভমেন্ট করে। অর্থাৎ, আমার প্রতি বছর ৫ সেন্টিমিটার উত্তর-পূর্বাঞ্চলে মুভমেন্ট করছি। একইভাবে পুরো পৃথিবীও মুভ করছে।’

তিনি বলেন, ‘ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের কাছে শুধু ইক্যুইপমেন্টস আছে। শুধু ইক্যুইপমেন্টস দিয়ে হবে না। কারণ, ভবন মেরামত না করলে ভবন চাপা পড়ে মানুষ মারা যাবেই। এছাড়া গ্যাস-বিদ্যুতের অপরিকল্পিত লাইন ঢাকা শহরে ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতির ঝুঁকি বাড়িয়ে দিয়েছে কয়েক গুণ।’

Header Ad
Header Ad

চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জের চৌকা সীমান্তে

বিএসএফের কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ ঘিরে উত্তেজনা, বিজিবির সতর্ক অবস্থান  

ছবিঃ সংগৃহীত

চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জের চৌকা সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ নিয়ে দু’দিন ধরে উত্তেজনা চলছে। এরই মধ‍্যে সোম ও মঙ্গলবার বিকেলে বিজিবি-বিএসএফের দুই দফা পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। তবে কোনো সিদ্ধান্তে আসতে পারেনি তারা। উভয় বাহিনী সীমান্তে বতর্মানে সতর্ক অবস্থানে রয়েছে। নিজেদের টহল কার্যক্রম বাড়িয়েছে বিজিবি।

সোমবার (৬ জানুয়ারি) সকাল থেকে বিজিবির-৫৯ ব্যাটালিয়নের চৌকা বিওপির অধীনস্থ পিলার নম্বর ১৭৭ এর ১ এস, ২ এস ও ৩ এস এলাকার বিপরীতে ভারতীয় অংশে সীমান্তে রাস্তা নির্মাণের কাজ করতে দেখা যায়। এরই পরিপ্রেক্ষিতে ওই এলাকায় সতর্ক অবস্থান নিয়েছে বিজিবি, বাড়িয়েছে নিজেদের টহল।

এদিকে মঙ্গলবার বিকালে সীমান্ত এলাকা পরিদর্শন করেছেন বিজিবির ৫৯ ব্যাটালিয়নের লে. কর্নেল গোলাম কিবরিয়া।

৫৯ ব্যাটালিয়নের লে. কর্নেল গোলাম কিবরিয়া বলেন, ঠিক রাস্তা নির্মাণ নয়, রাস্তা নির্মাণের পূর্ব প্রস্তুতি হিসেবে মাটি খোঁড়াখুঁড়ি শুরু করেছিল। সর্বশেষ পরিস্থিতি সম্পর্কে তিনি জানান, ভারতের পক্ষ থেকে তাদের সীমান্ত এলাকায় বিএসএফ সদস্য মোতায়েন রয়েছে। আমাদের বাংলাদেশের পক্ষ থেকে আমরাও আমাদের সীমান্তে এলাকায় বিজিবি মোতায়েন রেখেছি। সাধারণ মানুষের ভয়ের কোনো কারণ নেই।

এদিকে সীমান্তে বাংলাদেশের ভূমি রক্ষায় স্থানীয় বাংলাদেশিরা ক্ষোভ জানিয়েছেন এবং বিএসএফের অবৈধ কর্মকাণ্ডকে প্রতিহত করতে বিজিবির সঙ্গে তারাও দিনব‍্যাপী সীমান্তে অবস্থান নেন। একইভাবে বিএসএফের সঙ্গে ভারতের নাগরিকদের অবস্থান নিতে দেখা যায়। গতকাল মঙ্গলবার সকাল থেকেই সীমান্তে অতিরিক্ত বিজিবি মোতায়েন করা হয় এবং বিজিবির সেক্টর কমান্ডারসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শনের পরও অবস্থান করছেন।

Header Ad
Header Ad

খালেদা জিয়া গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার বার্তা দিয়ে গেছেন: মির্জা ফখরুল  

ছবিঃ সংগৃহীত

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, গণতন্ত্র যেন প্রতিষ্ঠা করা হয়, গণতন্ত্রকে যেন আমরা সবাই মিলে প্রতিষ্ঠা করি এই বার্তাটি দিয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। বেগম খালেদা জিয়াকে বহনকারী এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি ঢাকা ত্যাগ করার পর মঙ্গলবার রাতে বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের এ কথা জানান বিএনপি মহাসচিব।

সুচিকিৎসা করে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া দ্রুতই আবার দেশের মানুষের কাছে ফিরে আসবেন বলেও আশা প্রকাশ করেন মির্জা ফখরুল। বিএনপি মহাসচিব আরও বলেন, যাওয়ার সময় তিনি (খালেদা জিয়া) আবারও দেশবাসীকে বলেছেন যে, তারা যেন আমার জন্য দোয়া করেন, আমিও আল্লাহর কাছে এই দোয়া চাই দেশবাসীকে যেন ভালো রাখেন, তাদের কল্যাণ করেন।

মির্জা ফখরুল বলেন, ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের নির্যাতনে মিথ্যা মামলায় বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় নেত্রী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে ছয় বছর আটক করে রাখা হয়। আটক করে রাখার সময় তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। অত্যন্ত অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন। তারপর আমরা বারবার বলেছি, বিদেশে নেওয়ার জন্য সুযোগ দিন। কিন্তু ফ্যাসিস্ট হাসিনা কোনো কথাতেই কর্ণপাত করেননি।

তিনি বলেন, আল্লাহর অশেষ রহমতে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে পাঁচ আগস্ট হাসিনা বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে যাওয়ার পরে আজকে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সম্পূর্ণ মুক্ত হয়েছেন মিথ্যা মামলা থেকে। তিনি চিকিৎসার জন্য লন্ডনে গেছেন এটা আল্লাহর জন্য শুকরিয়া জানাচ্ছি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ভূমিকম্পে ঝুঁকিপূর্ণ ২০টি শহরের তালিকায় ঢাকাসহ বাংলাদেশের ৫ শহর
বিএসএফের কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ ঘিরে উত্তেজনা, বিজিবির সতর্ক অবস্থান  
খালেদা জিয়া গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার বার্তা দিয়ে গেছেন: মির্জা ফখরুল  
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জামায়াত আমিরের বৈঠক  
মেটা প্ল্যাটফর্মে থাকছে না ফ্যাক্টচেকার, বাড়বে রাজনৈতিক কনটেন্ট: জাকারবার্গ  
হাসিনাকে দীর্ঘমেয়াদি থাকার অনুমতি দিলো ভারত  
ইউরোপে পোঁছানোর চেষ্টায় সাগরে প্রাণ গেলো ২,২০০ অভিবাসীর  
ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধ করল সরকার  
ঢাবি থেকে সাত কলেজকে আলাদা করতে কমিশন ও শিক্ষার্থীদের বৈঠক বুধবার
প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ তহবিলে ৯৮ কোটি টাকার অনুদান সংগ্রহ
এবার শাহীনকে ধরা হলো বিমানবন্দরে! আদালতে সোপর্দ
হৃদয়-মেয়ার্সের জুটিতে বরিশালের সহজ জয়
‘ফিরোজা’ থেকে বিমানবন্দরের পথে খালেদা জিয়া
কানাডার অনেকে যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য হিসেবে তাঁদের দেশকে দেখতে চান: ট্রাম্প
ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনাসহ ৯৭ জনের পাসপোর্ট বাতিল
পাঁচদশক আড়ালে থাকা মেজর ডালিম বাংলাদেশে ফিরছেন!
সাবেক জনপ্রশাসনমন্ত্রী ফরহাদ হোসেনের ছোট ভাই মৃদুল গ্রেপ্তার
জুলাই-আগস্ট গণহত্যার ন্যায়বিচার দেখতে চান প্রধান বিচারপতি
আবারও বাড়বে শীতের দাপট, ঘন কুয়াশার সঙ্গে থাকবে ঠাণ্ডা বাতাস
পরিবারসহ নাফিজ সারাফতের বাড়ি, জমি ও ফ্ল্যাট ক্রোকের আদেশ