রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

অন্যের এনআইডিতে শতাধিক কৃষকের নামে ঋণ!

ঝিনাইদহের হরিণাকুন্ডু উপজেলার তাহেরহুদা গ্রামের মোজাম্মেল হক একজন পানচাষি। তিনি আলু চাষের জন্য ঋণ নিয়েছিলেন ৫০ হাজার টাকা। পরবর্তীতে তিনি ঋণ পুনঃ তফসিলীকরণ করে নেন আরো এক লক্ষ টাকা। কিন্তু ব্যাংকের খাতায় তার নামে আড়াই লক্ষ টাকার ঋণ বকেয়া দেখানো হয়।

একই গ্রামের মজনু জোয়ারদার ২০২০ সালের ২৪ ডিসেম্বর জনতা ব্যাংক থেকে এক লক্ষ ১৫ হাজার টাকা আলু চাষের জন্য ঋণ গ্রহন করেন। ঋণের গোটা অর্থ পরিশোধ করে ২০২২ সালের ১০ ফেব্রয়ারি আবারো তিনি এক লক্ষ ৬০ হাজার টাকা নতুন ঋণ নেন। কিন্তু তার আগের ঋণের ১ লক্ষ ১৫ হাজার টাকার মধ্যে ৬০ হাজার টাকা বকেয়া দেখানো হয়।

মোজাম্মেল কিংবা মজনু নয়, ওই এলাকাসহ ঝিনাইদহ ও শৈলকুপার মানুষের এনআইডি ব্যবহার করে শতাধিক কৃষকের নামে ভৌতিক ঋণ দেখিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা আত্মসাৎ করার অভিযোগ উঠেছে। তবে কত টাকা আত্মসাৎ হয়েছে তা খোলসা করে বলতে পারেননি ব্যাংকের বর্তমান শাখা ব্যবস্থাপক মলয় কুমার রায়। তিনি একটি আনুমানিক ধারনা দিয়ে জানিয়েছেন, শতাধিক কৃষকের নামে ৭০ লক্ষ থেকে এক কোটি টাকা আত্মসাৎ হতে পারে। ঢাকা অফিসের তদন্ত শেষে বিষয়টি জানা যাবে বলেও মলয় জানান।

এদিকে অভিযোগ উঠেছে ঝিনাইদহ জনতা ব্যাংকের এরিয়া অফিসের ডিজিএম মোঃ হামিদুল্লাহ ঋণ জালিয়াতির তথ্যটি ধামাচাপা দিয়ে দায়ি ব্যক্তিদের রক্ষার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। তাছাড়া তিনি প্রতি অর্থ বছরে চাহিদার বেশি পরিমান টাকা শাখাগুলোতে বরাদ্দ দিলেও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে পারেননি। অভিযোগ উঠেছে ডিজিএমের নেতৃত্বে ঝিনাইদহে একটি বড় জালিয়াতি চক্র জনতা ব্যাংকে বাসা বেঁধেছে। তদন্ত করলে অনেক শাখায় এমন লুটপাটের তথ্য বেরিয়ে আসতে পারে।

এদিকে ভবানীপুর শাখায় ঋণ জালিয়াতির বিষয়টি জানাজানি হলে, গত সেপ্টেম্বর মাসে জনতা ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় থেকে সিনিয়র প্রিন্সিপাল অফিসার লুৎফর রহমানের নেতৃত্বে তিন সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি সরেজমিন তদন্ত করে ঋণ জালিয়াতির সত্যতা পান।

এ ঘটনায় শাস্তির পরিবর্তে বদলী করা হয় ভবানীপুর ব্যাংকের শাখা ব্যবস্থাপক জালিয়াতি চক্রের মুল হোতা ইউনুস আলী ও রুরাল ক্রেডিট অফিসার আব্দুল আজিজকে। তারা এখনো বহাল তবিয়তে দাপটের সঙ্গে চাকরী করে যাচ্ছেন।

তথ্য নিয়ে জানা গেছে, শাখা ব্যবস্থাপকের সহায়তায় জাল কাগজপত্র তৈরী ও ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের স্বাক্ষর জাল করে দীর্ঘদিন ধরে ঋণ জালিয়াতির মাধ্যমে লক্ষ লক্ষ টাকা আত্মসাৎ করা হয়। শৈলকুপার আবু হুরাইয়া ও ঝিনাইদহ পৌরসভার কর্মচারি চাঁদ আহম্মেদের এনআইডি ব্যবহার করে ক্রেডিট অফিসার আব্দুল আজিজ ঋণ উত্তোলন করেন বলে অভিযোগ।

ঋণ পরিশোধের জন্য জনতা ব্যাংক থেকে ওই দুই ব্যক্তির কাছে ফোন করা হলে তারা কিংকর্তব্যবিমুড় হয়ে যান। পরে আবু হুরাইরা ও চাঁদ আহম্মেদের নামে তোলা ঋণ পরিশোধ করেন আব্দুল আজিজ।

এদিকে ব্যাংকের অফিসার বদল হলে কৃষকদের বাড়ি বাড়ি যাওয়া হয় ঋণ আদায়ের জন্য। আর তখনই ধরা পড়ে এই ঋণ জালিয়াতির কারবার। হরিণাকুন্ডু উপজেলার তাহেরহুদা গ্রামের আবু মুছাব ওরফে মোশাররফ জানান, তিনি ভবানীপুর ব্যাংক থেকে ৩০ হাজার টাকা গ্রহণ করেছিলেন। সব টাকা পরিশোধও করেছিলেন। কিন্তু সুদের ৭ হাজার ৭০০ টাকা জমা করেনি আদায়কারী আব্দুল আজিজ। পরে ব্যাংকের তদন্ত কর্মকর্তারা সেটা ঠিক করে দিয়েছেন।

কৃষক বাহার আলী জানান, তিনি ৩৫ হাজার টাকা ঋণ নিয়েছিলেন। তাকে ৭০ হাজার টাকা পরিশোধের নোটিশ দেওয়া হয়। তিনি জানান, তার নামে ৩৫ হাজারের স্থলে জালিয়াতির মাধ্যমে ৭০ হাজার টাকা উত্তোলন করা হয়। এভাবে ব্যাংক এলাকার ধুলিয়া, শ্রীপুর, ভবানীপুর ও তাহেরহুদাসহ ৮/১০টি গ্রামের কৃষকের নামে মিলেছে ভৌতিক ঋণ, যা তারা গ্রহন করেননি।

এদিকে তথ্য নিয়ে জানা গেছে, ভবানীপুর ব্যাংকের সাবেক শাখা ব্যবস্থাপক ইউনুস আলীর ঝিনাইদহ শহরের আরাপপুরে দুইটি ও ঢাকায় একটি ফ্ল্যাট আছে। মুন্সিগঞ্জ ও শৈলকুপাসহ বিভিন্ন শাখায় তিনি এভাবে ঋণ জালিয়াতি ও বড় ঋণের বিপরীতে ঘুষ নিয়ে অঢেল সম্পদ গড়ে তুলেছেন। তার এই আয় বহির্ভুত সম্পদ নিয়ে জনতা ব্যাংকের কর্মকর্তা কর্মচারিদের মাঝে এখন কানাঘুষা শুরু হয়েছে। দুর্নীতির পাহাড়সম অভিযোগ থাকলেও তাকে ভবানীপুর শাখা থেকে সরিয়ে এরিয়া অফিসে এনে জামায় আদরে রাখা হয়েছে।

এ বিষয়ে ভবানীপুরের সাবেক শাখা ব্যবস্থাপক ইউনুস আলী ঋণ জালিয়াতির খবর অস্বীকার করে জানান, তিনি ওই শাখায় মাত্র এক বছর ছিলেন। তার আগে আরো দুই ম্যানেজার দায়িত্ব পালন করেছেন। তাদের সময় থেকে এই জালিয়াতি চলে আসছে। ম্যানেজারের সিল ও স্বাক্ষর জাল করে রুরাল ক্রেডিট অফিসার আব্দুল আজিজ এই অপকর্ম করেছেন বলে ইউনুস আলী দাবী করেন।

অন্যদিকে রুরাল ক্রেডিট অফিসার আব্দুল আজিজ জানান, আমি এ ঘটনার সঙ্গে মোটেও জড়িত নয়। বরং আমার স্বাক্ষর জাল করে ব্যবস্থাপক ইউনুস আলী ঋণ জালিয়াতি করেছেন। ঘটনাটি তদন্তে ধরাও পড়েছে।

তিনি বলেন, এ ঘটনার পর ডিজিএম হামিদুল্লাহ আমার গ্রামের বাড়িতে এসে ও লোক পাঠিয়ে হুমকি দিচ্ছেন। আমি নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। আমাকে জোর করে মাইক্রোবাসে তুলে নিয়ে জনতা ব্যাংকের খুলনা অফিসে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।

তিনি বলেন, দুর্ঘটনায় আমার দুইবার পা ভেঙ্গেছে। এই অবস্থায় আমাকে বাগেরহাট বদলী করে অবিচার করা হয়েছে। বর্তমান আমাকে মাগুরার গঙ্গারামপুর শাখায় বদলী করা হয়েছে। কিন্তু পা ভেঙ্গে যাওয়ার কারণে আমি গ্রামের বাড়িতে আছি।

এ বিষয়ে ঝিনাইদহ জনতা ব্যাংকের এরিয়া অফিসের ডিজিএম মোঃ হামিদুল্লাহ জানান, হরিণাকুন্ডুর ভবানীপুর শাখায় এমন অনিয়ম ধরা পড়েছে। কর্তৃপক্ষ তিন সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। তারা ঘটনাস্থল তদন্ত করে গেছেন। ওই ব্যাংকের দুই কর্মকর্তাকে আপাতত বদলী করা হয়েছে। তদন্তের পর দায়ী ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে শাস্তিমুলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে ডিজিএম মোঃ হামিদুল্লাহ জানান।
এএজেড

Header Ad
Header Ad

আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের দেখতে গিয়ে তাদের চিকিৎসা বন্ধ রাখতে ও ছাড়পত্র না দিতে নির্দেশ দিয়েছিলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এমনই এক প্রমাণ প্রসিকিউশনের হাতে এসেছে বলে জানিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মো. তাজুল ইসলাম।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) আদালতে পূর্বনির্ধারিত শুনানি শেষে ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশন অফিসে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান তিনি।

চিফ প্রসিকিউটর বলেন, "আমরা রাজধানীর জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠান (নিটোর) পরিদর্শনে গিয়ে জানতে পারি, শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার আগে একবার হাসপাতালে গিয়েছিলেন। তখন তিনি চিকিৎসক ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’—অর্থাৎ আহতদের চিকিৎসা না দিতে এবং কাউকে ছাড়পত্র না দিতে নির্দেশ দেন।"

তিনি আরও বলেন, "এই নির্দেশের কথা আহত রোগী, তাদের স্বজন এবং হাসপাতালের চিকিৎসকরাও আমাদের জানিয়েছেন। আমরা এর তথ্য-প্রমাণ পেয়েছি এবং আদালতে তা উপস্থাপন করেছি।"

এ সময় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে চিফ প্রসিকিউটর জানান, "জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের মৃতদেহ সুরতহাল করতে দেওয়া হয়নি, ডেথ সার্টিফিকেটেও গুলিবিদ্ধ হওয়ার তথ্য লুকানো হয়েছে। অনেকের ক্ষেত্রে শ্বাসকষ্ট বা জ্বরের কারণে মৃত্যু হয়েছে বলে উল্লেখ করতে বাধ্য করা হয়েছে। এমনকি আন্দোলনে শহীদদের লাশ দাফন করতে গেলে পুলিশের হামলার মুখে পড়তে হয়েছে তাদের পরিবারকে।"

তিনি বলেন, "আদালত জানতে চেয়েছেন, শহীদদের সুরতহাল প্রতিবেদন বা পোস্টমর্টেম রিপোর্ট কেন নেই। আমরা আদালতকে জানিয়েছি, সে সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের মাত্রা এতটাই ভয়াবহ ছিল যে, দ্রুত লাশ দাফনে বাধ্য করা হয়েছিল। ফলে কোনো আনুষ্ঠানিক প্রতিবেদন তৈরি করা সম্ভব হয়নি।"

চিফ প্রসিকিউটর আরও বলেন, "শেখ হাসিনার নির্মমতার এসব প্রমাণ যাচাই-বাছাই ও ফরেনসিক বিশ্লেষণের পর মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলার প্রমাণ হিসেবে আদালতে উপস্থাপন করা হবে।"

এই মামলার তদন্ত ও বিচারকাজ চলমান রয়েছে এবং এর মাধ্যমে বিচার নিশ্চিত করা হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন প্রসিকিউটর।

Header Ad
Header Ad

এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ

এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. সাইফুল আলম। ছবি: সংগৃহীত

এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. সাইফুল আলম ও তার পরিবারের সদস্যদের নামে থাকা ৮ হাজার ১৩৩ কোটি ৫৬ লাখ ৭২ হাজার টাকা মূল্যের শেয়ার ফ্রিজ (অবরুদ্ধ) করার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ জাকির হোসেন গালিব এ আদেশ দেন। দুদকের পক্ষে সংস্থাটির উপপরিচালক তাহাসিন মুনাবীল হক আদালতে শেয়ার অবরুদ্ধের আবেদন করেন, যা শুনানি শেষে মঞ্জুর করা হয়।

আবেদনে উল্লেখ করা হয়, এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. সাইফুল আলমের বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের অভিযোগের অনুসন্ধান চলছে। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, তিনি ও তার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বিভিন্ন ব্যাংক থেকে বিধিবহির্ভূতভাবে ঋণ নিয়ে তা আত্মসাৎ করেছেন এবং দেশ-বিদেশে বিপুল পরিমাণ সম্পদ গড়েছেন।

এছাড়া, বিভিন্ন সূত্র থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, তিনি ও তার পরিবারের সদস্যরা এসব অস্থাবর সম্পদ অন্যত্র হস্তান্তর বা বেহাত করার চেষ্টা করছেন। অনুসন্ধান শেষ হওয়ার আগে এসব সম্পদ স্থানান্তর হয়ে গেলে তা উদ্ধার করা কঠিন হয়ে পড়বে।

ফলে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা, সম্পত্তি বাজেয়াপ্তকরণ এবং সরকারের অনুকূলে রাখার স্বার্থে শেয়ারগুলোর পাশাপাশি সেগুলো থেকে উদ্ভূত মুনাফা, আয় ইত্যাদি জরুরি ভিত্তিতে ফ্রিজ (অবরুদ্ধ) করার প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে বলে দুদকের আবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

থাকবে না সরকারি ছুটি

২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ পালনের ঘোষণা

পিলখানা হত্যাকাণ্ড। ছবি: সংগৃহীত

২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর পিলখানা হত্যাকাণ্ডে ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন। দিনটি রাষ্ট্রীয়ভাবে পালনের জন্য ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।

রবিবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) মন্ত্রিপরিষদ সচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদ গণমাধ্যমকে এসব তথ্য জানান।

সকালে মন্ত্রিপরিষদ সচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদ গণমাধ্যমকে বলেছিলেন, ২৫ ফেব্রুয়ারিকে ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করে আজই প্রজ্ঞাপন জারি হবে। এ বছর থেকে দিবসটি পালন করা হবে। তবে এ দিনে থাকবে না সরকারি ছুটি।

মন্ত্রিপরিষদ সচিবের এমন বক্তব্যের কিছু সময় পরই ২৫ ফেব্রুয়ারিকে ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা করে পরিপত্র জারি করা হয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ
এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ পালনের ঘোষণা
প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু
৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম
পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ধর্ষণের প্রতিবাদে আসাদ গেটে ছাত্র-জনতার সড়ক অবরোধ
স্ত্রীর সামনে বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২
দুই ফুসফুসেই নিউমোনিয়া, পোপ ফ্রান্সিসের অবস্থা ‘আশঙ্কাজনক’
সংস্কার কমিশনের সুপারিশ: জুনেই স্থানীয় সরকার নির্বাচন
নওগাঁয় রাতে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি
প্রযোজনায় নাম লেখালেন বুবলি  
চোখে লাল কাপড় বেধে ঢাকার উদ্দেশ্যে কুয়েটের ৮০ শিক্ষার্থী  
বিয়ে বাড়িতে গান বাজানোর জেরে বাসর ঘরে হামলা  
আজ দুবাইয়ে ভারত-পাকিস্তান মহারণ  
মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার  
দুপুরের মধ্যে ১৪ জেলায় বজ্রবৃষ্টির আভাস  
সারা দেশে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে যা জানালো র‍্যাব  
এ বছরই মধ্যে তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হবেন : দুদু  
জিম্মিদের ফেরত পেয়েও ফিলিস্তিনিদের মুক্তি দিল না ইসরাইল