বৃহস্পতিবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৪ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

সিলেটে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনায় ৪৩০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

সিলেটের গোলাপগঞ্জে নির্বাচনকে কেন্দ্র করে পুলিশের সঙ্গে গ্রামবাসীর সংঘর্ষের ঘটনায় পুলিশ বাদি হয়ে ৪৩০ জনকে আসামি করে বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা দায়ের করেছে।

সোমবার (২৭ ডিসেম্বর) রাতে গোলাপগঞ্জ মডেল থানার এসআই মহরম আলী বাদি হয়ে এ মামলা দায়ের করেন।

মামলায় ৩০ জনের নামসহ অজ্ঞাত ৪০০ জনকে আসামি করা হয়। এ ঘটনায় ঘটনাস্থল থেকে তাতক্ষণিক কয়েকজনকে আটক করে পুলিশ। পরে তাদের মাঝে চারজনকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে প্রেরণ করা হয়।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের রফিপুর দক্ষিণ মাইজভাগ গ্রামের মৃত তোয়ারিছ আলীর পুত্র মো. ফলিক আহমদ (৩০), পৌর এলাকার দীঘিরপার গ্রামের মৃত সাদেক আলীর পুত্র মিরন আহমদ (২৮), ফুলবাড়ি টিকরপাড়া গ্রামের মৃত শফিক আহমদের পুত্র কামরান আহমদ (২৫), একই গ্রামের মৃত মস্তর আলীর পুত্র আব্দুর রহিম (৩৮)।

এর আগে রোববার (২৬ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭ টার দিকে ৮ ও ৯ নং ওয়ার্ডের কেন্দ্রের ফলাফলে অনিয়মের অভিযোগ এনে চেয়ারম্যান প্রার্থী এমরান হোসেনের সমর্থকরা বৈটিকর বাজারের সিলেট-জকিগঞ্জ সড়ক অবরোধ করেন। এসময় পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে অবরোধকারীদের সরিয়ে দিতে চাইলে সংঘর্ষ বাধে। তখন পুলিশ অবরোধকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে ২৬৭ রাউন্ড গুলি ছুঁড়ে।

সংঘর্ষকালে লক্ষিপাশা ইউনিয়নের রামপা গ্রামের আবদুস সালাম গুরুতর আহত হন। পরে তাকে উদ্ধার করে সিলেট এম.এ.জি. ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত ডাক্তার মৃত ঘোষণা করেন। নিহত সালামের বুক ও পেটসহ সারা শরীরে গুলির চিহ্ন রয়েছে। তিনি বৈটিকর বাজারে দীর্ঘদিন ধরে সাইকেল ও রিকশার ম্যাকানিকের কাজ করতেন।

এ ব্যাপারে গোলাপগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ হারুনূর রশীদ চৌধুরী বলেন, এ ঘটনায় মামলা দায়ের করা হয়েছে এবং ৪ জনকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।

টিটি/

Header Ad
Header Ad

এক হাজার ৯২ কোটি টাকার মামলা এস আলমের ছেলের বিরুদ্ধে

এস আলমের ছেলে আহসানুল আলম । ছবি: সংগৃহীত

এক হাজার ৯২ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে মোহাম্মদ সাইফুল আলমের ছেলে এবং ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশের (আইবিবিএল) সাবেক চেয়ারম্যান আহসানুল আলমসহ ৫৮জনের নামে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলমের ছেলে আহসানুল আলমসহ ৫৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম সংবাদমাধ্যমকে এ তথ্য জানায়।

জানা গেছে, আহসানুল আলমের নেতৃত্বে শুধুমাত্র ব্যাংকটির একটি শাখা থেকে এক হাজার ৯২ কোটি টাকা লুটপাট হয়েছে। দূর-সম্পর্কের খালাতো ভাই ও এস আলম গ্রুপের বেতনভুক্ত কর্মচারী মেসার্স মুরাদ এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী গোলাম সারওয়ার চৌধুরীকে সামনে রেখে মাত্র তিন বছরে ওই টাকা হাতিয়ে নেয় গ্রুপটি।

দুদকের অনুসন্ধান টিমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, টাকা লুটপাটে সহযোগিতা করেন ইসলামী ব্যাংকের তৎকালীন এমডি ও পরিচালকসহ ৩৪ ব্যাংকসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা। এসব কর্মকর্তার পাশাপাশি ঋণগ্রহীতা প্রতিষ্ঠানের মালিক মিলিয়ে মোট ৫৮ জনের জড়িত থাকার প্রমাণ পেয়েছে। দুদকের অনুসন্ধান টিম কমিশনে প্রতিবেদন দাখিল করেছে ও মামলা দায়েরের সুপারিশ করেছে।

মামলায় যাদের নাম রয়েছে- ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আহসানুল আলম, সাবেক পরিচালক ও ইসি কমিটির চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ সেলিম উদ্দিন, সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান ডা. তানভীর আহমদ, ব্যাংকটির সাবেক পরিচালক ড. মো. ফসিউল আলম, কাজী শহীদুল আলম, ড. মো. সিরাজুল করিম, জামাল মোস্তফা চৌধুরী, মো. জয়নাল আবেদীন, সাবেক পরিচালক খুরশীদ উল আলম, সাবেক স্বতন্ত্র পরিচালক ড. মোহাম্মদ সালেহ জহুর ও মোহাম্মদ সোলায়মান, পরিচালক মো. কামরুল হাসান ও সাবেক নমিনী পরিচালক সৈয়দ আবু আসাদ।

এছাড়া আসামি করা হয়েছে ইসলামী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ মনিরুল মাওলা, ইসলামী ব্যাংকের সাবেক অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুহাম্মদ কায়সার আলী ও কে কিউ এম হাবিবুল্লাহ, ব্যাংকের সাবেক ডিএমডি ও চিফ হিউম্যান রিসার্চ অফিসার মো. মোস্তাফিজুর রহমান সিদ্দিকী, মিফতাহ উদ্দিন, মোহাম্মদ আলী ও মোহাম্মদ সাব্বির, সাবেক উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী মো. রেজাউল করিম, বর্তমান উপব্যবস্থাপনা পরিচালক রফিকুল ইসলাম, সাবেক এসইভিপি ও এএমডি মো. আলতাফ হোসেন, এসইভিপি জি এম মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন কাদের, আবু ছাঈদ মুহাম্মদ ইদ্রিস ও সাবেক এসইভিপি মোহাম্মদ উল্লাহ, ব্যাংকটির বিনিয়োগ প্রশাসন বিভাগের প্রধান ও এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. ফরিদ উদ্দিন, ইসলামী ব্যাংকের কক্সবাজার শাখার ম্যানেজার আমান উল্লাহ, চট্টগ্রামের চাকতাই শাখার সাবেক ম্যানেজার ও বর্তমানের এফএভিপি মোহাম্মদ আলী আজগর, চাকতাই শাখার সাবেক বিনিয়োগ ইনচার্জ খাজা মোহাম্মদ খালেদ, চাকতাই শাখা প্রধান ও অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. মনজুর হাসান, ইসলামী ব্যাংকের চট্টগ্রাম দক্ষিণ জোনের প্রধান মোহাম্মদ ইয়াকুব আলী এবং দক্ষিণের অপর জোনপ্রধান ও এসইভিপি মিয়া মোহাম্মদ বরকত উল্লাহ।

ঋণগ্রহীতা প্রতিষ্ঠানের মালিক হিসেবে আসামি- মেসার্স মুরাদ এন্টারপ্রাইজের মালিক মোহাম্মদ গোলাম সওয়ার চৌধুরী, চৌধুরী অ্যান্ড হোসাইন ট্রেড লিংকের মালিক মোহাম্মদ এরশাদ হোসাইন চৌধুরী, বিসমিল্লাহ ট্রেডিং কর্পোরেশানের মালিক মোরশেদুল আলম, মেসার্স ইউনাইটেড সুপার ট্রেডার্সে মালিক মোহাম্মদ গোলাম কিবরিয়া চৌধুরী, চেমন ইস্পাত লিমিটেডের পরিচালক মুহা. নজরুল ইসলাম, ওই প্রতিষ্ঠানের এমডি মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, সেঞ্চুরি ফুড প্রোডাক্টস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আরিফুল ইসলাম চৌধরী, পরিচালক মোহাম্মদ হাসানুজ্জামান, রেইনবো কর্পোরেশনের মালিক রায়হান মাহমুদ চৌধুরী, আনছার এন্টারপ্রাইজের মালিক আনছারুল আলম চৌধুরী, সোনালী ট্রেডার্সের মালিক সহিদুল আলম, ফেমাস ট্রেডিং কর্পোরেশনের মালিক আরশাদুর রহমান চৌধুরী, গ্লোবাল ট্রেডিং কর্পোরেশনের এমডি মো. রাশেদুল আলম, পরিচালক মোহাম্মদ আব্দুস সবুর, গ্রিন এক্সপোজ ট্রেডার্সর মালিক এম এ মোনায়েম, কোস্টলাইন ট্রেডিং হাউজের মালিক এরশাদ উদ্দিন, জাস্ট রাইট ট্রেড ইন্টারন্যাশনালের মালিক মো. গিয়াস উদ্দিন, এক্সক্লুসিভ বিজনেস হাউজের মালিক ফেরদৌস আহম্মদ বাপ্পি, এনেক্স বিজনেস কর্নারের মালিক আনোয়ারুল আজম, সেন্ট্রাল পার্ক ট্রেডিং হাউজের মালিক মোহাম্মদ মঞ্জুর আলম, জুপিটার ট্রেড ইন্টারন্যাশনালের মালিক মোহাম্মদ মামুন, চৌধুরী বিজনেস হাউজের মালিক মোহাম্মদ রাসেল চৌধুরী, ডিলাক্সিয়াম ট্রেডিং কর্পোরেশনের মালিক কাজী মেজবাহ উদ্দিন, সোশ্যাল ট্রেড সেন্টারের মালিক আলী জহুর এবং শাহ আমানত ট্রেডার্সের মালিক মোহাম্মদ গোলাম রব্বানী চৌধুরী।।

দুদকের প্রতিবেদনে যা বলা হয়েছে

দুদকের অনুসন্ধান প্রতিবেদন সূত্রে জানা যায়, ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশের চাকতাই শাখাসহ প্রধান কার্যালয় এবং অন্যান্য ব্যাংক থেকে জব্দ করা রেকর্ডপত্র যাচাই করে দেখা যায়, মেসার্স মুরাদ এন্টারপ্রাইজের মালিক গোলাম সারোয়ার চৌধুরী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মালিক ও ব্যাংকের সর্বোচ্চ কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগসাজশে অপকর্ম ঘটিয়েছেন। আসামিরা ক্ষমতার অপব্যবহার করে প্রতারণা ও জালিয়াতির মাধ্যমে ২০২১ সালের ২১ থেকে ২৬ ডিসেম্বরের মধ্যে প্রথম পর্যায় ৮৯০ টাকা ঋণ মঞ্জুর করে। পরবর্তী সময়ে ২০২২ সালের নভেম্বরে বিনিয়োগ সীমা বৃদ্ধি করে হাজার কোটি এবং ২০২৩ সালের ৭ নভেম্বরে ১১০০ কোটি টাকা মঞ্জুর করা হয়। যার মধ্যে আসল ৯৬৬ কোটি ৬৫ লাখ টাকা ও মুনাফা ১২৫.৮০ কোটি টাকাসহ ১ হাজার ৯২ কোটি ৪৬ লাখ টাকা আত্মসাৎ ও মানিলন্ডারিং অপরাধ সংগঠিত হয়েছে বলে দুদকের অনুসন্ধানে প্রমাণিত হয়েছে। যে কারণে ৫৬ আসামির বিরুদ্ধে দণ্ডবিধি ৪০৯/৪২০/৪৬৭/৪৬৮/৪৭১/৪৭৭ক/১০৯ ধারা ও ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারা এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ৪(২) এবং ৪(৩) ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে।

 

Header Ad
Header Ad

প্রতিপক্ষের বুটের আঘাতে রক্তাক্ত দোন্নারুম্মার মুখ

ছবি: সংগৃহীত

ফ্রেঞ্চ লিগ ওয়ানে মোনাকোর বিপক্ষে ৪-২ গোলের রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে প্যারিস সেন্ত জার্মেই (পিএসজি)। কিন্তু সেই ফল ছাপিয়েও ম্যাচটা আলোচনায় পিএসজি গোলরক্ষক জিয়ানলুইজি দোন্নারুম্মার চোটের কারণে। প্রতিপক্ষ খেলোয়াড়ের বুটের আঘাতে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তার মুখ। রক্তাক্ত অবস্থাতে মাঠ ছেড়েছেন তিনি।

কিন্তু এই কাণ্ড যে ঘটালো, তার বিরুদ্ধে কোন পদক্ষেপই নেয়নি রেফারি। আর তাতেই শুরু হলো সমালোচনা। বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) রাতে ফরাসি লিগ আঁতে মোনাকোর মুখোমুখি হয় পিএসজি। ম্যাচের ১৭তম মিনিটে দোন্নারুম্মার সঙ্গে এই ঘটনা ঘটে।

মোনাকোর মাঠে স্বাগতিক দলের ডিফেন্ডার উইলফ্রিড সিঙ্গোর নেওয়া শট আটকে দিয়েছিলেন দোন্নারুম্মা। তবে ছুটতে থাকা সিঙ্গো নিজের গতি সামলাতে পারেননি। সংঘর্ষ এড়াতে তিনি চেষ্টা করেছিলেন দোন্নারুম্মাকে টপকে যেতে। তখনই ঘটে দুর্ঘটনা।

দোন্নারুম্মাকে টপকে যাওয়ার চেষ্টা করতেই সিঙ্গোর বুটের স্পাইক গিয়ে সরাসরি আঘাত করে পিএসজি গোলকিপারের মুখে। প্রচণ্ড আঘাতে দোন্নারুম্মার গালের অনেকটা অংশই কেটে যায়। রক্তপাত বন্ধ করতে দ্রুত ১০টি স্টাপল করে কাটা অংশ জোড়া দেওয়া হয়। মিনিট পাঁচেক খেলা বন্ধ থাকে। দোন্নারুম্মা মাঠ ছেড়ে বেরিয়ে যাওয়ার পর ফের শুরু হয় খেলা।

আশ্চর্যের বিষয় হলো, এমন মারাত্মক ফাউল করলেও সিঙ্গোকে কোনো কার্ড দেখাননি রেফারি। অবশ্য আগেই একটি হলুদ কার্ড দেখেছিলেন সিঙ্গো।

বিষয়টির সমালোচনা করে পিএসজি মারকিনিওস বলেছেন, আমি জানি না রেফারির ঘটনাটা ঠিকমতো দেখেছেন কি না, তবে ভিএআরের হস্তক্ষেপ করা দরকার ছিল। এরকম অবস্থায় লাল কার্ড না দেখানোটাকে বড় সিদ্ধান্তই বলতে হবে।

Header Ad
Header Ad

শনিবার মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে যোগ দিচ্ছেন না খালেদা জিয়া

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। ছবি: সংগৃহীত

দীর্ঘ সময় পর সশরীরে ২১ ডিসেম্বর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের সমাবেশে অংশ নেওয়ার কথা ছিল বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার। তবে তা আর হচ্ছে না। অসুস্থতার কারণে খালেদা জিয়া সমাবেশে যোগ দিতে পারছেন না বলে জানিয়েছেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) সকালে দলের চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।

মির্জা ফখরুল বলেন, তিনি (খালেদা জিয়া) গত পরশু রাত থেকে অসুস্থ। চিকিৎসকদের পরামর্শে তার সমাবেশে অংশ নেওয়া বাতিল করা হয়েছে।

২১ ডিসেম্বরের অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা ছিল খালেদা জিয়ার। বিএনপি চেয়ারপারসন সর্বশেষ ২০১৭ সালের ১২ নভেম্বর রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিপ্লব ও সংহতি দিবসের অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দিয়েছিলেন।

জানা গেছে, প্রতিবছর বিজয় দিবস ও স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে সমাবেশসহ নানা কর্মসূচি পালন করে আসছে বিএনপির অঙ্গসংগঠন মুক্তিযোদ্ধা দল। বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে নানা বাধাবিপত্তির মধ্যেও সমাবেশ করেছে সংগঠনটি।

তবে চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানের পর এবার মনোরম পরিবেশে সমাবেশ করতে চান নেতারা। এ জন্য খালেদা জিয়াকে প্রধান অতিথি হিসেবে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। তবে আমন্ত্রণে সায় মিললেও তিনি উপস্থিত থাকতে পারছেন না বলেও জানিয়েছেন দায়িত্বশীল নেতারা।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

এক হাজার ৯২ কোটি টাকার মামলা এস আলমের ছেলের বিরুদ্ধে
প্রতিপক্ষের বুটের আঘাতে রক্তাক্ত দোন্নারুম্মার মুখ
শনিবার মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে যোগ দিচ্ছেন না খালেদা জিয়া
কায়রোতে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
আফগানিস্তানে দু’টি বাস দুর্ঘটনায় ৪৪ জন নিহত
পাকিস্তানের ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচির ওপর নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের
২৩৮ পদে জনবল নিচ্ছে ভূমি মন্ত্রণালয়, আবেদন অনলাইনে
শেখ হাসিনার নির্দেশেই ইন্টারনেট বন্ধ করা হয়েছিল, পলকের স্বীকারোক্তি
এক বছর লিভ টুগেদারের পর পার্টনার পছন্দ করেছি: স্বাগতা
নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে হতাশ বিএনপি
সাবেক সংসদ সদস্য রাগিবুল হাসান রিপু গ্রেপ্তার
মুম্বাইয়ে যাত্রীবাহী লঞ্চে নৌবাহিনীর স্পিডবোটের ধাক্কায় নিহত ১৩
ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে ৯ ঘণ্টা পর যান চলাচল স্বাভাবিক
গুমকাণ্ডে শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা, যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
কক্সবাজারে ট্রাক-অটোরিকশা সংঘর্ষ, শিশুসহ নিহত ৫
মাদককাণ্ডে ফেঁসে যাচ্ছেন তিন শীর্ষ নাট্যাভিনেত্রী!
গুম-খুনে জড়িত ২০ কর্মকর্তার পাসপোর্ট স্থগিত, দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
ভাইরাল ভিডিওটি ছিল ‘যেমন খুশি তেমন সাজো’, ব্যবহৃত হয়েছে ডামি অস্ত্র
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের দুর্নীতি অনুসন্ধানে ৫ কর্মকর্তা নিয়োগ
৫ বছর পর চালু হচ্ছে রংপুর চিনিকল, এলাকায় খুশির বন্যা