শনিবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৫ | ১৩ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

বিশেষ নিবন্ধ

বাংলাদেশকে প্রথম স্বীকৃতিদানের কৃতিত্ব ভারতের

আজকের দিনটি আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এ দিনে প্রথম বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিয়েছিল একটি দেশ এবং সেটি ভারত। স্বাধীনতা ঘোষণার পর থেকেই তাজউদ্দীন আহমদের নেতৃত্বাধীন তৎকালীন সরকার চেষ্টা করে আসছিল যেন বাংলাদেশকে স্বাধীন সার্বভৌম দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়।

এটি শুধু ভারত না, ইউরোপের আরও বিভিন্ন দেশে আমরা চেষ্টা করে গেছি। তখন যে ডিপ্লোম্যাটিক একনলেজমেন্ট সৃষ্টি হয়েছিল, এতে সবাই চেষ্টা করছিল। তখন প্রথম স্বীকৃতিটি এল ভারতের কাছ থেকে। এর আগে যে স্বীকৃতি আসেনি, সেটিও অস্বাভাবিক ছিল না। কারণ–প্রথমদিকে যুদ্ধ এমন পর্যায়ে ছিল যে, পাকিস্তানি বাহিনী পুরো দেশ দখল করে নিয়েছিল।

তারপর জুলাইয়ের পর থেকে মুক্তিযোদ্ধাদের সংখ্যা বাড়তে থাকে, অর্থাৎ প্রতিআক্রমণ জুলাইয়ের পর থেকেই শুরু হয়। আগস্ট সেপ্টেম্বরে তা আরও বেড়েছে। মোটামুটি অক্টোবর-নভেম্বরের দিকে বিশেষ করে আগস্টে যখন ভারত-সোভিয়েত ইউনিয়ন মৈত্রী চুক্তি হলো, এরপর বিষয়টি একটা ডেফিনিট দিকে এগুতে থাকল যে, বাংলাদেশের স্বাধীনতা একটা সময়ের ব্যাপার। ভারত তখন অনেকটাই নিরাপদ বোধ করছে। তার আগে পর্যন্ত ভারতের একধরনের একটা অনিরাপত্তাবোধ ছিল যে, চীন হয়তো সরাসরি হস্তক্ষেপ করতে পারে এবং আমেরিকার সঙ্গে ভারতের যে সম্পর্কটি ছিল, সেটিও অনেকটা ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে গেছে। কাজেই তখন তাদের কী অবস্থা দাঁড়াবে, তা নিয়ে তারা অনিশ্চয়তায় ভুগছিল। তবে ভারত মৈত্রী চুক্তির পর একটি নিশ্চয়তা এল ভারতের নিরাপত্তা নিয়ে এবং ভারত তখন একনিষ্ঠভাবে মুক্তিবাহিনীকে সহায়তা করে। তখন তাদের মধ্যে কোনো একসময় সরাসরি যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়ে পাকিস্তানি বাহিনীকে পরাজিত করা যাবে, এই বোধটা সৃষ্টি হয়েছিল।

যুদ্ধ তো শুরু হলো ৩ তারিখে। তার পরপরই যেহেতু জাতিসংঘে সোভিয়েত ইউনিয়ন ভীত ছিল যুদ্ধবন্ধের বিরুদ্ধে, আমেরিকাও চেষ্টা করেছিল যুদ্ধ বন্ধ করে একটা সমাধানে যাওয়ার। আমরা জানি, পরপর তিনটি ভেটো দিয়েছিল সোভিয়েত ইউনিয়ন, কাজেই তখন নিশ্চিতভাবেই ভারত এবং মুক্তিবাহিনীর সম্মিলিত যে শক্তি বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ঢুকে পাকিস্তান বাহিনীকে পশ্চাদপসরণ করছে। স্বাধীনতা তখন মোটামুটি নিশ্চিত হয়ে গেছে–পাকিস্তানের পরাজয় অবধারিত। সম্মিলিতবাহিনী, অর্থাৎ মুক্তিবাহিনী এবং ভারতীয় বাহিনী জয়ী হবেই।

এখানে একটি কথা আমাদের মনে রাখতে হবে যে, এখানে মুক্তিবাহিনীর ভূমিকা ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ভারতীয়রা কিন্তু আশা করেনি যে, এত তাড়াতাড়ি তারা এগুতে পারবে। এটির কারণ মুক্তিবাহিনী;ভীষণভাবে দুর্বল করে ফেলেছিল পাকিস্তানি বাহিনীকে বিভিন্নভাবে তাদের গেরিলা আক্রমণের মাধ্যমে। সেটির কারণেই খুব তাড়াতাড়ি এই যুদ্ধ শেষ করা গেছে।

যুদ্ধটা শেষ করা খুব গুরুত্বপূর্ণ ছিল। কারণ পাকিস্তানের পক্ষে বেশ লোকজন ছিল, যারা চাচ্ছিল এটি কোনোভাবে ঠেকানো যায় কি-না! কিন্তু সম্মিলিতবাহিনী অত্যন্ত দ্রুতগতিতে এগিয়েছে–মাত্র ১৩দিনের মধ্যে ঢাকায় পৌঁছে বিরুদ্ধ শক্তিকে পরাজিত করে ফেলা, এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ভারত তখন নিশ্চিত যে, বাংলাদেশ স্বাধীন হবেই। তারা বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিয়ে দিল। এতে করে অন্যান্য বিষয়ে স্বীকৃতি দানের বিষয়টি উন্মুক্ত হলো।

১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি বাহিনী পরাজিত হয়ে আত্মসমর্পণ করল এবং বাংলাদেশ সরকার সর্বময় সরকার গঠনের প্রস্তুতি গ্রহণ করল। তখন অন্যান্য দেশের জন্য অনেক সহজ ছিল স্বীকৃতি দেওয়া। কারণ আমাদের সঙ্গে অন্য দেশের সম্পর্ক না রাখার তো কোনো কারণ ছিল না। ধীরে ধীরে সব দেশই স্বীকৃতি দিয়ে দিয়েছে বাংলাদেশকে। তবে প্রথম স্বীকৃতি নিশ্চয়ই সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। সেদিক বিবেচনায় আজকের দিনটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ বাংলাদেশের কূটনৈতিক এবং রাজনৈতিক ইতিহাসে।

লেখক: সাবেক পররাষ্ট্র সচিব
অনুলিখন: শেহনাজ পূর্ণা

এসএ/

Header Ad
Header Ad

রাঙামাটিতে সিএনজি-পিকআপ সংঘর্ষে নিহত ৫

প্রতীকী ছবি

রাঙামাটির কাউখালীতে মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন পাঁচজন। শনিবার (২৬ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার রাবারবাগান এলাকায় একটি পিকআপ ও সিএনজিচালিত অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

তাৎক্ষণিকভাবে নিহতদের নাম-পরিচয় জানা যায়নি।

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে কাউখালী উপজেলার বেতবুনিয়া পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এফ আই ইসহাক জানান, পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে এবং উদ্ধার কার্যক্রম চলছে। দুর্ঘটনার বিস্তারিত এখনও জানা যায়নি।

বিস্তারিত আসছে...

Header Ad
Header Ad

রেফারির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে রিয়াল, ফাইনাল ম্যাচ বয়কটের হুমকি

ছবি: সংগৃহীত

কোপা দেল রে ফাইনালের আগে মাঠের লড়াইয়ের আগেই উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে স্প্যানিশ ফুটবল অঙ্গন। হাইভোল্টেজ এই ম্যাচের রেফারিং নিয়ে তীব্র অসন্তোষ প্রকাশ করে ম্যাচ-পূর্ব সকল আনুষ্ঠানিকতা বর্জনের ঘোষণা দিয়েছে রিয়াল মাদ্রিদ। ক্লাবটির ভাষ্য, রেফারিদের সাম্প্রতিক বক্তব্যে "স্পষ্ট বিদ্বেষ ও অসম্মান" ফুটে উঠেছে, যা তাদের পক্ষে মেনে নেওয়া সম্ভব নয়।

শুক্রবার এক বিবৃতিতে রিয়াল জানায়, তারা ফাইনালের আগে প্রচলিত সকল প্রটোকল—ম্যাচ-পূর্ব প্রেস কনফারেন্স, মিডিয়ায় উন্মুক্ত অনুশীলন, প্রেসিডেন্টদের ডিনার এবং ঐতিহ্যবাহী ফটোসেশন—বর্জন করবে।

উত্তেজনার সূত্রপাত ক্লাবটির নিজস্ব চ্যানেল রিয়াল মাদ্রিদ টিভি-তে সম্প্রচারিত এক ভিডিও ঘিরে। সেখানে ফাইনালের রেফারি রিকার্দো দে বুরগোস বেংগোয়েচিয়ার প্রতি তীব্র সমালোচনা করা হয়। পরে এক সাংবাদিক সম্মেলনে আবেগপ্রবণ রেফারি জানান, এসব সমালোচনার প্রভাব তার ব্যক্তিগত জীবনেও পড়েছে। “যখন আপনার সন্তান স্কুলে গিয়ে শুনে—তার বাবা একজন চোর—তখন সেটা সত্যিই ভয়াবহ অভিজ্ঞতা,” বলেন তিনি, চোখের পানি মুছতে মুছতে।

তবে বিতর্ক এখানেই শেষ হয়নি। ভিডিও অ্যাসিস্ট্যান্ট রেফারি (ভিএআর) পাবলো গনসালেস ফুয়ের্তেসের এক মন্তব্যে আরও জ্বালানি পড়ে আগুনে। তিনি বলেন, “রেফারিরা এক হচ্ছেন এবং রিয়াল মাদ্রিদ টিভির চাপ মোকাবেলায় গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন।” এই বক্তব্যকেও হুমকি হিসেবে দেখছে রিয়াল।

স্প্যানিশ মিডিয়ায় জল্পনা ছিল—রিয়াল হয়তো ফাইনালেই অংশ নেবে না। তবে ক্লাবের পক্ষ থেকে পরে দ্বিতীয় বিবৃতিতে জানানো হয়, ম্যাচ বর্জনের কোনো পরিকল্পনা নেই। “রিয়াল মাদ্রিদ কখনও ফাইনালে না খেলার কথা বিবেচনা করেনি,” জানানো হয় স্পষ্ট ভাষায়।

এদিকে, লা লিগা প্রেসিডেন্ট হাভিয়ের তেবাস ক্লাবটির এই অবস্থানকে 'ক্ষমতার খেলা' বলে আখ্যায়িত করেছেন। রেফারিরাও ইঙ্গিত দিয়েছেন, রিয়াল মাদ্রিদ টিভির বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হতে পারে।

উল্লেখ্য, এ ধরনের বর্জন রিয়ালের জন্য নতুন নয়। গত অক্টোবরে ব্যালন ডি’অর অনুষ্ঠানে ভিনিসিয়ুস জুনিয়রকে যথাযথ সম্মান না জানানোর প্রতিবাদে পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান বর্জন করেছিল ক্লাবটি। তাদের ভাষায়, “যেখানে সম্মান নেই, সেখানে রিয়াল মাদ্রিদ যায় না।”

Header Ad
Header Ad

আইন উপদেষ্টাকে জড়িয়ে ভারতের গণমাধ্যমে মিথ্যা প্রতিবেদন, মন্ত্রণালয়ের বিবৃতি

আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল। ছবি: সংগৃহীত

ভারতের একটি অনলাইন পোর্টালে আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুলকে জড়িয়ে প্রকাশিত মিথ্যা ও বিভ্রান্তিকর প্রতিবেদন নিয়ে কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়। এ ধরনের প্রতিবেদন সাংবাদিকতার নৈতিকতা ও সত্যের পরিপন্থী বলেও মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।

শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) রাতে ওই বিবৃতি গণমাধ্যমে পাঠানো হয়।

এতে বলা হয়, বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) নিউজ অ্যারেনা ইন্ডিয়া অন্তর্বর্তী সরকারের আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা আসিফ নজরুল সম্পর্কে একাধিক মিথ্যা, মানহানিকর ও দায়িত্বজ্ঞানহীন অভিযোগ উত্থাপন করেছে। প্রতিবেদনের শিরোনাম ছিল, ‘বাংলাদেশ লিগ্যাল অ্যাডভাইজার মিটস টপ লস্কর–ই–তাইয়েবার অপারেটিভ পোস্ট জম্মু অ্যান্ড কাশ্মীর অ্যাটাক’।

প্রতিবেদনে অভিযোগ করা হয়, কাশ্মীরের পেহেলগামে সংঘটিত হত্যাকাণ্ডের পর লস্কর-ই-তাইয়েবার একজন শীর্ষ নেতার সঙ্গে উপদেষ্টা আসিফ নজরুল সাক্ষাৎ করেছেন, যা পুরোপুরি ভিত্তিহীন এবং কাল্পনিক।

প্রতিবেদনে হেফাজতে ইসলামের নেতাদের ভুল পরিচয়ে তুলে ধরা হয়েছে। হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশে বৈধভাবে পরিচালিত আলেম ও  ইসলামি সংগঠনগুলোর একটি প্ল্যাটফর্ম। প্রতিবেদনে যাদের কথা উল্লেখ করা হয়েছে, তারা হেফাজতে ইসলামের নেতা, কোনো সন্ত্রাসী সংগঠনের সঙ্গে তারা যুক্ত নন। শেখ হাসিনার স্বৈরশাসনামলে হাজার হাজার হেফাজত সদস্য রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মিথ্যা ও সাজানো মামলার শিকার হন। অন্তর্বর্তী সরকারের বিচার ও আইনি সংস্কারের অঙ্গীকারের অংশ হিসেবে আসিফ নজরুল তার দায়িত্বপূর্ণ পদে থেকে হেফাজতের এই ভুক্তভোগীদের ন্যায়বিচারের আবেদন শুনতে হেফাজতের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক করেন।

হেফাজতের নেতাদের সঙ্গে আইন উপদেষ্টার বৈঠক যেদিন হয়েছে বলে নিউজ অ্যারেনা ইন্ডিয়া উল্লেখ করেছে, তার অন্তত তিন দিন আগেই ওই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। আলোচনার বিষয় ছিল শুধু আইনি প্রক্রিয়া ও মামলার তালিকা হস্তান্তর। বৈঠকের শেষে প্রতিনিধিদলের অনুরোধে একটি ছবি তোলা হয়, যা এমন সভায় প্রচলিত ও স্বাভাবিক রীতি।

হেফাজতের বর্তমান নেতৃত্ব বাংলাদেশের জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের রাজনৈতিক সংলাপে অংশগ্রহণ করে। হেফাজতের নেতারা ঢাকায় পশ্চিমা দেশগুলোর দূতাবাসগুলোর সঙ্গেও নিয়মিত বৈঠক করে থাকেন, যা তাদের রাজনৈতিক বৈধতা ও আন্তর্জাতিক সম্পৃক্ততার বিষয়টিকে প্রতিফলিত করে।

হিউম্যান রাইটস ওয়াচ, অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালসহ স্বাধীন মানবাধিকার সংগঠনগুলো পূর্ববর্তী সরকারের দমনমূলক কর্মকাণ্ড ও হেফাজতসহ বিরোধীদলীয় কর্মীদের ওপর নিপীড়নের ঘটনাগুলো নথিবদ্ধ করেছে, সমালোচনাও করেছে। মানবাধিকার সংগঠনগুলোর সেই প্রতিবেদনগুলো প্রমাণ করে যে হেফাজতের নেতা–কর্মীদের বিরুদ্ধে এসব মামলার রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট ছিল, যা বর্তমান সরকারের ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার প্রচেষ্টাকে সমর্থন করে।

ভারতীয় গণমাধ্যমটির প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে যে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল তার ফেসবুক পেজে ভারতের নেতাদের বিরুদ্ধে উসকানিমূলক মন্তব্য করেছেন। এ বিষয়ে বিবৃতিতে বলা হয়, আসলে বিষয়টি হলো ওই পোস্ট ছিল একজন ভারতীয়র লেখা, যিনি নিরাপত্তাব্যবস্থার ঘাটতি নিয়ে সমালোচনা করেন। সেই পোস্টটি শেয়ার করে পেহেলগামে হামলার নিন্দা জানান আসিফ নজরুল। পরে সম্ভাব্য বিভ্রান্তির আশঙ্কা করে তিনি স্বেচ্ছায় পোস্টটি কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই মুছে ফেলেন।

বিবৃতিতে বলা হয়, ‘আমরা সকল গণমাধ্যমকে অনুরোধ করছি, যেন তারা সংবাদ প্রকাশের আগে যথাযথ যাচাই করে এবং দায়িত্বশীল সাংবাদিকতার নীতি অনুসরণ করে।’

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, পেহেলগাম হত্যাকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানিয়ে, নিহত ব্যক্তিদের প্রতি শ্রদ্ধা ও তাদের স্বজনদের প্রতি সমবেদনা প্রকাশ করেন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল। একই সঙ্গে পেহেলগামের হামলায় জড়িত ব্যক্তিদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনার আহ্বান জানান তিনি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

রাঙামাটিতে সিএনজি-পিকআপ সংঘর্ষে নিহত ৫
রেফারির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে রিয়াল, ফাইনাল ম্যাচ বয়কটের হুমকি
আইন উপদেষ্টাকে জড়িয়ে ভারতের গণমাধ্যমে মিথ্যা প্রতিবেদন, মন্ত্রণালয়ের বিবৃতি
নিজ দেশেই বিমান হামলা চালালো ভারত, ‘অসাবধানতা’ বলছে বিমান বাহিনী
গাজায় ইসরায়েলি বিমান হামলায় নিহত আরও ৮৪ ফিলিস্তিনি
আইনি নোটিশ প্রসঙ্গে যা বললেন ডা. তাসনিম জারা
ভারত-পাকিস্তান বিরোধে উত্তেজনা, শান্তির বার্তা নিয়ে এগিয়ে এলো ইরান
তারেক রহমানকে নিয়ে দ্য উইকের কাভার স্টোরি ‘নিয়তির সন্তান’
কুয়েটের ভিসি ও প্রো-ভিসিকে অব্যাহতি দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি
মেধাসম্পদের সর্বোত্তম ব্যবহারে সবাইকে উদ্যোগী হতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
বেনাপোলে ৬ নারী ছিনতাইকারী গ্রেফতার
‘সংস্কার না নির্বাচন’ এই খেলা বাদ দিয়ে বিচার করুন: সারজিস আলম
যুদ্ধ বন্ধের আলোচনার মধ্যেই মস্কোয় গাড়িবোমা হামলায় রুশ জেনারেল নিহত
পোপ ফ্রান্সিসকে শেষ বিদায় জানাতে রোমে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের 'বি' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন
পাকিস্তানে বোমা বিস্ফোরণে নিরাপত্তা বাহিনীর ৪ সদস্য নিহত
নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
নওগাঁয় পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগে প্রতারণার অভিযোগে গ্রেফতার ১
শিগগিরই স্থলভিত্তিক এলএনজি টার্মিনাল স্থাপন করবে সরকার: প্রেস সচিব
টাঙ্গাইলে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে মাছ ব্যবসায়ী খুন