বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বিশেষ নিবন্ধ

বাংলাদেশকে প্রথম স্বীকৃতিদানের কৃতিত্ব ভারতের

আজকের দিনটি আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এ দিনে প্রথম বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিয়েছিল একটি দেশ এবং সেটি ভারত। স্বাধীনতা ঘোষণার পর থেকেই তাজউদ্দীন আহমদের নেতৃত্বাধীন তৎকালীন সরকার চেষ্টা করে আসছিল যেন বাংলাদেশকে স্বাধীন সার্বভৌম দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়।

এটি শুধু ভারত না, ইউরোপের আরও বিভিন্ন দেশে আমরা চেষ্টা করে গেছি। তখন যে ডিপ্লোম্যাটিক একনলেজমেন্ট সৃষ্টি হয়েছিল, এতে সবাই চেষ্টা করছিল। তখন প্রথম স্বীকৃতিটি এল ভারতের কাছ থেকে। এর আগে যে স্বীকৃতি আসেনি, সেটিও অস্বাভাবিক ছিল না। কারণ–প্রথমদিকে যুদ্ধ এমন পর্যায়ে ছিল যে, পাকিস্তানি বাহিনী পুরো দেশ দখল করে নিয়েছিল।

তারপর জুলাইয়ের পর থেকে মুক্তিযোদ্ধাদের সংখ্যা বাড়তে থাকে, অর্থাৎ প্রতিআক্রমণ জুলাইয়ের পর থেকেই শুরু হয়। আগস্ট সেপ্টেম্বরে তা আরও বেড়েছে। মোটামুটি অক্টোবর-নভেম্বরের দিকে বিশেষ করে আগস্টে যখন ভারত-সোভিয়েত ইউনিয়ন মৈত্রী চুক্তি হলো, এরপর বিষয়টি একটা ডেফিনিট দিকে এগুতে থাকল যে, বাংলাদেশের স্বাধীনতা একটা সময়ের ব্যাপার। ভারত তখন অনেকটাই নিরাপদ বোধ করছে। তার আগে পর্যন্ত ভারতের একধরনের একটা অনিরাপত্তাবোধ ছিল যে, চীন হয়তো সরাসরি হস্তক্ষেপ করতে পারে এবং আমেরিকার সঙ্গে ভারতের যে সম্পর্কটি ছিল, সেটিও অনেকটা ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে গেছে। কাজেই তখন তাদের কী অবস্থা দাঁড়াবে, তা নিয়ে তারা অনিশ্চয়তায় ভুগছিল। তবে ভারত মৈত্রী চুক্তির পর একটি নিশ্চয়তা এল ভারতের নিরাপত্তা নিয়ে এবং ভারত তখন একনিষ্ঠভাবে মুক্তিবাহিনীকে সহায়তা করে। তখন তাদের মধ্যে কোনো একসময় সরাসরি যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়ে পাকিস্তানি বাহিনীকে পরাজিত করা যাবে, এই বোধটা সৃষ্টি হয়েছিল।

যুদ্ধ তো শুরু হলো ৩ তারিখে। তার পরপরই যেহেতু জাতিসংঘে সোভিয়েত ইউনিয়ন ভীত ছিল যুদ্ধবন্ধের বিরুদ্ধে, আমেরিকাও চেষ্টা করেছিল যুদ্ধ বন্ধ করে একটা সমাধানে যাওয়ার। আমরা জানি, পরপর তিনটি ভেটো দিয়েছিল সোভিয়েত ইউনিয়ন, কাজেই তখন নিশ্চিতভাবেই ভারত এবং মুক্তিবাহিনীর সম্মিলিত যে শক্তি বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ঢুকে পাকিস্তান বাহিনীকে পশ্চাদপসরণ করছে। স্বাধীনতা তখন মোটামুটি নিশ্চিত হয়ে গেছে–পাকিস্তানের পরাজয় অবধারিত। সম্মিলিতবাহিনী, অর্থাৎ মুক্তিবাহিনী এবং ভারতীয় বাহিনী জয়ী হবেই।

এখানে একটি কথা আমাদের মনে রাখতে হবে যে, এখানে মুক্তিবাহিনীর ভূমিকা ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ভারতীয়রা কিন্তু আশা করেনি যে, এত তাড়াতাড়ি তারা এগুতে পারবে। এটির কারণ মুক্তিবাহিনী;ভীষণভাবে দুর্বল করে ফেলেছিল পাকিস্তানি বাহিনীকে বিভিন্নভাবে তাদের গেরিলা আক্রমণের মাধ্যমে। সেটির কারণেই খুব তাড়াতাড়ি এই যুদ্ধ শেষ করা গেছে।

যুদ্ধটা শেষ করা খুব গুরুত্বপূর্ণ ছিল। কারণ পাকিস্তানের পক্ষে বেশ লোকজন ছিল, যারা চাচ্ছিল এটি কোনোভাবে ঠেকানো যায় কি-না! কিন্তু সম্মিলিতবাহিনী অত্যন্ত দ্রুতগতিতে এগিয়েছে–মাত্র ১৩দিনের মধ্যে ঢাকায় পৌঁছে বিরুদ্ধ শক্তিকে পরাজিত করে ফেলা, এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ভারত তখন নিশ্চিত যে, বাংলাদেশ স্বাধীন হবেই। তারা বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিয়ে দিল। এতে করে অন্যান্য বিষয়ে স্বীকৃতি দানের বিষয়টি উন্মুক্ত হলো।

১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি বাহিনী পরাজিত হয়ে আত্মসমর্পণ করল এবং বাংলাদেশ সরকার সর্বময় সরকার গঠনের প্রস্তুতি গ্রহণ করল। তখন অন্যান্য দেশের জন্য অনেক সহজ ছিল স্বীকৃতি দেওয়া। কারণ আমাদের সঙ্গে অন্য দেশের সম্পর্ক না রাখার তো কোনো কারণ ছিল না। ধীরে ধীরে সব দেশই স্বীকৃতি দিয়ে দিয়েছে বাংলাদেশকে। তবে প্রথম স্বীকৃতি নিশ্চয়ই সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। সেদিক বিবেচনায় আজকের দিনটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ বাংলাদেশের কূটনৈতিক এবং রাজনৈতিক ইতিহাসে।

লেখক: সাবেক পররাষ্ট্র সচিব
অনুলিখন: শেহনাজ পূর্ণা

এসএ/

Header Ad

‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা

ফাইল ছবি

জুলাই-আগস্টের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে ঢাকা সেনানিবাসের সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৪ উপলক্ষে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে দেওয়া বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, জুলাই-আগস্ট ছাত্র জনতার বিপ্লবের মধ্যে দিয়ে আমরা নতুন বাংলাদেশের সূচনা করেছি। এ নতুন দেশে আমাদের দায়িত্ব সকল মানুষকে এক বৃহত্তর পরিবারের বন্ধনে আবদ্ধ করা। কেউ কারো উপরে না, আবার কেউ কারো নিচেও না, এই ধারণা আমরা আমাদের জাতীয় জীবনে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই।

তিনি বলেন, নতুন বাংলাদেশ গড়ার যে সুযোগ ছাত্র-জনতার সাহস ও আত্মত্যাগের বিনিময়ে সম্প্রতি আমরা অর্জন করেছি, সেটাকে কাজে লাগিয়ে আমাদের সুন্দর ও সমৃদ্ধশালী ভবিষ্যৎ গড়তে হবে। বীর মুক্তিযোদ্ধা, শহিদ, আহত এবং জীবিত ছাত্র-জনতার কাছে আমরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ থাকতে চাই। যে সুযোগ তারা আমাদের দিয়েছে, তার মাধ্যমে আমাদের দেশকে পৃথিবীর সামনে একটি দৃষ্টান্ত স্থাপনকারী দেশে পরিণত করতে আমরা শপথ নিয়েছি।

তিনি আরও বলেন, ছাত্র আন্দোলনে জীবন উৎসর্গ করে যারা দেশ গঠনের সুযোগ করে দিয়েছে জাতি তাদের সারা জীবন শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে।

বক্তব্য শেষে সেনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন প্রধান উপদেষ্টা। পরে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।

Header Ad

নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু

ছবি: সংগৃহীত

নওগাঁ শহরে যানযট নিরসন ও শৃঙ্খলা ফেরাতে জেলা প্রশাসন, পুলিশ, পৌর কর্তৃপক্ষ ও রিকশা মালিক-শ্রমিকদের যৌথ উদ্যোগে বিশেষ অভিযান শুরু হয়েছে। এতে শহরে শৃঙ্খলা ফিরবে বলে আশাবাদ ব্যাক্ত করেছেন স্থানীয় কর্মকর্তারা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) অভিযানের উদ্বোধন করেন নওগাঁ পৌরসভার প্রশাসক ও স্থানীয় সরকারের উপ পরিচালক টি.এম.এ মমিন। এ সময় নওগাঁ জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট জিয়া উদ্দিন, নওগাঁ পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী সাজ্জাদ হোসেন, নওগাঁ জেলা ট্রাফিক পুলিশের পরিদর্শক আফজাল হোসেন ও অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।

অভিযান শুরুর পর থেকেই শহরের বরুনকান্দি, মশরপুর, তাজের মোড় ও কালীতলাসহ মোট ৮ টি প্রবেশদ্বারে চেকপোস্ট বসানো হয়েছে। চেক পোষ্টগুলোতে ২ জন পুলিশ সদস্য, ২ জন ছাত্র সমন্বয়ক, ৪ জন রোভার স্কাউট সদস্য ও ২ জন রিকশা মালিক শ্রমিক প্রতিনিধিসহ মোট ১২ জন করে কাজ করছেন।

পৌর প্রশাসক জানান, নওগাঁ শহরে বৈধ যানবাহনের সংখ্যা ৪ হাজার। কিন্তু প্রতিদিন পার্শবতী বিভিন্ন এলাকা থেকে অন্তত ১০ হাজার রিকশা, ব্যাটারী চালিত অটো রিকশা ও ইজিবাইক শহরে প্রবেশ করে। এতে তীব্র যানযট ও জন মানুষের ভোগান্তি তৈরী হয়। এই দূর্ভোগ লাঘোবে জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল ও পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিনের দিক নির্দেশনায় যানবাহন নিয়ন্ত্রনসহ বিশেষ অভিযানের সিদ্ধান্ত গ্রহন করা হয়। বৈধ চালকদের চিহ্নিত করতে তাদের মাঝে পরিধেয় বিশেষ ধরনের জ্যাকেট প্রদান করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।

নওগাঁর পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিন বলেন, নওগাঁ শহরের যানযট দীর্ঘদিনের সমস্যা। পরিকল্পিত ভাবে এই সমস্যা দূর করতে জেলা প্রশাসন ও পুলিশ বিভাগের উদ্যোগে পৌর কর্তৃপক্ষ ও রিকশা মালিক শ্রমিক নেতৃবৃন্দদের সমন্বয়ে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে স্থানীয় বাসিন্দা ও বিভিন্ন ষ্টেক হোল্ডারদের পরামর্শ নিয়ে একটি কর্ম পরিকল্পনা গ্রহক করা হয়েছে।

এ বিষয়ে নওগাঁর জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল বলেন, অভিযান সফল ভাবে বাস্তবায়ন হলে শহরে শৃঙ্খলা ফিরে আসবে। জনগন এর সুফল পাবেন। সকলকে এই কার্যক্রমে সহযোগিতা প্রদানের আহবান জানান তিনি।

Header Ad

২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত

বক্তব্য রাখছেন উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে ২০২৬ সালের মাঝামাঝি নির্বাচন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ অন্তর্বর্তী সরকারের নৌ পরিবহন, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ডক্টর এম সাখাওয়াত হোসেন।

সম্প্রতি ব্রিটিশ পার্লামেন্টের হাউস অব লর্ডসে মানবাধিকার সংগঠন ‘ভয়েস ফর বাংলাদেশ’ আয়োজিত সম্মেলন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

‘ডিসকাশন অন ডেমোক্রেটিক কলাপ্স অ্যান্ড রিবিল্ডিং অব বাংলাদেশ’ শীর্ষক এই সম্মেলনে হাউস অব লর্ডসের সিনিয়র সদস্য আলেক্সান্ডার চার্লস কার্লাইল কিউসি সভাপতিত্ব করেন। ভয়েস ফর বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা ও ব্রডকাস্টার আতাউল্লাহ ফারুকের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন এম সাখাওয়াত হোসেন।

সম্মেলেনে সাবেক ব্রিটিশ মন্ত্রী পল স্কালি বলেন, বাংলাদেশে যে মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়েছে, তার সঠিক তদন্ত শেষে যথাযথ বিচারের ব্যবস্থা করতে হবে। যাতে করে এ ধরনের ঘটনার পুররাবৃত্তি না হয়।

লর্ড হোসাইন বলেন, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার সব সংস্কার এবং সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য যুক্তরাজ্যের কাছ থেকে সব ধরনের সহায়তা পাবে।

সম্মেলনে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানির কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখতে সরকারকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে আহ্বান জানান লেবার দলীয় বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ এমপি রুপা হক।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত
সাবেক এমপি শাহজাহান ওমরের বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
১২ বছর পর সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
ধামরাইয়ে শ্রমিকবাহী বাস-ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ৪