শনিবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৫ | ১৩ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

আইনি নোটিশ প্রসঙ্গে যা বললেন ডা. তাসনিম জারা

ডা. তাসনিম জারা। ছবি: সংগৃহীত

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক, ইউটিউব, টিকটক, লাইকিসহ সব অনলাইন মাধ্যমে অশ্লীল ও পর্নোগ্রাফিক ভিডিও, বিজ্ঞাপন ও প্রচারণা বন্ধ করতে সরকারকে আইনি নোটিশ পাঠানো হয়েছে। নোটিশে ডা. জাহাঙ্গীর কবির ও ডা. তাসনিম জারাসহ অশ্লীলতা ছড়ানো ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ জানানো হয়েছে।

শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) রাতে বিষয়টি নিয়ে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে একটি বিবৃতি দিয়েছেন ডা. তাসনিম জারা।

এতে তিনি লিখেছেন, গত কয়েকদিন ধরে আমার ছবিসহ একটি আইনি নোটিশ গণমাধ্যমে প্রচারিত হয়েছে, যেখানে একটি ভিত্তিহীন ও অযৌক্তিক অভিযোগ করা হয়েছে যে আমি ‘পর্নোগ্রাফিক সংস্কৃতি’ প্রচার করছি। এত ভিত্তিহীন কিছুর প্রতিবাদ করার কোনো প্রয়োজন নেই। কিন্তু আমি কথা বলতে চাই কারণ চুপ থাকলে মানুষ ভুল বুঝতে পারে।

তিনি আরও লেখেন, যখন আপনি পরিষ্কার হাত ও খোলা মন নিয়ে জনজীবনে প্রবেশ করেন, তখন আপনি মনে করেন যে সংগ্রাম হবে চিন্তা নিয়ে, নীতি নিয়ে, স্বপ্ন নিয়ে। কিন্তু তারা আপনার চিন্তার সঙ্গে সঙ্গে বিতর্ক করার আগেই আপনার নাম কলুষিত করার চেষ্টা করে। এটি একটি পুরোনো কৌশল, যা লজ্জা দেওয়া, মনোযোগ সরানো এবং বিকৃত করার জন্য নেওয়া হয়েছে। কিন্তু আমি বিভ্রান্ত হব না এবং যে লজ্জা আমার নয়, তা বহনও করব না।

তাসনিম জারা লিখেছেন, বহু বছর ধরে আমি জনস্বাস্থ্য সেবায় কাজ করেছি, মানুষের সাহায্য করার জন্য প্ল্যাটফর্ম তৈরি করতে অতিরিক্ত সময় দিয়েছি। আমার নাম ব্যবহার করে ভুয়া পেজ এবং ভেজাল ওষুধ সম্পর্কে আমি বারবার জনসাধারণকে সতর্ক করেছি। যারা এখন সেই বাস্তবতাকে একটি শিরোনামে বিকৃত করার চেষ্টা করছে তারা একটি বিষয় ভুলে গেছে তবে মানুষ মনে রেখেছে।

‌‘তারা মনে রেখেছে কারা তাদের প্রয়োজনের সময় পাশে দাঁড়িয়েছিল। তারা সেই কণ্ঠস্বর মনে রেখেছে যা শান্তভাবে চরম অস্থিরতার মধ্যেও কথা বলেছিল। তারা মনে রেখেছে কারা ভাঙা সিস্টেমকে কাজে লাগানোর চেষ্টা না করে মেরামত করার চেষ্টা করেছিল। এবং রাজনীতিতে উচ্চবাচ্যের চেয়ে মনে রাখা বেশি শক্তিশালী।’

তাসনিম জারা লেখেন, আমি আরামের জন্য এখানে আসিনি। আমি জেনেই এসেছি যে এটি কঠিন হবে। জেনেই এসেছি যে এটি নোংরা হবে। কিন্তু আমি এই বিশ্বাস নিয়েও এসেছি যে আমরা ভিন্নভাবে - সততার সাথে, শালীনতার সাথে, সাহসের সাথে - রাজনীতি করতে পারব। সুতরাং, যারা আশা করছেন এ ঘটনা আমার গতি মন্থর করে দেবে তাদের বলছি– না, আমি পিছপা হব না। না, আমি লুকাব না। না, আমি আপনাদের ফাঁদে পা দেব না।

‘বরং, এই অবস্থান আমার সংকল্পকে আরও দৃঢ় করেছে। কারণ যখন মিথ্যাই অবশিষ্ট থাকে, এর মানে হলো আপনার সত্য ইতোমধ্যে যুক্তিতে জিতেছে। তাদের কথা বলতে দিন। আমি কাজ চালিয়ে যাব।’

Header Ad
Header Ad

৪ মাসে কুরআনের হাফেজ হলেন ১০ বছরের অটিস্টিক শিশু আহমাদ

আহমাদ জিয়্যাদ মোহাম্মদ জাহির। ছবি: সংগৃহীত

মানসিক বিকাশজনিত চ্যালেঞ্জ ছিল তার সঙ্গী, কিন্তু তাতেই থেমে যায়নি ১০ বছরের আহমাদ জিয়্যাদ মোহাম্মদ জাহির। অটিজমে আক্রান্ত এই শিশু মাত্র চার মাস দশ দিনে সম্পূর্ণ কোরআন মুখস্থ করে সবার চোখে বয়ে এনেছে বিস্ময়, ছড়িয়ে দিয়েছে আশা ও অনুপ্রেরণার আলো।

মালয়েশিয়ার তেরেংগানু প্রদেশের মারাং জেলার আল-কোরআন আমালিল্লাহ একাডেমিতে ২৩ মার্চ এক আনুষ্ঠানিক আয়োজনে তাকে হাফেজ হিসেবে ঘোষণা করা হয়। এখানেই আহমাদ তার কোরআন শিক্ষার অসাধারণ যাত্রা সম্পন্ন করে।

আহমাদের অটিজম ধরা পড়ে সাত বছর বয়সে। মা নুরুল শাহিদা লুকমান জানান, তার মধ্যে ছোটবেলা থেকেই কোরআনের প্রতি এক অদ্ভুত আকর্ষণ ছিল। “মাত্র আট মাস বয়সে কোরআন তিলাওয়াত চলাকালে কোনো আয়াত বাদ পড়লে সে কাঁদত। দুই বছর বয়সেই শুধুমাত্র শুনে শুনেই মুখস্থ করে ফেলেছিল ৪২টি আয়াত।”

আহমাদের এমন প্রবল আগ্রহ দেখে পরিবার তাদের বাসস্থান কোটা ভারু থেকে মারাংয়ে স্থানান্তর করে, শুধুমাত্র তাকে ইসলামি শিক্ষায় আরও সুযোগ করে দিতে।

তার শিক্ষক নুরফাতিহার রিদওয়ান জানান, আহমাদ মাত্র ১৫-৩০ মিনিটে একটি পৃষ্ঠা মুখস্থ করতে পারত, এবং কখনও কখনও পুরো একটি সূরাও একদিনে আয়ত্ত করে ফেলত। শুধু তাই নয়, এই চার মাসে কোরআন মুখস্থের পাশাপাশি তার আচরণ, আত্মনিয়ন্ত্রণ ও নামাজে মনোযোগ – সব কিছুতেই এসেছে চমকপ্রদ উন্নতি।

বিশেষজ্ঞদের মতে, আহমাদের এই বিস্ময়কর সাফল্যের পেছনে রয়েছে তার ‘হাইপারলেক্সিয়া’ ও ‘হাইপারনিউমেরেসি’—অর্থাৎ অটিজম স্পেকট্রামের এমন একটি বৈশিষ্ট্য, যেখানে শিশুদের মাঝে অতিমাত্রায় পড়া ও সংখ্যার প্রতি আকর্ষণ দেখা যায়। এই বৈশিষ্ট্যই তাকে অল্প সময়ে অসাধ্য সাধনের শক্তি দিয়েছে।

হাফেজ হয়ে বর্তমানে আহমাদ তার ইসলামিক ইন্টিগ্রেটেড স্কুলে ফিরে গেছে। সেখানে সহপাঠীদের কাছে সে এখন এক জীবন্ত প্রেরণা। তার কাহিনি অটিজমে আক্রান্ত আরও অনেক শিশু ও পরিবারকে নতুন করে স্বপ্ন দেখতে শেখাবে, এমনটাই প্রত্যাশা তার মা-বাবা ও শিক্ষক-শিক্ষিকাদের।

Header Ad
Header Ad

রাষ্ট্র সংস্কারের যে সুযোগ তৈরি হয়েছে, তা যেন বেহাত না হয়: আলী রীয়াজ

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। ছবি: সংগৃহীত

রাষ্ট্র সংস্কারের লক্ষ্যে তৈরি হওয়া সুযোগ যেন ব্যর্থ না হয়—এই আহ্বান জানিয়েছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি ও বিশিষ্ট রাজনৈতিক বিশ্লেষক অধ্যাপক আলী রীয়াজ। তিনি বলেন, ‌“আমরা এক ঐতিহাসিক সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে আছি। এই মুহূর্তকে কাজে লাগিয়ে এমন এক বাংলাদেশ গড়ে তুলতে হবে, যেখানে ন্যায়বিচার ও মানবিক মর্যাদার প্রশ্নে কেউ বঞ্চিত না হয়।”

শনিবার (২৬ এপ্রিল) জাতীয় সংসদ ভবনের এলডি হলে জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে কমিশনের রাষ্ট্র সংস্কারবিষয়ক সংলাপে এ কথা বলেন তিনি।

আলী রীয়াজ বলেন, “রাষ্ট্র সংস্কারের উদ্যোগ শুধু সরকারের নয়, এটি দেশের প্রতিটি নাগরিকের দায়িত্ব। এই সুযোগ আমাদের শহীদদের রক্তের বিনিময়ে এসেছে, সেটিকে বেহাত হতে দেওয়া যাবে না।”

তিনি আরও যোগ করেন, “গত ১৬ বছরে যারা নিপীড়িত হয়েছেন, বিশেষ করে জামায়াতে ইসলামীর নেতাকর্মীরা, তাদের গণতান্ত্রিক সংগ্রাম ও সাহসিকতা আমাদের অনুপ্রাণিত করে। বিচারিক প্রক্রিয়া ছাড়াও যে নিপীড়নের মুখে পড়তে হয়েছে, তা মোকাবিলার জন্য আপনাদের ধন্যবাদ জানাই।”

সংলাপে জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির আব্দুল্লাহ মো. তাহের বলেন, “চব্বিশ সালের গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে যে নতুন বাংলাদেশের সূচনা হয়েছে, সেটিকে বাস্তব রূপ দিতে হলে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। দেশের ৫৪ বছরের ইতিহাসে অনেক হতাশা জমেছে, সেই অতীত ভাঙার এখনই সময়।”

তিনি আরও বলেন, “জামায়াতে ইসলামী একটি নিরপেক্ষ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন চায়, যা একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থার ভিত্তি গড়ে তুলবে।”

বৈঠকে জামায়াতের নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহেরের নেতৃত্বে ১০ সদস্যের প্রতিনিধি দল অংশ নিয়েছেন।

প্রতিনিধি দলে আরও রয়েছেন- সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল রফিকুল ইসলাম খান, ড. হামিদুর রহমান আযাদ, এডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য সাইফুল আলম খান মিলন, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য, কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের সেক্রেটারি এডভোকেট মতিউর রহমান আকন্দ প্রমুখ।

Header Ad
Header Ad

১৪ ব্যাংকে ২৩৮ কোটি টাকা স্থানান্তর, যা বললেন বিসিবি সভাপতি

বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদ। ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় দলের হতাশাজনক পারফরম্যান্সের কারণে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) এমনিতেই রয়েছে তীব্র সমালোচনার মুখে। এর মধ্যেই নতুন বিতর্ক উসকে দিয়েছে বিসিবির ফিক্সড ডিপোজিটের (এফডিআর) বিপুল অঙ্কের অর্থ স্থানান্তরের খবর।

একটি গণমাধ্যমের অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, বিসিবি তাদের প্রায় ২৩৮ কোটি টাকা ১৪টি নতুন ব্যাংকে স্থানান্তর করেছে। এ নিয়ে উত্তপ্ত দেশের ক্রিকেট অঙ্গন, শুরু হয়েছে প্রশ্নের ঝড়। বিষয়টি নিয়ে অবশেষে মুখ খুলেছেন বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদ।

তিনি জানিয়েছেন, এফডিআরের এই স্থানান্তর ছিল বোর্ডের আর্থিক লাভের স্বার্থে, আর তা অনুমোদিত প্রক্রিয়ার মাধ্যমেই হয়েছে।

তিনি বলেন, “২৩৮ কোটি টাকা নিয়ে একটা নিউজ হয়েছে যে, না জানিয়ে টাকা সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। এটা সত্য নয়। আমি কোথাও সাইন করি না। সবকিছু হয়েছে বোর্ডের ফাইনান্স কমিটির অনুমোদন ও তত্ত্বাবধানে।"

প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিসিবি যে ব্যাংকগুলোতে টাকা স্থানান্তর করেছে, সেগুলো থেকে আগের তুলনায় ২-৫ শতাংশ বেশি সুদ (ইন্টারেস্ট রেট) পাচ্ছে। বিশেষ করে, আইএফআইসি ও মিডল্যান্ড ব্যাংকের মতো ঝুঁকিপূর্ণ (হলুদ তালিকাভুক্ত) ব্যাংক থেকে টাকা সরিয়ে মধুমতী ব্যাংকে নেয়া হয়েছে, যেখান থেকে বেশি ইন্টারেস্ট মিলছে।

এছাড়াও বিসিবি পেয়েছে প্রায় ১২ কোটি টাকার স্পন্সরশিপ, এবং আরও ২৫ কোটি টাকার অবকাঠামোগত বিনিয়োগ (Infrastructure Investment) পাওয়ার প্রতিশ্রুতি।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চলমান আরেকটি আলোচনায় বলা হচ্ছে, বিসিবি সভাপতি একাই টাকা সরিয়ে নিয়েছেন, বোর্ড পরিচালকদের না জানিয়ে। তবে সেই অভিযোগও নাকচ করেছেন তিনি। জানিয়েছেন, এই স্থানান্তরের পুরো প্রক্রিয়ায় ফাইনান্স কমিটির প্রধানসহ একাধিক পরিচালক জড়িত ছিলেন।

তিনি বলেন, "রেড জোন থেকে টাকা তুলে গ্রিন আর ইয়েলো জোনে দিয়েছি। স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডে আছে ১২ কোটি টাকা। এভাবে আমরা বোর্ডের জন্য ভালো রিটার্ন নিশ্চিত করছি।”

উল্লেখ্য, বোর্ডের সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ড এবং জাতীয় দলের বাজে পারফরম্যান্সের কারণে বোর্ড সভাপতি ফারুক আহমেদ রয়েছেন সমালোচনার মুখে। তার বিরুদ্ধে বিপিএল আয়োজন, টিকিট বিতরণে অনিয়ম, ডিপিএলে বিতর্ক, দর্শক অসন্তোষসহ নানা অভিযোগ উঠেছে। তারই মধ্যে এই অর্থ স্থানান্তরের বিষয়টি নতুন বিতর্ক সৃষ্টি করেছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

৪ মাসে কুরআনের হাফেজ হলেন ১০ বছরের অটিস্টিক শিশু আহমাদ
রাষ্ট্র সংস্কারের যে সুযোগ তৈরি হয়েছে, তা যেন বেহাত না হয়: আলী রীয়াজ
১৪ ব্যাংকে ২৩৮ কোটি টাকা স্থানান্তর, যা বললেন বিসিবি সভাপতি
কাশ্মীর সীমান্তে ফের গোলাগুলি, মুখোমুখি ভারত-পাকিস্তান সেনা
বাইরে থেকে ফিরেই ঠান্ডা গোসল? সাবধান! এই অভ্যাস ডেকে আনতে পারে বিপদ
কাশ্মীর ইস্যুতে পাকিস্তান-ভারত পাল্টাপাল্টি উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
রাঙামাটিতে সিএনজি-পিকআপ সংঘর্ষে নিহত ৫
রেফারির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে রিয়াল, ফাইনাল ম্যাচ বয়কটের হুমকি
আইন উপদেষ্টাকে জড়িয়ে ভারতের গণমাধ্যমে মিথ্যা প্রতিবেদন, মন্ত্রণালয়ের বিবৃতি
নিজ দেশেই বিমান হামলা চালালো ভারত, ‘অসাবধানতা’ বলছে বিমান বাহিনী
গাজায় ইসরায়েলি বিমান হামলায় নিহত আরও ৮৪ ফিলিস্তিনি
আইনি নোটিশ প্রসঙ্গে যা বললেন ডা. তাসনিম জারা
ভারত-পাকিস্তান বিরোধে উত্তেজনা, শান্তির বার্তা নিয়ে এগিয়ে এলো ইরান
তারেক রহমানকে নিয়ে দ্য উইকের কাভার স্টোরি ‘নিয়তির সন্তান’
কুয়েটের ভিসি ও প্রো-ভিসিকে অব্যাহতি দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি
মেধাসম্পদের সর্বোত্তম ব্যবহারে সবাইকে উদ্যোগী হতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
বেনাপোলে ৬ নারী ছিনতাইকারী গ্রেফতার
‘সংস্কার না নির্বাচন’ এই খেলা বাদ দিয়ে বিচার করুন: সারজিস আলম
যুদ্ধ বন্ধের আলোচনার মধ্যেই মস্কোয় গাড়িবোমা হামলায় রুশ জেনারেল নিহত
পোপ ফ্রান্সিসকে শেষ বিদায় জানাতে রোমে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা