বুধবার, ২ এপ্রিল ২০২৫ | ১৯ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

বাজেট বিষয়ে একটি গাণিতিক সমাধান দরকার

বাজেটের মূল বিষয় হলো–বাজেট অবশ্যই বড় হবে। টাকার অঙ্ক আরও বড় হবে। বাংলাদেশের অর্থনীতি, বাজার বড় হচ্ছে। এখন আসল কথা হলো–বাজেট কোন খাতে কীভাবে বরাদ্দ হবে, কোন কোন খাতে খরচ করা হবে, আর কীভাবে রাজস্ব আদায় করা হবে, সেটা দেখতে হবে। অর্থ আদায়ের বিষয়ে যেটুকু সম্ভব কর আদায় বা ইনকাম ট্যাক্সের বোঝা না বাড়িয়ে, যতটুকু সম্ভব সহনীয়ভাবে রাজস্ব আদায় করা উচিত।

প্রত্যক্ষ কর আদায়ে গুরুত্ব দেওয়া উচিত বলে আমি মনে করি। দুঃখজনক হলো–বাংলাদেশ ভ্যাটের উপর নির্ভরশীল বেশি। ভ্যাট হলো পরোক্ষ কর। অনেকেই ঠিক মতো ট্যাক্স দেয় না। মানুষের উপর কর বোঝা মনে হওয়ার কারণে ট্যাক্স ফাঁকি দেওয়ার প্রবণতা আরও বাড়ছে। অনেকের টিন আছে, ট্যাক্স দেন না। সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে, লিকেজ যেন না হয়। ঘাটতি বাজেট তো হবেই। তবে তা যতটা সম্ভব দেশীয় উৎস থেকে নিতে হবে। বাইরের উৎস থেকে অর্থ নেওয়াটা এড়িয়ে যাওয়া উচিত। অধিক সুদে ঋণ না নিয়ে ওয়ার্ল্ড ব্যাংকসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে সফট লোন বা স্বল্প সুদে ঋণ নেওয়াটা অধিক গ্রহণযোগ্য।

আমার মতে, সবচেয়ে জরুরি হলো স্বাস্থ্য, শিক্ষা, চিকিৎসা ও অবকাঠামো খাতে মনোযোগ দেওয়া। বাজেটে অবকাঠামো খাতে পর্যাপ্ত বরাদ্দ থাকে। অথচ আমাদের দেশে স্বাস্থ্যখাতে মাত্র পাঁচ শতাংশ ব্যয় করা হয়, যেটি মোটেও কাম্য নয়। এখন তো আরও বড় চ্যালেঞ্জ আসছে। সেখানে মাত্র পাঁচ শতাংশ তো একেবারেই কম। এটি বাড়াতে হবে। শুধু বাড়ানো নয়, সঠিক ব্যবহার করতে হবে–অপচয় যেন না হয়। দুর্নীতি যেন না হয়।

শিক্ষার ক্ষেত্রে ১২ শতাংশের মতো বরাদ্দ থাকে। আসল যে শিক্ষা খাতের উন্নয়ন, ক্লাসরুমের উন্নতি, শিক্ষার্থীদের মানোন্নয়নসহ শিক্ষকদের ট্রেনিংয়ের ক্ষেত্রে অবহেলা দেখা যায়। আগে কিন্তু এ রকম ছিল না। আগে শিক্ষকদের ট্রেনিং ছিল আবশ্যক।

সবচেয়ে বড় একটা বিষয় হলো–সামাজিক সুরক্ষাবোধ। সামাজিক নিরাপত্তা। যেমন–বয়স্ক ভাতা, প্রতিবন্ধীদের সুযোগ-সুবিধা প্রদান করা, অবসরে পেনশন প্রদানসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে আরও বেশি মনোযোগ দেওয়া দরকার বলে আমি মনে করি। সামাজিক নিরাপত্তার কথা বলা হলেও এটি আসলে এই খাতে ব্যবহার করা হয় না। যা বরাদ্দ থাকে, সেটিও সঠিক ব্যবহার হয় না।

কৃষি খাতেও কিন্তু প্রণোদনা অপেক্ষাকৃত কম। কৃষকদের মানোন্নয়নে আরও বেশি ভর্তুকি দিতে হবে। পেট্রল, ডিজেল, বিদ্যুৎ ইত্যাদির দাম বেড়েছে। অথচ তা কমানো দরকার ছিল।

রপ্তানি খাতেও দেখা যায় তৈরি পোশাক (আরএমজি) খাতে প্রণোদনা বেশি থাকে। কিছু কিছু ক্ষেত্র যেমন–পাট, চামড়া, সিরামিক ক্ষেত্রে আরও প্রণোদনা দেওয়া দরকার। আমার মনে হয় এখানে এক ধরনের ভারসাম্যহীনতা রয়েছে।

বাজেটের ক্ষেত্রে আমি মনে করি, মানুষের সামাজিক নিরাপত্তার বিষয়টি মাথায় রেখে তাদের কীভাবে আরেকটু উন্নত জীবনযাত্রার অংশীদার করা যায়, সেটি খেয়াল রাখা খুব দরকার। আমাদের দেশে আয় এবং বণ্টনের বৈষম্য দিন দিন বাড়ছে। বেশিরভাগ কর্মকাণ্ডের সুফল ভোগ করে ধনী বা উচ্চ মধ্যবিত্ত শ্রেণি। এগুলোতে কাউন্টার করতে হলে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি এসব ক্ষেত্রগুলোতে ব্যালেন্স করতে হবে।

বাজেটকে উন্নয়নের জায়গা থেকে করতে হবে। এ উন্নয়ন হবে সাধারণ মানুষের উন্নয়ন। সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রার মান যেন উন্নত হয়। সাধারণ মানুষকে উপকৃত করতে হলে আয় বৈষম্য কমাতে হবে। সুষম উন্নয়নের দিকে বেশি নজর দিতে হবে। বাংলাদেশ গঠনের একটা মূল লক্ষ্য ছিল অর্থনৈতিক মুক্তি। সে লক্ষ্য কতটুকু ফলপ্রসূ করতে পারছি? বাজেট তো এ লক্ষ্য অর্জনের একটি হাতিয়ার।

আমাদের বাজেট ইমপ্লিমেন্টেশন বা বাস্তবায়বন ঠিকভাবে হয়না বলেই বাজেট অনেক দুর্বল। বিভিন্ন ধরনের প্রকল্প নেওয়া হয়; কিন্তু আমরা দেখি বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে কালক্ষেপণ। দুই বছরের প্রকল্প পাঁচ বছরে যায়, পাঁচ বছরেরটি আরও দীর্ঘমেয়াদি। ফলে এটার খরচ বেড়ে যায়। আমাদের বাস্তবায়নটা সবচেয়ে দুর্বল অবস্থায় আছে। আমার মনে হয় প্রাতিষ্ঠানিক দক্ষতা এবং জবাবদিহিতা না হলে সেটি ফলপ্রসু হবে না।
সরকার যে আলোচনা করে তা শুধু শিল্প বা বনিক সমিতির প্রতিনিধিদের সাথে। সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণ নেই।

স্থানীয় পর্যায়ে যেসকল প্রতিনিধি আছে ,তাদের সাথে আলোচনা করতে হবে, তাদের মতামত নিতে হবে। এমপিরা বলে তাদের রাজনৈতিক উদ্দেশ্য হাসিল করার জন্য এই লাগবে সেই লাগবে। তাতে কিন্তু মানুষের চাহিদার প্রতিফলন ঘটে না। সবচেয়ে দুর্বলতা হলো সংসদে যেটি আলোচনা হয়, সেটি মোটেও অর্থবহ না। কন্সট্রাক্টিভ আলোচনা সেখানে হয় না।

বাজেটের বিরুদ্ধে গঠনমূলক সমালোচনার জায়গাটি তো আর নেই বললেই চলে। সংসদ সদস্যদেরও দোষ আছে। বাইরে থেকে যেটুকু সমালোচনা হয়, সেটি আমলে নেওয়া হয় না। কাজেই বাজেট প্রণয়নের দিকটিও আমাদের আরও বেশি চিন্তাভাবনা করে করতে হবে। বাজেট বরাদ্দ এবং সমন্বয়ের বিষয়ে আরও বেশি নজর দিতে হবে। একটি গাণিতিক সমাধান দরকার। এত টাকা আয় করব, এত টাকা খরচ করব। তা না হলে বাজেট আসলে কোনোভাবেই অর্থবহ হবে না।

লেখক: সাবেক গভর্নর, বাংলাদেশ ব্যাংক

এসএ/

Header Ad
Header Ad

সাতক্ষীরায় মদপানে দুই যুবকের মৃত্যু, হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ৯

ছবি: সংগৃহীত

সাতক্ষীরার আশাশুনি উপজেলায় মদপানের ফলে দুই যুবকের মৃত্যু হয়েছে। একই ঘটনায় আরও ৯ জন গুরুতর অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এদের মধ্যে দুজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে।

মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) দিবাগত রাত ১২টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ওই দুই যুবকের মৃত্যু হয়। এর আগে, ঈদের সন্ধ্যায় তারা মদপান করেন এবং রাতের মধ্যে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন।

মৃতদের মধ্যে রয়েছেন আশাশুনি উপজেলার তেতুলিয়া গ্রামের জাফর আলী খাঁর ছেলে জাকির হোসেন টিটু (৪০) ও সোহরাব গাজীর ছেলে নাজমুল গাজী (২৬)।

এ ঘটনায় অসুস্থদের মধ্যে রয়েছেন ব্রাহ্মণ তেতুলিয়া গ্রামের সাইদ সরদারের ছেলে ফারুক হোসেন, মোকামখালী গ্রামের কুদ্দুস সরদারের ছেলে ইমরান, মিত্র তেতুলিয়ার মর্জিনা খাতুনের ছেলে ইকবাল, কামরুলের ছেলে লিফটন, আজিবার সরদারের ছেলে রবিউল, শহীদ গাজীর ছেলে তুহিন, আনিসের ছেলে নাজমুলসহ আরও কয়েকজন।

গুরুতর অসুস্থদের মধ্যে ফারুক হোসেনকে সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এবং ইমরানকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে।

স্থানীয়রা জানিয়েছেন, ঈদের দিন সন্ধ্যায় আশাশুনির তেতুলিয়া শ্মশানঘাট মাঠে বসে জাকির হোসেন টিটু, নাজমুল গাজীসহ মোট ১১ জন একসঙ্গে মদপান করেন। মদপানের পর তারা বাড়ি ফিরে যান এবং ঘুমিয়ে পড়েন।

এরপর রাত ১২টার দিকে একে একে সবাই মারাত্মক অসুস্থ হয়ে পড়লে তাদের আশাশুনি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় জাকির হোসেন টিটু ও নাজমুল গাজী মারা যান। বাকি ৯ জনের চিকিৎসা চলছে।

আশাশুনি থানার ডিউটি অফিসার এসআই ফিরোজ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, "অতিরিক্ত মদ্যপানের কারণে দুইজনের মৃত্যু হয়েছে। তবে মৃত্যু অন্য কোনো কারণে হয়েছে কিনা, তা ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পাওয়ার পর নিশ্চিত হওয়া যাবে।"

নিহতদের মধ্যে একজনের মরদেহ উদ্ধার করে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় বিস্তারিত তদন্ত চলছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

Header Ad
Header Ad

ইরানের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র নেটওয়ার্কের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা

ছবি: সংগৃহীত

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইরান, চীন এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) একাধিক ব্যক্তি ও সংস্থার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। ইরানের অস্ত্র সংগ্রহ নেটওয়ার্কের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) মার্কিন ট্রেজারি বিভাগ এই নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দেয়।

এই পদক্ষেপকে ইরানের ওপর আরও চাপ সৃষ্টির একটি অংশ হিসেবে দেখা হচ্ছে। এর আগে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানকে সতর্ক করে বলেছিলেন, নতুন পারমাণবিক চুক্তিতে রাজি না হলে দেশটির ওপর বোমা হামলা চালানো বা নতুন শুল্ক আরোপ করা হতে পারে।

মার্কিন ট্রেজারি বিভাগ ও বিচার বিভাগ যৌথভাবে জানিয়েছে, ইরানের ড্রোন কর্মসূচির অন্যতম প্রধান নির্মাতার জন্য মানববিহীন এয়ার ভেহিকল (ইউএভি)–এর উপকরণ সংগ্রহের সঙ্গে যুক্ত ছয়টি সংস্থা ও দুই ব্যক্তির ওপর নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।

মার্কিন ট্রেজারি সেক্রেটারি স্কট বেসেন্ট এক বিবৃতিতে বলেন, "ইরান তাদের ড্রোন এবং ক্ষেপণাস্ত্র রাশিয়াসহ তাদের প্রক্সিদের সরবরাহ করছে। রুশ বাহিনী এগুলো ইউক্রেনের বিরুদ্ধে ব্যবহার করছে, যা বেসামরিক নাগরিক, মার্কিন বাহিনী ও মিত্রদের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে।"

তিনি আরও বলেন, "আমরা ইরানের সামরিক-শিল্প কমপ্লেক্স এবং তাদের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও প্রচলিত অস্ত্রের বিস্তার ব্যাহত করতে কাজ চালিয়ে যাব।"

মার্কিন ট্রেজারি বিভাগ জানিয়েছে, নতুন নিষেধাজ্ঞার আওতায় এসেছে একটি ইরান-ভিত্তিক সংস্থা, দুইজন ইরানি নাগরিক, একটি চীন-ভিত্তিক সংস্থা এবং চারটি সংযুক্ত আরব আমিরাত-ভিত্তিক সংস্থা।

এ বিষয়ে জাতিসংঘে ইরানের মিশনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও তারা তাৎক্ষণিকভাবে কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নি।

Header Ad
Header Ad

বিশ্বব্যাপী অপপ্রচার ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগের দোসররা: রিজভী

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী অভিযোগ করেছেন, আওয়ামী লীগের দোসররা বিশ্বব্যাপী অপপ্রচার চালিয়ে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করার চেষ্টা করছে। তিনি বলেন, "পরাজিত শক্তি নিউইয়র্ক টাইমসে মিথ্যা তথ্য দিয়ে রিপোর্ট করিয়েছে। ফ্যাসিবাদের দোসররা হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক হয়ে গেছে। তারা এই অবৈধ টাকা ব্যবহার করে বাংলাদেশকে কলঙ্কিত করতে চায়।"

বুধবার (২ এপ্রিল) সকালে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব মন্তব্য করেন।

রিজভী আহমেদ অভিযোগ করেন, "শেখ হাসিনা জঙ্গি দমনের নামে একটি নাটক সাজিয়ে বিশ্ববাসীকে বিভ্রান্ত করেছেন। এটি মূলত ক্ষমতায় টিকে থাকার একটি রাজনৈতিক কৌশল ছিল। এমনকি একজন সাবেক আইজিপির বইয়েও এটি উঠে এসেছে।"

তিনি আরও বলেন, "বাংলাদেশে উগ্রবাদের কোনো উত্থান ঘটেনি। বরং বর্তমানে দেশে ফ্যাসিবাদের কোনো ছোবল নেই, মানুষ নির্বিঘ্নে ধর্মপালন করতে পারছে, কথা বলতে পারছে। এবার মানুষ নির্ভয়ে ঈদ উদযাপন করেছে, যা অতীতে সম্ভব হয়নি।"

আওয়ামী লীগ সরকারের কঠোর সমালোচনা করে বিএনপির এই নেতা বলেন, "আওয়ামী লীগ বসে নেই, তারা কালো টাকা ব্যবহার করে দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করছে। তারা অন্তর্ঘাতমূলক কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে। বিদেশে পালিয়ে থাকা আওয়ামী লীগের নেতারাই দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে।"

তিনি আরও বলেন, "শেখ হাসিনার নির্দেশে মুগ্ধ ফাইয়াজদের গুলি করে হত্যা করা হয়েছে, কিন্তু এ নিয়ে তার কোনো অনুশোচনা নেই। প্রশাসনের চারপাশে আওয়ামী লীগের দোসররা বসে আছে, যার ফলে দেশে গণতন্ত্র ও সুশাসন ভূলুণ্ঠিত হয়েছে।"

রিজভী আহমেদ দ্রুত প্রয়োজনীয় সংস্কার করে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দেওয়ার দাবি জানান। তিনি বলেন, "নির্বাচনী সরকারই হচ্ছে বৈধ সরকার। নির্বাচন নিয়ে গড়িমসি সাধারণ জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য হবে না। নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হলে ধোঁয়াশার সৃষ্টি হবে।"

তিনি নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে দ্রুত নির্বাচনের জন্য কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সাতক্ষীরায় মদপানে দুই যুবকের মৃত্যু, হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ৯
ইরানের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র নেটওয়ার্কের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা
বিশ্বব্যাপী অপপ্রচার ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগের দোসররা: রিজভী
দায়িত্ব নেওয়ার পর দেশে জঙ্গিবাদের উত্থানের ঘটনা ঘটেনি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আখাউড়ায় ট্রেনের ছাদে টিকটক বানাতে গিয়ে দুর্ঘটনা, নিহত ২
বাংলাদেশকে ভেঙে ফেলার আহ্বান ভারতের ত্রিপুরার রাজপরিবার প্রধানের
বিএনপি কখনোই নির্বাচনের পরে সংস্কারের কথা বলেনি: মির্জা ফখরুল
বিরামপুরে জমি নিয়ে বিরোধ, চাঁদা দাবি ও হামলার ঘটনায় আটক ৫
হলিউডের জনপ্রিয় অভিনেতা ভ্যাল কিলমার আর নেই
ময়মনসিংহে সিনেমা হলে যান্ত্রিক ত্রুটির জেরে দর্শকদের ভাঙচুর
সেভেন সিস্টার্স নিয়ে ড. ইউনূসের মন্তব্যে ভারতীয় রাজনীতিবিদদের তীব্র প্রতিক্রিয়া
মিয়ানমারের ভূমিকম্পে এক ইমামের ১৭০ স্বজনের মৃত্যু
ঈদের আনন্দে যমুনার দুর্গম চরে গ্রাম-বাংলার ঘুড়ি উৎসব, আনন্দে মেতে উঠে বিনোদনপ্রেমীরা!
ইমামকে ঘোড়ার গাড়িতে রাজকীয় বিদায়, দেওয়া হলো ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
লন্ডনে একসঙ্গে দেখা গেলো সাবেক চার আওয়ামী মন্ত্রীকে
ঢাকায় ফিরছে ঈদযাত্রীরা, অনেকে ছুটছেন শহরের বাইরে
চট্টগ্রামের লোহাগাড়ায় আবারও সড়ক দুর্ঘটনা, নিহত ৭
বিটিভিতে আজ প্রচারিত হবে ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’
ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, নেই যানজটের চিরচেনা দৃশ্য
মাদারীপুরে তিন মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ৪, আহত ২