শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারি ২০২৫ | ৯ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

সামষ্টিক অর্থনীতির সূচকে বড় ধরনের টানাপোড়েন লক্ষণীয়

করোনা সময়কালে অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর ক্ষেত্রে অর্থাৎ অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের একটি চ্যালেঞ্জ ছিল এবং সেটি বাংলাদেশের জন্য ইতিবাচকভাবেই প্রতিভাত মনে হচ্ছিল। যদিও সেই সময়কালে ধীরে ধীরে কাঁচামাল ও জ্বালানি তেলেরও মূল্যবৃদ্ধি হয়।

যেহেতু বিশ্বব্যাপী সবাই পুনরুদ্ধার প্রক্রিয়ার মধ্যে ছিল এবং বিশ্বব্যাপী প্রবৃদ্ধির যে ফোকাস সেটিও উচ্চমাত্রায় ধরা হয়েছিল, সেই প্রেক্ষাপট সহজেই পরিবর্তিত হয়ে যায় ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের কারণে। শুরুতে যুদ্ধটিকে যতটা সাময়িক হিসেবেই মনে হয়, ক্রমান্বয়ে সেটি দীর্ঘস্থায়ী হচ্ছে। জটিল হচ্ছে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে যুদ্ধ শুরুর দিকে অর্থনৈতিক প্রতিক্রিয়া যতটা ভাবা হচ্ছিল, স্থানীয় পর্যায়ে অর্থাৎ মনে করা হয়েছিল ইউক্রেন রাশিয়া পর্যায়েই সেটি হয়ত সীমিত থাকবে। কিন্তু ধীরে ধীরে সেই সমস্যার গতি-প্রকৃতির প্রভাব উন্নত দেশগুলোকে প্রভাবিত করছে। সবচেয়ে বেশি যারা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে তারা হচ্ছে উন্নয়নশীল দেশগুলো এবং বাংলাদেশও এর ব্যতিক্রম নয়।

বাংলাদেশ যেহেতু আমদানি নির্ভর দেশ, বিশেষ করে জ্বালানিক্ষেত্রে ও খাদ্য শস্যের ক্ষেত্রেও আমরা আমদানি নির্ভর। দুটি ক্ষেত্রেই রাশিয়া যেহেতু অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উৎস এবং ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের কারণে বাণিজ্যিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে বেশ টানাপোড়েন সৃষ্টি হয়েছে। দেখা যাচ্ছে, সবকিছু মিলে এ যুদ্ধের ভুক্তভোগী হচ্ছে উন্নয়নশীল দেশ— তার ভেতরে বাংলাদেশ অন্যতম।

বাংলাদেশ সম্পর্কে যেসব ইতিবাচক প্রক্ষেপণ অথবা পূর্বাভাস দেওয়া হচ্ছিল, সে সমস্ত প্রক্ষেপণ ও পূর্বভাসগুলো ধীরে ধীরে দুর্বল হতে শুরু করছে। আমাদের সামষ্টিক অর্থনীতি কোভিডের পরে এত টানাপোড়েনের মধ্যেও মোটামুটি একটি স্থিতিশীল জায়গায় পৌঁছাতে পেরেছিল। কিন্তু কোভিড পরবর্তী যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে আমরা সামষ্টিক অর্থনীতির যে বড় বড় সূচকগুলো সেই সূচকগুলোতে বড় ধরনের টানাপোড়েন হচ্ছে। এর ভেতরে মূল্যস্ফীতি, রিজার্ভের অস্থিতিশীল পরিস্থিতি এবং রিজার্ভ কমে আসা, ডলারের বিপরীতে টাকার মূল্যমান অব্যাহতভাবে হারানো, একইসঙ্গে শিল্পখাতে সরবরাহ সংকট, জ্বালানি সরবরাহ সংকট, আবাসিক ক্ষেত্রে গ্যাসের ও বিদ্যুতের সরবরাহ সংকট সবকিছু মিলিয়ে সামষ্টিক অর্থনীতির সূচকের দিক থেকে উৎপাদন প্রবৃদ্ধি এবং মানুষের প্রকৃত আয় সবগুলোর ক্ষেত্রে একধরনের অবদমন দেখা যাচ্ছে। এরকম প্রেক্ষাপট শুধুমাত্র বাংলাদেশ কেন্দ্রিক তা কিন্তু নয়। এ ধরনের প্রেক্ষাপট অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশগুলোতেও কম বেশি একই রকমের প্রক্রিয়া দেখা যাচ্ছে।

রিজার্ভের সংকটটি উন্নয়নশীল দেশগুলোতে প্রায় বড় আকারে আসছে। রিজার্ভের সংকটও অনেক দেশেই রয়েছে। একইসঙ্গে প্রতিটি দেশের মুদ্রামান অতিমাত্রায় শক্তিশালী হয়ে যাওয়ার কারণে দুর্বলতর হয়েছে। যেহেতু এই সংকটের বড় অংশই বহিঃস্থ উৎস থেকে উৎসারিত। এ ক্ষেত্রে সরকারের পক্ষে এই সংকট নিরসন সহজ নয়। বরং সরকারের অভ্যন্তরীণ ইন্সট্রুমেন্টগুলোকে কাজে লাগিয়ে সংকট সীমিত রাখার চেষ্টা করা যেতে পারে। সেদিক থেকে আমরা দেখতে পাচ্ছি সরকারের বিভিন্নমুখী পদক্ষেপ সাম্প্রতিক মাসগুলোতে সরকার নিয়েছে, এর ভেতরে জ্বালানি সংকটের বিপরীতে না গিয়ে জ্বালানির ব্যবহার কমানোর চেষ্টা করা হয়েছে, গ্যাসের সেশনগুলোর সময়কাল কমিয়ে দেওয়া হয়েছে।

একইসঙ্গে ডলারের ক্ষেত্রে আমরা দেখতে পাচ্ছি যে, ডলারের যেহেতু স্থিতিশীল পরিস্থিতি নেই বরং সংকট তৈরি হয়েছে। সেদিক থেকে সরকার ডলারের ব্যবহার কমানোর জন্য আমদানিকৃত যে সমস্ত বিলাসী পণ্য প্রায় একশর উপরে যেগুলোর উপরে বাড়তি রেগুলেটরি ডিউটি আরোপ করেছেন। একইসঙ্গে সরকারি কর্মকর্তার বিদেশ ভ্রমণকে নিরুৎসাহিত করার বিষয়ে প্রথমে যে নিষেধাজ্ঞা ছিল সেটি এখন সীমিত আকারে উন্মুক্ত করা হয়েছে।

লেখক: সিপিডির গবেষণা পরিচালক

আরএ/

Header Ad
Header Ad

গণঅভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে তারেক রহমানের বাণী: ঐক্যবদ্ধভাবে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ছবি: সংগৃহীত

ঐতিহাসিক গণঅভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান জাতির স্বাধীনতা, গণতন্ত্র এবং মানবাধিকারের জন্য আত্মদানকারী শহিদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়েছেন। তিনি তাদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং দেশবাসীকে গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান।

বৃহস্পতিবার (২৪ জানুয়ারি) বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত এক বাণীতে তারেক রহমান বলেন, “১৯৬৯ সালের ২৪ জানুয়ারি আমাদের জাতীয় ইতিহাসে একটি অবিস্মরণীয় দিন। এদিন ছাত্র-জনতার তীব্র আন্দোলন পাকিস্তানি উপনিবেশিক শাসনের বিরুদ্ধে গণঅভ্যুত্থানে পরিণত হয়েছিল। এর ফলে সামরিক স্বৈরশাসকের পতন ঘটে এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের পথ সুগম হয়।”

তারেক রহমান উল্লেখ করেন, “ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থানের মূল লক্ষ্য ছিল স্বৈরতন্ত্র থেকে গণতন্ত্রে প্রত্যাবর্তন, বহুদলীয় রাজনৈতিক কার্যক্রমের সুযোগ সৃষ্টি, মত প্রকাশের স্বাধীনতা এবং মানুষের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠা। এ আন্দোলনের তাৎপর্য আজও আমাদের জাতীয় জীবনে অপরিসীম।”

তিনি আরও বলেন, “আজকের এ দিনে আমাদের লক্ষ্য হওয়া উচিত গণতন্ত্র, স্বাধীনতা এবং নাগরিক অধিকার রক্ষায় একতাবদ্ধ হওয়া। তাই আমি দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানাই, আমরা যেন ঐক্যবদ্ধভাবে স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব এবং জনগণের অধিকার নিশ্চিত করার জন্য কাজ করি।”

গণঅভ্যুত্থান দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে তারেক রহমান বলেন, “ঊনসত্তরের গণআন্দোলন আমাদের জাতীয় মুক্তিসংগ্রামের ভিত্তি তৈরি করেছিল। সেই আন্দোলনের অর্জন থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে আমাদের গণতান্ত্রিক অধিকার রক্ষার সংগ্রামে আরও দৃঢ়প্রতিজ্ঞ হতে হবে।”

Header Ad
Header Ad

ইসলামের আলোকে পরিচালিত হবে আগামীর বাংলাদেশ: মাওলানা মামুনুল হক

বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির ও হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির ও হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক বলেছেন, “ইসলামের সঙ্গে ধর্মনিরপেক্ষতা একসঙ্গে চলতে পারে না। মুসলমানদের জন্য ধর্মনিরপেক্ষতার কোনো জায়গা নেই। তাই আগামীতে বাংলাদেশ ইসলামের আলোকে পরিচালিত হবে। ইসলামী নীতির অধীনে অন্যান্য ধর্মের অনুসারীদের ধর্ম পালনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে।”

বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারি) বিকেলে যশোরের অভয়নগরে মাদরাসা ইহইয়াউল উলূম আল ইসলামিয়া আয়োজিত দরসে বুখারী, দস্তার ফজিলত ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

মামুনুল হক বলেন, “বাংলাদেশের ৯০ শতাংশ মানুষ ইসলামী আদর্শে বিশ্বাসী। তাদের ইচ্ছার প্রতিফলন অতীতে আমরা দেখেছি। ৫ আগস্টের মূর্তি বিরোধী আন্দোলন দেশের জনগণের ইসলামের প্রতি অনুগত অবস্থান প্রমাণ করেছে। সুতরাং বাংলাদেশকে ইসলামি শাসন ব্যবস্থা অনুযায়ী পরিচালনা করতে হবে। আমাদের সংবিধান হবে কুরআন।”

তিনি আরও বলেন, “ধর্মনিরপেক্ষতা দেশের জন্য প্রযোজ্য নয়। যারা এই মতাদর্শ সমর্থন করেন, তাদের মধ্যে কেউ কেউ বিদেশে ধর্মনিরপেক্ষ দেশে পালিয়ে গেছেন। বিএনপি এবং আরও কয়েকটি রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের মতো ধর্মনিরপেক্ষতার সুরে তাল মিলিয়েছে। কিন্তু এই নীতি দেশের ৯০ শতাংশ মুসলমানদের ইচ্ছার সঙ্গে সাংঘর্ষিক।”

মামুনুল হক বলেন, “ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য আমাদের সংগ্রাম অব্যাহত থাকবে। যারা ধর্মনিরপেক্ষতার পক্ষে অবস্থান নেবেন, তারা চাইলে হাসিনার মতো দেশ ছেড়ে চলে যেতে পারেন। বাংলাদেশ ইসলামের আলোকে পরিচালিত হবে, এটি সময়ের দাবিতে পরিণত হয়েছে।”

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন হেফাজতে ইসলাম অভয়নগর শাখার সভাপতি হাফেজ মাওলানা গোলাম মওলা। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন যশোর জেলা খেলাফত মজলিসের সভাপতি মাওলানা আব্দুল মান্নান।

অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন হেফাজতে ইসলাম অভয়নগর শাখার সাধারণ সম্পাদক ও মাদরাসা ইহইয়াউল উলূম আল ইসলামিয়ার মুদীর মাওলানা মাসুম বিল্লাহ। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন মুফতি শহীদুল ইসলাম কাসেমী।

অনুষ্ঠানের শেষে মাওলানা মামুনুল হক দোয়া পরিচালনা করেন, যেখানে দেশ, জাতি এবং ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য দোয়া করা হয়।

Header Ad
Header Ad

একসঙ্গে বিয়ের পিড়িতে বসলেন ২০০ সমকামী

ছবি: সংগৃহীত

সমকামী বিবাহকে বৈধ ঘোষণা করে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার প্রথম দেশ হিসেবে ইতিহাস সৃষ্টি করেছে থাইল্যান্ড। আজ বৃহস্পতিবার দেশটির প্রায় ২ শতাধিক সমকামী দম্পতি বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন। এটি এলজিবিটিকিউ (প্লাস) সম্প্রদায়ের জন্য এক বিশাল অর্জন, যারা এক দশকেরও বেশি সময় ধরে সমকামী বিবাহের বৈধতার জন্য লড়াই করে আসছে।

ব্যাংকক প্রাইড এবং সিটি কর্তৃপক্ষ যৌথভাবে থাই রাজধানীতে একটি বিশাল সমলিঙ্গ বিবাহের আয়োজন করেছে। সিয়াম প্যারাগন শপিং মলে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে প্রায় ২ শতাধিক সমকামী দম্পতি তাদের বিবাহ নিবন্ধন করেছেন।

গত বছর থাইল্যান্ডের সংসদে এ আইন পাস হলে অনুমোদন দেন দেশটির রাজা। এই আইনের আওতায় সমকামী দম্পতিরা এখন পূর্ণ আইনি, আর্থিক ও চিকিৎসা অধিকার পাবেন। এ ছাড়া তাঁরা দত্তক নিতে পারবেন এবং উত্তরাধিকার সূত্রেও সম্পত্তির অধিকার পাবেন।

নতুন এই আইনে ‘পুরুষ’ ও ‘নারী’, ‘স্বামী’ ও ‘স্ত্রী’ শব্দগুলোকে লিঙ্গ-নিরপেক্ষ শব্দে পরিবর্তন করা হয়েছে। এছাড়া সমলিঙ্গ বা সমকামী দম্পতিদের উত্তরাধিকার, দত্তক গ্রহণ ও চিকিৎসা সিদ্ধান্ত গ্রহণের অধিকারসহ আর্থিক সুবিধা নিশ্চিত করা হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী শিনাওয়াত্রা গত সপ্তাহে এলজিবিটিকিউ (প্লাস) সম্প্রদায়ের সদস্যদের স্বাগত জানিয়ে বলেন, ‘এই আইন প্রমাণ করে থাইল্যান্ড বৈচিত্র্য গ্রহণ করতে প্রস্তুত এবং সব ধরনের মানুষের অধিকার এখানে রয়েছে।’

তবে সমকামী বিবাহের বৈধতা পেলেও থাইল্যান্ডের এলজিবিটিকিউ (প্লাস) সম্প্রদায়ের অন্যান্য অংশ, বিশেষত ট্রান্সজেন্ডারদের জন্য এখনো অনেক পথ পাড়ি দিতে হবে। কারণ সমকামী বিবাহের বৈধতা পেলেও ট্রান্সজেন্ডারদের লিঙ্গ পরিচয়ের ব্যাপারটি এখনো বৈধতা পায়নি।

পিউ রিসার্চ সেন্টারের তথ্যমতে, এখন পর্যন্ত পৃথিবীর ৩০টি দেশের আদালত সমকামী বিবাহকে বৈধতা দিয়েছে। যার বেশির ভাগই ইউরোপ, আমেরিকা ও অস্ট্রেলিয়ার দেশ। এশিয়ার মধ্যে থাইল্যান্ডের আগে ২০১৯ সালে তাইওয়ান ও ২০২৩ সালে নেপাল সমকামী বিবাহকে বৈধ ঘোষণা করে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

গণঅভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে তারেক রহমানের বাণী: ঐক্যবদ্ধভাবে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান
ইসলামের আলোকে পরিচালিত হবে আগামীর বাংলাদেশ: মাওলানা মামুনুল হক
একসঙ্গে বিয়ের পিড়িতে বসলেন ২০০ সমকামী
বাংলাদেশে বিনিয়োগ বাড়াতে বিদেশিদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
আওয়ামী লীগ ১০ বছরের মধ্যে ফিরে আসবে: নুরুল হক
বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার পাচ্ছেন যারা
বাফুফের অনুষ্ঠানে মধ্যমণি ‘আলো আসবেই’ গ্রুপের ভাবনা
উপদেষ্টারা রাজনীতি করলে সরকার থেকে বের হয়েই করবে: আসিফ
‌‘কর্নেল অব দি রেজিমেন্ট’ হিসেবে অভিষিক্ত হলেন সেনাপ্রধান
সালমান এফ রহমানের সাথে সংশ্লিষ্ট ২৫০ কোটি টাকার সম্পত্তি জব্দ
আঁতাতের মাধ্যমে আ.লীগকে পুনর্বাসনের চেষ্টা চলছে : হাসনাত আব্দুল্লাহ
দেশের প্রতিটি ক্রান্তিলগ্নে বিএনপি হাল ধরেছে: সেলিমা রহমান
মির্জা ফখরুলের বক্তব্যের কড়া জবাব দিলেন নাহিদ ইসলাম
দেশের বিদ্যুৎ খাতে অতিরিক্ত ৩৬৭ কোটি টাকা দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক
দুর্বার রাজশাহীর কাছে অপ্রতিরোধ্য রংপুরের প্রথম হারের স্বাদ
যে ৭ ভুলে দ্রুত নষ্ট হবে আপনার শখের স্মার্টফোন
অসুস্থ সন্তানের চিকিৎসার খরচ যোগাতে সড়কে পিঠা বিক্রি করছেন নূর ছবি বেগম
‘অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে রেখে কারাবন্দি হয়েছিলাম, এখন মেয়ের বয়স ১৫ বছর’
আবারও শৈত্যপ্রবাহের আশঙ্কা, জানা গেল কবে-কোথায় বাড়বে শীত
ডিসেম্বর অথবা জানুয়ারিতে নির্বাচন, ভোট হবে ব্যালটে