বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারি ২০২৫ | ৮ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

জৈব জ্বালানি নয়, নবায়নযোগ্য জ্বালানির প্রয়োজন

যে শক্তির উৎস নিঃশেষ হয়ে যায় না, অল্প সময়ের মধ্যেই পুনরায় ব্যবহার করা যায়; তা-ই হচ্ছে নবায়নযোগ্য জ্বালানি। এই জ্বালানির উৎস হচ্ছে, সৌর শক্তি, ভূ-তাপ, বায়ু প্রবাহ, জল প্রবাহ, সমুদ্র ঢেউ, সমুদ্র তাপ, জোয়ার-ভাটা, বায়োগ্যাস, বায়োফুয়েল, আবর্জনা ইত্যাদি। এসব উৎসকে আমরা কাজে লাগিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারি অনায়েসেই। বিশ্বের বিভিন্ন দেশেই নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহার করে বিদ্যুৎ উৎপাদন করছেও। তাতে করে খনিজ জ্বালানির উপর চাপ কমে আসছে অনেকটাই। উল্লেখ্য, বায়োগ্যাস এবং আবর্জনা থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্ষেত্রে যথেষ্ট সতর্ক থাকতে হবে। অনুমোদিত বৈজ্ঞানিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কাজটি সম্পন্ন করতে হবে, নচেৎ মিথেন গ্যাস উৎপন্ন হয়ে পরিবেশের বিপর্য ঘটবে।

আমরা জানি, বিশ্বব্যাপী পরিবেশবাদী সংগঠনগুলো সোচ্চার হয়েছে জলবায়ুর পরিবর্তন মোকাবিলা করতে। পৃথিবীটাকে বাসযোগ্য হিসেবে ঠিক রাখতে তারা কার্বন নিঃসরণ শূন্যের কোটায় নামিয়ে আনার চেষ্টায় আন্দোলন করে যাচ্ছে। জীবাশ্ম জ্বালানি অথবা খনিজ জ্বালানি সম্পূর্ণরূপে বন্ধ করে নবায়নযোগ্য জ্বালানির উপর নির্ভরশীল হতে পরামর্শ দিচ্ছে।

বলে রাখা ভালো, বিশ্বে খনিজ জ্বালানির অধিকাংশই বিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্ষেত্রে ব্যবহার হচ্ছে। ফলে কার্বন নিঃসরণের মাত্রা বেড়ে যাচ্ছে প্রবল বেগে। তাতে জলবায়ুর ওপর মারাত্মক ভাবে প্রভাব পড়ছে। দ্রুত জলবায়ু পরিবর্তন ঘটছে। ঋতুবৈচিত্র্যে হেরফের দেখা দিয়েছে। নতুন রোগ-বেরামের আবির্ভাব ঘটছে। এসব থেকে পরিত্রাণ পেতে হলে এবং বৈশ্বিক উষ্ণায়ন কমিয়ে আনতে হলে নবায়নযোগ্য জ্বালানির উপর নির্ভরশীল হতে হবে আমাদের।

ভালো বিষয় হচ্ছে, ব্যাপক ভাবে না হলেও বাংলাদেশ সৌর শক্তিকে ক্ষুদ্রভাবে কাজে লাগিয়েছেও ইতোমধ্যে, যা বাংলাদেশে ‘সোলার প্ল্যান্ট’ নামে পরিচিত। সোলার প্ল্যান্টের ব্যবহারে সফলতাও এসেছে ব্যাপক। দুর্গম অঞ্চলে পাহাড় কিংবা চরাঞ্চলে বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে সোলার প্ল্যান্ট। ভারতেও সোলার প্ল্যান্ট ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে। বিশ্বের সবচেয়ে বেশি সোলার প্ল্যান্টের অবস্থান ভারতেই। প্রায় ৬৪৮ মেগাওয়াট (কমবেশি হতে পারে) বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে সক্ষম হয়েছে ভারত।

অপরদিকে, চীন শতাধিক কয়লা বিদ্যুৎ বন্ধ করে বায়ু বিদ্যুৎ ও প্রচুর সোলার প্ল্যান্ট কেন্দ্র চালু করেছে। বলা যায়, এ ক্ষেত্রে দুটি দেশ মোটামুটি সফলতা অর্জন করতে সক্ষমও হয়েছে। বর্তমানে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সোলার প্ল্যান্ট মরক্কোতে অবস্থিত। তারা মরুভুমির বুকে বিশাল সোলার প্ল্যান্ট বসাতে সক্ষম হয়েছে। নিজেদের চাহিদা মিটিয়ে ইউরোপের দেশগুলোতে বিদ্যুৎ রপ্তানির পরিকল্পনা করছে মরক্কো। আমরাও ইচ্ছে করলেই সোলার প্ল্যান্টের মতো অন্যান্য শক্তিগুলোকেও কাজে লাগাতে পারি। বিদ্যুতের ক্ষেত্রে আমরা বায়ু প্রবাহকে প্রাধান্য দিতে পারি। বিশ্বের কয়েকটি উন্নত রাষ্ট্রেও বায়ু প্রবাহকে কাজে লাগিয়ে বায়ু বিদ্যুৎ উৎপাদন অব্যাহত রেখেছে। যেমন-অস্ট্রেলিয়া, সৌদি আরব ও ভারত বায়ু বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করেছে।

এ ছাড়াও বিশ্বব্যাপী উন্নত ও উন্নয়নশীল অনেক দেশেই এ পলিসি গ্রহণ করেছে এবং তা জনপ্রিয়তাও পাচ্ছে। কারণ, পরিবেশের ভারসাম্য বজায়ের জন্য এ নিখাদ প্রযুক্তি আর দ্বিতীয়টি নেইও। অপরদিকে বায়ু বিদ্যুৎকেন্দ্র বিশ্বের জন্য একটি সম্ভাবনাময় বিদ্যুৎ কেন্দ্র হতে পারে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সেই ক্ষেত্র আছেও প্রচুর। যেহেতু বিশ্বের প্রাকৃতিক গ্যাস এবং কয়লার মওজুদ ফুরিয়ে আসছে তাতে করে দেশগুলো বায়ু শক্তির উপর নির্ভরশীল হতে পারে। যার ফলে পরিবেশ দুষণ থেকে যেমন রেহাই পাবে বিশ্ববাসী, তেমনি নবায়নযোগ্য জ্বালানির মাধ্যমে কার্বন নিঃসরণ কমিয়ে আনতে সক্ষম হবে।

বায়ু বিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের একটি সম্ভাবনাময় দিকও আছে। বিশেষ করে বাংলাদেশের উপকূলবর্তী এলাকার দৈর্ঘ্য প্রায় ৭২৪ কিলোমিটার। যেখানে অনবরত বায়ু প্রবাহ থাকে। বিশেষজ্ঞদের ধারণা এ প্রবাহকে কাজে লাগাতে পারলে ২০০০ মেগাওয়াটের বেশি বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে সক্ষম হতে পারে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের বায়ু প্রবাহের গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলো হচ্ছে, হাতিয়া, সন্দীপ, মহেশখালী ও কতুবদিয়া। এ ছাড়া, পদ্মা-মেঘনা-যুমনার চরে বায়ুকল স্থাপন করা যেতে পারে। সে ক্ষেত্রে আগে বায়ু প্রবাহের গতিবিধির উপর নজর রাখতে হবে। অন্তত মাস তিনেকের বায়ু প্রবাহের গতি পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে টারবাইন বসানোর উপযোগী কি না।

 বাংলাদেশ সরকার বায়ু বিদ্যুৎ উৎপাদনের আগ্রহ প্রকাশ করেছে অনেক আগেই। ইতোমধ্যে কক্সবাজার, ইনানী, চাঁদপুরের কচুয়াতে ১৫০ মেগাওয়াট ক্ষমতার বায়ু বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনে আগ্রহী হয়েছে। শুধু বায়ু প্রবাহ নয়; সমুদ্র ঢেউ, সমুদ্রের তাপ, জোয়ার-ভাটার শক্তিকে কাজে লাগিয়ে নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহার সম্ভব। ইতোমধ্যে বাংলাদেশ জল প্রবাহকে (কাপ্তাই জল বিদ্যুৎ) কাজে লাগিয়েছেও। কাজে লাগিয়েছে বায়োগ্যাসকেও। এটিও বাংলাদেশে বেশ জনপ্রিয়। গ্রামাঞ্চলে এ গ্যাসের ব্যাপক চাহিদাও রয়েছে। রান্না-বান্না এবং বাতি জ্বালানোর কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে। এভাবে ময়লা-আবর্জনা রিসাইকেল করে নবায়নযোগ্য শক্তি উৎপাদন করা যেতে পারে। তবে খেয়াল রাখতে হবে যেন মিথেন গ্যাস উৎপন্ন না হয়, তাহলে আবার হিতে বিপরীত ঘটবে।

 আরেকটি শক্তি পাওয়া যাচ্ছে জৈব জ্বালানি থেকে। সেটাকে পরিবেশবিদরা নিরুৎসাহিত করছেন বিভিন্ন কারণেই। তার মধ্যে প্রধান কারণ হচ্ছে, দরিদ্র দেশের মানুষের মুখের গ্রাস কেড়ে নিচ্ছে জৈব জ্বালানি। জৈব জ্বালানি সম্পর্কে বলতে গেলে বিষয়টির সামান্য ব্যাখ্যা দেওয়ার প্রয়োজন রয়েছে বলে মনে করছি আমরা। জৈব জ্বালানি সম্পর্কে সর্বসাধারণের তেমন একটা ধারণা নেই। জৈব জ্বালানি বা ‘বায়োফুয়েল’ হচ্ছে এক ধরনের পরিবেশবান্ধব জ্বালানি। জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতিকর দিকটি চিন্তা করেই জৈব জ্বালানির সম্প্রসারণের সুপারিশ করেছিলেন এক সময় পরিবেশবিদরা। সেই পরামর্শ থেকে পরবর্তী সময়ে সরে এসেছেন তারা।

জৈব জ্বালানি হচ্ছে, ইথানল ও ডিজেলের সমন্বয়ে তৈরি নতুন ধরনের জ্বালানি। যার উপাদান চাল, ডাল, গম, ভুট্টা ও তেলবীজ জাতীয় খাদ্যশস্য। এ সব খাদ্যশস্যকে বিশেষ উপায়ে প্রক্রিয়াজাত করে জৈব জ্বালানি প্রস্তুত করা হচ্ছে। এর ভালো-মন্দ দুটিই বিদ্যমান রয়েছে। তবে সার্বিক বিবেচনায় পরিলক্ষিত হচ্ছে জৈব জ্বালানির ব্যবহার হিতের চেয়ে ক্ষতিই বেশি বয়ে আনছে। এটি বর্তমানে শুধু উন্নত বিশ্বেই ব্যবহৃত হচ্ছে। অন্যদিকে তাদের অনুসরণ করেছে ইন্দোনেশিয়া ও মালয়েশিয়া। তারা তাদের দেশে উৎপাদিত বিপুল পরিমাণ পামবীজ দিয়ে জৈব জ্বালানি প্রস্তুত করছে। যেহেতু আমাদের সে সামর্থ নেই, সেক্ষেত্রে আমাদের জন্য বায়ু বিদ্যুৎ এবং সোলার প্ল্যান্টের উপর প্রাধান্য দিতে হবে, তাতে জ্বালানী তেলের উপর চাপ কমে যাবে, কমে আসবে লোডশেডিং-এর মাত্রাও। এতে অর্থ সাশ্রয়ের পাশাপাশি পরিবেশও দূষণমুক্ত থাকবে।

লেখক: কথাসাহিত্যক ও জলবায়ু বিষয়ক কলামিস্ট

 

Header Ad
Header Ad

ইডেনে অভিষেক শর্মার তাণ্ডব: ৭৭ বল বাকি থাকতে ভারতের দাপুটে জয়

ছবি: সংগৃহীত

ইডেন গার্ডেন্সে দুর্দান্ত ব্যাটিং প্রদর্শনী করে ৭৭ বল বাকি থাকতে সহজ জয় তুলে নিয়েছে ভারত। ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে রান তাড়া করতে নেমে অভিষেক শর্মার বিধ্বংসী ব্যাটিং মঞ্চ তৈরি করে দেয়।

শুরুতে সঞ্জু স্যামসন ও অভিষেক শর্মা ওপেনিংয়ে নামেন। যদিও সঞ্জু ২০ বলে ২৬ রান করে আউট হন। এরপর অধিনায়ক সূর্যকুমার যাদব তিন নম্বরে নামলেও শূন্য রানে আউট হন। কিন্তু অভিষেক শর্মা ছিলেন আগ্রাসী। আদিল রশিদের বোলিংয়ে ক্যাচ ফেলায় অভিষেক দুই ডেলিভারি পর পর ছক্কা হাঁকান। মাত্র ২০ বলে হাফ সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন অভিষেক।

তিলক ভার্মার সঙ্গে তার পার্টনারশিপ আরও শক্তিশালী হয়। অভিষেক শেষ পর্যন্ত ৩৪ বলে ৭৯ রান করে আউট হন, যেখানে ছিল ৫টি চার ও ৮টি ছক্কা। তার স্ট্রাইকরেট ছিল ২৩২-এর ওপরে। এরপর তিলক ভার্মা সাপোর্টিং রোলে ১৬ বলে ১৯ রান করেন।

৪৩ বল হাতে রেখেই ৭ উইকেটে ম্যাচ জিতে নেয় ভারত। অভিষেকের এই বিধ্বংসী ইনিংস আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে তার যোগ্যতা প্রমাণ করে।

Header Ad
Header Ad

চুয়াডাঙ্গায় শুরু হলো দু'দিনব্যাপি তারুন্যের মেলা

ছবিঃ ঢাকাপ্রকাশ

চুয়াডাঙ্গায় শুরু হলো দু'দিনব্যাপি তারুণ্যের উৎসব ২০২৫। চুয়াডাঙ্গা সদরের আয়োজনে এ মেলায় ৪৬তম জাতীয় বিজ্ঞান ও ৯ম বিজ্ঞান অলিম্পিয়াড-২০২৫ এবং জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ও চুয়াডাঙ্গা সদর এর সার্বিক ব্যবস্থাপনায় ভূমি সেবা বিষয়ক সেমিনার ও কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়।

আজ বুধবার (২২ জানুয়ারি) চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা পরিষদ চত্বরে এ মেলা শুরু হলো।

জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম মেলার শুভ উদ্বোধন করেন এবং মেলার বিভিন্ন স্টল পরিদর্শন করেন।

এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব), আহমেদ মাহবুব-উল-ইসলাম, সদর উপজেলা নির্বাহী৷ অফিসার এম. সাইফুল্লাহ, সহকারী কমিশনার ( ভুমি) এস. এম. আশিস মোমতাজ, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চুয়াডাঙ্গা জেলা শাখার আহবায়ক মো. আসলাম হোসেন এবং অন্যান্য ছাত্র প্রতিনিধিবৃন্দ।

মেলায় তরুনদের উদ্ভাবিত বিভিন্ন পন্য ও প্রযুক্তির স্টল রয়েছে।

Header Ad
Header Ad

এবার ৫০ হাজার টাকায় বিক্রি হলো দুই হালি ডালিম ও এক হালি মাল্টা  

ছবিঃ সংগৃহীত

মৌলভীবাজারের রাজনগরে দুই হালি ডালিম ও এক হালি মাল্টা ফল (কমলা) দাম ৫০ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছে। শুনতে অবিশ্বাস্য মনে হলেও নিলাম থেকে এই দামেই ফলগুলো কিনে নিয়েছেন এক প্রবাসী।

মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) দিবাগত রাতে রাজনগর উপজেলার কামারচাক ইউনিয়নের জামেয়া ইসলামিয়া মরিছা মাদ্রাসার বার্ষিক ওয়াজ মাহফিলে এ ঘটনা ঘটে।

স্থানীয়রা জানান, মৌলভীবাজারের রাজনগরে জামেয়া ইসলামিয়া মরিছা মাদ্রাসার বার্ষিক ওয়াজ মাহফিল চলছিল। এসময় মাহফিলে দুই হালি ডালিম ও এক হালি মাল্টা দান করেন এক ব্যক্তি। পরে ওয়াজ মাহফিল শেষে সেগুলো নিলামে তুলেন শায়খুল হাদীস মুফতি মুশাহিদ ক্বাসেমী। নিলামের একপর্যায়ে সর্বোচ্চ দাম হাঁকিয়ে ৫০ হাজার টাকা দিয়ে ফলগুলো কিনে নেন আরব আমিরাত প্রবাসী মাওলানা শরিফ আক্তার হুসাইন।

ওয়াজ ও দোয়ার মাহফিলে অংশ গ্রহণকারী শ্রোতারা বলেন, মাহফিল শেষে দোয়ার আগে ফলগুলো নিলামে তোলা হয়। ২ হাজার টাকা থেকে শুরু হয়ে সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছে। যারাই নিলামে অংশগ্রহণ করেছেন সবার উদ্দেশ্য হলে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে সহযোগিতা করা।

জামেয়া ইসলামিয়া মরিছা মাদ্রাসার মুহতামিম মাওলানা ফখরুল ইসলাম শাহীন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, মাদ্রাসার বার্ষিক মহাসম্মেলন ফলগুলো দান করা হয়। পরে ফলগুলো নিলামে তোলা হলে ৫০ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ইডেনে অভিষেক শর্মার তাণ্ডব: ৭৭ বল বাকি থাকতে ভারতের দাপুটে জয়
চুয়াডাঙ্গায় শুরু হলো দু'দিনব্যাপি তারুন্যের মেলা
এবার ৫০ হাজার টাকায় বিক্রি হলো দুই হালি ডালিম ও এক হালি মাল্টা  
১০ লাখ মেট্রিক টন চাল-গম আমদানি করবে সরকার
চন্দ্রা-নবীনগর মহাসড়ক রণক্ষেত্র করলো বেক্সিমকোর শ্রমিকরা  
পরিচয় মিলেছে ঢাবি ক্যাম্পাসে গাছে ঝুলন্ত ব্যক্তির  
ছাত্রশিবির ও ছাত্রলীগকে জড়িয়ে প্রচার নিয়ে যা জানা গেল
ময়মনসিংহে ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক হৃদয় ও মাসুদ গ্রেপ্তার
শেখ হাসিনার ‘নিশি রাতের ভোট’ নিয়ে তদন্তে নামলো দুদক  
বইমেলা ঘিরে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে : ডিএমপি কমিশনার
ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা, নিউইয়র্কে গ্রেপ্তার ৪
ক্যালিফোর্নিয়ায় আবারও ভয়াবহ দাবানল    
চিটাগংকে উড়িয়ে তৃতীয় জয় তুলে নিলো ঢাকা ক্যাপিটালস
এক বছর ধরে গাঁজার গাছ রোপণ করে পরিচর্যা, অতঃপর আটক
ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩২
টাঙ্গাইলে স্বামী-স্ত্রীর মাদকের ব্যবসা, জনতার হাতে উদ্ধার ২০ লিটার মদ
নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও হাসিনার বিদ্বেষমূলক খবর প্রচার করলে আইনি ব্যবস্থা: চিফ প্রসিকিউটর  
এবার রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে বৈষম্যবিরোধী সমন্বয়কের ওপর হামলা!
জাতিসংঘের মহাসচিবের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা সাক্ষাৎ
আগামী নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না আওয়ামী লীগ