বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪ | ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

পদ্মা সেতু দিয়ে ছুটবে ট্রেন দক্ষিণাঞ্চলে, উচ্ছ্বসিত সর্বস্তরের মানুষ

সব জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে গত বছরের ২৬ জুন সকাল ৬টা থেকে স্বপ্নের পদ্মা সেতু দিয়ে যান চলাচল শুরু হয়েছে। বাকি ছিল রেল যোগাযোগ। সেই জল্পনা-কল্পনারও অবসান ঘটছে আগামী ১০ অক্টোবর। এর ফলে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সঙ্গে গোটা দেশের যোগাযোগ ব্যবস্থায় যোগ হচ্ছে নতুনমাত্রা। দিন যতই এগোচ্ছে তাদের ভেতর আনন্দ আর উদ্দীপনা ততই বাড়ছে।

জানা যায়, গত বছরের জুনে পদ্মা সেতু চালুর এক বছর দুই মাস পর আসছে সেই মাহেন্দ্রক্ষণ। আগামী ১০ অক্টোবর ঢাকা থেকে পদ্মা সেতু হয়ে ভাঙ্গা পর্যন্ত আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হবে ট্রেন চলাচল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ওই দিন নতুন এ রেলপথের উদ্বোধন করবেন। ঢাকা থেকে ভাঙ্গা পর্যন্ত প্রায় ৮২ কিলোমিটার রেলপথ চালু হচ্ছে। আগামী বছর জুনে যশোর পর্যন্ত ট্রেন চলাচল শুরু হওয়ার কথা।

সংশ্লিষ্ট সুত্রে জানাগেছে,পদ্মা সেতু রেলসংযোগ প্রকল্পের আওতায় ২০১৯ সালে ঢাকা থেকে যশোর পর্যন্ত রেললাইন প্রকল্পের প্রায় ১৭২ কিলোমিটার দীর্ঘ নতুন রেলপথ নির্মাণের কাজ শুরু করে বাংলাদেশে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। পদ্মা সেতুর রেললিংক ৩৯ হাজার ২৪৬ কোটি টাকা ব্যয়ে ঢাকা থেকে যশোর পর্যন্ত ১৭২ কিলোমিটার রেলপথ নির্মাণ করবে প্রকল্পের ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান চায়না রেলওয়ে ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি (সিআরইসি)।

ফরিদপুরসহ দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সঙ্গে গোটা দেশের যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নের নতুনমাত্রা যোগ হবে। এদিকে, পদ্মা সেতু দিয়ে ট্রেন চলার খবরে উচ্ছ্বসিত দক্ষিণাঞ্চলের মানুষেরা। পদ্মা সেতু দিয়ে ট্রেন চলাচলের বিষয়ে কথা হলে ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিল মো. এনায়েত হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, পদ্মা সেতু আমাদের স্বপ্নপূরণ করেছে। জীবনযাত্রার মানসহ নানা দিক দিয়ে অনেক পরিবর্তন এনে দিয়েছে। কয়েকদিন পরেই রেল চলবে। অনেক আনন্দ লাগছে, গর্ব হচ্ছে।

এ বিষয়ে কথা হলে মধুখালী উপজেলার বাসিন্দা ও সানভ্যালী পার্ক অ্যান্ড রেস্টুরেন্টের পরিচালক প্রিন্স মাহমুদ উজ্জ্বল বলেন, এলাকায় ও ঢাকায় ব্যবসা-বাণিজ্য রয়েছে। ফরিদপুর-মধুখালী-ঢাকায় সপ্তাহে দুই তিনবার যাতায়াত করতে হয়। পদ্মা সেতু চালুর পর যাতায়াত ব্যবস্থা খুবই সহজ হয়েছে। দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের সবক্ষেত্রে জীবনমানের পরিবর্তন হয়েছে। এ অঞ্চলের মানুষের একটি নয় কয়েকটি স্বপ্নপূরণ হয়েছে।

বোয়ালমারীর শাহজাফর টেকনিক্যাল এন্ড বিএম কলেজের অধ্যক্ষ লিয়াকত হোসেন লিটন বলেন,পদ্মা সেতুর চালুর সুফল পাচ্ছে দক্ষিণ অঞ্চল তথা ফরিদপুরের মানুষ। তবে সড়কপথে বাসে ঢাকায় যেতে ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা ভাড়া লাগে। সেখানে ১৫০ থেকে ২০০ টাকায় ঢাকায় নিরাপদে যাওয়া যাবে। এটি সব শ্রেণির যাত্রীর ক্ষেত্রেই বড় প্রভাব ফেলবে। সর্বস্তরের মানুষ নিরাপদ ও সাশ্রয়ী যোগাযোগ সুবিধার পাশাপাশি সকল ক্ষেত্রে লাভবান হবে।

ভাঙ্গা বাজারের কাঁচামালের আড়তদার ব্যবসায়ী হারুন শেখ বলেন, ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ, বরিশাল, খুলনা, যশোর, মাগুরা, চুয়াডাঙ্গা, মেহেরপুর থেকে প্রতিদিন লাখ লাখ টাকার বিভিন্ন ধরনের পণ্য পরিবহনে ভাঙ্গায় আসে। ভোক্তা পর্যায়ে সেই পণ্যই বিক্রি হয় প্রায় দ্বিগুণ দামে। এর পরিবর্তনের পাশাপাশি ব্যাপক সফলতা মিলবে। এতে মানুষ খুশি ও আনন্দিত।

এ ব্যাপারে বোয়ালমারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোশারেফ হোসাইন বলেন, পদ্মা সেতুতে ট্রেন চলাচল শুরুর পর সকল শ্রেণী-পেশার মানুষের পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের জন্য বড় সুযোগ। এ অঞ্চলের মধ্যবিত্ত ঘরের সন্তানরা এখন অর্ধেক ব্যয়েই রাজধানীতে শিক্ষার জন্য যাতায়াত করতে পারবে। এতে ভোগান্তির পাশাপাশি কমবে শিক্ষার খরচ। এ অঞ্চলের মানুষের সবক্ষেত্রেতো বটেই, ব্যবসা-বাণিজ্যে দ্বিগুণ গতি সঞ্চারিত হবে বলে আশা ব্যবসায়ী মহলের। জিনিসপত্রের দামেও পড়বে ইতিবাচক প্রভাব।

এ বিষয়ে ফরিদপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) লিটন ঢালী বলেন, স্বপ্নের পদ্মা সেতু চালুর পর দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের সবক্ষেত্রে উন্নয়নের ছোঁয়া লেগেছে। এরই মধ্যে ট্রেন চালুর খবরে মানুষ নতুন পরিকল্পনার স্বপ্ন বুনছে। এমন খবরে আনন্দিত, উদ্বেলিত, উচ্ছ্বসিত সর্বস্তরের মানুষ।

ফরিদপুর রেলওয়ে স্টেশনের মাস্টার তাকবীর হোসেন বলেন, এই রুটে ক’টি ট্রেন চলবে, যাত্রীপ্রতি ভাড়া কত হবে। এখনও আমাদের কাছে কোনো সুস্পষ্ট নির্দেশনা আসেনি। তবে অনুমান অনুযায়ী, ঢাকা-ফরিদপুর জনপ্রতি ১৫০ থেকে ১৮০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ২০০ টাকার মতো ভাড়া হতে পারে। কারণ, ফরিদপুর থেকে রাজশাহী চলাচলকারী মধুমতী এক্সপ্রেসে আড়াইশ কিলোমিটারের ভাড়া ২৫০ টাকা। ঢাকা-ফরিদপুর রেল দূরত্ব ১১০ কিলোমিটার।

এ বিষয়ে ফরিদপুরের জেলা প্রশাসক(ডিসি) মো. কামরুল আহসান তালুকদার বলেন, দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষ স্বপ্নের পদ্মা সেতু চালুর পর এবার রেল নিয়ে নতুন পরিকল্পনার স্বপ্ন বুনছে।দখিনের মানুষ ঢাকা থেকে পদ্মা সেতু হয়ে রেলপথে ঘরে ফিরবে। রেল ভ্রমণ সব সময়ই নিরাপদ ও সাশ্রয়ী। শুধু যাত্রী নন, পণ্য পরিবহনেও ব্যবসায়ীরা ঝুঁকবেন রেলপথে।

তিনি আরও বলেন, ট্রেন চালুর পর সাধারণ যাত্রী, ব্যবসায়ী, শিক্ষার্থীসহ এই এলাকার সর্বস্তরের মানুষ নিরাপদ ও সাশ্রয়ী যোগাযোগ সুবিধার পাশাপাশি সকল ক্ষেত্রে লাভবান ও সুফল ভোগ করবে। বাঁচবে অর্থ,বাঁচবে সময়। বাড়বে ব্যবসা-বাণিজ্যের পরিসর।ফলে দক্ষিণ অঞ্চল তথাফরিদপুরের সর্বস্তরের মানুষ আনন্দিত-উচ্ছ্বসিত।

Header Ad

এক সপ্তাহ পর বেনাপোল থেকে দূরপাল্লার বাস চলাচল শুরু

ফাইল ছবি

নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয় ও স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যানের সাথে পরিবহন মালিক সমিতির নেতৃবৃন্দের ফলপ্রসূ আলোচনার পর বেনাপোল থেকে দূরপাল্লার সকল বাস ছাড়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।

পরিবহন মালিক সমিতি ও শ্রমিক সংগঠনের দাবি মেনে নেওয়ায় বাস চলাচলের সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানান বেনাপোল পরিবহন ম্যানেজার সমিতির সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান।

মিজান বলেন,নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ে বৃহস্পতিবার বিকেলে পরিবহন মালিক সমিতির সাথে এবং নৌ-পরিবহন উপদেষ্টা ও বন্দর চেয়ারম্যানের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে ১৫ জন পরিবহন মালিক বেনাপোলস্থ চারজন পরিবহন স্টাফ এবং নৌ উপদেষ্টা ও বন্দরের চেয়ারম্যান উপস্থিত ছিলেন।

সিদ্ধান্ত হয় এখন থেকে ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা পরিবহন বাস বেনাপোল চেকপোস্টের বন্দর টার্মিনালে যাত্রী নামিয়ে সেখানেই অবস্থান করতে পারবে। বন্দর টার্মিনাল থেকে যাত্রী উঠিয়ে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হতে পারবে। এ সময় রাস্তায় কোনোভাবে কোনো বাস দাঁড়াতে পারবেনা। তবে আন্ত জেলার বাসগুলো বেনাপোল পৌর বাস টার্মিনালেই থাকতে হবে ।সেখানেই যাত্রী নামাবে এবং সেখান থেকেই যাত্রী উঠিয়ে দেশের বিভিন্ন জায়গায় যেতে হবে। আন্তজনের কোনো বাসকে বেনাপোল চেকপোষ্টে প্রবেশ করতে দেয়া হবে না। তিনি আরো বলেন আমাদের প্রস্তাবিত দাবি মেনে নেয়ায় বেনাপোল থেকে সকল পরিবহন বাস চলাচলের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে।

বেনাপোল বন্দরের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক মামুন কবির তরফদার জানান, স্থলবন্দরের চেয়ারম্যান মানযারুল মান্নান স্যার আমাকে বেনাপোল স্থলবন্দর বাস টার্মিনাল খুলে দেওয়ার জন্য জানিয়েছেন। স্যারের নির্দেশ মোতাবেক টার্মিনালের গেট খুলে দেওয়া হয়েছে। এখান থেকে ঢাকা থেকে যেসব পরিবহন গুলো বেনাপোল আসে সেসব পরিবহন চেকপোস্ট টার্মিনাল থেকে যাত্রী উঠাতে পারবে এবং যাত্রী নামাতে পারবে ।তবে রাস্তায় কোনো বাস দাঁড়াতে দেয়া হবেনা।

Header Ad

আমাকে রংপুরের একজন উপদেষ্টা ভাববেন: ড. ইউনূস

ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, তিনি নিজেকে রংপুরের সন্তান বলে মনে করেন, কারণ তিনি জুলাই-আগস্ট বিপ্লবে শহিদ আবু সাঈদের সাহস ও আত্মত্যাগে গভীরভাবে অনুপ্রাণিত।

বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) ঢাকায় তার কার্যালয়ে শহীদ আবু সাঈদের পরিবারের সদস্যরা সাক্ষাত করতে গেলে তাদের স্বাগত জানিয়ে এসব কথা বলেন প্রধান উপদেষ্টা।

ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ‘আমাকে রংপুরের একজন উপদেষ্টা হিসেবে বিবেচনা করুন।’

প্রধান উপদেষ্টা এসময় শহিদ আবু সাঈদ ফাউন্ডেশনের সনদপত্র আবু সাঈদের পরিবারের হাতে তুলে দেন। আবু সাঈদের পিতা মকবুল হোসেন সনদপত্র গ্রহণ করেন। আবু সাঈদের ভাতিজা মো. লিটন মিয়া এ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

এসময় প্রধান উপদেষ্টা আবু সাঈদের পিতামাতার স্বাস্থ্যর খোঁজখবর নেন এবং সরকারের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ সহায়তার আশ্বাস দেন।

Header Ad

দেশ স্বৈরাচারমুক্ত হয়েছে, এখন গড়ার পালা: তারেক রহমান

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, দেশের মানুষ স্বৈরাচারকে বিতাড়িত করেছে। আমরা স্বৈরাচারমুক্ত হয়েছি। এখন সামনের দিনে দেশ গড়ার পালা।

বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) বিকালে লালমনিরহাট জেলা বিএনপি আয়োজিত শহীদ আবুল কাশেম কলেজ মাঠে শহীদ জিয়া স্মৃতি ফুটবল টুর্ণামেন্টের ফাইনাল খেলায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

তারেক রহমান বলেন, আমাদের লক্ষ্য রাখতে হবে, শুধু ডাক্তার-ইঞ্জিনিয়ার হলেই হবে না প্রফেশনাল খেলোয়াড়, প্রফেশনাল সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বও তৈরি করতে হবে। বিএনপি ক্ষমতায় গেলে এর ওপর জোর দেওয়া হবে।

তিনি বলেন, বিএনপি ক্ষমতায় থাকাকালীন নতুনকুড়ি নামে অনুষ্ঠান হতো, সেখানে নতুন প্রজন্মকে ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক অঙ্গণে দক্ষ করে তুলতে কাজ করা হতো। আবারও আমরা সুযোগ পেলে সেই কর্মসূচি চালু করবো।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, সমাজে ধারণা হলো, পড়ালেখা করে ভালো ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার তৈরি করতে হবে, কিন্তু আমার ব্যক্তিগত অভিমত হলো, প্রফেশনাল খেলোয়ার, সাংস্কৃতিক কর্মীও দেশ, সমাজ ও পরিবারের জন্য কাজ করবে। এতে কর্মসংস্থান তৈরি হবে। তাদেরকে শিক্ষা দেওয়ার জন্য যারা অভিজ্ঞ তাদেরকে নিয়োগ করা হবে। বিএনপি সরকার গঠনে সক্ষম হলে, ভবিষ্যৎ প্রজন্ম থেকে আন্তর্জাতিক মানের খেলোয়ার, আর্কিটেক, বক্তা তৈরিতে কাজ করবে।

বিএনপির রংপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আসাদুল হাবীব দুলুর সভাপতিত্বে এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস ও যুগ্ম মহাসচিব শহিদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

এক সপ্তাহ পর বেনাপোল থেকে দূরপাল্লার বাস চলাচল শুরু
আমাকে রংপুরের একজন উপদেষ্টা ভাববেন: ড. ইউনূস
দেশ স্বৈরাচারমুক্ত হয়েছে, এখন গড়ার পালা: তারেক রহমান
রেলের নতুন মহাপরিচালক হলেন আফজাল হোসেন
২২ হাজার ৫০০ কোটি টাকা ছাপিয়ে ৬ ব্যাংককে দিল বাংলাদেশ ব্যাংক
বিচারককে ডিম ছুড়ে মারা আইনজীবীদের সনদ বাতিল হবে: খোকন
নাম থেকে ‘বচ্চন’ উপাধি ফেলে দিলেন ঐশ্বরিয়া, তবে কি বিচ্ছেদ চূড়ান্ত
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের পক্ষে নেই বিএনপি: মাহমুদুর রহমান মান্না
সংসদ সদস্য হিসেবে প্রথমবার সংসদে প্রিয়াঙ্কা গান্ধী, নিলেন শপথ
ইউক্রেনকে লক্ষ্য করে ১৮৮ মিসাইল-ড্রোন ছুড়ল রাশিয়া
৪৭তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, ক্যাডার পদ ৩ হাজার ৪৮৭
রাষ্ট্র সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে ইসকন নিষিদ্ধের বিষয়টি দেখছে
৯ দফা দাবিতে সচিবালয়ে মহাসমাবেশের ডাক
চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের দায় নিতে অস্বীকার ইসকনের
ঝাঁটাপেটা খেয়ে পালিয়ে দেশ ধ্বংসের ষড়যন্ত্র করছে: সোহেল তাজ
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপটি বিকেলে ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে
বকেয়া বেতনের দাবিতে ঢাকা টাঙ্গাইল মহাসড়ক অবরোধ
রাজধানীতে হাসনাতকে আবারও ট্রাক চাপা দিয়ে হত্যার চেষ্টা
থমকে গেছে অর্থ পাচারের অনুসন্ধান, তদন্তে এস আলমের প্রভাব
ভারতে পালানোর সময় চট্টগ্রামের পুরোহিত আশীষ আটক