বুধবার, ১৯ মার্চ ২০২৫ | ৪ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

কক্সবাজার-চট্টগ্রামকে ‘মাদকপ্রবণ এলাকা’ ঘোষণা করতে যাচ্ছে সরকার

মাদক প্রবেশের সবচেয়ে বড় রুট কক্সবাজার জেলা ও চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন এলাকাকে মাদকপ্রবণ এলাকা ঘোষণা করতে যাচ্ছে সরকার। সংসদীয় কমিটির সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে সরকার মাদকপ্রবণ অঞ্চল ঘোষণার রূপরেখা তৈরির কাজ শুরু হয়েছে। এই দুই এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান জোরদার করা হবে।

রবিবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক এ তথ্য জানানো হয়েছে।

কমিটির সভাপতি বেনজীর আহমেদের সভাপতিত্বে ওই বৈঠকে কমিটির সদস্য স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, সামছুল আলম দুদু, কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা, পীর ফজলুর রহমান, নূর মোহাম্মদ ও রুমানা আলী এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

কক্সবাজার জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে গত ১৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত কমিটির আগের বৈঠকে মাদক পরিস্থিতি নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়। বিষয়টি নিয়ে আলোচনাকালে মাদক পাচারের সঙ্গে জড়িত রোহিঙ্গাদের বিচারে পৃথক আইন প্রণয়নের প্রস্তাব আসে।

কমিটি সূত্র জানায়, আগের বৈঠকের সুপারিশ বাস্তবায়নের অগ্রগতি নিয়ে আলোচনাকালে মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের সব বিভাগীয় কর্মকর্তাদের সমন্বয় সভায় গুরুত্বপূর্ণ আলোচ্যসূচি হিসেবে বিষয়টি নিয়ে বিশদ আলোচনা হয়। সভায় সংশ্লিষ্ট অন্যান্য সংস্থার সঙ্গে মতবিনিময় করে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন এলাকা এবং কক্সবাজার জেলাকে মাদকপ্রবণ এলাকা ঘোষণা করার বিষয়ে একটি রূপরেখা তৈরির সিদ্ধান্ত হয়। এ বিষয়ে পরবর্তী কার্যক্রমও চলমান রয়েছে।

কমিটির বৈঠকের কার্যবিবরণী থেকে জানা গেছে, আগের বৈঠকে সুরক্ষা সেবা বিভাগের সচিব মো. আবদুল্লাহ্ আল মাসুদ চৌধুরী জানান, মাদক উৎপাদনকারী দেশ না হলেও উৎপাদনকারী দেশগুলোর কাছাকাছি অবস্থান ও ভৌগলিক কারণে বাংলাদেশ মাদকে আক্রান্ত। মিয়ানমার থেকে ইয়াবা ও ক্রিস্টাল মেথ, ভারত থেকে হেরোইন, গাঁজা, ফেন্সিডিল ও ইনজেক্টিক ড্রাগের বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ ঘটে। তিনি সীমান্তবর্তী এলাকায় মাদক চোরাচালান রোধে সীমান্ত পাহারা জোরদার, স্যাটেলাইট মনিটরিং প্রযুক্তি স্থাপন এবং চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন, চট্টগ্রাম জেলা ও কক্সবাজার এলাকাকে মাদকপ্রবণ অঞ্চল ঘোষণা করার প্রয়োজনীয়তার বিষয়টি তুলে ধরেন।

বৈঠকে ১০ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি মেজর জেনারেল ফখরুল আহসান বলেন, রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী যা করছে, তা দেশের স্বার্থের বিরুদ্ধে করছে। এরা রাতে ওপারে গিয়ে সহযোগীদের সঙ্গে যোগাযোগ করে মাদক পাচার করছে। যে মাদক উদ্ধারের কথা জানা যায়, তা মূলত ২ বা ৩ শতাংশ মাত্র। এতে সহজেই অনুমান করা যায়, কী বিশাল অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড সেখানে সম্পৃক্ত। এ এলাকাটি এখন মাদকের অভয়ারণ্য। সেখানে মসজিদের ইমামও মাদক পাচারের সঙ্গে জড়িত। এই এলাকায় দিনের বেলায় এক চিত্র, রাতে তা সম্পূর্ণ পাল্টে যায়। এ অবৈধ কর্মকাণ্ডের সঙ্গে স্থানীয় লোকও সম্পৃক্ত হয়ে যাচ্ছে। তাই বিষয়টি কঠোরভাবে দমন করা জরুরি।

কোনাপাড়া ক্যাম্প ও নো-ম্যান্স ল্যান্ডে অবস্থানকারী রোহিঙ্গাদের চলাচল এবং যোগাযোগ সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ করা জরুরি উল্লেখ করে মেজর জেনারেল ফখরুল আহসান বলেন, রোহিঙ্গারা আলাদা জনগোষ্ঠী এবং তাদের সংস্কৃতি আলাদা। এরা এদেশে আশ্রয়গ্রহণকারী। তাদের অপরাধের বিচার এদেশের প্রচলিত আইনে না করে, তাদের জন্য আলাদা আইনি ব্যবস্থা রাখা দরকার, যাতে অপরাধ সংগঠিত করে বের হয়ে যেতে না পারে। মাদকের বিচারকাজে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রদান করে, একটা উদাহরণ সৃষ্টি করা দরকার, যাতে অন্যরা ভয় পায়, বুঝতে পারে যে, বেআইনি কাজ করলে কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা বিদ্যমান আছে।

বৈঠকে বর্তমানে রোহিঙ্গা সমস্যা জাতীয় নিরাপত্তার ক্ষেত্রে একটি বড় হুমকি বলে উল্লেখ করেন ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের (এনটিএমসি) মহাপরিচালক মহাপরিচালক মেজর জেনারেল জিয়াউল আহসান।

তিনি বলেন, ২০১৭ সালে রোহিঙ্গা ডাটাবেজ তৈরি করা হয়। রোহিঙ্গা ডাটাবেজটি এনটিএমসিকে প্রদান করা হলেও ২০১৮ সালের পরবর্তী সময়ে তা হালনাগাদ করা হয়নি। ফলে বর্তমানের ডাটাবেজ না থাকায় আইন প্রয়োগকারী, গোয়েন্দা ও তদন্তকারী সংস্থাগুলো বিভিন্ন তদন্তের স্বার্থে রোহিঙ্গাদের হালনাগাদ তথ্য সংগ্রহ করতে পারছে না। এতে তদন্ত কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে।

বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি ঘোষণার পুনোরুল্লেখ করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেছেন, মাদক পাচারের সঙ্গে, মাদক ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তি যিনিই হোক না কেন, তাকে আইনের আওতায় আনা হবে। মাদক ব্যবসায়ী যত শক্তিশালীই হউক না কেন, প্রধানমন্ত্রীর থেকে তারা শক্তিশালী নয়। ১৬ কোটি মানুষের স্বার্থের সঙ্গে কোন আপস হতে পারে না।

রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে এখানে আশ্রয় দেওয়া হয়েছে। এখানে বাস করতে হলে আমাদের দেশের আইন মানতে হবে। আমাদের রাষ্ট্রের ক্ষতি হয়, এমন কর্মকাণ্ড থেকে তাদের দূরে থাকতে হবে। এসব বন্ধ না করলে হয় তারা তাদের দেশে ফেরত যাবে, না হয় অবৈধ কাজ থেকে বিরত থাকতে হবে, যোগ করেন তিনি।

তিনি বলেন, ‘কক্সবাজার অঞ্চল মাদকপ্রবণ এলাকা বলেই সেখানে সংসদীয় কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।’

বিরোধী দল জাতীয় পার্টির সদস্য পীর ফজলুর রহমার বৈঠকে বলেন, ‘মাদক পাচারের বিভিন্ন রুটের মধ্যে কক্সবাজার রুটেই বেশিরভাগ মাদক প্রবেশের কথা জানা যায়। বর্তমানে মাদক পাচার কমে যাওয়ার পরিবর্তে এখন প্রায় তিনগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০২০ সালে একশ’র বেশি তালিকাভুক্ত মাদক পাচারকারী আত্মসমর্পণ করেছিল। যারা আত্মসমর্পণ করেছে, তারা আবারও পাচার কর্মকাণ্ডে জড়িত হচ্ছে। কক্সবাজার এলাকায় মাদকপাচার রোধে সরকারের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মচারীদের বিশেষ ভাতার আওতায় আনার প্রস্তাব করেন তিনি।

বৈঠকে কমিটির সভাপতি বেনজীর আহমদ বলেন, ‘জিরো পয়েন্টে আশ্রয়গ্রহণকারী রোহিঙ্গাদের বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ জরুরি। কারণ, মাদকপাচারের বড় রুট হিসেবে এ পয়েন্টটি চিহ্নিত হয়ে আছে।’

সর্বশেষ বৈঠকে কমিটির সুপারিশ বাস্তবায়নের তাগিদ দেওয়ার পাশাপাশি রোহিঙ্গা ক্যাম্পে নিরাপত্তার দায়িত্বে ও মানবিক সেবায় নিয়োজিত সকল স্তরের পুলিশ, আনসার, র‌্যাব, বিজিবি, কোস্টগার্ড, ফায়ারসার্ভিসসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে ঝুঁকি ভাতা প্রদানের সুপারিশ করা হয়।

এনএইচবি/এমএমএ/

 

Header Ad
Header Ad

সোনার দাম ফের বাড়ল

ছবি: সংগৃহীত

ঈদের আগে আবারও সোনার দাম বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) বাজুসের মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, নতুন দাম বুধবার (১৯ মার্চ) থেকে কার্যকর হবে।

নতুন মূল্য অনুযায়ী:

২২ ক্যারেটের সোনা: এক ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) ১ লাখ ৫৪ হাজার ৯৪৫ টাকা (১ হাজার ৪৭০ টাকা বৃদ্ধি)।
২১ ক্যারেটের সোনা: এক ভরি ১ লাখ ৪৭ হাজার ৯০০ টাকা (১ হাজার ৪০০ টাকা বৃদ্ধি)।
১৮ ক্যারেটের সোনা: এক ভরি ১ লাখ ২৬ হাজার ৭৭৬ টাকা (১ হাজার ২০১ টাকা বৃদ্ধি)।
সনাতন পদ্ধতির সোনা: এক ভরি ১ লাখ ৪ হাজার ৪৯৮ টাকা (১ হাজার ২৭ টাকা বৃদ্ধি)।

যদিও সোনার দাম বৃদ্ধি পেয়েছে, তবে রুপার দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপার দাম ২ হাজার ৫৭৮ টাকা, ২১ ক্যারেটের ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির রুপার দাম ১ হাজার ৫৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

এর আগে গত ১৬ মার্চ সোনার দাম বাড়ানোর ঘোষণা দেওয়া হয়, যা পরদিন থেকে কার্যকর হয়েছিল।

Header Ad
Header Ad

চুয়াডাঙ্গায় শিশু খাদ্য, কাপড় ও কসমেটিক্সের দোকান মালিককে ৪৪ হাজার টাকা জরিমানা

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

চুয়াডাঙ্গায় মেয়াদোত্তীর্ণ শিশু খাদ্য রাখা ও নিষিদ্ধ কসমেটিক্স বিক্রির অভিযোগে তিনটি দোকানের মালিককে মোট ৪৪ হাজার টাকা জরিমানা করেছে জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) সকাল ১০টা থেকে বেলা সাড়ে ১২টা পর্যন্ত এ অভিযান চালানো হয়।

জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের চুয়াডাঙ্গা জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ মামুনুল হাসান জানান, বিএইচবি এন্টারপ্রাইজের মালিক বিল্লাল হোসেনের প্রতিষ্ঠানে মেয়াদোত্তীর্ণ শিশু খাদ্য রাখার কারণে তাকে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯ এর ধারা ৫১ অনুযায়ী ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

এছাড়া, নিষিদ্ধ কসমেটিক্স বিক্রির অভিযোগে নিউ মার্কেটের মেসার্স সৌখিন স্টোরের মালিক শোয়েব মাহমুদকে ২ হাজার টাকা এবং মেসার্স পায়েল কসমেটিক্সের মালিক শ্রী সুমন সাহাকে ২ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

অভিযানকালে দোকান মালিকদেরকে মানসম্মত শিশু খাদ্য কেনাবেচা, ন্যায্যমূল্যে পণ্য বিক্রি, অনুমোদনহীন কসমেটিক্স বিক্রি বন্ধ রাখা, সঠিক মূল্য তালিকা প্রদর্শন, কেনাবেচার ভাউচার সংরক্ষণ এবং মেয়াদোত্তীর্ণ পণ্য বিক্রি না করার বিষয়ে নির্দেশনা দেওয়া হয়।

এই তদারকি কার্যক্রমে সহযোগিতা করেন ক্যাব সদস্য রফিকুল ইসলাম ও জেলা পুলিশের একটি দল। জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছেন মোহাম্মদ মামুনুল হাসান।

Header Ad
Header Ad

আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মির ৬ সদস্য নারায়ণগঞ্জে গ্রেপ্তার

ছবি: সংগৃহীত

নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ থেকে মিয়ানমারের আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মির (এআরএসএ) ছয় সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব-১১)। মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) সিদ্ধিরগঞ্জ থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ শাহীনুর আলম এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

গত সোমবার দিবাগত রাতে সিদ্ধিরগঞ্জের ভূমিপল্লী আবাসিক এলাকার ভূমিপল্লী টাওয়ার থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাদের কাছ থেকে নগদ ২১ লাখ ৩৯ হাজার ১০০ টাকা, একটি ধারালো চাকু ও স্টিলের ধারালো চেইন (দাঁতযুক্ত ও দুই পাশে হাতলবিশিষ্ট) উদ্ধার করা হয়।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন—আতাউল্লাহ আবু আম্মার জুনুনী ওরফে আতাউল্লাহ (৪৮), মোস্তাক আহাম্মদ (৬৬), সলিমুল্লাহ (২৭), মোসা. আসমাউল হোসনা, হাসান (১৫) ও মনিরুজ্জামান (২৪)।

মামলা সূত্রে জানা গেছে, এআরএসএর এই সদস্যরা নারায়ণগঞ্জ ও ময়মনসিংহে নাশকতা ও অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড পরিচালনার উদ্দেশ্যে গোপন বৈঠক করছিল। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ শাহীনুর আলম জানান, রোহিঙ্গা এই ছয় নাগরিককে থানায় হস্তান্তর করে র‌্যাব তাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে। পরে তাদের আদালতে পাঠানো হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সোনার দাম ফের বাড়ল
চুয়াডাঙ্গায় শিশু খাদ্য, কাপড় ও কসমেটিক্সের দোকান মালিককে ৪৪ হাজার টাকা জরিমানা
আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মির ৬ সদস্য নারায়ণগঞ্জে গ্রেপ্তার
আমরা চাই না আওয়ামী লীগ নির্বাচনে আসুক: ডিপ্লোম্যাটকে নাহিদ ইসলাম
গাজীপুরে ঘোড়া জবাই ও মাংস বিক্রিতে নিষেধাজ্ঞা জারি
ক্রিকেটার সেজে মালয়েশিয়ায় প্রবেশের চেষ্টায় আটক ১৫ বাংলাদেশি
ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অভিযোগে বলিউড ইনফ্লুয়েন্সার ওরি আটক
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ শুরু বৃহস্পতিবার, আলোচনায় থাকছে রাষ্ট্র সংস্কারের প্রস্তাব
গ্রামের মানুষকে নিজ হাতে ঈদ উপহার দিলেন হামজা
ছাত্রদের নতুন দলের সঙ্গে জামায়াতের কোনো সম্পর্ক নেই: মাসুদ সাঈদী
সাদ্দাম-ইনানসহ ঢাবির বহিষ্কৃত ১২৮ ছাত্রলীগ নেতার নাম-পরিচয় প্রকাশ
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় এক রাতে নিহত ৪০০ ছাড়াল, আহতের সংখ্যা ৬৬০
১৫ দিনের মধ্যে দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি গণঅধিকার পরিষদের
পাকিস্তানের কল সেন্টারে জনতার তাণ্ডব, শত শত ল্যাপটপসহ ইলেকট্রনিক পণ্য লুট!
নগরবাসীকে স্বস্তি দিতে দাঁড়িয়েই ট্রাফিক পুলিশদের ইফতারি (ভিডিও)
যমুনা রেলসেতুতে দুর্নীতি হলে খতিয়ে দেখা হবে: রেলপথ সচিব
এবার খলনায়ক হয়ে ফিরছেন শাহরুখ খান, থাকছেন আল্লু অর্জুন!
জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এর নতুন প্রধান মহিউল ইসলাম
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় পাগলা কুকুরের কামড়ে শিশুসহ আহত ৬
আপনি কি পরিবারের বড় সন্তান? আপনাকে অভিনন্দন!