রবিবার, ১৬ মার্চ ২০২৫ | ২ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

দেশে তিন মাসেই কোটিপতি হয়েছেন ৫ হাজার

দেশে তিন মাসে কোটিপতি হয়েছেন ৫ হাজার। ছবি: সংগৃহীত

ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মুখে গত ৫ আগস্ট আওয়ামী সরকারের পতন হয়। এরপর অনেক প্রভাবশালী দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান। তাদের মধ্যে অনেক কোটিপতিও ছিলেন। এরপর শুরু হয় রাজনৈতিক অস্থিরতা।

এ কারণে ব্যাংক থেকে অনেকেই নিজেদের আমানত তুলে নেন। এতে কমতে থাকে কোটিপতির সংখ্যা।

পরবর্তী সময়ে ধীরে ধীরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে শুরু করলে ব্যাংকের বাইরে থাকা টাকা আবারও ব্যাংকে ফিরতে শুরু করে। বাড়তে থাকে ব্যাংকে আমানত ও কোটিপতি হিসাবধারীর সংখ্যাও। এর মধ্যে গত তিন মাসে এক লাফে ব্যাংকগুলোতে কোটিপতি হিসাবধারীর সংখ্যা বেড়েছে প্রায় পাঁচ হাজার।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৪ সালের ডিসেম্বর শেষে ব্যাংক খাতে মোট অ্যাকাউন্টের (হিসাব) সংখ্যা ১৬ কোটি ৩২ লাখ ৪৭ হাজার ৫৩২টি। এসব হিসাবে মোট আমানতের স্থিতি দাঁড়িয়েছে ১৮ লাখ ৮৩ হাজার ৭১১ কোটি টাকা। গত সেপ্টেম্বর শেষে ব্যাংক খাতে মোট অ্যাকাউন্টের (হিসাব) সংখ্যা ছিল ১৬ কোটি ২০ লাখ ২৮ হাজার ২৫৫।

এসব হিসাবে জমা ছিল ১৮ লাখ ২৫ হাজার ৩৩ কোটি টাকা। সেই অনুযায়ী, তিন মাসে ব্যাংক খাতের হিসাব সংখ্যা বেড়েছে ১২ লাখ ১৯ হাজার ২৭৭টি। আর আমানতের পরিমাণ বেড়েছে ৪৫ হাজার ৬২৮ কোটি টাকা।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, গত বছরের ডিসেম্বর শেষে এক কোটি টাকার বেশি আমানত রয়েছে এমন ব্যাংক হিসাবের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ২২ হাজার ৮১টি। তিন মাসে আগে অর্থাৎ সেপ্টেম্বর শেষে যা ছিল ১ লাখ ১৭ হাজার ১২৭টি। সে হিসাবে তিন মাসের ব্যবধানে কোটিপতি হিসাব সংখ্যা বেড়েছে ৪ হাজার ৯৫৪।

কোটি টাকার হিসাব মানেই কোটিপতি ব্যক্তির হিসাব নয় উল্লেখ করে ব্যাংকখাতের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, ব্যাংকে এক কোটি টাকার বেশি অর্থ রাখার তালিকায় ব্যক্তি ছাড়া অনেক প্রতিষ্ঠানও রয়েছে। আবার ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান কতটি ব্যাংক হিসাব খুলতে পারবে, তার কোনো নির্দিষ্ট সীমা নেই।

ব্যাংক খাতের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা আরও বলছেন, এর ফলে এক প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তির একাধিক অ্যাকাউন্টও রয়েছে। এর মধ্যে সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সংস্থার কোটি টাকার হিসাবও রয়েছে।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) সূত্রে জানা গেছে, দেশ স্বাধীনের পর ১৯৭২ সালে দেশে কোটি টাকার আমানতকারী ছিলেন মাত্র ৫ জন। যা ১৯৭৫ সালে বেড়ে ৪৭ জনে উন্নীত হয়।

পরবর্তীতে ১৯৮০ সালে কোটি টাকার হিসাবধারীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ৯৮। এরপর ১৯৯০ সালে কোটি টাকার হিসাবধারীর সংখ্যা দাঁড়ায় ৯৪৩। এ ছাড়া ১৯৯৬ সালে ২ হাজার ৫৯৪টি, ২০০১ সালে ৫ হাজার ১৬২টি, ২০০৬ সালে ৮ হাজার ৮৮৭টি এবং ২০০৮ সালে ছিল ১৯ হাজার ১৬৩টি।

আর ২০২০ সালের ডিসেম্বর শেষে এ সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ৯৩ হাজার ৮৯০টি ও ২০২১ সালের ডিসেম্বরে বেড়ে দাঁড়ায় ১ লাখ ১৯৭৬টিতে। এরপর ২০২২ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত সেই হিসাবের সংখ্যা ছিল এক লাখ ৯ হাজার ৯৪৬।

পরে ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে দাঁড়ায় এক লাখ ১৬ হাজার ৯০৮টিতে এবং গত জুনে সেই সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় এক লাখ ১৮ হাজার ৭৮৪-এ।

তবে ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে সেই হিসাবের সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ১৭ হাজার ১২৭টিতে। আর সবশেষ ডিসেম্বর শেষে কোটি টাকার হিসাবধারীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ২২ হাজার ৮১।

Header Ad
Header Ad

আবরার ফাহাদ হত্যায় ২০ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৫ জনের যাবজ্জীবন বহাল

আবরার ফাহাদ হত্যায় ২০ জনের মৃত্যুদণ্ড। ছবি: সংগৃহীত

বুয়েট শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় ২০ জনের মৃত্যুদণ্ড ও ৫ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড বহাল রেখেছেন হাইকোর্ট।

রোববার বেলা ১১টায় বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চে রায় ঘোষণা শুরু হয়।

বেঞ্চের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান রায় পাঠ করে শোনান।

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন— বুয়েট ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান রাসেল (সিই বিভাগ, ১৩তম ব্যাচ), সাংগঠনিক সম্পাদক মেহেদী হাসান রবিন (কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, ১৫তম ব্যাচ), তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক অনিক সরকার অপু (মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, ১৫তম ব্যাচ), সাহিত্য সম্পাদক মনিরুজ্জামান মনির (ওয়াটার রিসোর্সেস ইঞ্জিনিয়ারিং, ১৬তম ব্যাচ), ক্রীড়া সম্পাদক মেফতাহুল ইসলাম জিয়ন (মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং, ১৫তম ব্যাচ), উপসমাজসেবা সম্পাদক ইফতি মোশাররফ সকাল (বায়োমেডিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, ১৬তম ব্যাচ), সদস্য মুনতাসির আল জেমি (এমআই বিভাগ), সদস্য মোজাহিদুর রহমান (ইইই বিভাগ, ১৬তম ব্যাচ), সদস্য হোসেন মোহাম্মদ তোহা (এমই বিভাগ, ১৭তম ব্যাচ), সদস্য এহতেশামুল রাব্বি তানিম (সিই বিভাগ, ১৭তম ব্যাচ), শামীম বিল্লাহ (মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, ১৭তম ব্যাচ), মাজেদুর রহমান মাজেদ (এমএমই বিভাগ, ১৭তম ব্যাচ), খন্দকার তাবাক্কারুল ইসলাম তানভীর (মেকানিক্যাল, ১৭তম ব্যাচ), মুহাম্মদ মোর্শেদ-উজ-জামান মণ্ডল জিসান (ইইই বিভাগ, ১৬তম ব্যাচ), এস এম নাজমুস সাদাত (এমই বিভাগ, ১৭তম ব্যাচ), মোর্শেদ অমর্ত্য ইসলাম (এমই বিভাগ, ১৭তম ব্যাচ), মিজানুর রহমান (ওয়াটার রিসোর্সে‌স, ১৬ ব্যাচ), শামছুল আরেফিন রাফাত (মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং), উপ-দপ্তর সম্পাদক মুজতবা রাফিদ (কেমিকৌশল) এবং এসএম মাহামুদ সেতু (কেমিকৌশল)।

যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত ৫ আসামি হলেন— বুয়েট ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি মুহতাসিম ফুয়াদ (১৪তম ব্যাচ, সিই বিভাগ), গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক ইসতিয়াক আহমেদ মুন্না (মেকানিক্যাল, তৃতীয় বর্ষ), আইনবিষয়ক উপসম্পাদক অমিত সাহা (সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং), সদস্য আকাশ হোসেন (সিই বিভাগ, ১৬তম ব্যাচ) ও মোয়াজ আবু হোরায়রা (সিএসই, ১৭ ব্যাচ)।

এর আগে গত ১০ ফেব্রুয়ারি আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের আপিল ও ডেথ রেফারেন্সের শুনানি শুরু হয়। ২৪ ফেব্রুয়ারি আসামিদের আপিল ও ডেথ রেফারেন্সের শুনানি শেষ হয়। গত বছরের অক্টোবর মাসে এ মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের আপিল ও ডেথ রেফারেন্স দ্রুত শুনানির উদ্যোগ নেওয়া হয়। অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান এ উদ্যোগ নেন।

বুয়েটের ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ছাত্র আবরার থাকতেন শেরেবাংলা হলের ১০১১ নম্বর কক্ষে। সেখান থেকে ডেকে নিয়ে ২০১৯ সালের ৬ অক্টোবর রাতে তাঁকে পিটিয়ে হত্যা করে বুয়েট ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতাকর্মী। রাত ৩টার দিকে হলের সিঁড়ির করিডোর থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করা হয়। ফেসবুকে ভারতবিরোধী স্ট্যাটাস দেওয়ার জেরে এই হত্যাকাণ্ড ঘটে। এ নিয়ে দেশজুড়ে আলোড়ন হয়। হত্যাকাণ্ডের পরদিন আবরারের বাবা বরকত উল্লাহ বাদী হয়ে রাজধানীর চকবাজার থানায় ১৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। একই বছরের ১৩ নভেম্বর ২৫ জনকে অভিযুক্ত করে চার্জশিট দাখিল করা হয়। ওই মামলায় ২০২১ সালের ৮ ডিসেম্বর রায় দেন ঢাকার বিচারিক আদালত।

রায়ে ২০ জনকে মৃত্যুদণ্ড এবং পাঁচজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়। আসামিদের মধ্যে তিনজন মামলার শুরু থেকেই পলাতক। তিন আসামি হলেন– এহতেশামুল রাব্বি তানিম, মাহমুদুল জিসান ও মুজতবা রাফিদ। রায়ের পরপরই সাজার বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করেন আসামিরা এবং রাষ্ট্রপক্ষে আসামিদের মৃত্যুদণ্ড অনুমোদনের জন্য (ডেথ রেফারেন্স) আবেদন করা হয়। দীর্ঘ অপেক্ষার পর গত অক্টোবরে এই মামলায় আসামিদের আপিল ও ডেথ রেফারেন্স দ্রুত শুনানির উদ্যোগ নেয় রাষ্ট্রপক্ষ। এরই ধারাবাহিকতায় গত ১০ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্টে আপিল ও ডেথ রেফারেন্সের ওপর শুনানি শুরু হয়।

Header Ad
Header Ad

ঢাকা ছাড়লেন জাতিসংঘের মহাসচিব

ঢাকা ছাড়লেন জাতিসংঘের মহাসচিব। ছবি: সংগৃহীত

চার দিনের সফর শেষে জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস ঢাকা ছেড়েছেন। রোববার (১৬ মার্চ) সকাল ৯টা ৫৫ মিনিটে তিনি শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেন বলে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় জানিয়েছে।

এক বার্তায় বলা হয়, গুতেরেসকে বিমানবন্দরে বিদায় জানান পরিবেশ উপদেষ্টা রিজওয়ানা হাসান ও রোহিঙ্গা সংকট বিষয়ক প্রধান উপদেষ্টার উচ্চ প্রতিনিধি খলিলুর রহমান। এছাড়া ঢাকা ছাড়ার আগে জাতিসংঘ মহাসচিব ফোনে প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বিদায়ী আলাপ সারেন।

চার দিনের সরকারি সফরে গত বৃহস্পতিবার ঢাকা আসেন আন্তোনিও গুতেরেস। তিনি শুক্রবার কক্সবাজারে রোহিঙ্গাদের সঙ্গে ইফতার করেন। গুতেরেস শনিবার সকালে গুলশানে জাতিসংঘের নতুন ভবন উদ্বোধন করেন। দুপুরে ঐকমত্য কমিশন এবং পরে নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে করেন বৈঠক। বিকালে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে আসেন যৌথ সংবাদ সম্মেলনে। এরপর ইফতার ও নৈশভোজে অংশ নিয়ে ঢাকার কর্মসূচি শেষ করেন জাতিসংঘ মহাসচিব।

 

Header Ad
Header Ad

বই ছাপার কাজ শেষ, আজ রাতেই শুরু হবে বিতরণ  

ছবিঃ সংগৃহীত

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বই পাঠানোর জন্য জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) নির্ধারিত সময়সীমা আজ (১৬ মার্চ) শেষ হচ্ছে। এনসিটিবির চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. একেএম রিয়াজুল হাসান জানিয়েছেন।

রোববার (১৬ মার্চ) রাত থেকেই পরিবহনগুলো বই নিয়ে দেশের বিভিন্ন স্কুলের উদ্দেশ্যে রওনা দেবে।

তিনি জানান, এবারই প্রথম প্রাথমিক স্তরের বই ২২ দিনে এবং মাধ্যমিক স্তরের বই ৪২ দিনের মধ্যে ছাপানো হয়েছে। টেন্ডার, সংশোধন ও পরিমার্জনের কারণে বই পৌঁছাতে কিছুটা দেরি হলেও মঙ্গলবারের (১৮ মার্চ) মধ্যে মাধ্যমিক ও মাদ্রাসা বোর্ডের সব বই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পৌঁছে দেওয়া হবে।

এনসিটিবির চেয়ারম্যান অভিযোগ করেন, কিছু অসাধু ব্যবসায়ী বই বাঁধাইয়ের কাগজ মজুত করে কৃত্রিম সংকট তৈরির চেষ্টা করেছে। ভবিষ্যতে দুর্বল ছাপাখানার সক্ষমতা যাচাই করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও তিনি সতর্ক করেন।

রাজধানীর বিভিন্ন ছাপাখানায় বই ছাপানোর কাজ এখনো পুরোদমে চলছে। ছাপাখানার কর্মীরা জানান, এবছর কাজের সময় অনেক কম ছিল। প্রাথমিক স্তরের বই ছাপার জন্য মাত্র ২২ দিন, যেখানে মাধ্যমিক স্তরের জন্য সময় দেওয়া হয়েছে ৪২ দিন, যা আগে ছিল ৯৮ দিন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আবরার ফাহাদ হত্যায় ২০ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৫ জনের যাবজ্জীবন বহাল
ঢাকা ছাড়লেন জাতিসংঘের মহাসচিব
বই ছাপার কাজ শেষ, আজ রাতেই শুরু হবে বিতরণ  
আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার রায় ঘোষণা চলছে
কার জন্য 'সতর্কবার্তা' দিলেন পরীমণি
ঈদে বাড়ি ফিরতে ২৬শে মার্চের ট্রেনের টিকিট মিলবে আজ  
৬৬ দিনে ধরে নিখোঁজ বিএনপি নেতা পান্নুর, মির্জা ফখরুলের উদ্বেগ  
ঈদের পরই দেশে ফিরতে পারেন খালেদা জিয়া  
জামালপুরে ২ মাদ্রাসা ছাত্রকে বলাৎকারের অভিযোগে শিক্ষক আটক  
টি-টোয়েন্টিতে কিউইদের বিপক্ষে পাকিস্তানের লজ্জার রেকর্ড    
যেমন থাকবে আজকের আবহাওয়া
ইয়েমেনে ভয়াবহ হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
হেলিকপ্টারে মাগুরা যাওয়ায় সমালোচনা, সারজিস বললেন ‘সিট খালি ছিল’
নওগাঁর পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার ও কুসুম্বা মসজিদ পরিদর্শন করলেন চীনা প্রতিনিধি দল
দেশে ঈদ কবে হতে পারে, জানাল আবহাওয়া অফিস
ফেনীতে শিশুকে শ্লীলতাহানির ঘটনায় আওয়ামী লীগ নেতা কারাগারে
সংস্কারের কথা বলা হলেও বাস্তবে তা দৃশ্যমান নয়: মির্জা আব্বাস
জাতিসংঘের মহাসচিবের সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ
হঠাৎ গাড়িতে আগুন, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন পারশা মাহজাবীন
বাংলাদেশি ২৪ জেলেকে ফেরত দিলো আরাকান আর্মি