সোমবার, ১০ মার্চ ২০২৫ | ২৫ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

আমাদের বিচার চাইতেও বাধা দেওয়া হয়: প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বাংলাদেশ ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ডের পর দীর্ঘ সামরিক শাসনামলে মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন প্রত্যক্ষ করেছে। আমাদের বিচার চাইতেও বাধা দেওয়া হয়েছে।

বুধবার (১৭ আগস্ট) জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার মিশেল ব্যাচেলেটকে গণভবনে সৌজন্য সাক্ষাৎ করার সময় প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

বৈঠক শেষে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট তৎকালীন রাষ্ট্রপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ তার পরিবারের অধিকাংশ সদস্যকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। তিনি বলেন, ওই সময় তিনি (প্রধানমন্ত্রী) এবং তার ছোট বোন শেখ রেহানা বিদেশে থাকায় ১৯৭৫ সালের হত্যাযজ্ঞ থেকে বেঁচে গিয়েছিলেন।

শেখ হাসিনা বলেন, ওই হত্যাকােণ্ডর বিচার বন্ধ করতে তৎকালীন সেনা সমর্থিত সরকার ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করেছিল।

প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ওই অধ্যাদেশের কারণে তাদের বিচার চাইতে বাধা দেওয়া হয়েছে। তৎকালীন সামরিক সরকার বঙ্গবন্ধুর খুনি ও যুদ্ধাপরাধীদের রাজনীতিতে পুনর্বাসিত করেছিল।

প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব বলেন, চিলির দুই বারের সাবেক প্রেসিডেন্ট জাতিসংঘের হাইকমিশনার ব্যাচেলেটকে বলেছেন, তার পরিবারকেও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর মতো অমানবিক নির্যাতনের শিকার হতে হয়েছে যখন তার দেশে একটি অত্যাচারী সরকার ক্ষমতায় ছিল।

জাতিসংঘ হাইকমিশনার বলেন, তিনি বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘর পরিদর্শন করে ‘গভীরভাবে আলোড়িত’ হয়েছেন। যেখানে জাতির পিতাকে তার পরিবারের অধিকাংশ সদস্যের সঙ্গে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছিল।

বৈঠকে তারা বর্তমান বিশ্ব সমস্যা নিয়ে আলোচনা করেন। চলমান কোভিড-১৯ মহামারি, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, নিষেধাজ্ঞা ও পাল্টা নিষেধাজ্ঞা বিশ্বজুড়ে সংকট তৈরি করেছে বলেও তারা একমত হন।

রোহিঙ্গা ইস্যুতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতিসংঘের হাইকমিশনারকে বলেছেন, রোহিঙ্গারা তাদের নাগরিক তা মিয়ানমার অস্বীকার করে না। তবে, তারা এখনো তাদের বাস্তুচ্যুত নাগরিকদের প্রত্যাবাসনে সাড়া দেয়নি।

তিনি বলেন, মিয়ানমারকে তাদের নাগরিকদের তাদের দেশে ফিরিয়ে নিয়ে যেতে হবে। বাংলাদেশ কখনো কারও সঙ্গে যুদ্ধ চায় না।

পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তির কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ওই চুক্তির পর ৬২ হাজার শরণার্থী বাংলাদেশে ফিরেছে এবং ১৮শ’ সশস্ত্র ক্যাডার আত্মসমর্পণ করেছে।

ব্যাচেলেটকে কক্সবাজারে রোহিঙ্গাদের জন্য শিক্ষা ও কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করতে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে অনুরোধ করেন।

জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভাসান চরে রোহিঙ্গাদের জন্য তারা সেই সুযোগের ব্যবস্থা করতে পারেন।

জাতিসংঘের হাইকমিশনার বলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নিয়ে জাতিসংঘ আইন মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে কাজ করছে এবং এ লক্ষ্যে কিছু পর্যবেক্ষণ দিয়েছে।

শেখ হাসিনা বলেন, তিনি বিষয়টি জানেন এবং যোগ করেন যে বাংলাদেশ কাউকে সন্ত্রাসবাদের জন্য তার মাটি ব্যবহার করতে দেবে না।

এ সময় প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশের সার্বিক উন্নয়নে সরকারের গৃহীত পদক্ষেপগুলো সংক্ষেপে তুলে ধরেন।

ব্যাচেলেটকে বৈষম্য দূর করার জন্য বাংলাদেশের এসডিজি বাস্তবায়নের অগ্রগতি এবং কাজের প্রশংসা করেন। তিনি বাংলাদেশকে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে পরিণত করার জন্য প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানান।

উভয়ে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব নিয়েও আলোচনা করেন। বৈঠকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন, প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব ড. আহমদ কায়কাউস এবং ঢাকায় জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়ক গুয়েন লুইস উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য মিশেল ব্যাচেলেট চারদিনের সফরে গত রবিবার বাংলাদেশে এসেছেন ।

এনএইচবি/এমএমএ/

 

Header Ad
Header Ad

“ধর্ষণের বিচার না হওয়া পর্যন্ত ছাত্রদল রাজপথে থাকবে”

ছবি: সংগৃহীত

ধর্ষণের সঠিক বিচার না হওয়া পর্যন্ত ছাত্রদল রাজপথে থাকবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন সংগঠনটির কেন্দ্রীয় সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব। তিনি বলেন, “মাগুরায় আমাদের বোনকে যারা ধর্ষণ করেছে, তাদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত ছাত্রদল আন্দোলনে থাকবে। তাদের বিচার দ্রুত নিশ্চিত করতে হবে।”

সোমবার (১০ মার্চ) হাইকোর্ট গেটের সামনের সড়কে ছাত্রদলের উদ্যোগে আয়োজিত মানববন্ধনে তিনি এসব কথা বলেন। মানববন্ধনটি নারীদের বিরুদ্ধে সহিংসতা, ধর্ষণ, এবং বিচারহীনতার প্রতিবাদে অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আসা প্রায় হাজারখানেক নেতা-কর্মী অংশগ্রহণ করেন।

 

ছবি: সংগৃহীত

রাকিবুল ইসলাম রাকিব বলেন, “নারীর প্রতি সহিংসতা ও ধর্ষণের ঘটনা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। অথচ সরকারের পক্ষ থেকে আমরা শুধুই গতানুগতিক বক্তব্য শুনে আসছি। তাদের আন্তরিকতার অভাব স্পষ্টভাবে লক্ষ্য করছি।”

তিনি আরও বলেন, “ইতোমধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ধর্ষণের বিচারের দাবিতে ক্লাস বর্জন করেছে এবং রাজপথে নেমেছে। ছাত্রদল তাদের সর্বাত্মক সমর্থন জানাচ্ছে। আমরা সবার জন্য ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে চাই।”

ছাত্রদল সভাপতি বলেন, “গত ১৫ বছরে সমাজ ব্যবস্থার যে ধ্বংস হয়েছে, তা আমরা পরিবর্তন চাই। আমাদের বিশ্বাস, তারেক রহমানের নেতৃত্বে গঠিত সরকার নারীর প্রতি নির্যাতন বন্ধ করতে পারবে।”

রাকিবুল ইসলাম রাকিব অন্তর্বর্তী সরকারকে উদ্দেশ্য করে বলেন, “আপনারা যতদিন আছেন, দয়া করে ধর্ষণ ও নিপীড়নের প্রতিটি ঘটনার বিচার দ্রুত নিশ্চিত করুন। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি করতে হবে, নাহলে আমরা আপনাদের ওপর আঙুল তুলতে বাধ্য হবো।”

ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দীন নাসির বলেন, “অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে বিশ্বের সবচেয়ে দুর্বল সরকার বলে মনে হচ্ছে। দেশবাসী সমর্থন দেওয়ার পরও তারা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি করতে ব্যর্থ হয়েছে। মাগুরার আট বছরের শিশুকে ধর্ষণ করার মতো ঘটনা দেখিয়েছে, যে সমাজে বিচারহীনতার সংস্কৃতি কতটা ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে।”

তিনি বলেন, “২০২০ সালে ধর্ষণের শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদণ্ডের ঘোষণা দেওয়া হলেও বিচার নিশ্চিত না হওয়ায় ধর্ষণের ঘটনা ক্রমাগত বেড়েই চলেছে। ছাত্রদল সরকারকে আহ্বান জানাচ্ছে, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।”

মানববন্ধনে ছাত্রদল নেতারা সরকারের প্রতি কঠোর হুঁশিয়ারি দেন এবং ধর্ষণ ও নিপীড়নের সঠিক বিচার নিশ্চিতের দাবি জানান।

Header Ad
Header Ad

ধনশ্রীর সঙ্গে বিচ্ছেদের পর নতুন বান্ধবী নিয়ে দুবাইতে চাহাল! কে এই সুন্দরী?

যুজবেন্দ্র চাহাল ও তার বান্ধবী আরজে মাহভাশ। ছবি: সংগৃহীত

ভারতের তারকা স্পিনার যুজবেন্দ্র চাহালের ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে নতুন জল্পনা তৈরি হয়েছে। সম্প্রতি, আনুষ্ঠানিকভাবে ধনশ্রী ভার্মার সঙ্গে তার বিচ্ছেদ হয়ে গেছে। এক মাসও পেরোয়নি, তার আগেই চাহাল ধরা পড়েছেন নতুন এক সুন্দরী নারীকে নিয়ে।

রোববার চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ফাইনালে মাঠে হাস্যোজ্জ্বল চেহারায় উপস্থিত ছিলেন চাহাল। তার সঙ্গী এই ‘নতুন নারী’ নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপক আলোচনা শুরু হয়েছে। তবে, এক্ষেত্রে চাহালের নতুন সঙ্গী হিসেবে যে নাম উঠে এসেছে, তা হলো আরজে মাহভাশ।

আরজে মাহভাশ ও যুজবেন্দ্র চাহাল। ছবি: সংগৃহীত

মাহভাশের জন্ম আলিগড়ে। তিনি আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক এবং জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গণজ্ঞাপন বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছেন। রেডিও জকি হিসেবে কেরিয়ার শুরু করার পর, ইউটিউবে নারীর ক্ষমতায়ন এবং স্বাধীনতার বিষয়ে বিভিন্ন ভিডিও তৈরির মাধ্যমে তিনি পরিচিতি পেয়েছেন।

মাহভাশের নাম নিয়ে বহু দিন ধরে গুজব চলছিল যে, তিনি চাহালের সঙ্গে সম্পর্ক করছেন। তবে, সরাসরি ক্যামেরায় দেখা যাওয়ার পর, মাহভাশ বিষয়টি স্পষ্ট করেছেন। তার ইনস্টাগ্রাম পোস্টে তিনি বলেছেন, "বলেছিলাম না, জিতে ফিরব। আমি ভারত দলের জন্য শুভ শক্তি।"

আরজে মাহভাশ। ছবি: সংগৃহীত

এদিকে, চাহালও নিজের অনুরাগীদের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন যে, এই ধরনের ভিত্তিহীন খবর না ছড়ানোই শ্রেয়, কারণ এটি তার পরিবারকে কষ্ট দিতে পারে।

ধনশ্রী ভার্মার সঙ্গে চাহালের সম্পর্ক নিয়ে বেশ কিছু বিতর্ক উঠেছিল। ২০২০ সালে তারা বিয়ে করেন, কিন্তু পারস্পরিক বোঝাপড়ার অভাবে সম্পর্ক ভেঙে যায়। বিচ্ছেদের পর, তাদের মধ্যে কোনও ধরনের খারাপ মন্তব্য হয়নি এবং সামাজিক মাধ্যমে তাদের বিচ্ছেদের খবর প্রকাশ্যে আসার পর ধনশ্রীকে নিয়ে নানা ট্রোলিং শুরু হয়। তবে, ধনশ্রীর পরিবার স্পষ্ট জানিয়েছে, কোনও অর্থ দাবি করা হয়নি এবং এমন কোনও প্রস্তাবও দেওয়া হয়নি।

Header Ad
Header Ad

পাচার করা টাকা ফেরাতে দ্রুত বিশেষ আইন করা হবে : প্রেস সচিব

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। ছবি: সংগৃহীত

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম জানিয়েছেন, বিদেশে পাচার করা টাকা ফেরানোর জন্য খুব শিগগিরই একটি বিশেষ আইন করা হবে। তিনি বলেছেন, “আগামী সপ্তাহের মধ্যে এই আইন দেখতে পাবেন।”

সোমবার (১০ মার্চ) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমির মিলনায়তনে আয়োজিত এক ব্রিফিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

শফিকুল আলম বলেন, “পাচার করা টাকা ফেরাতে অন্তর্বর্তী সরকার শুরু থেকেই তৎপর ছিল। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূস বারবার বলে আসছেন যে, এটি বাংলাদেশের মানুষের টাকা এবং এটি ফেরানো সরকারের শীর্ষ অগ্রাধিকার।”

গত বছরের সেপ্টেম্বরে সেন্ট্রাল ব্যাংকের গভর্নরের নেতৃত্বে ১১ সদস্যের একটি টাস্কফোর্স গঠন করা হয়। এই টাস্কফোর্স পাচার হওয়া টাকা ফেরানোর প্রক্রিয়া নিয়ে কাজ করছে।

প্রেস সচিব জানান, “টাকাটা ফেরত আনার প্রচেষ্টায় ইতোমধ্যেই ২০০টি ল ফার্মের সঙ্গে আলোচনা করা হয়েছে। এই আইনের মাধ্যমে ল ফার্মের সঙ্গে চুক্তি করতে সহায়তা করা হবে। প্রায় ৩০টি ল ফার্মের সঙ্গে চুক্তি করার পরিকল্পনা চলছে।”

প্রধান উপদেষ্টা নির্দেশ দিয়েছেন যে, “এটি বাংলাদেশের টাকা। যত দ্রুত সম্ভব এটি ফেরত আনার ব্যবস্থা করতে হবে।” এ বিষয়ে প্রতি মাসে উচ্চপর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। ঈদের পরপরই আরেকটি বৈঠক ডাকা হয়েছে।

বৈঠকে উল্লেখ করা হয় যে, “বিদেশে পড়াশোনা করতে যাওয়া ছাত্রছাত্রীদের নামে বিপুল পরিমাণ অর্থ পাঠানো হচ্ছে। একটি কেসে দেখা গেছে, শুধুমাত্র টিউশন ফি হিসেবে ৪০০-৫০০ কোটি টাকা পাঠানো হয়েছে, যা মানি লন্ডারিংয়ের অন্যতম উদাহরণ।”

ব্রিফিংয়ে আরও উপস্থিত ছিলেন উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার, অপূর্ব জাহাঙ্গীর এবং সহকারী প্রেস সচিব সুচিস্মিতা তিথি।

এই নতুন আইন দেশের অর্থনীতি রক্ষায় একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হতে যাচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

“ধর্ষণের বিচার না হওয়া পর্যন্ত ছাত্রদল রাজপথে থাকবে”
ধনশ্রীর সঙ্গে বিচ্ছেদের পর নতুন বান্ধবী নিয়ে দুবাইতে চাহাল! কে এই সুন্দরী?
পাচার করা টাকা ফেরাতে দ্রুত বিশেষ আইন করা হবে : প্রেস সচিব
বাবা হারালেন অভিনেত্রী রুনা খান
ধর্ষণের বিচার দাবিতে কুবি ছাত্রদলের মানববন্ধন
শেখ হাসিনা-রেহানা পরিবারসহ ২৩ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট
রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় বেকসুর খালাস পেলেন তারেক রহমান
পদত্যাগ করলেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ড. আমিনুল ইসলাম
দেশজুড়ে বাড়বে তাপমাত্রা, ৩ বিভাগে বৃষ্টির আভাস
মাগুরায় শিশু ধর্ষণ : আইনজীবী নিয়োগ দিলেন তারেক রহমান
আয়োজক হয়েও ট্রফি বিতরণে জায়গা হয়নি পাকিস্তানের, ক্ষুব্ধ শোয়েব
বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীরা ডিসি-এসপিদের কক্ষে গিয়ে কাজ তদারকি করছে: রিজভী
ধূমপান করা নিয়ে দুই তরুণীকে লাঞ্ছিত করা সেই রিংকু গ্রেফতার
‘আ.লীগ কর্মীদের তওবা করে অন্য দলে যোগ দেয়া উচিত’
যারা আইনশৃঙ্খলার অবনতি ঘটাচ্ছে, তাদের কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
একা থাকার অভ্যাস বাড়ছে শিক্ষিত নারীদের, কমছে বিয়ের আগ্রহ
চুয়াডাঙ্গায় বিএনপি নেতা রফিকুল হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩
মাগুরায় শিশু ধর্ষণ : গভীর রাতে শুনানি, ৪ আসামির রিমান্ড মঞ্জুর  
অনলাইন ব্যবসায়ীদের জন্য ৯ নির্দেশনা হাইকোর্টের  
বনানীতে সড়ক দুর্ঘটনায় পোশাকশ্রমিকের মৃত্যু, সড়ক অবরোধ