সোমবার, ১০ মার্চ ২০২৫ | ২৫ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

চা-শ্রমিকদের যৌক্তিক মজুরি নির্ধারণের আহ্বান টিআইবির

চা-শ্রমিকদের মজুরি বৃদ্ধির দাবিতে চলমান শান্তিপূর্ণ ও আইনসম্মত আন্দোলন ঠেকাতে হুমকির বদলে আলাপ আলোচনার মাধ্যমে যৌক্তিক মজুরি নির্ধারণের আহ্বান জানিয়েছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)।

মঙ্গলবার (১৬ আগস্ট) গণমাধ্যমে প্রেরিত এক বিবৃতিতে এ আহ্বান জানায় টিআইবি।

বিবৃতিতে বলা হয়, সামান্য কিছু সুযোগ-সুবিধাসহ দৈনিক মাত্র ১২০ টাকা মজুরিতে আট ঘণ্টা, কখনো বা আরও অধিক সময় ধরে কাজের বিপরীতে এই সামান্য পারিশ্রমিক বৈষম্যমূলক ও সংবিধান পরিপন্থী। চলমান সমস্যার সমাধানে বাগান মালিকদের ঔপনিবেশিক মানসিকতা পরিহার করতে হবে ও সরকারকে চা-শ্রমিকদের দেশের নাগরিক হিসেবে গন্য করে, ন্যায্য ও মানবিক উদ্যোগ নিতে হবে। একই সঙ্গে, চা বাগান শ্রমিকদের ক্ষেত্রে শ্রম আইনের কার্যকর বাস্তবায়নের পাশাপাশি দেশের অন্যান্য সম-পর্যায়ের খাতের সর্বনিম্ন মজুরি বিবেচনায় নিয়ে জীবন ধারণের উপযুক্ত ও চা-শ্রমিকদের নিকট গ্রহণযোগ্য যৌক্তিক পারিশ্রমিক নির্ধারণে বাগান মালিক, চা সংসদ ও সরকারকে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের দাবি জানাচ্ছে টিআইবি।

টিআইবি বলছে, প্রতি দুই বছর পরপর চা-শ্রমিক ও বাগান কর্তৃপক্ষের মধ্যে মজুরি সংক্রান্ত চুক্তি নবায়নের রীতি রয়েছে, যদিও অধিকাংশ ক্ষেত্রে মজুরি নির্ধারণে বাস্তবে একতরফাভাবে বাগান কর্তৃপক্ষই সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকে, তথাপি গত ১৯ মাস ধরে চা-শ্রমিকরা মজুরি চুক্তির বাইরে রয়েছে।

দ্রব্যমূল্যের চরম ঊর্ধ্বগতির এই সময় চলমান আন্দোলনের প্রেক্ষিতে মাত্র ১৪ টাকা মজুরি বৃদ্ধির প্রস্তাব চা-শ্রমিকদের ন্যায্য দাবির প্রতি অবজ্ঞা ও নিছক উপহাসমূলক অধিকার লঙ্ঘন ছাড়া আর কিছু নয় উল্লেখ করে বিবৃতিতে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জমান বলছেন, ‘সম্পূর্ণ বস্তুনিষ্ঠ গবেষণাভিত্তিক বিশ্লেষণ অনুযায়ী চা-শ্রমিকদের প্রাপ্ত আবাসনসহ সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা বিবেচনায় নিয়েও এ কথা নির্দ্বিধায় বলা যায় যে, দেশের অন্য যে-কোনো খাতের তুলনায় চা-শ্রমিকদের মজুরি সর্বনিম্ন ও বৈষম্যমূলক। অথচ সার্বিক বিবেচনায় এ খাতটি অর্থনৈতিকভাবে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তা ছাড়া, এখন পর্যন্ত কোনো পরিসংখ্যান বা তথ্য-উপাত্ত দিয়েও কেউ বলতে পারেননি যে, চা-বাগানের মালিক পক্ষ আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত বা এমন কোনো অবস্থায় আছেন যে, যাদের অবদানের ওপর নির্ভর করে চা-শিল্প বিকাশমান, সেই শ্রমিকদের ন্যায্য মজুরি প্রদানে তারা অক্ষম।

ইফতেখারুজ্জামান আরও বলেন, ‘এটি একটি লাভজনক বাণিজ্যিক খাত। অন্যদিকে চা-শ্রমিকদের ন্যায্য মজুরিসহ অন্যান্য মৌলিক অধিকার ও সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করার দায়িত্ব শুধু মালিকপক্ষের মর্জির ওপর ছেড়ে দেওয়া ঠিক নয়। চা-শ্রমিকদের দেশের নাগরিক হিসেবে বিবেচনায় নিয়ে তাদের প্রাপ্য অধিকার নিশ্চিতে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়সমূহকে যথাযথ গুরুত্ব দিয়ে চলমান আইনসম্মত আন্দোলনের যৌক্তিকতা অনুধাবনের পাশাপাশি সমতাভিত্তিক আলোচনার মাধ্যমে চা-শ্রমিকদের নিকট গ্রহণযোগ্য যৌক্তিক মজুরি নির্ধারণে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।’

গত বেশ কিছুদিন ধরে শ্রমিকরা নির্দিষ্ট সময় শান্তিপূর্ণ কর্মবিরতি পালনের মাধ্যমে বাগান কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করার চেষ্টা সত্ত্বেও শ্রম বিভাগের মহাপরিচালক সম্প্রতি একটি চিঠির মাধ্যমে চলমান আন্দোলনকে ‘শ্রম আইনের পরিপন্থি’ বলে হুঁশিয়ার করেছেন। যা মূলত চা-শিল্প মালিকদের ঔপনিবেশিক মানসিকতার প্রতি একাত্মতার বহিঃপ্রকাশ ছাড়া আর কিছু নয় বলে মন্তব্য করেন টিআইবি নির্বাহী পরিচালক।

তিনি বলেন, ‘দেশের ন্যূনতম মজুরি বোর্ড অন্যান্য খাতের ন্যূনতম মজুরি যেখানে কয়েক গুণ বেশি নির্ধারণ করেছে, সেখানে কোনো অদৃশ্য শক্তির প্রভাবে শ্রম মন্ত্রণালয়ের গাইড লাইন উপেক্ষা করে বারবার চা-বাগান মালিক পক্ষের নির্ধারণ করা ন্যূনতম মজুরির হার বহাল রেখে শ্রম মন্ত্রণালয়ে সুপারিশ করছে, তা খতিয়ে দেখা প্রয়োজন।’

টিআইবি ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে ‘চা বাগানের কর্মপরিবেশ ও শ্রমিকদের অধিকার: সুশাসনের চ্যালেঞ্জ ও উত্তরণের উপায়’ শিরোনামে একটি গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ করে। যেখানে চা-শ্রমিকদের জীবন-মানের কাঙ্খিত উন্নয়নে ন্যায্য ও অন্যখাতের সঙ্গে সমতাভিত্তিক ন্যূনতম মজুরি নির্ধাারণসহ বেশ কিছু সুপারিশ সরকার ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিকট তুলে ধরে। যেমন- শ্রমিকদের সঙ্গে মানবিক আচরণ করা; বাগানগুলোতে শ্রমিকদের সুযোগ-সুবিধা ও কাজের পরিবেশ নিশ্চিতকরণে
‘কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের’ পক্ষ থেকে কার্যকর পরিদর্শন বাড়ানো; সমঝোতা চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ার এক মাস আগে, শ্রমিক ও বাগান কর্তৃপক্ষের আলোচনা শেষ করতে হবে এবং চুক্তি নবায়ন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে, যাতে মেয়াদ শেষ হওয়ার সাথে সাথে তা কার্যকর করা যায়।

আরইউ/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

“ধর্ষণের বিচার না হওয়া পর্যন্ত ছাত্রদল রাজপথে থাকবে”

ছবি: সংগৃহীত

ধর্ষণের সঠিক বিচার না হওয়া পর্যন্ত ছাত্রদল রাজপথে থাকবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন সংগঠনটির কেন্দ্রীয় সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব। তিনি বলেন, “মাগুরায় আমাদের বোনকে যারা ধর্ষণ করেছে, তাদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত ছাত্রদল আন্দোলনে থাকবে। তাদের বিচার দ্রুত নিশ্চিত করতে হবে।”

সোমবার (১০ মার্চ) হাইকোর্ট গেটের সামনের সড়কে ছাত্রদলের উদ্যোগে আয়োজিত মানববন্ধনে তিনি এসব কথা বলেন। মানববন্ধনটি নারীদের বিরুদ্ধে সহিংসতা, ধর্ষণ, এবং বিচারহীনতার প্রতিবাদে অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আসা প্রায় হাজারখানেক নেতা-কর্মী অংশগ্রহণ করেন।

 

ছবি: সংগৃহীত

রাকিবুল ইসলাম রাকিব বলেন, “নারীর প্রতি সহিংসতা ও ধর্ষণের ঘটনা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। অথচ সরকারের পক্ষ থেকে আমরা শুধুই গতানুগতিক বক্তব্য শুনে আসছি। তাদের আন্তরিকতার অভাব স্পষ্টভাবে লক্ষ্য করছি।”

তিনি আরও বলেন, “ইতোমধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ধর্ষণের বিচারের দাবিতে ক্লাস বর্জন করেছে এবং রাজপথে নেমেছে। ছাত্রদল তাদের সর্বাত্মক সমর্থন জানাচ্ছে। আমরা সবার জন্য ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে চাই।”

ছাত্রদল সভাপতি বলেন, “গত ১৫ বছরে সমাজ ব্যবস্থার যে ধ্বংস হয়েছে, তা আমরা পরিবর্তন চাই। আমাদের বিশ্বাস, তারেক রহমানের নেতৃত্বে গঠিত সরকার নারীর প্রতি নির্যাতন বন্ধ করতে পারবে।”

রাকিবুল ইসলাম রাকিব অন্তর্বর্তী সরকারকে উদ্দেশ্য করে বলেন, “আপনারা যতদিন আছেন, দয়া করে ধর্ষণ ও নিপীড়নের প্রতিটি ঘটনার বিচার দ্রুত নিশ্চিত করুন। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি করতে হবে, নাহলে আমরা আপনাদের ওপর আঙুল তুলতে বাধ্য হবো।”

ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দীন নাসির বলেন, “অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে বিশ্বের সবচেয়ে দুর্বল সরকার বলে মনে হচ্ছে। দেশবাসী সমর্থন দেওয়ার পরও তারা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি করতে ব্যর্থ হয়েছে। মাগুরার আট বছরের শিশুকে ধর্ষণ করার মতো ঘটনা দেখিয়েছে, যে সমাজে বিচারহীনতার সংস্কৃতি কতটা ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে।”

তিনি বলেন, “২০২০ সালে ধর্ষণের শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদণ্ডের ঘোষণা দেওয়া হলেও বিচার নিশ্চিত না হওয়ায় ধর্ষণের ঘটনা ক্রমাগত বেড়েই চলেছে। ছাত্রদল সরকারকে আহ্বান জানাচ্ছে, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।”

মানববন্ধনে ছাত্রদল নেতারা সরকারের প্রতি কঠোর হুঁশিয়ারি দেন এবং ধর্ষণ ও নিপীড়নের সঠিক বিচার নিশ্চিতের দাবি জানান।

Header Ad
Header Ad

ধনশ্রীর সঙ্গে বিচ্ছেদের পর নতুন বান্ধবী নিয়ে দুবাইতে চাহাল! কে এই সুন্দরী?

যুজবেন্দ্র চাহাল ও তার বান্ধবী আরজে মাহভাশ। ছবি: সংগৃহীত

ভারতের তারকা স্পিনার যুজবেন্দ্র চাহালের ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে নতুন জল্পনা তৈরি হয়েছে। সম্প্রতি, আনুষ্ঠানিকভাবে ধনশ্রী ভার্মার সঙ্গে তার বিচ্ছেদ হয়ে গেছে। এক মাসও পেরোয়নি, তার আগেই চাহাল ধরা পড়েছেন নতুন এক সুন্দরী নারীকে নিয়ে।

রোববার চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ফাইনালে মাঠে হাস্যোজ্জ্বল চেহারায় উপস্থিত ছিলেন চাহাল। তার সঙ্গী এই ‘নতুন নারী’ নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপক আলোচনা শুরু হয়েছে। তবে, এক্ষেত্রে চাহালের নতুন সঙ্গী হিসেবে যে নাম উঠে এসেছে, তা হলো আরজে মাহভাশ।

আরজে মাহভাশ ও যুজবেন্দ্র চাহাল। ছবি: সংগৃহীত

মাহভাশের জন্ম আলিগড়ে। তিনি আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক এবং জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গণজ্ঞাপন বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছেন। রেডিও জকি হিসেবে কেরিয়ার শুরু করার পর, ইউটিউবে নারীর ক্ষমতায়ন এবং স্বাধীনতার বিষয়ে বিভিন্ন ভিডিও তৈরির মাধ্যমে তিনি পরিচিতি পেয়েছেন।

মাহভাশের নাম নিয়ে বহু দিন ধরে গুজব চলছিল যে, তিনি চাহালের সঙ্গে সম্পর্ক করছেন। তবে, সরাসরি ক্যামেরায় দেখা যাওয়ার পর, মাহভাশ বিষয়টি স্পষ্ট করেছেন। তার ইনস্টাগ্রাম পোস্টে তিনি বলেছেন, "বলেছিলাম না, জিতে ফিরব। আমি ভারত দলের জন্য শুভ শক্তি।"

আরজে মাহভাশ। ছবি: সংগৃহীত

এদিকে, চাহালও নিজের অনুরাগীদের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন যে, এই ধরনের ভিত্তিহীন খবর না ছড়ানোই শ্রেয়, কারণ এটি তার পরিবারকে কষ্ট দিতে পারে।

ধনশ্রী ভার্মার সঙ্গে চাহালের সম্পর্ক নিয়ে বেশ কিছু বিতর্ক উঠেছিল। ২০২০ সালে তারা বিয়ে করেন, কিন্তু পারস্পরিক বোঝাপড়ার অভাবে সম্পর্ক ভেঙে যায়। বিচ্ছেদের পর, তাদের মধ্যে কোনও ধরনের খারাপ মন্তব্য হয়নি এবং সামাজিক মাধ্যমে তাদের বিচ্ছেদের খবর প্রকাশ্যে আসার পর ধনশ্রীকে নিয়ে নানা ট্রোলিং শুরু হয়। তবে, ধনশ্রীর পরিবার স্পষ্ট জানিয়েছে, কোনও অর্থ দাবি করা হয়নি এবং এমন কোনও প্রস্তাবও দেওয়া হয়নি।

Header Ad
Header Ad

পাচার করা টাকা ফেরাতে দ্রুত বিশেষ আইন করা হবে : প্রেস সচিব

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। ছবি: সংগৃহীত

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম জানিয়েছেন, বিদেশে পাচার করা টাকা ফেরানোর জন্য খুব শিগগিরই একটি বিশেষ আইন করা হবে। তিনি বলেছেন, “আগামী সপ্তাহের মধ্যে এই আইন দেখতে পাবেন।”

সোমবার (১০ মার্চ) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমির মিলনায়তনে আয়োজিত এক ব্রিফিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

শফিকুল আলম বলেন, “পাচার করা টাকা ফেরাতে অন্তর্বর্তী সরকার শুরু থেকেই তৎপর ছিল। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূস বারবার বলে আসছেন যে, এটি বাংলাদেশের মানুষের টাকা এবং এটি ফেরানো সরকারের শীর্ষ অগ্রাধিকার।”

গত বছরের সেপ্টেম্বরে সেন্ট্রাল ব্যাংকের গভর্নরের নেতৃত্বে ১১ সদস্যের একটি টাস্কফোর্স গঠন করা হয়। এই টাস্কফোর্স পাচার হওয়া টাকা ফেরানোর প্রক্রিয়া নিয়ে কাজ করছে।

প্রেস সচিব জানান, “টাকাটা ফেরত আনার প্রচেষ্টায় ইতোমধ্যেই ২০০টি ল ফার্মের সঙ্গে আলোচনা করা হয়েছে। এই আইনের মাধ্যমে ল ফার্মের সঙ্গে চুক্তি করতে সহায়তা করা হবে। প্রায় ৩০টি ল ফার্মের সঙ্গে চুক্তি করার পরিকল্পনা চলছে।”

প্রধান উপদেষ্টা নির্দেশ দিয়েছেন যে, “এটি বাংলাদেশের টাকা। যত দ্রুত সম্ভব এটি ফেরত আনার ব্যবস্থা করতে হবে।” এ বিষয়ে প্রতি মাসে উচ্চপর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। ঈদের পরপরই আরেকটি বৈঠক ডাকা হয়েছে।

বৈঠকে উল্লেখ করা হয় যে, “বিদেশে পড়াশোনা করতে যাওয়া ছাত্রছাত্রীদের নামে বিপুল পরিমাণ অর্থ পাঠানো হচ্ছে। একটি কেসে দেখা গেছে, শুধুমাত্র টিউশন ফি হিসেবে ৪০০-৫০০ কোটি টাকা পাঠানো হয়েছে, যা মানি লন্ডারিংয়ের অন্যতম উদাহরণ।”

ব্রিফিংয়ে আরও উপস্থিত ছিলেন উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার, অপূর্ব জাহাঙ্গীর এবং সহকারী প্রেস সচিব সুচিস্মিতা তিথি।

এই নতুন আইন দেশের অর্থনীতি রক্ষায় একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হতে যাচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

“ধর্ষণের বিচার না হওয়া পর্যন্ত ছাত্রদল রাজপথে থাকবে”
ধনশ্রীর সঙ্গে বিচ্ছেদের পর নতুন বান্ধবী নিয়ে দুবাইতে চাহাল! কে এই সুন্দরী?
পাচার করা টাকা ফেরাতে দ্রুত বিশেষ আইন করা হবে : প্রেস সচিব
বাবা হারালেন অভিনেত্রী রুনা খান
ধর্ষণের বিচার দাবিতে কুবি ছাত্রদলের মানববন্ধন
শেখ হাসিনা-রেহানা পরিবারসহ ২৩ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট
রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় বেকসুর খালাস পেলেন তারেক রহমান
পদত্যাগ করলেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ড. আমিনুল ইসলাম
দেশজুড়ে বাড়বে তাপমাত্রা, ৩ বিভাগে বৃষ্টির আভাস
মাগুরায় শিশু ধর্ষণ : আইনজীবী নিয়োগ দিলেন তারেক রহমান
আয়োজক হয়েও ট্রফি বিতরণে জায়গা হয়নি পাকিস্তানের, ক্ষুব্ধ শোয়েব
বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীরা ডিসি-এসপিদের কক্ষে গিয়ে কাজ তদারকি করছে: রিজভী
ধূমপান করা নিয়ে দুই তরুণীকে লাঞ্ছিত করা সেই রিংকু গ্রেফতার
‘আ.লীগ কর্মীদের তওবা করে অন্য দলে যোগ দেয়া উচিত’
যারা আইনশৃঙ্খলার অবনতি ঘটাচ্ছে, তাদের কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
একা থাকার অভ্যাস বাড়ছে শিক্ষিত নারীদের, কমছে বিয়ের আগ্রহ
চুয়াডাঙ্গায় বিএনপি নেতা রফিকুল হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩
মাগুরায় শিশু ধর্ষণ : গভীর রাতে শুনানি, ৪ আসামির রিমান্ড মঞ্জুর  
অনলাইন ব্যবসায়ীদের জন্য ৯ নির্দেশনা হাইকোর্টের  
বনানীতে সড়ক দুর্ঘটনায় পোশাকশ্রমিকের মৃত্যু, সড়ক অবরোধ