শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫ | ২৮ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

ছেলেমেয়েদের যেভাবে শেখাবেন শিষ্টাচার-নৈতিকতা

সুন্দর ব্যবহার ও ভালোভাবে চলতে পারে— এমন একটি সন্তান প্রত্যেক বাবা-মায়েরই কাম্য। তারা সেভাবেই তাদের ছেলেমেয়েদের শিশুকাল থেকে গড়ে তুলতে চেষ্টা করেন। যাতে মা, বাবার প্রতিটি কথা শোনে সে। এমন সন্তান গড়ে তোলার জন্য নিয়মের প্রতি অনুবর্তিতা থাকতে হবে। মা ও বাবার মধ্যে থাকতে হবে বিজ্ঞতা এবং আত্মজ্ঞান। সবকিছু ঠিকঠাক মতো করতে চেষ্টা করতে হবে তাদের। ছেলেমেয়েদেরও সেভাবে গড়ে তুলতে হবে ও শেখাতে হবে। যখন তারা নিয়মানুবর্তী হবে ও সবকিছু ঠিকঠাক মতো করতে পারবে। তখন ধীরে, ধীরে বিষয়গুলো শিখে ফেলতে ও নিজেদের জীবনে প্রয়োগ করতে শুরু করবে।

এজন্য যে নিয়মগুলো অনুসরণ করতে হবে সেগুলো হলো—

১. ছেলেমেয়েদের কাছে কী চাইছেন, তা ভালোভাবে জানাতে হবে। তাদেরও সেগুলো পূরণের চেষ্টা শুরু করিয়ে দিতে হবে। কোথাও কোনো ভুল করলে ধরিয়ে দিতে হবে। নিজের ছেলে ও মেয়েকে নিজের মতো করে তৈরি করতে চেষ্টা করতে হবে। ড. রবার্ট ব্রুকস নামের একজন শিশু বিশেষজ্ঞ বলেছেন, ‘২ বছর বয়স থেকে সুশৃঙ্খলা শেখানোর শুরু করলে তারা দ্রুততর গতিতে সেগুলো শিখে নিতে পারে। তারা কোনো কাজে কম বাধা দিতে থাকে ও পরবর্তী জীবনে তুলনামূলক ভালো ব্যবহারসম্পন্ন হয়।’

২. আপনি যে নিয়মকানুনের মধ্যে ছেলে বা মেয়েকে বড় করতে চান, সেগুলো বিস্তারিতভাবে বলার প্রয়োজন নেই। কেননা, যখন তারা আপনার নিয়মগুলোর পেছনের সামান্য কারণগুলো অনুধাবন করতে পারবে, তারা বুঝতে পারবে— কেন তাদের নিয়ম মানার কথা বলা হচ্ছে। ফলে তারা আরও ভালোভাবে মেনে চলতে শুরু করবে। যেমন— কোনো একদিন আপনি বললেন যে, আমার রাত ১১টার মধ্যে ঘুমিয়ে পড়তে হবে। কেননা খুব ঘুম পাচ্ছে ও শরীর ভালো ও শক্তিশালী রাখতে নিয়ম করে ঘুমানোর কোনো বিকল্প নেই। সেদিন ঘুমিয়ে পড়লেন আপনারা। তারপর থেকে এমন সময়ে ঘুমানোর জন্য একটি না একটি কারণ বের করে ও তাদের নিয়ে ঘুমিয়ে পড়ে নিয়মটি শিখিয়ে দিতে পারেন। এরপর থেকে তারাই চর্চা শুরু করবে। সময়মতো ঘুমানোর অভ্যাস হয়ে যাবে।

৩. সন্তানের ভালোভাবে প্রশংসা করতে হবে। ‘টেবিল গুছানো, বিছানা ঠিক করা— এমন সবগুলো কাজে আপনার ছেলে বা মেয়ে পারলে তাদের সাফল্যের জন্য অবশ্যই প্রশংসা করতে হবে’, বলেছেন স্মার্ট ডিসিপ্লিন বইয়ের লেখক ড. ল্যারি জে. কেইনেগ। তিনি আরও বলেছেন, ‘আপনি এই কাজগুলোর সময় আপনার নিয়মটি আবার মনে করতে পারেন এবং তাদের সামনে করে আবার শিখিয়ে দিতে পারেন। তারা সম্পন্ন করলে আপনি বলবেন, আমি তোমার এমন কাজে খুবই গর্বিত। তারা কোনো কাজ নম্রতার সঙ্গে করলে বলবেন, আমি তোমার ভদ্রতার জন্য খুবই গর্বিত। যেকোনো সময় কাজ ভালোভাবে করলে বা আপনাকে সাহায্য করলে ধন্যবাদ জানাতে ভুলবেন না। আর সাহায্য নেওয়ার সময় প্লিজ বলা ভালো। এতে এই আচরণগত বিষয়গুলোর সঙ্গে তারা মানিয়ে নিতে পারবে এবং পাশাপাশি কাজগুলোও শিখে নেবে আরও ভালোভাবে।’

৪. নিজে নিয়ম নেমে চলতে হবে। যখন বাড়িতে ফেরেন, আপনার কোট বা জামাটিকে নিদিষ্ট স্থানে রাখুন। খাবার খেয়ে প্লেটটি সিংকে রাখতে ভুলবেন না। যখন হতাশ হয়ে পড়বেন চিৎকার করবেন না। শিশু সন্তানের সঙ্গে রাগারাগি করবেন না। বরং নিজে নিজের নিয়মিত কাজগুলো নিয়মতান্ত্রিকভাবে করুন। এ সব দেখে সন্তান আপনাআপনিই অনুসরণ করতে শুরু করবে। ফলে আপনাকেই সবার আগে ভালোভাবে নিয়মের অনুসরণ করতে হবে। যখন শিশু সন্তানরা দেখবে, আপনি ভালোভাবে ব্যবহার করছেন, তারাও তাই করবে, বলেছেন জুডি আরনাল। তিনি ডিসিপ্লিন উইদাউট ডিসট্রেস নামের বইয়ের লেখক।

৫. বিবেকবান হতে শেখাতে হবে। ড. হল নামের একজন বিশেষজ্ঞ বলেছেন, যদি আপনার ছেলে বা মেয়ে আপনার নিয়মগুলো মেনে চলছে না, তখন সঙ্গে, সঙ্গে তা মেনে চলতে বাধ্য করবেন না। বরং তাদের দোষী মনোভাবটি জাগিয়ে দিতে চেষ্টা করতে পারেন। ভালো থেকে মন্দের দিকে যাওয়ার ক্ষেত্রে এই শিক্ষাটি গুরুত্বপূর্ণ। তাদের এই সমস্যাটিকে শেখানোর একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করুন’

ওএফএস/আরএ/

Header Ad
Header Ad

কুল-বিএসপিএ স্পোর্টস অ্যাওয়ার্ডে বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ মিরাজ, দর্শক পছন্দে সেরা ঋতুপর্ণা

ছবি: সংগৃহীত

২০২৪ সালের কুল-বিএসপিএ স্পোর্টস অ্যাওয়ার্ডে বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ নির্বাচিত হয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের অলরাউন্ডার মেহেদী হাসান মিরাজ। শুক্রবার (১১ এপ্রিল) রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে আয়োজিত জমকালো অনুষ্ঠানে তার হাতে এই পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়।

অন্যদিকে, দর্শক ভোটে সর্বাধিক পছন্দের ক্রীড়াবিদ হিসেবে ‘পপুলার চয়েজ অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করেন নারী সাফ জয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা জাতীয় নারী ফুটবল দলের মিডফিল্ডার ঋতুপর্ণা চাকমা।

এ বছর ‘স্পোর্টস পারসন অব দ্য ইয়ার’ পুরস্কার জয়ের দৌড়ে মিরাজ পেছনে ফেলেছেন ঋতুপর্ণা এবং ২০২৪ প্যারিস অলিম্পিকে কোয়ালিফাই করা আর্চার সাগর ইসলামকে। অপরদিকে, ‘পপুলার চয়েজ’ বিভাগে ঋতুপর্ণা এগিয়ে যান মিরাজ ও উদীয়মান পেসার নাহিদ রানাকে ছাড়িয়ে।

 

ছবি: সংগৃহীত

১৯৬৪ সাল থেকে ক্রীড়াবিদদের স্বীকৃতি জানিয়ে আসা দেশের সবচেয়ে প্রাচীন ক্রীড়া সাংবাদিকদের সংগঠন বাংলাদেশ স্পোর্টস প্রেস অ্যাসোসিয়েশন (বিএসপিএ) এবছর ১৫টি বিভাগে মোট ১৩ ব্যক্তি, দল ও সংস্থাকে সম্মাননা দেয়। সংগঠনের সভাপতি রেজওয়ান উজ জামান রাজিবের সভাপতিত্বে আয়োজিত অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং স্কয়ার টয়লেট্রিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক অঞ্জন চৌধুরী।

পুরস্কার গ্রহণ করে মিরাজ বলেন, “বিএসপিএকে ধন্যবাদ প্রতি বছর এমন আয়োজনের জন্য। এটা আমাদের খেলোয়াড়দের জন্য অনুপ্রেরণার উৎস।” ভুটানে লিগ খেলায় ব্যস্ত থাকায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে না পারলেও ভিডিও বার্তায় ঋতুপর্ণা জানান, “এই সম্মান আমাকে আরও ভালো করার অনুপ্রেরণা দেবে।”

Header Ad
Header Ad

রাজধানীর ওয়াসার পানিতে কিলবিল করছে পোকা, মগবাজার-মধুবাগে তীব্র ভোগান্তি

রাজধানীর ওয়াসার পানিতে কিলবিল করছে পোকা। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর মগবাজার ও মধুবাগসহ বিভিন্ন এলাকায় ওয়াসার পানিতে পোকা ও ময়লার উপস্থিতি নিয়ে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন বাসিন্দারা। ট্যাপের পানি দুর্গন্ধযুক্ত ও অস্বচ্ছ হওয়ায় তা রান্না, গোসল ও দৈনন্দিন কাজে ব্যবহার করতে গিয়ে নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন অনেকে।

এলাকাবাসীর অভিযোগ, বাসার পানির ট্যাঙ্ক একাধিকবার পরিষ্কার করেও মিলছে না সমাধান। ওয়াসার সাপ্লাই পাইপ থেকেই এই সমস্যার উৎপত্তি বলে মনে করছেন তারা।

মধুবাগ এলাকার এক বাসিন্দা বলেন, “এই পানি দিয়ে রান্না ও গোসল সম্ভব না। আমাদের বাসার শিশুরা পানি খেতেই চায় না। বাধ্য হয়ে পাম্প থেকে পানি এনে ব্যবহার করতে হচ্ছে।” আরেকজন জানান, “ট্যাঙ্ক পরিস্কার করলে প্রথমে কিছুদিন ভালো থাকে, তারপর আবার পোকা দেখা দেয়।”

বিকল্প না থাকায়, অনেকেই ট্যাপের মুখে কাপড় বেঁধে পানি ব্যবহার করছেন। কিন্তু তারপরও পেটের অসুখ ও চর্মরোগের প্রকোপ বাড়ছে বলেও জানান স্থানীয়রা।

এই অভিযোগের প্রেক্ষিতে ঢাকা ওয়াসার তিনজন কর্মকর্তা মধুবাগ এলাকায় পরিদর্শনে যান এবং কয়েকটি বাসা থেকে পানি সংগ্রহ করে পরীক্ষায় পোকা পাওয়ার কথা স্বীকার করেন। তবে দায় চাপান ট্যাঙ্ক ঠিকমতো পরিষ্কার না করাকে। ওয়াসার উপসহকারী প্রকৌশলী তৌফিক আহমেদ চৌধুরী বলেন, “লাইনের পানি পরিষ্কার। ট্যাঙ্ক যদি নিয়মিত পরিষ্কার করা হয়, তাহলে এ সমস্যার স্থায়ী সমাধান হবে।”

তবে এই ব্যাখ্যায় সন্তুষ্ট নন এলাকাবাসী। তারা বলছেন, নিয়মিত ট্যাঙ্ক পরিষ্কারের পরও পানি দূষিত হচ্ছে, যা পাইপলাইনের সমস্যার ইঙ্গিত দেয়। এ অবস্থায় ওয়াসার কর্মকর্তারা পাইপের মান যাচাইয়ের আশ্বাস দিয়েছেন। এলাকাবাসী দ্রুত সমস্যার স্থায়ী সমাধান চেয়ে কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।

Header Ad
Header Ad

বিদেশি আইনের আওতায় পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনার উদ্যোগ: গভর্নর

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর জানিয়েছেন, পাচার হওয়া অর্থ দেশে ফেরাতে হবে বিদেশি আইনের মাধ্যমে এবং এ উদ্যোগ সম্পূর্ণ নতুন। শুক্রবার (১১ এপ্রিল) বিকেলে বাংলাদেশ ব্যাংকের চট্টগ্রাম কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, “পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনার প্রক্রিয়াটি দেশের নয়, বরং বিদেশের আইনের সঙ্গে সংযোগ রেখে করতে হবে। এর জন্য আগে সংশ্লিষ্ট তথ্য সংগ্রহ করতে হবে এবং এস্টেট (সম্পদ) ফ্রিজ করে আদালতের মাধ্যমে বাকি প্রক্রিয়া চালাতে হবে।”

সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, “প্রথমে এস্টেটগুলো ফ্রিজ করার চেষ্টা করছি। বিভিন্ন দেশের সঙ্গে আলোচনা চলছে, চিঠি পাঠানো হচ্ছে। আইন পরামর্শক নিয়োগে প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। এস্টেট ট্রেসিং ফার্মের সঙ্গেও আলোচনা চলছে। আগামী ছয় মাসের মধ্যে এস্টেট ফ্রিজ করা গেলে এটিই হবে প্রথম সাফল্য।”

এক প্রশ্নের উত্তরে গভর্নর বলেন, “আমার ধারণা, প্রায় আড়াই থেকে তিন লাখ কোটি টাকা পাচার হয়েছে। শুধু বেক্সিমকো গ্রুপেরই প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকার মতো অর্থ পাচার হয়েছে। এগুলো বড় গ্রুপের হিসাব, ছোট গ্রুপগুলো এখনো বিবেচনায় আনা হয়নি। ভবিষ্যতে যেন এমন না ঘটে, সে জন্য আমরা প্রয়োজনীয় নিয়ম-কানুন সংশোধনের উদ্যোগ নিচ্ছি।”

তিনি আরও বলেন, “সব সময় আদালতের মাধ্যমে সমাধান না করে, কিছু ক্ষেত্রে সমঝোতার ভিত্তিতেও (আউট অব কোর্ট সেটেলমেন্ট) টাকা ফেরত আনার চিন্তা করছি। তবে সেটার আগে সুনির্দিষ্ট তথ্য থাকা জরুরি, না হলে আমরা ঠকে যাব।”

মুদ্রাস্ফীতি সংক্রান্ত এক প্রশ্নে গভর্নর বলেন, “অতীতে খাদ্য মুদ্রাস্ফীতি ৯-১০ শতাংশ দেখানো হলেও বাস্তবে তা ছিল ১৩-১৪ শতাংশ। তবে এখন সেটি ৮-৯ শতাংশে নেমেছে। সামগ্রিকভাবে মুদ্রাস্ফীতি কমতির দিকেই। আগামী বছরে তা ৫ শতাংশ বা তার নিচে নামিয়ে আনা সম্ভব হবে বলে আশা করছি।”

সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মো. জামাল উদ্দিন, ফাইন্যান্স ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের পরিচালক মো. আনিসুর রহমানসহ চট্টগ্রাম কার্যালয়ের অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। সঞ্চালনায় ছিলেন উপপরিচালক মো. জোবাইর হোসেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

কুল-বিএসপিএ স্পোর্টস অ্যাওয়ার্ডে বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ মিরাজ, দর্শক পছন্দে সেরা ঋতুপর্ণা
রাজধানীর ওয়াসার পানিতে কিলবিল করছে পোকা, মগবাজার-মধুবাগে তীব্র ভোগান্তি
বিদেশি আইনের আওতায় পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনার উদ্যোগ: গভর্নর
মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম বদল নয়, বরং ঐতিহ্যে ফেরত: ঢাবি উপাচার্য
তৃতীয় বিয়ের ইতি, রোশন সিংয়ের সঙ্গে আইনিভাবে বিচ্ছিন্ন শ্রাবন্তী
৬৪ জেলা নিয়ে তৃণমূল ফুটবল টুর্নামেন্ট আয়োজনের ঘোষণা ক্রীড়া উপদেষ্টার
আগামীকাল শনিবার রাজধানীতে “মার্চ ফর গাজা”, পাঁচটি স্থান থেকে শোভাযাত্রা শুরু
অবশেষে নতুন চুক্তি সালাহর, লিভারপুলে থাকছেন ২০২৭ পর্যন্ত
পহেলা বৈশাখের শোভাযাত্রায় হাসিনার মুখাবয়ব
ইলন মাস্কের বিরুদ্ধে মামলা করল ওপেনএআই
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় মৃদু ভূমিকম্প
অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে নাগরিক কমিটির নেত্রী দিলশাদ আফরিন আটক
বাণিজ্য যুদ্ধের আশঙ্কায় ডলারের বড় পতন, রেকর্ড ছুঁয়েছে স্বর্ণের দাম
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিয়েছে ১৪৭ দেশ, বাড়ছে বিশ্বজনমত
মার্কিন পণ্যে ১২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করে চীনের পাল্টা জবাব
নারায়ণগঞ্জে দুই নারী ও এক শিশুর বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার
ফুটবল মাঠ পেরিয়ে হলিউডে ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো
পুলিশের চাকরি পেতে সমন্বয়কদের পেছনে দৌড়ানো বন্ধ করুন: সারজিস
ড. ইউনূসের ৫ বছর ক্ষমতায় থাকার কোনও অধিকার নেই: সেলিমা রহমান
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে বগুড়া, গণশুনানির প্রস্তুতি শুরু