বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ছেলেমেয়েদের যেভাবে শেখাবেন শিষ্টাচার-নৈতিকতা

সুন্দর ব্যবহার ও ভালোভাবে চলতে পারে— এমন একটি সন্তান প্রত্যেক বাবা-মায়েরই কাম্য। তারা সেভাবেই তাদের ছেলেমেয়েদের শিশুকাল থেকে গড়ে তুলতে চেষ্টা করেন। যাতে মা, বাবার প্রতিটি কথা শোনে সে। এমন সন্তান গড়ে তোলার জন্য নিয়মের প্রতি অনুবর্তিতা থাকতে হবে। মা ও বাবার মধ্যে থাকতে হবে বিজ্ঞতা এবং আত্মজ্ঞান। সবকিছু ঠিকঠাক মতো করতে চেষ্টা করতে হবে তাদের। ছেলেমেয়েদেরও সেভাবে গড়ে তুলতে হবে ও শেখাতে হবে। যখন তারা নিয়মানুবর্তী হবে ও সবকিছু ঠিকঠাক মতো করতে পারবে। তখন ধীরে, ধীরে বিষয়গুলো শিখে ফেলতে ও নিজেদের জীবনে প্রয়োগ করতে শুরু করবে।

এজন্য যে নিয়মগুলো অনুসরণ করতে হবে সেগুলো হলো—

১. ছেলেমেয়েদের কাছে কী চাইছেন, তা ভালোভাবে জানাতে হবে। তাদেরও সেগুলো পূরণের চেষ্টা শুরু করিয়ে দিতে হবে। কোথাও কোনো ভুল করলে ধরিয়ে দিতে হবে। নিজের ছেলে ও মেয়েকে নিজের মতো করে তৈরি করতে চেষ্টা করতে হবে। ড. রবার্ট ব্রুকস নামের একজন শিশু বিশেষজ্ঞ বলেছেন, ‘২ বছর বয়স থেকে সুশৃঙ্খলা শেখানোর শুরু করলে তারা দ্রুততর গতিতে সেগুলো শিখে নিতে পারে। তারা কোনো কাজে কম বাধা দিতে থাকে ও পরবর্তী জীবনে তুলনামূলক ভালো ব্যবহারসম্পন্ন হয়।’

২. আপনি যে নিয়মকানুনের মধ্যে ছেলে বা মেয়েকে বড় করতে চান, সেগুলো বিস্তারিতভাবে বলার প্রয়োজন নেই। কেননা, যখন তারা আপনার নিয়মগুলোর পেছনের সামান্য কারণগুলো অনুধাবন করতে পারবে, তারা বুঝতে পারবে— কেন তাদের নিয়ম মানার কথা বলা হচ্ছে। ফলে তারা আরও ভালোভাবে মেনে চলতে শুরু করবে। যেমন— কোনো একদিন আপনি বললেন যে, আমার রাত ১১টার মধ্যে ঘুমিয়ে পড়তে হবে। কেননা খুব ঘুম পাচ্ছে ও শরীর ভালো ও শক্তিশালী রাখতে নিয়ম করে ঘুমানোর কোনো বিকল্প নেই। সেদিন ঘুমিয়ে পড়লেন আপনারা। তারপর থেকে এমন সময়ে ঘুমানোর জন্য একটি না একটি কারণ বের করে ও তাদের নিয়ে ঘুমিয়ে পড়ে নিয়মটি শিখিয়ে দিতে পারেন। এরপর থেকে তারাই চর্চা শুরু করবে। সময়মতো ঘুমানোর অভ্যাস হয়ে যাবে।

৩. সন্তানের ভালোভাবে প্রশংসা করতে হবে। ‘টেবিল গুছানো, বিছানা ঠিক করা— এমন সবগুলো কাজে আপনার ছেলে বা মেয়ে পারলে তাদের সাফল্যের জন্য অবশ্যই প্রশংসা করতে হবে’, বলেছেন স্মার্ট ডিসিপ্লিন বইয়ের লেখক ড. ল্যারি জে. কেইনেগ। তিনি আরও বলেছেন, ‘আপনি এই কাজগুলোর সময় আপনার নিয়মটি আবার মনে করতে পারেন এবং তাদের সামনে করে আবার শিখিয়ে দিতে পারেন। তারা সম্পন্ন করলে আপনি বলবেন, আমি তোমার এমন কাজে খুবই গর্বিত। তারা কোনো কাজ নম্রতার সঙ্গে করলে বলবেন, আমি তোমার ভদ্রতার জন্য খুবই গর্বিত। যেকোনো সময় কাজ ভালোভাবে করলে বা আপনাকে সাহায্য করলে ধন্যবাদ জানাতে ভুলবেন না। আর সাহায্য নেওয়ার সময় প্লিজ বলা ভালো। এতে এই আচরণগত বিষয়গুলোর সঙ্গে তারা মানিয়ে নিতে পারবে এবং পাশাপাশি কাজগুলোও শিখে নেবে আরও ভালোভাবে।’

৪. নিজে নিয়ম নেমে চলতে হবে। যখন বাড়িতে ফেরেন, আপনার কোট বা জামাটিকে নিদিষ্ট স্থানে রাখুন। খাবার খেয়ে প্লেটটি সিংকে রাখতে ভুলবেন না। যখন হতাশ হয়ে পড়বেন চিৎকার করবেন না। শিশু সন্তানের সঙ্গে রাগারাগি করবেন না। বরং নিজে নিজের নিয়মিত কাজগুলো নিয়মতান্ত্রিকভাবে করুন। এ সব দেখে সন্তান আপনাআপনিই অনুসরণ করতে শুরু করবে। ফলে আপনাকেই সবার আগে ভালোভাবে নিয়মের অনুসরণ করতে হবে। যখন শিশু সন্তানরা দেখবে, আপনি ভালোভাবে ব্যবহার করছেন, তারাও তাই করবে, বলেছেন জুডি আরনাল। তিনি ডিসিপ্লিন উইদাউট ডিসট্রেস নামের বইয়ের লেখক।

৫. বিবেকবান হতে শেখাতে হবে। ড. হল নামের একজন বিশেষজ্ঞ বলেছেন, যদি আপনার ছেলে বা মেয়ে আপনার নিয়মগুলো মেনে চলছে না, তখন সঙ্গে, সঙ্গে তা মেনে চলতে বাধ্য করবেন না। বরং তাদের দোষী মনোভাবটি জাগিয়ে দিতে চেষ্টা করতে পারেন। ভালো থেকে মন্দের দিকে যাওয়ার ক্ষেত্রে এই শিক্ষাটি গুরুত্বপূর্ণ। তাদের এই সমস্যাটিকে শেখানোর একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করুন’

ওএফএস/আরএ/

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত