বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

শীতে ত্বকের যত্নে অ্যালোভেরা

আজ পৌষের প্রথম দিন। গ্রামাঞ্চলের সঙ্গে সঙ্গে শীত পড়তে শুরু করেছে রাজধানীতেও। অস্বস্তিকর গরমের হাত থেকে রক্ষা পেতে শুরু হয়েছে। তবে শীত সামর্থ্যবানদের জন্য যত আরামদায়ক আবার ততটাই ঝামেলারও। শীতে পোশাক পরিচ্ছদ থেকে শুরু শরীরের যত্ন নিতে হয় অনেক বেশি। শীতে বাতাসের আর্দ্রতা কমে যায় এবং ধুলাবালি বেড়ে যায়। ফলে মানুষের ত্বক রুক্ষ হয়ে যায়। আর এজন্য বাড়তি যত্ন দরকার হয়। ত্বকের যত্নে অ্যালোভেরার জুড়ি নেই। চলুন জেনে অ্যালোভেরার গুণাগুণ ও ব্যবহারবিধি করা যায়।

* বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে ত্বকে নানা ছাপ পড়তে থাকে। দাগছোপ, বলিরেখা, ব্রণসহ নানা সমস্যা দেখা যায়। ত্বকের বয়স রুখে দিতে ও ত্বকে বলিরেখা মলিন করার ক্ষেত্রে অ্যালোভেরার অনেক গুণ আছে। কারণ, অ্যালোভেরায় আছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টস। যা ত্বকের গভীরে যায়। ত্বকের গভীরে পুষ্টি জোগান দেয়। ত্বক পর্যাপ্ত পুষ্টি পেলে ভালো থাকে।

* যারা নিয়মিত বাইরে কাজ করেন, তাদের ত্বক রোদে পোড়া তামাটে রং চলে আসে। যাকে সানবার্নও বলা হয়। সানবার্ন থেকে রক্ষা পেতে অ্যালোভেরা খুবই কার্যকরী। সেই নির্দিষ্ট স্থানে নিয়মিত অ্যালোভেরা জেল লাগিয়ে নিতে পারেন। ত্বকে অ্যালোভেরা জেল লাগালে সেখানে একটি সুরক্ষিত স্তর তৈরি করে। যা আসলেই আপনার ত্বকের জন্য খুবই ভালো। রোদের হাত থেকে এভাবেই ত্বককে বাঁচিয়ে রাখতে পারেন।

* অনেকের ত্বকে ব্রণ থাকে। নিয়মিত অ্যালোভেরা ব্যবহারে ব্রণ থেকে মুক্তি পেতে পারেন। অ্যালোভেরায় হিলিং উপাদান আছে, যা ত্বকের প্রদাহ কমায়। অ্যালোভেরা জেলে আছে অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট উপাদান। তাই এটি আপনার ত্বক পরিষ্কার রাখে। টক্সিনমুক্ত রাখে। ব্রণের সমস্যা কম করে।

* ময়শ্চারাইজার ক্রিম আপনার ত্বকে অবশ্যই ব্যবহার করা উচিত। কিন্তু আপনার ত্বক ভালো রাখার জন্য আপনি ময়শ্চারাইজার ক্রিমের পরিবর্তে অ্যালোভেরা জেলও ব্যবহার করতে পারেন।

যেভাবে তৈরি করবেন

অ্যালোভেরা ফেস প্যাক
অ্যালোভেরা জেল ও টি-ট্রি অয়েল মিশিয়ে তৈরি করতে পারেন ফেস প্যাক। এই ফেস প্যাক আপনার ত্বকের জন্য খুবই ভালো। টি ট্রি অয়েল ত্বকের নানা সমস্যা সমাধান করতে সাহায্য করে। বিশেষ করে, তৈলাক্ত ত্বকে এই ধরনের ফেসপ্যাক বেশি ভালো কাজ করে। অ্যালোভেরা জেলে অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টি ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান আছে। টি ট্রি অয়েল মুখের অতিরিক্ত তেল উৎপাদনকে নিয়ন্ত্রণ করে। ফলে অ্যাকনের সমস্যাও নিয়ন্ত্রণ করা যায়।

এক টেবিল চামচ পানির সঙ্গে ২ টেবিল চামচ অ্যালোভেরা জেল মেশাতে হবে। ২-৩ ড্রপ টি ট্রি অয়েল মিশিয়ে দিন শেষে। প্রতিটি উপাদান ভালো করে মিশিয়ে তৈরি করুন ফেসপ্যাক। তা ভালো করে মুখে ও গলায় লাগিয়ে নিন। ১৫-২০ মিনিট অপেক্ষা করুন। এরপর জল দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন।

অ্যালোভেরা ফেস সিরাম
অ্যালোভেরা ফেস সিরাম বানানোর জন্য আপনার প্রয়োজন আরও দুই উপাদান। গোলাপ জল ও ভিটামিন ই। একটি পাত্রে ২ টেবিল চামচ অ্যালোভেরা জেল নিন। এর সঙ্গে পরিমাণ মতো গোলাপ জল মিশিয়ে দিন। অতিরিক্ত বা অল্প পরিমাণে গোলাপ মেশাবেন না। এতে মিশ্রণ পাতলা হয়ে যাবে, বা ঠিক ঠাক হবে না। এবার ভিটামিন ই ক্যাপসুলটি নিন। সেটির থেকে এক্সট্র্যাক্ট বের করে নিন। তা এই মিশ্রণে মিশিয়ে দিন। ভালো করে প্রতিটি উপাদান মিশিয়ে ফেস সিরাম তৈরি করুন। এই ফেস সিরাম মুখে লাগাতে হবে।

অ্যালোভেরা জেল নাইট ক্রিম
আপনি বাড়িতে বানানো অ্যালোভেরা জেল সরাসরি ত্বকে লাগাতে পারেন। নাইট ক্রিম হিসেবে বেশ উপযোগী এই অ্যালোভেরা জেল। বাজারচলতি অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার করতে পারেন। রাতে শোওয়ার আগে ক্লিনজিং করে নিন। তারপর টোনার ও ময়শ্চারাইজার লাগিয়ে নিন।

এসএন

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত