শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫ | ২৮ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

দারুণ প্রাকৃতিক ওষুধ সূর্যালোক

আমরা দিনের আলোতে ঘুরে বেড়াই। আমাদের কাজকর্ম চলে। কখনো, কখনো ভুল করে সূর্যের আলোতে বসে থাকি অলসভাবে। আপনি কী জানেন সূর্যের আলোতে কী আছে? এই আলো আপনার কী উপকার করে? চলুন জেনে নেওয়া যাক।

আপনার ঘুমের উন্নয়ন করে: প্রতিটি মানুষের শরীর ‘মেলাটোনিন’ নামের একটি হরমোন নিঃসরণ করে। এই হরমোন ঘুমানোতে সাহায্য করে। হরমোনের নিঃসরণ ঘটে রাতের বেলায়, যখন থেকে ঘুমানোর জন্য তাড়না অনুভব করতে শুরু করেন দেহ ও মনে। বিজ্ঞানীদের গবেষণা প্রমাণ করেছে, প্রতিদিন যারা এক ঘণ্টা সূর্যালোক গ্রহণ করেন সকালে, তারা ভালো ও গাঢ়ভাবে ঘুমাতে পারেন। দারুণভাবে এই হরমোনের মাধ্যমে সূর্যের আলো মানুষের ঘুমে সাহায্য করে। সূর্যালোক মানুষের শরীরের ভেতরের যে স্বাভাবিক ২৪ ঘণ্টা জৈবিক প্রক্রিয়া রয়েছে, সেখানেও কার্যকর। আবার আমাদের মেলাটোনিন কখন বাড়াতে ও কমাতে হবে শরীরকে জানিয়ে দেয় সূর্যের আলো। দেহের মধ্যে যথেষ্ট সূর্যালোক থাকা মানে হলো, মেলাটোনিন নিয়ন্ত্রণে আছে। ফলে যতটা পারেন সূর্যালোক গ্রহণ করুন। তাতে আপনার শরীর ভালোমানের মেলাটোনিন তৈরি করতে পারবে।

চাপ কমায়: মেলাটোনিনকে কমিয়ে এনে সূর্যালোক মানুষের শরীর ও মনে চাপের প্রতিক্রিয়া কমায়। অপনার শরীরকে স্বাভাবিক ও প্রাকৃতিকভাবে মেলাটোনিন নিয়ন্ত্রণ ও পরিচালনায় নিয়ে আসতে সাহায্য করে । ফলে শরীরের ভেতরে চাপের মাত্রা কমে আসে। এ ছাড়া, মানুষ প্রায়ই বাইরে থাকলে কোনো কাজকর্মের মাধ্যমে সক্রিয় থাকেন। কেউ হাঁটেন, কেউ খেলেন কেউবা গল্প করেন। এই কাজের বাইরে নিজের জীবনের জন্য কাজ করার অনুশীলনগুলোও চাপ কমিয়ে আনে।

হাড়কে শক্তিশালী রাখার কাজ করে: মানব দেহের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় এবং অপরিহার্য ‘ভিটামিন ডি’ আছে সূর্যের আলোতে। গ্রহণের সর্বোত্তম ও সহজ উপায়গুলোর একটি হলো বাইরে আসা। এরপর যে সূর্যের আলো আমাদের শরীর প্রতিদিন গ্রহণ করে, তা গ্রহণের একটি সহজ নিয়ম-প্রতিদিন ১৫ মিনিট বাইরে থাকা। ফলে মানুষের চামড়ার জন্য প্রয়োজনীয় ভিটামিন ডি পাওয়া যায়। এই ভিটামিন মানব দেহকে রক্ষণাবেক্ষণেও প্রয়োজনীয়। তা ছাড়া, আমাদের হাড়ের প্রয়োজনীয় ক্যালসিয়াম আছে। ফলে হাড়ের ভঙ্গুরতার প্রাকৃতিক প্রতিরোধ করে, মানুষের পাতলা হয়ে যাওয়া রোধ করে, কদাকার হওয়া রোধে প্রাকৃতিক ওষুধ, প্রাকৃতিকভাবে হাড় বিকৃতি ঠেকায়। এর কোনো অসুখে চিকিৎসকের কাছে গেলে তিনি এমনভাবেও চিকিৎসা গ্রহণের নির্দেশ দেন।

ওজন বাড়া ঠেকায়: সকাল ৮টার মধ্যে অন্তত ৩০ মিনিটের জন্য সূর্যের আলোতে থাকা ও দুপুরে সেভাবে আলো গ্রহণ যেকোনো মানুষের ওজন কমার ক্ষেত্রে দারুণ সাহায্য করে। বিজ্ঞানীদের গবেষণায়ও প্রমাণিত হয়েছে।

রোগবালাই প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করে: মানব দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার জন্যও সূর্যের আলো এবং ভিটামিন ডি অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। যারা নিয়মিতভাবে সূর্যের আলো গ্রহণ করেন, তাদের শরীরের ভেতরের প্রাকৃতিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী হয়। একটি শক্তিশালী রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার মাধ্যমে যেকোনো মানুষের অসুখে পড়ার ঝুঁকি কমে, তার রোগ কম হয়, নানা ধরনের ইনফেকশনে আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা কমে, কয়েক ধরনের ক্যান্সারের বিপক্ষেও প্রাকৃতিক প্রতিরোধক।

হতাশা ও বিষন্নতার বিপক্ষে যুদ্ধ করে: কেবল মানুষের মনের মধ্যে বা মাথায় তার হতাশা, বিষন্নতার মতো রোগগুলো থাকে না-এরপর বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, সূর্যের আলোতে নিয়মিত সকালে বের হলে তার হতাশা ও বিষন্নতার ঝুঁকি কমতে থাকে। তার দিনটি বড় হতে থাকে। তিনি নিজেকে স্বাভাবিকভাবে সাধারণ মানুষের জীবনে ফিরিয়ে আনতে পারেন। কাজে ডুবে যেতে তাকে সাহায্য করে। বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, সূর্যালোক মানুষের মনের এভাবে উন্নতি ঘটায়। মানুষের শরীরের ভেতরের বিভিন্ন ক্ষেত্রেও উন্নতি ঘটায়। শরীরের ‘সেরোটোটিন’র উন্নতি ঘটায়। তার পরিমাণ বাড়ায়। সেরোটোনিন হলো, মানুষের মস্তিস্ক ও পুরো শরীরের মধ্যে সংযোগবাহী নার্ভ সেলের কেমিক্যাল। সেরোটোনিনই মানুষের মনের অবস্থার উন্নতি ঘটায়। যে কাউকে শান্ত, ধীরস্থির রাখতে সাহায্য করে ও যেকোনো বিষয়ের প্রতি মনোযোগী হতে সহায়তা করে। দিনের আলো বা স্বাভাবিক আলো মানুষের স্পর্শকাতরকার মানসিক ব্যাধিগুলোর উপসর্গগুলো থেকে দূরে রাখে তাকে আরামের অনুভূতি, স্বাচ্ছন্দ্য ও শান্তি প্রদানের মাধ্যমে। মানুষের মনের উন্নয়ন ঘটায় ঋতুভেদে। প্রতিটি ঋতুতে মানুষ সেই সময়ের ফুল, পাখি, প্রকৃতির সঙ্গে থেকে তার মনের নিয়মিত ও ব্যাপক পরিবর্তন ঘটাতে পারেন।

মানুষকে দীর্ঘজীবন প্রদান করে: ৩০ হাজার সুইডেনের নারীর মধ্যে পরিচালিত একটি গবেষণার মাধ্যমে জানা গিয়েছে, তাদের মধ্যে যারা অন্যদের চেয়ে বেশিক্ষণ সূর্যের আলোর নিচে থেকেছেন বা সময় অতিবাহিত করেছেন, তারা অন্যদের থেকে ছয় মাস থেকে দুই বছর সময়কাল বেশি বেঁচে থেকেছেন।

ওএফএস/

Header Ad
Header Ad

কুল-বিএসপিএ স্পোর্টস অ্যাওয়ার্ডে বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ মিরাজ, দর্শক পছন্দে সেরা ঋতুপর্ণা

ছবি: সংগৃহীত

২০২৪ সালের কুল-বিএসপিএ স্পোর্টস অ্যাওয়ার্ডে বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ নির্বাচিত হয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের অলরাউন্ডার মেহেদী হাসান মিরাজ। শুক্রবার (১১ এপ্রিল) রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে আয়োজিত জমকালো অনুষ্ঠানে তার হাতে এই পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়।

অন্যদিকে, দর্শক ভোটে সর্বাধিক পছন্দের ক্রীড়াবিদ হিসেবে ‘পপুলার চয়েজ অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করেন নারী সাফ জয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা জাতীয় নারী ফুটবল দলের মিডফিল্ডার ঋতুপর্ণা চাকমা।

এ বছর ‘স্পোর্টস পারসন অব দ্য ইয়ার’ পুরস্কার জয়ের দৌড়ে মিরাজ পেছনে ফেলেছেন ঋতুপর্ণা এবং ২০২৪ প্যারিস অলিম্পিকে কোয়ালিফাই করা আর্চার সাগর ইসলামকে। অপরদিকে, ‘পপুলার চয়েজ’ বিভাগে ঋতুপর্ণা এগিয়ে যান মিরাজ ও উদীয়মান পেসার নাহিদ রানাকে ছাড়িয়ে।

 

ছবি: সংগৃহীত

১৯৬৪ সাল থেকে ক্রীড়াবিদদের স্বীকৃতি জানিয়ে আসা দেশের সবচেয়ে প্রাচীন ক্রীড়া সাংবাদিকদের সংগঠন বাংলাদেশ স্পোর্টস প্রেস অ্যাসোসিয়েশন (বিএসপিএ) এবছর ১৫টি বিভাগে মোট ১৩ ব্যক্তি, দল ও সংস্থাকে সম্মাননা দেয়। সংগঠনের সভাপতি রেজওয়ান উজ জামান রাজিবের সভাপতিত্বে আয়োজিত অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং স্কয়ার টয়লেট্রিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক অঞ্জন চৌধুরী।

পুরস্কার গ্রহণ করে মিরাজ বলেন, “বিএসপিএকে ধন্যবাদ প্রতি বছর এমন আয়োজনের জন্য। এটা আমাদের খেলোয়াড়দের জন্য অনুপ্রেরণার উৎস।” ভুটানে লিগ খেলায় ব্যস্ত থাকায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে না পারলেও ভিডিও বার্তায় ঋতুপর্ণা জানান, “এই সম্মান আমাকে আরও ভালো করার অনুপ্রেরণা দেবে।”

Header Ad
Header Ad

রাজধানীর ওয়াসার পানিতে কিলবিল করছে পোকা, মগবাজার-মধুবাগে তীব্র ভোগান্তি

রাজধানীর ওয়াসার পানিতে কিলবিল করছে পোকা। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর মগবাজার ও মধুবাগসহ বিভিন্ন এলাকায় ওয়াসার পানিতে পোকা ও ময়লার উপস্থিতি নিয়ে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন বাসিন্দারা। ট্যাপের পানি দুর্গন্ধযুক্ত ও অস্বচ্ছ হওয়ায় তা রান্না, গোসল ও দৈনন্দিন কাজে ব্যবহার করতে গিয়ে নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন অনেকে।

এলাকাবাসীর অভিযোগ, বাসার পানির ট্যাঙ্ক একাধিকবার পরিষ্কার করেও মিলছে না সমাধান। ওয়াসার সাপ্লাই পাইপ থেকেই এই সমস্যার উৎপত্তি বলে মনে করছেন তারা।

মধুবাগ এলাকার এক বাসিন্দা বলেন, “এই পানি দিয়ে রান্না ও গোসল সম্ভব না। আমাদের বাসার শিশুরা পানি খেতেই চায় না। বাধ্য হয়ে পাম্প থেকে পানি এনে ব্যবহার করতে হচ্ছে।” আরেকজন জানান, “ট্যাঙ্ক পরিস্কার করলে প্রথমে কিছুদিন ভালো থাকে, তারপর আবার পোকা দেখা দেয়।”

বিকল্প না থাকায়, অনেকেই ট্যাপের মুখে কাপড় বেঁধে পানি ব্যবহার করছেন। কিন্তু তারপরও পেটের অসুখ ও চর্মরোগের প্রকোপ বাড়ছে বলেও জানান স্থানীয়রা।

এই অভিযোগের প্রেক্ষিতে ঢাকা ওয়াসার তিনজন কর্মকর্তা মধুবাগ এলাকায় পরিদর্শনে যান এবং কয়েকটি বাসা থেকে পানি সংগ্রহ করে পরীক্ষায় পোকা পাওয়ার কথা স্বীকার করেন। তবে দায় চাপান ট্যাঙ্ক ঠিকমতো পরিষ্কার না করাকে। ওয়াসার উপসহকারী প্রকৌশলী তৌফিক আহমেদ চৌধুরী বলেন, “লাইনের পানি পরিষ্কার। ট্যাঙ্ক যদি নিয়মিত পরিষ্কার করা হয়, তাহলে এ সমস্যার স্থায়ী সমাধান হবে।”

তবে এই ব্যাখ্যায় সন্তুষ্ট নন এলাকাবাসী। তারা বলছেন, নিয়মিত ট্যাঙ্ক পরিষ্কারের পরও পানি দূষিত হচ্ছে, যা পাইপলাইনের সমস্যার ইঙ্গিত দেয়। এ অবস্থায় ওয়াসার কর্মকর্তারা পাইপের মান যাচাইয়ের আশ্বাস দিয়েছেন। এলাকাবাসী দ্রুত সমস্যার স্থায়ী সমাধান চেয়ে কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।

Header Ad
Header Ad

বিদেশি আইনের আওতায় পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনার উদ্যোগ: গভর্নর

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর জানিয়েছেন, পাচার হওয়া অর্থ দেশে ফেরাতে হবে বিদেশি আইনের মাধ্যমে এবং এ উদ্যোগ সম্পূর্ণ নতুন। শুক্রবার (১১ এপ্রিল) বিকেলে বাংলাদেশ ব্যাংকের চট্টগ্রাম কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, “পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনার প্রক্রিয়াটি দেশের নয়, বরং বিদেশের আইনের সঙ্গে সংযোগ রেখে করতে হবে। এর জন্য আগে সংশ্লিষ্ট তথ্য সংগ্রহ করতে হবে এবং এস্টেট (সম্পদ) ফ্রিজ করে আদালতের মাধ্যমে বাকি প্রক্রিয়া চালাতে হবে।”

সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, “প্রথমে এস্টেটগুলো ফ্রিজ করার চেষ্টা করছি। বিভিন্ন দেশের সঙ্গে আলোচনা চলছে, চিঠি পাঠানো হচ্ছে। আইন পরামর্শক নিয়োগে প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। এস্টেট ট্রেসিং ফার্মের সঙ্গেও আলোচনা চলছে। আগামী ছয় মাসের মধ্যে এস্টেট ফ্রিজ করা গেলে এটিই হবে প্রথম সাফল্য।”

এক প্রশ্নের উত্তরে গভর্নর বলেন, “আমার ধারণা, প্রায় আড়াই থেকে তিন লাখ কোটি টাকা পাচার হয়েছে। শুধু বেক্সিমকো গ্রুপেরই প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকার মতো অর্থ পাচার হয়েছে। এগুলো বড় গ্রুপের হিসাব, ছোট গ্রুপগুলো এখনো বিবেচনায় আনা হয়নি। ভবিষ্যতে যেন এমন না ঘটে, সে জন্য আমরা প্রয়োজনীয় নিয়ম-কানুন সংশোধনের উদ্যোগ নিচ্ছি।”

তিনি আরও বলেন, “সব সময় আদালতের মাধ্যমে সমাধান না করে, কিছু ক্ষেত্রে সমঝোতার ভিত্তিতেও (আউট অব কোর্ট সেটেলমেন্ট) টাকা ফেরত আনার চিন্তা করছি। তবে সেটার আগে সুনির্দিষ্ট তথ্য থাকা জরুরি, না হলে আমরা ঠকে যাব।”

মুদ্রাস্ফীতি সংক্রান্ত এক প্রশ্নে গভর্নর বলেন, “অতীতে খাদ্য মুদ্রাস্ফীতি ৯-১০ শতাংশ দেখানো হলেও বাস্তবে তা ছিল ১৩-১৪ শতাংশ। তবে এখন সেটি ৮-৯ শতাংশে নেমেছে। সামগ্রিকভাবে মুদ্রাস্ফীতি কমতির দিকেই। আগামী বছরে তা ৫ শতাংশ বা তার নিচে নামিয়ে আনা সম্ভব হবে বলে আশা করছি।”

সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মো. জামাল উদ্দিন, ফাইন্যান্স ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের পরিচালক মো. আনিসুর রহমানসহ চট্টগ্রাম কার্যালয়ের অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। সঞ্চালনায় ছিলেন উপপরিচালক মো. জোবাইর হোসেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

কুল-বিএসপিএ স্পোর্টস অ্যাওয়ার্ডে বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ মিরাজ, দর্শক পছন্দে সেরা ঋতুপর্ণা
রাজধানীর ওয়াসার পানিতে কিলবিল করছে পোকা, মগবাজার-মধুবাগে তীব্র ভোগান্তি
বিদেশি আইনের আওতায় পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনার উদ্যোগ: গভর্নর
মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম বদল নয়, বরং ঐতিহ্যে ফেরত: ঢাবি উপাচার্য
তৃতীয় বিয়ের ইতি, রোশন সিংয়ের সঙ্গে আইনিভাবে বিচ্ছিন্ন শ্রাবন্তী
৬৪ জেলা নিয়ে তৃণমূল ফুটবল টুর্নামেন্ট আয়োজনের ঘোষণা ক্রীড়া উপদেষ্টার
আগামীকাল শনিবার রাজধানীতে “মার্চ ফর গাজা”, পাঁচটি স্থান থেকে শোভাযাত্রা শুরু
অবশেষে নতুন চুক্তি সালাহর, লিভারপুলে থাকছেন ২০২৭ পর্যন্ত
পহেলা বৈশাখের শোভাযাত্রায় হাসিনার মুখাবয়ব
ইলন মাস্কের বিরুদ্ধে মামলা করল ওপেনএআই
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় মৃদু ভূমিকম্প
অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে নাগরিক কমিটির নেত্রী দিলশাদ আফরিন আটক
বাণিজ্য যুদ্ধের আশঙ্কায় ডলারের বড় পতন, রেকর্ড ছুঁয়েছে স্বর্ণের দাম
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিয়েছে ১৪৭ দেশ, বাড়ছে বিশ্বজনমত
মার্কিন পণ্যে ১২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করে চীনের পাল্টা জবাব
নারায়ণগঞ্জে দুই নারী ও এক শিশুর বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার
ফুটবল মাঠ পেরিয়ে হলিউডে ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো
পুলিশের চাকরি পেতে সমন্বয়কদের পেছনে দৌড়ানো বন্ধ করুন: সারজিস
ড. ইউনূসের ৫ বছর ক্ষমতায় থাকার কোনও অধিকার নেই: সেলিমা রহমান
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে বগুড়া, গণশুনানির প্রস্তুতি শুরু