বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

উজ্জ্বল স্বাস্থ্যকর চুলের জন্য কলার কার্যকরী প্রাকৃতিক হেয়ার মাস্কঃ

কলার অসংখ্য  স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে, যা আমরা বেশিরভাগই জানি। কিন্তু আপনি কি জানেন কলার অনেক সৌন্দর্য উপকারিতাও রয়েছে? কলাতে উচ্চ পটাসিয়াম থাকে যা চুল ও ত্বকের জন্য উপকারী খনিজ। ফলটিতে ভিটামিন সি, ভিটামিন এ, ভিটামিন বি এবং অন্যান্য খনিজ যেমন আয়রন,ম্যাঙ্গানিজ এবং প্রোটিন রয়েছে। বহুল খনিজ পদার্থে সমৃদ্ধ হওয়ায় সৌন্দর্য চর্চায় এর ভূমিকাও ব্যাপক। ফলটি ত্বক ও চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে বিস্ময়কর ভাবে কার্যকর। চুলের বৃদ্ধির জন্য কলাকে একটি অত্যাবশ্যক উপাদান হিসেবে বিবেচনা করা হয়। আপনার প্রাত্যহিক চুলের যত্নে কলার তৈরি মাস্ক কিভাবে উপকারী হতে পারে তা আলোচনা করা হল।

১.খুশকি কমাতেঃ  বিশেষ করে শীতের মাসগুলিতে খুশকি চুলের একটি সাধারণ সমস্যা। মাথার ত্বকের ঠিকমতো যত্ন না নেবার ফলে ত্বকের ফলিকলের শুষ্কতা বেড়ে গিয়ে ব্যাপক চুলকানি ভাব তৈরি হতে পারে এবং খুশকি বেড়ে যেতে পারে। এ অবস্থায় মাথার স্কাল্পে কলার তৈরি পেস্ট ব্যবহার করা যেতে পারে। যা  ত্বকের আদ্রতা কমাতে সাহায্য করবে এবং  খুশকির বৃদ্ধিতে বাধা প্রদান করবে। ২ চা চামচ লেবুর রস এবং কয়েক ফোঁটা টি ট্রি অয়েলের সংমিশ্রণে কলার পেস্ট তৈরি করে গোসলের  আগে মাথার ত্বকে লাগিয়ে রেখে ৩০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। এভাবে নিয়মিত করলে খুশকির উপদ্রব অনেকটাই কমিয়ে যেতে পারে।

২. চুলের গঠন উন্নত করতেঃ কলার সিলিকা উপাদান ভেতর থেকে চুলের গঠন উন্নত করতে সাহায্য করে। ফলের মধ্যে উপস্থিত প্রাকৃতিক তেল শুধুমাত্র চুলের খাদই রক্ষা করে না বরং চুলের গঠনও উন্নত করে। আপনার চুলে নিয়মিত কলা ব্যবহার করার ফলে চুলের মসৃণ ভাব উপলব্ধি করতে পারবেন। একটি পাকা কলা এবং অলিভ অয়েলের সাথে একটি ডিম ব্যবহার করে প্রস্তুতকৃত হেয়ার মাস্ক  নিয়মিত চুলে লাগানো যেতে পারে। যা প্রাকৃতিক চকচকে ভাব আনায়নে যথেষ্ট  সাহায্য করতে পারে।

৩. চুলের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতেঃ শীত, ধুলাবালি, দূষণ এবং ঘন ঘন গরম করার সরঞ্জাম ব্যবহারের কারণে চুল শুকিয়ে যায় এবং নষ্ট হয়ে যেতে পারে। কলায় রয়েছে প্রাকৃতিক তেল যা চুলকে গভীর কন্ডিশনার প্রদান করে এবং চুলের স্ট্র্যান্ডগুলিকে চকচকে এবং প্রানবন্ত করে তোলে। আপনি একটি পাকা কলা, ২ থেকে ৩ টেবিল চামচ মধু এবং এক টেবিল চামচ ওটমিল ব্যবহার করে একটি হেয়ার মাস্ক তৈরি করতে নিয়মিত ব্যবহার করতে পারেন।  

 


৪. চুলের কোঁকড়ানো ভাব নিয়ন্ত্রণেঃ বিশেষ করে শীতের মৌসুমে আবহাওয়ার রুক্ষতার কারণে চুল শুকিয়ে যায়। এর ফলে ঝাঁকুনি তৈরি হয়, বিশেষ করে যাদের স্বাভাবিকভাবে ঢেউ খেলানো বা কোঁকড়া চুল আছে তাদের জন্য। কলায় রয়েছে প্রাকৃতিক তেল যা চুলের স্ট্রেন্ডে হাইড্রেশন প্রদান করে এবং অনেকাংশে কুঁচকে যাওয়া নিয়ন্ত্রণ করে।

৫.চুলের বৃদ্ধিতেঃ একটি পরিষ্কার মাথার ত্বক ফলিকলের স্বাস্থ্যকেও উন্নত করে যা চুলের বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। আপনার চুলের জন্য কলার মাস্ক ব্যবহার করলে মাথার ত্বকে প্রয়োজনীয় তৈলাক্ততা এবং পুষ্টি যোগাবে যা চুল ভেঙে যাওয়াকে নিয়ন্ত্রণ করবে এবং চুলের বৃদ্ধিকে ্ত্বরানিত করবে। একটি পাকা কলা এবং এক কাপ পাকা পেঁপে ব্যবহার করে একটি হেয়ার মাস্ক তৈরি করুন। পেস্টটি প্রয়োগ করুন এবং একটি হালকা শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

৬. চুলের প্রান্তিক ফাটল রোধেঃ বিভক্ত প্রান্ত থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার কোন সুনির্দিষ্ট উপায় নেই তাদের কেটে ফেলা ছাড়া। কলার পেস্ট ব্যবহারের ফলে চুলের প্রান্তিক ফাটল  কমানো যেতে পারে।  এমনকি  বিভাজনের পরিস্থিতি একেবারে দূর করা সম্ভব। কলা  সবসময় আপনার চুলের হাইড্রেট এবং পুষ্ট ভাব বজায় রাখতে সাহায্য করে। ম্যাশ করা অ্যাভোকাডো দিয়ে তৈরি কলার মাস্কের নিয়মতি ব্যবহার- বিভক্ত প্রান্তকে বিদায় জানাতে সত্যিই অসাধারণ।

৭. চুলের স্থিতিস্থাপকতা বৃদ্ধিতেঃ চুলের স্থিতিস্থাপকতা চুলের শক্তিও নির্ধারণ করে। কলায় থাকা ভিটামিন বি চুলের স্থিতিস্থাপকতা বজায় রাখতে সাহায্য করে। কলা এবং আরগান তেল দিয়ে একটি সাধারণ হেয়ার মাস্ক চুলের স্থিতিস্থাপকতাকে অনেকাংশে উন্নত করতে পারে।

 
 
Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত