বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

দেনমোহরে ১০১ বই নিয়ে ব্যতিক্রম বিয়ে

বিয়ের দেনমোহর বাবদ ১০১টি বই বরের কাছ থেকে নিলেন কনে। এমন ব্যতিক্রম বিয়েতে প্রশংসায় ভাসছেন চুয়াডাঙ্গার সুমাইয়া পারভীন অন্তরা ও রুহুল মিথুন নব দম্পতি।

কনে সুমাইয়া পারভীন অন্তরার বইয়ের প্রতি রয়েছে অগাধ ভালোবাসা। সেই ভালোবাসা থেকে তার ইচ্ছা অনুযায়ী মোহরানা হিসেবে বেছে নেন ১০১টি বই। গত ২৯ অক্টোবর পারিবারিকভাবে ধুমধাম করে তাদের বিয়ে হয়। বিয়ের আসরেই মোহরানা হিসেবে ১০১টি বই হস্তান্তর করে বরপক্ষ। এ ঘটনায় প্রথমে বরযাত্রী, আত্মীয়-স্বজন ও পাড়া-প্রতিবেশী রীতিমতো অবাক হয়ে গেলেও পরে সকলেই প্রসংশায় ভাসিয়েছেন নব দম্পতিকে।

জানা গেছে, দুই ভাই-বোনের মধ্যে সুমাইয়া পারভীন অন্তরা ছোট বোন। ভাই কাইছার হামিদ রনি একটি বেসরকারি কোম্পানিতে কর্মকর্তা। বাবা হাশেম আলী চুয়াডাঙ্গা উপজেলার সমাজসেবা অফিসে কর্মরত আছেন।

সুমাইয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের ২০১৩-১৪ শিক্ষাবর্ষের সাবেক শিক্ষার্থী ও চাকরি প্রত্যাশী। আর বর রুহুল রুপালী ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের সিনিয়র কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত রয়েছেন।

কনে সুমাইয়া পারভীন অন্তরা বলেন, ‘ইবিতে ইসলামের ইতিহাস নিয়ে পড়েছি। দেনমোহরের উপরে একটা কোর্স ছিল। তখন জানতে পারি শুধু টাকা নয় অন্য কিছুতেও দেনমোহর হতে পারে। যেহেতু আমি ছোট থেকেই বই পড়তে ভালোবাসি ঠিক তখনই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম আমার নিজের বিয়েতে ১০১টি বই দেনমোহর হিসেবে চাইব। এরপর বাড়িতে এসে আমার বাবাকে বিষয়টি জানায়। বাবা শুনে বললেন, বিয়ের সময় একসঙ্গে এত বইয়ের নাম সংগ্রহ করা সম্ভব নয়। তখন থেকেই বইয়ের নামের তালিকা করতে বলেন। সেই থেকেই শুরু করেছিলাম তালিকা। এর মধ্যে রয়েছে নবী-রাসুলদের জীবনী ও কিছু উপন্যাস।’

অন্তরা বলেন, বিয়ের তারিখ চুড়ান্ত হলে আমি নিজেই হবু বরকে মুঠোফোনে ১০১টি বইয়ের মোহরানা তার সামর্থ্যের মধ্যে আছে কিনা জানিয়েছিলাম। তিনিও বিষয়টি মেনে নেন এবং বইয়ের সংখ্যা আরও বাড়াতে বলেন। আমি আর বাড়াইনি। যেহেতু বিয়ের তিন দিন আগে জানিয়েছিলাম তাই বইগুলো কিনতে বেগ পেতে হয়েছিল তার।

তিনি আরও বলেন, ’লাখ থেকে শুরু করে কোটি টাকা পর্যন্ত মোহরানা হতে দেখেছি অনেকের। সেগুলো তাৎক্ষণিক পরিশোধও করা হচ্ছে না, বাকি থেকে যাচ্ছে। বাকিতে মোহরানা কতটুকু বৈধ সেটা ইসলামিক দিক থেকে প্রশ্নবিদ্ধ থেকেই যাচ্ছে। আমি চাইনি আমার স্বামীর কাঁধে দেনমোহরের এই ঋণের বোঝা থাকুক। চেয়েছিলাম অল্পের মধ্যে অমূল্য কিছু। সেটা বই ছাড়া বিকল্প ভাবিনি।’

অন্তরার বাবা হাসেম আলী বলেন, ‘কোনো এক দিন কথা প্রসঙ্গে মেয়ে আমাকে জানায়-তার বিয়ের মোহরানা হিসেবে ১০১টি বই নিতে চাই। প্রথমে অবাক হয়েছিলাম। যেহেতু একটি হাদিসে পড়েছিলাম, এক সাহাবীর মোহরানা দেওয়ার মতো কিছুই ছিল না। তখন রাসূল (সা.) বলেছিলেন-তোমার কি কোরআনের কিছু মুখস্ত আছে? তখন তিনি বললেন, আমার কিছু কিছু সুরা মুখস্ত আছে। রাসূল (সা.) বললেন, তাহলে তাকে ওই সুরাগুলো শিখিয়ে দেই, সেটাই তোমার দেনমোহর। এই হাদিসের কথা ভেবেই আমি মেনে নিয়েছি।’

তিনি আরো বলেন, ‘মেয়ের আগে থেকেই অনেক বই ছিল। এখন বাড়িতেই ছোট-খাটো একটা লাইব্রেরি হয়ে গেছে। বিয়েতে ৬৫ জন বরযাত্রী এসেছিলেন। এছাড়া আত্মীয়-স্বজন, এলাকাবাসী আমন্ত্রিত অতিথিরা ১০১ বই মোহরানা হওয়ায় অবাক হয়েছিলেন। পরে সবাই প্রসংশা করেছেন।’

বর রুহুল মিথুন বলেন, ‘বিয়ের আগে দুই পরিবারের আলোচনায় আমার শ্বশুর তার মেয়ের ইচ্ছের কথা জানান এবং ১০১টি বইয়ের লিস্ট দেন। বইগুলো খুঁজে পেতে কিছুটা কষ্ট হয়েছে। তবে উপভোগ করেছি। আমারও ছোটবেলা থেকে বইয়ের প্রতি ভালোবাসা ছিল, যে কারণে বইপ্রেমী কাউকে জীবনসঙ্গী হিসেবে চাইতাম। সময়ের পরিক্রমায় সেটি পূরণ হয়েছে।’

কয়েকজন প্রতিবেশী জানান, বিয়ে পড়ানোর সময় জানতে পারি মোহরানা হিসেবে টাকা-স্বর্ণালঙ্কার নয়, ১০১টি বই দেওয়া হচ্ছে। আবাক হওয়ারই বিষয়। আগে কখনও শুনিনি। তবে ভিন্ন এই উদ্যোগ প্রশংসার দাবি রাখে।

চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ, জেলা দুর্নীতি দমন কমিটি ও সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সভাপতি প্রফেসর সিদ্দিকুর রহমান বলেন, ‘এমন ব্যতিক্রম ঘটনা আমি কখনও শুনিনি। যদি উভয় পক্ষের সম্মতি এবং ইসলামের বিধান থেকে থাকে তাহলে প্রচলিত নিয়মের বাইরে একটা নতুন উদাহরণ সৃষ্টি হলো।’

চুয়াডাঙ্গা জেলা ওলামা পরিষদের সভাপতি ও বড় বাজার জামে মসজিদের পেশ ইমাম মুফতি জুনায়েদ আল হাবিবি বলেন, ‘১০১টি বই মোহরানার বিষয়টি আমি গণমাধ্যম থেকে জেনেছি। মোহরানা যে শুধু টাকায় দিতে হবে এমন নয়। তিন হাজার টাকার ঊর্ধ্বে কোনো মালামাল কিংবা বই বা বৈধ কিছু দিলেই মোহরানা আদায় হয়ে যাবে। এছাড়া মোহরানা হিসেবে যদি বিয়ের সময় কনের শাড়ি, কসমেটিকস ও যাবতীয় সামগ্রী ধরা হয় তাহলেও আদায় হয়ে যাবে।”

তিনি আরও বলেন, ‘রুটি-মদ ফুরিয়ে যাবে, প্রিয়ার কালো চোখ ঘোলাটে হয়ে আসবে, কিন্তু বইখানা অনন্ত-যৌবনা, যদি তেমন বই হয়। এভাবেই প্রখ্যাত সাহিত্যিক সৈয়দ মুজতবা আলী ওমর খৈয়ামের কবিতার ভাবানুবাদ করেছিলেন। আর এই বিখ্যাত উক্তিরই যেন প্রতিফলন ঘটিয়েছেন এই নব দম্পতি।’

এসআইএইচ

Header Ad

‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা

ফাইল ছবি

জুলাই-আগস্টের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে ঢাকা সেনানিবাসের সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৪ উপলক্ষে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে দেওয়া বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, জুলাই-আগস্ট ছাত্র জনতার বিপ্লবের মধ্যে দিয়ে আমরা নতুন বাংলাদেশের সূচনা করেছি। এ নতুন দেশে আমাদের দায়িত্ব সকল মানুষকে এক বৃহত্তর পরিবারের বন্ধনে আবদ্ধ করা। কেউ কারো উপরে না, আবার কেউ কারো নিচেও না, এই ধারণা আমরা আমাদের জাতীয় জীবনে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই।

তিনি বলেন, নতুন বাংলাদেশ গড়ার যে সুযোগ ছাত্র-জনতার সাহস ও আত্মত্যাগের বিনিময়ে সম্প্রতি আমরা অর্জন করেছি, সেটাকে কাজে লাগিয়ে আমাদের সুন্দর ও সমৃদ্ধশালী ভবিষ্যৎ গড়তে হবে। বীর মুক্তিযোদ্ধা, শহিদ, আহত এবং জীবিত ছাত্র-জনতার কাছে আমরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ থাকতে চাই। যে সুযোগ তারা আমাদের দিয়েছে, তার মাধ্যমে আমাদের দেশকে পৃথিবীর সামনে একটি দৃষ্টান্ত স্থাপনকারী দেশে পরিণত করতে আমরা শপথ নিয়েছি।

তিনি আরও বলেন, ছাত্র আন্দোলনে জীবন উৎসর্গ করে যারা দেশ গঠনের সুযোগ করে দিয়েছে জাতি তাদের সারা জীবন শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে।

বক্তব্য শেষে সেনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন প্রধান উপদেষ্টা। পরে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।

Header Ad

নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু

ছবি: সংগৃহীত

নওগাঁ শহরে যানযট নিরসন ও শৃঙ্খলা ফেরাতে জেলা প্রশাসন, পুলিশ, পৌর কর্তৃপক্ষ ও রিকশা মালিক-শ্রমিকদের যৌথ উদ্যোগে বিশেষ অভিযান শুরু হয়েছে। এতে শহরে শৃঙ্খলা ফিরবে বলে আশাবাদ ব্যাক্ত করেছেন স্থানীয় কর্মকর্তারা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) অভিযানের উদ্বোধন করেন নওগাঁ পৌরসভার প্রশাসক ও স্থানীয় সরকারের উপ পরিচালক টি.এম.এ মমিন। এ সময় নওগাঁ জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট জিয়া উদ্দিন, নওগাঁ পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী সাজ্জাদ হোসেন, নওগাঁ জেলা ট্রাফিক পুলিশের পরিদর্শক আফজাল হোসেন ও অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।

অভিযান শুরুর পর থেকেই শহরের বরুনকান্দি, মশরপুর, তাজের মোড় ও কালীতলাসহ মোট ৮ টি প্রবেশদ্বারে চেকপোস্ট বসানো হয়েছে। চেক পোষ্টগুলোতে ২ জন পুলিশ সদস্য, ২ জন ছাত্র সমন্বয়ক, ৪ জন রোভার স্কাউট সদস্য ও ২ জন রিকশা মালিক শ্রমিক প্রতিনিধিসহ মোট ১২ জন করে কাজ করছেন।

পৌর প্রশাসক জানান, নওগাঁ শহরে বৈধ যানবাহনের সংখ্যা ৪ হাজার। কিন্তু প্রতিদিন পার্শবতী বিভিন্ন এলাকা থেকে অন্তত ১০ হাজার রিকশা, ব্যাটারী চালিত অটো রিকশা ও ইজিবাইক শহরে প্রবেশ করে। এতে তীব্র যানযট ও জন মানুষের ভোগান্তি তৈরী হয়। এই দূর্ভোগ লাঘোবে জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল ও পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিনের দিক নির্দেশনায় যানবাহন নিয়ন্ত্রনসহ বিশেষ অভিযানের সিদ্ধান্ত গ্রহন করা হয়। বৈধ চালকদের চিহ্নিত করতে তাদের মাঝে পরিধেয় বিশেষ ধরনের জ্যাকেট প্রদান করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।

নওগাঁর পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিন বলেন, নওগাঁ শহরের যানযট দীর্ঘদিনের সমস্যা। পরিকল্পিত ভাবে এই সমস্যা দূর করতে জেলা প্রশাসন ও পুলিশ বিভাগের উদ্যোগে পৌর কর্তৃপক্ষ ও রিকশা মালিক শ্রমিক নেতৃবৃন্দদের সমন্বয়ে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে স্থানীয় বাসিন্দা ও বিভিন্ন ষ্টেক হোল্ডারদের পরামর্শ নিয়ে একটি কর্ম পরিকল্পনা গ্রহক করা হয়েছে।

এ বিষয়ে নওগাঁর জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল বলেন, অভিযান সফল ভাবে বাস্তবায়ন হলে শহরে শৃঙ্খলা ফিরে আসবে। জনগন এর সুফল পাবেন। সকলকে এই কার্যক্রমে সহযোগিতা প্রদানের আহবান জানান তিনি।

Header Ad

২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত

বক্তব্য রাখছেন উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে ২০২৬ সালের মাঝামাঝি নির্বাচন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ অন্তর্বর্তী সরকারের নৌ পরিবহন, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ডক্টর এম সাখাওয়াত হোসেন।

সম্প্রতি ব্রিটিশ পার্লামেন্টের হাউস অব লর্ডসে মানবাধিকার সংগঠন ‘ভয়েস ফর বাংলাদেশ’ আয়োজিত সম্মেলন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

‘ডিসকাশন অন ডেমোক্রেটিক কলাপ্স অ্যান্ড রিবিল্ডিং অব বাংলাদেশ’ শীর্ষক এই সম্মেলনে হাউস অব লর্ডসের সিনিয়র সদস্য আলেক্সান্ডার চার্লস কার্লাইল কিউসি সভাপতিত্ব করেন। ভয়েস ফর বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা ও ব্রডকাস্টার আতাউল্লাহ ফারুকের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন এম সাখাওয়াত হোসেন।

সম্মেলেনে সাবেক ব্রিটিশ মন্ত্রী পল স্কালি বলেন, বাংলাদেশে যে মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়েছে, তার সঠিক তদন্ত শেষে যথাযথ বিচারের ব্যবস্থা করতে হবে। যাতে করে এ ধরনের ঘটনার পুররাবৃত্তি না হয়।

লর্ড হোসাইন বলেন, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার সব সংস্কার এবং সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য যুক্তরাজ্যের কাছ থেকে সব ধরনের সহায়তা পাবে।

সম্মেলনে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানির কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখতে সরকারকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে আহ্বান জানান লেবার দলীয় বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ এমপি রুপা হক।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত
সাবেক এমপি শাহজাহান ওমরের বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
১২ বছর পর সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
ধামরাইয়ে শ্রমিকবাহী বাস-ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ৪