বৃহস্পতিবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৪ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

অবিভক্ত বাংলার অর্থমন্ত্রী নলিনীরঞ্জনের বাড়ি অবহেলিত

নজরদারি, সংস্কারের অভাব আর অবহেলায় পড়ে আছে নেত্রকোনায় অবিভক্ত বাংলার অর্থমন্ত্রী প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ নলিনীরঞ্জনের পৈতৃক বাড়ি। ফলে শিকড়-বাকড় ও আগাছার দখলে অস্তিত্ব হারাচ্ছে দুই বাংলার ঐতিহ্যবাহী বাড়িটি। সাবেক জেলা প্রশাসক কাজি আব্দুর রহমান এটিকে তত্ত্বাবধানের জন্য সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ে লিখিত আবেদন করলেও আলোর মুখ দেখেনি এখনো।

নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলার চিরাং ইউনিয়নের সাজিউড়া গ্রামে ১৮৭২ সালের ২৫ জানুয়ারি সনাতন ধর্মাবলম্বী এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে নলিনীরঞ্জন সরকার জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম চন্দ্রনাথ সরকার। ১১ ভাইবোনের মধ্যে ছোটবেলা থেকেই নলিনীরঞ্জন সরকার ছিলেন অত্যন্ত মেধাবী ও ডানপিটে স্বভাবের। লেখাপড়া শেষ না করেই ভাগ্য অন্বেষণে চলে যান সুদূর কলকাতায়।

কলকাতা শহরে রাজনৈতিক ও সামাজিক কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে অল্প সময়ের মধ্যে তিনি জনপ্রিয় নেতা হয়ে ওঠেন। ব্রিটিশ সরকারের শাসনামলে তরুণ বয়সেই তিনি কলকাতা সিটি কপোরেশনের প্রথম বাঙালি মেয়র হন। এ অঞ্চলের মানুষকে শিক্ষিত করার লক্ষ্যে ১৯০৯ সালে নেত্রকোনা শহরের মগড়া নদীর পাড়ে মালনী রোডে মনোরম পরিবেশে তার বাবার নামে চন্দ্রনাথ উচ্চ বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। পরবর্তীকালে তিনি অবিভক্ত বাংলার অর্থমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৪৭ সালে ভারত বিভক্তির পর পুনরায় পশ্চিমবঙ্গ বিধান রায়ের মন্ত্রিসভার অর্থ ও বাণিজ্যমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

ভারত বিভক্তের পর নলিনীরঞ্জন সরকারের পুরো পরিবার জায়গা জমি রেখে ভারতে চলে যান। সেই থেকে তাদের ঘরবাড়ি সহায় সম্পত্তি অরক্ষিত অবস্থায় পড়ে আছে। কেন্দুয়া উপজেলা সদর থেকে দক্ষিণ দিকে চার কিলোমিটার পথ পাড়ি দিলেই ১১ নম্বর চিরাং ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি)। পরিষদ থেকে কিছুটা দূরেই সাজিউড়া গ্রাম। সেই গ্রামে প্রকৃতির সঙ্গে অনেকটা যুদ্ধ করে কালের সাক্ষী হিসেবে এখনও দাঁড়িয়ে আছে এককালের ঐতিহ্যবাহী নলিনী রঞ্জন সরকারের পৈতৃক বাড়ি। এক একর জমিতে অবস্থিত দ্বিতল ভবনের বাড়িটি অযত্নে, অবহেলা আর রক্ষণাবেক্ষণ ও সংস্কারের অভাবে তার আগের জৌলুস হারিয়ে ফেলছে।

সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, সবুজে ঘেরা বাড়ির মূল ফটকে রয়েছে বিশাল পুকুর, শানবাঁধানো ঘাট, নয়নাভিরাম বসত ঘরসহ বিভিন্ন দেবদেবীর মন্দির। বাড়ির দেয়াল ও ছাদ থেকে প্লাস্টার খসে পড়ছে। লতাপাতার শেকড়-বাকড়ে ক্রমশ বন্দি হয়ে বিলীন হতে চলেছে বাড়িটির অস্তিত্ব।

স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, নলিনীরঞ্জন সরকারের পরিবারের রেখে যাওয়া কয়েক একর জায়গা জমি স্থানীয় সরকারের কাছ থেকে লিজ নিয়ে গ্রামের বাসিন্দারা সেখানে বসবাস এবং তাদের জায়গা-জমি চাষাবাদ করে আসছেন। কেন্দুয়াসহ সচেতন নেত্রকোনাবাসীর প্রাণের দাবি, সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ অবিলম্বে নলিনীরঞ্জন সরকারের পৈতৃক বাড়িটি যথাযথ সংস্কার ও সংরক্ষণের কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করবেন।

নেত্রকোনা জেলা শহরের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মো. নুরুল ইসলাম জানান, নলিনীরঞ্জনের পৈতৃক বাড়িটি শুধু আমাদের জেলা নয় সারা বাংলাদেশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটিকে টিকানোর দায়িত্ব আমাদের ।এ ব্যাপারে ক্ষমতাসীন দলের নেতাদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানাচ্ছি।

সংবাদকর্মী মো. রুকন উদ্দিন জানান, দুই বাংলার ঐতিহ্যবাহী অবিভক্ত বাংলার অর্থমন্ত্রী প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ নলিনীরঞ্জনের পৈতৃক বাড়িটি আজ অবহেলিত। সরকারি তদারকি ছাড়া এর ঐতিহ্য ও সংস্কার কোনোটাই সম্ভব নয়। ভবনটি সংস্কার করে অবিভক্ত বাংলার অর্থমন্ত্রীর কর্মকাণ্ড তুলে ধরলে বর্তমান প্রজন্ম তা জানতে পারত।

বাংলাদেশ প্রেসক্লাবের জেলা আহ্বায়ক শামীম তালুকদার জানান, চলুন আমরা আমাদের বৃটিশ সরকারের আমলের ঐতিহাসিক তথ্য জানার জন্য নলিনীরঞ্জনের পৈতৃক বাড়ি উদ্ধারের পদক্ষেপ গ্রহণ করি। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করি। যার যে মিডিয়া আছে লেখালেখি করি। তাহলে এ বাড়ির ঐতিহ্য ফিরে পাওয়ার পথ তৈরি করা সম্ভব হবে।

জেলা উদীচী শিল্পী গোষ্ঠীর সাধারণ সম্পাদক অসিত কুমার ঘোষ জানান, নলিনীরঞ্জনের মতো এত বড় নেতা আমাদের জেলার কেন্দুয়া উপজেলার সাজিউড়া গ্ৰামে জন্ম নিয়েছিলেন তা জানতাম না। জেনে খুব খুশি হয়েছি। এর ঐতিহ্য রক্ষার দায়িত্ব একদিকে যেমন রাষ্ট্রের, তেমনি অন্যদিকে সচেতন মহলের।

জেলা প্রশাসক অঞ্জনা খান মজলিশ জানান, আমি খোঁজ নিয়ে দেখছি। এ বাড়ি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বাড়ি। যার সঙ্গে অতীতের রাজনীতি ও সংস্কৃতি জড়িয়ে আছে। জেলা প্রশাসন প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করবে।

এসএন

Header Ad
Header Ad

ইজতেমা যথাসময়ে হবে, সহিংসতাকারীদের ছাড় নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। ছবি: সংগৃহীত

ইজতেমা ময়দানে সমাবেশ করার নিষেধাজ্ঞা অচিরেই কাটিয়ে যথাসময়ে ইজতেমা হবে। এ ছাড়া সহিংসতাকারীদের ছাড় দেওয়া হবে না বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।

বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) দুপুরে মুন্সীগঞ্জের আইনশৃঙ্খলা ও সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে এসব কথা বলেন তিনি।

এ সময় উপদেষ্টা বলেন, ‘ইজতেমা নিয়ে সহিংসতার বিষয়ে তদন্ত চলছে। সাদ এবং জুবায়ের দুই পক্ষই গতকাল আমাদের সাথে প্রেস ব্রিফিংয়ে ছিল। অপরাধীদের শাস্তির আওতায় আসতেই হবে। তাদেরকে কোনো ধরনের ছাড় দেওয়া হবে না। কঠোর হস্তে তাদের দমন করা হবে।’

যেকোনো পরিস্থিতি ও নির্বাচনের জন্য পুলিশ প্রস্তুত রয়েছে জানিয়ে উপদেষ্টা বলেন, ‘জুলাই-আগস্টের পর প্রায় ১৮৫ জন কাজে যোগ দেয়নি, এ সংখ্যা নগন্য। বাকি পুলিশ সদস্যরা কার্যকরী অবস্থায় রয়েছে। এ ছাড়া অন্যান্য সশস্ত্র বাহিনীও রয়েছে। নির্বাচনসহ যেকোনো অবস্থা মোকাবিলা করতে কোনো অসুবিধা হবে না।’

সভায় অন্যান্যদের মধ্যে মুন্সীগঞ্জ জেলা প্রশাসক ফাতেমা তুল জান্নাত, পুলিশ সুপার শামসুল আলম সরকার সহ জেলা ও পুলিশ প্রশাসনের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

আ.লীগের নির্বাচনে অংশগ্রহণে বাধা নেই : বদিউল আলম মজুমদার

সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. বদিউল আলম মজুমদার। ছবি: সংগৃহীত

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে আওয়ামী লীগের জন্য কোনো বাধা থাকবে না বলে মন্তব্য করেছেন নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান ও সুজন সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার। তিনি বলেন, নির্বাচনকে উৎসবমুখর করতে রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য কোনো ধরনের প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা হবে না।

বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) দুপুরে রংপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।

এর আগে, সেখানে নির্বাচন কমিশন সংস্কার বিষয়ে বিভিন্ন অংশীজনের সাথে মতবিনিময় সভা করেন বদিউল আলম মজুমদার। এতে ডিসি মোহাম্মদ রবিউল ফয়সাল, পুলিশ সুপার মো. শরীফ উদ্দিনসহ সরকারি-বেসরকারি প্রতিনিধিরা অংশ নেন।

আওয়ামী লীগের নির্বাচনে অংশগ্রহণ নিয়ে প্রশ্নের উত্তরে ড. মজুমদার বলেন, ‘আপনাদের মতো আমরাও সেটা দেখার অপেক্ষায় আছি। আমি তো কোনো বাধা দেখছি না। তাদের জন্য কোনো বাধা সৃষ্টি করা হয়েছে এমন কিছু দেখিনি। আমরা চাই একটা অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন। যারা সব প্রস্তুতি নিয়ে নির্বাচন করতে চায় তারা নির্বাচন করতে পারবে। কোনোরকম বাধা দেওয়া হবে না। আমি আশা করি, সব দল নির্বাচনে অংশ নেবে।’

আরেক প্রশ্নের উত্তরে বদিউল আলম মজুমদার বলেন, আমরা অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন চাই। সবদলের অংশগ্রহণ। যারা নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত হয়ে ভোটে অংশগ্রহণ করতে পারবে। কোনও রকম বাধা-বিপত্তি তাদের দেয়া হবে না। বাধার সৃষ্টি করা হবে না, সে রকম একটি নির্বাচন আমরা চাই। সবাই নির্বাচনে অংশ নেবে বলেও প্রত্যাশা করেন তিনি।

Header Ad
Header Ad

বন্ধুত্বের আহ্বান জানিয়ে বাংলাদেশকে ৬৮৫ ভারতীয় নাগরিকের খোলা চিঠি

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের জনগণের কাছে খোলা চিঠি লিখলেন ৬৮৫ জন বিশিষ্ট ভারতীয়। চিঠিতে তাঁদের শান্তি ও বন্ধুত্বের পথে চলার অনুরোধ জানানো হয়েছে।সংখ্যালঘুদের ওপর আক্রমণ, তাঁদের সম্পত্তি, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এবং তাঁদের দেশ ছেড়ে চলে যেতে বাধ্য করার জন্য জবরদস্তি বন্ধ করার আহ্বান জানানো হয়েছে। চিঠিতে যাঁরা স্বাক্ষর করেছেন, তাঁদের মধ্যে রয়েছেন ১৯ জন অবসরপ্রাপ্ত বিচারক, ১৩৯ জন অবসরপ্রাপ্ত আমলা (এর মধ্যে রয়েছেন ৩৪ জন রাষ্ট্রদূত), ৩০০ জন উপাচার্য, ১৯২ জন প্রাক্তন সামরিক অফিসার এবং নাগরিক সমাজের ৩৫ জন গণ্যমান্যরাও।

বৃহস্পতিবার ( ১৯ ডিসেম্বর) এ খবর দিয়েছে অনলাইন দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস।

চিঠিতে, গত পাঁচ দশকের বেশি সময় ধরে ঢাকা-দিল্লি সম্পর্কের বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করে দুই দেশের বন্ধুত্ব বজায় রাখার ওপর জোর দিয়েছেন তারা।

ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের প্রতিবেদনে বলা হয়, চিঠিতে স্বাক্ষরকারীদের মধ্যে রয়েছেন ভারতের সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার এস ওয়াই কুরাইশি।

চিঠিতে বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর কথিত ‘হামলা ও তাদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ধ্বংস’ না করার আহ্বান জানানো হয়েছে। বিশিষ্টজনরা ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে ঘনিষ্ঠ ও বিশ্বাসযোগ্য দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক রক্ষা করার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিয়েছেন। কেননা এই দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক উভয় দেশের দীর্ঘমেয়াদি স্বার্থ রক্ষা করবে বলে মনে করেন তারা।

চিঠিতে হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, শিয়া এবং আহমদিয়াসহ সব সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা নিশ্চিতের ওপর জোর দেওয়া হয়েছে।

এছাড়া সেখানে ভারত ও বাংলাদেশের স্থল ও সমুদ্রসীমার মতো গুরুত্বপূর্ণ দ্বিপাক্ষিক বিষয়গুলোর সমাধান এবং বিদ্যুৎ, যোগাযোগ ও অবকাঠামোগত সহযোগিতামূলক প্রচেষ্টার প্রশংসা করা হয়েছে।

চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, সহজ শর্তে অনুদান এবং ঋণের মাধ্যমে বাংলাদেশকে তার সমর্থনে অবিচল রয়েছে ভারত। ঘনিষ্ঠ, সহযোগিতামূলক এবং বিশ্বাসযোগ্য দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক উভয় দেশের জনগণের জন্যই দীর্ঘমেয়াদি স্বার্থ রক্ষা করবে বলে মনে করেন ভারতীয় বিশিষ্ট নাগরিকরা।

এছাড়া তারা বাংলাদেশের জনগণকে ভারতবিরোধী প্রচারণা দ্বারা প্রভাবিত না হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। সবশেষে গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা পুনরুদ্ধারের আহ্বান জানিয়ে অবাধ, সুষ্ঠু ও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচনের গুরুত্বের ওপর জোর দিয়েছেন তারা।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ইজতেমা যথাসময়ে হবে, সহিংসতাকারীদের ছাড় নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আ.লীগের নির্বাচনে অংশগ্রহণে বাধা নেই : বদিউল আলম মজুমদার
বন্ধুত্বের আহ্বান জানিয়ে বাংলাদেশকে ৬৮৫ ভারতীয় নাগরিকের খোলা চিঠি
সাড়ে ৩ ঘণ্টা পর ডাকাতদের আত্মসমর্পণ, ভল্ট ও জিম্মিরা অক্ষত
সাবেক এনবিআর চেয়ারম্যান নজিবুরের সম্পদ অনুসন্ধানে দুদক
কেরানীগঞ্জে ব্যাংকে ডাকাত; ভেতরে জিম্মি ১৫ জন
পিলখানা হত্যাকাণ্ড: হাসিনাসহ ৫৮ জনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ
ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ কুবিতে ছাত্রদলের ব্যানারে শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ
রাজশাহীতে বিএনপির মাইকে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে গান, দুই পক্ষের মধ্যে হট্টগোল  
সেন্টমার্টিনে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে রূপালী ব্যাংকে ডাকাত, ঘিরে রেখেছে র‍্যাব-পুলিশ
সংস্কারপন্থীদের কারণে বিভেদ বিএনপিতে, ত্যাগীদের ক্ষোভ
লোকসভায় ধস্তাধস্তি; রাহুলের ‘আঘাতে’ বিজেপির ২ এমপি আহত
এক হাজার ৯২ কোটি টাকার মামলা এস আলমের ছেলের বিরুদ্ধে
প্রতিপক্ষের বুটের আঘাতে রক্তাক্ত দোন্নারুম্মার মুখ
শনিবার মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে যোগ দিচ্ছেন না খালেদা জিয়া
কায়রোতে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
আফগানিস্তানে দু’টি বাস দুর্ঘটনায় ৪৪ জন নিহত
পাকিস্তানের ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচির ওপর নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের
২৩৮ পদে জনবল নিচ্ছে ভূমি মন্ত্রণালয়, আবেদন অনলাইনে