বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

মায়ের জন্য দোয়া

মা দিবসের শুরু
১৯০৮ সালের ১২ মে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়া অঙ্গরাজ্যের পশ্চিমে। আনা জার্ভিস নামের একজন নারী। তার মায়ের নাম ছিল আন মারিয়া জার্ভিস। তিনি তার মায়ের ১১ ছেলেমেয়ের মধ্যে নবম ছিলেন। সাতটি ভাইবোনই মারা গিয়েছেন। ফলে নিজের মায়ের বেদনাও তিনি খুব কাছ থেকে দেখেছেন। তার মা এই ছোট্ট শিশুটির সামনে হাতজোড় করে বলেছেন, ‘আমি প্রার্থনা করি একদিন কেউ না কেউ কোনো না কোনোভাবে মায়েদের জন্য একটি দিন উৎসর্গ করুন। তারাই প্রতিদিন মনুষ্যত্বের জন্য জীবন উৎসর্গ করে যাচ্ছেন। এই দিনটি তাদের অধিকার।’ তিনি তার মায়ের কাজ ও যে ভুবন গড়ে তোলার জন্য আজীবন কাজ করে গিয়েছেন, সেভাবে অন্যসব মায়েদের সম্মান জানাতে চাইলেন। মায়ের ইচ্ছে পূরণ করতে নামলেন। ফলে গ্রাফটন নামের শহরে প্রথম দিবসটি পালন শুরু করলেন। তার মা মারা গিয়েছেন ১৯০৫ সালে। মা দিবসের প্রতিষ্ঠাতা আনা জার্ভিস ছিলেন একজন সমাজকর্মী। তিনি ‘মাদারর্স ডে ওয়ার্ক ক্লাব’গুলোরও প্রতিষ্ঠাতা। তার মায়েদের ক্লাবগুলোর মাধ্যমে পিছিয়ে পড়া নারীদের এগিয়ে নিতে কাজ করতেন। তাদের স্বাবলম্বী হতে সাহায্য করতেন। তিনি কাজ করতেন ফুল শিল্প কারখানাগুলোর এলাকায়। একটি স্বাস্থ্যনিবাসে মারা যাবার পর তার চিকিৎসার বিল পরিশোধ করেছেন সাধারণ মানুষরা। তাকে ফুলে সাজিয়ে, কাড দিয়ে শুভেচ্ছা ও শেষ বিদায় দিয়েছেন শিল্পকারখানার লোকেরা। তিনি ছিলেন একজন সক্রিয় গীর্জার কমী। অত্যন্ত ধর্মপ্রাণ। তাকে তার মায়ের কবরের পাশে সমাহিত করা হয়েছে। ১৯১৪ সালে প্রেসিডেন্ট উড্রো উইলসন তার দেশ যুক্তরাষ্ট্রে প্রতি বছরের মে মাসের দ্বিতীয় রোববার সরকারীভাবে ‘মা দিবস’ ঘোষণা করেছেন।

বিখ্যাতদের কাছে মা
যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম রাষ্ট্রপতি জর্জ ওয়াশিংটন বলেছেন, ‘আমার দেখা সবচেয়ে সুন্দরী মহিলা আমার মা। আমি আমার মায়ের কাছে চিরঋণী। এই জীবনের সব অর্জন তার কাছে শেখা শিক্ষা নৈতিকতা, বুদ্ধিমত্তা লাভের ফল।’ যুক্তরাষ্ট্রের সাদা-কালোর বর্ণবৈষম্য দূর করা প্রেসিডেন্ট আব্রাহাম লিংকন বলেছিলেন, ‘যার মা আছেন, তিনি কখনোই গরীব নন।’ ইংরেজ লেখিকা জোয়ান হ্যারিস বলেছেন, ‘সন্তান হলো মায়ের কাছে প্রায়ই ধারালো চাকুর মতো। তারা না চাইলেও মায়েদের কষ্ট দেয়। আর মা শেষ রক্তবিন্দু দিয়ে সন্তানের সঙ্গে ভালোবাসা নিয়ে জড়িয়ে থাকেন। এই মা আমার কাছে সবচেয়ে বড় আকর্ষণ। বসার ঘরের দেওয়ালে আমার মায়ের ছবি টাঙানো আছে।’ আরেকজন লেখক অ্যালেন ডি জেনেরিস বলেছেন, ‘যেকোনো বিষয় নিয়ে প্রতিটি মাকে দুইবার ভাবতে হয়। একজন তার সন্তানের জন্য ভাবেন তিনি, আরেকবার নিজের দিকটি ভাবেন।’ হলিউডের অভিনেত্রী সোফিয়া লরেন বলেছেন, ‘মায়ের এত ভালোবাসা, এত কষ্ট ধুলিসাৎ হয়ে যায়, যখন তাকে বৃদ্ধাশ্রমে বা অন্যের আশ্রিত হয়ে বাঁচতে হয়। সেখানে বসেও দুই ফোঁটা জল নিরবে ছেলের জন্য ফেলেন প্রতিটি মা।’

এবারের মা দিবস
ভারতের বিশ্বখ্যাত ক্রিকেটার শচীন টেন্ডুলকার এই ৮ মার্চ মা দিবসে তার টুইটার অ্যাকাউন্টে নিজের মায়ের ছবি পোস্ট করে লিখেছেন-‘এই বিশ্বে অনেককিছু নিয়েই আমাদের ভাবনা, উদ্বেগ থাকতে পারে, আছে। তবে আমার মা এখনো সময়মতো খাচ্ছি কিনা এই নিয়ে উদ্বেগে ভোগেন। একজন মায়ের ভালোবাসা এমন। ছবিতে আমার মা ও আমাদের পালিত বিড়াল। তাদের একটি বিশেষ সম্পর্ক আছে। আমার মাকে আমি আয়ি ডাকি। যখন তিনি কাছে থাকেন, বিড়ালটি তখনই কেবল খায়। তাকে খাওয়াতে হয়।’ বিরাট কোহলি লিখেছেন-‘সব মায়ের জন্য অনেক ভালোবাসা ও সুখের অনুভূতি। আপনাদের সামর্থ্য কোনোকিছুর সঙ্গে মেলে না। আপনাদের সবাইকে সুখী মা দিবসের শুভেচ্ছা।’ পাকিস্তানের নারী অলরাউন্ডার বিসমাহ মারুফ তার মায়ের সঙ্গে ছবি দিয়েছেন লিখেছেন-‘যখন আমি মা হয়েছি, মায়ের গুরুত্ব আরো অনেক বুঝতে পেরেছি। আমার সবচেয়ে বড় শুভকামনাকারী, পরামর্শক, বন্ধু, সঙ্গী, শিক্ষক ও আরো অনেক কিছু হওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ আম্মি। আপনাকে সব শর্তহীন ও অপরিমেয় ভালোবাসা ও দোয়ার জন্য ধন্যবাদ। আল্লাহ আপনাকে দীঘদিন বাঁচিয়ে রাখুন।’

লেখা : লেখা : ওমর শাহেদ ও জুবায়েদ মোস্তফা।

ছবি : শচীনের মা, সুরেশ রায়নার মা ও পরিবার, পাকিস্তানের অলরাউন্ডার বিসমাহ মারুফ তার মা এবং সন্তানের সঙ্গে।

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত