শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫ | ২৮ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

থাইল্যান্ডে উন্নত চিকিৎসা প্রযুক্তিতে এগিয়ে ব্যাংকক হাসপাতাল

১৯৭২ সালে যাত্রা শুরু হয়েছিল ব্যাংকক হাসপাতাল হেডকোয়ার্টার্স (বিএইচকিউ) এর, যা গুরুতর এবং জটিল অসুস্থতার জন্য বিশ্বমানের চিকিৎসাসেবা দেয়। বিএইচকিউ এর নেতৃত্বে থাইল্যান্ড এবং প্রতিবেশী দেশগুলোতে সম্মিলিতভাবে ৪৯টি নেটওয়ার্ক হাসপাতাল পরিচালিত হয়।

আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত জয়েন্ট কমিশন ইন্টারন্যাশনাল (জেসিআই) এবং নিউজউইক পরিচালিত বিশ্বের সেরা হাসপাতাল-২০২০ এর জরিপে ব্যাংকক হাসপাতাল থাইল্যান্ডের শ্রেষ্ঠ হাসপাতাল হিসেবে নির্বাচিত হয়েছে।

শনিবার (২৬ নভেম্বর) ঢাকায় বাংলাদেশের ব্যাংকক হাসপাতাল অফিস 'ব্যাংকক হসপিটাল থাইল্যান্ডে উন্নত চিকিৎসা প্রযুক্তিতে সবচেয়ে অগ্রগামী' বিষয়ে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে।

সম্মেলনের প্রধান অতিথি থাই রাষ্ট্রদূত মাখওয়াদি সুমিতমোর তার বক্তৃতায় থাইল্যান্ডে মেডিকেল ট্যুরিজমের সুযোগ সুবিধাগুলো তুলে ধরেন। মেডিকেল ট্যুরিজমে ২২ বছরের বেশি অভিজ্ঞতা সম্পন্ন বিএইচকিউয়ের একমাত্র প্রতিনিধি ধানমন্ডি, বনানী এবং চট্টগ্রামে ব্যাংকক হাসপাতালের ৩টি অফিসের মাধ্যমে গ্রাহকদের সৌজন্যমূলক ওয়ান-স্টপ পরিষেবা দিয়ে যাচ্ছে।

ব্যাংকক হাসপাতালের ইন্টারনাল মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ও উপদেষ্টা ডা. শক্তি রঞ্জন পাল ও ব্যাংকক হার্ট হাসপাতালের পরিচালক ডা. ক্রিয়েংক্রাই হেংরুসামি ব্যাংকক হাসপাতালের বিভিন্ন পরিষেবাসহ প্রযুক্তিগত অগ্রগতির ক্ষেত্রে ব্যাংকক হাসপাতালের অবদান সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য উপস্থাপন করেন। বিএইচকিউ অত্যাধুনিক কার্যকরী ওষুধ, উন্নত প্রযুক্তি, দক্ষ ও প্রখ্যাত বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক এবং থাই আতিথেয়তার সমন্বয়ে স্মার্ট স্বাস্থ্যসেবার ধারায় একটি বৈপ্লবিক পরিবর্তন এনেছে।

বিএইচকিউ ক্যাম্পাসের মধ্যে রয়েছে ব্যাংকক হার্ট হাসপাতাল, ওয়াটানোসোথ ক্যান্সার হাসপাতাল, ব্যাংকক ইন্টারন্যাশনাল হাসপাতাল (নিউরোলজি এবং অর্থোপেডিকস)। স্বাস্থ্যসেবার প্রধান ক্ষেত্রের বিপুল সংখ্যক বিশেষজ্ঞ এখানে কর্মরত রয়েছেন। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বৃহত্তম নেটওয়ার্ক হাসপাতালের প্রধান কার্যালয় হওয়ায় বিএইচকিউ প্রযুক্তিগতভাবে সবচেয়ে উন্নত হাসপাতাল এবং এতে এমন কিছু অনন্য চিকিৎসা প্রযুক্তি রয়েছে যা থাইল্যান্ডের অন্য বেসরকারি হাসপাতালে পাওয়া যায় না। বছরের পর বছর ধরে থাই এবং বিদেশি রোগীরা তাদের চিকিৎসার জন্য ধারাবাহিকভাবে ব্যাংকক হাসপাতালকে বেছে নিচ্ছে। কারণ এখানে একই ছাদের নিচে সব নির্ভরযোগ্য অত্যাধুনিক প্রযুক্তি পাওয়া যায়।

ব্যাংকক হার্ট হাসপাতালে উল্লেখযোগ্য প্রযুক্তির মধ্যে রয়েছে সিটি অ্যাঞ্জিওগ্রাম - ২৫৬ স্লাইস, এমআরআই ৩.০ টেসলা, কার্ডিয়াক এমআরআই ৩.০ টেসলা, ওপেন এমআরআই ১.০ টেসলা, জটিল অ্যারিথমিয়ার জন্য কার্টোসাউন্ড ইত্যাদি। এখানে স্মার্ট সার্জারির জন্য একটি হাইব্রিড ওটি-ও রয়েছে। (বিএইচকিউ অল-আর্টারি বা ডাবল লাইফ সিএবিজি, দ্বিতীয় সিএবিজি অথবা রিডু সিএবিজি'র মতো সার্জারির ক্ষেত্রে নেতৃস্থানীয়।)

ব্যাংকক ক্যান্সার হাসপাতালে সঠিকভাবে ক্যান্সার নির্ণয়ের জন্য রয়েছে চতুর্থ প্রজন্মের এমসিটি ফ্লো পেট-সিটি, রেডিওথেরাপি এবং রেডিওসার্জারির নতুন যুগান্তকারী চিকিৎসায় ভ্যারিয়ান এজ, যা ১ থেকে ৩ দিনের মধ্যেই সার্জারি ছাড়াই মস্তিষ্কের টিউমারের চিকিৎসা সম্ভব করে তোলে। একই সঙ্গে বিএইচকিউ ইমিউনোথেরাপি, কেমোথেরাপি, হরমোন থেরাপি ও টার্গেট থেরাপির মতো অত্যাধুনিক ক্যান্সার চিকিৎসার নেতৃস্থানীয় হাসপাতাল। বিএইচকিউ-এ টিউমার বোর্ডও (মাল্টিডিসিপ্লিনারি বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে গঠিত একটি দল) রয়েছে, যা প্রতিটি ক্যান্সার রোগীর সর্বোত্তম ব্যবস্থাপনা, চিকিৎসা পর্যালোচনা এবং পথ প্রদর্শন করে।

ব্যাংকক ইন্টারন্যাশনাল হাসপাতাল (নিউরোলজি এবং অর্থোপেডিকস) মেরদণ্ডের অস্ত্রোপচারে নির্ভুলতার জন্য ও-আর্ম প্রযুক্তি ব্যবহার করে। গুরুতর আহত রোগীদের সর্বোত্তম পরিষেবার জন্য এখানে রয়েছে বিভিন্ন বিভাগীয় বিশেষজ্ঞদের একটি নিবেদিত 'ট্রমা কেয়ার টিম'।

এ ছাড়া এখানে রয়েছে জটিল ও মুমূর্ষু রোগীদের স্থানান্তরের জন্য অভ্যন্তরীণ এবং আন্তর্জাতিক এয়ার অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস, যা সর্বোচ্চ সুরক্ষা রেকর্ডধারী স্কাই আইসিইউ, দক্ষ এভিয়েশন ডাক্তার এবং নার্স দিয়ে সুসজ্জিত।

ব্যাংকক একাডেমি অব স্পোর্টস অ্যান্ড এক্সারসাইজ মেডিসিন (বিএএসইএম) হচ্ছে আন্তর্জাতিক মানের দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একমাত্র ফিফা স্বীকৃত সেন্টার এবং ক্রীড়াজনিত ইনজুরির আদর্শ চিকিৎসাকেন্দ্র। অত্যাধুনিক প্রযুক্তি এবং উন্নত কৌশলের মাধ্যমে স্বল্প সময়ে রিকভারি এবং আরও ভাল অস্ত্রোপচারের ফলাফল অর্জনের জন্য রয়েছে মিনিমাল ইনভেসিভ সার্জারি (এমআইএস), যা ক্রীড়াবিদদের উন্নত পারফরম্যান্সের সঙ্গে পেশাদারি ক্রীড়াঙ্গনে দ্রুত ফিরে আসার সুযোগ করে দেয়।

বিএইচকিউ-তে সম্প্রতি যুক্ত করা হয়েছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সম্পন্ন স্বাস্থ্য পরিষেবা, যা মেডিকেল ইমেজ স্ক্রিনিংয়ে সূক্ষ্মতা বজায় রাখতে চমৎকারভাবে কাজ করে। প্রযুক্তিগত উৎকর্ষের পাশাপাশি, বিএইচকিউ সব ডিপার্টমেন্টের রোগীদের টেলিমেডিসিন পরিষেবাও দেয়, যার মাধ্যমে কোভিড-১৯ মহামারি চলাকালীন সময়ে বিপুল সংখ্যক বাংলাদেশি রোগী সুলভে বিশ্বমানের চিকিৎসা সেবা পেয়েছেন এবং এখনও পাচ্ছেন।

সংবাদ সম্মেলনে যোগ দেন ব্যাংকক হাসপাতাল হেডকোয়ার্টার্স-এর বিজনেস ডেভেলপমেন্ট ডিরেক্টর রাল্ফ ক্রেওয়ার, মার্কেটিং কমিউনিকেশন স্পেশালিস্ট প্যাচারিন তালানন এবং আন্তর্জাতিক বিপণন কর্মকর্তা শিরং গুয়ান। এ ছাড়া অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকক হাসপাতালের বাংলাদেশ অফিসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. নীলাঞ্জন সেন, নির্বাহী পরিচালক কাজী শারহান সাইফ এবং অপারেশন্স পরিচালক মোহাম্মদ শহিদ।

এসজি

Header Ad
Header Ad

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের ক্রিকেটে আন্তর্জাতিক মঞ্চ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি এখনো গড়ে ওঠেনি। সর্বশেষ মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অবসরের ঘোষণা দেওয়ার পর এই প্রসঙ্গ আবার আলোচনায় এসেছে।

২০০৬ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ঘরের মাঠে সিরিজ খেলে ফুলের তোড়া হাতে নিয়ে হাসিমুখে বিদায় নিয়েছিলেন খালেদ মাহমুদ সুজন। একইভাবে ২০০৮ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বিদায় নিয়েছিলেন মোহাম্মদ রফিক। কিন্তু এরপর থেকে দুই দশকের বেশি সময়েও বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে মাঠ থেকে আনুষ্ঠানিক বিদায়ের দৃশ্য দেখা যায়নি।

এ প্রসঙ্গে খালেদ মাহমুদ সুজন বলেন, “ওদের ক্যারিয়ার বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য অসাধারণ ছিল। মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সুযোগ ওদের প্রাপ্য ছিল। যারা ভালোবেসেছে ও সমর্থন দিয়েছে, তারাও চাইত গ্যালারি ভরা দর্শকের হাততালির মধ্যে তারা বিদায় নিক। কিন্তু সেই সুযোগটা আর হলো না। কেন মাঠে অবসর নেয়নি, সেটা ওরাই ভালো বলতে পারবে।”

অনেকে মনে করেন, বোর্ডের পরিকল্পনার অভাবের কারণেই এমনটা ঘটছে। তবে সুজন এই দাবির সঙ্গে একমত নন। তিনি বলেন, “যখন আমি অবসর নিয়েছিলাম, আগেই জানিয়েছিলাম সেটাই আমার শেষ ম্যাচ। কিন্তু যদি কেউ না জানায়, বোর্ড বুঝবে কীভাবে? ক্রিকেটাররা আগেই বললে বোর্ডও সম্মানজনক বিদায়ের ব্যবস্থা করতে পারে।”

সম্প্রতি মুশফিকুর রহিম ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে এবং মাহমুদউল্লাহ সব ফরম্যাট থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন। তাদের এমন সিদ্ধান্তকে সময়োপযোগী বলেই মনে করছেন সুজন। তার মতে, “ওরা চাইলে হয়তো আরও কিছুদিন খেলতে পারত। কিন্তু মাঠ থেকে বিদায় নিলে সেটা আরও স্মরণীয় হয়ে থাকত।”

মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি গড়ে তোলা না গেলে ভবিষ্যতেও এই ধরনের পরিস্থিতি চলতেই থাকবে বলে মনে করছেন অনেকেই।

Header Ad
Header Ad

উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত

উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার ১৩ মার্চ এক বিবৃতিতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের মন্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।

বিবৃতিতে তিনি বলেন, মাহফুজ আলম গত ১২ মার্চ ফেসবুক স্ট্যাটাসে বলেছেন যে, “জামায়াত যুদ্ধাপরাধের সহযোগী ছিল।” মিয়া গোলাম পরওয়ার এ বক্তব্যকে ভিত্তিহীন ও মিথ্যা আখ্যা দিয়ে বলেন, মাহফুজ আলম জামায়াত সম্পর্কে যে মন্তব্য করেছেন তা আসলে একটি প্রতিবেশি দেশের গুপ্তচর শাহরিয়ার কবিরদের ভাষার অনুকরণ।

তিনি আরও বলেন, মাহফুজ আলমের উচিত স্মরণ রাখা যে, তিনি একটি অরাজনৈতিক অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা এবং কোনো রাজনৈতিক দলকে টার্গেট করে এমন মন্তব্য করার অধিকার তার নেই। এমন মন্তব্য দিয়ে তিনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অরাজনৈতিক চরিত্রকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন।

মিয়া গোলাম পরওয়ার উল্লেখ করেন যে, শেখ মুজিবুর রহমানের সময় গঠিত তদন্ত কমিশনেও জামায়াতের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। এমনকি অধ্যাপক গোলাম আযম সুপ্রিম কোর্টে নির্দোষ প্রমাণিত হয়ে নাগরিকত্ব ফিরে পেয়েছিলেন।

তিনি আরও বলেন, শাহবাগে গণজাগরণ মঞ্চের প্রভাবিত বিচার এবং স্কাইপ কেলেঙ্কারি, বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার বক্তব্য এবং সাঈদীর মামলার সাক্ষী সুখরঞ্জন বালীর বক্তব্য এই বিচার ব্যবস্থার গ্রহণযোগ্যতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, জামায়াতে ইসলামী আহলে সুন্নত আল জামায়াতের অনুসারী এবং এর আক্বিদার বিষয়ে প্রশ্ন তোলা অযৌক্তিক। জামায়াতে ইসলামী স্বাধীনতার পর থেকেই দেশের বিভিন্ন ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলন করে আসছে।

মিয়া গোলাম পরওয়ার আশা প্রকাশ করেন যে, মাহফুজ আলম তার মন্তব্যের জন্য দুঃখ প্রকাশ করবেন এবং ভবিষ্যতে এমন বক্তব্য দেওয়া থেকে বিরত থাকবেন।

Header Ad
Header Ad

নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

শফিউল আজম টুটুলকে আহ্বায়ক ও মোস্তাফিজুর রহমান মানিককে সদস্য সচিব করে নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের ৫১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) রাতে কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানি ও সাধারণ সম্পাদক রাজিব আহসান এই কমিটি অনুমোদন দেন।

কমিটির অন্যান্য নেতারা হলেন, যুগ্ম-আহ্বায়ক দেওয়ান কামরুজ্জামান কামাল,মো. জাহাঙ্গীর আলম গুলজার, শামিম নুর আলম শিপলু,মো. মাহমুদ হাসান,গোলাম মোস্তফা তাতু,আলম তাজ তাজু,মো. মিজানুর রহমান রনি, মো. মামুনুর রশিদ,আব্দুল্লাহ আল মামুন শিমুল,হাসিবুর রহমান প্লাবন,মো. নূর নবী,মো. আব্দুল বারী তুহিন,মো. রাগিব শাহরিয়ার কৌশিক,মো. শহিদুজ্জামান সৌরভ,মো. ফারহিম ইসলাম মুন্না।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

এছাড়া সদস্যরা হলেন, আব্দুল বারী হিরা, মহসিন আলী,মুশফিকুর রহমান সুজন চৌধুরী,মেহেদী হাসান পলাশ,মো. হেলাল উদ্দিন,আরিফুল ইসলাম বাপ্পী,স্বাধীন সরদার,কে এম রাব্বি রিফাত স্বচ্ছ,মো. সুরুজ সরকার,মো. মামুনুর রশিদ বুলেট,মো. মাসুদ রানা,মো. শাহরিয়ার হক রাজু,মো. সালমান ফারসী রাজ,মো. শামীম হোসেন, মো. ইস্রাফিল আলম তিতাস,মো. রায়হানুল ইসলাম রিপন,মো.শামস বিন আইয়ুব,মো. আশাদুল ইসলাম,মো. রুহুল আমিন মল্লিক,মো. ইশতিয়াক আহমেদ মিনার,মো. এনামুল হক (দপ্তরের দায়িত্বে),মো. রাকিন হোসেন (সহ-দপ্তরের দায়িত্বে),মো. পাঠান মুরাদ,মো. আশিক আহমেদ শাওন,মো. সবুজ হোসেন,মো. ডলার,শ.ম. আলেফ হোসেন সুমন,মো. শহীদুজ্জামান মুরাদ,মো. রিপন রেজা, এ্যাড, আলতাফ হোসেন উজ্জল,সোহেলী আক্তার শুভ,সোহাগ কুমার কর্মকার,মোঃ ওমর ফারুক (ওমর),মো. স্বাধীন আহমেদ।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন
উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত
নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
শিশু আছিয়ার দাফন সম্পন্ন, অভিযুক্তের বাড়িতে আগুন দিলো বিক্ষুব্ধ জনতা
বেইজিংয়ে শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ড. ইউনূস
‘২০২৬ সালেই বাংলাদেশকে এলডিসি থেকে উত্তরণ করা হবে’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি শোভনের বাবা গ্রেপ্তার
শুক্রবার থেকে বন্ধ হচ্ছে দেশের সব পর্ন ওয়েবসাইট
ট্রাম্পের গাজা দখলের পরিকল্পনা থেকে সরে আসা নিয়ে যা বলল হামাস
গাম্বিয়ার সঙ্গে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরও গভীরতর করবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
স্ত্রীসহ সাবেক বিজিবি প্রধান সাফিনুল ইসলামের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মাগুরার শিশু ধর্ষণ ও হত্যার বিচার ৭ দিনের মধ্যে শুরু হবে: আইন উপদেষ্টা
আছিয়ার মরদেহ সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টারে মাগুরায় নেওয়া হবে
ঢাকায় পৌঁছেছেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস
সোয়া ২ কোটি শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন-এ প্লাস ক্যাপসুল
ধর্ষণের হুমকি পেলেন ভাইরাল কন্যা ফারজানা সিঁথি, অতঃপর...
যমুনা সেতু মহাসড়কে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ, আহত ২৫
নওগাঁ মেডিকেল কলেজ নিয়ে ষড়যন্ত্র বন্ধ ও স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের দাবি
চুয়াডাঙ্গায় ১ লাখ ৪৭ হাজার শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন 'এ' প্লাস ক্যাপসুল
টাঙ্গাইলে ‘বঙ্গবন্ধু সেনানিবাস ও বঙ্গবন্ধু ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ’র নাম পরিবর্তন